DefenceBD
FULL MEMBER
New Recruit
- Joined
- May 6, 2014
- Messages
- 13
- Reaction score
- 0
- Country
- Location
Myanmar Border Police open fired at Bangladesh Border Guard at Bandarban's Naikachari border.In charge of Panchari camp Nayek Subeder Mizanur Rahman is missing after the incident.
এখনও সন্ধান মেলেনি নিখোঁজ নায়েব সুবেদার মিজানের।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির দোছড়ি সীমান্তে টহলরত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদের লক্ষ্য করে মিয়ানমার সীমান্ত পুলিশ (বিজিপি) সদস্যদের ওপর গুলিবর্ষণের ঘটনার পর থেকে পানছড়ি ক্যাম্পের ইনচার্জ (আইসি) নায়েব সুবেদার মিজানুর রহমানকে পাওয়া যাচ্ছে না। গতকাল বুধবার সকাল ৯টায় এ ঘটনার পর ইতোমধ্যে ২৪ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও নিখোঁজ ওই বিজিবি কর্মকর্তার ভাগ্যে কি ঘটেছে তা জানা যায়নি।
বিজিবির পক্ষ থেকেও গুলিবর্ষণের ঘটনার ব্যাপারে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হচ্ছে না। তবে বিজিবির কক্সবাজার সেক্টরের মুখপাত্র মেজর ফেরদাউস স্বীকার করেন, গতকাল বুধবার সকাল থেকে বিজিবির একজন সদস্যকে পাওয়া যাচ্ছে না। তাকে খুঁজে পেতে ব্যাপক তল্লাশি চালানো হচ্ছে বলে তিনি সাংবাদিকদের জানান।
সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে গত ২১ মে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার লেম্বুছড়ি বাহির মাঠ এলাকায় বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ের বৈঠকে উভয়পক্ষ পারস্পরিক সৌহার্দ্য বজায় রাখার বিষয়ে সম্মতি প্রকাশের পর এক সপ্তাহের মধ্যে বিজিবি সদস্যদের ওপর দু'দফায় হামলার ঘটনা ঘটলো। এর আগে গত ২২ মে তম্ব্রু বাইশফাঁড়ি সীমান্তে বিজিবি জওয়ানদের লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করে মিয়ানমার সীমান্ত পুলিশ।
দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানায়, গতকাল সকাল ৯টার দিকে ৫২নং সীমান্ত পিলারসংলগ্ন পানছড়ি আগাপাড়া এলাকায় গুলিবর্ষণের এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ওই এলাকায় টহলরত বিজিবি সদস্যরা ভয় পেয়ে দু'ভাগে বিভক্ত হয়ে নিরাপদ স্থানে সরে গিয়ে আত্মরক্ষা করেন। কিছুক্ষণ পর অন্যরা নিকটস্থ ক্যাম্পে ফিরে এলেও নায়েব সুবেদার মিজানুর রহমানের কোন সন্ধান কেউ দিতে পারেন নি। বিজিবি সূত্র জানায়, মিজানের বাড়ি কুমিল্লা জেলায়।
সূত্র আরো জানায়, বদলি হয়ে সম্প্রতি তিনি পানছড়ি ক্যাম্পের দায়িত্ব নেন। এলাকা সম্পর্কে কোন অভিজ্ঞতা না থাকার কারণে পথঘাট চিনতে না পারায় মিয়ানমার সীমান্ত পুলিশ তাকে ধরে নিয়ে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এদিকে, অসমর্থিত একটি সূত্র জানায়, অনুসন্ধানকালে বর্ডার লাইনের কাছাকাছি একটি স্থানে তারা রক্তের দাগ দেখতে পেয়েছেন। তবে ওই রক্ত মানুষের কিনা সে ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
বিজিবির কক্সবাজার সেক্টর সূত্রে জানানো হয়, মিয়ানমার সীমান্ত পুলিশ (বিজিপি) কর্তৃক বিজিবি সদস্যদের লক্ষ্য করে বারবার হামলার বিষয় নিয়ে আগামী ৩ জুন বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত বৈঠক অনুষ্ঠানের সম্ভাবনা রয়েছে।
source: DefenceBD Kalerkontho
এখনও সন্ধান মেলেনি নিখোঁজ নায়েব সুবেদার মিজানের।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির দোছড়ি সীমান্তে টহলরত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদের লক্ষ্য করে মিয়ানমার সীমান্ত পুলিশ (বিজিপি) সদস্যদের ওপর গুলিবর্ষণের ঘটনার পর থেকে পানছড়ি ক্যাম্পের ইনচার্জ (আইসি) নায়েব সুবেদার মিজানুর রহমানকে পাওয়া যাচ্ছে না। গতকাল বুধবার সকাল ৯টায় এ ঘটনার পর ইতোমধ্যে ২৪ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও নিখোঁজ ওই বিজিবি কর্মকর্তার ভাগ্যে কি ঘটেছে তা জানা যায়নি।
বিজিবির পক্ষ থেকেও গুলিবর্ষণের ঘটনার ব্যাপারে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হচ্ছে না। তবে বিজিবির কক্সবাজার সেক্টরের মুখপাত্র মেজর ফেরদাউস স্বীকার করেন, গতকাল বুধবার সকাল থেকে বিজিবির একজন সদস্যকে পাওয়া যাচ্ছে না। তাকে খুঁজে পেতে ব্যাপক তল্লাশি চালানো হচ্ছে বলে তিনি সাংবাদিকদের জানান।
সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে গত ২১ মে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার লেম্বুছড়ি বাহির মাঠ এলাকায় বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ের বৈঠকে উভয়পক্ষ পারস্পরিক সৌহার্দ্য বজায় রাখার বিষয়ে সম্মতি প্রকাশের পর এক সপ্তাহের মধ্যে বিজিবি সদস্যদের ওপর দু'দফায় হামলার ঘটনা ঘটলো। এর আগে গত ২২ মে তম্ব্রু বাইশফাঁড়ি সীমান্তে বিজিবি জওয়ানদের লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করে মিয়ানমার সীমান্ত পুলিশ।
দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানায়, গতকাল সকাল ৯টার দিকে ৫২নং সীমান্ত পিলারসংলগ্ন পানছড়ি আগাপাড়া এলাকায় গুলিবর্ষণের এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ওই এলাকায় টহলরত বিজিবি সদস্যরা ভয় পেয়ে দু'ভাগে বিভক্ত হয়ে নিরাপদ স্থানে সরে গিয়ে আত্মরক্ষা করেন। কিছুক্ষণ পর অন্যরা নিকটস্থ ক্যাম্পে ফিরে এলেও নায়েব সুবেদার মিজানুর রহমানের কোন সন্ধান কেউ দিতে পারেন নি। বিজিবি সূত্র জানায়, মিজানের বাড়ি কুমিল্লা জেলায়।
সূত্র আরো জানায়, বদলি হয়ে সম্প্রতি তিনি পানছড়ি ক্যাম্পের দায়িত্ব নেন। এলাকা সম্পর্কে কোন অভিজ্ঞতা না থাকার কারণে পথঘাট চিনতে না পারায় মিয়ানমার সীমান্ত পুলিশ তাকে ধরে নিয়ে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এদিকে, অসমর্থিত একটি সূত্র জানায়, অনুসন্ধানকালে বর্ডার লাইনের কাছাকাছি একটি স্থানে তারা রক্তের দাগ দেখতে পেয়েছেন। তবে ওই রক্ত মানুষের কিনা সে ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
বিজিবির কক্সবাজার সেক্টর সূত্রে জানানো হয়, মিয়ানমার সীমান্ত পুলিশ (বিজিপি) কর্তৃক বিজিবি সদস্যদের লক্ষ্য করে বারবার হামলার বিষয় নিয়ে আগামী ৩ জুন বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত বৈঠক অনুষ্ঠানের সম্ভাবনা রয়েছে।
source: DefenceBD Kalerkontho