What's new

Bangladesh Navy

Can I ask you why India needs a Navy in the Indian Ocean when Chinese troops have entered 19 km inside Ladakh of India and have captured thousands of sq.km. of Indian territory?

off the top of my head..
1. patrol the seas from straits of mallaca to persian gulf.
2. fight piracy
3. project power and guarantee security to merchant ships.
4. protect oil assets in SCS

by the way, chinese dint captured thousands of sq.km. of Indian territory :lol: they intruded 10km into ladhak and set up a campsite. provocative, but not threatening in an actual sense.
 
I am confused .. 260 ton corvette ! ! it is more like Fast attack craft not corvette :undecided:, info is not correct. the 260 fast attack craft (not corvette) project can be like this Houbei-class missile boat - Wikipedia, the free encyclopedia

I also have the same question. They are not corvettes rather are FAC's of the same class as the Type 022 missile boats. Anyway if we can produce them locally under TOT then it will be a significant boost. Although I suspect this FAC's will again come up with C-704's rather than C-802's. We expected the two new OPV's to be equiped with C-802's but they came with C-704's.:undecided: We need a navy which will have many small ships with leathal capabilities. I guess we should equip our 80 ton IPV's with C-704's and mass produce them. We need a navy which will have many small vessels with leathal capabilities. That's the most economic way to build a navy to counter neighbouring navies with large ships. Just like the way, NK and Iran has developed their navies. One more thing you got any clue about the operational range of this 80 ton and 280 ton boats are likely to have?
 
I also have the same question. They are not corvettes rather are FAC's of the same class as the Type 022 missile boats. Anyway if we can produce them locally under TOT then it will be a significant boost. Although I suspect this FAC's will again come up with C-704's rather than C-802's. We expected the two new OPV's to be equiped with C-802's but they came with C-704's.:undecided: We need a navy which will have many small ships with leathal capabilities. I guess we should equip our 80 ton IPV's with C-704's and mass produce them. We need a navy which will have many small vessels with leathal capabilities. That's the most economic way to build a navy to counter neighbouring navies with large ships. Just like the way, NK and Iran has developed their navies. One more thing you got any clue about the operational range of this 80 ton and 280 ton boats are likely to have?

we have license of c802A to produce ourselves, so probably they will be refitted with c802A.
 
this might sound like a stupid question, but can someone tell my why BD needs a navy? i see no threat to it from the bay of bengal

what did you expect ?



btw we have pirate problem more than you do, last month around 30 fisherman killed by pirates.
 
????? ?????????? ??????? ??????? ????? ????? ????????? ???? ????????? ????? ???

খুলনা শিপইয়ার্ডে নির্মিত দ্বিতীয় যুদ্ধ জাহাজ নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর হচ্ছে কাল
নাছিম উল আলম

খুলনা শিপইয়ার্ডে নির্মাণাধীন ৫টি মাঝারী মানের যুদ্ধ জাহাজের দ্বিতীয়টি আগামীকাল বাংলাদেশে নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হচ্ছে। নৌবাহিনী প্রধান ভাইস এডমিরাল এম ফরিদ হাবিব-এনডিসি, পিএসসি-এর কাছে দ্বিতীয় পেট্রোল ক্রাফটটি আনুষ্ঠানিকভাবে তুলে দেবেন খুলনা শিপইয়ার্ড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক কমোডর আর ইউ আহমেদ এনডিইউ, এএফডব্লিউসি, পিএসসি। অনুষ্ঠানে নৌবাহিনীর খুলনা এরিয়া কমোডর কমান্ডিং এবং শিপয়ার্ডসহ ঊর্ধ্বতন সাামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তাগণও উপস্থিত থাকবেন।

খুলনা শিপইয়ার্ডে নির্মিত প্রথম যুদ্ধ জাহাজ ‘বিএনএস পদ্মা’ গত ২৪ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুলনায় নৌঘাটি ‘তিতুমির’ এ আনুষ্ঠানিকভাবে কমিশনিং ও নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করেন। গতবছর ৮ অক্টোবর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দিপু মনি ঐ পেট্রোল ক্রাফটি আনুষ্ঠানিকভাবে রূপসা নদীতে ভাসান।

সম্পূর্ণ দেশীয় ২৮৮ কোটি টাকার তহবিলে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জন্য ৫টি প্রেটোল ক্রাফট তৈরি করছে খুলনা শিপইয়ার্ড। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১১-এর ৫ মার্চ এসব পেট্রোল ক্রাফট নির্মাণ কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছিলেন। ‘চায়না ক্লাসিফিকেসন সোসাইটি’র তত্ত্ববধানে ও ‘চায়না শিপ বিল্ডিং অফসোর কোম্পানি’র কারিগরি সহায়তায় আমাদের দেশীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে খুলনা শিপইয়ার্ডই প্রথম এধরনের যুদ্ধ জাহাজ নির্মাণের গৌরব অর্জন করল।

৫০.৪ মিটার দৈর্ঘ ও ৭.৫ মিটার প্রস্থ এসব যুদ্ধ জাহাজের গভীরতা ৪.১ মিটার। প্রতিটি যুদ্ধ জাহাজেই ৩৯ মিলিমিটার ও ২০ মিলিমিটারের ২টি করে বিমান বিধ্বংসী কামান ছাড়াও বিভিন্ন অস্ত্রে সজ্জিত বিপুল সংখ্যক নৌ-সেনাও কর্মরত থাকবে। এসব বিমান বিধ্বংসী কামান প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরের শত্রুর লক্ষস্থলে আঘাত হানতে সক্ষম বলে জানা গেছে। প্রতিটি যুদ্ধ জাহাজে ১ হাজার ৩৬২ অশ্ব শক্তির ৪টি করে মূল ইঞ্জিন ছাড়াও জেনারেটর থাকছে। যুদ্ধ জাহাজগুলো ঘণ্টায় ২৩ নটিকাল মাইল বেগে যেকোন নদী ও সাগর পাড়ি দিতে সক্ষম বলে জানা চলতি বছরের মধ্যেই অবশিষ্ট ৩টি পেট্রোল ক্রাফটও নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা সম্ভব হবে বলে জানা গেছে।

চলতি বছরের মধ্যে অবশিষ্ট ৩টি পেট্রোল ক্রাফটও নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা সম্ভব হবে বলে জানা গেছে।
খুলনা শিপইয়ার্ড বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জন্য দেশে প্রথমবারের মতো ‘ল্যান্ডিং ক্রাফট ভ্যসেল-এলসিভি’ তৈরি করারও গৌরব অর্জন করেছে ইতোপূর্বে। বাংলাদেশ নৌবাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন এ নৌনির্মাণ প্রতিষ্ঠানটি ইতোমধ্যে দেশে প্রথমবারের মতো ‘কনভেনশনাল টাইপ, কে-টাইপ’ ফেরি তৈরি করতেও সক্ষম হয়েছে। ২০১১তে বিআইডব্লিউটিসি’র জন্য ‘কিশানী’ নামের ১টি কে-টাইপ ফেরি তৈরি করে প্রতিষ্ঠানটি। যা ভোলা ও লক্ষ্মীপুরের মধ্যে নিয়মিত যানবাহন পারাপার করছে।

এছাড়াও বিআইডব্লিউটিএ’র প্রায় ৩৮ বছরের পুরনো ২টি ড্রেজার পরিপূর্ণভাবে পুনর্বাসন করার কৃতিত্বও অর্জন করেছে খুলনা শিপইয়ার্ডে। সুষ্ঠু মান নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ইতোমধ্যেই ‘আইএসও’ সনদ লাভ করেছে। এছাড়াও প্রতিষ্ঠানটি আন্তর্জাতিক ক্লাসিফেকেশন সোসাইটি ‘ব্যুরো ভ্যারিটাস’ ও ‘লয়েডস’-এর স্বীকৃতিসহ তাদের তত্ত্ববধানে বিভিন্ন নৌনির্মাণ কাজ করে আসছে।
 
Update: Tomorrow 2nd Patrol Vessel will be launched by Bangladesh Navy which has been built in Khulna Shipyard, later in this year 3 more patrol vessel will be launched.
 
????? ?????????? ??????? ??????? ????? ????? ????????? ???? ????????? ????? ???

খুলনা শিপইয়ার্ডে নির্মিত দ্বিতীয় যুদ্ধ জাহাজ নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর হচ্ছে কাল
নাছিম উল আলম

খুলনা শিপইয়ার্ডে নির্মাণাধীন ৫টি মাঝারী মানের যুদ্ধ জাহাজের দ্বিতীয়টি আগামীকাল বাংলাদেশে নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হচ্ছে। নৌবাহিনী প্রধান ভাইস এডমিরাল এম ফরিদ হাবিব-এনডিসি, পিএসসি-এর কাছে দ্বিতীয় পেট্রোল ক্রাফটটি আনুষ্ঠানিকভাবে তুলে দেবেন খুলনা শিপইয়ার্ড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক কমোডর আর ইউ আহমেদ এনডিইউ, এএফডব্লিউসি, পিএসসি। অনুষ্ঠানে নৌবাহিনীর খুলনা এরিয়া কমোডর কমান্ডিং এবং শিপয়ার্ডসহ ঊর্ধ্বতন সাামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তাগণও উপস্থিত থাকবেন।

খুলনা শিপইয়ার্ডে নির্মিত প্রথম যুদ্ধ জাহাজ ‘বিএনএস পদ্মা’ গত ২৪ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুলনায় নৌঘাটি ‘তিতুমির’ এ আনুষ্ঠানিকভাবে কমিশনিং ও নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করেন। গতবছর ৮ অক্টোবর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দিপু মনি ঐ পেট্রোল ক্রাফটি আনুষ্ঠানিকভাবে রূপসা নদীতে ভাসান।

সম্পূর্ণ দেশীয় ২৮৮ কোটি টাকার তহবিলে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জন্য ৫টি প্রেটোল ক্রাফট তৈরি করছে খুলনা শিপইয়ার্ড। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১১-এর ৫ মার্চ এসব পেট্রোল ক্রাফট নির্মাণ কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছিলেন। ‘চায়না ক্লাসিফিকেসন সোসাইটি’র তত্ত্ববধানে ও ‘চায়না শিপ বিল্ডিং অফসোর কোম্পানি’র কারিগরি সহায়তায় আমাদের দেশীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে খুলনা শিপইয়ার্ডই প্রথম এধরনের যুদ্ধ জাহাজ নির্মাণের গৌরব অর্জন করল।

৫০.৪ মিটার দৈর্ঘ ও ৭.৫ মিটার প্রস্থ এসব যুদ্ধ জাহাজের গভীরতা ৪.১ মিটার। প্রতিটি যুদ্ধ জাহাজেই ৩৯ মিলিমিটার ও ২০ মিলিমিটারের ২টি করে বিমান বিধ্বংসী কামান ছাড়াও বিভিন্ন অস্ত্রে সজ্জিত বিপুল সংখ্যক নৌ-সেনাও কর্মরত থাকবে। এসব বিমান বিধ্বংসী কামান প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরের শত্রুর লক্ষস্থলে আঘাত হানতে সক্ষম বলে জানা গেছে। প্রতিটি যুদ্ধ জাহাজে ১ হাজার ৩৬২ অশ্ব শক্তির ৪টি করে মূল ইঞ্জিন ছাড়াও জেনারেটর থাকছে। যুদ্ধ জাহাজগুলো ঘণ্টায় ২৩ নটিকাল মাইল বেগে যেকোন নদী ও সাগর পাড়ি দিতে সক্ষম বলে জানা চলতি বছরের মধ্যেই অবশিষ্ট ৩টি পেট্রোল ক্রাফটও নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা সম্ভব হবে বলে জানা গেছে।

চলতি বছরের মধ্যে অবশিষ্ট ৩টি পেট্রোল ক্রাফটও নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা সম্ভব হবে বলে জানা গেছে।
খুলনা শিপইয়ার্ড বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জন্য দেশে প্রথমবারের মতো ‘ল্যান্ডিং ক্রাফট ভ্যসেল-এলসিভি’ তৈরি করারও গৌরব অর্জন করেছে ইতোপূর্বে। বাংলাদেশ নৌবাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন এ নৌনির্মাণ প্রতিষ্ঠানটি ইতোমধ্যে দেশে প্রথমবারের মতো ‘কনভেনশনাল টাইপ, কে-টাইপ’ ফেরি তৈরি করতেও সক্ষম হয়েছে। ২০১১তে বিআইডব্লিউটিসি’র জন্য ‘কিশানী’ নামের ১টি কে-টাইপ ফেরি তৈরি করে প্রতিষ্ঠানটি। যা ভোলা ও লক্ষ্মীপুরের মধ্যে নিয়মিত যানবাহন পারাপার করছে।

এছাড়াও বিআইডব্লিউটিএ’র প্রায় ৩৮ বছরের পুরনো ২টি ড্রেজার পরিপূর্ণভাবে পুনর্বাসন করার কৃতিত্বও অর্জন করেছে খুলনা শিপইয়ার্ডে। সুষ্ঠু মান নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ইতোমধ্যেই ‘আইএসও’ সনদ লাভ করেছে। এছাড়াও প্রতিষ্ঠানটি আন্তর্জাতিক ক্লাসিফেকেশন সোসাইটি ‘ব্যুরো ভ্যারিটাস’ ও ‘লয়েডস’-এর স্বীকৃতিসহ তাদের তত্ত্ববধানে বিভিন্ন নৌনির্মাণ কাজ করে আসছে।

BNS SURMA
2nd home made COASTAL PATROL CRAFT


535808_506839786043028_923752793_n.jpg
 
BNS SURMA
2nd home made COASTAL PATROL CRAFT


535808_506839786043028_923752793_n.jpg

Somewhere, you or someone else uploaded the picture above saying it is the 2nd warship,BNS Surma. But, the Bengali news says the 2nd home made ship will be inaugurated tomorrow. So, which account is true? If we follow the previous post by someone, then the tomorrow's one becomes the 3rd one.
 
Somewhere, you or someone else uploaded the picture above saying it is the 2nd warship,BNS Surma. But, the Bengali news says the 2nd home made ship will be inaugurated tomorrow. So, which account is true? If we follow the previous post by someone, then the tomorrow's one becomes the 3rd one.

Both are same craft. The pic was taken on sea trials.
 

Country Latest Posts

Back
Top Bottom