সেনাবাহিনীতে পরিবর্তন আসছেঃ বান-কি মুন নয় শেখ হাসিনাই ফোন করেছিলেন |
সেনাবাহিনীতে পরিবর্তন আসছেঃ বান-কি মুন নয় শেখ হাসিনাই ফোন করেছিলেন
সম্প্রতি গয়েবলসীয় কায়দায় বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে জাতিসংঘ মহাসচিবকে জড়িয়ে এক মিথ্যা মিডিয়া প্রচারনা দেয়া হয়। এতে বলা হয় মহাসচিব বান কি মুন অর্ধ-বৈধ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফোন করে সেনাবাহিনীর নয়া কন্টিনজেন্ট চেয়েছেন। কিন্তু কূটনৈতিক সুত্রে জানা গেছে এ ধরনের কোন চাওয়াতো দুরের কথা বান কি মুন ফোনই করেন নাই। শেখ হাসিনাই তাকে ফোন করেছিলেন এবং জাতিসংঘে সুদানের জন্য আরও কিছু সেনা সদস্য নেয়ারও অনুরোধ করেন। জবাবে কূটনৈতিক ভাষায় তাকে বান কি মুন জবাব দেন। উল্লেখ্য রাজেন্দ্রপুরে অলরেডি দুটো সেনা কন্টিনজেন্ট মিশনে যাওয়ার জন্য অনেকদিন ধরেই বসে আছে। দেশের এই অবস্থার জন্য জাতিসংঘ থেকে তাদের গ্রহন ঝুলিয়ে দিয়েছে। অথচ সেনাবাহিনীকে সত্য না জানিয়ে শেখ হাসিনা ও তার সরকার সেনাবাহিনীকে ব্লাফ দেয়ার নাটক করেই চলেছে।
এদিকে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার খেলাধুলা শেষ করে সরকারের শপথ নেবার পর পরই শেখ হাসিনা সেনাপ্রধানকে সরিয়ে দেবেন। ‘র’ এর পরিকল্পনা মোতাবেক এ সংক্রান্ত ফাইল শেখ হাসিনার বেয়াই অবৈধ নিরাপত্তা উপদেষ্টা মে. জেনারেল (অব) তারেক সিদ্দিকী প্রস্তুত করে রেখেছেন। এই রিপোর্টকে মিথ্যা প্রমান করতে না চাইলে সেনাপ্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভুঁইয়াকে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত।
ভারতের অতি প্রিয়ভাজন সিজিএস লেফটেন্যান্ট জেনারেল মাইনুলকে অথবা লেফটেন্যান্ট জেনারেল বেলালকে সেনাপ্রধান করা হবে। যদিও এই দৌড়ে আরও অনেকেই রয়েছেন, এবং আরও ২/৩ জন ভারতের অতি বিশ্বস্ত জেনারেলও রয়েছেন। তবে তাদের শিকে ছিড়বে বলে মনে হয় না।
এই মুহূর্তে সরকারের বিশ্বস্ত ডিজিএফআই এর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আকবরের বাড়ী ফেনী হওয়ার কারনে রিটায়ার্ড করিয়ে দেয়া হবে। যে কোন কারনেই হোক ‘র’ মেজর জেনারেল আকবরকে বেশিদুর বিশ্বাস করতে পারছে না। কোন জিলার বাসিন্দা সেটাও এখন চাকুরীর শর্তের আওতায় পরে। ডিজিএফআই এর প্রধান হিসেবে ‘র’ এর এই মুহূর্তে এক নম্বর পছন্দ বিজিবি’র মহাপরিচালক শীর্ষ সন্ত্রাসীদের ভাই মেজর জেনারেল আজিজ। ইতিমধ্যেই আজিজ নিরস্ত্র ভারত বিরোধী নাগরিক হত্যায় পারদর্শিতা দেখিয়ে ভারত ও শেখ হাসিনার প্রতি তার আনুগত্য প্রমান করেছেন। তাই মেজর জেনারেল আজিজের ডিজিএফআই এর মহাপরিচালক হওয়ার সম্ভাবনা উজ্জ্বল বলেই জানা গেছে।
তবে শেখ হাসিনার জন্য স্পেশাল এসাইনমেন্ট করা সাভা্রের রেশমা নাটকের পরিচালক সাভার এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল সোহরাওয়ার্দীকে কোন দোষে অবসর দেয়া হবে তা জানা না গেলেও এটা বোঝা গেছে যে সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল মুস্তাফিজের মেয়ের জামাই বর্তমান সেনাসদরের সেক্রেটারি মেজর জেনারেল ওয়াকার (বিএ-২৯০২) কেই যে সাভারের নবম ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হবে এটা প্রায় নিশ্চিত।
এই অদলবদলের মধ্যে আরও কিছু ব্রিগেডিয়ার ও মেজর জেনারেলের অবসর ও পদোন্নতি হবে শূন্যস্থানগুলো পূর্ণ করার লক্ষ্যে। তবে তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ায় সরকার ও ‘র’ ভিন্ন কোন পন্থাও অবলম্বন করার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যায় না। তবে এরুপ কিছু ঘটলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী চীনের প্রতিপক্ষ ভারতীয় বাহিনীর এক্সটেনশন হওয়ার পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে।
সেনাবাহিনীতে পরিবর্তন আসছেঃ বান-কি মুন নয় শেখ হাসিনাই ফোন করেছিলেন
সম্প্রতি গয়েবলসীয় কায়দায় বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে জাতিসংঘ মহাসচিবকে জড়িয়ে এক মিথ্যা মিডিয়া প্রচারনা দেয়া হয়। এতে বলা হয় মহাসচিব বান কি মুন অর্ধ-বৈধ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফোন করে সেনাবাহিনীর নয়া কন্টিনজেন্ট চেয়েছেন। কিন্তু কূটনৈতিক সুত্রে জানা গেছে এ ধরনের কোন চাওয়াতো দুরের কথা বান কি মুন ফোনই করেন নাই। শেখ হাসিনাই তাকে ফোন করেছিলেন এবং জাতিসংঘে সুদানের জন্য আরও কিছু সেনা সদস্য নেয়ারও অনুরোধ করেন। জবাবে কূটনৈতিক ভাষায় তাকে বান কি মুন জবাব দেন। উল্লেখ্য রাজেন্দ্রপুরে অলরেডি দুটো সেনা কন্টিনজেন্ট মিশনে যাওয়ার জন্য অনেকদিন ধরেই বসে আছে। দেশের এই অবস্থার জন্য জাতিসংঘ থেকে তাদের গ্রহন ঝুলিয়ে দিয়েছে। অথচ সেনাবাহিনীকে সত্য না জানিয়ে শেখ হাসিনা ও তার সরকার সেনাবাহিনীকে ব্লাফ দেয়ার নাটক করেই চলেছে।
এদিকে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার খেলাধুলা শেষ করে সরকারের শপথ নেবার পর পরই শেখ হাসিনা সেনাপ্রধানকে সরিয়ে দেবেন। ‘র’ এর পরিকল্পনা মোতাবেক এ সংক্রান্ত ফাইল শেখ হাসিনার বেয়াই অবৈধ নিরাপত্তা উপদেষ্টা মে. জেনারেল (অব) তারেক সিদ্দিকী প্রস্তুত করে রেখেছেন। এই রিপোর্টকে মিথ্যা প্রমান করতে না চাইলে সেনাপ্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভুঁইয়াকে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত।
ভারতের অতি প্রিয়ভাজন সিজিএস লেফটেন্যান্ট জেনারেল মাইনুলকে অথবা লেফটেন্যান্ট জেনারেল বেলালকে সেনাপ্রধান করা হবে। যদিও এই দৌড়ে আরও অনেকেই রয়েছেন, এবং আরও ২/৩ জন ভারতের অতি বিশ্বস্ত জেনারেলও রয়েছেন। তবে তাদের শিকে ছিড়বে বলে মনে হয় না।
এই মুহূর্তে সরকারের বিশ্বস্ত ডিজিএফআই এর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আকবরের বাড়ী ফেনী হওয়ার কারনে রিটায়ার্ড করিয়ে দেয়া হবে। যে কোন কারনেই হোক ‘র’ মেজর জেনারেল আকবরকে বেশিদুর বিশ্বাস করতে পারছে না। কোন জিলার বাসিন্দা সেটাও এখন চাকুরীর শর্তের আওতায় পরে। ডিজিএফআই এর প্রধান হিসেবে ‘র’ এর এই মুহূর্তে এক নম্বর পছন্দ বিজিবি’র মহাপরিচালক শীর্ষ সন্ত্রাসীদের ভাই মেজর জেনারেল আজিজ। ইতিমধ্যেই আজিজ নিরস্ত্র ভারত বিরোধী নাগরিক হত্যায় পারদর্শিতা দেখিয়ে ভারত ও শেখ হাসিনার প্রতি তার আনুগত্য প্রমান করেছেন। তাই মেজর জেনারেল আজিজের ডিজিএফআই এর মহাপরিচালক হওয়ার সম্ভাবনা উজ্জ্বল বলেই জানা গেছে।
তবে শেখ হাসিনার জন্য স্পেশাল এসাইনমেন্ট করা সাভা্রের রেশমা নাটকের পরিচালক সাভার এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল সোহরাওয়ার্দীকে কোন দোষে অবসর দেয়া হবে তা জানা না গেলেও এটা বোঝা গেছে যে সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল মুস্তাফিজের মেয়ের জামাই বর্তমান সেনাসদরের সেক্রেটারি মেজর জেনারেল ওয়াকার (বিএ-২৯০২) কেই যে সাভারের নবম ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হবে এটা প্রায় নিশ্চিত।
এই অদলবদলের মধ্যে আরও কিছু ব্রিগেডিয়ার ও মেজর জেনারেলের অবসর ও পদোন্নতি হবে শূন্যস্থানগুলো পূর্ণ করার লক্ষ্যে। তবে তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ায় সরকার ও ‘র’ ভিন্ন কোন পন্থাও অবলম্বন করার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যায় না। তবে এরুপ কিছু ঘটলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী চীনের প্রতিপক্ষ ভারতীয় বাহিনীর এক্সটেনশন হওয়ার পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে।