What's new

Bangladesh Army under R&AW control

@Anubis You one ungrateful nigga!!

Don't disturb our beloved Anubis :angry:. He has experienced some mystic divine enlightenment and holds a complete negation towards worldly affairs. very soon he is coming to Kolkata to get baptized. He will be called Baba Anubisanandaji Maharaj from then. :hang2:
 
.
Pakistan is ranked number 1 on various sources.
Top 10 World's Best Intelligence Agencies 2013 | List Top Tens

Top 10 Best Intelligence Agencies In The World 2013 | Top Ten Collections

keep dreaming kid.

Only your media portrays India as the best one followed by Pakistan. Surprising you put Pakistan second and not last.


We all are seeing how good ISI is. TTP was formed under their nose and they were not able to do anything. Unfortunately hundred of blasts and thousand of dead people say otherwise.
 
.
Pakistan is ranked number 1 on various sources.
Top 10 World's Best Intelligence Agencies 2013 | List Top Tens

Top 10 Best Intelligence Agencies In The World 2013 | Top Ten Collections

keep dreaming kid.

Only your media portrays India as the best one followed by Pakistan. Surprising you put Pakistan second and not last.

ya right only a kid will believe in rankings of secret service agencies, there a reason they are called secret agencies,no one knows for sure what are their achievements and failures so any such ranking is bogus.....and 4 ur info I was just trolling mate
 
.
ya right only a kid will believe in rankings of secret service agencies, there a reason they are called secret agencies,no one knows for sure what are their achievements and failures so any such ranking is bogus.....and 4 ur info I was just trolling mate
Thanks for proving my point. Trolls will always be trolls... carry on.
 
. .
"তারপর না হয় সময় সুযোগ বুঝে এক সময় ভারতীয় নেতৃবৃন্দকে বলবো,আমাদেরকে তো নিতে পারবেন না,কারন সেই শক্তি পৃথিবীর কারুরই নেই,তবে দাদারা এখন চিন্তা করে বলেন তো, কোলকাতা আমাদের কবে ফিরিয়ে দিচ্ছেন?"

More comics from Sheikhnews.com :partay:

বাংলাদেশী এক আম জনতার প্রশ্নঃ দাদারা কোলকাতা কবে ফিরিয়ে দিচ্ছেন? |


"Wet dreams" mane ki "Bichhana Bhejano Sapno"!! :D
 
.
"তারপর না হয় সময় সুযোগ বুঝে এক সময় ভারতীয় নেতৃবৃন্দকে বলবো,আমাদেরকে তো নিতে পারবেন না,কারন সেই শক্তি পৃথিবীর কারুরই নেই,তবে দাদারা এখন চিন্তা করে বলেন তো, কোলকাতা আমাদের কবে ফিরিয়ে দিচ্ছেন?"

More comics from Sheikhnews.com :partay:

বাংলাদেশী এক আম জনতার প্রশ্নঃ দাদারা কোলকাতা কবে ফিরিয়ে দিচ্ছেন? |

:o: what are these guys smoking???
 
.
Looks like Indian R&AW had a long term plan to infiltrate Bangladesh Army officers rank, using recruits from loyal Awami League supporter families. Not sure when this started, but I would guess at least a few decades back. Infiltrating and then using these pro-Awami League Army officers seems to have been a key part of R&AW strategy to control Bangladesh politics. @asad71 Bhai, your kind comments please.

গণহত্যার সাথে সম্পৃক্ত অফিসারদের তালিকা হচ্ছেঃ সার্বিয়ার মত বিচার হবে |

Lists are being made for Army officers involved in mass killings of Bangladesh citizens. There will be Tribunals like Serbia.
গণহত্যার সাথে সম্পৃক্ত অফিসারদের তালিকা হচ্ছেঃ সার্বিয়ার মত বিচার হবে



শেখনিউজ রিপোর্টঃ বাংলাদেশে বিগত পাঁচ বছর শেখ হাসিনার সরকারের সকল অবৈধ কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে সোচ্চার নিরস্ত্র নাগরিকদের দমন করা হয়েছে নির্মমভাবে। শুধু গ্রেফতার, নির্যাতন, কারাবাসেই তা সীমাবদ্ধ থাকে নি। বিভিন্ন স্থান থেকে এমনকি নিজ বাড়ী থেকেও উঠিয়ে নিয়ে হত্যা করা হয়েছে অনেক কে। গুম করা হয়েছে হাজার হাজার। এই সকল কাজগুলোর সাথে বিভিন্নভাবে জড়িয়ে গেছে আমাদের সেনাবাহিনীর বিপথগামী কিছু কর্মকর্তা। যারা অন্যান্য বাহিনীতে ডেপুটেশনে থাকাকালে এই কাজগুলতে লিপ্ত হয়ে পড়ে। শেখনিউজ ডট কম এমন কিছু অফিসারদের তালিকা পেয়েছে। এই অফিসারগন সেই তালিকার একটি অংশ মাত্র। জানাগেছে জাতিসংঘের একটি টিম ক্রোয়েশিয়ায় গণহত্যার সাথে জড়িত সারবিয়ান সেনা অফিসারদের যেভাবে আন্তর্জাতিক আদালতে বিচারের সম্মুখীন করেছে, সেই একই ভাবে এই সকল অফিসারদের আন্তর্জাতিক আদালতে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধে বিচারের সম্মুখীন করার প্রচেষ্টা চলছে।

নিচে কয়েকজন সেনা কর্মকর্তার বিবরণী সংক্ষিপ্ত তুলে ধরা হলঃ


মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদ

বিতর্কিত সেনা অফিসার বিজিবি’র মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদ (বিএ-২৪২৪) ৮ লং কোর্সের কমিশনপ্রাপ্ত অফিসার। তার জন্ম ১৯৬১ সালের ১ জানুয়ারি। মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদ ২০০৫ সালে ৩০ আর্টিলারি রেজিমেন্টে থাকাকালে ২১ হাজার রাউন্ড গুলি খোয়া যাওয়ার কারনে শাস্তি প্রাপ্ত হন। কোর্ট অব ইঙ্কুয়ারি তার চাকুরী ডিসমিস করার জন্য সুপারিশ করে। শেখ হাসিনা সরকার মাত্র আড়াই বছরে তার আনুগত্যের উপহার হিসেবে তাকে ৩টি প্রমোশন দেয়।

তার এক ভাই শীর্ষ সন্ত্রাসী জোসেফ এখন কারাগারে। অন্য ভাই হারিস গোয়েন্দা সূত্র মতে বাংলাদেশে প্রবেশ করে কিলিং মিশনে অংশ নিচ্ছে। পাক বাহিনীর চেয়েও ভয়ংকর পদ্ধতিতে তিনি এখন রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের সমন্বয় করছেন। গত ৩০ নভেম্বর ২৬ বিজিবি ব্যাটালিয়ন (কমান্ডিং অফিসার লে কর্নেল মতিউর) র‍্যাব ও পুলিশের সমন্বয়ে সাতক্ষীরা নতুনহাটে কমপক্ষে ৫০ জন নিরস্ত্র নাগরিক হত্যা করা ও বাড়ী ঘর ধংস করার অপারেশন তিনি নিজে সমন্বয় করেন।

তিনি সীমান্ত খুলে রেখে বিজিবি সদস্যদের দেশব্যাপী মোতায়েন করেছেন যাতে সরকারী ও ‘র’ এর পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বিরোধীদের গ্রেপ্তার, নির্যাতন ও হত্যা করা সম্ভব হয়।

তিনি নিজে সেনাবাহিনী থেকে ৩০ জন অফিসারকে পছন্দ করে বিজিবিতে বদলির ব্যবস্থা করেছেন যাতে ‘র’ এর পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সহায়ক হয়। এদের মধ্যে ব্রি জেনারেল শামস (যশোর) , ব্রি জেনারেল আহমেদ আলী (চট্টগ্রাম), কর্নেল শেখ মনিরুজ্জামান (ময়মনসিংহ), কর্নেল শাহরিয়ার (কুমিল্লা), লে কর্নেল এমাদ (ফেনী), লে কর্নেল মতিউর (যশোর) অন্যতম। এরাই র‍্যাব ও পুলিশের সহায়তা নিয়ে বিরোধী দলের হত্যাকাণ্ড ও ধ্বংসযজ্ঞে মূল অপারেশনের পরিকল্পনা করে। ইতিমধ্যেই লক্ষ্মীপুর, কোম্পানিগঞ্জ, নীলফামারী, চাঁদপুর, সাতক্ষীরা, সীতাকুণ্ড, কুমিল্লা, মিরেরসরাই শ অন্যান্য এলাকায় অপারেশন করে কমপক্ষে ১০০০ নাগরিক হত্যা করেছে।

কর্নেল জিয়াউল আহসান

কর্নেল জিয়াউল আহসান (বিএ-৪০৬০) পদাতিক অফিসার। জন্ম তারিখ ১৯৭১ সালের ১ জানুয়ারি। গত ৫ বছর সে র‍্যাব এ চাকুরী করছে। বর্তমানে অতিঃ মহাপরিচালক। সে সরাসরি মেজর জেনারেল (অব) তারেক আহমেদ সিদ্দিকির সাথে যোগাযোগ রেখে কাজ করছে।

মাঠ পর্যায়ে জিয়া হল আসল সিরিয়াল কিলার। কমান্ডো হলেও চাকুরিতে তার ক্যারিয়ার খুবই নিম্নমানের। নিজে সে কমপক্ষে ৫ শাতাধিক নিরস্ত্র নাগরিক হত্যা করেছে। নিহতরা মূলত সরকারী দলের বিরোধিতার কারনে এই হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে। তার তত্বাবধানে কমপক্ষে ১০০০ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে জানা যায়। এর মধ্যে গার্মেন্টস শ্রমিক নেতা আমিনুল, বিএনপি নেতা ইলিয়াস আলী অন্যতম। ৫ মে শাপলা চত্বরের গণহত্যার অপারেশন ইনচার্জ ছিল এই কর্নেল জিয়া। টেলিভিশন সাক্ষাতকারে সে তা স্বীকার করেছে। এই গণহত্যার সফলতায় সে লে কর্নেল থেকে কর্নেল হিসেবে পদোন্নতি পায়।

গত এ মাসে সকল গণহত্যার সাথেই দেশব্যাপী সে সম্পৃক্ত ছিল। এজন্য তাকে র‍্যাবের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদে বসান হয়। গত ২৫ নভেম্বর লাকসামের বিএনপি সভাপতি সাবেক এমপি সাইফুল ইসলাম হিরু, লাকসাম শহর বিএনপি সভাপতি হুমায়ুন কবির পারভেজকে মোবাইল ট্র্যাকিং করে ধরে র‍্যান ১১ এর সিও লে কর্নেল তারেক সাইদ মোহাম্মদ এর দ্বারা হত্যা করায়। তারেক হল আওয়ামী নেতা মফাজ্জল হোসেন মায়ার মেয়ের জামাই। শেখ সেলিম এর মেয়ের জামাই ববি হাজ্জাজ হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদের পক্ষ নিলে ববিকে ধরে বিদেশ পাঠায় এই জিয়া।

জিয়ার চক্রান্তে কয়েকজন সামরিক কর্মকর্তাও চাকুরী হারায় যাদের বৃত্তান্ত পড়ে প্রকাশ করা হবে।

ব্রিগে জেনারেল মজিবুর

ব্রিগে জেনারেল মোঃ মজিবুর রহমান (বিএ-৩৪২১) সেনাবাহিনীর ৪৬ ব্রিগেড কমান্ডার। সে ১৮ লং কোর্সে কমিশনপ্রাপ্ত অফিসার। সে ডিজিএফআই ও এনএসআই এ চাকুরীরত ছিলেন। এছাড়াও সম্প্রতি তিনি র‍্যাব এর অতিরিক্ত মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

নারায়ণগঞ্জের তোলারাম কলেজের ছাত্র মজিবর রহমান ছাত্র লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত ছিলেন। ছাত্রলীগের সেই মুলমন্ত্রেই র‍্যাবে থাকাকালীন বহু হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনার সাথে জড়িত ছিলেন। বিএনপি নেতা ইলিয়াস আলী ও শ্রমিক নেতা আমিনুল হত্যাকাণ্ডে জড়িত বলে জানা যায়। নরসিংদী বিএনপি এক নেতার হত্যাকাণ্ডে তাকে সহায়তা করেন র‍্যাব-১১ এর সাবেক সিও লে কর্নেল মস্তফা (বর্তমানে এন,এস,আই পরিচালক)।


লে কর্নেল কিসমত

লে কর্নেল কিসমত হায়াত (বিএ নম্বর ৪৪৯০) ২৭ বিএমএ লং কোর্সে কমিশন প্রাপ্ত সেনা অফিসার। ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের অফিসার হলেও সে ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করতে পারেনি বলে জানা যায়। বর্তমানে র‍্যাব-১ এর সিও হিসেবে টঙ্গী, গাজীপুর, দক্ষিনখান, উত্তরখান, বারিধারা, বাড্ডাসহ ঢাকা থেকে কমপক্ষে ২৫০ জন নাগরিক হত্যা করেছে।

গত ৪ ডিসেম্বর বসুন্ধরা থেকে ৭ জনকে ধরে নিয়ে হত্যা করে সে। ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের বিএনপি সেক্রেটারি সাজেদুল ইসলাম সুমন তাদের অন্যতম। তেজগাঁও কলেজ ছাত্রদল নেতা তারিকুল ইসলাম ঝনটুকে ৬ ডিসেম্বর ধরে নিয়ে হত্যা করে।

লে কর্নেল তারেক

লে কর্নেল তারেক সাইদ মোহাম্মদ (বিএ-৪১২৭) র‍্যাব-১১ এর সিও। তার পরিচয় হল আওয়ামী লীগ ঢাকা মহানগর নেতা মফাজ্জল হোসেন মায়ার মেয়ের জামাই। সাইদ এর জন্ম তারিখ ১৯৭২ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি। আওয়ামী লীগের সাথে সম্পৃক্ততার কারনেই সে হিংস্র হয়ে ওঠে ধীরে ধীরে এবং কর্নেল জিয়ার বিস্বশ্ততা অর্জন করে সে।

গত ২৫ নভেম্বর লাকসামের বিএনপি সভাপতি সাবেক এমপি সাইফুল ইসলাম হিরু, লাকসাম শহর বিএনপি সভাপতি হুমায়ুন কবির পারভেজকে মোবাইল ট্র্যাকিং করে ধরে হত্যা করে সে। তারেক কুমিল্লা, চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, নারায়নগঞ্জের বিভিন্ন অপারেশনে জড়িত।

লে কর্নেল মতিউর

লে কর্নেল মতিউর রহমান (বিএ-৪৪৫৭) ২৬ বিজিবি ব্যাটালিয়ন সিও। সে ২৭ বিএমএ লং কোর্সের কমিশনপ্রাপ্ত অফিসার। সাতক্ষীরা ও যশোর হত্যাকাণ্ডে সে জড়িত। সাতক্ষীরা, নতুনহাট ও মনিরামপুর অপারেশনে সে কমপক্ষে ৭০ জন নিরস্ত্র জনতাকে হত্যা করেছে। ধংস করেছে বহু ঘরবাড়ী।

লে কর্নেল ইমরান

লে কর্নেল ইমরান ইবনে রউফ (বিএ-৪৬৬৪) র‍্যাব-১০ এর সিও। ২৯ বিএমএ লং কোর্সের কমিশনপ্রাপ্ত অফিসার। সে গাজীপুরের আহসানউল্লাহ মাস্টারের মেয়ের জামাই এবং রাসেল এমপি’র ভগ্নিপতি। আওয়ামী পরিবারের সদস্য হিসেবে সে র‍্যাবকে ব্যবহার করে বহু বিরোধী দলের সমর্থক হত্যা করেছে বলে জানা গেছে।

সে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে থেকে ৭ জনকে ধরে নিয়ে হত্যা করে। এ বিষয়ে চকবাজার থানায় নম্বর-১২৩৫ জিডি রয়েছে। নিহতদের মধ্যে কোতওয়ালি থানা ছাত্রদলের জয়েন্ট কনভেনর রায়হান সেন্টু, সোহেল, জহির, পারভেজ, সাব্বির, চঞ্চল অন্যতম।

মেজর জেনারেল মোঃ আকবর হোসেন

মেজর জেনারেল মোঃ আকবর হোসেন (বিএ-২৮৯০) ১৩ লং কোর্সে কমিশনপ্রাপ্ত অফিসার এবং বর্তমানে ডিজিএফআই এর মহাপরিচালক। তার জন্ম তারিখ ১৯৬৫ সালের ১১ নভেম্বর। ‘র’ এর সাথে মূল সমন্বয়ের কাজটি তিনি করেন বলে জানা যায় এবং পুলিশ কমিশনার বেনজির, ডিজি, বিজিবি মে জেনারেল আজিজ ও এডিজি র‍্যাব কর্নেল জিয়ার সাথে নিয়মিত সমন্বয় বৈঠক করেন। আকবর নিজেই উদ্যোগ নিয়ে এরশাদকে জোর করে সিএমএইচ এ নিয়ে যান এমনকি প্রয়োজনে হত্যার হুমকি দেন বলে জানা গেছে।

contd.
 
.
contd. from previous post:

লে কর্নেল মাকসুরুল হক

লে কর্নেল মাকসুরুল হক (বিএ-৩৫২৯) জি ১- স্পেশাল অপারেশন, আইবি, ডিজিএফআই হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। জানা যায় সে সাংবাদিক হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ছাত্রদল সভাপতি সালাহউদ্দিন টুকুর উপর হামলায় সে জড়িত বলে জানা যায়।

বেগম জিয়ার বাড়ী থেকে উচ্ছেদের সময় সে বেগম জিয়ার সাথে মারাত্মক দুর্ব্যবহার করে। ডঃ পিয়াস করিম ও ডঃ তুহিন মালিকের উপর হামলা তারই তত্বাবধানে হয়। জি-২ ৩৬ লং কোর্সের তাজুল ইসলামের সমন্বয়ে সেই অবরোধের সময় পেট্রোল বোমা চালু করে এবং বিরোধী দলের উপর চাপায়।


সিরাজুল ইসলাম সিকদার

ডিজিএফআই এর আইবি’র পরিচালক সিরাজুল ইসলাম সিকদার (বিএ-৩১৪৭)বিরোধী দলের নেতাকর্মী হত্যা পরিকল্পনাকারী টিমের একজন অন্যতম সদস্য। তার জন্ম ১৯৬৫ সালের ১ জুলাই। সে সীতাকুণ্ড, মিরেরসরাই ও হেফাজত ইসলামীর সমাবেশে হত্যাযজ্ঞের সাথে জড়িত বলে জানা যায়। সে এখন র‍্যাবকে বিভিন্ন ব্যাক্তির মোবাইল ট্র্যাকিং এর তথ্য সরবরাহ করে থাকে। এতে সহায়তা করেন এনএমসি (এর দায়িত্ব প্রাপ্ত হলেন ডিজিএফআই এর ব্রি জেনারেল রাশেদ ও ব্রি জেনারেল ইব্রাহিম)
 
.
In last one month, 500 plus people abducted by India backed Awami League genocidal force. There is also information that india will stage manage some terror incidents and use some of these abducted people to falsely label Jamaat and entire opposition. India had done that before with other countries.
 
.
সেনাবাহিনীর প্রতি পিলখানার শহীদ পরিবার সমূহের খোলা চিঠি |

(Translated by me)
Open letter to Army from families of Shaheeds (martyrs) in Pilkhana BDR Mutiny

Sheikhnews report:

At this extremely crucial time for our country, on behalf of the families of murder victims and army officers, an open letter was given to the Army. The letter is as follows:

Dear Soldiers of our Motherland,

At the hand of a callous executioner, today Our motherland which is more dear to us than our life, is at a critical juncture. A dark night of uncertainty has caught Bangladesh. Yours and our parents-siblings-sisters-brothers, all of our lives are at risk. No one ever saw a Bangladesh like this. A callous fascist is playing with the lives of 160 million people. No one has any freedom. The land where sleeps millions of freedom fighters, the independence and sovereignty of this hallowed land is now at risk due to neighbor Chanokian Imperialist India. In this unthinkable situation it seems individual Hasina is more important than the country itself.

Entire country is on one side and Hasina is on the other side. Entire world is on one side and India is on the other side. To protect Indian interest, Hasina has adopted a scorched earth tactics. Hasina wants to be in power and India wants another vassal state like Bhutan-Sikim. Indian Foreign Secretary Shujata Sing openly mentioned it. Hasina can do anything to stay in power. Anything. Hasina has no sympathy or empathy for the people of this country. Nor does she have any love for the people of this country. She wants to destroy the people of this country to avenge her father's death. She has no reason to love this country. Her son Joy, daughter Putul, sister Rehana and all other relatives are foreign citizens. She can destroy the country and can then go live with them. But the only place we have is our Bangladesh. In this situation you, patriotic soldiers, are our only hope. You are the sons of this hapless motherland. Why should you stay quiet today? Listen to the pulse of our people. There you can hear only silent tears, the pleading to save their lives and hatred for Hasina. Do you know that you are the only obstacle to fulfil the dream of India and Hasina? They do not want that in this country we have the existence of Armed Forces "forever holding your head up high". So they have been working with a blueprint and plan to forever weaken and paralyze our Armed Forces. But if nationalist forces are in power, India cannot make that happen. In 2008, after placing Hasina in power in a rigged election, they killed 57 of our smartest and most patriotic officers (in BDR mutiny). At that time, they did not rest after killing officers like Maj. Gen. Shakil Ahmed, Brig. Gen. Bari, Brig. Gen. Zakir Hossain, Col. Anisuzzaman, Col. Imdad, Col. Gulzar Ahmed et al, officers daughters, wives and sisters were tortured as well. Their silent weeping still saddens the air and sky of Bangladesh.

Brave Soldiers,

Do you not remember the mass killing in Pilkhana 5 years back, does it not make you weep in sorrow and anger? Do you not feel like taking revenge? Hasina has done this mass killing to erase the borders of this country and thus become the chief minister of an Indian state. This will remain as a black day in the history of the sovereignty of our land. To destroy the Armed Forces and border guards BDR, 74 people were killed including 57 Army officers, in just 2 days. It was not just killings, all officers families were in a state of total mess. Officers wives-daughters had to face barbaric mental and physical torture, from Hasina's people. Those families are still weeping. Their tears have made the green land of Bangladesh wet and it will forever stay that way.

In 1971 war of liberation, 51 officers became Shaheed (martyr). And in 25-26 Feb. 2009, in just two days, in this Awami sponsored killing field, the following people lost their lives:

- 57 Army Officers on duty
- 1 Retired Army Officer
- 2 wives of Army Officers
- 9 BDR Soldiers
- 1 Army solder
- 1 Police constable
- 3 regular citizen

On 25 Feb. morning during that incident, BDR Director General Maj. Gen. Shakil Ahmed himself called PM Sheikh Hasina and Army Chief Moeen U Ahmed, and requested repeatedly for the deployment of the Army to save their lives. Armed Forces Infantry and Air Forces helicopters were ready to intervene. But no one listened to their request. On one hand, it was a barbaric celebration of killing that was going on. On the other hand, in the name of general amnesty, another macabre joke was going on with Sheikh Hasina and her loyal underlings Nanak, Azam, Taposh, Sahara et al. Together with the leader of the killers DAD Touhid and 14 other killers, Hasina fed them with delicious food from Hotel Sheraton. They were chatting in a good mood. And in front of Pilkhana Gate 3, Awami League leader Torab Ali and his son chief terrorist Leather Liton were holding demonstration and marches. The Godfather of the killers state minister Jahangir Kabir Nanak, Whip Mirza Azam, MP Fazle Nur Taposh went to Gate 4 to encourage the killers. For two days the mass killing went on. Not just killings, but they attacked officers homes, looted, broke everything and set fire on them, raped and tortured the women and then started fleeing the scene, all thanks to the lenience and opportunity created for them by Hasina. Many of them were transported and provided safe passage to the border by Hasina govt. with special arrangements.

After those two days, the interior of Pilkhana compound became like a war field. Corpes were everywhere. With that the cry of the mothers and sisters who lost their loved ones. Everything was in a great mess. Fire service and police pulled out the dead bodies of 38 officers from a mass grave to the east of Pilkhana hospital mortuary. The entire country was spell bound with sadness when they saw the bodies of the patriotic soldiers. The cry of the relatives created a heartrending scene. No one has ever saw another mass killing like this. After the killing of the courageous and fearless officers, Hasina together with India were celebrating. BDR name was changed to Border Guard. As if a tiger was now transformed into a cat named "guard". Then started another theater in the name of doing justice. Many innocent BDR Soldiers (probably who had damaging info) were killed inside prisons, calling them suicide. And the real killers were under direct protection of Hasina. So this entire trial was a farce. Late DG Maj. Gen. Shakil Ahmed's son Rakin Ahmed, despite threats from the govt. for him not to talk, said in an interview - "this govt. killed his father and other officers deliberately. After the Mutiny started, if PM Hasina instructed the Army to intervene, so many lives would not be lost. Later in Darbar Hall of Army Cantonment, there were many questions about this. Those officers that raised questions that day, either they lost their jobs or they are in jail."

The friends and colleagues of the Shaheed (martyr) Officers,

The land where those Pilkhana Shaheed (martyr) Army are sleeping, don't you think we as a country should stand up to resist the powergrab by Hasina and India? Do you not want to say to those who lost their lives - "Please sleep at peace, we are awake and we shall take revenge of those killings." The tears and weeping of the tortured wives and daughters of the Shaheed (martyr) Officers, don't you think it could be the tears of your own sister and relatives? Does the sound of those crying and weeping still not ring in your ear? Have you become so scared of this BAKSHAL govt. doing the bidding of India, that you have become deaf, dumb and paralyzed?

In front of your eyes, the country is being looted. At this critical juncture, does your heart not weep for the people of our land? Do you not have any love for the people of this land and this country? Do you not have any responsibility for them? Please look at yourself in the mirror, look at the dress you are wearing. With "forever head held up high", please stand by the side of the oppressed people of your country, with the determination to build a new Bangladesh.

- PilKhana Shaheed's families


সেনাবাহিনীর প্রতি পিলখানার শহীদ পরিবার সমূহের খোলা চিঠি



শেখনিউজ রিপোর্টঃ দেশের এই চরম ক্রান্তিলগ্নে বিডিআর হত্যাকাণ্ডের শিকার সেনা কর্মকর্তাদের পরিবারদের পক্ষ থেকে সেনাবাহিনীর উদ্দেশ্যে একটি খোলা চিঠি দেয়া হয়েছে। চিঠিটি সবার জন্য হুবহু প্রকাশ করা হলোঃ
দেশমাতৃকার সেনানীরা,
আমাদের প্রাণাধিক প্রিয় মাতৃভূমি আজ এক স্বেচ্ছাচারী জল্লাদের কবলে পড়ে চরম ক্রান্তিকালে উপনীত। অনিশ্চয়তার এক ঘনঘোর অমানিশা তার দশ প্রহরণ দিয়ে বাংলাদেশকে খাবলে ধরেছে। আপনার-আমার সবার মাতা-পিতা-ভাই-বোন-স্বজনদের প্রান আজ ওষ্ঠাগত। এমন বাংলাদেশ কেউ দেখেনি কখনো। স্বেচ্ছাচারী এক স্বৈরিনী তার আপন হাতের দোলনায় দোলাচ্ছে ১৬ কোটি মানুষের জীবন। কারো কোন স্বাধীনতা নেই। যে মাটির বুকে ঘুমিয়ে আছে লক্ষ মুক্তি সেনা, সেই মাটির স্বাধীনতা-স্বার্বভৈৗমত্ব লুটিয়ে দিচ্ছে প্রতিবেশী আধিপত্যবাদি চানক্যশক্তি ভারতের কব্জায়। এমন এক অভাবনীয় পরিস্থিতিতি যেন দেশের চেয়ে ব্যক্তি শেখ হাসিনাই এখন বড়।

গোটা দেশ এক দিকে আর হাসিনা এক দিকে। সারাবিশ্ব এক দিকে আর ভারত এক দিকে। ভারতীয় স্বার্থ চরিতার্থ করতে হাসিনা গ্রহণ করেছে পোড়ামাটি নীতি। হাসিনা চায় ক্ষমতা আর ভারত চায় ভুটান-সিকিমের মত করদরাজ্য। ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিং তা প্রকাশ্যে বলে গেছে। হাসিনা তার ক্ষমতার জন্য সব করতে পারে। সব। এ দেশের প্রতি হাসিনার তিলমাত্র দয়া-মায়া-মমতা নেই। এ দেশের মানুষের প্রতি নেই তার বিন্দুমাত্র ভালোবাসা। দেশবাসীকে ধ্বংস করে হাসিনা তার পিতৃহত্যার চূড়ান্ত প্রতিশোধ নিতে চায়। এদেশের প্রতি তার মমতা থাকার কোন কারণও নেই। তার ছেলে জয়, মেয়ে পুতুল, বোন রেহানা সহ সব স্বজনরা বিদেশী নাগরিক। দেশ ধ্বংস করে সে তাদের কাছেই চলে যেতে পারবে। কিন্তু আমাদের একমাত্র ঠিকানা এই শ্যামল মাটির বাংলাদেশ। এই পরিস্থিতিতে আপনারাই – দেশপ্রেমিক সেনানীরাই – আমাদের ভরসা। আপনারা তো এই চিরদুঃখী বাংলা মায়ের সন্তান। আপনারা কেন আজও নীরব থাকবেন? জনপদে গিয়ে কান পেতে শুনুন। সেখানে শুধু বোবা কান্নার ধ্বনি, বেঁচে ওঠার আকুতি আর হাসিনার প্রতি ধিক্কার ধ্বনি। আপনারা জানেন, ভারত আর হাসিনার স্বপ্ন পুরণের মূল বাধা আপনারাই। তারা চায় না এদেশে দেশপ্রেমিক ‘চির উন্নত মম শির’ নিয়ে সশস্ত্র বাহিনীর অস্তিত্ব থাকুক। তাই সশস্ত্র বাহিনীকে চিরতরে পঙ্গু ও দুর্বল করার জন্য নীল নকশা নিয়ে অনেক আগে থেকেই কাজ করে এসেছে। কিন্তু জাতীয়তাবাদী দেশপ্রেমিক সরকার ক্ষমতায় থাকলে ভারতের পক্ষে এটা সম্ভব নয়। গত ২০০৮ সালে পাতানো নির্বাচনে হাসিনাকে ক্ষমতায় বসিয়ে তারা কি নির্মমতায় ৫৭ জন চৌকশ, দেশপ্রেমিক অফিসারকে হত্যা করলো। সেদিন মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বারি, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাকির হোসেন, কর্নেল আনিসুজ্জামান, কর্নেল ইমদাদ, কর্নেল গুলজার আহমেদের মত বীর সেনানী হত্যা করেও তারা ক্ষান্ত হয়নি। পিলখানায় সেনা অফিসারদের কন্যা-জায়া-বোনেরা হয়েছেন নির্যাতনের শিকার। তাদের নীরব কান্নায় আজও বিষন্ন হয়ে আছে বাংলাদেশের আকাশ বাতাস।

অসম সাহসী সেনানীরা,

পাঁচ বছর আগের সেই পিলখানা গণহত্যার কথা স্মরণ হলে কি কষ্টে, দুঃখে, ক্ষোভে, অপমানে আপনাদের চোখ ফেটে অশ্রু গড়িয়ে পড়ে না? প্রতিশোধের আগুন কি রক্তে দাবানল ছড়িয়ে দেয় না? এই দেশের সীমান্ত রেখা মুছে দিয়ে ভারতের মূখ্যমন্ত্রী হবার খায়েশে শেখ হাসিনা যে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে, তা এই দেশের সার্বভৌমত্ব ও ইতিহাসে একটি কালিমা হয়ে চিরকাল রয়ে যাবে। সেনাবাহিনী আর সীমান্ত প্রহরী বিডিআরকে চিরতরে খতম করে দিতে শেখ হাসিনার নীলনকশায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে হত্যা করা হয় দুই দিনে। শুধু হত্যাই নয়,সেদিনের তাণ্ডবে লন্ডভন্ড হয়ে গিয়েছিল সেনা কর্মকর্তাদের পরিবারগুলো। সেনা অফিসারেদের স্ত্রী-কন্যাদের বিভৎস শারীরিক ও মানসিক লাঞ্ছনা চালিয়েছিল শেখ হাসিনার আশীর্বাদপুষ্টরা। সেসব পরিবার আজও কাঁদছে। তাদের চেখের পানিতে ভিজে আছে বাংলার সবুজ জমিন। চিরকাল থাকবে।

১৯৭১ সালে দীর্ঘ নয় মাসের স্বাধীনতা যুদ্ধে আমাদের ৫১ জন সামরিক কর্মকর্তা শহীদ হয়েছিলেন। আর ২০০৯ সালে ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারির মাত্র দুই দিনের আওয়ামী মদদপুষ্ট হত্যাযজ্ঞে পিলখানায় ৫৭ জন কর্মরত সেনা কর্মকর্তা, ১ জন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা, ২ জন সেনা কর্মকর্তার স্ত্রী, ৯ জন বিডিআর জওয়ান, পিলখানার বাইরে সেনাবাহিনীর ১ জন সিপাহি, ১ জন পুলিশ কনস্টেবল ও ৩ জন সাধারণ নাগরিক নিহত হন। কথিত বিডিআর বিদ্রোহের সকালে মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমদ নিজে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আর সেনাপ্রধান মঈন ইউ আহমদকে ফোন করে তাদের প্রাণ বাচানোর আর্তি নিয়ে বারবার সেনা হস্তক্ষেপের কাতর অনুরোধ জানিয়েছিলেন। পিলখানায় অভিযান চালাতে প্রস্তুত ছিল সেনাবাহিনীর পদাতিক আর বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টার বহর। কিন্তু তাদের আর্তনাদ কেউ শোনেনি। একদিকে হত্যার উৎসব চলছিল। আর অন্য দিকে চলছিল সাধারণ ক্ষমার নামে শেখ হাসিনা আর তার দোসর নানক, আজম, তাপস, সাহারাদের বিভৎস তামাসা। খুনিদের নেতা ডিএডি তৌহিদ সহ ১৪ খুনিকে নিয়ে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বসে হাসিনা হোটেল শেরাটন থেকে রসনাতৃপ্ত খাবার এনে হাতে তুলে খাওয়াচ্ছিল । মেতে ছিল খোশ গল্পে । আর ওদিকে খুনীদের পক্ষে পিলখানা ৩ নম্বর গেটে আওয়ামী লীগ নেতা তোরাব আলী আর তার ছেলে শীর্ষ সন্ত্রাসী লেদার লিটন মিছিল করছিল। খুনীদের গডফাদার প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, হুইপ মির্জা আজম, এমপি ফজলে নূর তাপস ৪ নম্বর গেটে গিয়ে খুনিদের মদদ দিতে থাকে। দুই দিন ধরে চলে গণহত্যার তান্ডবলীলা। কেবল হত্যা নয়, চরম জিঘাংসা চরিতার্থ করতে সেনা অফিসারদের বাসভবনে হামলা, লুন্ঠন, ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগর পর নারীদের নির্যাতন শেষে গডমাদার হাসিনার প্রশ্রয়ে পালাতে থাকে হন্তারকরা। তাদের কাউকে কাউকে বিশেষ ব্যবস্থায় সীমান্ত পার করে দেয় হাসিনার সরকার।

অতঃপর পিলখানার অভ্যন্তর যেন এক যুদ্ধবিধ্বস্ত প্রান্তর হয়ে দেখা দেয়। সেখানে শুধু লাশ আর লাশ। সাথে সর্বস্বহারা মা-বোনদের আর্তনাদ। চারদিকে লন্ডভন্ড দৃশ্যপট। ফায়ার সার্ভিস এবং পুলিশ পিলখানা হাসপাতালের মরচুয়ারির পূর্ব দিকের গণকবর থেকে একসঙ্গে বের করে আনে ৩৮ সেনা কর্মকর্তার লাশ। দেশপ্রেমিক অফিসারদের লাশের সারি দেখে শোকে স্তব্ধ হয়ে পড়ে গোটা দেশ। স্বজনহারাদের আহাজারিতে সৃষ্টি হয় হৃদয় বিদারক দৃশ্য। এই নজিরবিহীন গণহত্যা কেউ দেখেনি কোন দিন। সাহসী ও নির্ভীক সেনা অফিসারদের এই হত্যাকান্ডের পর শেখ হাসিনার সাথে উৎসবে মাতোয়ারা হয় প্রতিবেশী দেশ। বিডিআরের নাম বদলে রাখা হয় বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড। যেন বাঘ থেকে ‘গার্ড’ নামে বিড়ালে রূপান্তর।

এরপর শুরু হয় বিচারের নামে আরেক নাটক । বিডিআর জওয়ানদের কারাগারে রেখে আত্মহত্যার নাটক সাজিয়ে হত্যা করা হয় বহু নিরপরাধ জওয়ানকে। আর প্রকৃত খুনিরা থাকে হাসিনার আচলের তলে আত্মপ্রসাদ নিয়ে। বিচারের নামে হয়েছে আরেক প্রহসন। ডিজি মেজর জেনারেল শাকিল আহমদের পুত্র রাকিন আহমেদ সরকারের রক্তচক্ষু এবং হুমকিধামকি উপেক্ষা করে এক সাক্ষাতকারে বলেন, ‘সরকার ইচ্ছা করে তার বাবা সহ অফিসারদের হত্যা করেছে। বিদ্রোহ শুরুর পর প্রধানমন্ত্রী সেনা অভিযানের নির্দেশ দিলে অকাতরে এত প্রানপাত করতে হতো না কাউকে। পরে সেনানিবাসে দরবার হলে এ নিয়ে অনেক প্রশ্নের মুখে খেই হারাতে হয়। যে সব সেনা অফিসার হাসিনাকে এনিয়ে কথা বলেছেন তাদের হয় চাকুরীচ্যূত করা হয়েছে , না হয় জেল বন্দি করা হয়েছে।’

শহীদ সেনা অফিসারদের সারথী সেনানীরা,

আপনাদের কি মনে হয়না – যে মাটির বুকে পিলখানার শহীদ সেনানীরা ঘুমিয়ে আছেন, সেই মাটি অঙ্গে মেখে এই হন্তারক হাসিনা আর ভারতের আধিপত্যের বিরুদ্ধে আমরা রুখে দাঁড়াই ? যারা সেদিন প্রাণ দিয়েছেন আওয়ামী লীগের নীলনকশায়, তাদেরকে কি আপনাদের বলতে ইচ্ছে করে না – ‘তোমরা ঘুমাও। আমরা জেগে আছি। তোমাদের হত্যার প্রতিশোধ আমরা নেবই নেব।’ শহীদ অফিসারদের নির্যাতিতা স্ত্রী ও কন্যাদের আচল চাপা অশ্রুকে কি মনে হয় না – ‘এ আমার বোনের অশ্রু? এ কান্না হতে পারত আমারই শোকাতুর স্বজনের?’ তাদের সেই র্আত চিৎকারের ধ্বনি কি আপনাদরে কানে বাজে না? ভারতের আজ্ঞাবহ বাকশালী এই সরকারের ভয়ে আপনারা কি এতই বোবা, কালা, অথর্ব হয়ে পড়েছেন?

আপনাদের চোখের সামনে লুট হয়ে যাচ্ছে দেশ। এই চরম ক্রান্তিকালে আপনাদের কি দেশবাসীর জন্য হৃদয় কাঁদেনা? এই মাটির প্রতি, এই দেশের প্রতি, এই দেশের মানুষের প্রতি আপনাদের কি কোন মায়া মমতা নেই? নেই কি কোন দায়িত্ব-কর্তব্য? দয়া করে একবার আয়নায় নিজেকে দেখুন, নিজ পোশাকটি দেখুন। ‘চির উন্নত মম শির’ নিয়ে দাঁড়ান নিপীড়িত জনতার পাশে, নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে।

ইতি

পিলখানার শহীদ সেনানীদের পরিবার সমূহ


courtesy: shomoyer sakkhi
 
.
Pakistan is ranked number 1 on various sources.
Top 10 World's Best Intelligence Agencies 2013 | List Top Tens

Top 10 Best Intelligence Agencies In The World 2013 | Top Ten Collections

keep dreaming kid.

Only your media portrays India as the best one followed by Pakistan. Surprising you put Pakistan second and not last.

That list is compiled by a Pakistani fanboy - you do realize that don't you?

OT: RAW controls a whole army? RAW controls two or may be more governments? it's a pity that Indians don't have too high a regard for RAW's capabilities though. :)
 
.
Every Indian before joining this forum did not know this,brother. Spend some time and you will know how efficiently RaW has gulped the entire country :-)

Yes it is true.

We are behind TTP and now we run bangladesh.

Without our countrymen knowing about it.

Truly RAW is best. Rest is worst.

it is true then. @Anubis is the best bangladeshi

That list is compiled by a Pakistani fanboy - you do realize that don't you?

OT: RAW controls a whole army? RAW controls two or may be more governments? it's a pity that Indians don't have too high a regard for RAW's capabilities though. :)

Exactly. Indians view it as an inept organisation. A RAW officer reading this forum might get a big ego boost.
 
.
Great work RAW :tup: :tup:

There were speculations but now it's in open.

Proud of RAW :D


RAW zindabad. :yahoo:

RAW must be one great powerful intelligence agency. My salute to them. :tup:

Great boost for RAW soldiers.
 
.
Exactly. Indians view it as an inept organisation. A RAW officer reading this forum might get a big ego boost.

I guess we hold it's performance to our normal prism of ineffective babus and babudom's, while in reality Government departments are the most shrewdest if one sees them in retrospect. Nothing goes beyond them and they maintain complete control however tedious and laborious the process is.
 
.
Back
Top Bottom