What's new

BAF jets, navy ships reportedly deployed near Myanmar border

Well yes. One to two squadrons need to be active there all the time. Hence proper shelter for aircrafts need to be constructed too. (Mistake of 1990... cyclone losses of BAF)

But brother. Don't you think then Myanmar might get pissed because they have been negotiating for a tot on this plane?

Ladies I spoke to says size does matter, but motion of the boat matters the most.


They scrambled jets. But it got into their territory... once it's in their airspace, any action will mean declaring war.
Ps. I didn't understand half of what you just wrote.


You're thinking like trump. Don't you see the hypocrisy there? 18th century this was one country and one people. Now it's three country and three people with the same culture.
Nobody gives TOT for 2 sqds...
 
Enough is enough.... Bangladesh has been mulling for years on what fighter to buy!!!.... after the Myanmar Muslim's genocide and Myanmar's airspace violation (three times in on day), there's no point to waste any time.... new-build fighters are surely needed, but with 8 MiG-29 and some byone-era F-7s, even a spitting contest would be useless!!

BAF needs at least 2-3 squadrons of FC-1/JF-17 on an emergency basis.... HOT-TRANSFER is required!! .... the crisis in Myanmar is instigated by the US and India.... anything less than such hot-transfer would not put fear in their hearts!!

JF-17 deals with Myanmar was instigated by the US.... so that resistance grows inside Bangladesh against JF-17 purchase.....

photo_cn_jf-17_3.jpg

http://quwa.org/2017/08/31/profile-avic-pac-jf-17-thunder/

That is not going to happen.

BD really has two choices:

1. Wait till 2019 for the 12 SU-30SMEs to arrive and for the 8 Mig-29s to be upgraded. It can then arm the Rohingya and provide both air support and specialist forces like artillery, armour and snipers to help the Rohingyas against the Barman savages. Problem is that all Rohingya may be cleansed from Myanmar by then.

2. Use Turkey and Iran to persuade rest of Muslim World to be united in this. Turkey will send a few squadrons of F-16s to BD to establish air superiority and bomb the Barmans into oblivion with the help of BAF. BD army specialist forces like artillery, armour and snipers are sent to Rakhine to help the Rohingyas against the Barman savages to fight for freedom.

Chances of either are very slim I am afraid.
 
That is not going to happen.

BD really has two choices:

1. Wait till 2019 for the 12 SU-30SMEs to arrive and for the 8 Mig-29s to be upgraded. It can then arm the Rohingya and provide both air support and specialist forces like artillery, armour and snipers to help the Rohingyas against the Barman savages. Problem is that all Rohingya may be cleansed from Myanmar by then.

2. Use Turkey and Iran to persuade rest of Muslim World to be united in this. Turkey will send a few squadrons of F-16s to BD to establish air superiority and bomb the Barmans into oblivion with the help of BAF. BD army specialist forces like artillery, armour and snipers are sent to Rakhine to help the Rohingyas against the Barman savages to fight for freedom.

Chances of either are very slim I am afraid.

Nothing will happen other than innocent Rohingyas getting killed.

We can debate all we want about what BAF will buy. But what good is it if the leadership lacks
BALLS to use them.

Anyways, nothing new here. Corruption and evil abounds.
 
বাংলাদেশের বসতবাড়িতে মিয়ানমারের তুমুল গুলিবর্ষণ, সতর্ক বিজিবি
Myanmar's Troops fires inside Bangladesh, BGB alert
333151_1.jpg

03 Sep, 2017
বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বসতবাড়ি লক্ষ্য করে মিয়ানমার সীমান্ত থেকে গুলি ছোড়া হয়েছে। রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে বে
কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়। এতে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। তবে বাংলাদেশ সীমান্তে বসবাসকারী নাগরিকদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। মিয়ানমারের হেলিকপ্টার তিন দফায় আকাশসীমা লঙ্ঘনের ঘটনায় বাংলাদেশের প্রতিবাদ জানানোর এক দিনের মাথায় সীমান্তে এ ঘটনা ঘটল।

বিজিবি ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার তুমব্রু ও কক্সবাজারের ঘুমধুম সীমান্তে কয়েক রাউন্ড গুলিবর্ষণ করে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপি।

গুলিবর্ষণের পরপরই কক্সবাজারের ঘুমধুম এবং বান্দরবানের তুমব্রু সীমান্তে নিরাপত্তা বাড়িয়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি


সূত্রের দাবি, মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির তুমব্রু ক্যাম্প থেকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়। এর মধ্যে একটি গুলি তুমব্রুর উত্তরপাড়ার আবদুল করিম সওদাগরের টিনের চাল ভেদ করে ঘরে পড়ে।

তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি। কিন্তু স্থানীয় বাজার ও আশপাশের বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ পরিবর্তন ডটকমকে জানান, তুমব্রু বাজারে গুলি এসে পড়ায় স্থানীয়রা আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েছে।

তিনি বলেন, ‘আমরা কয়েকটি গুলি উদ্ধার করে স্থানীয় বিজিবি ক্যাম্পে জমা দিয়েছি।’

ঘুমধুম এলাকার আবদুর রহিমও একই কথা জানান। পরে বিজিবি ও পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।

এ বিষয়ে বিজিবি ৩৪ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মঞ্জুরুল হাসান বলেন, ‘মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপি প্রায়ই এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়ে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় রোববার সন্ধ্যায় তারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরে কয়েক রাউন্ড গুলি নিক্ষেপ করেছে।’

তিনি বলেন, ‘স্থানীয়রা এক রাউন্ড গুলি উদ্ধার করে আমাদের ক্যাম্পে দিয়ে গেছে। পরে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি।’

গুলির ঘটনার পর থেকে সীমান্তে বিজিবি কড়া অবস্থানে রয়েছে বলেও জানান মঞ্জুরুল হাসান।


এদিকে রোববার সকাল থেকেই তুমব্রুর ঘুমধুম সংলগ্ন ওপারের ঢেকুবনিয়ার গ্রামগুলো থেকে আগুনের ভয়াবহ কুণ্ডলি দেখা গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, সেখানে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিচ্ছে।

এ ঘটনায় আরও বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা রোববার প্রাণভয়ে সীমান্তের জিরো লাইনে অবস্থান নিয়েছে।

জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর জানিয়েছে, বিগত ২৪ ঘণ্টায় প্রায় ১৩ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে। সংস্থাটির ভাষ্যে, গত ২৪ আগস্ট সংঘাত শুরুর পর থেকে সবমিলে প্রায় ৭৩ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে।

উল্লেখ্য, গত ২৪ আগস্ট মধ্যরাতের পর রোহিঙ্গা যোদ্ধারা অন্তত ২৫টি পুলিশ স্টেশন ও একটি সেনাক্যাম্পে প্রবেশের চেষ্টা করলে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়।

এরপর রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে হেলিকপ্টার গানশিপের ব্যাপক ব্যবহার করেছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। এতে মিয়ানমার সরকারের হিসাবে ৪ শতাধিক রোহিঙ্গা মুসলিম নিহত হয়েছেন। সংঘর্ষে আহত শত শত রোহিঙ্গা নারী, পুরুষ ও শিশু বাংলাদেশে এসেছেন।

অবশ্য চলতি মাসের শুরুতে রাখাইনে সেনা মোতায়েন করে মিয়ানমার সরকার। ঘোষণা দেয় অভিযানের। এরই মধ্যে গ্রামের পর গ্রাম রোহিঙ্গাদের অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। বর্মি সেনাদের গণহত্যার বদলা নিতেই রোহিঙ্গা স্বাধীনতাকামীরা পুলিশ পোস্টে হামলা ও একটি সেনাঘাঁটিতে ঢুকে পড়ার চেষ্টা করে।

গত বছরের অক্টোবরে রোহিঙ্গাদের ওপর এমনই এক হামলার ঘটনায় জাতিসংঘের সাবেক প্রধান কফি আনানের নেতৃত্বে গঠিত কমিশন তাদের প্রতিবেদনে রোহিঙ্গাদের ওপর থেকে বিধিনিষেধ প্রত্যাহার এবং তাদের নাগরিকত্ব প্রদানের আহ্বান জানায়।

কফি আনানের প্রতিবেদনের কয়েক ঘণ্টা পরই রোহিঙ্গাদের গ্রামে গণহত্যা শুরু করে বর্মি সেনারা।

সংঘর্ষের পর স্রোতের বেগে সীমান্তে আসছে নির্যাতিত রোহিঙ্গারা। মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রায় ২৭০ কিলোমিটার সীমান্ত। এসব এলাকায় বাংলাদেশ সীমান্ত বাহিনী বিজিবির কড়া নজরদারি থাকা সত্ত্বেও তারা রাতে অনুপ্রবেশ করার চেষ্টা করছে।
উৎসঃ পরিবর্তন
http://www.newsofbd.net/newsdetail/detail/200/333151
 
গালি দিলে কিছু বললাম না, পারলে থাপ্পড় দিয়ে দেখ কি করি। থাপ্পড় খাবার পর, থাপ্পড় দিলে কিছু বললাম না কিন্তু পারলে লাথি দিয়ে দেখ কি করি, তারপর একটা লাথি। বাঙালিদের অবস্থা হইছে এই রকম। বিজিবি থেকে হুঙ্কার মায়ানমার সীমান্তে বাড়াবাড়ি করলে কড়া জবাব,পরদিন মায়ানমার হেলিকপ্টার নিয়ে তিন বার বাংলাদেশের আকাশ সীমা লঙ্ঘন করে গুলি করে গেছে। বাংলাদেশের তীব্র প্রতিবাদ, জঙ্গি বিমান চট্টগ্রামে। এর একদিন পরই মায়ানমারের বাংলাদেশের বসতবাড়িতে তুমুল গুলিবর্ষণ, এবার সতর্কতা। মায়ানমারের অর্থনীতি বাংলাদেশের চার ভাগের এক ভাগ। মায়ানমারের জনসংখ্যা, রাজনৈতিক পাওয়ারও বাংলাদেশের থেকে অনেক কম। এই গরিব একটা দেশের সাথে নিজের আত্মসম্মান বজায় রাখতে পারে না, কি নিয়ে এতো গর্ব এই জাতির। কোন দিবস আসলে দেখি বাঙ্গালীদের বুক, পাছা গর্বে ফুলে যায়। আল্লাহ্‌ জানে কিসের এতো গর্ব এদের। গর্ব করতে পারে তুর্কিরা, তাদের আকাশ সীমা লঙ্ঘন করায় পৃথিবীর দ্বিতীয় শক্তিধর রাশিয়ার বিমান তারা ভূপাতিত করে।
 
গালি দিলে কিছু বললাম না, পারলে থাপ্পড় দিয়ে দেখ কি করি। থাপ্পড় খাবার পর, থাপ্পড় দিলে কিছু বললাম না কিন্তু পারলে লাথি দিয়ে দেখ কি করি, তারপর একটা লাথি। বাঙালিদের অবস্থা হইছে এই রকম। বিজিবি থেকে হুঙ্কার মায়ানমার সীমান্তে বাড়াবাড়ি করলে কড়া জবাব,পরদিন মায়ানমার হেলিকপ্টার নিয়ে তিন বার বাংলাদেশের আকাশ সীমা লঙ্ঘন করে গুলি করে গেছে। বাংলাদেশের তীব্র প্রতিবাদ, জঙ্গি বিমান চট্টগ্রামে। এর একদিন পরই মায়ানমারের বাংলাদেশের বসতবাড়িতে তুমুল গুলিবর্ষণ, এবার সতর্কতা। মায়ানমারের অর্থনীতি বাংলাদেশের চার ভাগের এক ভাগ। মায়ানমারের জনসংখ্যা, রাজনৈতিক পাওয়ারও বাংলাদেশের থেকে অনেক কম। এই গরিব একটা দেশের সাথে নিজের আত্মসম্মান বজায় রাখতে পারে না, কি নিয়ে এতো গর্ব এই জাতির। কোন দিবস আসলে দেখি বাঙ্গালীদের বুক, পাছা গর্বে ফুলে যায়। আল্লাহ্‌ জানে কিসের এতো গর্ব এদের। গর্ব করতে পারে তুর্কিরা, তাদের আকাশ সীমা লঙ্ঘন করায় পৃথিবীর দ্বিতীয় শক্তিধর রাশিয়ার বিমান তারা ভূপাতিত করে।
:-):-):-):-):-):-):-):-):-):-):-):-):-):-):-):-):-):-):-). Joy Bangla.
media.jpg
 
Nothing will happen other than innocent Rohingyas getting killed.

We can debate all we want about what BAF will buy. But what good is it if the leadership lacks
BALLS to use them.

Anyways, nothing new here. Corruption and evil abounds.

if you do not have a better option to present (which you have said yourself), why start a debate against the imperative I've presented?
 
if you do not have a better option to present (which you have said yourself), why start a debate against the imperative I've presented?

My post wasn't a start of a debate.

Simply a statement.

I have no idea what the right thing is to do here.

Other than accept and help any Rohigyas that come to Bangladesh.

In terms of how to deal with Myanmar, I'm not sure.

BTW, that Hasina interview from 2012 was deplorable. I have a great dislike for her.
 
My post wasn't a start of a debate.

Simply a statement.

I have no idea what the right thing is to do here.

Other than accept and help any Rohigyas that come to Bangladesh.

In terms of how to deal with Myanmar, I'm not sure.

BTW, that Hasina interview from 2012 was deplorable. I have a great dislike for her.

thanks for the very honest statement on solutions....
I wasn't actually giving statements, rather suggesting solution..... solution based on geopolitics....
JF-17 has a geopolitical weight unlike any other.... the aircraft is a geopolitical nightmare for the US, as it doesn't contain any Western components, which means, no strings attached.... the engine is also a Russian engine..... an aircraft made with Chinese, Russian and possibly other countries' tech and made in Pakistan is something unique.... India always discounts JF-17 as a low-quality jet.... lets see, how India reacts to the same aircraft on BAF tarmacs....
 
At least B
Mayanmar Aircraft accorded the Bangladesh border illegally. As a reaction BAF fighters trolling and secured Bangladesh sovereignty. But the fact is... Mayanmar Aircraft capability is more powerful rather than BD Aircraft s. Mayanmar played a critical way of game.. But they will never ever will come to make a more complex situation with BD. It's all about Rogingya issue's. I am confused... When BAF was watching on Rader that a foreign Aircraft is inside of Bangladesh then why they didn't send jets . Within few minutes Mayanmar Aircraft crushed by BAF. Should I feel shame for BAF capability ?
At least BAF could send Jet for threatened.
 
গালি দিলে কিছু বললাম না, পারলে থাপ্পড় দিয়ে দেখ কি করি। থাপ্পড় খাবার পর, থাপ্পড় দিলে কিছু বললাম না কিন্তু পারলে লাথি দিয়ে দেখ কি করি, তারপর একটা লাথি। বাঙালিদের অবস্থা হইছে এই রকম। বিজিবি থেকে হুঙ্কার মায়ানমার সীমান্তে বাড়াবাড়ি করলে কড়া জবাব,পরদিন মায়ানমার হেলিকপ্টার নিয়ে তিন বার বাংলাদেশের আকাশ সীমা লঙ্ঘন করে গুলি করে গেছে। বাংলাদেশের তীব্র প্রতিবাদ, জঙ্গি বিমান চট্টগ্রামে। এর একদিন পরই মায়ানমারের বাংলাদেশের বসতবাড়িতে তুমুল গুলিবর্ষণ, এবার সতর্কতা। মায়ানমারের অর্থনীতি বাংলাদেশের চার ভাগের এক ভাগ। মায়ানমারের জনসংখ্যা, রাজনৈতিক পাওয়ারও বাংলাদেশের থেকে অনেক কম। এই গরিব একটা দেশের সাথে নিজের আত্মসম্মান বজায় রাখতে পারে না, কি নিয়ে এতো গর্ব এই জাতির। কোন দিবস আসলে দেখি বাঙ্গালীদের বুক, পাছা গর্বে ফুলে যায়। আল্লাহ্‌ জানে কিসের এতো গর্ব এদের। গর্ব করতে পারে তুর্কিরা, তাদের আকাশ সীমা লঙ্ঘন করায় পৃথিবীর দ্বিতীয় শক্তিধর রাশিয়ার বিমান তারা ভূপাতিত করে।
যে জাতি গত ত্রিশ বছর ধরে হাসিনা খালেদার চক্করে ঘুরপাক খাচ্ছে তাদের এমন পরিনতি হবে এটাই তো স্বাভাবিক।আমাদের দুভাগ্য যে শেখ মুজিব আর জিয়ার মৃত্যুর পরে আমরা আর কোনও বলিষ্ঠ,দুরদৃষ্টিসম্পন্ন নেত্রীত্ব পাইনি। হাসিনা খালেদা নিজেরাও ভীরু,অথব আর সেনাবাহিনীকেও সেইরকম বানিয়ে তুলেছে। ২০০৮ এ আমাদের সশস্রবাহিনী যে রকম দৃঢ়তা দেখাতে পেরেছিল মিয়ানমারের বিরুদ্ধে তা তখনকার তত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় ছিল বলেই সম্ভব হয়েছিল।

আর আমাদের বাঙ্গালি জাতিরও অনেক দোষ আছে। আমাদের দেশের বেশীর ভাগ মানুষ এখনও প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয়কে টাকার অপচয় বলে মনে করে বিশেষ করে এক শ্রেণীর বুদ্ধিজীবি,যদিও আমরা আগ্রাসী,সামরিকায়িত রাষ্ট্র দ্বারা পরিবেষ্টিত। যে কারনে মিয়ানমারের মতো একটা পুচকে দেশও আজকে আমাদেরকে হয়রানি করছে। ১৭ কোটি মানুষের এই দেশের এরকম অপদস্থতা সত্যিই খুব দুখ্ঃজনক।
 
Last edited:
With 20 planes?
upgraded 8 Mig 29 + 37 F7 BGI + 16 Yak 130 + 12 Su 30 beside 16 -J10B how is the combination against outdated MM 31 mig 29 & 16 jf17.

BD has already been caught with it's pants down.

Rather than this stupid tender, BD should just go and immediately sign for
the 12 SU-30SME now.
Total SU 30 needed 36, 4 for traing purpose & 16 j10B within before 2020.
 
যে জাতি গত ত্রিশ বছর ধরে হাসিনা খালেদার চক্করে ঘুরপাক খাচ্ছে তাদের এমন পরিনতি হবে এটাই তো স্বাভাবিক।আমাদের দুভাগ্য যে শেখ মুজিব আর জিয়ার মৃত্যুর পরে আমরা আর কোনও বলিষ্ঠ,দুরদৃষ্টিসম্পন্ন নেত্রীত্ব পাইনি। হাসিনা খালেদা নিজেরাও ভীরু,অথব আর সেনাবাহিনীকেও সেইরকম বানিয়ে তুলেছে। ২০০৮ এ আমাদের সশস্রবাহিনী যে রকম দৃঢ়তা দেখাতে পেরেছিল মিয়ানমারের বিরুদ্ধে তা তখনকার তত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় ছিল বলেই সম্ভব হয়েছিল।

আর আমাদের বাঙ্গালি জাতিরও অনেক দোষ আছে। আমাদের দেশের বেশীর ভাগ মানুষ এখনও প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয়কে টাকার অপচয় বলে মনে করে বিশেষ করে এক শ্রেণীর বুদ্ধিজীবি,যদিও আমরা আগ্রাসী,সামরিকায়িত রাষ্ট্র দ্বারা বেষ্টিত। যে কারনে মিয়ানমারের মতো একটা পুচকে দেশও আজকে আমাদেরকে হয়রানি করছে। ১৭ কোটি মানুষের এই দেশের এরকম অপদস্থতা সত্যিই খুব দুখ্ঃজনক।
i am speechless.
 
যে জাতি গত ত্রিশ বছর ধরে হাসিনা খালেদার চক্করে ঘুরপাক খাচ্ছে তাদের এমন পরিনতি হবে এটাই তো স্বাভাবিক।আমাদের দুভাগ্য যে শেখ মুজিব আর জিয়ার মৃত্যুর পরে আমরা আর কোনও বলিষ্ঠ,দুরদৃষ্টিসম্পন্ন নেত্রীত্ব পাইনি। হাসিনা খালেদা নিজেরাও ভীরু,অথব আর সেনাবাহিনীকেও সেইরকম বানিয়ে তুলেছে। ২০০৮ এ আমাদের সশস্রবাহিনী যে রকম দৃঢ়তা দেখাতে পেরেছিল মিয়ানমারের বিরুদ্ধে তা তখনকার তত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় ছিল বলেই সম্ভব হয়েছিল।

আর আমাদের বাঙ্গালি জাতিরও অনেক দোষ আছে। আমাদের দেশের বেশীর ভাগ মানুষ এখনও প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয়কে টাকার অপচয় বলে মনে করে বিশেষ করে এক শ্রেণীর বুদ্ধিজীবি,যদিও আমরা আগ্রাসী,সামরিকায়িত রাষ্ট্র দ্বারা পরিবেষ্টিত। যে কারনে মিয়ানমারের মতো একটা পুচকে দেশও আজকে আমাদেরকে হয়রানি করছে। ১৭ কোটি মানুষের এই দেশের এরকম অপদস্থতা সত্যিই খুব দুখ্ঃজনক।
সহমত। এই দুই মহিলার মাঝে এমন কোন গুন দেখি না যে তাদের বার বার নির্বাচিত করতে হবে। তবে এদের কোন দোষ নাই, সব কিছুর জন্যে দায়ী বাঙ্গালীদের গোলামী করার মনোভাব। হাজার বছর ধরে মুঘল, ব্রিটিশ, পাকিস্তানীদের গোলামী করে যে অভ্যাস হইছে সেটা তো আর এতো সহজে যাবে না।
 

Country Latest Posts

Back
Top Bottom