What's new

Mamata hopes for stronger ties with Bangladesh

Teesta Treaty or no Treaty, BD's water shortage or floods will remain as it is now unless it builds a Teesta system whereby water does not flow to the BoB. WB is not really responsible for Teesta water issue.

It is the GoB that hiccups because it is unable to solve the issue that requires it to retain the rainy time water in that river. This is how the GoB keeps our people complacent, blaming WB.
Yes i agree. River should be dredging . And indeed teesta plan. But ei desh a kono kaj shuru na hole ar versa pai na. Sob sorkar e pechal pare ,kaj kisu kore na.

Ei sorkar kisu kaj koreche, tobe ajkal ar to kisu dekhi na.

Teesta project should be started and finished as soon as possible.

But ami ajkal ei kono kisu start na hobar ag porzonto ar vorsa paina. Age shuru hok then swapno dekhbo.

Karon sorkar kaj kore zotota , tar cheye one beshi kotha bole.
 
Last edited:
.
Do not open our borders or economy to them. Trade only where it is beneficial for us and do not create a scenario where we hand leverage to them. I would personally reduce general people to people contact but would actively suggest cultivating stategic assets in WB political, security and business arenas.
It's not mature suggestion, and will backfire. Forbidden fruit is always tasty. If you completely boycott India, India stooges will make an issue.

You have to deal and maintain everybody. Mullah , nastik, pro Indian, pro Bangladeshi everyone's have right on Bangladesh by birth.

Also India won't trade if it's only beneficial for us. Our mentality is too bad. Everywhere we only want our benefits , and as a result we get few benefits and others such our bloods through their sidekicks inside Bangladesh.

Rather I would say , we should trade ( with India or others) where it will be beneficial for both side. Shudhu ek torofa khai Khai kora hoy bole kisu pai na amra, just diyei zai.

There is a saying in Bangla and that is, "অমঙ্গল কে জগত হইতে ফুঁ দিয়া উড়াইয়া দেবার চেষ্টা করিও না, মঙ্গল সমেত উড়িয়া যাইবে"!

So we have to live with everyone ,but pro Indian must be remained tamed.

And direct action will only make them stronger . Like the direct action and anti India stance of BNP jamat govt always provoke the chetona issue.

In the end compromise is an art and everyone can't do it.

But yes compromisation should be made under a certain limitation.
 
Last edited:
.
Yes i agree. River should be dredging . And indeed teesta plan. But ei desh a kono kaj shuru na hole ar versa pai na. Sob sorkar e pechal pare ,kaj kisu kore na.

Ei sorkar kisu kaj koreche, tobe ajkal ar to kisu dekhi na.

Teesta project should be started and finished as soon as possible.

But ami ajkal ei kono kisu start na hobar ag porzonto ar vorsa paina. Age shuru hok then swapno dekhbo.

Karon sorkar kaj kore zotota , tar cheye one beshi kotha bole.
The GoB does not want to undertake any project if it is not financed and done by foreign countries and companies. This is how probably the top people amass evil money that they send to Canada where their family members live.

By the way, I have read one news that the Chinese govt has shown little interest in another Teesta project. They have not cited the reasons but I believe they did not like the project.

The GoB wants to use Chinese money not to enlarge the quantity of water but wants to build many beautiful parks there whereas our people need the river to retain water during the monsoon that they can use in winter. However, no such BD program.

Our GoB wants to beautify the riversides, instead. This is how it can keep on blaming WB and Mamata in the future, and our people there will keep on suffering from floods in monsoon and droughts in winter. Very silly.
 
Last edited:
.
By the way, I have read one news that the Chinese govt has shown little interest in another Teesta project. They have not cited the reasons but I believe they did not like the project.
It's too early too say. Let's wait and see. Ei deshe kaj shuru hote emnitei deri hoy ,but eto ta hotash na holeo chole.

Watch this news , and don't believe other news other than mainstream media.

At least mainstream media ( pet of govt) won't spread false rumor against govt.

Here clearly said about permanent dam and river dredging.

 
.
It's too early too say. Let's wait and see. Ei deshe kaj shuru hote emnitei deri hoy ,but eto ta hotash na holeo chole.

Watch this news , and don't believe other news other than mainstream media.

At least mainstream media ( pet of govt) won't spread false rumor against govt.

Here clearly said about permanent dam and river dredging.

Thanks for the video clip. I have gone through the entire video. Now I will say something that you and most BD posters will not like. You will think I talk nonsense but I am not.

I ask you one simple question. Say, you have a bucket or a closed tank but with a HOLE. Can you make me understand that water will remain in that bucket? Tell me not with many words but with proper logic if you have one.

Whatever may be the big people in the video are talking about it is without merit if the river Teesta project has a big hole. What big hole? It is the hole there at the JUNCTURE where it falls into the Jamuna.

This is the hole that I am talking about. Do not you think that the water coming down the river TEESTA will just flow into the Jamuna and from there to the BoB? And Teesta will keep on flooding both sides leaving no water in winter just like it is today.

So, this BIG HOLE must be closed by building a new barrage at the mouth of the Teesta where it falls into the Jamuna. However, I find nowhere there is a word about a new barrage 90 km downstream.

Not China but it is our govt people/engineers who will do the planning and China will provide funds and employ its own engineering companies to do the job. It is not the Chinese responsibility whether water can be contained or not. It is fully the responsibility of the GoB.

With high dikes that people in BD say বাঁধ the depth of water can be 15 m. But if only the present Teesta barrage is used to retain the water, the quantity is {(10 km L from the border highland x 1000 m) x (3 km W x 1,000m) x 15m H} = 450,000,000 m3.

If another barrage is built near the Jamuna junction, the retaining capacity increases to 450,000,000 m3 x 8 times = 3,600,000,000m3 an 8-fold increase. You have to calculate how many acres/hectares of additional farmlands this excess water can irrigate. Please note that about 1.5 m deep water is needed to irrigate paddy land. Other crops require more or less half this quantity.

However, I have not seen a single word about a new barrage and this is what disturbs my mind that our planners are very inept, and even if this new project is built it will not dent the present issue of monsoon floods and winter droughts.

* Please tell me if you found anything wrong assumptions in my post.

@Bilal9
 
Last edited:
.
However, I have not seen a single word about a new barrage and this is what disturbs my mind that our planners are very inept, and even if this new project is built it will not dent the


Watch from 3 min 50 second to 4 min 30 second carefully.

ড্রেজিং, এর পাশাপাশি তীর সংরক্ষণ করা ও স্থায়ী বাঁধ দেয়া......

Now read the article.
তিস্তা ব্যবস্থাপনা: ভারতের আপত্তি কেন মানতে হবে
By মইনুল ইসলাম

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা আলোচিত বিষয়ের মধ্যে একটি খবর হলো, প্রস্তাবিত তিস্তা পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রকল্পটি চূড়ান্তভাবে প্রস্তুত হয়ে যাওয়া সত্ত্বেও ভারতের আপত্তির মুখে সেটা অনুমোদনের জন্য একনেকে উপস্থাপন করা হচ্ছে না। প্রায় তিন বছর আগে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই প্রকল্পের বিষয়ে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংকে অনুরোধ জানিয়েছিলেন। ‘চীনের দুঃখ’ হিসেবে একসময়ে বিশ্বে পরিচিত হোয়াং হো নদীকে চীন ‘আশীর্বাদে’ পরিণত করেছে। ওই একই কায়দায় বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোর জনগণের জন্য প্রতিবছর সর্বনাশ ডেকে আনা তিস্তা নদীর পানি ব্যবস্থাপনাকেও কীভাবে একটি বহুমুখী প্রকল্পের মাধ্যমে আধুনিকায়ন করা যায়, সেটাই ছিল প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধের বিষয়। সেই অনুরোধে সাড়া দিয়ে সম্পূর্ণ চীনা অর্থায়নে প্রস্তাবিত তিস্তা প্রকল্পের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নের পর প্রকল্প প্রস্তাবটি চীনের পক্ষ থেকে কয়েক মাস আগে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। একই সঙ্গে চীন প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশকে ঋণ প্রদানের প্রস্তাব দিলে বাংলাদেশ তা গ্রহণ করে।
প্রস্তাবিত তিস্তা প্রকল্পে বাংলাদেশের সীমানার ভেতরের তিস্তা নদীর ১১৫ কিলোমিটারে ব্যাপক খনন চালিয়ে নদীর মাঝখানের গভীরতাকে ১০ মিটারে বাড়িয়ে ফেলা হবে এবং নদীর প্রশস্ততাকে ব্যাপকভাবে কমিয়ে ফেলা হবে। একই সঙ্গে নদীশাসনের মাধ্যমে ভূমি উদ্ধার করে চাষাবাদের সুযোগ সৃষ্টি করা হবে। নদীর দুই তীর বরাবর ১১৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের চার লেনের সড়ক নির্মাণ করা হবে। উপযুক্ত স্থানে বেশ কয়েকটি ব্যারাজ-কাম-রোড নির্মাণ করে নদীর দুই তীরের যোগাযোগ নিশ্চিত করার পাশাপাশি বর্ষাকালে প্রবাহিত নদীর বিপুল উদ্বৃত্ত জলরাশি সংরক্ষণ করে সেচ খাল খননের মাধ্যমে নদীর উভয় তীরের এলাকার চাষযোগ্য জমিতে শুষ্ক মৌসুমে সেচের ব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে। উপরন্তু, নদীর উভয় তীরের সড়কের পাশে ব্যাপক শিল্পায়ন ও নগরায়ণের সুবিধাদি গড়ে তোলা হবে।
ইন্টারনেটে প্রস্তাবিত প্রকল্পটির বর্ণনায় এটা মনে হয়েছে যে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে সত্যি সত্যিই তিস্তা প্রকল্প বাংলাদেশের সবচেয়ে দারিদ্র্যপীড়িত উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোর জনজীবনে একটা যুগান্তকারী বিপ্লব ঘটাতে সমর্থ হবে। প্রকল্প প্রস্তাবের অনুমোদন-প্রক্রিয়ার অগ্রগতির বিষয়টি আগ্রহভরে পর্যবেক্ষণ করছিলাম। পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ও সচিব এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান বিভিন্ন প্রতিবেদনে আশা প্রকাশ করেছিলেন যে ২০২০ সালের ডিসেম্বর নাগাদ প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন করা হবে। কিন্তু নভেম্বর, ডিসেম্বর, জানুয়ারি—তিন মাস প্রকল্প প্রস্তাবের কোনো নড়াচড়া না দেখে খবরাখবর নিয়ে যতটুকু জানা গেল, তা হচ্ছে ভারত এই প্রকল্পের বিরোধিতা করছে।
ভারত মনে করে, এই প্রকল্পে চীনের অংশগ্রহণ তাদের দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক হবে এবং সে কারণে বাংলাদেশকে প্রকল্প বাতিলের জন্য সরাসরি চাপ দিয়ে চলেছে বলে জানা গেছে। তিস্তা প্রকল্পে চীন যুক্ত হলে ভারতের শিলিগুড়ি করিডরের ‘চিকেন নেকের’ কাছাকাছি কয়েক শ বা হাজারের বেশি চীনা নাগরিক অবস্থান করবেন এবং তা নাকি ভারতের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। সে কারণে বাংলাদেশকে এই প্রকল্প থেকে সরে আসতে বলা হচ্ছে। এমন কথাও শোনা যাচ্ছে, ভারত নাকি বাংলাদেশকে আশ্বাস দিয়েছে, আগামী মার্চ-এপ্রিলে পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ক্ষমতা থেকে হটানো গেলে ২০১১ সাল থেকে আটকে থাকা ‘তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি’ স্বাক্ষরে ভারতের আর কোনো বাধা থাকবে না।

যে প্রশ্নটির জবাব আমাদের রাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন মহলকে দিতেই হবে, তা হলো স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আমরা কি আমাদের স্বার্থে স্বাধীনভাবে প্রকল্প গ্রহণ করতে পারব না? ভারত আমাদের বন্ধুরাষ্ট্র, কিন্তু ভারতের অন্যায় কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার করার তো সুযোগ নেই।

বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী ১৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় ডিপ্লোমেটিক করেসপনডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশের (ডিকাব) এক আলোচনা সভায় দাবি করেছেন, ‘ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে ‘দাদাগিরি’ করে না। এখন বাংলাদেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট কোনো প্রকল্প যদি ভারতের চাপের কারণে বাদ হয়ে যায়, তবে আমরা তাকে কী বলব? একটা নদী ব্যবস্থাপনা প্রকল্পে নিয়োজিত চীনা প্রকৌশলী এবং টেকনিশিয়ানরা কেন ভারতের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি হবেন? যে এলাকা দিয়ে তিস্তা নদী ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে, সেখান থেকে ‘শিলিগুড়ি চিকেন নেক’ অনেক দূরে। আর বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত থেকে বেশ কয়েক কিলোমিটার ভেতরে প্রকল্প এলাকায় যে চীনা নাগরিকেরা অবস্থান করবেন, তারা কীভাবে ভারতে জন্য স্পর্শকাতর বিষয়ে পরিণত হন?
আমাদের স্মরণে আছে, ভারতের বিরোধিতার কারণে চীনের অর্থায়নে বাংলাদেশের সোনাদিয়ায় নির্মিতব্য গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পটি বাতিল হয়ে গেছে। মহেশখালীর মাতারবাড়ীতে একটি ভালো বিকল্প গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের সুযোগ পেয়ে যাওয়ায় এখন জাপানের অর্থায়নে ওই বন্দরের নির্মাণকাজ দ্রুত এগিয়ে চলেছে। কিন্তু যে প্রশ্নটির জবাব আমাদের রাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন মহলকে দিতেই হবে, তা হলো স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আমরা কি আমাদের স্বার্থে স্বাধীনভাবে প্রকল্প গ্রহণ করতে পারব না? ভারত আমাদের বন্ধুরাষ্ট্র, কিন্তু ভারতের অন্যায় কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার করার তো সুযোগ নেই।
আমরা দেখছি, সীমান্ত বিরোধ সত্ত্বেও ভারত চীনের সঙ্গে প্রায় এক শ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। অথচ বাংলাদেশ নিজের অর্থনৈতিক অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য চীন থেকে সহজ শর্তে ঋণ নিতে গেলেই ভারত নানা অজুহাতে এর বিরোধিতা করছে। আমাদের জানা আছে, ভারত বাংলাদেশকে নানা প্রকল্পে যে ঋণসহায়তা দিয়েছে, সেগুলো এতই কঠিন শর্ত-কণ্টকিত যে বাস্তবে বাংলাদেশ ওই ঋণ সহায়তার সামান্যই ব্যবহার করতে পারছে।
তিস্তা নদী ঐতিহাসিকভাবেই খামখেয়ালি আচরণকারী একটি নদী। প্রায় প্রতিবছর বর্ষায় বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল এই নদীর কারণে বন্যার কবলে পড়ে। আবার শুষ্ক মৌসুমে তুলনামূলকভাবে খরাগ্রস্ত এই এলাকার মানুষ তিস্তা নদীর পানিস্বল্পতাহেতু সেচ সুবিধা থেকেও বঞ্চিত থাকে। তিস্তা নদীর উজানে পশ্চিমবঙ্গের গজলডোবায় ভারত একতরফাভাবে বাঁধ নির্মাণ করে শুষ্ক মৌসুমে তিস্তার পানি সম্পূর্ণভাবে আটকে দেওয়ার পর তিস্তা নদীর বাংলাদেশ অংশ বছরের বেশির ভাগ সময় পানিশূন্য থাকছে। যখন ২০১১ সালে দুই দেশ তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরের দ্বারপ্রান্তে উপনীত হয়েছিল, তখন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর আপত্তির কাছে নতি স্বীকার করে ড. মনমোহন সিং চুক্তি স্বাক্ষর থেকে পিছিয়ে গিয়েছিলেন।
ভারত দীর্ঘদিন তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি ঝুলিয়ে রেখেছে। কিন্তু এখন প্রস্তাবিত তিস্তা প্রকল্প সামনে চলে আসায় তিস্তা চুক্তি সইয়ের আশ্বাস দেওয়া হচ্ছে। এখানে যা বিবেচনায় রাখতে হবে তা হচ্ছে, তিস্তা চুক্তি আর প্রস্তাবিত তিস্তা প্রকল্প মোটেও সাংঘর্ষিক নয়। তিস্তা চুক্তি হোক বা না হোক, তিস্তা প্রকল্প ওই অঞ্চলের জনগণের জীবন ও জীবিকায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আনবে বলে মনে করা হচ্ছে। চুক্তি হলে শুষ্ক মৌসুমে নদীর পানিপ্রবাহ খানিকটা হয়তো বাড়বে, কিন্তু বর্ষায় গজলডোবা ব্যারাজের সব গেট খুলে দেওয়ায় এই অঞ্চলের জনগণ যে বন্যার মুখোমুখি হচ্ছে, তার তো কোনো সমাধান হবে না!

প্রস্তাবিত প্রকল্পের জলাধারগুলোর সংরক্ষিত পানি পরিকল্পিত সেচ ব্যবস্থায় ব্যবহৃত হলে এই সমস্যার টেকসই সমাধান মিলতে পারে। এই প্রকল্পের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনার পর ওই এলাকার জনগণের মধ্যে প্রকল্পের ব্যাপারে উৎসাহ ও উদ্দীপনা বেড়েছে। প্রকল্পটির আশু বাস্তবায়নের জন্য দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে সম্প্রতি বেশ কয়েকটি মানববন্ধন ও মিছিল হয়েছে। তিস্তা প্রকল্প অনুমোদনে আর বিলম্ব না করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি সবিনয় অনুরোধ করছি।

ড. মইনুল ইসলাম চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক



So it's clear that because of India pressure the project is halted, but pro Indians will not remain forever.

Also you see BAL reacted against India few days ago.

But it's clear that ruling class is still pro Indian, otherwise why they bow down against Indian pressure and make issue for a remark of Chinese ambasador?

When the case is India, they used to bow down.

But again ,pro Indians won't last forever. If Bangladesh remain independent, many things will be changed.

@bluesky

Also read this


I believe now the great project will start since mamata banarjee (who is against the teesta Treaty) is re elected .

I wish govt now can start it even if they are pro Indian.

If still not start, if still they preserve Indian interested over Bangladesh, I think they will be in trouble.

So don't lost hope, at least not yet.
 
Last edited:
.
Watch from 3 min 50 second to 4 min 30 second carefully.

ড্রেজিং, এর পাশাপাশি তীর সংরক্ষণ করা ও স্থায়ী বাঁধ দেয়া......

Now read the article.
তিস্তা ব্যবস্থাপনা: ভারতের আপত্তি কেন মানতে হবে
By মইনুল ইসলাম

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা আলোচিত বিষয়ের মধ্যে একটি খবর হলো, প্রস্তাবিত তিস্তা পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রকল্পটি চূড়ান্তভাবে প্রস্তুত হয়ে যাওয়া সত্ত্বেও ভারতের আপত্তির মুখে সেটা অনুমোদনের জন্য একনেকে উপস্থাপন করা হচ্ছে না। প্রায় তিন বছর আগে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই প্রকল্পের বিষয়ে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংকে অনুরোধ জানিয়েছিলেন। ‘চীনের দুঃখ’ হিসেবে একসময়ে বিশ্বে পরিচিত হোয়াং হো নদীকে চীন ‘আশীর্বাদে’ পরিণত করেছে। ওই একই কায়দায় বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোর জনগণের জন্য প্রতিবছর সর্বনাশ ডেকে আনা তিস্তা নদীর পানি ব্যবস্থাপনাকেও কীভাবে একটি বহুমুখী প্রকল্পের মাধ্যমে আধুনিকায়ন করা যায়, সেটাই ছিল প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধের বিষয়। সেই অনুরোধে সাড়া দিয়ে সম্পূর্ণ চীনা অর্থায়নে প্রস্তাবিত তিস্তা প্রকল্পের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নের পর প্রকল্প প্রস্তাবটি চীনের পক্ষ থেকে কয়েক মাস আগে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। একই সঙ্গে চীন প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশকে ঋণ প্রদানের প্রস্তাব দিলে বাংলাদেশ তা গ্রহণ করে।
প্রস্তাবিত তিস্তা প্রকল্পে বাংলাদেশের সীমানার ভেতরের তিস্তা নদীর ১১৫ কিলোমিটারে ব্যাপক খনন চালিয়ে নদীর মাঝখানের গভীরতাকে ১০ মিটারে বাড়িয়ে ফেলা হবে এবং নদীর প্রশস্ততাকে ব্যাপকভাবে কমিয়ে ফেলা হবে। একই সঙ্গে নদীশাসনের মাধ্যমে ভূমি উদ্ধার করে চাষাবাদের সুযোগ সৃষ্টি করা হবে। নদীর দুই তীর বরাবর ১১৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের চার লেনের সড়ক নির্মাণ করা হবে। উপযুক্ত স্থানে বেশ কয়েকটি ব্যারাজ-কাম-রোড নির্মাণ করে নদীর দুই তীরের যোগাযোগ নিশ্চিত করার পাশাপাশি বর্ষাকালে প্রবাহিত নদীর বিপুল উদ্বৃত্ত জলরাশি সংরক্ষণ করে সেচ খাল খননের মাধ্যমে নদীর উভয় তীরের এলাকার চাষযোগ্য জমিতে শুষ্ক মৌসুমে সেচের ব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে। উপরন্তু, নদীর উভয় তীরের সড়কের পাশে ব্যাপক শিল্পায়ন ও নগরায়ণের সুবিধাদি গড়ে তোলা হবে।
ইন্টারনেটে প্রস্তাবিত প্রকল্পটির বর্ণনায় এটা মনে হয়েছে যে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে সত্যি সত্যিই তিস্তা প্রকল্প বাংলাদেশের সবচেয়ে দারিদ্র্যপীড়িত উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোর জনজীবনে একটা যুগান্তকারী বিপ্লব ঘটাতে সমর্থ হবে। প্রকল্প প্রস্তাবের অনুমোদন-প্রক্রিয়ার অগ্রগতির বিষয়টি আগ্রহভরে পর্যবেক্ষণ করছিলাম। পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ও সচিব এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান বিভিন্ন প্রতিবেদনে আশা প্রকাশ করেছিলেন যে ২০২০ সালের ডিসেম্বর নাগাদ প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন করা হবে। কিন্তু নভেম্বর, ডিসেম্বর, জানুয়ারি—তিন মাস প্রকল্প প্রস্তাবের কোনো নড়াচড়া না দেখে খবরাখবর নিয়ে যতটুকু জানা গেল, তা হচ্ছে ভারত এই প্রকল্পের বিরোধিতা করছে।
ভারত মনে করে, এই প্রকল্পে চীনের অংশগ্রহণ তাদের দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক হবে এবং সে কারণে বাংলাদেশকে প্রকল্প বাতিলের জন্য সরাসরি চাপ দিয়ে চলেছে বলে জানা গেছে। তিস্তা প্রকল্পে চীন যুক্ত হলে ভারতের শিলিগুড়ি করিডরের ‘চিকেন নেকের’ কাছাকাছি কয়েক শ বা হাজারের বেশি চীনা নাগরিক অবস্থান করবেন এবং তা নাকি ভারতের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। সে কারণে বাংলাদেশকে এই প্রকল্প থেকে সরে আসতে বলা হচ্ছে। এমন কথাও শোনা যাচ্ছে, ভারত নাকি বাংলাদেশকে আশ্বাস দিয়েছে, আগামী মার্চ-এপ্রিলে পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ক্ষমতা থেকে হটানো গেলে ২০১১ সাল থেকে আটকে থাকা ‘তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি’ স্বাক্ষরে ভারতের আর কোনো বাধা থাকবে না।



বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী ১৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় ডিপ্লোমেটিক করেসপনডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশের (ডিকাব) এক আলোচনা সভায় দাবি করেছেন, ‘ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে ‘দাদাগিরি’ করে না। এখন বাংলাদেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট কোনো প্রকল্প যদি ভারতের চাপের কারণে বাদ হয়ে যায়, তবে আমরা তাকে কী বলব? একটা নদী ব্যবস্থাপনা প্রকল্পে নিয়োজিত চীনা প্রকৌশলী এবং টেকনিশিয়ানরা কেন ভারতের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি হবেন? যে এলাকা দিয়ে তিস্তা নদী ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে, সেখান থেকে ‘শিলিগুড়ি চিকেন নেক’ অনেক দূরে। আর বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত থেকে বেশ কয়েক কিলোমিটার ভেতরে প্রকল্প এলাকায় যে চীনা নাগরিকেরা অবস্থান করবেন, তারা কীভাবে ভারতে জন্য স্পর্শকাতর বিষয়ে পরিণত হন?
আমাদের স্মরণে আছে, ভারতের বিরোধিতার কারণে চীনের অর্থায়নে বাংলাদেশের সোনাদিয়ায় নির্মিতব্য গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পটি বাতিল হয়ে গেছে। মহেশখালীর মাতারবাড়ীতে একটি ভালো বিকল্প গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের সুযোগ পেয়ে যাওয়ায় এখন জাপানের অর্থায়নে ওই বন্দরের নির্মাণকাজ দ্রুত এগিয়ে চলেছে। কিন্তু যে প্রশ্নটির জবাব আমাদের রাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন মহলকে দিতেই হবে, তা হলো স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আমরা কি আমাদের স্বার্থে স্বাধীনভাবে প্রকল্প গ্রহণ করতে পারব না? ভারত আমাদের বন্ধুরাষ্ট্র, কিন্তু ভারতের অন্যায় কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার করার তো সুযোগ নেই।
আমরা দেখছি, সীমান্ত বিরোধ সত্ত্বেও ভারত চীনের সঙ্গে প্রায় এক শ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। অথচ বাংলাদেশ নিজের অর্থনৈতিক অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য চীন থেকে সহজ শর্তে ঋণ নিতে গেলেই ভারত নানা অজুহাতে এর বিরোধিতা করছে। আমাদের জানা আছে, ভারত বাংলাদেশকে নানা প্রকল্পে যে ঋণসহায়তা দিয়েছে, সেগুলো এতই কঠিন শর্ত-কণ্টকিত যে বাস্তবে বাংলাদেশ ওই ঋণ সহায়তার সামান্যই ব্যবহার করতে পারছে।
তিস্তা নদী ঐতিহাসিকভাবেই খামখেয়ালি আচরণকারী একটি নদী। প্রায় প্রতিবছর বর্ষায় বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল এই নদীর কারণে বন্যার কবলে পড়ে। আবার শুষ্ক মৌসুমে তুলনামূলকভাবে খরাগ্রস্ত এই এলাকার মানুষ তিস্তা নদীর পানিস্বল্পতাহেতু সেচ সুবিধা থেকেও বঞ্চিত থাকে। তিস্তা নদীর উজানে পশ্চিমবঙ্গের গজলডোবায় ভারত একতরফাভাবে বাঁধ নির্মাণ করে শুষ্ক মৌসুমে তিস্তার পানি সম্পূর্ণভাবে আটকে দেওয়ার পর তিস্তা নদীর বাংলাদেশ অংশ বছরের বেশির ভাগ সময় পানিশূন্য থাকছে। যখন ২০১১ সালে দুই দেশ তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরের দ্বারপ্রান্তে উপনীত হয়েছিল, তখন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর আপত্তির কাছে নতি স্বীকার করে ড. মনমোহন সিং চুক্তি স্বাক্ষর থেকে পিছিয়ে গিয়েছিলেন।
ভারত দীর্ঘদিন তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি ঝুলিয়ে রেখেছে। কিন্তু এখন প্রস্তাবিত তিস্তা প্রকল্প সামনে চলে আসায় তিস্তা চুক্তি সইয়ের আশ্বাস দেওয়া হচ্ছে। এখানে যা বিবেচনায় রাখতে হবে তা হচ্ছে, তিস্তা চুক্তি আর প্রস্তাবিত তিস্তা প্রকল্প মোটেও সাংঘর্ষিক নয়। তিস্তা চুক্তি হোক বা না হোক, তিস্তা প্রকল্প ওই অঞ্চলের জনগণের জীবন ও জীবিকায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আনবে বলে মনে করা হচ্ছে। চুক্তি হলে শুষ্ক মৌসুমে নদীর পানিপ্রবাহ খানিকটা হয়তো বাড়বে, কিন্তু বর্ষায় গজলডোবা ব্যারাজের সব গেট খুলে দেওয়ায় এই অঞ্চলের জনগণ যে বন্যার মুখোমুখি হচ্ছে, তার তো কোনো সমাধান হবে না!

প্রস্তাবিত প্রকল্পের জলাধারগুলোর সংরক্ষিত পানি পরিকল্পিত সেচ ব্যবস্থায় ব্যবহৃত হলে এই সমস্যার টেকসই সমাধান মিলতে পারে। এই প্রকল্পের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনার পর ওই এলাকার জনগণের মধ্যে প্রকল্পের ব্যাপারে উৎসাহ ও উদ্দীপনা বেড়েছে। প্রকল্পটির আশু বাস্তবায়নের জন্য দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে সম্প্রতি বেশ কয়েকটি মানববন্ধন ও মিছিল হয়েছে। তিস্তা প্রকল্প অনুমোদনে আর বিলম্ব না করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি সবিনয় অনুরোধ করছি।

ড. মইনুল ইসলাম চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক



So it's clear that because of India pressure the project is halted, but pro Indians will not remain forever.

Also you see BAL reacted against India few days ago.

But it's clear that ruling class is still pro Indian, otherwise why they bow down against Indian pressure and make issue for a remark of Chinese ambasador?

When the case is India, they used to bow down.

But again ,pro Indians won't last forever. If Bangladesh remain independent, many things will be changed.

@bluesky

Also read this


I believe now the great project will start since mamata banarjee (who is against the teesta Treaty) is re elected .

I wish govt now can start it even if they are pro Indian.

If still not start, if still they preserve Indian interested over Bangladesh, I think they will be in trouble.

So don't lost hope, at least not yet.
Sorry, I have little time to go through this long newspaper story. We have to spend a busy time in Japan. Usually, I only spend about 30 minutes a day on this Forum. Today, I have some time because I am working from my home.

I have asked you a specific question and have clarified it but you have sent a news report that says nothing about what I asked. If you think there is an answer to my question, then please send that line that BD will build another barrage at the mouth of Teesta near the Jamuna.

Do not please mismatch Barrage with your Bandh. This Bandh is actually a dike which is built on the two banks of the river in order to raise their level.

But, where is the new Barrage?
 
.
Sorry, I have little time to go through this long newspaper story. We have to spend a busy time in Japan. Usually, I only spend about 30 minutes a day on this Forum. Today, I have some time because I am working from my home.
শুনেন আপনি কত ব্যস্ত মানুষ, বা কতক্ষন এই ফোরামে থাকেন সেটা আমার কন্সার্ন না।আপনি খবর পড়ার সময় পান কি পান না সেটাও আমার দেখার বিষয় না। ফোরামে আসার উদ্যেশ্য আলোচনা করা, কার কত সময় আছে কি নাই সেইটার ফিরিস্তি দেয়ার বা শোনা উদ্যেশ্য না।

আপনি সব কিছু আক্ষরিক ভাবে চান, যদিও দেখেছেন যে এই দেশে যেসব বলা হয়,তার প্রায় কোন কিছুই করা হয় না।

খবরের লিংক দিয়েছি সময় থাকলে পড়েন, আর দুই দুই চার মিলিয়ে নেন।সেটা সম্ভব না হলে বাদ দেন।ধন্যবাদ।
But, where is the new Barrage?
আমি খবরটা দেখেছি, শুনেছি আর আমার মনে হয়েছে যে এভাবেই ভাল ভাবে পানি ম্যানেজমেন্ট সম্ভব, তাই বলেছি।যে বাংলা নিউজ কপি পেস্ট করলাম সেখানেও barrage come road বানানো হবে সেটা বোল্ড করে দিলাম, সেটাও যদি না চোখে পড়ে তাহলে আমার কিছু করার নাই।
 
.
উপযুক্ত স্থানে বেশ কয়েকটি ব্যারাজ-কাম-রোড নির্মাণ করে নদীর দুই তীরের যোগাযোগ নিশ্চিত করার পাশাপাশি বর্ষাকালে প্রবাহিত নদীর বিপুল উদ্বৃত্ত জলরাশি সংরক্ষণ করে সেচ খাল খননের মাধ্যমে নদীর উভয় তীরের এলাকার চাষযোগ্য জমিতে শুষ্ক মৌসুমে সেচের ব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে।
Yes, it is fully acceptable if new Barrage(s) are built across the river Teesta. It will be a great project. Similarly, I can repeat that it is not WB that is causing us the problem but it is our own non-action so far that is causing the problem.
 
.
Yes, it is fully acceptable if new Barrage(s) are built across the river Teesta. It will be a great project. Similarly, I can repeat that it is not WB that is causing us the problem but it is our own non-action so far that is causing the problem.
Yes right. Actually India ( or wb state ) isn't the major problem, but we are.

Why do we need years to take a simple decision when China is ready to fund?

It's because Indian sycophants are still stronger inside Bangladesh govt.

I hope pro Chinese ( necessarily pro Bangladeshi) will win later and the projet will started.

As you see we already have Padma Bridge.

And I believe that pro Indians will be weaken ,but won't be annihilated permanently.

Just if GoB can keep them under control, it will be fine.

The bottom line is , they talk much and work less and that's the reason many of our development process halt!
 
.
One day West Bengal, Assam and other territories will merge into Bangladesh to make a Unified Bengal. All Hasina Wajid needs is to do is be nice to the Chinese, they will care for the rest of the issues.
 
. .
How it is possible to control when the fox itself is guarding the chickens?
The Awami league will have to purge this pro India faction or they will go.

The next govt must keep a tight leash on this pro Indian faction.

Not sure if they will be able to do this though... India will not find this acceptable. India Will fight tooth and nail to save this pro Indian faction and keep them in a position of Influence in BD.

Expect proxy and if push comes to shuv... direct war!
 
Last edited:
.
How it is possible to control when the fox itself is guarding the chickens?
তোমারে বধিবে যেই, গোকুলে বাড়িছে সেই। ইতিহাস পড়েন, দেখবেন চিরকাল শর্ষের ভিতর থেকেই ভুত বের হত, আর বিশাল বিশাল সাম্রাজ্য তছনছ হয়ে যেত। কেউই চিরকাল ক্ষমতায় থাকে না, বিশেষ করে এত বৈরী পরিবেশে।
 
.
The Awami league will have to purge this pro India faction or they will go.

The next govt must keep a tight leash on this pro Indian faction.

Not sure if they will be able to do this though... India will not find this acceptable. India Will fight tooth and nail to save this pro Indian faction and keep them in a position of Influence in BD.

Expect proxy and if push comes to shuv... direct war!
A little border tension with China will cause Delhi to loosen its grip on Dhaka and BAL. This will also weaken BAL itself or BAL's very top leadership.

This is how changes may come to BD politics. But, which of the parties will substitute BAL no one really knows unless the time comes.

However, changes at the top may come from within BAL also and it will get more popular than now.
 
.

Pakistan Defence Latest Posts

Back
Top Bottom