The news below says the Hilsha catching season has started, but the price is not that down that could have caused by smuggling of this delicacy to west Bengal. No news about Tripura smuggling, though. Bechara Tripura is without a sea, but will certainly get its share soon, no doubt.
Click the link below to see a fishing trawler full of Hilish.
The Daily Ittefaq | ????? ????? ???? ??? ???????? ??????? ????? | News

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ ধরা পড়লেওদাম নাগালের বাইরেঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ ধরা পড়লেওদাম নাগালের বাইরে
লেখক: লিটন বাশার, বরিশাল অফিস |
মঙ্গলবার, ৭ অগাষ্ট-এ ২০১২, ২৩ শ্রাবণ ১৪১৯
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর উপকূলের নদ-নদীতে জেলেদের জালে ইলিশ ধরা পড়তে শুরু করেছে। বাদল দিনের ইলশে গুঁড়ি বৃষ্টি আর জোয়ারের পানির সাথে ঝাঁকে ঝাঁকে ছুটে চলা ইলিশ জেলেদের জালে বন্দী হওয়ায় উপকূলের মত্স্য পরিবারগুলোতে হাসি ফুটেছে। ঈদের পূর্বে ইলিশ ধরা পড়তে শুরু করায় তাদের অজানা শংকা কিছুটা হলেও দূর হয়েছে। মৌসুমের শুরুতে একেবারেই ইলিশ শূন্য ছিলো বঙ্গোপসাগর থেকে শুরু করে মেঘনার মোহনা চাঁদপুর পর্যন্ত। ইলিশ ধরা না পড়ায় জেলেদের পাশাপাশি মত্স্য ব্যবসায়ীদের কপালে দুঃশ্চিন্তার রেখা স্পষ্ট হয়ে উঠেছিলো। কপালের সেই ভাঁজ ঘুচে, এখন মুখে হাসি ফুটতে শুরু করেছে। তবে ক্রেতার মুখে হাসি নেই। পশ্চিমবঙ্গে রমজান মাসে ইলিশ রপ্তানি সরকারি ভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হলেও প্রতিনিয়ত উপকূল থেকে ট্রাক ভর্তি ইলিশ চোরাই পথে পাচার হচ্ছে।
গতকাল সোমবার খোঁজ নিয়ে জানা গেছে উপকূলের মত্স্য বন্দরগুলোতে ইলিশ বোঝাই ট্রলার আসতে শুরু করে। জেলেরা জানায়, টানা চারদিন সাগরের বিভিন্ন এলাকায় কিছু মাছ ধরা পড়েছে। দীর্ঘ আকালের পর মৌসুমের শেষ ভাগে এসে গত ২/৩ দিন ধরে মোকামগুলোতেও ইলিশ আসতে শুরু করেছে। তবে এসব ইলিশ পশ্চিমবঙ্গে পাচার হয়ে যাওয়ায় দেশি বাজারে দাম কমছে না। ১২শ গ্রাম ওজনের ইলিশ গতকাল সোমবার প্রতিমণ বিক্রি হয়েছে ৪৫ হাজার টাকা, এক কেজি সাইজের ইলিশ বিক্রি হয়েছে ৩৫ হাজার টাকা দরে, ৬শ থেকে ৯শ গ্রাম ওজনের (এলসি
ইলিশ বিক্রি হয়েছে প্রতি মণ ২৯ হাজার টাকায়। ৪শ থেকে ৫শ গ্রাম ওজনের ইলিশ বিক্রি হয়েছে প্রতি মণ ২০ হাজার টাকায় এবং ৩শ থেকে ৩৫০ গ্রাম ওজনের ইলিশ বিক্রি হয়েছে প্রতিমণ ১৫ থেকে ১৬ হাজার টাকায়। প্রকারভেদে এসব ইলিশ মণ প্রতি ৩/৪ হাজার টাকা দাম কমলেও যে পরিমাণ ইলিশ ধরা পড়ছে সে তুলনায় দাম কমছে না। খুচরা বাজারে সাড়ে ৫শ টাকার নিচে এক কেজি ইলিশ মাছ কিনতে পাওয়া যায় না।
এখানকার আড়তদাররা জানান, মহিপুর, আলিপুর, কুয়াকাটা, পাথরঘাটা, ঢালচর ও মনপুরাসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে আগে যে পরিমাণ ইলিশ বরিশালের মোকামে আসতো তা এখন আসছে না। আগে এসব মোকামের ইলিশ বরিশাল হয়ে বৈধ পথে ভারতে রপ্তানি হতো। রপ্তানি বন্ধ থাকায় চোরাই পথে বিভিন্ন মোকাম থেকে ইলিশ চলে যাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের বাজারে। সরাসরি বঙ্গোপসাগর থেকেও নৌপথে ইলিশ পাচারের অভিযোগ রয়েছে। যে কারণে বরিশালের মোকামের কদর কমেছে। বিপুল সংখ্যক ইলিশ ধরা পড়লেও দাম কমছে না। সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে থেকে গেছে জাতীয় মাছের স্বাদ।