Summary translation:
according to some report, in defense treaty india is pushing for ability to conduct military operation inside Bangladesh. Also, in such military ops inside Bangladesh, Bangladesh army will operate under indian command. There was some initial resistance from bangladesh army but Awami league managed those resistance using high level reshuffle and other benefits.
In return awami league is seeking uninterrupted indian support to stay in power illegally.
http://www.natun-bd.net/newsdetail/detail/200/287018
ভারতের সাথে ভয়ঙ্কর প্রতিরক্ষা চুক্তি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ সরকার। বহু নাটকীয়তা পরে সামনের এপ্রিলে ভারতে যেতে পারেন শেখ হাসিনা। আর সেখানেই স্বাক্ষর হওয়ার আশঙ্কা আছে প্রতিরক্ষা চুক্তিটি। এই চুক্তি হলে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী কার্যত ভারতের অধিনস্ত একটি বাহিনীতে পরিণত হবে। চুক্তির একটি ধারা অনুযায়ী, যে কোনো সময় হুমকি মনে করলে ভারতীয় সেনাবাহিনী বাংলাদেশে ঢুকতে পারবে। আবার কোনো অভিযান চালাতে হলে তাতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কমান্ড নয়, নিজেদের কমান্ড অনুযায়ী চালাবে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ভারতের বাহিনীর অধীনে অভিযানে অংশ নেবে!
...............
এমন একটি দেশ বিক্রি করা চুক্তি হতে যাওয়ার পথে কোনোই বাধা নেই হাসিনার সামনে। কারণ যারা বাধা দেবে সেই বিএনপি-জামাতই একদম চুপ এই ইস্যুতে। দল দুটি এসব তথ্য জানে না, এমনটা ভাবার কোনো কারণ নেই। ইতোমধ্যে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমেই আকারে ইঙ্গিতে এসব খবর প্রকাশিত হয়েছে।
হাসিনার ভারত সফরের মুল এজেন্ডা হচ্ছে কথিত ভারত-বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পর্যায়ে ‘নিরাপত্তা চুক্তি’ । যার একটি খসড়া ভারত হাসিনার নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও শেখ রেহেনার দেবর জেনারেল তারেক সিদ্দিকীকে দিয়েছে। খসড়াটা দিয়েছিলেন গত বছর সফরে এসে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনমহোর পারিকর । চুক্তি অনুযায়ী ভারত বাংলাদেশ-ভারত সেনাবাহিনী পর্যায়ে এমন একটি নিরাপত্তা চুক্তি চায় যেখানে ‘জঙ্গিবাদের’ অজুহাতে বাংলাদেশের যেকোন যায়গায়, যেকোন সময় ভারতীয় বাহিনী ঢুকতে পারবে । সেটা বড় কথা নয়, খসড়ায় বলা হয়েছে বাংলাদেশে অভিযান চালানোর সময় যৌথ বাহিনীর কমান্ডো থাকবে ভারতীয় কমান্ডোর অধীনে । এখানেই নাকি আপত্তি । ‘মৃদু আপত্তিটা’ আসে উত্তর পাড়ার একটি অংশ থেকে।
যারা আপত্তি করেছেন তাদের ‘ম্যানেজ’ করার চেষ্টা করছেন শেখ হাসিনা। ‘ম্যানেজ’ করার জন্য কিছুদিন আগে বড় ধরনের একটি রদবদলও হয়েছে উত্তর পাড়ায় । বাকিটা ‘ম্যানেজ’ হলেই সফর চূড়ান্ত হবে।
‘ম্যানেজ’ করার বিনিময় হাসিনা চাচ্ছেন আবার ক্ষমতা। নির্বাচনের ঢামোঢোল পেটানো শুরু হওয়ার এই পরিস্থিতিতে হাসিনাকে আশ্বস্ত করতে চান দিল্লীর দূত। যেকোন বিনিময়েই ভারত চাচ্ছে ‘নিরাপত্তা চুক্তি’ । হাসিনা চান আগামীতেও ভারতের বাধাহীন সমর্থন।