BDforever
ELITE MEMBER
- Joined
- Feb 12, 2013
- Messages
- 14,387
- Reaction score
- 8
- Country
- Location
short translation:
Identified 5 terrorists were missing for long time. After knowing their kids were involved in terror attacks, have shocked those families.
Families of those terrorists have no interest to take dead bodies.
-----
গুলশান হামলার পর উদ্ধার অভিযানে নিহত পাঁচ জঙ্গির নিশ্চিত হলেও মরদেহ নিতে আগ্রহ দেখাচ্ছে না পরিবার। জঙ্গি তদারকি সংস্থা- সাইট ইন্টেলিজেন্সে প্রকাশিত সশস্ত্র ছবির সাথে নিজের সন্তানের চেহারার মিল দেখে হতবাক অনেক অভিভাবক। পরিবারের সদস্যদের বিশ্বাসই হচ্ছে না তাদের সন্তান রাতরাতি হয়ে ওঠেছে ভয়ংকর খুনি।
স্কলাস্টিকা স্কুল থেকে ও লেভেল পাশ করে এ লেভেলে ভর্তির প্রস্তুতি নেয়া শিক্ষার্থী মীর সামিহ মোবাশ্বির। গত ২৯ ফেব্রুয়ারি কোচিংয়ের কথা বলে বাসা থেকে বেরিয়ে নিরুদ্দেশ।
গুলশান হামলার পর জঙ্গি কার্যক্রম তদারিক সংস্থা সাইট ইন্টেলিন্স যে পাঁচ জঙ্গির ছবি প্রকাশ করে, তার একজনের ছেলের চেহারার মিল পাওয়ার পরও তা বিশ্বাস করতে করতে পারছেন না মোবাশ্বিরের বাবা। ছেলের মরদেহ নিতেও আগ্রহ নেই তার।
সাইট ইন্টেলিজেন্সে প্রকাশিত জঙ্গিদের ছবির একজন নগর আওয়ামী লীগের সাবেক যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ইমতিয়াজ খান বাবুলের ছেলে রোহান ইমতিয়াজ।
পরিবারের সদস্যরা এই ছবি দেখে ছেলেকে শনাক্ত করলেও অপারেশনে নিহত জঙ্গিদের মরদেহের সাথে মিল কম। রোহান মারা গেছেন তাও বিশ্বাস করতে পারছেন না।
বগুড়ার শাজাহানপুরের বাসিন্দা আবু হোসেন ও পিয়ারা বেগম দম্পতির ছেলে খায়রুল ইসলাম। স্থানীয় একটি মাদ্রাসা থেকে দাখিল পাশ করে ঢাকায় চলে আসেন। বছরখানেক ধরে যোগাযোগ ছিলো না পরিবারের সাথে। তবে তারা স্বীকার করছেন, সাইট ইন্টেলিজেন্সে প্রকাশিত ছবির সাথে পুলিশের সরবরাহ করা নিহত সন্ত্রাসী খাইরুলের ছবির মিল আছে ।
আর বগুড়ার ধুনট উপজেলার কয়াগ্রামের কৃষক বদিউজ্জামানের ছেলে শফিউল ইসলাম উজ্জল। গত ২ জানুয়ারি তাবলিগ জামাতে যাওয়ার কথা বলে নিরুদ্দেশ হন উজ্জল। পরিবারের সদস্যরা তাদের ছবি শানাক্ত ও পরিচয় নিশ্চিত করেছে পুলিশকে। তবে এই দুইজনের মরদেহ নেওয়ার ব্যাপারে পরিবারেরও আগ্রহ কম।
এদিকে ধনাঢ্য ব্যবসায়ীর ছেলে নিবরাস ইসলামের উত্তরার বাসায় গিয়েও পুলিশ খোঁজ খবর নিয়েছে বলে জানা গেছে। তবে তার মরদেহ নেয়ার ব্যাপারে পরিবারের সদস্যদের মনোভাব জানা যায়নি। নিহত ৫ মরদেহ আছে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের হিমঘরে।
http://www.independent24.tv/জঙ্গিদের-মরদেহ-নিতে-আগ্র/
Identified 5 terrorists were missing for long time. After knowing their kids were involved in terror attacks, have shocked those families.
Families of those terrorists have no interest to take dead bodies.
-----
গুলশান হামলার পর উদ্ধার অভিযানে নিহত পাঁচ জঙ্গির নিশ্চিত হলেও মরদেহ নিতে আগ্রহ দেখাচ্ছে না পরিবার। জঙ্গি তদারকি সংস্থা- সাইট ইন্টেলিজেন্সে প্রকাশিত সশস্ত্র ছবির সাথে নিজের সন্তানের চেহারার মিল দেখে হতবাক অনেক অভিভাবক। পরিবারের সদস্যদের বিশ্বাসই হচ্ছে না তাদের সন্তান রাতরাতি হয়ে ওঠেছে ভয়ংকর খুনি।
স্কলাস্টিকা স্কুল থেকে ও লেভেল পাশ করে এ লেভেলে ভর্তির প্রস্তুতি নেয়া শিক্ষার্থী মীর সামিহ মোবাশ্বির। গত ২৯ ফেব্রুয়ারি কোচিংয়ের কথা বলে বাসা থেকে বেরিয়ে নিরুদ্দেশ।
গুলশান হামলার পর জঙ্গি কার্যক্রম তদারিক সংস্থা সাইট ইন্টেলিন্স যে পাঁচ জঙ্গির ছবি প্রকাশ করে, তার একজনের ছেলের চেহারার মিল পাওয়ার পরও তা বিশ্বাস করতে করতে পারছেন না মোবাশ্বিরের বাবা। ছেলের মরদেহ নিতেও আগ্রহ নেই তার।
সাইট ইন্টেলিজেন্সে প্রকাশিত জঙ্গিদের ছবির একজন নগর আওয়ামী লীগের সাবেক যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ইমতিয়াজ খান বাবুলের ছেলে রোহান ইমতিয়াজ।
পরিবারের সদস্যরা এই ছবি দেখে ছেলেকে শনাক্ত করলেও অপারেশনে নিহত জঙ্গিদের মরদেহের সাথে মিল কম। রোহান মারা গেছেন তাও বিশ্বাস করতে পারছেন না।
বগুড়ার শাজাহানপুরের বাসিন্দা আবু হোসেন ও পিয়ারা বেগম দম্পতির ছেলে খায়রুল ইসলাম। স্থানীয় একটি মাদ্রাসা থেকে দাখিল পাশ করে ঢাকায় চলে আসেন। বছরখানেক ধরে যোগাযোগ ছিলো না পরিবারের সাথে। তবে তারা স্বীকার করছেন, সাইট ইন্টেলিজেন্সে প্রকাশিত ছবির সাথে পুলিশের সরবরাহ করা নিহত সন্ত্রাসী খাইরুলের ছবির মিল আছে ।
আর বগুড়ার ধুনট উপজেলার কয়াগ্রামের কৃষক বদিউজ্জামানের ছেলে শফিউল ইসলাম উজ্জল। গত ২ জানুয়ারি তাবলিগ জামাতে যাওয়ার কথা বলে নিরুদ্দেশ হন উজ্জল। পরিবারের সদস্যরা তাদের ছবি শানাক্ত ও পরিচয় নিশ্চিত করেছে পুলিশকে। তবে এই দুইজনের মরদেহ নেওয়ার ব্যাপারে পরিবারেরও আগ্রহ কম।
এদিকে ধনাঢ্য ব্যবসায়ীর ছেলে নিবরাস ইসলামের উত্তরার বাসায় গিয়েও পুলিশ খোঁজ খবর নিয়েছে বলে জানা গেছে। তবে তার মরদেহ নেয়ার ব্যাপারে পরিবারের সদস্যদের মনোভাব জানা যায়নি। নিহত ৫ মরদেহ আছে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের হিমঘরে।
http://www.independent24.tv/জঙ্গিদের-মরদেহ-নিতে-আগ্র/
Last edited: