What's new

Why neighbours dislike or suspect India

.
lol that Big india still not able to force single small country in neighbor to be on her side lol you can putt that big thing in ur #*#*:lol::enjoy:

you kill kill yourself as this will end your frustration:D
Keep crying:flame:
We have more countries on our side than pakistan has had in its entire existence.
Lol even the muslim countries treat you as
third rate inferior converts and not as equal muslims throwing the ummah bs right in your face.:lol:
You know you can't even deny that because that's true.
We beat pakistan around as and when we want and show your inferior arse your place . You're overestimating yourself chhotu . Just because an elephant doesn't respond to a barking dog , does not mean it cant stomp it to death. Perhaps you guys have become so retarted because of consuming our excrements that we dump in the indus and its tributaries which are feasted upon with great relish in pakistan .:rofl:
Now go cry before the mods like you always do.:wave:
 
. .
11:31 AM, July 06, 2017 / LAST MODIFIED: 12:27 PM, July 06, 2017
Bangladesh national killed in BSF firing along Lalmonirhat border
19665202_240293263154020_1125795778955270007_n.jpg

UNB, Lalmonirhat

A Bangladeshi national was shot to death and another received bullet wounds in firing by Border Security Force (BSF) of India at Doikhawa border of Hatibandha upazila of Lalmonirhat early today.

The deceased could not be identified immediately.

The incident took place when a BSF team from its 100-Paglabari camp in Cooch Behar district opened fire on a group of cattle traders who went to the border area around 4:00am for bringing cattle, leaving a cattle trader dead on the spot and another injured with bullet, said Lt Col Golam Morshed, director of Border Guard Bangladesh (BGB)-15.
http://www.thedailystar.net/country...y-force-bsf-firing-lalmonirhat-border-1429129
 
.
2 Bangladeshi teenagers shot dead by BSF on Jhenaidah border
Nayan Khondoker, Jhenaidah
Published at 07:18 PM June 20, 2017
Last updated at 07:46 PM June 20, 2017
BSF-jawan_Reuters-690x450.jpg

A BSF jawan stands on guard at the India-Bangladesh border Reuters
Both were high school students
Two Bangladeshi students were gunned down allegedly by the members of Indian Border Security Force (BSF) on Khoshalpur border under Maheshpur upazila in Jhenidah on Tuesday morning.

The victims are Shohel Rana, 16, a student of Bakoshpota Secondary School and son of Shahidul Islam of Khoshalpur, and Harunur Rashid, 15, a student of Shamkur Secondary School and son of Kawsar Ali of Shyamkur in the upazila.

Locals said the killings took place around 9am when the duo were trying to enter India illegally.

When contacted, Deputy Commander of 58 Border Guard Bangladesh unit Jasim Uddin and Ahmedul Kabir, officer-in-charge of Maheshpur police station, said they are aware of the incident.
http://www.dhakatribune.com/bangladesh/nation/2017/06/20/bangladeshi-teenagers-shot-dead-bsf/


11:31 AM, July 06, 2017 / LAST MODIFIED: 12:27 PM, July 06, 2017
Bangladesh national killed in BSF firing along Lalmonirhat border
View attachment 409072
UNB, Lalmonirhat

A Bangladeshi national was shot to death and another received bullet wounds in firing by Border Security Force (BSF) of India at Doikhawa border of Hatibandha upazila of Lalmonirhat early today.

The deceased could not be identified immediately.

The incident took place when a BSF team from its 100-Paglabari camp in Cooch Behar district opened fire on a group of cattle traders who went to the border area around 4:00am for bringing cattle, leaving a cattle trader dead on the spot and another injured with bullet, said Lt Col Golam Morshed, director of Border Guard Bangladesh (BGB)-15.
http://www.thedailystar.net/country...y-force-bsf-firing-lalmonirhat-border-1429129


إِنَّا لِلّهِ وَإِنَّـا إِلَيْهِ رَاجِعون

This is very sad. I honestly thought things had changed on Indo-Bangla border since the Human Rights Watch published scathing reports on BSF, it seems they haven't.
 
.
বিশ্বে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত সবচেয়ে রক্তাক্ত
The World's Bloodiest Border-:India- Bangladesh

সারা শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন। ডান পায়ে গুলির ক্ষত। রক্তে ভেজা পরনের লুঙ্গি। শরীরের উপরের অংশে কোনো কাপড় নেই। পায়ে গুলি করার পর নির্মমভাবে পিটিয়ে অজ্ঞাত পরিচয় লোকটিকে হত্যা করে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী-বিএসএফ। বুধবার মধ্যরাতে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। বৃহস্পতিবার লালমনিরহাটের হাতীবান্ধার আমঝোল সীমান্ত সংলগ্ন ভারতীয় কাঁটাতারের বেড়ার এপাশে নো-ম্যান্স ল্যান্ডে লাশ ফেলে রেখে যায় বিএসএফ। উন্মত্ত বিএসএফের নির্মমতার এটি সর্বশেষ ঘটনা, তবে নিশ্চিতভাবে শেষ ঘটনা নয়।

বিশ্বের সীমান্তগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি হত্যাকাণ্ডের রেকর্ড রয়েছে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে। এই সীমান্তকে বিশ্বের সবচেয়ে রক্তাক্ত সীমান্ত বলে মনে করা হয়। পরিসংখ্যান অনুযায়ী এখানে গত in last 20 years ২০ বছরে 1,304 Bangladeshis were killed by BSF ১ হাজার ৩০৪ জন মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। এদের প্রায় সবাই নিহত হয়েছেন ভারতীয় সীমান্তরক্ষীদের হাতে।

বাংলাদেশ ছাড়াও ভারতের সঙ্গে মিয়ানমার, চীন, ভুটান, নেপাল ও পাকিস্তানের স্থল সীমান্ত রয়েছে। তবে বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্তেই সবচেয়ে বেশি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের বৈরিতা অনেকটাই প্রকাশ্য। সেদিক থেকে চিন্তা করলে এই ধরণের হত্যাকাণ্ড সবচেয়ে বেশি ঘটার কথা ভারত ও পাকিস্তান সীমান্তে। কিন্তু ঘটছে উল্টোটা। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি যে সীমান্তে প্রাণহানিতে বিশ্ব রেকর্ডটি আমাদেরই, আর হতাহতের সবাই না হলেও অন্তত ৯৫ শতাংশই বাংলাদেশি।

বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থার হিসেবে, বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্তে প্রতিবছর গড়ে ৫০ জনের মতো বাংলাদেশি নাগরিক ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী-বিএসএফের হাতে নিহত হন। এই দু’দেশের সীমান্তে বিএসএফের হাতে বাংলাদেশি হত্যার ঘটনা এতই বেশি যে, অনেক মানবাধিকার সংস্থা এই সীমান্তকে পৃথিবীর সবচেয়ে বিপদসংকূল সীমান্তগুলোর একটি বলেই চিহ্নিত করেছে। আর বিএসএফ-কে ‘ট্রিগার হ্যাপি’ বাহিনী হিসেবেও চিহ্নিত করেছে কোনো কোনো মানবাধিকার সংগঠন যার অর্থ হলো- এই বাহিনীর সদস্যরা গুলি ছুঁড়তে পছন্দ করেন।

রাজনৈতিক ভাষ্যকার ফরহাদ মজহার সীমান্ত হত্যা নিয়ে লেখা একটি কলামে উল্লেখ করেন, সীমান্ত শুধু ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে আছে তাতো না, সব দেশেরই সীমান্ত আছে, প্রতিবেশী আছে, খুঁটিনাটি ঝগড়া আছে। কিছু কিছু সীমান্ত সীমান্তরক্ষীদের নিষ্ঠুরতা ও দমন-পীড়নের জন্য কুখ্যাত। যেমন ফিলিস্তি-ইসরাইল সীমান্ত। কিন্তু সীমান্তে নির্বিচারে গুলি করে হত্যার ক্ষেত্রে ফিলিস্তিন-ইসরাইল নয়, সবচেয়ে মশহুর (পরিচিত) হচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত। বাংলাদেশের নাগরিকদের এখানে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করা হয়। শুধু তাই নয়, ধরে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করতে করতে দিল্লির সৈনিকেরা মারে। আর প্রায়ই বাংলাদেশের সীমান্তের ভেতরে এসে তারা কুকুর-বেড়াল ধরার মতো মানুষ ধরে নিয়ে যায়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুলও মনে করেন, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত হলো পৃথিবীর সবচেয়ে রক্তাক্ত সীমান্তগুলোর একটি। তার মতে, ভারত যদি বাংলাদেশের বন্ধুই হবে তাহলে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত রক্তাক্ত হবে কেন, সীমান্তে এত বাংলাদেশীকে হত্যা করবে কেন ভারত? তাও আবার একতরফাভাবে শুধু ভারতীয় সীমান্তরক্ষীর হাতে বাংলাদেশি নাগরিক মারা যাচ্ছে।

আসিফ নজরুল বলেন, ‘পৃথিবীর অন্যান্য দেশের বর্ডারগুলো, এমনকি যে সব বর্ডারে সবসময় যুদ্ধাবস্থা বিরাজমান, সেখানেও এমন একতরফাভাবে হত্যাকাণ্ড ঘটছে না। ফিলিস্তিন-ইসরাইল বর্ডারও একটি রক্তাক্ত বর্ডার, মেক্সিকো-যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্ত রক্তাক্ত। কিন্তু বাংলাদেশ-ভারতের বর্ডারের মতো পৃথিবীর আর কোনো দেশের বর্ডারেই এমন নির্বিচারে একতরফা মানুষ হত্যা করা হচ্ছে না।’

যদিও চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-বিজিবি ও বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের ৪৪তম সীমান্ত সম্মেলনের পর থেকে সীমান্তহত্যা অনেকটাই কমে এসেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। ওই সম্মেলনে প্রাণঘাতি অস্ত্রের ব্যহবহার কমিয়ে সীমান্তহত্যা শূন্যে নামিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দেয় বিএসএফ।

সীমান্তহত্যা শূন্যেরর কোঠায় নামিয়ে আনতে গবাদি পশু ও মাদক চোরাচালানপ্রবণ এলাকায় সমম্বিত যৌথ টহল, সীমান্ত এলাকায় বসবাসকারী জনসাধারণকে আন্তর্জাতিক সীমান্তের বিধিনিষেধ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিজিবি ও বিএসএফ কর্তৃক যৌথ পদক্ষেপ গ্রহণ করার বিষয়ে উভয়পক্ষ সম্মত হন।

মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের তথ্য অনুযায়ী ২০১৭ সালের জানুয়ারি থেকে জুন- এই ছয় মাসে বিএসএফ ১০ জন বাংলাদেশিকে হত্যা করেছে। এদের মধ্যে সাতজনকে গুলি করে, একজনকে নির্যাতন করে, একজনকে পাথর ছুঁড়ে হত্যা করা হয়েছে। আর বিএসএফের ধাওয়া খেয়ে পদ্মা নদীতে ঝাঁপ দিয়ে একজন মারা যান।

এছাড়া ২৪ জন বাংলাদেশীকে বিএসএফ আহত করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এদের মধ্যে পাঁচজন বিএসএফের গুলিতে, ১০ জন নির্যাতনে, ছয়জন পাথর নিক্ষেপের কারণে এবং তিনজন সাউন্ড গ্রেণেড বিস্ফোরণে আহত হয়েছেন। এই সময়ে বিএসএফ কর্তৃক অপহৃত হন ১৪ জন বাংলাদেশি।

আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) তথ্য অনুযায়ী ২০১৭ সালের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল মাস পর্যন্ত সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে পাঁচজন বাংলাদেশি মারা গেছেন। এছাড়া আহত হয়েছেন ১১ জন ও অপহরণ হয়েছেন ১৯ জন বাংলাদেশি।

অধিকার’র তথ্য অনুযায়ী গত জুন মাসে বিএসএফের গুলিতে চারজন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। এছাড়া পাঁচজন বিএসএফের নির্যাতনে আহত হয়েছেন। বিএসএফ সদস্যরা দুজন বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যায় বলেও অভিযোগ রয়েছে। গত ২০ জুন ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলার খোসালপুরে বিএসএফের গুলিতে সোহেল রানা (১৭) ও হারুন অর রশীদ (১৫) নামে দুজন স্কুলছাত্র নিহত হয়।

গত ২১ এপ্রিল চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ভোলাহাট উপজেলার গিলবাড়ি সীমান্তের ২০১ এর ৫ আর সীমান্ত পিলারের কাছ দিয়ে কয়েকজন বাংলাদেশিকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় বিএসএফ। এতে সাইদুল ইসলাম নামে একজন গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। আহত হন আরো আটজন। গরু ব্যবসায়ী সন্দেহে তাদেরকে গুলি করে বিএসএফ।

এক নজরে বিগত ২১ বছরের (১৯৯৬-২০১৬) সীমান্তহত্যা

আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক), হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ও বিবিসির তথ্য অনুযায়ী ১৯৯৬ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ২১ বছরে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ হাজার ৩০৪ জন মানুষের প্রাণ গেছে। পরিবর্তন ডটকমের পাঠকদের জন্য নিহতের পুরো পরিসংখ্যানটি তুলে ধরা হলো-

এক. ১৯৯৬ সালে ১৩০টি হামলায় ১৩ জন।

দুই. ১৯৯৭ সালে ৩৯টি ঘটনায় ১১ জন।

তিন. ১৯৯৮ সালে ৫৬টি ঘটনায় ২৩ জন।

চার. ১৯৯৯ সালে ৪৩টি ঘটনায় ৩৩ জন।

পাঁচ. ২০০০ সালে ৪২টি ঘটনায় ৩৯ জন।

ছয়. ২০০১ সালে ৯৪ জন।

সাত. ২০০২ সালে ১০৫ জন।

আট. ২০০৩ সালে ৪৩ জন।

নয়. ২০০৪ সালে ১৩৫ জন।

দশ. ২০০৫ সালে ১০৪ জন।

এগার. ২০০৬ সালে ১৪৬ জন।

বার. ২০০৭ সালে ১২০ জন।

তের. ২০০৮ সালে ৬২ জন।

চৌদ্দ. ২০০৯ সালে ৯৬ জন।

পনের. ২০১০ সালে ৭৪ জন।

ষোল. ২০১১ সালে ৩১ জন।

সতের. ২০১২ সালে ৩৮ জন।

আঠার. ২০১৩ সালে ২৯ জন।

ঊনিশ. ২০১৪ সালে ৩৩ জন।

বিশ. ২০১৫ সালে ৪৫ জন। এবং

একুশ. ২০১৬ সালে ৩০ জন।

সবচেয়ে বেশি সীমান্তহত্যা বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে

পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সীমান্তে সবচেয়ে বেশি হত্যা হয়েছে বিএনপি-জামায়াতের নেতৃত্বাধীন জোট সরকারের আমলে। তাদের শাসনামলে ২০০৬ সালে ১৪৬, ২০০৫ সালে ১০৪, ২০০৪ সালে ১৩৫, ২০০৩ সালে ৪৩, ২০০২ সালে ১০৫ ও ২০০১ সালে ৯৪ জন বাংলাদেশি নিহত হয়। অর্থাৎ এই পাঁচ বছরেই নিহত হয় ৬২৭ জন বাংলাদেশি।

এছাড়া সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে দুই বছরে সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত হয় মোট ১৮২ জন। এর মধ্যে ২০০৮ সালে ৬২ জন এবং ২০০৭ সালে ১২০ জন নিহত হয়। আর ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সবচেয়ে বেশি সীমান্তহত্যা ঘটে ২০০৯ ও ২০১০ সালে।

এক নজরে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত

ভারত ও বাংলাদেশ চার হাজার ৯৬ কিলোমিটার সীমান্তের যৌথ অংশীদার যা বিশ্বের অন্যতম দীর্ঘ। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের পাঁচটি রাজ্যের (পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা ও মিজোরাম) সীমান্ত সংযোগ রয়েছে। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের সঙ্গে সীমান্ত রয়েছে ২ হাজার ২১৬ দশমিক ৭ কিলোমিটার। এছাড়া আসামের সাথে ২৬৩ কিলোমিটার, ত্রিপুরার ৮৫৬, মেঘালয়ের ৪৪৩ এবং মিজোরাম রাজ্যের সাথে ৩১৮ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে।

এই সীমান্ত প্রসঙ্গে চ্যানেল ফোরের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সংবাদদাতা জোনাথন রাগম্যান এক প্রতিবেদনে বলেছেন, সংখ্যার দিক থেকে বিশ্বে সবচেয়ে বেশি প্রাণহানির ঘটনা ঘটে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে যার ৯৫ শতাংশই বাংলাদেশি। সীমান্তে হতাহত ব্যক্তিদের সবাই গরু পাচারকারী অথবা চোরাকারবারি নন। এসব অবৈধ কারবারে কেউ কেউ নিশ্চয়ই জড়িত, কিন্তু তার চেয়েও বেশি দুর্ভোগ এবং বিপদের শিকার হচ্ছেন সীমান্ত এলাকার সাধারণ কৃষক এবং তাদের পরিবারগুলো।

নির্মম সেই হত্যাকাণ্ড নাড়া দিয়েছিল মানবতাকে


২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীর অনন্তপুর সীমান্ত হয়ে বাবার সঙ্গে বাংলাদেশে ঢোকার সময় বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষের গুলিতে প্রাণ হারায় কিশোরী ফেলানী। তার লাশ অনন্তপুর সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়ার ওপর ঝুলে থাকে প্রায় ৫ ঘণ্টা। অথচ দেশে ফিরে বিয়ের পিঁড়িতে বসার কথা ছিল তার।

কাঁটাতারের বেড়ায় ফেলানীর ঝুলন্ত লাশের ছবি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে বিশ্বজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। পরে বাংলাদেশ সরকার ও মানবাধিকার সংস্থাগুলোর কড়া প্রতিবাদে বিচারের ব্যবস্থা হলেও ২০১৩ সালের ৬ সেপ্টেম্বর বিএসএফের আদালত আসামি বিএসএফের কনস্টেবেল অমিয় ঘোষকে বেকসুর খালাস দেয়।

ফেলানীর পরিবারের আপত্তিতে বিএসএফ মহাপরিচালক রায় পুনর্বিবেচনার আদেশ দিলে ২০১৪ সালের ২২ সেপ্টেম্বর নতুন করে শুনানি শুরু হয়। এরপর ২০১৫ সালের ২ জুলাই পুনর্বিচারের রায়ে অমিয় ঘোষকে আবারো নির্দোষ ঘোষণা করা হয়। সে রায় প্রত্যাখ্যান করে ভারতের সুপ্রিম কোর্টে রিট করা হয়। এ অবস্থায় মেয়ে হত্যার ন্যায়বিচারের অপেক্ষায় দিন গুনছেন ফেলানীর বাবা ও মা। (চলবে)

http://www.poriborton.com/poriborton-special/59497
19731935_1609867735693100_4125837879648896232_n.jpg


This is the symbol of selfless friendship shown by the Indian's according to the AL diplomats of Bangladesh.
 
. .
GOOD OLD DAYS
frontlin.gif

Volume 18 - Issue 09, Apr. 28 - May 11, 2001
India's National Magazine
from the publishers of THE HINDU

DISTURBED BORDER
The border skirmish between India and Bangladesh, which had the potential to spiral out of control, ends following negotiations at the diplomatic level, but the killing of 15 Border Security Force personnel leaves a bitter trail.


KALYAN CHAUDHURI

THE exchange of fire on the Meghalaya-Assam-Bangladesh border, which began in the wee hours of April 15, ceased on April 19 following negotiations at the diplomatic level between Bangladesh and India. A joint flag meeting was also held between the field commanders of the two border forces, the Border Security Force (BSF) and the Bangladesh Rifles (BDR), in the disturbed border areas. The BDR troops, who had laid siege to Pyrdiwah, 85 km from Shillong on the Meghalaya-Bangladesh border, withdrew from the village to restore the status quo ante.

In the course of the border clashes, 15 BSF jawans, taken hostage by the BDR from Boroibari in Assam's Mankachar sector on April 18, were killed. Their bodies were returned to the BSF on April 20 at the Boroibari point on the Indo-Bangladesh border, 6 km from Assam's Mankachar town, which witnessed heavy shelling during the clashes. V.K. Gour, the Inspector-General of the BSF who is in charge of the BSF troops in the northeastern border States, alleged that his men had been murdered in "cold blood" and not in a border clash. The bodies were so badly mutilated that the BSF officers initially refused to accept them. Only seven bodies could be identified as those of BSF men. The rest were disfigured beyond recognition.

THE Assam-Meghalaya-Bangladesh border has for long been a sensitive zone. According to reports, on April 15, three battalions comprising 3,000 men of the BDR and the Bangladesh Army occupied the Pyrdiwah outpost, held by the BSF. The Bangladesh side claimed that the Indians had been in illegal control of the village since Bangladesh's liberation following the war against Pakistan in 1971. It was an unwritten agreement between the two countries that India would maintain a BSF outpost in the village, which is one of the 112 Indian enclaves (chits) in Bangladesh. Bangladesh has 32 such chits in India. During the 1971 Bangladesh War, Indian security forces used the land to train the Bangladeshi Mukti Bahini, who were fighting the Pakistani Army. After its liberation, Bangladesh staked its claim to the area. Following this, the Indian authorities set up a BSF outpost and the sleepy village soon turned into a potential battle zone between the BSF and the BDR.

RITU RAJ KONWAR
18090222.jpg

Border Security Force personnel deployed along the India-Bangladesh border in Assam's Mankachar area.

The majority of the inhabitants in Pyrdiwah are Khasis. They claim that for centuries they and their ancestors have lived in the land and so it is rightfully theirs. "How can Bangladesh say it is their village when even the name Pyrdiwah is Khasi?" asked a village resident. The initial skirmish took place when BDR personnel tried forcibly to flush out BSF men from the Pyrdiwah outpost. Three BSF jawans were captured by the BDR and flown to Dhaka by a Bangladesh Army aircraft.

V.K. Gour said that he failed to understand what prompted the BDR to make an "unprovoked attack" in Boroibari of Assam's Mankachar sector on April 18, three days after the attack in Pyrdiwah. According to Gour, there was no dispute over Mankachar, as it was a well-demarcated area. Gour said that the only possible reason for the aggression was to divert "our concentration from Pyrdiwah".

RAFIQUR RAHMAN/REUTERS
18090223.jpg

Bodies of BSF personnel in a Bangladesh Police van near the India-Bangladesh border.

During the exchange of fire in the Mankachar region on April 18, a patrol of 16 BSF jawans reportedly got separated from the rest of the troops and fell into the hands of the Bangladeshis. Director-General of the BSF Gurbachan Jagat said: "One of our patrols strayed and got caught by the Bangladesh Rifles or Bangladeshi villagers on the other side of the border." However, the BDR claimed that it was not responsible for the death of the captured BSF jawans and added that the marks on the bodies indicated that it was the work of a mob of Bangladeshi villagers. A probe team led by a former BSF Director-General is investigating the circumstances that led to the death of the BSF jawans.

Even after the Bangladesh Rifles and the Bangladesh Army withdrew from Pyrdiwah, which they held under siege for about a week since April 15, the Khasi inhabitants of the village, who took shelter on nearby mountain slopes, were yet to return. It has been alleged by the villagers that the Bangladeshi security forces looted and destroyed their houses before withdrawing. John Kharshiing, spokesperson of the Federation of Khasi States, said that the organisation will ask the Indian government to include it also in any future dialogue between India and Bangladesh regarding border disputes. He said that the Khasi States bordering Bangladesh did not accept Foreign Minister Jaswant Singh's statement that only a small portion was disputed and the rest had been demarcated. Kharshiing said that the sensitive areas should be well-defined for the sake of the villagers who were constantly suffering and under threat.

18090224.jpg

Hundreds of people living in villages around the Meghalaya-Assam-Banglade-sh trijunction, who had left their homes following the clashes, are yet to return. Meghalaya Chief Minister Mowlong said that the State shared a long border with Bangladesh and its people often suffered owing to disturbances on the border. An end to this problem was essential, he said. The Meghalaya government is providing food and relief materials to villagers who had to leave their homes because of the border disturbances.

SOURCES said that Bangladesh Prime Minister Sheikh Hasina, who is also the country's Defence Minister, may have been unaware of the BDR's capture of Pyrdiwah and the attack on the Indian border outpost. With general elections scheduled in Bangladesh for October, some feel that the whole affair may have been the handiwork of the Opposition forces intended to embarrass the Prime Minister and her party, the Awami League.

Some newspapers in Bangladesh which are critical of the Awami League government described the "quick withdrawal" of the BDR and the Army from Pyrdiwah as a "sell-out" to India. Hasina was visiting remote areas when the attack was allegedly masterminded by the BDR Director-General, Major-Gen-eral Fazlur Rahman.

Making a statement in Rajya Sabha on April 19, Foreign Minister Jaswant Singh termed the action of the BDR as "unacceptable". He said that although the situation along the Meghalaya-Assam-Bangladesh border was "worrying", the government had brought it under control as both countries had agreed to restore the status quo ante. The friendly ties between India and Bangladesh should be maintained at any cost, Jaswant Singh said.

On April 19, Home Secretary Kamal Pande told a press meet in Delhi that Major-General Fazlur Rahman spoke with Director-General Gurbachan Jagat over telephone and expressed regret for the incident. On whether the firing was carried out without Dhaka's knowledge, Pande declined to comment on what he described as the "internal affairs of a friendly country". According to informed sources, the Bangladesh government has also expressed its regret to the Indian government.
http://www.frontline.in/static/html/fl1809/18090220.htm
 
. .
ভারতের পক্ষে দালালির একটা সীমা থাকা উচিত..মেজর (অবঃ) রশিদকে টকশোতে ধমকালেন ডাঃ জাফরুল্লাহ চৌধুরী
Major (Retd.) Rashid rebuked for being a Pro Indian Agent.

About Indian Aggression & Neo BKSAL: Mahmudur Rahman speaks out.
ভারতীয় আগ্রাসন ও নব্য-বাকশাল নিয়ে মাহমুদুর রহমানের এই বক্তব্যটি দেশের ইতিহাসে সেরা বক্তব্য হয়ে থাকবে
Published on Apr 5, 2017



ভারত আমাদের কেমন বন্ধু শুনুন নুরুল কবিরের মুখে
 
.
GOOD OLD DAYS
On April 19, Home Secretary Kamal Pande told a press meet in Delhi that Major-General Fazlur Rahman spoke with Director-General Gurbachan Jagat over telephone and expressed regret for the incident. On whether the firing was carried out without Dhaka's knowledge, Pande declined to comment on what he described as the "internal affairs of a friendly country". According to informed sources, the Bangladesh government has also expressed its regret to the Indian government.
http://www.frontline.in/static/html/fl1809/18090220.htm

It is a closed matter
 
.
It is getting clear that indians are part of theft of $100 million from Bangladesh Central Bank. As investigators found indian IT security farm run by Rakesh Asthana deleted critical logs from systems even before investigators were engaged.
----------
BB reserve theft: Rakesh Asthana called urgently, keeping local agencies in dark
SAM Report, July 24, 2017


The Bangladesh Bank kept local information technology and law enforcement agencies in dark after the cybertheft of $101 million from its reserve in February 2016 and assigned World Informatix Cyber Security managing director Rakesh Asthana immediately to fix the problem ‘internally’, investigators said.

Criminal Investigation Department officials said that they were informed about the incident a day before the case was filed on March 15, 2016 and asked the central bank officials to immediately file a case describing the whole situation.
..........

‘We found all electronics evidence deleted. We are not sure who did this but before we had entered, Rakesh had worked in the crime scene,’ the investigator said, adding, ‘we are still examining all the images which have to recover the evidences.’

CID spokesperson and organised crime special superintendent Mollah Nazrul Islam said, ‘Not only Rakesh Ashtana, investigation into the reserve theft continue focusing all related people in suspicion.’

......
The government has so far refused to make the inquiry report public saying that it wanted to deny perpetrators knowledge of the investigation into one of the world’s biggest cyber-heists.

http://southasianmonitor.com/2017/0...-called-urgently-keeping-local-agencies-dark/
 
.
সংবাদ >> জাতীয়
Explosives entering Sylhet from India.
ভারত থেকে বোমা তৈরির বিস্ফোরক আসছে সিলেটে

26 Jul, 2017

সিলেট সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে আসছে বিস্ফোরক। হাত বদল হয়ে শক্তিশালী এসব বিস্ফোরক চলে যাচ্ছে জঙ্গিদের কাছে। আর নাশকতার কাজে জঙ্গিরা ব্যবহার করছে এসব বিস্ফোরক। সিলেটে গত সোমবার রাতে বিস্ফোরকের এমন একটি চালান র‌্যাবের হাতে আটকের পর এমন তথ্য বেরিয়ে এসেছে।

জানা যায়, সিলেট বিভাগের তিনদিকই হচ্ছে ভারত বেষ্টিত। এর মধ্যে সিলেট জেলার জৈন্তাপুর, কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট এবং সুনামগঞ্জের ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলার সীমান্তের ওপারে ভারতের বেশ কয়েকটি কয়লা ও চুনাপাথর খনি রয়েছে। এসব খনি থেকে কয়লা ও পাথর উত্তোলনে শক্তিশালী বিস্ফোরক ব্যবহার করা হয়। বিস্ফোরণের মাধ্যমে কয়লা ও চুনাপাথর ভেঙে পরে সেগুলো উপরে তুলে আনা হয়।

সূত্র জানায়, এসব বিস্ফোরকের মধ্যে হাই এক্সপ্লোসিভ পাওয়ার জেল ও ইলেকট্রিক ডেটোনেটর কয়লা ও পাথর খনি থেকে চোরাই পথে বাংলাদেশে নিয়ে আসা হয়। একাজে সিলেট ও সুনামগঞ্জের একাধিক চক্র সক্রিয় রয়েছে। এসব বিস্ফোরক দেশের ভেতর ঢুকে কয়েকবার হাত বদল হয়ে চলে যায় জঙ্গি ও নাশকতাকারী চক্রের হাতে। পরে সেগুলো কাজে লাগিয়ে তৈরি করা হয় আরো শক্তিশালী বিস্ফোরক। যা জঙ্গি ও সন্ত্রাসী চক্র তাদের নাশকতার কাজে ব্যবহার করে থাকে।

সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে আসা বিস্ফোরকের এরকম একটি চালান গত সোমবার রাতে জৈন্তাপুর উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের চতুল বাজার এলাকায় ধরা পড়ে র‌্যাবের অভিযানে। ওই চালানে ছিল ৩০টি হাই এক্সপ্লোসিভ পাওয়ার জেল ও ৩০টি ইলেকট্রিক ডেটোনেটর।

মঙ্গলবার র‌্যাব-৯ এর সদর দফতরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক লে. কর্ণেল আলী হায়দার আজাদ আহমেদ জানান, বিস্ফোরকের এই চালানটি ভারতের মেঘালয় রাজ্যের লাটুম্বাই কয়লা খনি থেকে এসেছে। কয়লা খনির কিছু অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাধ্যমে সীমান্তের দুর্গম এলাকা দিয়ে কয়েকবার হাত বদল হয়ে এই বিস্ফোরকগুলো বাংলাদেশে প্রবেশ করে। এই বিস্ফোরকগুলো এতোই শক্তিশালী যে, এগুলো দিয়ে তিনতলা অন্তত তিনটি ভবন উড়িয়ে দেয়া সম্ভব।

ওই র‌্যাব কর্মকর্তা আরও জানান, সিলেটের দক্ষিণ সুরমার আতিয়া মহলে জঙ্গি আস্তানায় যেসব বিস্ফোরক পাওয়া গেছে তার সঙ্গে জৈন্তাপুর থেকে উদ্ধারকৃত বিস্ফোরকের হুবহু মিল রয়েছে। এতে ধারণা করা হচ্ছে-ভারত থেকে আসা বিস্ফোরকগুলো জঙ্গিদের হাতে যাচ্ছে। সিলেট ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে জঙ্গি ও সন্ত্রাসীরা তাদের নাশকতার কাজে এসব বিস্ফোরক ব্যবহার করছে বলে ধারণা করছেন এই র‌্যাব কর্মকর্তা।

র‌্যাব-৯ অধিনায়ক জানান, গত এপ্রিল মাসে সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার সীমান্ত দিয়ে আসা বিস্ফোরকের আরও একটি চালান আটক করা হয়েছিল। ওই চালানের বিস্ফোরকগুলোও ভারতের কয়লা খনি থেকে এসেছিল। তাই ধারণা করা হচ্ছে সিলেটের যেসব সীমান্তের ওপারে ভারতের কয়লা ও চুনাপাথর খনি রয়েছে সেসব সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে বিস্ফোরক আসতে পারে।

র‌্যাব কর্মকর্তা বলেন, সীমান্ত দিয়ে যাতে কোন বিস্ফোরক ঢুকতে না পারে সেজন্য এখন থেকে র‌্যাবের নজরদারি আরও বাড়ানো হবে। এছাড়া বিস্ফোরক চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত পুরো গ্রুপকে আটক করতে র‌্যাবের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।

বিডি প্রতিদিন
http://webcache.googleusercontent.c...etail/detail/200/325393&num=1&strip=1&vwsrc=0
 
. . .

Latest posts

Back
Top Bottom