What's new

Domestic tourist number increases to 10 million in 2016 year.

Homo Sapiens

ELITE MEMBER
Joined
Feb 3, 2015
Messages
9,641
Reaction score
-1
Country
Bangladesh
Location
Bangladesh
Domestic tourist number increases to 10 million in 2016 year.
Updated: September 27, 2017 02:06


The government has announced tourism year 2016 to attract tourists, but the arrival of foreign tourists has not increased too much. For this reason the concerned people have blamed various incidents including militant attacks, foreign killings, travel restrictions of different countries. So the emphasis is on the internal tourists.

Civil Aviation and Tourism Ministry sources said 0.6 million foreign tourists arrived in 2016. No information was found about how many of them came to Bangladesh with the purpose of real tourism. But the internal tourists are growing steadily, which is currently reached 10 million.

Asked to know Kaler Kantho, Civil Aviation and Tourism Minister Rashed Khan Menon said, "Last year six lakh tourists came to the country. Our tourism year will last until 2018. We hope that the arrival of tourist arrival will increase further, "he said." We are seeing good prospects in domestic tourism. Last year, 10 million people visited various tourist destinations within the country. For this, we are insisting on domestic tourism as well as domestic tourism.

Meanwhile, a survey of Bangladesh Bureau of Statistics revealed that the contribution of the tourism sector to the country's economy is Tk.160 billion, which is only one and a half percent of GDP. Only 6 lakh tourists come to Bangladesh every year and 1.5 million out of Bangladesh However, due to lack of tourism related infrastructure, good transport system, hotel-motel and modern facilities, some of the tourism sectors of the country have not been able to move forward.

Asked about the University of Tourism and Hospitality Management Department Professor Dr. Saqir Ahmed told Kaler Kantho that there is good potential of domestic tourism in the country. Now people go on tourism tourism during the holiday. However, connectivity and infrastructure with tourism centers are very inadequate. Again tourism spot-centered facilities are not very good.

If you can overcome these problems, then good income from internal tourism will be possible. He thinks 'Tourism Development Fund' is needed to improve the infrastructure of the country's tourism sector.

Meanwhile, Bangladesh Tourism Board sources said that in the first meeting of the National Steering Committee in the Secretariat on April 27, 2016, the Tourism Year was announced for the development of tourism and to make Bangladesh an attractive tourist destination throughout the world. In the meeting chaired by Finance Minister AMA Muhith, Chairman of the Committee, the meeting was held in the presence of Civil Aviation and Tourism Minister Rashed Khan Menon, officials of various ministries, representatives of the Bangladesh Tourism Board and representatives of various organizations. Apart from this, the demand for allocation of Tk 15 crore for pre-preparatory activities was made. But according to the demand, the allocation was not stated, said ministry officials.

Professor Dr. According to Saqir Ahmed, the emergence of tourism industry like Bangladesh requires an aggressive investment in the development of tourism infrastructure, which has not happened. Again, private investment did not come too much. For this reason, initiative will be taken to bring big investments through public-private partnership.

Asked about the Bangladesh Tourism Board (BTB) governing body member Jamiul Ahmed told Kaler Kantho yesterday, "The work we are undertaking in tourism so far is not a fundamental task. The very next thing about the promotion Prior to tourism products to be fixed. For this reason, it will be developed and preserved by identifying tourism products. Without these, marketing will not be successful.

Bangladesh Inbound Tour Operators Association president Rezaul Ekram said to Kaler Kantha, "The ambitious plan to bring 10 lakh tourists, there is not much activity in implementation. We have no homework. But hopefully, the government gave some budgets. But, depending on the skill of the concerned organizations, we will get the benefit. "He said, now we should work 24 hours fast task force. Many creative people in the private sector will also be involved in government work.

Rashed Khan Menon talked about the hopes of the country's tourism sector despite all this. He said that Bangladesh has been working as the elected Vice Chairperson of UNWTO Commission for South Asia (CSA) for the next two terms. Bangladesh has been elected as chair of the CSA at the 22nd World Congress of the organization held in Chengdu, China. Apart from this, the committee has been included as a member of the committee formed to form the Global Code of Ethics, which is very honorable. The 10th OIC International Conference of Tourism Ministers is going to be held in Dhaka on November 12-14, so that representatives from around 57 member countries will participate. He said that the important event of tourist tourism in Bangladesh has already been held at Bangladesh's Buddhist Tourism Circuit Conference, the Patna New Tourism Fountain Conference, UNWTO Joint Commission Meeting in Bangladesh. These carry signatures of Bangladesh going forward in the tourism sector.

Various events on the occasion of World Tourism Day: Like every other year in the world, world tourism day-2013 will be celebrated today as a result of huge enthusiasm in Bangladesh. This year's theme is 'Tour for Development in Sustainable Tourism' or 'Sustainable Tourism-Development Medium'. This theme exposes the important contributions of tourism to economic and social development. World Tourism Organization (UNWTO) is being celebrated as the International Year of Sustainable Tourism for Development by 2017, which is highly relevant to the theme.

President on the occasion of the tourism day. Abdul Hamid and Prime Minister Sheikh Hasina gave separate statements. Roads and star hotels in Dhaka are colorfully arranged.

Ministry of Civil Aviation and Tourism, Bangladesh Tourism Board, Bangladesh Tourism Corporation, has taken 12 days program to celebrate the day. Among them, the procession from Fisheries Building to TSC at 8:30 am, TSC auditorium at 9:30 am, Rabindrosarobar fair and cultural program organized by ATJFB at 3pm, Asian Tourism Fair at Bashundhara Convention Center from September 28 to September 30. Aircraft and Tourism Minister Rashed Khan Menon invited everyone to participate in these programs.

আপডেট : ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ০২:০৬
ভরসা এখন অভ্যন্তরীণ পর্যটক


020656kalerkantho-27-09-2017-34.jpg


পর্যটক আকর্ষণে সরকার ২০১৬ সালকে পর্যটন বর্ষ ঘোষণা করলেও বিদেশি পর্যটক আগমন খুব একটা বাড়েনি। এ জন্য জঙ্গি হামলা, বিদেশি হত্যা, বিভিন্ন দেশের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞাসহ নানা ঘটনাকে দায়ী করেছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। তাই অভ্যন্তরীণ পর্যটকের প্রতি বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে।

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ২০১৬ সালে ছয় লাখ বিদেশি পর্যটক এসেছে। এর মধ্যে কতজন প্রকৃত পর্যটনের উদ্দেশ্য নিয়ে বাংলাদেশে এসেছে—সে সম্পর্কে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে অভ্যন্তরীণ পর্যটক বাড়ছে ধারাবাহিকভাবেই, যা বর্তমানে এক কোটিতে পৌঁছেছে।

জানতে চাইলে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘গত বছর দেশে ছয় লাখ পর্যটক এসেছে। আমাদের পর্যটন বর্ষ ২০১৮ সাল পর্যন্ত চলবে। আমরা আশা করছি, পর্যটক আগমনের হার আগামীতে আরো বাড়বে।’ তিনি বলেন, ‘অভ্যন্তরীণ পর্যটনে আমরা ভালো সম্ভাবনা দেখছি। গত বছর দেশের ভেতরে এক কোটি মানুষ বিভিন্ন পর্যটন গন্তব্য ভ্রমণ করেছে। এ জন্য আমরা বিদেশি পর্যটকের পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ পর্যটনে জোর দিচ্ছি।’

এদিকে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর এক জরিপে দেখা গেছে, দেশের অর্থনীতিতে পর্যটন খাতের অবদান ১৬ হাজার কোটি টাকা, যা জিডিপির মাত্র দেড় শতাংশ। প্রতিবছর বাংলাদেশ ভ্রমণে আসে মাত্র ৬ লাখ পর্যটক আর বাংলাদেশ থেকে বিদেশে যায় ১৫ লাখ। তবে পর্যটনসংশ্লিষ্ট দুর্বল অবকাঠামো, ভালো যাতায়াতব্যবস্থা, হোটেল-মোটেলসহ আধুনিক সুযোগ-সুবিধার অভাবে দেশের পর্যটন খাত খুব একটা এগোতে পারছে না বলে মনে করছেন কেউ কেউ।

জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. সাকের আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, দেশে অভ্যন্তরীণ পর্যটনের ভালো সম্ভাবনা আছে। এখন ছুটির দিনে মানুষ বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে ঘুরতে যায়। তবে পর্যটন কেন্দ্রগুলোর সঙ্গে কানেকটিভিটি এবং অবকাঠামো খুবই অপ্রতুল। আবার পর্যটন স্পটকেন্দ্রিক সুযোগ-সুবিধার মান খুব একটা নেই।

এসব সমস্যা দূর করতে পারলে অভ্যন্তরীণ পর্যটন থেকেই ভালো আয় করা সম্ভব হবে। দেশের পর্যটন খাতের অবকাঠামো উন্নয়নে ‘ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট ফান্ড’ প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি।

এদিকে বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ড সূত্র জানায়, পর্যটনশিল্পের বিকাশ ও সারা বিশ্বে বাংলাদেশকে একটি আকর্ষণীয় পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে তুলে ধরতে গত ২৭ এপ্রিল সচিবালয়ে জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটির প্রথম বৈঠকে ২০১৬ সালকে পর্যটন বর্ষ ঘোষণা করা হয়। কমিটির চেয়ারম্যান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেননসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা, বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ড ও বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে তিন বছরব্যাপী পর্যটন বর্ষ পালনে ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়। এর বাইরে প্রাক-প্রস্তুতিমূলক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের জন্য ১৫ কোটি টাকা বরাদ্দের দাবি জনানো হয়। কিন্তু চাহিদা অনুযায়ী বরাদ্দ পাওয়া যায়নি বলেন জানান মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।

প্রফেসর ড. সাকের আহমেদে মতে, বাংলাদেশের মতো পর্যটনশিল্পের উদীয়মান দেশের প্রাথমিক পর্যায়ে পর্যটন অবকাঠামো উন্নয়নে আগ্রাসী বিনিয়োগ প্রয়োজন, যেটা হয়নি। আবার বেসরকারি বিনিয়োগও তেমন আসেনি। এ জন্য পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের মাধ্যমে বড় বড় বিনিয়োগ আনার উদ্যোগ নিতে হবে।

জানতে চাইলে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড (বিটিবি) গভর্নিং বডির সদস্য মো. জামিউল আহমেদ গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আমরা এখন পর্যন্ত পর্যটন নিয়ে যে কাজ করছি, তা কোনো মৌলিক কাজ নয়। প্রচার অনেক পরের কথা। আগে পর্যটন পণ্য ঠিক করতে হবে। এ জন্য পর্যটন পণ্য চিহ্নিত করে এর উন্নয়ন ও সংরক্ষণ করতে হবে। এগুলো না করে বিপণনে সফলতা পাওয়া যাবে না।’

বাংলাদেশ ইনবাউন্ড ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রেজাউল একরাম কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘১০ লাখ পর্যটক আনার যে উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা, এর বাস্তবায়নে খুব একটা সক্রিয়তা দেখা যাচ্ছে না। আমাদের কোনো হোমওয়ার্ক নেই। তবে আশার কথা, সরকার কিছু বাজেট দিয়েছে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর এই অর্থ ব্যয়ের দক্ষতার ওপর নির্ভর করবে আমরা কতটুকু সুফল পাব।’ তিনি বলেন, এখন আমাদের দ্রুত টাস্কফোর্স করে ২৪ ঘণ্টা কাজ করা উচিত। বেসরকারি খাতের প্রচুর সৃজনশীল মানুষকেও সরকারি কাজে যুক্ত করতে হবে।

এত কিছুর পরও দেশের পর্যটন খাত নিয়ে আশার কথা বললেন রাশেদ খান মেনন। তিনি বলেন, পর পর দুই মেয়াদে ইউএনডাব্লিউটিও কমিশন ফর সাউথ এশিয়ার (সিএসএ) নির্বাচিত ভাইস চেয়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে বাংলাদেশ। এবার চীনের চেংদুতে অনুষ্ঠিত সংস্থার ২২তম ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে সিএসএর চেয়ার নির্বাচিত হয়েছে বাংলাদেশ। এ ছাড়া সংস্থার গ্লোবাল কোড অব এথিকস প্রণয়নের জন্য গঠিত কমিটিতে বাংলাদেশকে সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়ছে, যা খুবই সম্মানের। আগামী ১২ থেকে ১৪ নভেম্বর ঢাকায় দশম ওআইসি ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অব ট্যুরিজম মিনিস্টারস অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, যাতে প্রায় ৫৭টি সদস্য দেশের প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন। তিনি বলেন, ইতিমধ্যে বাংলাদেশে পর্যটনশিল্পের গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট বুড্ডিস্ট ট্যুরিজম সার্কিট কনফারেন্স, পাটা নিউ ট্যুরিজম ফন্টেয়ার সম্মেলন, ইউএনডাব্লিউটিওর জয়েন্ট কমিশন মিটিং বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এগুলো পর্যটন খাতে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার স্বাক্ষর বহন করে।

বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে নানা আয়োজন : প্রতিবছরের মতো এবারও বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে আজ বিশ্ব পর্যটন দিবস-২০১৭ পালন করা হবে। এ বছরের মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘সাসটেইনেবল ট্যুরিজমে ট্যুর ফর ডেভেলপমেন্ট’ বা ‘টেকসই পর্যটন-উন্নয়নের মাধ্যম’। অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে পর্যটনশিল্পের গুরুত্বপূর্ণ অবদানেরই বহিঃপ্রকাশ এই প্রতিপাদ্য। বিশ্ব পর্যটন সংস্থা (ইউএনডাব্লিউটিও) কর্তৃক ২০১৭ সালকে ইন্টারন্যাশনাল ইয়ার অব সাসটেইনেবল ট্যুরিজম ফর ডেভেলপমেন্ট হিসেবে পালন করা হচ্ছে, যা প্রতিপাদ্যের সঙ্গে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক।

পর্যটন দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। ঢাকার সড়কদ্বীপ ও তারকা হোটেলগুলোকে বর্ণাঢ্যভাবে সাজানো হয়েছে।

দিবসটি উদ্‌যাপন উপলক্ষে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড, বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন ১২ দিনের কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে আজ সকাল সাড়ে ৮টায় মত্স্য ভবন থেকে টিএসসি পর্যন্ত শোভাযাত্রা, সকাল সাড়ে ৯টায় টিএসসি অডিটরিয়ামে আলোচনাসভা, বিকেল ৩টায় এটিজেএফবি আয়োজিত রবীন্দ্রসরোবরে মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার। বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন এসব কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের জন্য সবাইকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
 
. . . .
In a country of 160 million, why is domestic tourism only 10 million?

India's domestic tourism is over 1.5 billion.

http://tourism.gov.in/sites/default/files/Other/India Tourism Book English.pdf
Our domestic tourist count is not like of India where any inter-state traveler is counted as as a domestic tourist.Many of these Indian domestic tourist are inter state temple visitor or pilgrims.Many others also visit one state to another for medical, shopping or other reason. These type of visit will not be counted as domestic tourism in Bangladesh.If any Bangladeshi from Dhaka goes to Chittagong and pray in some mosque there or do shopping or get treatment in a hospital, he/she will not be counted as a domestic tourist.We only count tourist exclusively to those who travel to a recognized tourist spot for the sole purpose of travel.Suppose, if a person from Dhaka goes to Coxs bazar sea beach, then he will be regarded as a domestic tourist.

India is a federal state and each state keep count of domestic tourist arrival.Tamil Nadu receive highest number of domestic tourist, more than 300 million.Many of these tourist are temple visitor, medical tourist, shopping tourist from other states.These things will not be counted as tourism in Bangladesh as we have no state.We are a unitary country and have no sub national inter state data on domestic tourist arrival.So 10 million is the genuine tourist who visit recognized tourist spots.
 
.
Our domestic tourist count is not like of India where any inter-state traveler is counted as as a domestic tourist.Many of these Indian domestic tourist are inter state temple visitor or pilgrims.Many others also visit one state to another for medical, shopping or other reason. These type of visit will not be counted as domestic tourism in Bangladesh.If any Bangladeshi from Dhaka goes to Chittagong and pray in some mosque there or do shopping or get treatment in a hospital, he/she will not be counted as a domestic tourist.We only count tourist exclusively to those who travel to a recognized tourist spot for the sole purpose of travel.Suppose, if a person from Dhaka goes to Coxs bazar sea beach, then he will be regarded as a domestic tourist.

India is a federal state and each state keep count of domestic tourist arrival.Tamil Nadu receive highest number of domestic tourist, more than 300 million.Many of these tourist are temple visitor, medical tourist, shopping tourist from other states.These things will not be counted as tourism in Bangladesh as we have no state.We are a unitary country and have no sub national inter state data on domestic tourist arrival.So 10 million is the genuine tourist who visit recognized tourist spots.

If they are visiting temples in Tamilnadu, they are tourists just like any foreign tourist visiting temples in India. When I go to Dubai, i go to shop, so if i am counted as a tourist there then i should be counted as tourist if i go to other state to specifically shop.

If a foreigner comes to India to undergo a treatement, if he is counted as a tourist, then any one visiting other state for the same purpose is to be treated as one too.

In my opinion, a tourist is someone who visits a place not on family obligation but rather as a vacation or work.But I consent, Bangladesh does have it tough to define a domestic tourist unlike India. Also may be therein't many places deem visiting.
 
.
In my opinion, a tourist is someone who visits a place not on family obligation but rather as a vacation or work.But I consent, Bangladesh does have it tough to define a domestic tourist unlike India.
Yes, definition of domestic tourist in BD will not be as broad as in India due to unitary nature.
Also may be therein't many places deem visiting.
There are 750 recognized tourist destination in BD. We have 3 world heritage sites and another 5 sites in tentative list of UNESCO.
 
Last edited:
.
Yes, definition of domestic tourist in BD will not be as broad as in India due to unitary nature.

There are 750 recognized tourist destination in BD and 3 world heritage site.

Okay, then may be domestic tourism will gradually pick up to match the potential. Good luck.
 
.
PSX_20170421_063625.jpg

মিরসরাই এর ‘মহামায়া লেক’ এলাকা ঘিরে গড়ে তোলা হচ্ছে আধুনিক ও সমন্বিত পর্যটন জোন।
মিরসরাই এর ‘মহামায়া লেক’ এলাকা ঘিরে গড়ে তোলা হচ্ছে আধুনিক ও সমন্বিত পর্যটন জোন।
এপ্রিল ২১, ২০১৭ ভ্রমণ

সিলনিউজ২৪.কমঃ পর্যটনের সুবিধা কাজে লাগিয়ে উদ্ভিদ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের জন্য চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার মহামায়া লেক এলাকা ঘিরে বড় একটি প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে।

প্রায় ২৫ কোটি টাকার এ প্রকল্পের আওতায় মহামায়ায় আনা হবে দেশি-বিদেশি পাখি, রোপণ করা হবে বিলুপ্ত প্রজাতির নানা উদ্ভিদ, নির্মাণ করা হবে ঝুলন্ত সেতু দর্শনার্থীদের জন্য লেকের পানিতে থাকবে ভাসমান বোট, গড়ে তোলা হবে পর্যটক টাওয়ার, সংস্কার করা হবে প্রাকৃতিক ঝর্ণাগুলোও।

ফলে সংরক্ষিত হবে বিলুপ্ত প্রজাতির উদ্ভিদ ও প্রাণী। বাড়বে কর্মসংস্থান ও ইকো-ট্যুরিজমের সুবিধা। এর আওতায় মিরসাইয়ের নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক পরিবেশে প্রায় দুই হাজার একর এলাকা নিয়ে গড়ে তোলা হচ্ছে আধুনিক ও সমন্বিত পর্যটন জোন।

এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা আ ন ম আবদুল ওয়াদুদ জানিয়েছেন, মহামায়াকে ঘিরে আধুনিক পর্যটন এলাকা গড়ে তোলার জন্য একটি প্রকল্প প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে সম্প্রতি তিনজন মন্ত্রী প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করেন।প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে কর্মসংস্থানের সুযোগসহ সরকারের রাজস্ব আয়ও বাড়বে। বিকশিত হবে ইকো-ট্যুরিজমও।

চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, মিরসরাই উপজেলার রামগড়-সীতাকুণ্ড ফরেস্টের দুই হাজার একর এলাকা নিয়ে এ আধুনিক পর্যটন জোন গড়ে তোলা হবে।

২৪ কোটি ৯৯ লাখ টাকার এ প্রকল্পের অধীনে ২০০ হেক্টর এলাকায় দুষ্প্রাপ্য ও বিলুপ্ত দেশীয় প্রজাতির বনায়ন, ২০০ হেক্টর দেশীয় প্রজাতির ফলদ বৃক্ষের বনায়ন, ৫০ হেক্টর ঔষধি বৃক্ষের বনায়ন, ৫০ হেক্টর শোভাবর্ধনকারী বৃক্ষের বনায়ন, ৭০০ মিটার দীর্ঘ সীমানা প্রাচীর নির্মাণ, ২৫০ মিটার দীর্ঘ দুটি ঝুলন্ত সেতু, তিনতলা বিশিষ্ট পর্যবেক্ষণ টাওয়ার নির্মাণ, ২০০ মিটার অভ্যন্তরীণ রাস্তা নির্মাণ, ১০০ জনের ধারণক্ষমতা সম্পন্ন ফ্লটিং ভেসেল, কচ্ছপ প্রজনন ক্ষেত্র তৈরি, জলজ পক্ষিশালা নির্মাণ, কেন্দ্রীয় পানি সরবরাহ, পর্যটকদের জন্য শেডসহ খাবার পানি সরবরাহ ও প্রবেশমুখে আরসিসি গাইড ম্যাপ করা হবে।

প্রকল্প প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর পরিপ্রেক্ষিতে চলতি বছরের ৩০ মার্চ প্রকল্প এলাকা পরির্দশন করেন গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, পরিবেশ ও বনমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু এবং পানিসম্পদ মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। এ সময় তারা ইঞ্জিনচালিত বোটে মহামায়া লেক এলাকা ঘুরে দেখেন। পরির্দশনকালে বন ও পরিবেশমন্ত্রী মহামায়া এলাকায় পর্যটকদের জন্য কেবলকার ও টাওয়ার নির্মাণেরও ঘোষণা দেন।

প্রায় ২০০ হেক্টর আয়তনের জলাশয়, মহামায়া গুহা, মনোমুগ্ধকর ঝর্ণা, বিভিন্ন প্রজাতির বিরল জলজ পাখি, বিরল ও শোভাবর্ধনকারী উদ্ভিদসহ মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দর্শনে প্রতিদিন দেশি-বিদেশি পর্যটকরা আসছেন মহামায়া লেক এলাকায়।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মিরসরাইয়ের ঠাকুরদীঘি বাজারের এক কিলোমিটার পূর্বে পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত এ প্রকল্প এলাকা। এর মাধ্যমে মিরসরাইয়ের ১২০০ হেক্টর অনাবাদি জমি চাষাবাদের আওতায় আনা হয়েছে। ২০১০ সালের শেষের দিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ প্রকল্পের উদ্বোধন করেন।
https://sylnews24.com/2017/04/21/মিরসরাই-এর-মহামায়া-লেক-এল/




PSX_20170623_033703.jpg

পায়রায় নির্মাণ হচ্ছে দেশের বৃহৎ ও পূর্ণাঙ্গ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।
জুন ২৩, ২০১৭ বাংলাদেশLeave a Comment on পায়রায় নির্মাণ হচ্ছে দেশের বৃহৎ ও পূর্ণাঙ্গ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।
সংবাদটি পড়া হয়েছে : ২৭
সিলনিউজ২৪.কম: সমুদ্রকন্যা কুয়াকাটার কোল ঘেঁষে পায়রা বন্দরে এবার পূর্ণাঙ্গ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণ করতে যাচ্ছে সরকার। এজন্য গ্রহণ করা হয়েছে ‘পায়রা বিমানবন্দর নির্মাণ’ প্রকল্প। এই বিমানবন্দর থেকে শুরুতে অভ্যন্তরীণ রুটে উড়োজাহাজ চলাচল করবে। ভবিষ্যতে আন্তর্জাতিক রুটে উড়োজাহাজ চলাচলের সার্বিক দিক-বিবেচনা করে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এ প্রসঙ্গে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন এমপি বলেন, পায়রা বিমানবন্দর প্রকল্পের কাজে এখন পর্যন্ত কোনো অগ্রগতি নেই। কেবল জমি অধিগ্রহণ করার জন্য পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষকে বলা হয়েছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে শুরুতেই অভ্যন্তরীণ রুটে উড়োজাহাজ চলাচল করবে বলেও জানিয়েছেন মন্ত্রী। এর আগে পায়রা বন্দরে বিমানবন্দর নির্মাণের জন্য জমি অধিগ্রহণের প্রস্তাব দিয়ে ‘পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ’র চেয়ারম্যানকে গত ১১ এপ্রিল নির্দেশ প্রেরণ করেছে বেসরকারি বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়।

মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী প্রধান জাকিয়া আফরোজ স্বাক্ষরিত ওই প্রস্তাবে বলা হয়- ‘পায়রা সমন্বিত কার্যক্রম’ সংক্রান্ত সভায় পায়রায় বিমানবন্দর নির্মাণ্যের জন্য সম্ভাব্যতা সমীক্ষা বা যাচাই নিশ্চিত করতে জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণ করবে বেসরকারি বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। এই সিদ্ধান্তের আলোকে পায়রা সমুদ্র বন্দরে বিমানবন্দর নির্মাণের জন্য সম্ভাব্যতা সমীক্ষা বা যাচাইয়ের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। ভবিষ্যতের সার্বিক দিক-বিবেচনাপূর্বক পায়রা বন্দরে একটি পূর্ণাঙ্গ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণ করতে হলে, উত্তরে-দক্ষিণে ৮ কিলোমিটার এবং পূর্ব-পশ্চিমে ৫ কিলোমিটার, অর্থাৎ কম-বেশি ৯ হাজার ৮৮৫ একর জায়গার প্রয়োজন হবে। বিস্তারিত সম্ভাব্যতা সমীক্ষা সম্পাদনের পর জায়গার পরিমাণের বিষয়টি চূড়ান্ত করা হবে। এমতাবস্থায় ‘পায়রা বিমানবন্দর নির্মাণ’ প্রকল্পের জন্য বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ প্রস্তাবিত জমির প্রয়োজনীয় সংস্থান রাখার জন্য অনুরোধ করেছে বেসরকারি বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, এই বিমানবন্দর বাস্তবায়িত হলে দক্ষিণাঞ্চলে উন্নয়নের নতুন মাইলফলক রচিত হবে। ব্যাপক গতি আসবে পর্যটনশিল্পসহ অন্যান্য ব্যবসা-বাণিজ্যে। গড়ে উঠবে কল-কারখানাসহ ছোট বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান। হবে অর্থনৈতিক জোন। পায়রা বন্দর ছাড়াও ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসার ও পর্যটক আকর্ষণে এখানে রয়েছে সম্ভাবনাময় পর্যটন স্পট সোনারচরসহ রয়েছে শতাধিক দ্বীপ ও চর। কর্মসংস্থান হবে এ অঞ্চলের হাজার হাজার বেকার যুবকের। পাল্টে যাবে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার মান। ভবিষ্যতে ব্যবসা-বাণিজ্যে প্রসার ঘটে নতুন মেরুকরণ হবে দেশের অর্থনীতি।

এ প্রসঙ্গে পটুয়াখালী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, কুয়াকাটা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে দক্ষিণাঞ্চলের ব্যবসা বাণিজ্যে আমুল পরিবর্তন ঘটবে। কুয়াকাটায় আন্তর্জাতিক মানের বিমানবন্দর নির্মাণ করা হলে, বিদেশি পর্যটকরা সরাসরি কুয়াকাটায় আসতে পারবেন। এতে বহির্বিশ্বের ব্যবসায়ী ও পর্যটকরা এখানে আসতে আরও স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন। ফলে দক্ষিণাঞ্চল গড়ে উঠবে বিশ্বের অন্যতম পর্যটন এলাকা হিসেবে। এর সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে।

কুয়াকাটা বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্য ও কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবিএম সাদিকুর রহমান বলেন, জমি অধিগ্রহণের জন্য প্রাথমিক কাগজপত্র তৈরি করে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। পটুয়াখালীর মহিপুর থানার কুয়াকাটা ও এর পার্শ্ববর্তী ধুলাসার ইউনিয়নের চর কাউয়া, গঙ্গামতি, লতাচাপলী ইউনিয়নের সব কটি এলাকা জুড়ে হবে পর্যটন নগরী কুয়াকাটা। মহাপরিকল্পনার কাজ ২০৩০ সালের মধ্যে বাস্তবায়ন করা হবে। পরিকল্পনা মাফিক স্ট্রাকচারাল প্ল্যান ও আরবান এরিয়া প্ল্যান দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এর মধ্যে জমির ব্যবহার, পর্যটন উন্নয়ন পরিকল্পনা, যাতায়াত ও পয়ঃনিষ্কাশন পরিবেশ ব্যবস্থাপনা এই চার ধাপে বাস্তবায়ন করা হবে। সূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন
 
. . .
If they are visiting temples in Tamilnadu, they are tourists just like any foreign tourist visiting temples in India. When I go to Dubai, i go to shop, so if i am counted as a tourist there then i should be counted as tourist if i go to other state to specifically shop.

If a foreigner comes to India to undergo a treatement, if he is counted as a tourist, then any one visiting other state for the same purpose is to be treated as one too.

In my opinion, a tourist is someone who visits a place not on family obligation but rather as a vacation or work.But I consent, Bangladesh does have it tough to define a domestic tourist unlike India. Also may be therein't many places deem visiting.

They are just butthurt that actual tourists with quality forex to spend avoid BD like the plague and are dropping in number each year after hitting a relative "peak" several years back.

https://data.worldbank.org/indicator/ST.INT.ARVL?locations=BD

So the severe lack of tourism/travel even "domestic" in nature has to be down to "definition" you see, and then these same people will cry when actual PPP consumption (which accounts for such non forex based services) stays very low in BD....and then try to prop up definition of per capita income to nominal USD as though BD is some globally mercantile based country.

Its really sad that not one of their members truly knows how enough about economics 101.
 
.
They are just butthurt that actual tourists with quality forex to spend avoid BD like the plague and are dropping in number each year after hitting a relative "peak" several years back.

https://data.worldbank.org/indicator/ST.INT.ARVL?locations=BD

So the severe lack of tourism/travel even "domestic" in nature has to be down to "definition" you see, and then these same people will cry when actual PPP consumption (which accounts for such non forex based services) stays very low in BD....and then try to prop up definition of per capita income to nominal USD as though BD is some globally mercantile based country.

Its really sad that not one of their members truly knows how enough about economics 101.

Why do you have to be such a douchebag?

Let us take BD's figures at face value in that case - 1600 US dollars nominal and 4,200 PPP. The nominal is useful in some aspects as it allows the country to import more foreign goods like oil, arms and machinery. The PPP while not as high as India's figures is still growing very rapidly with high economic growth.

Now, since you say you are such an expert, would you like to explain to us supposed imbeciles what goods and services are used to measure both Indian and BD GDP/capita at PPP?
 
.
Let us take BD's figures at face value in that case - 1600 US dollars nominal and 4,200 PPP. The nominal is useful in some aspects as it allows the country to import more foreign goods like oil, arms and machinery. The PPP while not as high as India's figures is still growing very rapidly with high economic growth.

Talking more specifically about the quack posting this thread....

Now, since you say you are such an expert, would you like to explain to us supposed imbeciles what goods and services are used to measure both Indian and BD GDP/capita at PPP?

goods and services are not used to measure anything related to GDP, they are whats measured :) The broad matrix can be found on ICP website. I'll look for it later.
 
. .

Pakistan Defence Latest Posts

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom