What's new

Criminalization of Politics and Economics.

Banglar Bir

SENIOR MEMBER
Joined
Mar 19, 2006
Messages
7,805
Reaction score
-3
Country
United States
Location
United States
Criminalization of Politics and Economics.

In a subtle process of corrupt practices,white collar crime has embedded into the political and economic network of Bangladesh. In the last 30 years (1971-2002),Bangladesh got 1 lakh 80 thousand crore taka as foreign loan,of which 1 lakh 35 thousand crore taka was misused and misappropriated by the native and foreign elites,including bureaucrats,politicians and contractors .As a result, the economy of Bangladesh has been criminalized, for the perpetuation of which politics has also been criminalised,for the perpetuation of corruption,it also been criminalized. ( Abul Barkat, A post editorial. The Daily Sangbad,October 16,2002) Exploitation of public office for private gain,therefore,not only pertains to the definition of corruption, it also paves the smooth commission of white collar crimes in Bangladesh, of which politicians,bureaucrats and businessman are concomitants, and the people are the worst sufferer.
 
Khaleda Zia did the right thing: Kader Siddiqui

Correspondent October 31, 016, Monday, 1823 Updated: October 31, 016, Monday, 19:35

Founder of farmers, workers Janata League President Kader Siddiqui, Bir Uttam, Bangabir the recent conference held by Awami League and BNP Chairperson Khaleda Zia has done the right.

JSD at the initiative of the central executive committee of the National Press Club on Monday, marking the party's 44th anniversary conference, Siddiqui said.

Bangabir said, Begum Khaleda Zia would not have been allowed to talk to him after the meeting. We were not even allowed to sit. No chairs would hold for him. He said the former president, B Chowdhury and freedom of assembly ASM had the voice. But people know what they've got to respect. The welcome speech was not given to them. He praised a lot of foreigners in the government at the conference. But in a country where political parties have been unable to greet them. She would not hear of foreigners in the face of so much praise. It's not much better. In fact, the convention's Conference failed.

Said Zafarullah Chowdhury, Sheikh Mujibur Rahman, Gandhi wanted to be. He wanted to give the responsibility to run the country in the hands of the freedom fighters. But changed his mind after returning home on 10 January. That's because the nation will find out one day. He said the government should be explained by the movement of all that they do not walk the path of democracy. They country in not in the right direction.

BSD general secretary of the BSD general secretary Khalequzzaman irrespective of being part of a movement called on all issues simultaneously. The newspaper quoted the news media, the newspapers, so if we're forced disappearance, murder, kidnapping, looting, why such awful statistics?

JSD president, chaired by ASM Abdur Rob.The Lord says, because of the formation of the Bangladesh Liberation cetanabhittika jeesadira was born. He thought Pakistanis; the Awami League cannot be given the power to be break-up Pakistan.. The Awami League is now, should not be given to any other party to come to power, it will determine the future of what will happen to them. The crisis in the national life today, bribery, corruption, murder, rape, looting and violence-Terrorism has spread to the third political force and there is no alternative to national unity. Without good governance, democracy and development is not sustainable. To build good governance, basic human rights, democracy and the need to ensure free and fair elections. The two-chamber parliament for the election to the upper chamber can be arranged to form a government. Honest, fair and courageous people of the new Election Commission to be constituted.

Abdul Malek Ratan said, and promised to improve the country’s economic and technological cooperation is assured. Cooperation in order to ensure their safety as well as to exploit ending corruption, democracy, good governance, national unity is vital to build alliances and sub-regional co-operation.

Union leaders also spoke at the conference, the citizens of SM Akram, JSD general secretary Abdul Malek Ratan, the Revolutionary Workers Party general secretary Saiful Haque, JSD. Both leaders, including the leaders of Islam in Mofizul Gofran MA, M. A. Karim Farouk, May Siraj Mia, Mrs. Tania Ferdausi and others.
Mr. Shahid Uddin Mahmud Swapan conducted. Before the discussion of the national flag and hoisted the flag of the party and pigeons and balloons 44th anniversary program was launched. The ASM Abdur Rob hoisted the national flag and hoisted the flag of the party, Abdul Malek Ratan.
 
ছাত্রলীগের কয়েকটা ছেলে পাঠালেই বিএনপি পালিয়ে যাবে, তারা আন্দোলনের ভয় দেখায়’
রাজনীতিHits: 2126

resize10438.jpg
10438.jpg



স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ছাত্রলীগের কয়েকটা ছেলে পাঠালেই বিএনপি পালিয়ে যাবে, তারা আবার আন্দোলনের ভয় দেখায়।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগকে বিএনপির আন্দোলনের ভয় দেখানোকে কুপি জ্বালিয়ে সূর্যকে ভয় দেখানোর সঙ্গে তুলনা করেছেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘কুপি জ্বালিয়ে সূর্যের সামনে দাঁড়িয়ে সূর্যকে আলো দেখানো হাস্যকর ছাড়া কিছু নয়। আন্দোলনের মাধ্যমে যে দলের (আওয়ামী লীগ) জন্ম তাদের আন্দোলনের ভয় দেখানোও হাস্যকর ছাড়া কিছু নয়।
শনিবার বিকালে ফরিদপুরের মধুখালী ঈদগাহ মাঠে আয়োজিত আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এলজিআরডি মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আন্দোলনের সময় শত অত্যাচারের মাঝেও মাঠ ছাড়িনি। যে দলের চিফ হুইফ (জয়নাল আবেদিন ফারুক) পুলিশের ভয়ে রাস্তায় কাপড়-চোপড় ফেলে দৌড়ে পালায় তাদের মুখে আন্দোলনের কথা মানায় না।’
‘বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় আমাদের নেতাদের উপর অনেক অত্যাচার হয়েছে, তারপরও আমরা রাস্তা দখলে রেখেছিলাম। মোহাম্মদ নাসিম ও মতিয়া চৌধুরীর উপর লাঠিপেটা করা হলেও তারা মাঠ ছাড়েননি। সুতরাং আমাদের হুমকি দিয়ে লাভ হবে না।’
জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা পদক বাতিল প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘একটি স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা পদক বাতিল হওয়ার পরও বিএনপির পক্ষ থেকে পাঁচ জন লোকের একটি মিছিলও বের করতে পারেনি। এতে তাদের আন্দোলনের সক্ষমতা সম্পর্কে আরও স্পষ্ট হয়।’
মন্ত্রী বলেন, ‘লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে কাজ করছেন তা নির্দিষ্ট সময়েই শেষ হবে। আমরা প্রত্যাশা করি ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ একটি মধ্য আয়ের দেশে পরিণত হবে। তাই শেখ হাসিনার সেই লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নের জন্য সকল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘ফরিদপুরবাসী আমরা বিগত দিন একতাবদ্ধভাবে এক মঞ্চে কখনো বসিনি। আজ থেকে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে আগামী নির্বাচনে ফরিদপুরের চারটি আসন উপহার দেবো।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফরউল্লাহ বলেন, ‘এই অঞ্চলে অনেকে আছে যারা রাতের অন্ধকারে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে আঁতাত করে তাদের উদ্দেশ্যে বলছি আপনারা সঠিক পথে ফিরে আসুন। দল করলে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গেলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আগামী নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে দল যাকে সমর্থন দেবে তার পক্ষে কাজ করতে হবে। শেখ হাসিনার নির্দেশ অমান্য করে আত্মীয় স্বজনদের পক্ষে কাজ করা যাবে না।
‘অনুভূতি প্রকাশে সংবর্ধিত নেতা আব্দুরর হমান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে বিশ্বাস করে যে দায়িত্ব দিয়েছেন সেই বিশ্বাস রক্ষার দায়িত্ব পালনের জন্য আমি আমার জীবন উৎসর্গ করলাম। এই মধুখালীর মানুষ যারা আমাকে বুকে ধারণ করেছে আমি আস্থার সঙ্গে বলতে পারি তাদের সন্তানকে তারা ছুড়ে ফেলবে না। সেই মুধখালীর মানুষকে সাক্ষি রেখে এই প্রত্যয় ব্যক্ত করলাম।’
আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘শেখ হাসিনা এই ফরিদপুর অঞ্চল থেকে অনেককেই ছাত্রলীগের দায়িত্ব দিয়েছিলেন। তাদের অনেকেই শেখ হাসিনার সঙ্গে বেইমানি করেছেন। একমাত্র আব্দুর রহমান যিনি দলের ক্রান্তিকালেও শেখ হাসিনার আদেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছেন।’
মধুখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মির্জা মনিরুজ্জামান বাচ্চুর সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজ্জাম্মেল হক, কার্য নির্বাহী সদস্য এসএম কামাল হোসেন, ইকবাল হোসেন অপু, আনোয়ার হোসেন, ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুবল চন্দ্র সাহা, সাধারণ সম্পাদক মাসুদুর রহমান প্রমূখ। সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শেষে জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী মমতাজ ও স্থানীয় শিল্পীরা সঙ্গীত পরিবেশন করেন। -বিডিমর্নিং

বাঁশেরকেল্লা - Basherkella
31 mins ·
ধর্ষণে ব্যর্থ ছাত্রলীগ নেতার বিবস্ত্র রক্তাক্ত ছবি ফেসবুকে ভাইরাল

চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের আয়াকে ধর্ষণ করতে গিয়ে উত্তম-মধ্যম খেয়ে রক্তাক্ত ও বিবস্ত্র অবস্থায় উদ্ধার শাখা ছাত্রলীগের সম্পাদক তানিম হাসান তারেকের ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে।

এদিকে তার বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টা মামলা করেছেন কলেজের আয়া।

গতকাল রাতে মদ পান করে কলেজের আয়া রত্নার বাসায় গিয়ে রত্নাকে ধর্ষণ করতে গেলে রত্নার চিৎকারে তার দুই পুত্র, পুত্রবধু ও এলাকাবাসী এগিয়ে এসে তানিমকে উত্তমমধ্যম দেয়। জানা যায, তানিমের গোপনাংগ থেতলে দেয়া হয়েছে। বিশেষ পুলিশী নিরাপত্তায় মুমুর্ষ অবস্থায় সে এখন হাসপাতালের বেডে কাতরাচ্ছে।



58 Comments
366 Shares
 
তিন মাসেও হদিস নেই আমান আযমী, আরমান ও হুমাম কাদেরের

257857_1.jpg
13 Nov, 2016

সন্ধান মিলছে না আমান আযমী, আরমান ও হুমাম কাদেরের। দিনের পর দিন মাসের পর মাস কেটে গেলেও নিখোঁজ এই তিন ব্যক্তি কোথায় আছেন সে সম্পর্কে কারো কাছেই কোন তথ্য নেই। আদৌ তারা আর কোনদিন ফিরে আসবেন কিনা তারও কোন নিশ্চয়তা নেই। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছেও নিখোঁজ এই তিন ব্যক্তির কোন তথ্য নেই। গত ৪ আগষ্ট থেকে ২২ আগষ্টের মধ্যে নিখোঁজ হয় এই তিন ব্যক্তি। প্রতিটি পরিবারের পক্ষ থেকেই দাবি করা হয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয় দিয়ে তাদেরকে তুলে নেয়া হয়েছে। নিখোঁজ এই তিন ব্যক্তির মধ্যে একজন হলেন সেনা বাহিনীর সাবেক অফিসার, একজন সুপ্রীম কোর্টের ব্যারিষ্টার এবং একজন হলেন বিএনপি নেতা।

গত ২২ আগস্ট রাজধানীর মগবাজারের বাসা থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে তুলে নেয়া হয় সেনা বাহিনীর সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল্লাহিল আমান আযমীকে (৫৭)। তার মা আফিফা আযম ওই সময় অভিযোগ করেছেন, ২২ আগষ্ট রাত অনুমান ৯ ঘটিকার সময় রমনা থানার বড় মগবাজারস্থ ১১৯/২ কাজী অফিস লেনের বাসা থেকে ২০-৩০ জন লোক তার ছেলেকে তুলে নিয়ে যায়।


তিনি জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযমের ছেলে। জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ওই সময় এক বিবৃতিতে বলা হয়েছিলো, “সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবদুল্লাহিল আমান আল আযমী একজন অরাজনৈতিক ব্যক্তি। তিনি অবসর জীবন-যাপন করছেন। তিনি দেশের একজন সুনাগরিক। তিনি দেশের আইন ও সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তার নামে কোন মামলা নেই। ফলে তাকে গ্রেফতার করা অযৌক্তিক ও বেআইনী।’’ সেই ২২ আগষ্ট থেকেই তিনি নিখোঁজ। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন দপ্তরে ধরনা দিয়েও কোন লাভ হয়নি পরিবারের। গতকাল পর্যন্ত তার কোন তথ্য নেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে।

এর আগে মাত্র ৫ দিনের ব্যবধানে তুলে নেয়া হয়েছে বিএনপি নেতা হুমাম কাদের চৌধুরী ও বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিষ্টার মীর আহমেদ বিন কাসেম আরমানকে। গত ৪ আগস্ট সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ছোট ছেলে বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য হুমাম কাদের চৌধুরীকে ঢাকার সিএমএম আদালত প্রাঙ্গন থেকে ডিবি পরিচয়ে তুলে নেয়া হয়। ঘটনার পর হুমামের আইনজীবী অ্যাডভোকেট হুজ্জাতুল ইসলাম আল ফেসানি মিডিয়া কর্মীদের বলেছিলেন, ওইদিন বেলা সাড়ে ১২ টার দিকে ট্রাইব্যুনালের রায় ফাঁসের ঘটনায় তথ্য প্রযুক্তি আইনে দাযের করা মামলায় ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে হাজিরা দিতে গেলে গাড়ি থেকে নামার পর ডিবি পরিচয়ে তাকে নিয়ে যাওয়া হয়।

হুমামের অপর আইনজীবী চৌধুরী মোহাম্মদ গালিব রাগিব ওইদিন সাংবাদিকদের জানান, সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর স্ত্রী ফারহাত কাদের চৌধুরী ও ছেলে হুমাম কাদের চৌধুরী গতকাল তথ্য-প্রযুক্তি আইনের মামলায় হাজিরা দিতে আদালতে যান। কিন্তু গাড়ি থেকে নামার পরপরই ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত ভবনের নিচ থেকে কয়েকজন লোক নিজেদের ডিবি পুলিশ পরিচয়ে হুমামকে নিয়ে যায়। ওইদিন তিনি বলেন, সকালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল থেকে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর রায় ফাঁসের মামলায় তথ্যপ্রযুক্তি ট্রাইব্যুনালে হাজিরা দিতে আসেন হুমাম ও তার মা ফারহাত কাদের চৌধুরী। হুমাম সামনের আসনে চালকের পাশে ও তার মা পেছনের আসনে বসা ছিলেন। তারা ঢাকার দায়রা জজ আদালতের সামনে পৌঁছলে আরও মামলায় আটকের কথা বলে হুমামকে গাড়ি থেকে নামিয়ে নিয়ে যায় ডিবি পরিচয়ধারী পাঁচ থেকে ছয়জন ব্যক্তি। এরপর থেকেই হুমাম নিখোঁজ। পরিবার থেকে অভিযোগ করা হয় ঘটনার পর তারা থানায় সাধারণ ডায়েরী করতে গিয়েছিলেন, কিন্তু থানা ডাইরী গ্রহণ করেনি। ঘটনার পরে পরিবারের সদস্যরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরেছেন। কিন্তু হুমামের কোন হদিস মেলেনি।

এই ঘটনার ৫ দিনের মাথায় ৯ আগস্ট রাতে জামায়াতের সাবেক নেতা মীর কাসেম আলীর ছোট ছেলে ব্যারিস্টার মীর আহমেদ বিন কাসেম আরমানকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। সাদা পোশাকধারীরা রাজধানীর মিরপুরের ডিওএইচএস এর বাসা থেকে তাকে নিয়ে যায় বলে পারিবারিক সূত্র জানিয়েছে। পারিবারিক সূত্র জানায়, ওইরাত সোয়া ৯টার দিকে ৬/৭ জনের সাদা পোশাকের একদল লোক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য পরিচয়ে ব্যারিস্টার আরমানের মিরপুরের ডিওএইচএস এর বাসায় যায়। এসময় আরমান দরজা খুললে তাকে কোন কথা বলার সুযোগ না দিয়ে গাড়িতে তুলে নিয়ে যায় ওই অজ্ঞাত লোকজন। পরিবারের সদস্যরা কোন গ্রেফতারী পরোয়ানা আছে কিনা জানতে চাইলে তারা কোন জবাব দেননি। এরপর থেকেই আরমান নিখোঁজ। আরমান বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের একজন আইনজীবী। তিনি মানবতাবিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুনালের একজন ডিফেন্স ল’ইয়ার। তিন মাস অতিবাহিত হওয়ার পরেও হুমামের কোন হদিস মেলেনি।

উৎসঃ bdsangbad.com
 
Qamrul Islam
4 hrs ·
অবশেষে ইজরাইলী রাজনীতিক সেই মেন্দি সাফাদিকে হাসিনার পক্ষে কাজ করানোর জন্য ঘুষ দিতে গিয়ে ধরা খেলেন হাসিনার হিন্দু মন্ত্রী বিরেন সিকদার! অবৈধ ক্ষমতার জন্য আর কোথায় কোথায় পা ধরবে হাসিনা? কাকে কাকে ঘুষ দিবে?



Bangladesh Police Crime
9 hrs ·
http://www.bdface.net/newsdetail/detail/200/258292


বিডিটুডে.নেট: পুলিশের প্রতিবেদন >> হিন্দুদের উপর হামলায় আওয়ামী লীগের ১৮ নেতা জড়িত
ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাড়িঘরে হামলা ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ হামলার নেপথ্যে সরকা
BDFACE.NET
 
স্বৈরাচারী হাসিনার এই পুলিশ কি আমাদের সেবক না দানব???????

দেখুন,ঢাকা শহরে প্রকাশ্য দিবালোকে স্বৈরাচারী হাসিনার এক পুলিশ সার্জেন্ট এক গাড়ির চালককে কি নির্মম ভাবে পেটাচ্ছে।

জানা যায়, গাড়ির কাগজ পত্র এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স সব ঠিকঠাক থাকার পরও ঘুষ দাবী করায় বাধে বিপত্তি।টাকা দিতে অস্বিকার করে মালককে ফোন করে ঐ ড্রাইভার।তাতেই চরম ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে বেদম প্রহার শুরু করলে আশেপাশে উপস্থিত জনতা উত্তেজিত হয়ে এই গোপালী পুলিশকে বাধা দেয়।

ভাবুন,অবৈধ হাসিনা সরকারকে ক্ষমতায় রাখতে গিয়ে আমরা আমাদের জাতীয় পুলিশ বাহিনীকে কি দানবে পরিনত করিনি ?????

সেই দিন আর বেশী দূরে নয় যেদিন এই সর্বনাশা পুলিশ তার নিয়োগদাতা মনিব কেও হয়তো খেয়ে ফেলতে দ্বিধা করবে না।

14992608_1206174209472330_2855575729062543360_n.jpg



Qamrul Islam
11 hrs ·

আইজিপি পদটা যখন খালি হয়, তখন নিলামে উঠেছিল। ৩/৪ প্রার্থী ছিল। তার মধ্যে শরীয়তপুরী শহীদ কিনে নিলো ৮০ কোটি টাকায়। টাকাটা মূলত গেছে ৩ খাতে - রেহানা, জয়, এবং আসাদুজ্জামান কামাল। এই মূল্যবান আইজির চাকরি আছে আর বছর খানেক। এখন থেকেই দৌড়ঝাপ আর ট্রেড শুরু হয়ে গেছে। তবে অতিচালাকের গলায় দড়ি পড়ার সম্ভাবনা আছে।
https://www.facebook.com/photo.php?fbid=1317127851652051&set=a.103506609680854.7965.100000645456398&type=3
Comments

Jahan Chy Apnara ki 80cr tk pouci ye diyesilen.
Like · Reply · 10 hrs · Edited
Qamrul Islam ও আচ্ছা এই প্রশ্ন? নিশ্চয় কেউ না কেউ পৌছিয়েছিল।
Like · Reply · 7 · 10 hrs
View more replies

Alim Al Razi আপনি জানলেন কি ভাবে প্রমাণ দেন
Like · Reply · 1 · 9 hrs
View previous replies

Qamrul Islam প্রশ্ন এবং উত্তর দু’টাই যে একসাথে করে সে কত্ত বড় মাথা নষ্ট?
Like · Reply · 2 hrs
View more replies

Abdul Malek কামরুল ভাই ঘটনা সত্য নাকি?
Like · Reply · 1 · 10 hrs
Qamrul Islam মিথ্যা কথা বলতে যাব দুঃখে?
Like · Reply · 5 · 10 hrs

Taufiqul Islam Pius এই আশি কোটির টাকার অংকটা আমি আমার একটা লেখায় প্রকাশ করেছিলাম। সে কি প্রতিবাদ আবালদের!
Like · Reply · 27 · 10 hrs · Edited
2 Replies · 7 hrs


Farhan Tanvir Liton হতেও পারে, পরিস্থিতি বিচারে এমনটা হওয়া অস্বাভাবিক কিছু না। এই টাকা সুদে আসলে হয়তো নিরপরাধ মানুষের ক্ষতি করে তুলবে
Like · Reply · 2 · 5 hrs

Mahbub Ahmed Rumon শহীদীয়া রে এখন কি করবি মাকালের পুত।
Like · Reply · 3 · 10 hrs
1 Reply
View 23 more comments


15056289_1317127851652051_3455645477319958708_n.jpg
 
‘৫ জানুয়ারীর নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ ছিল ‘স্বীকার’ করায় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ’- বি চৌধুরী
জাতীয়Hits: 17196

http://truestory24.com/national/9088-2016-10-28-06-08-20?q=12
resize9088.jpg
9088.jpg



বিগত ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারীসহ অন্যান্য নির্বাচনগুলো যে প্রশ্নবিদ্ধ ছিল, তা ‘স্বীকার’ করে নেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বিকল্পধারা বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ও সাবেক রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী।

বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন। ‘আর নয় ২৮ অক্টোবর, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সকল দলের অংশগ্রহণে জাতীয় নির্বাচনের দাবি’ শীর্ষক এ আলোচনা সভার আয়োজন করে স্বাধীনতা ও মানবাধিকার বাস্তবায়ন ফাউন্ডেশন।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আহসান উল্লাহ শামীমের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সাবেক মন্ত্রী নুর মোহাম্মদ খান প্রমুখ।
বদরুদ্দোজা চৌধুরী বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের ২০তম কাউন্সিলে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন আগামী দিনের নির্বাচন প্রশ্নবদ্ধি করলে চলবে না। তার এ কথার মধ্যদিয়ে প্রমাণিত হয়েছে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির সহ অন্যান্য নির্বাচনগুলো প্রশ্নবদ্ধি ছিল। তার এ সত্য স্বীকারোক্তির জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই।
তিনি বলেন, আগামী নির্বাচন সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী যে কথা বলেছেন তাতে আমি আশাবাদি। আশা করি, পরবর্তী নির্বাচন শুধু দেশে নয়, সারা পৃথিবীর মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়-এমন একটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
তিনি আরও বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সব দলের সঙ্গে আলোচনা করে শক্তিশালী স্বাধীন নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে। বিরোধী রাজনৈতিক দলসমূহকেও সমান সুযোগ দিতে হবে। বিরোধী নেতাদের মুক্তি দিতে হবে এবং নতুন করে কাউকে কারাগারে নেয়া যাবে না। তাদের নামে যেসব মামলা রয়েছে তার বিচার কাজ বা চার্জশিট দেয়া থেকে নির্বাচন পর্যন্ত বিরত থাকেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রীর টেনেটুনে মেট্রিক পাস ও যাদের জন্য দেশে নয়-এমন বক্তব্যের সমালোচনা করেন সাবেক এ রাষ্ট্রপতি।
দেশের উন্নয়নের জন্য আগের সব রাষ্ট্রনায়কদের অবদানের কথা স্বীকার করতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানান বি. চৌধুরী।
তিনি বলেন, সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদের অবদানের কথাও স্বীকার করতে হবে। আর জিয়াউর রহমান তো কৃষি, শিক্ষা, যোগাযোগ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটিয়েছেন।
আওয়ামী লীগের নতুন সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, বেশ ভাল ও ভদ্র মানুষ ওবায়দুল কাদের। তার ভাল একজন সাধারণ সম্পাদক হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
 
There is a Bangladesh Politics thread running in Central And South Asia section and it's sticky. You are very much welcome to participate and post there. That way you will get older and other country members to carry on a discussion with you & you won't have to work this hard to follow up your threads and posts. And of course it's easier for us to follow up too. Best regards.
 

CCTV footage shows police van at abduction spot
Staff Correspondent | Update: 12:57, Nov 18, 2016
0Like


Around 3:10 on the night of 15 October, a bus stopped at the Science Laboratory intersection, near Dhanmondi Road 1.

CCTV footage shows a medical officer of the health directorate, Muhammed Iqbal Mahmud, alighted from the bus and was immediately picked up by seven or eight persons who whisked him away in a microbus.

A police van was seen following the microbus. There has been no news of this doctor since then.

Muhammed Iqbal Mahmud was working at the Laxmipur sadar hospital after passing the 28th BCS exam. He was then transferred to Comilla medical college. On 10 October he came to Dhaka for two months’ training at the Bangabandhu Sheikh Mujib Medical University (BSMMU). His wife is also a physician. She and her children live with her in-laws in Laxmipur. Iqbal Mahmud had returned to Dhaka that night after spending a holiday with them.

At a press conference on Thursday, held at the National Press Club, AKM Nurul Alam, father of the abducted medical officer, accused the law enforcement agencies of not cooperating. He said he had wanted to file a case with the Dhanmondi police station on that day, but the police were hesitant to take the case. They finally took it after midnight on the next day.

In his statement he described what he saw on the CCTV footage. He said that shopkeepers and rickshaw-pullers there at the time, were eye-witnesses of the incident. Till yesterday, Thursday, the police could not report on any progress made in investigations.

643xNx0ebe7d01c90f6d82046843ce7f1bb238-cct.jpg.pagespeed.ic.B89-qQae89.jpg
At the press conference, AKM Nurul Alam said, “None of the abductors wore masks. Despite having the latest equipment, the law enforcement agencies till now have not been able to rescue my son, or even identify the microbus, the motorcycle, the police vehicle or any of the abductors. They are playing a silent and mysterious role.”

He said his son was not involved in politics and had no enemies. He used to be an activist of religious group Tablighi Jamaat, but there were no accusations of militancy against him.

Nurul Alam said he was a freedom fighter and his son was not misguided.

Officer-in-charge (OC) of the Dhanmondi police station Mohammed Abdul Latif told Prothom Alo, efforts were on to find the missing physician. It has been 33 days since the incident but they have no clue as to why a police vehicle had been on the spot or from which police station it had come.

The Dhanmondi police OC said that the father of the abducted physician had sent one lakh taka to four different ‘Bikash’ numbers to find his son. They were looking into where the money had been sent. The detective branch of police has been asked to assist in the case.

Prothom Alo’s Laxmipur correspondent spoke to Iqbal Mahmud’s neighbours. They said he would work with Tablighi Jamaat but could not say if he was involved in anything else. His wife runs a private clinic in Laxmipur.




News From Bangladesh
1 hr ·
Around 3:10 on the night of 15 October, a bus stopped at the Science Laboratory intersection, near Dhanmondi Road 1.

CCTV footage shows a medical officer of the health directorate, Muhammed Iqbal Mahmud, alighted from the bus and was immediately picked up by seven or eight persons who whisked him away in a microbus.

A police van was seen following the microbus. There has been no news of this doctor since then.
 
Was Dr. Muhammed Iqbal Mahmud involved in anti-Hasina activities?
 

Cops foil long march towards Nasirnagar


Police on Friday foiled a long march of the students of Dhaka University (DU) and Jahangirnagar University (JU) towards Nasirnagar in Ashuganj upazila of Brahmanbaria, reports UNB news agency.

The long march was arranged demanding immediate arrest of those involved in attacks on the Hindu community in Nasirnagar and the removal of fisheries and livestock minister Muhammed Sayedul Hoque for his disparaging remarks about the Hindus following the attacks.

Police intercepted the marchers at Ashuganj roundabout around 11:00am and did not allow them to proceed further on security ground, said additional police superintendent Iqbal Hossain.

However, the law enforcers allowed a seven-member team of JU students to go to Nasirnagar in a microbus to distribute relief items among the victims.

Students of the two universities started the long march from the capital in the morning to press for their demands.

Earlier, police beefed up security in the district following the long march.

On 30 October, a group of religious zealots carried out attacks on Hindu people, vandalising over 100 homes and more than a dozen temples.

The two-hour mayhem reportedly followed a Facebook post from the account of a local fisherman, ‘hurting the religious sentiment’ of Muslims.

Fisheries and livestock minister Sayedul‘s role came into question as he allegedly made derogatory remarks about the minority people following the attacks.

Unidentified miscreants set fire to at least six houses of Hindus at different villages in Nasirnagar upazila on 5 November and torched another Hindu house at Changapur village in the same upazila on 13 November amid huge outcry following the previous attack on the Hindu community.
 
ড়ছে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর লোকসানি শাখা

259420_1.jpg

19 Nov, 2016

http://www.facebd.net/newsdetail/detail/35/259420


দিন যত যাচ্ছে, ততই রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর আর্থিক অবস্থার অবনতি ঘটছে। একদিকে এসব ব্যাংকের আয় কমে গেছে, অন্যদিকে বেড়েছে ব্যয়। ফলে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর লোকসানি শাখার সংখ্যা। গত এক বছরে এসব ব্যাংকের লোকসানি শাখা দ্বিগুণ বেড়েছে। সম্প্রতি প্রকাশিত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে এমন তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের জুন শেষে সোনালী, অগ্রণী, জনতা, রূপালী, বেসিক ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকে লোকসানি শাখার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৪২টি। ২০১৫ সালের জুন শেষে এই ব্যাংকগুলোতে লোকসানি শাখা ছিল ২৮২টি। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে এই ৬ ব্যাংকে লোকসানি শাখা বেড়েছে ৩৬০টি।

এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাষ্ট্রায়ত্ত এই ব্যাংকগুলোয় খেলাপি ঋণের পরিমাণ মাত্রাতিরিক্ত হারে বাড়ার কারণে একদিকে আয় কমে যাচ্ছে, অন্যদিকে ব্যয় বেড়ে যাচ্ছে। আর এ সব কারণে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে লোকসানি শাখা।

এসব কারণে গত মাসে এই ব্যাংকগুলোর সঙ্গে বৈঠক করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বৈঠকে ২০১৬ সালের জুনভিত্তিক প্রতিবেদনের তথ্য তুলে ধরে পর্যালোচনা করা হয়। ব্যাংকগুলোর জুনভিত্তিক তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, দিন দিন ব্যাংকগুলো আরও খারাপ অবস্থায় যাচ্ছে।

ব্যাংকগুলোর কেবল লোকসানি শাখা বাড়ছে, তা নয়; খেলাপি ঋণ ও মূলধন ঘাটতিও বাড়ছে। চলতি বছরের ৬ মাসের (জানুয়ারি-জুন) ব্যবধানে সোনালী, জনতা, অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংকের লোকসানি শাখার সংখ্যা বেড়েছে ৪০৬টি। জুন শেষে এই চার ব্যাংকের লোকসানি শাখা দাঁড়িয়েছে ৫৮৯টিতে। ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে লোকসানি শাখার সংখ্যা ছিল ১৮৩টি।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ‘সবচেয়ে বেশি লোকসানি শাখা এখন সোনালী ব্যাংকের। এই ব্যাংকের লোকসানি শাখা এখন ২৯০টি। গত বছরের জুনে ব্যাংকটিতে লোকসানি শাখা ছিল মাত্র ৮৯টি। রাষ্ট্রায়ত্ত রূপালী ব্যাংকে লোকসানি শাখা এখন ১২৬টি।

২০১৫ সালের জুনে এই ব্যাংকটিতে লোকসানি শাখা ছিল মাত্র ২১টি। জনতা ব্যাংকের এখন লোকসানি শাখা ৭৪টি। ২০১৫ সালের জুনে ব্যাংকটির লোকসানি শাখা ছিল ৭০টি। বর্তমানে অগ্রণী ব্যাংকে লোকসানি শাখা দাড়িয়েছে ৯৯টি। ২০১৫ সালের জুনে এই ব্যাংকটিতে লোকসানি শাখা ছিল ৬৬টি।

এ প্রসঙ্গে অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. জায়েদ বখত বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘চলতি বছরের শুরুতে অনেক নতুন শাখা খোলা হয়েছে। সাধারণত শাখাগুলো শুরু থেকে লোকসানি থাকে। কিন্তু বছর শেষে এর মধ্যে বেশ কিছু শাখা লাভে ফিরে আসে। যে কারণে জুনের হিসাবে লোকসানি শাখা বেশি দেখালেও বছর শেষে ডিসেম্বরে তা কমে আসবে।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জুন শেষে রাষ্ট্রায়ত্ত ৬ ব্যাংকের মোট শাখা সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৭১৬টি। এ মধ্যে লোকসানি শাখার সংখ্যা ৬৪২টি। ২০১৫ সালের জুন শেষে এই ব্যাংকগুলোতে লোকসানি শাখা ছিল ২৮২টি।

এ প্রসঙ্গে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীরা জানিয়েছেন, নতুন পে-স্কেলে ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বেতনভাতা দিতে গিয়ে ব্যাংকগুলোর লোকাসানি শাখার সংখ্যা বাড়ছে।

এ প্রসঙ্গে অগ্রণী ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ সামস-উল ইসলাম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘নতুন পে-স্কেলে ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বেতনভাতা দিতে গিয়ে ব্যাংকগুলোর লোকাসানি শাখার সংখ্যা বাড়ছে। এছাড়া ব্যবস্থাপনার দুর্বলতার কারণেও লোকসানি শাখা বাড়ছে।’ তবে অগ্রণী ব্যাংকে তিনি যোগ দেওয়ার পর থেকে ১০১ দিনের যে কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন, সেটি সফল হলে ব্যাংকে লোকসানি শাখার সংখ্যা কমে আসবে। তিনি মনে করেন, ‘তার নেওয়া ইউনিট ব্যাংকিং কার্যক্রমের মাধ্যমে সব লোকসানি শাখাকে লাভজনক করা সম্ভব।’

জানা গেছে, সোনালী ব্যাংকের মোট শাখা এখন ১ হাজার ২০৮টি। এর মধ্যে লোকসানি শাখা ২৯০টি। গত বছরের ডিসেম্বর শেষে এই ব্যাংকটির লোকসানি শাখা ছিল ১২৪টি। ওই সময় আর্থিক সূচকের উন্নতির জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সঙ্গে চুক্তির শর্ত অনুযায়ী লোকসানি শাখার সংখ্যা বছর শেষে ৩০টিতে নামিয়ে আনার কথা ছিল।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য মতে, অগ্রণী ব্যাংকে এখন মোট শাখা ৯৩২টি। চলতি বছরের ডিসেম্বর শেষে লোকসানি শাখা ১০টিতে নামিয়ে আনার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে ব্যাংকটির চুক্তি রয়েছে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে এই ব্যাংকটিতে অব্যাহতভাবে লোকসানি শাখা বাড়ছে। গত ছয় মাসে লোকসানি শাখা ৩৪টি থেকে বেড়ে হয়েছে ৯৯টি। ২০১৫ সালে এই ব্যাংকটিকে লোকসানি শাখা ১৫টি কমিয়ে আনার জন্য বলা হয়েছিল।

রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের এখন ৯০৯টি শাখা। এর মধ্যে ৭৪টি শাখা লোকসানে রয়েছে। ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে লোকসানি শাখা ছিল ১৫টি। চলতি বছরের শেষে লোকসানি শাখা ৩০টি নামিয়ে আনার কথা থাকলেও উল্টো লোকসানি শাখা বেড়েছে।

রাষ্ট্রায়ত্ত রূপালী ব্যাংকের লোকসানি শাখা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে বেশি। ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে ব্যাংকটির যেখানে মাত্র ১০টি শাখা লোকসানে ছিল, চলতি বছরের জুনে এসে তা বেড়ে হয়েছে ১২৬টি। চলতি বছরের শেষে এই ব্যাংকটিকে লোকসানি শাখা ১০টিতে নামিয়ে আনার কথা ছিল। রাষ্ট্রায়ত্ত বেসিক ব্যাংকের ৬৮টি শাখার মধ্যে এখন ২৮টিই শাখা লোকসানে। গত বছরে জুনে লোকসানি শাখা ছিল ২৬টি। বছর শেষে এ সংখ্যা ৩টিতে নামিয়ে আনার চুক্তি করে ব্যাংকটি। তা করতে সক্ষম হয়নি ব্যাংকটি। উল্টো লোকসানি শাখা আরও বেড়েছে।

২০১৫ সালের জুনে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (বিডিবিএল) লোকসানি শাখা ছিল ১০টি। চলতি বছরের জুনে তা বেড়ে হয়েছে ২৫টি। যদিও এই ব্যাংকের এখন মোট শাখা ৩৮টি। এই ডিসেম্বর শেষে বিডিবিএলের লোকসানি শাখা ৩টিতে নামিয়ে আনার কথা ছিল।

উৎসঃ banglatribune.com
 
নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে ড. আকবর আলি খান ৪টি ফরমুলার কথা বলেছেন-
১) জনগণের দ্বারা নির্বাচিত সরকার,
২) তত্ত্বাবধায়ক সরকার যাকে আদালত ইতিমধ্যে তুলে দিয়েছে,
৩) সর্বদলীয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার
৪) রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিতে আবার সংবিধান সংশোধন করে নতুন তত্ত্বের সরকার।
..............নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে দেরীতে হলেও নানা ফরমুলা আসতেছে। এটা খুব ভালো লক্ষণ। সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষে নির্বাচন কমিশন গঠনের লক্ষে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ১৩ দফা প্রস্তাবের পরে সবাই নড়েচড়ে বসেছে। এরপরেই বিএনপি চেয়ারপারসন নিয়ে আসতেছেন নির্বাচনকালীন সরকারের প্রস্তাব বা রূপরেখা। আওয়ামীলীগ মুখে যতই না না করুক না কেনো, বাস্তবে তারা বেশ চাপে পড়েছে। সবাই মিলে চেষ্টা করলে এ উদ্যোগ বৃথা যাবে না।


LikeShow More Reactions
[URL='https://www.facebook.com/ufi/reaction/profile/browser/?ft_ent_identifier=1321581901206646&av=586102934']4354[/URL]
Comments

Faisal Farrukh কাজ হবে না, কোন কাজ হবে না। কালকে উলফারা ৩ টা সৈন্য মেরে ফেলসে। মনে করেন, লীগই করাইসে নিজেদের জন্য। যেইখানে কত্ত বড় বড় ভারত বিরধধি গোষ্ঠী ডিমনিটাইযেসনে ধরা খেয়ে গেলো; সেইখানে এরা মাথা চারা দিতেসে; ক্যাম্নে কি?
Like · Reply · 4 · Yesterday at 10:26

সুইটি পারভিন একটা বিষয় বিএনপি সমর্থকরা বুঝতেছে না, আচ্ছা- সুষ্ঠু নির্বাচন, বা বিএনপির পরামর্শ আ-লীগ মেনে নেওয়া, বা বিভিন্ন বুদ্ধিজীবীর পরামর্শ আ-লীগ মেনে নেওয়া, ইত্যাদি, এইসবের মূল কথা হচ্ছে নির্বাচনে আ-লীগ ফেল করা। আ-লীগ কি তাই চায়? আ-লীগ নির্বাচনে ফেল করলে নিজেদের পরিনতি কি ঘটবে তা কি তারা বোঝে না? তাহলে কেন বিএনপি বা ইত্যাদি রকমের বুদ্ধিজীবীদের পেসক্রিপশন আ-লীগ মেনে নেবে? আ-লীগ’কে কি পাগলা কুত্তায় কামড়াইছে?? ক্ষমতায় থাকার বিনিময়ে যতো লাশ ফেলতে হয় তারা ফেলবে, প্রয়োজনে বিএনপিকে কচুকাটা করবে। বিএনপি বা ইত্যাদি বুদ্ধিজীবীর ওইসব আলোচনা ও ফর্মূলা দিয়ে আ-লীগ কুলুপ নেয়।
Like · Reply · 10 · Yesterday at 11:02
3 Replies · 1 hr

ক্ষনস্হায়ী মুসাফির ডান্ডা ছাড়া কিচ্ছু আদায় হবেনা রক্ত সাগর পাড়ি দিতে হলেও দিবে তবু এইসব হোমিওপ্যাথি ডৌজে কাজ হয়নি হবেওনা।
Like · Reply · 3 · Yesterday at 15:13

Jalal Uddin Ahmed All these proposals are light in dark and should utilized the opportunity by Government, otherwise no alternative will remain for them to resolve the situation of the Country.
Like · Reply · 1 · Yesterday at 11:02
Mobarak Hossain কেউ কি জেনে শুনে আত্মহত্যাকর?
Like · Reply · 1 · Yesterday at 12:03

Muzahid Mohammad বঙ্গবল্টু জর
Like · Reply · 1 · Yesterday at 12:09

মাহাবুব মোল্লা LIKE.THIS
Like · Reply · 1 · Yesterday at 16:02

Abu Huraira Mild yes
Like · Reply · 1 · Yesterday at 17:25

Shaheed Ullah

Like · Reply · Yesterday at 18:23

তাহসিনা রুশদী ইতিমনি এই লোকটা ১/১১ এর সময় বেশি বাড়া বাড়ি করছে। তার কারনে আজ এই আবস্হা।
Like · Reply · 1 · Yesterday at 11:25

Syed Rizvee Mohsin Akbar ali arek dalal.eshober kothai kan dite nei
Like · Reply · 22 hrs

মাহাফুজুর রহমান বিন মাহাবুব কাজ হবে না
Like · Reply · Yesterday at 13:10

Ahm Kamrul Ahsan so thanks .
Like · Reply · 21 hrs
ELECTIONS.jpg

Mahbub Alam I laik this
Like · Reply · Yesterday at 19:16

What about the recent elections when AL won uncontested, polling stations were literally empty[/SIZE]

JI having 11% there popularity has steadily declined. But Bangladesh is one of the few Muslim countries where a political party with Islamic values as it's main ideology is a big player in the political arena.


False perceptions, IT HAD DECLINED PREVIOUSLY, AND WOULD HAVE GONE DOWN EVEN FURTHER,..NOWADAYS ITS REVERSED, JAMATI VOTERS ARE JUST LYING LOW OR SEEMS TO BE DORMANT FOR THE MOMENT,

THANKS TO AWAMI LEAGUE ACTIONS, FOR ADDING SYMPATHY VOTES FOR THE JAMAATI CAMP
.,
ERSHAD'S PARTY,JATIYA PARTY, IS THE BIGGEST LOSER, NEXT IS AL.

TIME WILL PROVE MY PREDICTIONS THAT IS ,ONLY IF A FREE, FAIR, TRANSPARENT, CREDIBLE ARE HELD IN A PEACEFUL MANNER, ENSURING A LEVEL PLAYING FIELD FOR ALL PARTIES, ALLOWING REPUTED INTERNATIONAL MONITORING OBSERVERS., ALONG WITH A NEUTRAL ELECTION COMMISSION, ACCEPTABLE TO ALL,. A FREE ELECTRONIC/PRINT MEDIA AND
DEPLOYMENT OT THE ARMED FORCES WITH FULL MAGISTERIAL POWERS, IS A MANDATORY REQUIREMENT AND MUST BE COMPLIED WITH. THE ENTIRE POLICE, BGB/ANSAR/RAB,ETC +ALL INT AGENCIES TO BE PLACED UNDER THE M.O.D, JUST FOR THE ELECTION PERIOD OF THREE MONTHS DURATION ONLY.
 
‘ক্ষমতায় না যাওয়া পর্যন্ত আমি সুস্থ হবো না’
রাজনীতিHits: 678

11164.jpg




জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেছেন, সবচেয়ে বড় সমস্যা নির্বাচন কমিশন গঠন, আমরা স্বাধীন ও নির্দলীয় নির্বাচন কমিশন চাই। জাতীয় পার্টি ক্ষমতায় না যাওয়া পর্যন্ত আমি সুস্থ হবো না।
আজ রোববার রাজধানীর গুলশান-১ এর ইমানুয়েলস কনভেনশন সেন্টারে জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেন কমান্ডার (অব.) এম শহিদুর রহমান-পিএসসি (নেভী), প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব, বি.এন.এ এবং বিকল্পধারার সাবেক সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট।
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি এস.এম ফয়সল চিশতী’র সভাপতিত্বে যোগদান অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান, সাবেকমন্ত্রী গোলাম মোহাম্মদ কাদের ও মহাসচিব, বীরমুক্তিযোদ্ধা এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শুভরায়।
এরশাদ বলেন, ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য আমরা প্রস্তুতি গ্রহণ করছি। নির্বাচন যখনই হউক না কেন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, স্বাধীন নির্বাচনে আমরা জাতীয় পার্টি অংশ গ্রহণ করব। এ লক্ষ্যে সারাদেশে জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কাজ চলছে।
তিনি বলেন, বিগত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ১৪৫ জন লোক ইতিপূর্বে মারা গেছে ভবিষ্যতে নির্বাচন কি হবে তা মহান আল্লাহ তায়ালা জানেন। তাই জেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে আমরা সরে দাঁড়িয়েছি।
যোগদান অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু এমপি, সাহিদুর রহমান টেপা, মেজর (অব.) খালেদ আকতার, উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য এ্যাড. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, ভাইস চেয়ারম্যান- নুরুল ইসলাম নুরু, বাহাউদ্দিন আহমেদ বাবুল, সরদার শাহজাহান, যুগ্ম-মহাসচিব-নাজমা আক্তার, মোস্তাকুর রহমান মোস্তাক, সাংগঠনিক সম্পাদক- মনিরুল ইসলাম মিলন, ফকরুল আহসান শাহজাদা, সুলতান আহমেদ সেলিম, মোঃ জসিম উদ্দিন ভূঁইয়া, মোহাম্মদ মনোয়ার আলম, মোস্তাকুর রহমান নাঈম, সম্পাদক ম-লীর সদস্য-আনিছুর রহমান খোকন, খোরশেদ আলম খুশু, যুগ্ম-সাংগঠনিক সম্পাদক-মোঃ গোলাম মোস্তফা, ডাঃ সেলিমা খান, কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য-কাজী আবুল খায়ের, এ্যাড. আবু তৈয়ব, আব্দুস সাত্তার, হাজী সিরাজুল ইসলাম পাটওয়ারী, নাজিম আহমেদ চিশতী, জহিরুল ইসলাম মিন্টু, ছাত্রনেতা মোঃ জুবায়ের আহমেদসহ নেতৃবৃন্দ।

taza-khobor

:omghaha::omghaha::omghaha::nana::nana::nana:
 
Back
Top Bottom