What's new

Bangladesh Air Force

. .
official , i guess
বাংলাদেশের কাছে যেসব অস্ত্র বিক্রি করতে চায় যুক্তরাজ্য


বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট
২৭ অক্টোবর ২০২১, ১৮:০৯

ডিক্যাব টকে যুক্তরাজ্যের রাষ্ট্রদূত রবার্ট ডিকসন
ডিক্যাব টকে যুক্তরাজ্যের রাষ্ট্রদূত রবার্ট ডিকসন

বাংলাদেশের সঙ্গে দৃঢ় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা রয়েছে যুক্তরাজ্যের এবং ওই দেশ থেকে নিরাপত্তা সামগ্রী ক্রয় করা হলে বন্ধন আরও দীর্ঘ ও দৃঢ় হবে। ইউরোপের দেশটি ইউরো ফাইটার, যুদ্ধজাহাজ, সি-১৩০ পরিবহন উড়োজাহাজসহ অন্যান্য সামগ্রী বাংলাদেশের কাছে বিক্রি করতে আগ্রহী।
বুধবার (২৭ অক্টোবর) রাজধানীর প্রেস ক্লাবে ডিপ্লোমেটিক করেসপন্ডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ আয়োজিত ডিক্যাব টকে যুক্তরাজ্যের রাষ্ট্রদূত রবার্ট ডিকসন একথা বলেন।

রাষ্ট্রদূত বলেন, প্রতিরক্ষা সামগ্রী সংগ্রহের ক্ষেত্রে দুই দেশের মধ্যে দৃঢ় সহযোগিতা আছে। আমি এখানে থাকাকালীন আমরা পাঁচটি সি-১৩০ পরিবহন উড়োজাহাজ বাংলাদেশ এয়ারফোর্সকে সরবরাহ করেছি। এটি একটি সফল লেনদেন।

যুক্তরাজ্যের রয়্যাল নেভির সার্ভে জাহাজ এখন বিএনএস অনুসন্ধান হিসেবে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে জানিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, এটি বাংলাদেশ নৌবাহিনীর একটি প্রথা যুক্তরাজ্য থেকে যুদ্ধজাহাজ ক্রয় করা। এটি চলমান থাকুক এ বিষয়ে আমরা অত্যন্ত আগ্রহী।
আমাদের সমুদ্র সক্ষমতা অনেক বেশি এবং আমরা চাই বাংলাদেশ আমাদের কাছ থেকে নিরাপত্তা সামগ্রী ক্রয় করুক। কারণ, আমরা ভালো জিনিস বানাই এবং দামেও সুলভ বলে তিনি জানান।
তিনি বলেন, যে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে ওই দেশ প্রতিরক্ষায় আরও বিনিয়োগ করতে পারে। আমরা (দুই দেশ) কীভাবে একসঙ্গে কাজ করতে পারি সেই বিষয়ে আলোচনা করছি।
যুক্তরাজ্য ইউরো ফাইটার কনসোর্টিয়ামের সদস্য এবং জেট বিষয়ে আলোচনার একটি আগ্রহপূর্ণ সুযোগ তৈরি হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, টাইফুন বিমান বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত উপযোগী কিন্তু এর দাম বেশি। তবে এটি বাংলাদেশের জন্য ভালো হবে যদি তারা এটি কিনতে চায়।
ন্যাভাল সামগ্রী ক্রয়ের অনেক সুযোগ রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এ ধরনের লেনদেনে বন্ধন আরও দীর্ঘ ও দৃঢ় হয়।

বাংলাদেশের কাছে যেসব অস্ত্র বিক্রি করতে চায় যুক্তরাজ্য (banglatribune.com)
 
Last edited:
.
Translation


the uk has strong defence cooperation with bangladesh and the purchase of security materials from that country will make the bond longer and stronger. the european country is keen to sell euro fighters, warships, c-130 transport aircraft and other items to bangladesh.

this was stated by uk ambassador robert jackson at a dcab tok organized by the diplomatic correspondent's association, bangladesh at the press club in the capital on wednesday (october 27).


the ambassador said there is strong cooperation between the two countries in procuring defence materials. while i was here, we delivered five c-130 transport aircraft to bangladesh air force. this is a successful transaction.


stating that the uk royal navy's survey ship has now been inducted into the bangladesh navy as a bns search, the ambassador said it is a practice of the bangladesh navy to purchase warships from the uk. we are very interested in the ongoing process.

our sea capacity is very high and we want bangladesh to buy security materials from us. because we make good things and are also available at prices, he added.

he said that a country that is moving forward can invest more in defence. we are discussing how (the two countries) can work together.

stating that the uk is a member of the euro fighter consortium and has created an interesting opportunity to discuss jet issues, he said typhoon aircraft are very useful for bangladesh but cost more. but it would be good for bangladesh if they wanted to buy it.

stating that there are many opportunities to buy naval goods, he said the bond in such transactions becomes longer and stronger.
 
.
This will offend Arabs but Persians are far more competent than they are.

That is certainly the Persian narrative about themselves compared to the Gulf Arabs. Per my friends who are originally from cities like Esfahan, Shiraz and Teheran.

But Gulf Arabs and Persians are both blessed with oil reserves, where as Persians are constricted by sanctions.

Even after sanctions, Iran is a well-organized, better educated and more civilized country than some Arab countries. If Bangladesh had one-tenth of the population, and we had oil, it would be like Persia.

You can give 'em sanctions, but you can't keep 'em down. They will rise by using their own talent.
 
.
Ok the PM is also meeting with dassault and airbus 🤷🏻‍♂️
Its over
maybe we getting RAPHALES. at least DEFSUKA will be proven wrong so that's something i look forward to.


প্রধানমন্ত্রীর ফ্রান্স সফর হবে বহুমাত্রিক


শেখ শাহরিয়ার জামান
০১ নভেম্বর ২০২১, ০০:০১

.
.

গুরুত্বপূর্ণ ও বহুমাত্রিক ফ্রান্স সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর আমন্ত্রণে ৯ থেকে ১৩ নভেম্বর প্যারিস সফর করবেন তিনি। দুই দেশের অংশীদারিত্বের সম্পর্ককে কৌশলগত (স্ট্র্যাটেজিক) স্তরে নিয়ে যাওয়ার যাত্রা শুরু হতে পারে এই সফরে।
ঢাকা যেমন প্যারিসের মতো বড় একটি শক্তিকে উন্নয়ন অভিযাত্রায় পাশে চায়, তেমনি ফ্রান্সও ক্রমবর্ধমান বাংলাদেশে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও নিরাপত্তা সরঞ্জাম বিক্রি করতে আগ্রহী। বেশ কয়েকটি সমঝোতা স্মারকের পাশাপাশি নিরাপত্তা খাতে একটি লেটার অফ ইনটেন্ট স্বাক্ষর হতে পারে বলে ধারণা করা যাচ্ছে।

এই সফরে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ ও প্রধানমন্ত্রী জাঁ ক্যাস্টেক্সের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের পাশাপাশি বৃহৎ ব্যবসায়িক অ্যাসোসিয়েশন ও গ্রুপের সঙ্গেও বৈঠকের কথা আছে প্রধানমন্ত্রীর। একইসঙ্গে ইউনেস্কোর ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও প্রথম ‘ইউনেস্কো-বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু পুরস্কার’ নিজ হাতে বিজয়ীদের হাতে তুলে দিতে পারেন তিনি। এ ছাড়া এ সময় তিনবার গার্ড অফ অনারও দেওয়া হবে শেখ হাসিনাকে।

এর আগে ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে এলিসি প্রাসাদে ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর সঙ্গে শেখ হাসিনার দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয়েছিল।

বাংলাদেশ কী চায়
উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশ তার বড় রফতানি বাজার ফ্রান্সের সঙ্গে বাণিজ্য অব্যাহত রাখতে চায়। একইসঙ্গে বিনিয়োগ, সুলভমূল্যে ফরাসি পণ্য আমদানি ও ফোর্সেস গোল ২০৩০ বাস্তবায়নের জন্য নিরাপত্তা সরঞ্জাম সংগ্রহের উৎস বহুমুখী করতে চায়।
এ বিষয়ে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ‘আমাদের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্যিক অংশীদার ও উন্নয়ন সহযোগী ফ্রান্স।’

ফ্রান্স কী চায়
বাংলাদেশে অর্থনৈতিক সুযোগ তৈরি হচ্ছে। সেটারই সুবিধা নিতে চায় ফ্রান্স। আবার সামরিক পণ্য বিক্রয়েও আগ্রহ রয়েছে ফ্রান্সের। রাফাল যুদ্ধবিমান, প্রশিক্ষণ উড়োজাহাজ, রাডার, সিমুলেটর, ই-ভিসা, নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্টসহ অন্যান্য পণ্য বিক্রয়েই দেশটির আগ্রহ বেশি। বাংলাদেশে ফ্রান্সের দূতাবাসের ওয়েবসাইট অনুযায়ী ২০২০ সালে প্রথমবার ফ্রান্সের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ফ্লোরেন্স পারলে ও বিমানবাহিনী বাহিনী প্রধান ফিলিপে লাভিগনে ঢাকা সফর করেন।
মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ন্যাটোর গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ফ্রান্স এবং দেশটি সমরাস্ত্র তৈরিতে অভিজ্ঞ। বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা সক্ষমতা আছে এবং ফোর্সেস গোল ২০৩০’তে আগ্রহ আছে ফ্রান্সের।

এয়ারবাস, থ্যালেসের সঙ্গে বৈঠক
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছেন ইউরোপের সবচেয়ে বড় উড়োজাহাজ প্রস্তুতকারী সংস্থা এয়ারবাসের প্রধান। স্যাটেলাইট, রাডারসহ বিভিন্ন উচ্চপ্রযুক্তির পণ্য বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান থ্যালেসের প্রধানও দেখা করতে চেয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িংয়ের কাছ থেকে কয়েকটি উড়োজাহাজ কেনার পরই অনেকগুলো কোম্পানি বাংলাদেশের কাছে উড়োজাহাজ বিক্রি করতে চায়। এয়ারবাস তাদের মধ্যে একটি।
অন্যদিকে থ্যালেস বাংলাদেশে সামরিক ও বেসামরিক রাডার বিক্রি করছে।

কেন এই সফর গুরুত্বপূর্ণ
সাবেক পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক বলেন, ফ্রান্সের সঙ্গে বাংলাদেশের যোগাযোগ মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকেই।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফ্রান্সের সর্বোচ্চ নেতৃত্বের বেশ কয়েকবার ‍দ্বিপক্ষীয় ও বিভিন্ন ফোরামে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান উন্নতি ফ্রান্সের মনোযোগ আকর্ষণ করেছে।
তিনি বলেন, সফরটি বহুমাত্রিক এবং কৌশলগত সম্পর্ক প্রতিষ্ঠায় বড় অগ্রগতি হিসেবে বিবেচনা করা যায়।
ইন্দো-প্যাসিফিকে নিজেদের উপস্থিতি আরও বড় আকারে দেখতে চায় ফ্রান্স এবং এ অঞ্চলের একটি দেশ হিসেবে বাংলাদেশকেই তারা পাশে চাইবে বলে তিনি জানান।
তিনি বলেন, এ মূহূর্তে ইন্ডিয়ান ওশেন রিম অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ার বাংলাদেশ। যা আমাদের গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
ফ্রান্সের নিজস্ব ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি আছে। এ সফরের মাধ্যমে ওই বিষয়ে উভয়পক্ষ একে-অপরের মতামত জানার সুযোগ পাবে। এমনটাই মনে করছেন সাবেক পররাষ্ট্র সচিব।
তিনি আরও জানান, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশ অন্যতম ক্ষতিগ্রস্ত দেশ এবং ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার জন্য নায্যতার প্রশ্নে সবসময় সমর্থন দিয়েছে ফ্রান্স। এ ছাড়া রোহিঙ্গা ইস্যুতেও জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদসহ বিভিন্ন ফোরামে ঢাকাকে সমর্থন দিয়ে আসছে প্যারিস।
প্রশিক্ষণ উড়োজাহাজ
@Destranator old habits never die or something along those lines. idk care anymore
 
. .
.
মরাস্ত্র বিক্রি ও প্রতিরক্ষায় মনোযোগ ফ্রান্সের

সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিকায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ফোর্সেস গোল-২০৩০ কর্মসূচি নিয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে ফ্রান্স কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশে সমরাস্ত্র, বিশেষ করে জঙ্গি বিমান দাসল্ট রাফালে বিক্রির জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছে। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রোম সফরের পরের মাসেই ঢাকা সফরে আসেন ফ্রান্সের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ফ্লোরেন্স পার্লে। তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে রাফালে কিনতে বিশেষভাবে অনুরোধ জানান। অন্যদিকে ইতালিসহ চার দেশ তাদের যৌথ উৎপাদিত জঙ্গি বিমান ইউরো ফাইটার বাংলাদেশে বিক্রির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর প্যারিস সফরের সময় প্রতিরক্ষা সহযোগিতার ক্ষেত্রে রাফালে বিক্রির বিষয়টি অগ্রাধিকার পাবে বলে কূটনৈতিক সূত্রগুলো আভাস দিয়েছে।

কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, দুই শীর্ষ নেতার আলোচনার পর সইয়ের তালিকায় থাকা সমঝোতা স্মারক ও সম্মতিপত্রের মধ্যে প্রতিরক্ষা সহযোগিতার বিষয়টিও রয়েছে। প্রতিরক্ষা সহযোগিতার যে সম্মতিপত্র সইয়ের প্রস্তুতি চলছে, তা সামগ্রিক সহযোগিতাবিষয়ক। অর্থাৎ এতে প্রশিক্ষণ, কারিগরি সহযোগিতা, প্রযুক্তি বিনিময়ের মতো বিষয়গুলো থাকছে। তবে ফ্রান্স শুধু জঙ্গি বিমান রাফালেই নয়, প্রশিক্ষণ বিমানও বাংলাদেশের কাছে বিক্রিতে আগ্রহী।

সুইডেনভিত্তিক প্রতিরক্ষাবিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (সিপরি) ২০২১ সালের মার্চ মাসের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অস্ত্র রপ্তানিকারক দেশ ফ্রান্স। তালিকায় প্রথম ও দ্বিতীয় দুটি দেশ যথাক্রমে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া।
 
.
Before anyone starts crying, offering and selling Rafales are two different things. I don't see any reason why BAF would choose Rafales over EFT.
Leonardo is an existing, proven supplier. We can buy stuff from them for both BAF and BN.
No point in bringing in Dassault into the picture. Besides, France is at odds with both UK and US. No benefit in siding with France at this point in time.

What people should be worried about is EFT's biggest competitor for the BAF MRCA purchase:
The NoFighter ThumbtwiddleJet.
 
.
Before anyone starts crying, offering and selling Rafales are two different things. I don't see any reason why BAF would choose Rafales over EFT.
Leonardo is an existing, proven supplier. We can buy stuff from them for both BAF and BN.
No point in bringing in Dassault into the picture. Besides, France is at odds with both UK and US. No benefit in siding with France at this point in time.

What people should be worried about is EFT's biggest competitor for the BAF MRCA purchase:
The NoFighter ThumbtwiddleJet.
I don’t see how bd can afford either jets to fly reasonable hours
 
. . . . .

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom