What's new

In 11 Months BSF Kills 56 Bangladeshis

For those who don't read Bengali: This article itself states that BGB (Border Guards Bangladesh) is saying that these figures are wrong and much inflated! Their DG Major General Aziz Ahmed also said that 'our people' cross over to India for smuggling and even attack BSF, BSF keep sending us photos and videos of it, after that what could we say? He further added that we should learn to act responsibly, border killings will stop if illegal border crossing stops, and suggested that those who are crying about it should go to the border areas and spread awareness about illegal border crossing.
------------------------

I have nothing to add here, Bangladeshis should listen to their men in uniform.


But I have something to add. This guy is the bro of a listed murderer and criminal of Mohammadpur. Unless he toes the BAL pro-India line, he will loose his job and his bro will find himself in jail.
 
১১ মাসে ৫৬ বাংলাদেশিকে হত্যা করেছে বিএসএফ
০৪ ডিসেম্বর ২০১৫, ১৫:৪৩ অপরাহ্ন
35_3_2.jpg

গুলি চালিয়ে ও শারীরিক নির্যাতন করে গত ১১ মাসে ৫৬ বাংলাদেশিকে হত্যা করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। অপহরণের শিকার হয়েছেন ৮৭ বাংলাদেশি। অপহরণের পর ফিরে আসতে পেরেছেন মাত্র ২৭ জন।

এছাড়া গুলি ও নির্যাতনে আহত হয়েছেন শতাধিক বাংলাদেশি নাগরিক। হত্যার ঘটনাগুলোতে বরাবরের ন্যায় বাংলাদেশিদের বিরুদ্ধে গরু পাচারের অভিযোগ তুলেছে বিএসএফ।

মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) ও অধিকারের প্রতিবেদন, ভারতীয় পত্রিকা দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

সম্প্রতি ভারতে অনুষ্ঠিত দুই দেশের স্বরাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে জোরালোভাবে সীমান্ত হত্যার ইস্যুটি তুলে ধরা হয়।

আগেও বাংলাদেশের সীমান্ত বাহিনী বিজিবির পিলখানাস্থ সদর দফতরে আয়োজিত ‘সীমান্ত সম্মেলন’ এ সীমান্ত হত্যার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরেছিল বিজিবি।

সে সময় দুই দেশেই সীমান্ত হত্যা বন্ধে জিরো টলারেন্স দেখানোর প্রত্যয় ব্যক্ত করেছিল। তবে বিগত ১১ মাসের চিত্রে এর কোনো পরিবর্তন ঘটেনি বরং বেড়েছে। বিচার বহির্ভূতভাবে সীমান্ত হত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ভারতীয় সীমান্ত বাহিনী বিএসএফ।

BSF

নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও মানবাধিকার সংগঠকদের মতে, বিএসএফের কারণেই হচ্ছে সীমান্ত হত্যা। দু`দেশের মধ্যে সমঝোতা এবং এ সম্পর্কিত চুক্তি অনুযায়ী যদি কোনো দেশের নাগরিক অনুনোমোদিতভাবে সীমান্ত অতিক্রম করে, তবে তা অনুপ্রবেশ হিসেবে চিহ্নিত হওয়ার কথা এবং সেই মোতাবেক ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে বেসামরিক কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তরের নিয়ম রয়েছে।

তবে এই সমঝোতা এবং চুক্তি লঙ্ঘন করে বিএসএফ সীমান্তে নিরস্ত্র বাংলাদেশিদের গুলি করে হত্যা করছে ও অপহরণ করে নিয়ে যাচ্ছে। যা আন্তর্জাতিক আইন ও মানবাধিকারের লঙ্ঘন এবং বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি স্বরূপ। তবে সীমান্ত হত্যার এমন পরিসংখ্যানকে পুরোপুরি মানতে রাজি নয় বিজিবি। বিজিবির বক্তব্য অনুনোমোদিতভাবে সীমান্ত ক্রস বন্ধ এবং সচেতনতা বাড়ানো গেলে সীমান্ত হত্যাও বন্ধ করা সম্ভব।

মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) এর বিগত ১০ মসের (জানুয়ারি-অক্টোবর) তথ্যানুযায়ী ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ গুলি চালিয়ে হত্যা করেছে ২৫ বাংলাদেশি নাগরিককে। এরমধ্যে ঢাকা বিভাগে ২, খুলনায় ৯, রাজশাহী ৬ এবং রংপুরে ৮ জন। বিএসএফ এর শারীরিক নির্যাতনে মারা গেছেন ১২ বাংলাদেশি। এরমধ্যে খুনলায় ৪, রাজশাহী ৭ ও রংপুর ১।

আসকের তথ্যানুযায়ী গত ১০ মাসে বিএসএফ কর্তৃক শারীরিক নির্যাতন ও গুলিতে আহত হয়েছেন ৬৪ জন। এরমধ্যে ঢাকায় ১, খুলনায় ১৯, রাজশাহী ১৭ ও রংপুরে ২৭ জন। বিএসএফ কর্তৃক অপহরণের শিকার হয়েছেন ৫৬ বাংলাদেশি নারী-পুরুষ। এরমধ্যে ঢাকায় ৮জন, খুলনায় ১১, রাজশাহী ৫ ও রংপুরে ২৫ জন। এছাড়া অপহরণের পর ফিরে আসতে পেরেছেন মাত্র ২৪ জন।

তবে মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের মতে গুলি চালিয়ে, নির্যাতনে বিএসএফ কর্তৃক বাংলাদেশি নাগরিক হত্যার সংখ্যা আরও বেশি। অধিকারের গত ৭ মাসে (জানুযারি-জুলাই) পরিসংখ্যান তাই বলছে।

অধিকারের ৭ মাসের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ গুলি চালিয়ে হত্যা করেছে ২৮ বাংলাদেশি নাগরিককে। এরমধ্যে গুলিতে ১৭ জন, শারীরিক নির্যাতনে ৯ জন এবং এছাড়া একজনকে ধরে নিয়ে গিয়ে গলা কেটে হত্যা করে বিএসএফ।

এই সময়ে আহত হয়েছেন ৪০ জন। গুলিতে ২৮ জন আহত হয়েছেন, শারীরিক নির্যাতনে ৮ জন, এবং তীর ও গুলতির আঘাতে আহত হয়েছেন বাকিরা। এছাড়া ২০ জনকে অপহরণ করে নিয়ে যায় বিএসএফ।

এছাড়ও মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) গত জুন মাসে টেকনাফের নাফ নদী দিয়ে বাংলাদেশ সীমান্তে প্রবেশ করে। এক বিজিবি সদস্যকে গুলিতে আহত করে এবং অপর এক সদস্যকে ধরে নিয়ে যায়।

BSF

অন্যদিকে ভারতীয় পত্রিকা দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিএসএফ বাংলাদেশ সীমান্তে গরু পাচারের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে। ভারত থেকে বাংলাদেশে গরু পাঠানো বন্ধে বিভিন্ন ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে। এই সময় সীমান্তে ২৪ জন মারা গেছেন।

পত্রিকারটির প্রতিবেদনে এক বিএসএফ কর্মকর্তার উদ্বৃতি দিয়ে দাবি করা হয়েছে, গরু ‘পাচারকারী’ নিহত হওয়ার ঘটনা বাংলাদেশ-ভারত দুই পাশেই হয়েছে।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ও আইন সালিশ কেন্দ্রের (আসক) নির্বাহী পরিচালক সুলতানা কামাল সীমান্ত হত্যা প্রসঙ্গে বলেন, সদিচ্ছা থাকলে সীমান্ত হত্যা বন্ধ সম্ভব। কিন্তু ভারত কিংবা বিএসএফ গোয়ার্তুমি আচরণ করছে।

তিনি বলেন, বিজিবি ও বিএসএফ বিভিন্ন সম্মেলনে সীমান্ত হত্যা নিয়ে যে ধরণের যৌথ প্রতিশ্রুতি দেন তা মনে রেখে কাজ করলে সীমান্ত হত্যা বন্ধ করা সম্ভব।

এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এর মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল আজীজ আহমেদ জাগো নিউজকে বলেন, মানবাধিকার সংগঠক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা যে পরিসংখ্যান দিচ্ছেন তা পুরোপুরি সঠিক না। আমাদের দেশের লোকজন অনুনোমোদিতভাবে রাতের বেলা বর্ডার পার হয়ে ভারত সীমান্তে প্রবেশ করে। গরু আনতে যায়। বিএসএফ এও দাবি করে যে তাদের উপর হামলা করা হচ্ছে। এতদ্বিষয়ক ছবি ও ডকুমেন্ট পাঠায় আমাদের। এরপর আমাদের কি বলার থাকে?

বিজিবির ডিজি বলেন, সত্যিকার অর্থে অবৈধ সীমান্ত পারাপার বন্ধ হলে বর্ডার কিলিংও বন্ধ হবে। বিএসএফ আমাদের দেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে একটা লোককে মেরে দেখুক না আমরা অ্যাকশনে যাই কি না।

যারা সীমান্ত হত্যার ফিরিস্তি শোনাচ্ছেন তারা সীমান্তে গিয়ে এনজিও-এর কাজ পরিচালনা করুক। আসলে আমাদের সবারই দায়িত্ব সচেতন হওয়া উচিত। সীমান্তবর্তীদের সচেতন করা দরকার। সচেতনতা বাড়লে সীমান্ত হত্যা বন্ধ হবে।
This doesnt happen in Pakistan, because they know the price - Bangladesh should start responding like us.
38484420.cms
 
This doesnt happen in Pakistan, because they know the price - Bangladesh should start responding like us.
38484420.cms

This surely happens with Pakistan, any yahoo trying to cross over to India get shot as and when spotted.

But I have something to add. This guy is the bro of a listed murderer and criminal of Mohammadpur. Unless he toes the BAL pro-India line, he will loose his job and his bro will find himself in jail.

I know, anyone talking sense in Bangladesh is pro-India, because rest are brainless.
 
Maybe Hasina should set up an "International court" to find out why hundreds of her citizens have been killed by Indian bullets over the past couple of years.
 
Back
Top Bottom