What's new

West Bengal corner....

Soumitra er sathe kono tulona hoy na, Kintu bhaggish parambrata ke deyni feluda korte!!!

Ek dom thiik. Du din aage "Bakso bodol" cinema ta dekhchilam. Soumitro ke bhishon manato badshahi angti te. Kintu durbhagyo, Ray babu agei sonar kella banie dilen. Porombroto ekta antel, otake kono bhabei feluda mana jayena. Just dont have the spark in eyes.
 
Ek dom thiik. Du din aage "Bakso bodol" cinema ta dekhchilam. Soumitro ke bhishon manato badshahi angti te. Kintu durbhagyo, Ray babu agei sonar kella banie dilen. Porombroto ekta antel, otake kono bhabei feluda mana jayena. Just dont have the spark in eyes.

alpaboyoser Sabyasachi?
 
Is BDeshi Ferdous still doing films in Kolkata? He hardly gets any offer here.
 
Parambrata keno commercial film kore na? Kolkatar commercial chobir nayok matro duijon. Jeet ar Deb.
orom bhaabe art ar commercial movie bole kichu hoy na. Prambrata er besh kichu chobi bhalo business koreche, jemon Bhuter Bhobishyat, Autograph ba recent Abhisaptyo Nighty. Yes you can say the targeted audience were urban multiplex goers and Jeet and Dev mainly works in movies intended for rural and semi-urban audience.

Ek dom thiik. Du din aage "Bakso bodol" cinema ta dekhchilam. Soumitro ke bhishon manato badshahi angti te. Kintu durbhagyo, Ray babu agei sonar kella banie dilen. Porombroto ekta antel, otake kono bhabei feluda mana jayena. Just dont have the spark in eyes.

Maal ta raam atel. dekhle mone kaner goray ek chapati maari! :lol:
 
আমাদের দেশের ছবির কথা বলতেও লজ্জা লাগে। একটা সময় ছিলো ঢাকাই ছবির সামনে কলকাতার ছবি কোনো পাত্তাই পেতো না কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশি ছবির অবস্থা ভয়াবহ। কলকাতার ছবির সাথে তো নয়ই, ভারতের সবচেয়ে নিম্নমানের ছবিটাও বাংলাদেশের ছবি থেকে বেশি মানসম্পন্ন।

ছবি চাই, নতুন ছবি
মোহাম্মদ আওলাদ হোসেন | ১৪ জানুয়ারি ২০১৪, মঙ্গলবার

7017_e11.jpg


নতুন ছবির সঙ্কটে দিশেহারা প্রেক্ষাগৃহ মালিকেরা। একদিকে নতুন ছবির সঙ্কট অন্যদিকে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি, দুইয়ে মিলে চলচ্চিত্র ব্যবসার এমন দুরবস্থা দেখে বিনিদ্র রজনী কাটছে অভিজাত প্রেক্ষাগৃহ মালিকদেরও। রোববার এফডিসিতে একটি মহরত অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের দেখে ঢাকার অভিজাত প্রেক্ষাগৃহ মধুমিতার অন্যতম কর্ণধার মো. ইফতেখার উদ্দিন নওশাদ রীতিমত হতাশার কণ্ঠে বললেন- ভাই, প্রেক্ষাগৃহ বাঁচাতে চাইলে ছবি চাই। নতুন ছবি। তা না হলে মধুমিতার মতো প্রেক্ষাগৃহকে বাঁচানো অসম্ভব হয়ে দাঁড়াবে। তিনি বলেন, একদিকে নতুন ছবির অভাব, অন্যদিকে অবরোধ হরতাল, সবকিছু মিলিয়ে আমাদের অবস্থা করুণ। প্রেক্ষাগৃহের খরচ চালাতে হচ্ছে নিজেদের অর্থ দিয়ে। ইফতেখার উদ্দিন নওশাদ বলেন, প্রেক্ষাগৃহের প্রাণ হচ্ছে দর্শক। আর দর্শকদের প্রাণ হচ্ছে ভাল ছবি। কিন্তু গত দু’মাস আমাদের কেটেছে ছবি আর দর্শক সঙ্কটে। নতুন বছরের দুই সপ্তাহ কোন ছবি মুক্তি পায়নি। পুরনো ছবি দিয়ে দর্শক টানা যায় না। এভাবে চলতে থাকলে মধুমিতার মতো দর্শকপ্রিয় প্রেক্ষাগৃহ টিকে থাকবে কিনা সন্দেহ। তিনি বলেন, ডিজিটালে প্রচুর ছবি হচ্ছে শুনছি, পত্র-পত্রিকায় দেখছি, কিন্তু সেগুলো মুক্তি পাচ্ছে না। অবশ্য তার জন্য দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিও অনেকটা দায়ী। ইফতেখার উদ্দিন নওশাদ আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, তবুও আমরা আশায় আছি। আমাদের বিশ্বাস চলচ্চিত্র শিল্প খুব শিগগির ঘুরে দাঁড়াবে। ভাল ভাল ছবি মুক্তি পাবে, দর্শক আবারও প্রেক্ষাগৃহে ফিরে আসবে। কিন্তু খুব বেশি দেরি হলে চলবে না। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নতুন নতুন ছবি মুক্তি দিতে হবে। সেগুলো ভাল মানের হতে হবে। ইফতেখার উদ্দিন নওশাদের কণ্ঠে কণ্ঠ মিলিয়ে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মিঞা আলাউদ্দিন বলেন, নতুন ছবির অভাব এবং ব্যবসায়িক কারণে সারাদেশের অসংখ্য প্রেক্ষাগৃহ বন্ধ হয়ে গেছে। প্রতি মাসেই কোথাও না কোথাও বন্ধ হচ্ছে। তার ওপর আবার রাজনৈতিক পরিস্থিতি, শীতের প্রকোপ। ঢাকার বাইরে সন্ধ্যার পর থেকে কোন প্রেক্ষাগৃহেই দর্শক খুঁজে পাওয়া যায় না। এর ওপর আকাশ সংস্কৃতির মাধ্যমে ভারতীয় চলচ্চিত্রের আগ্রাসন তো আছেই। বিনা বাধায়, বিনা সেন্সরে ভারতীয় ছবি ঘরে বসে দেখতে পারছেন দর্শক। তারা পয়সা খরচ করে প্রেক্ষাগৃহে যাবেন কেন? তাছাড়া ছবির মানও নিম্নগামী। সবকিছু মিলিয়ে আমরা প্রেক্ষাগৃহ মালিকরা রীতিমতো অনিশ্চয়তার মধ্যে দিন কাটাচ্ছি। এভাবে চলতে থাকলে সিনেমা ব্যবসায় মারাত্মক বিপর্যয় নেমে আসবে, যা পুরো চলচ্চিত্র শিল্পকে ধ্বংস করে দেবে।

Daily Manab Zamin | ছবি চাই, নতুন ছবি



গৌরীপুরে অশ্লীল চলচ্চিত্র প্রদর্শনের প্রতিযোগিতা
ময়মনসিংহ অফিস | আপডেট: ০১:২০, ডিসেম্বর ১০, ২০১৩ | প্রিন্ট সংস্করণ


dabang1-550x405.jpg



ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার শ্যামগঞ্জ বাজারে তিনটি সিনেমা হল অশ্লীল চলচ্চিত্র (কাটপিস) প্রদর্শনের প্রতিযোগিতায় নেমেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ওই বাজার ও আশপাশের এলাকাগুলো ওই সিনেমা হলগুলোর অশ্লীল পোস্টারে ছেয়ে গেছে।

সম্প্রতি শ্যামগঞ্জ বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, রেলওয়ে স্টেশন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনের সড়কসহ বাজারের প্রতিটি সড়কে হলি, তরঙ্গ ও আশা নামের তিনটি সিনেমা হলের অশ্লীল পোস্টার সাঁটানো রয়েছে। এই পোস্টার থেকে রেহাই পায়নি শ্যামগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনসংলগ্ন স্মৃতিসৌধটিও। এসব পোস্টারের পাশ চলাচল করেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ।

পথচারী মো. শিহাব উদ্দিন বলেন, তিনি সপ্তাহে কমপক্ষে দুটি হলে গিয়ে চলচ্চিত্র দেখেন। হলি ও তরঙ্গ সিনেমা হলে মধ্যবিরতির পর চলচ্চিত্র শুরু হওয়ার আগে পাঁচ থেকে দশ মিনিটের কাটপিস প্রদর্শন করা হয়। শিহাবের সঙ্গে থাকা আরও কয়েকজন পথচারী বলেন, ছোট এই বাজারে তিনটি সিনেমা হল থাকায় মালিকেরা দর্শকদের আর্কষণ করার জন্য এসব অশ্লীল পোস্টার ও চলচ্চিত্র প্রদর্শনের প্রতিযোগিতায় নেমেছেন।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সম্প্রতি আশা সিনেমা হলের মালিক কুরুচিপূর্ণ পোস্টার ও চলচ্চিত্র প্রদর্শন থেকে কিছুটা বিরত হলেও অন্য দুটি হলের অবস্থা অপরিবর্তিত। অশ্লীল পোস্টার প্রদর্শনের কারণে তরুণদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।

শ্যামগঞ্জ বাজারের বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কথা হয় বেশ কয়েকজন স্কুলশিক্ষার্থীর সঙ্গে। তারা জানায়, রাস্তায় অশ্লীল পোস্টার সাঁটানো থাকায় শিক্ষক ও অভিভাবকদের সঙ্গে হেঁটে যেতে তাদের সংকোচ লাগে। আবার অনেক তরুণ শিক্ষক ও অভিভাবকদের চোখ ফাঁকি দিয়ে এসব সিনেমা দেখতেও যায়।

চলচ্চিত্র চলা অবস্থায় হলি সিনেমা হলে কথা বলতে গেলে ব্যবস্থাপক নারায়ণ চন্দ্র সাহা দাবি করেন, পোস্টার খোলামেলা হলেও প্রেক্ষাগৃহে কোনো অশ্লীল দৃশ্য দেখানো হয় না।
আশা সিনেমা হলের মালিক দুধু মিয়া বলেন, ‘দুটি হলের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে আগে অশ্লীল পোস্টার প্রদর্শন করলেও এখন করছি না।’ গৌরীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. নাছির উদ্দিন বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা ছিল না। খোঁজ নিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

গৌরীপুরে অশ্লীল চলচ্চিত্র প্রদর্শনের প্রতিযোগিতা

না.গঞ্জে অশ্লীল পোস্টার অপসারণের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
ফেব্রুয়ারি ১০, ২০১৪

thumbnail.php



নারায়ণগঞ্জ: বিভিন্ন প্রেক্ষাগৃহে চলচ্চিত্রের অশ্লীল পোস্টার অপসারণ দাবিতে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে মানববন্ধন করেছেন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা।

সোমবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জ-আদমজী-ডেমরা সড়কের সিদ্ধিরগঞ্জ পাওয়ার হাউজ এলাকায় তারা এ কর্মসূচি পালন করেন।

সচেতন ছাত্র সংঘ ও এমডব্লিউ কলেজের শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।

শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, সম্প্রতি সিদ্ধিরগঞ্জের বিভিন্ন অলিগলি ও রাস্তার পাশের দেয়ালে স্থানীয় সিনেমা হলের অশ্লীল পোস্টার লাগানো হয়েছে। এতে এলাকার ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাবক ও নারী পথযাত্রীরা বিব্রতকর অবস্থায় পড়ছেন। এছাড়া তরুণ সমাজও বিপদজনক পথে এগিয়ে যাচ্ছে।

সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে অবিলম্বে বিভিন্ন এলাকা থেকে এসব অশ্লীল পোস্টার অপসারণ এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের কোনো পোস্টার না লাগানোর দাবি জানিয়েছেন তারা।

মানববন্ধনে বক্তব্য দেন বিকশিত নারী নেত্রী নেটওয়ার্কের সভানেত্রী মনোয়ারা বেগম। এসময় উপস্থিত ছিলেন, এসএম বিজয়, কাজী জোবায়ের, মুকতাদির হোসাইন, আজাদ আল-মামুন প্রমুখ।

না.গঞ্জে অশ্লীল পোস্টার অপসারণের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

অবাধে অশ্লীল চলচ্চিত্র প্রদর্শন

24050_1.jpg


দেশজুড়ে অবাধে অশ্লীল চলচ্চিত্র প্রদর্শনের অভিযোগ উঠেছে। খোদ রাজধানীতেই প্রশাসনের সামনে এ প্রদর্শন চলছে বলে জানা গেছে। মফস্বলের প্রায় প্রতিটি প্রেক্ষাগৃহে চলছে অশ্লীল চলচ্চিত্র প্রদর্শনের মহোৎসব। এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে প্রেক্ষাগৃহ মালিকরা বলছেন, একদিকে মানসম্মত চলচ্চিত্র নেই অন্যদিকে চলচ্চিত্র সংকট। তাই বাধ্য হয়ে অশ্লীল চলচ্চিত্র প্রদর্শন করে প্রেক্ষাগৃহ বাঁচানোর চেষ্টা চলছে। চলচ্চিত্র সংকটের কারণে প্রেক্ষাগৃহ বন্ধ রোধ করাও যাচ্ছে না। গত (২০১৩) মার্চে বন্ধ হয়েছে রাজধানীর 'গ্যারিসন' ও টঙ্গীর 'বর্ষণ' প্রেক্ষাগৃহ। প্রেক্ষাগৃহ মালিকরা বলছেন, চলচ্চিত্রের অভাবে কর্মচারীদের বেতন, বিদ্যুৎ বিল, কার্বন খরচ নিয়মিত বহন করা দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে। তাই প্রেক্ষাগৃহ বাঁচিয়ে রাখতে নিরুপায় হয়ে অনেকে অশ্লীল চলচ্চিত্র প্রদর্শনে বাধ্য হচ্ছে। কারণ একশ্রেণীর দর্শকের কাছে এসব চলচ্চিত্রের প্রবল আকর্ষণ রয়েছে।

রাজধানীর 'ছন্দ' প্রেক্ষাগৃহে বর্তমানে চলছে মুনমুন অভিনীত অশ্লীল সময়ের চলচ্চিত্র 'স্পর্ধা'। এ ব্যাপারে প্রেক্ষগৃহের ব্যবস্থাপক সামসুল আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, আমরা এ জাতীয় চলচ্চিত্র প্রদর্শনের সময় অশ্লীল দৃশ্য ও গান কেটে বাদ দেই। তবে এ ধরনের চলচ্চিত্র প্রদর্শনের কারণ হল মুনমুন, ময়ূরী, আলেকজান্ডার বো, কেয়া, পলির মতো শিল্পীদের চলচ্চিত্র দেখতে একশ্রেণীর দর্শক আগ্রহী। তাদের চাহিদার কথা বিবেচনা করেই নিজেরা কাটছাঁট করে চলচ্চিত্রগুলো প্রদর্শন করা হয়। তিনি আরও বলেন, চলচ্চিত্রের অভাব ও রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে প্রেক্ষাগৃহগুলোর বর্তমান অবস্থা ভয়াবহ। এক সময় হোটেল ও দোকান কর্মচারী এবং একশ্রেণীর দর্শক রাত ৮টার মধ্যে দোকান বন্ধ করে ক্লান্তি দূর করতে ও বিনোদন পেতে প্রেক্ষাগৃহমুখী হতো এবং রাতের শোতে ভালো ব্যবসা হতো। কিন্তু বর্তমানে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে নিরাপত্তার অভাবে ওই সব দর্শক প্রেক্ষাগৃহ আসে না। ফলে রাত ৯টার শো বেশির ভাগ সময় বন্ধ রাখতে হয়। চালু রাখলে স্বল্প দর্শকের কারণে বিদ্যুৎ এবং কার্বনের খরচ উঠে না। তিনি জানান, অর্থের অভাবে কর্মচারীদের নিয়মিত বেতন পরিশোধ করা যাচ্ছে না। তারা বেকার হয়ে পথে বসবে তাই মানবিক দিক বিবেচনা করে অনেক মালিক প্রেক্ষাগৃহ বন্ধ করতে পারছেন না। স্থানীয় প্রশাসন বলছে তাদের কাছে এ ধরনের কোনো তথ্য নেই। অভিযোগ পেলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রদর্শক সমিতি বলছে, এসব চলচ্চিত্র প্রদর্শনের অন্যতম দুটি কারণ হচ্ছে চলচ্চিত্র নির্মাণের সংখ্যা হ্রাস এবং মানসম্মত চলচ্চিত্রের অভাব।' চলচ্চিত্র গবেষক অনুপম হায়াৎ বলেন, চলচ্চিত্র ও প্রেক্ষাগৃহ নির্মাণে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা না থাকায় এই শিল্পের অবক্ষয় কোনোভাবেই কাটছে না। ফলে বরাবরই এর ক্ষতিকর অভাব পড়ছে যুবসমাজের ওপর। এসব চলচ্চিত্র দেখার ফলে নৈতিকতা হারিয়ে সমাজে অপরাধ প্রবণতা বৃদ্ধি করছে তারা। তাই এ ব্যাপারে স্থানীয় প্রশাসন, নির্মাতা এবং প্রেক্ষাগৃহ মালিকদের সচেতন হওয়ার বিকল্প নেই।

বিডিটুডে.নেট:অবাধে অশ্লীল চলচ্চিত্র প্রদর্শন
 
Last edited:
আমাদের দেশের ছবির কথা বলতেও লজ্জা লাগে। একটা সময় ছিলো ঢাকাই ছবির সামনে কলকাতার ছবি কোনো পাত্তাই পেতো না কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশি ছবির অবস্থা ভয়াবহ। কলকাতার ছবির সাথে তো নয়ই, ভারতের সবচেয়ে নিম্নমানের ছবিটাও বাংলাদেশের ছবি থেকে বেশি মানসম্পন্ন।

Eta kobe chilo? :P
 
Eta kobe chilo? :P

আমাদের অবস্থা সেই খরগোশের মতো: শাকিব খান | বিনোদন | banglamail24.com news fast

পার্শ্ববর্তী দেশের নামিদামি চলচ্চিত্রগুলো এখন আর্ন্তজাতিক বাজার দখল করছে। অথচ একটা সময় ছিলো ওখানকার শিল্পীরা আমাদের দেশে এসে বসে থাকতো একটা ছবিতে কাজ পাবার আশায়। বিশেষ করে ভারতীয় বাংলা চলচ্চিত্রের নায়িকা ঋতুপর্ণা সেন আমাদের ছবিতে কাজ করেই আজকের এই অবস্থানে এসেছেন। যে ইন্ড্রাস্ট্রিতে এক সময় কুপি বাতি জ্বলতো, আজ সেখানে সোডিয়াম লাইট জ্বলছে। উন্নত দেশগুলো হরহামেশাই ভারতীয় ছবি মুক্তি দেয়া হচ্ছে। আর সেই ছবিগুলোর টার্গেট সেখানে বসবাসরত প্রবাসী বাঙ্গালীরা। তাই ভারতীয় ছবির তুলনায় আমাদের ছবির মার্কেট অনেক বড়। এটা আমাদের ব্যর্থতা, আর ওদের সফলতা। আমাদের অবস্থাটা হয়েছে কচ্ছপ আর খরগোশের গল্পের মতো। আমরা আজও খরগোশের মতো বসে বসে বিশ্রাম নিচ্ছি।
 
আমাদের অবস্থা সেই খরগোশের মতো: শাকিব খান | বিনোদন | banglamail24.com news fast

পার্শ্ববর্তী দেশের নামিদামি চলচ্চিত্রগুলো এখন আর্ন্তজাতিক বাজার দখল করছে। অথচ একটা সময় ছিলো ওখানকার শিল্পীরা আমাদের দেশে এসে বসে থাকতো একটা ছবিতে কাজ পাবার আশায়। বিশেষ করে ভারতীয় বাংলা চলচ্চিত্রের নায়িকা ঋতুপর্ণা সেন আমাদের ছবিতে কাজ করেই আজকের এই অবস্থানে এসেছেন। যে ইন্ড্রাস্ট্রিতে এক সময় কুপি বাতি জ্বলতো, আজ সেখানে সোডিয়াম লাইট জ্বলছে। উন্নত দেশগুলো হরহামেশাই ভারতীয় ছবি মুক্তি দেয়া হচ্ছে। আর সেই ছবিগুলোর টার্গেট সেখানে বসবাসরত প্রবাসী বাঙ্গালীরা। তাই ভারতীয় ছবির তুলনায় আমাদের ছবির মার্কেট অনেক বড়। এটা আমাদের ব্যর্থতা, আর ওদের সফলতা। আমাদের অবস্থাটা হয়েছে কচ্ছপ আর খরগোশের গল্পের মতো। আমরা আজও খরগোশের মতো বসে বসে বিশ্রাম নিচ্ছি।

jato sob bhat. West Bengal er movie industry has always been far ahead of BD industry. After all stalwarts like Satyajit Ray, Ritwik Ghatak, Mrinal Sen, Uttam Kumar, Soumitra Chaterjee, Suchitra Sen, Utpal Dutta and many others have worked on it and it was made on a firm base of Theater industry in colonial Kolkata where the likesof Sishir Bhaduri, Girish Dutta and Nati Bindodini worked. It is only during 90's we sank to the depth of Beder Meye Jochna and Sami keno Asami level thanks to Swapan Saha et al.
 
Deb with our Shakib 'lipstick' Khan :D

দুই বাংলার দুই তারকা
মেহেদী মাসুদ ও মনজুর কাদের | আপডেট: ০০:৪৫, মার্চ ০৬, ২০১৪ | প্রিন্ট সংস্করণ

53176f6510c17-Untitled-1.jpg




‘বাংলাদেশে এসেছি, শাকিব খানের সঙ্গে দেখা হলে মন্দ হতো না।’

গত বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রথম আলোকে একান্ত সাক্ষাৎকার দেন দেব। তখনই এ কথা বলেন তিনি।

পরদিন শুক্রবার বিকেলে দেব ফিরে যাবেন কলকাতায়। হাতে সময় আছে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যাটুকু। রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে বাংলাদেশের শীর্ষ নায়ক শাকিব খান আর ভারতের বাংলা ছবির জনপ্রিয় নায়ক দেবকে আমন্ত্রণ জানায় প্রথম আলো।

সময় নির্ধারণ করা হয় রাত সাড়ে আটটায়। দুজনই ছবির শুটিং নিয়ে ব্যস্ত। শাকিব খান ব্যস্ত হিরো-দ্য সুপারস্টার ছবি নিয়ে আর দেব বুনোহাঁস নিয়ে। হিরো-দ্য সুপারস্টার ছবিটি প্রযোজনা করছেন শাকিব খান। ছবিতে অভিনয়ও করছেন তিনি। আর বুনোহাঁস কলকাতার ছবি। সমরেশ মজুমদারের উপন্যাস থেকে পরিচালনা করছেন অনিরুদ্ধ রায় চৌধুরী।

দুজনই এলেন প্রায় কাছাকাছি সময়ে। শাকিব খান রাত নয়টা ৫০ মিনিটে আর দেব রাত ১০টায়।

রুমে ঢুকেই দেরি হওয়ার জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেন দেব। এগিয়ে গেলেন শাকিবের কাছে। দুজন শুভেচ্ছা বিনিময় করলেন। শুরুতেই দুজন দুজনকে ‘তুমি’ সম্বোধন করলেন। দেখে মনে হলো তাঁরা অনেক দিনের পরিচিত। মনেই হয়নি সেদিনই তাঁদের প্রথম দেখা, প্রথম একসঙ্গে বসা।

‘এবারই প্রথম ঢাকায় এলে?’ শাকিবের জিজ্ঞাসা।

দেব বললেন, ‘হ্যাঁ।’

: সারা দিন শুটিং করলে?

: হ্যাঁ, বুনোহাঁস ছবির।

: কমার্শিয়াল মুভি?

: না, একটু অন্য ধরনের ছবি। তোমারও শুটিং ছিল?

: হ্যাঁ, আমার নিজের ছবি। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে কাজ করেছি।

: তোমাদের এখানে বেশির ভাগ শুটিং ঢাকায় হয়?

: না, গল্পের ওপর নির্ভর করে। এপ্রিলে শুটিং করব সিঙ্গাপুরে। মে মাসে যাব লন্ডন। পুরান ঢাকার খাবার কিন্তু খুব বিখ্যাত। খাওয়া হয়েছে?

: দুপুরে হাজীর বিরিয়ানি খেয়েছি।

: বাংলাদেশের সঙ্গে কলকাতার ভাষা আর সংস্কৃতির চমৎকার মিল রয়েছে।

53176f6c73aad-Untitled-2.jpg


: ঢাকায় এসে তা বেশ বুঝতে পেরেছি। আমাদের সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া উচিত। একটি পুরো ছবি কিংবা অর্ধেক ছবির কাজ দুই বাংলা মিলে যদি করা যায়, তাহলে মন্দ হবে না।

তখন রুমে এলেন অনিরুদ্ধ রায় চৌধুরী, ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ও দুবার ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পাওয়া সাউন্ড ডিজাইনার বিশ্বদীপ চ্যাটার্জি। তাঁদের সঙ্গে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থার (এফডিসি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর স্ত্রী জয়শ্রী কর। বুনোহাঁস ছবিতে অতিথি শিল্পীর চরিত্রে অভিনয় করছেন পীযূষ।

এরপর আলোচনায় আসে নানা বিষয়। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র, বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রযোজনায় ছবি নির্মাণের সম্ভাবনা, ঢাকায় বুনোহাঁস ছবির উদ্বোধনী প্রদর্শনী, ঢাকায় দেবের আর কলকাতায় শাকিবের শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা, বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার, বেড়ানো প্রভৃতি।

অনিরুদ্ধর কাছে দুই বাংলার দুই শীর্ষ নায়ককে নিয়ে ছবি তৈরির আহ্বান জানান পীযূষ।

‘তুমি কক্সবাজার গিয়েছ?’ দেবকে জিজ্ঞেস করলেন শাকিব।

: না।

: তাহলে তুমি খুব মিস করেছ। বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ প্রাকৃতিক সমুদ্রসৈকত।

: এখান থেকে কতদূরে?

: বিমানে ৪৫ মিনিট। আরও আছে সুন্দরবন, বান্দরবান, রাঙামাটি। বাংলাদেশ যে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে কতটা সমৃদ্ধ, তা না দেখলে বুঝতে পারবে না।

: তোমার কথা শুনে যেতে খুব ইচ্ছে হচ্ছে।

কিন্তু উপায় নেই। কালই (শুক্রবার) ফিরে যেতে হবে। দেখি, এরপর যখন আসব, তখন অবশ্যই যাব।

: দেব, তুমি কিন্তু কক্সবাজার আর বান্দরবানে ছবির শুটিং করতে পারো।

53176fcbb7a7e-Untitled-11.jpg


: আমারও খুব লোভ হচ্ছে। দেখি, সামনে আমার নিজের একটা পুরো ছবির শুটিং করব বাংলাদেশে। তাতে বাংলাদেশের পর্যটনের বিভিন্ন জায়গা রাখব। :yay: শাকিব, তুমি কলকাতার ছবিতে কাজ করেছ? ফেরদৌস তো করছে। খোকাবাবু ছবিতে আমরা একসঙ্গে কাজ করেছি।

: আমি কিন্তু যৌথ প্রযোজনার একটি ছবির কাজ করতে কলকাতায় গিয়েছেলাম। ওই ছবিতে স্বস্তিকা আর ভিক্টর ব্যানার্জি ছিলেন। এখন কলকাতার অশোক ধানুকা ফিল্মসের সঙ্গে কথা হচ্ছে। আমার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তারা একটি ছবি তৈরি ব্যাপারে প্রস্তাব দিয়েছে। আশা করছি, আমরা কাজটা করব।

: আমি বাংলাদেশের মানুষের আন্তরিকতা আর তাদের উষ্ণ অভ্যর্থনায় মুগ্ধ হয়েছি।

: তুমি বাংলাদেশের কোনো শিল্পীর গান শুনেছ?

: জেমসের গান আমার খুব পছন্দ। অর্ণব ও আনুশেহর গানও শুনেছি। অনিরুদ্ধদা তো বুনোহাঁস ছবিতে ওদের গান রাখতে চেয়েছিলেন।

এরপর কলকাতার ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প বলেন দেব। আর পীযূষ বললেন, একটা বড় সময় শাকিব একাই ঢাকার ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকে ধরে রেখেছিলেন। এটা অনেকেই মনে রাখবে।

শাকিব প্রসঙ্গ পরিবর্তন করলেন, ‘তোমাদের ওখানে এখন ছবির বাজেট কত?’

‘সর্বশেষ মুক্তি পেয়েছে আমার চাঁদের পাহাড় ছবিটি। এই ছবির বাজেট ছিল ১৫ কোটি রুপি। তবে গড়ে ছয় থেকে সাত কোটি রুপি তো খরচ হয়ই। তোমাদের?’

শাকিব বললেন, ‘আমাদের এখানে আড়াই-তিন কোটি টাকার নিচে কোনো ছবি হয় না।’

অনিরুদ্ধ বললেন, ‘বাংলাদেশের মাটির ময়না, মনপুরা, টেলিভিশন, থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার, রানওয়ে, চোরাবালির খবর আমাদের ওখানে অনেকেই জানে। বাংলাদেশের ছবির ব্যাপারে অনেকেরই আগ্রহ আছে। কোয়েল মল্লিক তো আমাকে ওর জন্য বাংলাদেশের ভালো ভালো কিছু সিনেমার ডিভিডি নিয়ে যেতে বলেছে।’

পীযূষ বললেন, ‘দেব, তুমি কী কেনাকাটা করলে?’

দেব বললেন, ‘মা জামদানি শাড়ি নিয়ে যেতে বলেছেন। তা না হলে বাসায় ঢুকতে দেবেন না। কিন্তু ছবির শুটিং করতে গিয়ে তা আর হলো না। জানি না মাকে গিয়ে কী বলব!’

কথা ছিল, আড্ডা হবে আধা ঘণ্টা। কিন্তু ততক্ষণে এক ঘণ্টা ২৫ মিনিট হয়ে গেছে। দুজনকে এবার উঠতে হবে।

‘আমি তোমার সঙ্গে একটা ছবি তুলতে পারি?’ শাকিবকে বললেন দেব। শাকিবও রাজি। এবার ছবি তোলার পালা। তার আগে দুজনই ধন্যবাদ জানালেন প্রথম আলোকে।

দুই বাংলার দুই তারকা
 
Yesterday I was watching the trailer of Buno Haans. I will watch it because it is written by one of my favorite writer Samaresh Mazumder. And Aniruddha RC is a good director.A lot of movies are being made on bengali literary works. Goyner Bakso was a good one but Aparna Sen fcked it up in the end by interpolating her own ideas in it. Bengali literature is a treasure.So many gifted authors we have.
 
jato sob bhat. West Bengal er movie industry has always been far ahead of BD industry. After all stalwarts like Satyajit Ray, Ritwik Ghatak, Mrinal Sen, Uttam Kumar, Soumitra Chaterjee, Suchitra Sen, Utpal Dutta and many others have worked on it and it was made on a firm base of Theater industry in colonial Kolkata where the likesof Sishir Bhaduri, Girish Dutta and Nati Bindodini worked. It is only during 90's we sank to the depth of Beder Meye Jochna and Sami keno Asami level thanks to Swapan Saha et al.

বাংলাদেশের ছবির স্বর্ন যুগ ছিলো ৭০ এর দশক। ৭০ এর দশকের ছবিগুলোর সাথে কলকাতার সেই সময়ের ছবি কোনো পাত্তাই পেতো না। রাজ্জাক-কবরী ও শাবানা-আলমগীর এর সাথে পাল্লা দেয়ার মতো কোনো জুটিই তখন ছিলো না কলকাতায়। ৮০ এর দশকেও কলকাতার ছবিগুলোর চাইতে বাংলাদেশের ছবির মান অনেক অনেক ভালো ছিলো। ববিতা-জাফর ইকবাল জুটি তখন ক্রেজ ছিলো। ৯০ এর দশকের অর্ধেকটা সময়েও বাংলাদেশের ছবির কাছে পশ্চিম বঙ্গের ছবি কোনো পাত্তাই পেতো না। শাবনাজ-নাঈম, সালমান শাহ-মৌসুমী, সালমান শাহ-শাবনূর জুটির কাছে তখনকার সময়ে কলকাতার কোনো জুটির ক্ষমতা ছিলো না টেক্কা দেয়ার সাহস পায়। সালমানের পরে আসলো রিয়াজ, ফেরদৌস, পপি ও পূর্নিমা । কলকাতায় তখন ছিলো প্রসেনজিৎ ও ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তা। এই ঋতুপর্ণা তখন প্রতি বছর কয়েকটা করে বাংলাদেশি ছবি করতে লাগলো। বাংলাদেশের ছবিতে অশ্লীলতা ঢুকিয়েছে ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তা। এই নায়িকা আসার আগে বাংলাদেশের ছবির নায়িকারা এত কম পোশাকে নাচানাচি করতে পারতো না ছবিতে। বৃষ্টির মধ্যে নায়কের সাথে ঝাপাঝাপি করতে পারতো না। কলকাতার ঋতুপর্ণা ও বোম্বের চাঙ্কি পান্ডে এখানে এসে একের পর এক ছবিতে এইসব দেখিয়ে দর্শকদের রুচি চেঞ্জ করে দিয়েছিলো। তখন নায়িকা পপি ও নায়ক শাকিল খান (শাকিব না) তাদের দেখানো স্টাইলে শুরু করলো বৃষ্টি ভেজা অশ্লীল নাচানাচি। আসলো অশ্লীল নায়িকা মুনমুন, ময়ূরী ও নায়ক আলেকজেন্ডার বো। বাংলাদেশের ছবিতে এই শুরু অশ্লীলতার যুগ। রিকশাওয়ালা ও গার্মেন্টস কর্মীরা হয়ে গেলো বাংলা ছবির মূল দর্শক।

ওদিকে কলকাতায় তখন প্রসেনজিৎ ও ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তা ছাড়া কোনো নায়ক-নায়িকাই বলতে গেলে ছিলো না। তখন বাংলাদেশের ফেরদৌস গিয়ে কলকাতার ছবির হাল ধরলো। একটা সময় কলকাতায় ফেরদৌস ছাড়া কোনো ছবি হিট হতো না। অনেক পরে আসলো জিৎ, দেবেরা। এখন ফেরদৌস মধ্যবয়সী। তাকে দিয়ে নায়কের চরিত্র করানো হয় না এখন। নায়কের বড় ভাইয়ের চরিত্র দেয়া হয়।

আর এদিকে রিয়াজ-শাবনূর ও রিয়াজ-পূর্নিমা জুটি কিছু বছর দর্শক ধরে রাখলো। এরপরে মান্না-মৌসুমী জুটি ছিলো জনপ্রিয়। মান্না (ঢাকার সানি দেওল) মারা যাওয়ার পরে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র একেবারে ধ্বংশ হয়ে গেলো। শাকিব খান ও অপু বিশ্বাসের ছবি ভদ্র, শিক্ষিত শ্রেনী দেখে না। এদের ছবিতো এখন রিকশাওয়ালারাও দেখে না। শাকিব খান একেবারে মেয়েলী স্বভাবের গে এক নায়ক। ঠোঁটে শুটিং করা ছাড়াও সারাদিন লিপস্টিক লাগিয়ে রাখে। সম্পূর্ন বস্তি থেকে উঠে আসছে এই নায়ক। লেখাপড়াও বেশি করে নাই। তাকে দিয়ে ভালো কোনো কাজ আশা করাটাও ভুল।

অন্যদিকে এখন কলকাতার ছবি এত উপরে উঠে গেছে যে বাংলাদেশের ছবি সেই পর্যায়ে আরো ১০ বছরেও যেতে পারবে কিনা সন্দেহ। আমাদের ছবিতো প্রায় ধ্বংশের দ্বারপ্রান্তে। আমি বলবো ধ্বংশই হয়ে গেছে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র।

জহির রায়হান, আলমগীর কুমকুম, দিলীপ বিশ্বাস, তারেক মাসুদের মতো পরিচালকেরা আর নাই। তা না হলে বাংলাদেশের ছবির হয়তো এরাই মোড় ঘুরিয়ে দিতো।
 
Last edited:
বাংলাদেশের ছবির স্বর্ন যুগ ছিলো ৭০ এর দশক। ৭০ এর দশকের ছবিগুলোর সাথে কলকাতার সেই সময়ের ছবি কোনো পাত্তাই পেতো না। রাজ্জাক-কবরী ও শাবানা-আলমগীর এর সাথে পাল্লা দেয়ার মতো কোনো জুটিই তখন ছিলো না কলকাতায়।

Bhai 70s was Golden period of Tollywood. Takhon movie direct korto Satyajit Ray, Ritwik Ghatak, Mrinal Sen, Tapan Sinha, Bimal Roy era. Obhinoy Korto, Uttam, Suchitra, Soumitra, Supriya, Sabitri, Sharmila Tagore, Utpal Dutta and many other luminaries. Gaan gaito Hemanta, Manna dey, Kishore Kumar, Shyamal Mitra, Sandhya Mukherjee etc.
During this period, Bengali cinema enjoyed a large, even disproportionate, representation in Indian cinema, and produced film directors like Satyajit Ray, who was an Academy Honorary Award winner, and the recipient of India's and France's greatest civilian honours, the Bharat Ratna and Legion of Honor respectively, and Mrinal Sen, who is the recipient of the French distinction of Commander of the Order of Arts and Letters and the Russian Order of Friendship.

Indian Bengali movies had a global presence back then. Even Bollywood, let alone BD movie industry was shadowed by it.

Cinema of West Bengal - Wikipedia, the free encyclopedia
 
Bhai 70s was Golden period of Tollywood. Takhon movie direct korto Satyajit Ray, Ritwik Ghatak, Mrinal Sen, Tapan Sinha, Bimal Roy era. Obhinoy Korto, Uttam, Suchitra, Soumitra, Supriya, Sabitri, Sharmila Tagore, Utpal Dutta and many other luminaries. Gaan gaito Hemanta, Manna dey, Kishore Kumar, Shyamal Mitra, Sandhya Mukherjee etc.


Indian Bengali movies had a global presence back then. Even Bollywood, let alone BD movie industry was shadowed by it.

Cinema of West Bengal - Wikipedia, the free encyclopedia
tollywood stands for south industry :sick:
 
Back
Top Bottom