Rough translation of the Bangla news:
It was reported that Myanmar air force violated Bangladesh air space on Aug 27, 28 and Sept 1st. After first violation, defense forces informed ruling awami regime BUT awami regime kept silence. That irked defense officials and pushed regime to take action. Then 5 days after the first violation, BD foreign ministry sent a protest note to Myanmar embassy; did not even call Myanmar ambassador.
After repeated pressure from Bangladesh defense forces, ruling regime which operates on indian instruction, was forced to deploy additional force at Bangladesh border.
According to "Bangla Tribune" source; a local newspaper, BN deployed 7 warships close to Myanmar water as well.
মিয়ানমার কর্তৃক বারবার আকাশসীমা লংঘনে সরকারের উদাসীনতায় সেনাবাহিনীতে ক্ষোভ
02 Sep, 2017
বিশেষ প্রতিনিধি
মিয়ানমারের সামরিক হেলিকপ্টার একাধিকবার বাংলাদেশের আকাশসীমা লংঘন করার ঘটনায় আওয়ামী লীগ সরকারের পক্ষ থেকে উদাসীনতা দেখানোয় সেনাবাহিনীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মাঝে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
তবে সর্বশেষ সেনাবাহিনীর চাপের মুখে সরকার মিয়ানমার সীমান্তে যুদ্ধবিমান ও যুদ্ধজাহাজ মোতায়েনে বাধ্য হয়েছে।
গত ২৭ ও ২৮শে অগাস্ট এবং ১লা সেপ্টেম্বর মিয়ানমারের হেলিকপ্টার বেশ কয়েকবার আকাশসীমা লংঘন করে বাংলাদেশের সীমানায় চলে আসে। উখিয়ার কাছে তিনবার মিয়ানমারের হেলিকপ্টার আকাশসীমা লংঘন করে।
এসব ঘটনা তাৎক্ষণিকভাবে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে সরকারের উচ্চমহলে জানানো হলেও তা অতোটা আমলে নেয়নি সরকার। প্র্রথম দিন সীমানা লংঘনের পর তাৎক্ষণিক সরকারের পক্ষ থেকে কড়া প্রতিবাদ জানানো হলে পরের বার আর সাহস করতো না মিয়ানমার বাহিনী।
কিন্তু প্রথম দিকে বিষয়টিকে পাত্তা না দেয়ায় ক্ষুব্ধ হয় সেনাবাহিনীর সিনিয়র কমান্ড। তারা এ বিষয়ে মিয়ানমারকে হুশিয়ার করতে বলেন নীতিনির্ধারকদের। চাপে পড়ে শেষ পর্যন্ত প্রথম আকাশসীমা লংঘনের ৫ দিন পর পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় বিবৃতি ইস্যু করে।
এরপর সেনা কমান্ডের চাপে মিয়ামার সীমান্তে সেনা মোতায়েনে বাধ্য হয় সরকার। তারই অংশ হিসেবে মিয়ানমার সীমান্তে যুদ্ধবিমান ও যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনীর একটি সূত্র।
এদিকে ঢাকা ট্রিবিউনের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, মিয়ানমার সীমান্তে বঙ্গোসাগরে অন্তত ৭টি যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। যুদ্ধজাহাজে বিএনএস বঙ্গবন্ধু অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্রও রয়েছে।
http://www.newsofbd.net/newsdetail/detail/200/333002
It was reported that Myanmar air force violated Bangladesh air space on Aug 27, 28 and Sept 1st. After first violation, defense forces informed ruling awami regime BUT awami regime kept silence. That irked defense officials and pushed regime to take action. Then 5 days after the first violation, BD foreign ministry sent a protest note to Myanmar embassy; did not even call Myanmar ambassador.
After repeated pressure from Bangladesh defense forces, ruling regime which operates on indian instruction, was forced to deploy additional force at Bangladesh border.
According to "Bangla Tribune" source; a local newspaper, BN deployed 7 warships close to Myanmar water as well.
মিয়ানমার কর্তৃক বারবার আকাশসীমা লংঘনে সরকারের উদাসীনতায় সেনাবাহিনীতে ক্ষোভ
বিশেষ প্রতিনিধি
মিয়ানমারের সামরিক হেলিকপ্টার একাধিকবার বাংলাদেশের আকাশসীমা লংঘন করার ঘটনায় আওয়ামী লীগ সরকারের পক্ষ থেকে উদাসীনতা দেখানোয় সেনাবাহিনীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মাঝে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
তবে সর্বশেষ সেনাবাহিনীর চাপের মুখে সরকার মিয়ানমার সীমান্তে যুদ্ধবিমান ও যুদ্ধজাহাজ মোতায়েনে বাধ্য হয়েছে।
গত ২৭ ও ২৮শে অগাস্ট এবং ১লা সেপ্টেম্বর মিয়ানমারের হেলিকপ্টার বেশ কয়েকবার আকাশসীমা লংঘন করে বাংলাদেশের সীমানায় চলে আসে। উখিয়ার কাছে তিনবার মিয়ানমারের হেলিকপ্টার আকাশসীমা লংঘন করে।
এসব ঘটনা তাৎক্ষণিকভাবে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে সরকারের উচ্চমহলে জানানো হলেও তা অতোটা আমলে নেয়নি সরকার। প্র্রথম দিন সীমানা লংঘনের পর তাৎক্ষণিক সরকারের পক্ষ থেকে কড়া প্রতিবাদ জানানো হলে পরের বার আর সাহস করতো না মিয়ানমার বাহিনী।
কিন্তু প্রথম দিকে বিষয়টিকে পাত্তা না দেয়ায় ক্ষুব্ধ হয় সেনাবাহিনীর সিনিয়র কমান্ড। তারা এ বিষয়ে মিয়ানমারকে হুশিয়ার করতে বলেন নীতিনির্ধারকদের। চাপে পড়ে শেষ পর্যন্ত প্রথম আকাশসীমা লংঘনের ৫ দিন পর পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় বিবৃতি ইস্যু করে।
এরপর সেনা কমান্ডের চাপে মিয়ামার সীমান্তে সেনা মোতায়েনে বাধ্য হয় সরকার। তারই অংশ হিসেবে মিয়ানমার সীমান্তে যুদ্ধবিমান ও যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনীর একটি সূত্র।
এদিকে ঢাকা ট্রিবিউনের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, মিয়ানমার সীমান্তে বঙ্গোসাগরে অন্তত ৭টি যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। যুদ্ধজাহাজে বিএনএস বঙ্গবন্ধু অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্রও রয়েছে।
http://www.newsofbd.net/newsdetail/detail/200/333002