Banglar Bir
SENIOR MEMBER
- Joined
- Mar 19, 2006
- Messages
- 7,805
- Reaction score
- -3
- Country
- Location
হঠাৎ রোহিঙ্গাদের অবস্থা নিয়ে উদ্বিগ্ন কেন ভারত?!
Why suddenly India is concerned on Rohingyas
03 Sep, 2017
কিউ শিশির
ভারতীয় পত্রিকা ডিএনএ বলছে--
“India, which is seeking cooperation with Myanmar on flushing out safe havens for Northeast militants, has stayed away from making any statements that would be perceived in Myanmar as pro-Rohingya.”
লিংক- http://www.dnaindia.com/…/report-modi-s-myanmar-visit-to-fo…
অর্থাৎ, ভারত তার উত্তরপূর্বাঞ্চলে বিদ্রোহী/উগ্রপন্থীদের শক্তিশালী অবস্থান ভেঙে দেয়ার ক্ষেত্রে মিয়ানমারের সহযোগিতা চায়। এবং এজন্য মিয়ানমার সরকারের কাছে ‘রোহিঙ্গাদের প্রতি সহমর্মী’ বলে মনে হতে পারে এমন কোনো বিবৃতি/বক্তব্য দেয়া থেকে দিল্লি বিরত থেকেছে।
এই কথাটির সত্যতা পাওয়া যায় ২৫ আগস্ট মিয়ানমারে রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের হামলার পর সাধারণ রোহিঙ্গাদের ওপর হত্যাযজ্ঞ চালানোর সময় নয়া দিল্লির দেয়া বিবৃতিতেও।
তখন (২৮ আগস্ট) ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মূখপাত্রের ভাষা ছিল-- (ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস থেকে)
“Expressing the concern over the reports of renewed violence and attacks by terrorists in northern Rakhine State Myanmar, MEA said, “India is seriously concerned by reports of renewed violence and terrorist attacks in northern Rakhine State Myanmar. Such attacks deserve to be condemned in the strongest possible terms.”
“We hope that the perpetrators of these crimes will be brought to justice and we extend our strong support at this challenging moment to the Government of the Republic of the Union of Myanmar,” the External Affairs Ministry added.”
লিংক: http://indianexpress.com/…/india-saddened-over-violence-an…/
এখানে দেখা যাচ্ছে ভারতের উদ্বেগের পুরোটা 'টেরোরিস্ট অ্যাটাক' নিয়ে। কথিত টেরোরিস্ট অ্যাটাকের পর (এবং আগে থেকেও) শত শত সিভিলিয়ানকে যে খুন করছিল, হাজারো বাড়িঘর পুড়িয়ে দিচ্ছিল মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীগুলো- তা নিয়ে একটি শব্দও ব্যয় করেননি দিল্লির মুখপাত্র।
ভারতেরই পত্রিকা ডিএনএ'র কথাই ঠিক। মোদির সরকার 'প্রো-রোহিঙ্গা' মনে হতে পারে এমন কিছু বলবে না। কিন্তু 'প্রো-মিয়ানমার বাহিনী' বলবে, এবং বলেছে। এবং 'স্ট্রং সাপোর্ট'ও দিয়েছে এই ইস্যুতে সুচি সরকারের কর্মকাণ্ডের প্রতি (কী সেই কর্মকাণ্ড? উত্তর: রোহিঙ্গাদের জাতিগত বিনাশ)!
কিন্তু শুক্রবার লক্ষ্য করলাম কিছুটা বদলে গেছে মোদি সরকারের ভাষা। কী বলেছেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণায়লের সহকারি সেক্রেটারি শ্রীপ্রিয়া রঙ্গনাথান? তিনি বলেছেন-- (টাইমস অব ইন্ডিয়া থেকে)
"She said the spate of violence in Myanmar's Rakhine state and exodus of the ethnic Rohingya minority will figure in the talks."
লিংক: http://timesofindia.indiatimes.com/…/articlesh…/60328886.cms
এশিয়ান এইজ শ্রীপ্রিয়াকে উদ্ধৃত করেছে এভাবে- "The situation in Rakhine is a “matter of great concern”, a senior MEA official said on Friday, adding, “A large number of people have lost their lives.”
রাখাইন সিচুয়েশন ভারতের জন্য উদ্বেগের ছিল আগেও। কিন্তু রোহিঙ্গাদের দেশছাড়ার ঘটনা এবং রাখাইনে 'বহু সংখ্যক মানুষের প্রাণহানি'র বিষয়গুলো তো দিল্লির উদ্বেগের তালিকায় ছিল না এতদিন। এখন হঠাৎ যোগ হলো কেন?
http://www.newsofbd.net/newsdetail/detail/49/333009
Why suddenly India is concerned on Rohingyas
03 Sep, 2017
কিউ শিশির
ভারতীয় পত্রিকা ডিএনএ বলছে--
“India, which is seeking cooperation with Myanmar on flushing out safe havens for Northeast militants, has stayed away from making any statements that would be perceived in Myanmar as pro-Rohingya.”
লিংক- http://www.dnaindia.com/…/report-modi-s-myanmar-visit-to-fo…
অর্থাৎ, ভারত তার উত্তরপূর্বাঞ্চলে বিদ্রোহী/উগ্রপন্থীদের শক্তিশালী অবস্থান ভেঙে দেয়ার ক্ষেত্রে মিয়ানমারের সহযোগিতা চায়। এবং এজন্য মিয়ানমার সরকারের কাছে ‘রোহিঙ্গাদের প্রতি সহমর্মী’ বলে মনে হতে পারে এমন কোনো বিবৃতি/বক্তব্য দেয়া থেকে দিল্লি বিরত থেকেছে।
এই কথাটির সত্যতা পাওয়া যায় ২৫ আগস্ট মিয়ানমারে রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের হামলার পর সাধারণ রোহিঙ্গাদের ওপর হত্যাযজ্ঞ চালানোর সময় নয়া দিল্লির দেয়া বিবৃতিতেও।
তখন (২৮ আগস্ট) ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মূখপাত্রের ভাষা ছিল-- (ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস থেকে)
“Expressing the concern over the reports of renewed violence and attacks by terrorists in northern Rakhine State Myanmar, MEA said, “India is seriously concerned by reports of renewed violence and terrorist attacks in northern Rakhine State Myanmar. Such attacks deserve to be condemned in the strongest possible terms.”
“We hope that the perpetrators of these crimes will be brought to justice and we extend our strong support at this challenging moment to the Government of the Republic of the Union of Myanmar,” the External Affairs Ministry added.”
লিংক: http://indianexpress.com/…/india-saddened-over-violence-an…/
এখানে দেখা যাচ্ছে ভারতের উদ্বেগের পুরোটা 'টেরোরিস্ট অ্যাটাক' নিয়ে। কথিত টেরোরিস্ট অ্যাটাকের পর (এবং আগে থেকেও) শত শত সিভিলিয়ানকে যে খুন করছিল, হাজারো বাড়িঘর পুড়িয়ে দিচ্ছিল মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীগুলো- তা নিয়ে একটি শব্দও ব্যয় করেননি দিল্লির মুখপাত্র।
ভারতেরই পত্রিকা ডিএনএ'র কথাই ঠিক। মোদির সরকার 'প্রো-রোহিঙ্গা' মনে হতে পারে এমন কিছু বলবে না। কিন্তু 'প্রো-মিয়ানমার বাহিনী' বলবে, এবং বলেছে। এবং 'স্ট্রং সাপোর্ট'ও দিয়েছে এই ইস্যুতে সুচি সরকারের কর্মকাণ্ডের প্রতি (কী সেই কর্মকাণ্ড? উত্তর: রোহিঙ্গাদের জাতিগত বিনাশ)!
কিন্তু শুক্রবার লক্ষ্য করলাম কিছুটা বদলে গেছে মোদি সরকারের ভাষা। কী বলেছেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণায়লের সহকারি সেক্রেটারি শ্রীপ্রিয়া রঙ্গনাথান? তিনি বলেছেন-- (টাইমস অব ইন্ডিয়া থেকে)
"She said the spate of violence in Myanmar's Rakhine state and exodus of the ethnic Rohingya minority will figure in the talks."
লিংক: http://timesofindia.indiatimes.com/…/articlesh…/60328886.cms
এশিয়ান এইজ শ্রীপ্রিয়াকে উদ্ধৃত করেছে এভাবে- "The situation in Rakhine is a “matter of great concern”, a senior MEA official said on Friday, adding, “A large number of people have lost their lives.”
রাখাইন সিচুয়েশন ভারতের জন্য উদ্বেগের ছিল আগেও। কিন্তু রোহিঙ্গাদের দেশছাড়ার ঘটনা এবং রাখাইনে 'বহু সংখ্যক মানুষের প্রাণহানি'র বিষয়গুলো তো দিল্লির উদ্বেগের তালিকায় ছিল না এতদিন। এখন হঠাৎ যোগ হলো কেন?
http://www.newsofbd.net/newsdetail/detail/49/333009