What's new

Discuss best ways to develop Bangladesh

Yea there should be a Zakat board which will collect money and then should use those money to create jobs if its permissible... So far i know, there is order to give Zakat to poor relatives first...

Guys dont invent Islam which is Bedath listening to some hardcore fanatics and Muslims.

First Haq of your Jakat is your nearest poor relatives, 2nd Haq is your neighbour. If anything leftover give it the poor of some other areas. That is what Islam said.

For Schooll college give Washol to your government, but if your government has any alternate taxation method then leave it alone. If you still too scratchy about paying the wasol then Use the method that is described in Zakat distribution.

Dont give any money to any organization from Zakat specially where you have no control on spending. They will use that money to fatten up the Fanatics and political party or may train terrorist.

If you really like charity then eshtablish your own School, Colleges, Hospital from your own money not from Zakat.

Thanks, and Allah forgive us from Bedath..
 
Yea there should be a Zakat board which will collect money and then should use those money to create jobs if its permissible... So far i know, there is order to give Zakat to poor relatives first...

You will pay Zakat to your government and corrupt officials will digest large part of it. Help poor from your own will instead of wasting it on government. Zakat would only work if it is made a social act instead of administrative act.
 
দেশের চীন জিঞ্জিরা
নির্মাণ করে গাড়ি থেকে হেলিকপ্টার, বছরে টার্নওভার ২৫ হাজার কোটি টাকা
১ জানুয়ারি ২০১২


রাজধানী-ঘেঁষে কেরানীগঞ্জের জিঞ্জিরা এলাকা। এখানেই গড়ে উঠেছে ছোট-বড় দুই হাজার কারখানা। দুই হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ এখানে। ফ্লাস্ক থেকে শুরু করে বিশ্বখ্যাত আইফোনের নকলও তৈরি হয় এখানে। অক্ষরজ্ঞানহীন বা স্বল্পশিক্ষিত যুবকরাই মূলত ওই শিল্পের কারিগর। তাদের স্থানীয়রা ডাকেন 'ইঞ্জিনিয়ার' নামে। অমিত প্রতিভাবান এই ইঞ্জিনিয়ারদের আবিষ্কার ও উদ্ভাবন দেখলে যে-কারোর তাক লেগে যাবে। পৃথিবীর যে কোনো পণ্য বা যন্ত্রাংশ একবার দেখলেই ওই ইঞ্জিনিয়াররা হুবহু বানিয়ে দিতে পারেন। গুণেমানেও সেগুলো বিদেশি পণ্যের চেয়ে বেশি টেকসই। এ ক্ষেত্রে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা দূরে থাক উল্টো 'নকলবাজ' নামের দুর্নামের সিলমোহর মারা এই ইঞ্জিনিয়ারদের কপালে। অথচ সহযোগিতা দেওয়া গেলে এই জিঞ্জিরা হয়ে উঠতে পারে বাংলাদেশের চীন-জাপান। সংশ্লিষ্টরা জানান, বর্তমানে জিঞ্জিরাকেন্দ্রিক খুদে কারখানাগুলো থেকে বছরে অন্তত ১৫ হাজার কোটি টাকার পণ্য উৎপাদিত হচ্ছে। উৎপাদিত অনেক পণ্যই দেশের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে। জিঞ্জিরাকে অনুসরণ করে দেশজুড়ে এ রকম শিল্পকারখানা গড়ে উঠেছে ৪০ হাজারেরও বেশি। বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প মালিক সমিতি (বাইশিমাস) সূত্র জানায়, দুই হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগের হাল্কা প্রকৌশল শিল্পে বছরে টার্নওভার প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা। এ খাত থেকে সরকারের রাজস্ব আয় আড়াই শ কোটি টাকারও বেশি। এর সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে ছয় লাখ কর্মীসহ পরোক্ষভাবে জড়িয়ে আছে ৬০ লাখ লোকের জীবিকা। জিঞ্জিরা ও পাশের এলাকায় ছয়-সাত কিলোমিটারজুড়ে গড়ে উঠেছে এই ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প। তাওয়াপট্টি, টিনপট্টি, আগানগর, বাসপট্টি, কাঠপট্টি, থানাঘাট, ফেরিঘাট এলাকার বাসাবাড়ি ভাড়া নিয়ে বিস্তৃতি ঘটেছে খুদে ও হালকা শিল্প। স্থানীয়রা জানান, পৃথিবীর যে কোনো পণ্য বা যন্ত্রাংশ একবার দেখেই তা জিঞ্জিরার ইঞ্জিনিয়াররা হুবহু বানিয়ে দিতে পারেন। শুধু পণ্য তৈরি করেই ক্ষান্ত নন তারা, অল্প সময়ের মধ্যে ওই পণ্য উৎপাদনকারী মেশিনারিজ প্রস্তুত করেও তাক লাগিয়ে দেন। এমনই একজন কারিগর ১৩ বছর বয়সের কিশোর তোফায়েল হোসেন। সে বিশ্বখ্যাত 'আইফোন' ফিটিংসকারী হিসেবে কাজ করে। তোফায়েল জানায়, জিঞ্জিরার কারখানাগুলো পারে না এমন কোনো কাজ নেই। সুই, ব্লেড থেকে শুরু করে হেলিকপ্টারও তৈরি করার ক্ষমতা তাদের আছে। তোফায়েলের কথায় সায় দিলেন আইফোন ফিটিংস কারখানার মালিক শহিদুল্লাহ নিজেই। তিনি জানালেন, ১৯৭৭ সালে তার বড় ভাই নাসিরউদ্দিন সরদার লেনের বাসিন্দা সাহাবুদ্দিন ওরফে কাটাখোর সাহাবুদ্দিন একটি হেলিকপ্টার মেরামত করে তা আকাশে উড়িয়েছিলেন। কিন্তু পরে ক্যান্টনমেন্ট থেকে কড়া নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় এ কাজে তিনি আর হাত লাগাতে সাহসী হননি। বিষয়টি ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ১৯৭৭ সালের অক্টোবরের কোনো একদিন। ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের উন্মুক্ত একটি দরপত্রে অংশ নেন ভাই সাহাবুদ্দিন। ওই দরপত্রে পরিত্যক্ত লোহা-লক্কড়ের সঙ্গে দীর্ঘদিনের অকেজো সেনা হেলিকপ্টারের ভাঙাচোরা সরঞ্জামাদিও কিনে আনেন তিনি। দীর্ঘ সাত-আট মাস চেষ্টার পর প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশ প্রস্তুত ও সেটিংস করে হেলিকপ্টারটি সচল করতে সক্ষম হন তিনি। আপ্লুত শহিদুল্লাহ জানান, ১৯৭৯ সালের মাঝামাঝিতে এক বিকালে ওই হেলিকপ্টার চালু করে সাহাবুদ্দিন উড়তে থাকেন আকাশে। এ নিয়ে ব্যাপক সাড়া পড়ে। এর পরই সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে নিষেধাজ্ঞা আসে। সাহাবুদ্দিনের ছেলে শাহিন মিয়াও এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, হেলিকপ্টার বানানোর স্বপ্নসাধ অপূর্ণ রেখেই তার বাবা সাত বছর আগে মারা গেছেন। পুরান ঢাকায় সাহাবুদ্দিন পার্টস মার্কেট পরিচালনাকারী শাহিন আফসোস করে বলেন, 'কারও কোনো সহায়তার প্রয়োজন ছিল না, শুধু সরকারি অনুমতি পাওয়া গেলেই আমার বাবা নিরক্ষর হিসেবে হেলিকপ্টার তৈরির বিশ্বরেকর্ড করতে পারতেন।' দেশের অন্যতম চা-প্লান্টের নানা উপকরণ প্রস্তুতকারী রেজোয়ান বিশ্বাস জানান, অসম্ভবকে সম্ভব করার মতো অসংখ্য প্রতিভাধর দক্ষ কারিগর জিঞ্জিরার খুপরি কারখানার ঝুপড়ি ঘরে অবহেলায় পড়ে আছেন। কেউই তাদের পাশে দাঁড়ায় না। বরং 'নকলবাজ' বলে গালি দেয়। অথচ এই কারিগরদের সহায়তা দিলে বাংলাদেশে 'শিল্পবিপ্লব' করা ওয়ান-টু ব্যাপার। কয়েকদিন ধরে জিঞ্জিরায় বাংলাদেশ প্রতিদিনের একটানা অনুসন্ধানে রেজোয়ান বিশ্বাস, তোফায়েল, শহিদুল্লাহর বক্তব্যের সত্যতা মিলেছে। সরেজমিনে দেখা গেছে, জিঞ্জিরার ছিদ্র টিনের খুপরি ঘরে বসানো শিল্পকারখানায়ও সৌরবিদ্যুৎ থেকে শুরু করে কৃষি-শিল্প প্রযুক্তির সব ক্ষেত্রে অগ্রগতির অভাবনীয় চমক। সেখানে লেদ মেশিন, ওয়েল্ডিং মেশিন, ড্রিল মেশিন, হাইড্রোলিক প্রেস, পাওয়ার লুম, গ্যাসলাইনের ফিটিংস, গ্যাসের চুলা, বিভিন্ন ধরনের কনস্ট্রাকশন মেশিন, জুট-টেক্সটাইল-পেপার-সুগার মিলের যন্ত্র ও যন্ত্রাংশ তৈরি হচ্ছে অহরহ। গাড়ি, ট্রাক্টর, কৃষি যন্ত্রপাতি, টেক্সটাইল মেশিনারি, ক্যাবল, জাহাজ নির্মাণ, ব্যাটারি, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি, বেকারি ও ক্রোকারিজ মেশিনারি, সার, সাইকেলসহ নানা যন্ত্রপাতি তৈরির ক্ষেত্রে খুদে কারিগররা রীতিমতো 'বিপ্লব' সৃষ্টি করেছে। ভারত ও চীনের তুলনায় জিঞ্জিরার উৎপাদিত বেশির ভাগ পণ্যের দাম কম এবং মানেও ভালো বলে দাবি করেন সংশ্লিষ্টরা। তারা জানিয়েছেন, কিছুদিন আগেও চীন, জাপান, কোরিয়াসহ বিভিন্ন দেশের যন্ত্রাংশের একচেটিয়া দখলে ছিল দেশের বাজার। অল্প দিনের মধ্যেই জিঞ্জিরায় তৈরি যন্ত্রাংশ সেই স্থান পূরণ করে চলছে। উদ্যোক্তারা জানান, এসব কারখানায় স্যালো মেশিনের লাইনার, পিস্টন, নজেল, পাম্প, টিউবওয়েল, ট্রলি, ধান ভাঙা ও মাড়াই, আখ মাড়াইয়ের যন্ত্রসহ বিভিন্ন মেশিনারি তৈরি হচ্ছে। মোবাইল ফোনের ক্যাসিং, ব্যাটারি, চার্জারসহ নানা পার্টস তৈরি করেন তারা। শুধু তাই নয়, এখানকার ইঞ্জিনিয়াররা ফটাফট তৈরি করছেন নকল মোবাইল ফোনসেট, আইফোন পর্যন্ত। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই সরকারি অনুমোদন না পাওয়ায় নিজেদের তৈরি মূল্যবান এসব যন্ত্র-সরঞ্জামাদির গায়ে মেড ইন চীন, জাপান, কোরিয়াসহ বিভিন্ন দেশের নামে লিখে বাজারজাত করেন তারা। শিল্পকারখানার মালিকরা জানান, গত দুই দশকে 'জিঞ্জিরা শিল্প' অগ্রসর হয়েছে অনেক দূর। এখন আর তা শুধুই জিঞ্জিরা এলাকায় সীমাবদ্ধ থাকেনি, সম্প্রসারিত হয়েছে রাজধানীর আনাচে-কানাচেসহ দেশজুড়ে। রাজধানীর মীরহাজিরবাগ, মাতুয়াইল, ডেমরা, চকবাজার-লালবাগ এবং বাইরে নারায়ণগঞ্জ, বগুড়া, চট্টগ্রাম, যশোর নওয়াপাড়া অঞ্চলে গড়ে উঠেছে নানা শিল্প ইউনিট। আকাশচুম্বী ভবন নির্মাণের জন্য যেসব উপাদান ও উপকরণ এক দশক আগেও বহির্বিশ্ব থেকে নিয়ে আসা হতো, তা এখন জিঞ্জিরাতেই উৎপাদিত হচ্ছে। এসব মেশিন তৈরির খরচ এতই কম যে, এগুলো আমদানির তুলনায় এক-পঞ্চমাংশ দামে বিক্রি করতে পারেন তারা। শিল্প সেক্টরের অভিজ্ঞজনরা জানিয়েছেন, জাপান, চীন, তাইওয়ান, দক্ষিণ কোরিয়ার মতো শিল্পোন্নত সব দেশই শুরুতে হালকা প্রকৌশল খাতে সমৃদ্ধি অর্জন করেছে। এ শিল্পকে এগিয়ে নিতে প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তানে 'টাইম বাউন্ড ভিশন ডকুমেন্ট' পর্যন্ত প্রণয়ন করা হয়েছে। অথচ বাংলাদেশে সরকারিভাবে কোনো রকম সমন্বিত উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। আর এতে জিঞ্জিরা শিল্পের আকাশছোঁয়া সম্ভাবনাও মাটিচাপা পড়েছে। শিল্প মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, হালকা ও ক্ষুদ্র শিল্প বিকাশের লক্ষ্যে ১৯৮৬ সালে জিঞ্জিরা প্রকল্প গ্রহণ করে সরকার। ওই প্রকল্পের আওতায় রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের মাধ্যমে জামানতবিহীন পাঁচ কোটি টাকার ঋণসহায়তা ঘোষণা করা হয়। বিসিকের আওতায় কারখানাপ্রতি সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা ঋণ দেওয়ার বিধান রাখা হয়। উদ্যোগটির ইতিবাচক সুফল পাওয়া গেলেও তা অজ্ঞাত কারণে চলমান রাখা হয়নি। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ শিল্প কারিগরি সহায়তা কেন্দ্রের (বিটাক) পরিচালক ড. ইহসানুল করিম বলেন, হালকা প্রকৌশল শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিলে মাত্র পাঁচ বছরের মধ্যেই ৫০ লাখ তরুণের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প মালিক সমিতির সভাপতি ও এফবিসিসিআইর পরিচালক আবদুর রাজ্জাক বলেন, অবহেলা-অবজ্ঞার কাছেই গণ্ডিবদ্ধ হয়ে আছে হালকা প্রকৌশল শিল্প খাত। ঢাকা-দাউদকান্দি সড়কে মেঘনা ব্রিজের পাশে বাউশিয়া মৌজায় শিল্পপার্ক স্থাপনের জন্য সরকারকে আমরা প্রস্তাব দিয়েছি। এ ব্যাপারে শিল্পমন্ত্রী আশ্বাস দিলেও এর তেমন অগ্রগতি নেই।




Related link.
 
We need to use our Gingira graduate engineer farther and help financially and institutionally so that they can best utilize their potential .
 
We need to use our Gingira graduate engineer farther and help financially and institutionally so that they can best utilize their potential .

Thats a very wrong idea. You cant go anywhere with that. Olpo Bidya Bhoyonkor. Mind it.

Now it turned, very difficult to market Original BD made light engineering product due to Gingira reputation. They really sucks and of no use when it comes to their product line. They just copy some parts, then make that out of some low quality metal or alloys and breaks down within few days. The reason it failed due to lack of knowledge on metallergy and precision. And by the way you cant teach them either.
 
সম্ভাবনার নাম জিঞ্জিরা
২ জানুয়ারি ২০১২

বছরের প্রথমদিনে বাংলাদেশ প্রতিদিনে শীর্ষ শিরোনাম হিসেবে স্থান পেয়েছে 'দেশের চীন জিঞ্জিরা' শীর্ষক প্রতিবেদনটি। বলা হয়েছে, জিঞ্জিরায় গড়ে উঠেছে ছোট-বড় দুই হাজার কারখানা। এখানে ফ্লাস্ক থেকে শুরু করে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সমৃদ্ধ আইফোনের নকলও তৈরি হয়। যারা এগুলো তৈরি করেন তারা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় অক্ষরজ্ঞানহীন কিংবা স্বল্পশিক্ষিত। তাদের স্থানীয়ভাবে ইঞ্জিনিয়ার বলে ডাকা হলেও এ সম্বোধনের সঙ্গে পুঁথিগত শিক্ষার কোনো সম্পর্ক নেই। তবে এসব কথিত ইঞ্জিনিয়ারের আবিষ্কার ও উদ্ভাবন দেখলে যে কারোরই চোখ ছানাবড়া হওয়ার কথা। কারণ এখানে উৎপাদিত নকল পণ্যের মান কোনো কোনো ক্ষেত্রে আসল পণ্যের চেয়েও ভালো। জিঞ্জিরার কারিগররা গাড়ি ও হেলিকপ্টার নির্মাণ করেও তাক লাগিয়ে দিয়েছে। জিঞ্জিরার নকলনির্ভর প্রযুক্তি সম্পর্কে নাক সিটকানো লোকের অভাব হয়তো নেই। কিন্তু জাপান ও চীন শিল্পায়নের ক্ষেত্রে শীর্ষে উঠেছে এ পথ ধরেই। জিঞ্জিরাকেন্দ্রিক খুদে কারখানাগুলোতে বছরে ১৫ হাজার কোটি টাকার পণ্য তৈরি হলেও তাদের কাজের দৃশ্যত স্বীকৃতি নেই। বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়ই শুধু নয়, এখানে নির্মিত অনেক পণ্য বিদেশে রপ্তানিও হচ্ছে। শিল্পায়নের জিঞ্জিরা স্টাইল শুধু এলাকা বিশেষে সীমাবদ্ধ নেই, দেশজুড়ে এ ধরনের কারখানা গড়ে উঠেছে ৪০ হাজারের বেশি। বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প মালিক সমিতির মতে, দুই হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের হাল্কা প্রকৌশল শিল্পে বছরে টার্নওভার প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা। এ খাত থেকে সরকারের রাজস্ব আয়ের পরিমাণও আড়াইশ কোটি টাকার বেশি। বলা হয়, জিঞ্জিরার কারিগররা পৃথিবীর যে কোনো যন্ত্র একবার দেখলে তা হুবহু তৈরি করে দিতে পারেন। শুধু পণ্য তৈরি নয়, সে পণ্য তৈরির কলকব্জা প্রস্তুত করেও তারা তাক লাগাচ্ছেন। এক্ষেত্রে রাষ্ট্রের পৃষ্ঠপোকতা বিশেষত, তাদের উৎপাদিত পণ্যের বৈধতা মেনে নেওয়া হলে দেশে প্রযুক্তি বিপ্লবের সূচনা হবে এবং এ ধরনের আরও কারখানা গড়ে উঠবে। চীন ও জাপান এ পথ ধরেই যেহেতু শিল্পায়নে এগিয়ে গেছে, বাংলাদেশেরও তা অনুসরণ করার কথা ভাবা যেতে পারে। এ ব্যাপারে সরকার আগ্রহ দেখালে জিঞ্জিরা সম্ভাবনার আরেক নাম হিসেবে বিবেচিত হবে।
 
Thats a very wrong idea. You cant go anywhere with that. Olpo Bidya Bhoyonkor. Mind it.

Now it turned, very difficult to market Original BD made light engineering product due to Gingira reputation. They really sucks and of no use when it comes to their product line. They just copy some parts, then make that out of some low quality metal or alloys and breaks down within few days. The reason it failed due to lack of knowledge on metallergy and precision. And by the way you cant teach them either.

Copying something and make it work almost like original one is not a small thing either . it saving lot of foreign currency every year .what they lack is material need and backing so that they can market their product in their own brand name instead of marketing them illegally to market . govt can expand their helping hand to train them and use their merit . we cannot ignore the potential of illiterate man power
 
Bangladeshi politician ra khali bapsha kora r dalali kora. amar bap bola je bangladeshe sholo koti manush ar dalal hoilo unish koti :/

We must be the good politician to replace those cowards. We are the modern Sher E Bangla Aboul Kashem Fazlul Haque and the modern Maolana Abdul Hamid Khan Vashani. Come and join with us Be Vashani and Sher E Bangla to save your own territory and people.
 
Guys dont invent Islam which is Bedath listening to some hardcore fanatics and Muslims.

First Haq of your Jakat is your nearest poor relatives, 2nd Haq is your neighbour. If anything leftover give it the poor of some other areas. That is what Islam said.

For Schooll college give Washol to your government, but if your government has any alternate taxation method then leave it alone. If you still too scratchy about paying the wasol then Use the method that is described in Zakat distribution.

Dont give any money to any organization from Zakat specially where you have no control on spending. They will use that money to fatten up the Fanatics and political party or may train terrorist.

If you really like charity then eshtablish your own School, Colleges, Hospital from your own money not from Zakat.

Thanks, and Allah forgive us from Bedath..

Thanks for the better clarification.
 
সম্ভাবনার বাংলাদেশ
জিঞ্জিরার শিল্প বিপ্লব সবার প্রাণ ছুঁয়েছে

৮ জানুয়ারি ২০১২


নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলাদেশ প্রতিদিনে 'সম্ভাবনার বাংলাদেশ' শিরোনামে পাঁচ কিস্তির প্রতিবেদন দেশজুড়ে অভাবনীয় সাড়া জাগিয়েছে। ওই প্রতিবেদনসমূহে দেশের অবহেলা-অবজ্ঞায় পড়ে থাকা 'জিঞ্জিরা শিল্প' ও সেখানকার মেধাবী কারিগরদের নানা কাহিনী তুলে ধরা হয়। এরপর থেকেই অসংখ্য মানুষ সরাসরি যোগাযোগ ও টেলিফোন-মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রতিদিন কর্তৃপক্ষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন, ধন্যবাদ জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদককে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সচেতন পাঠক সমাজের পাশাপাশি ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, আমদানিকারক, ব্যাংক কর্মকর্তা, এনজিও, ধনাঢ্য ব্যক্তিরা ছাড়াও প্রবাসী বাঙালিরা একের পর এক ফোন করে, মেইল পাঠিয়ে নিজেদের অভিব্যক্তি প্রকাশ করেছেন। তারা জিঞ্জিরা শিল্পের বিস্তারে নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী পাশে দাঁড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। প্রতিবেদকের মোবাইলে ফোন করে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের অগ্রসৈনিক চট্টগ্রামের শতবর্ষী প্রখ্যাত বিপ্লবী বিনোদ বিহারী চৌধুরী বলেছেন, 'জিঞ্জিরা শিল্প বিকাশে আরেকটি বিপ্লব দরকার। জীবনের শেষ প্রান্তে এসে আমি সে বিপ্লবে অংশ নিতে চাই_আপনাদের রিপোর্টগুলো আমাকে এ প্রেরণাই দিয়েছে।' শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া নিজেই ফোন করে বলেছেন, চারদিকে হতাশার নানা খবরের মধ্যে 'বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্ভাবনার বাংলাদেশ' প্রকৃতপক্ষেই দেশবাসীর মনে বিরাট আশা জাগিয়েছে, নতুন উদ্যম এনে দিয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের অনেক কিছু আছে, মেধার সংমিশ্রণ ঘটিয়ে সফলতার দ্বারে পেঁৗছাতে হবে। নতুন বছরে সম্ভাবনার হাতছানিতে অনেকের হতাশা কেটে যাবে_স্বপ্ন দেখব, সুখী, সুন্দর সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশের। তিনি বলেন, জিঞ্জিরা শিল্প সংশ্লিষ্টদের নিয়ে বিশেষ পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ইতোমধ্যেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিপ্লবী বিনোদ বিহারীর প্রতিষ্ঠিত চট্টগ্রামের সেলফ এইড নামক উন্নয়ন সংস্থার শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা সবুজ আহমেদ ফোন করে জানিয়েছেন জিঞ্জিরার শিল্প ও কারিগরদের মাঝে মোটা অঙ্কের অর্থ সহায়তা দেওয়ার ব্যাপারে তাদের প্রতিষ্ঠান সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে প্রবাসী কুমিল্লাবাসীর পক্ষে তৌহিদুল ইসলাম মজুমদার ফিরোজ জানিয়েছেন, বাংলাদেশ প্রতিদিনে জিঞ্জিরা সংক্রান্ত সিরিজ রিপোর্টগুলো পাঠের পর সেখানে কর্মরত ১৪৩ জন প্রবাসী বাঙালি বৈঠক করেছেন। তারা 'জিঞ্জিরার শিল্প সহায়তা' বিষয়ক তহবিল গঠনের মাধ্যমে খুদে কারখানা মালিক ও কারিগরদের পুঁজি হিসেবে অর্থ সহায়তা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। চট্টগ্রামের আমদানিকারক মেজবাহউদ্দিন, মেসার্স কর্ণফুলী ট্রেডার্স, রিয়াজউদ্দিন, মিঠু চৌধুরী, শিপিং ব্যবসায়ী রফিকুল আলম, খুলনার ঠিকাদার মংলা এজেন্টস, গাজীপুরের গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের জেনারেল ম্যানেজার শওকত হোসেনসহ কয়েকশ সচেতন মানুষ জিঞ্জিরা শিল্পের জন্য নিঃস্বার্থ বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছেন। চট্টগ্রামের এক শিপিং ব্যবসায়ী নিজের নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, তিনি জিঞ্জিরার কিছু সংখ্যক কারিগর নিয়ে বিশ কোটি টাকা বিনিয়োগে পরীক্ষামূলক শিল্পোদ্যোগ নিতে চান। গাড়ির অতিপ্রয়োজনীয় এয়ার ক্লিনার ও জ্বালানি ফিল্টারের আবিষ্কারক নূরে আলম বারবার ফোন করে বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতি কৃতজ্ঞতা আর ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, 'বাংলাদেশ প্রতিদিন আমাদের খুদে কারখানার মেধাবী কারিগরদের উদ্যোগ-প্রচেষ্টার স্বীকৃতি দেওয়ায় সব দুঃখ ভুলে গেলাম। অপর উদ্যোক্তা রুহুল আমিন বলেছেন, জিঞ্জিরার শিল্প নিয়ে বহু প্রতিবেদন বিভিন্ন মিডিয়ায় হয়েছে, কিন্তু বাংলাদেশ প্রতিদিনের মতো আমাদের বাস্তব কষ্টকান্নার চিত্র কেউ ফুটিয়ে তোলেনি। জিঞ্জিরার কারিগররা ক্ষোভ প্রকাশ করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছিলেন, 'নিজেরা মেধা খাটিয়ে হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে সব ধরনের পণ্য-যন্ত্রাংশ প্রস্তুত করি_অথচ দেশীয় উদ্যোক্তারা অজ্ঞাত কারণে তা ব্যবহার করতে চান না।' এর জবাবে বাংলাদেশে ফ্রিস্টাইল, মাউন্টেন ট্র্যাকিং, ফ্লোডিং ও রোড রেসিং সাইকেল প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের পরিচালক সাহেব আলী বলেছেন_ 'কারিগরদের এ আকুতি আমাদের প্রাণ ছুঁয়ে গেছে। খুব শীঘ্রই একশ ভাগ দেশীয় যন্ত্রাংশ ব্যবহার করেই সাইকেল বানানো ও রপ্তানির সিদ্ধান্ত নিয়েছি।' ঢাকা ব্যাংক, গ্রিন্ডলেজ ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, ব্র্যাকের এসএমই ইউনিট, হুন্দাই কোম্পানির সিস্টেম শাখা, আত্দকর্মসংস্থান সৃষ্টিমূলক একাধিক এনজিও'র শীর্ষ কর্মকর্তারা দফায় দফায় ফোন করে জিঞ্জিরা শিল্পের জন্য কিছু করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন।




Related link.
 
lol zakaat board eh? it would go straight in the pocket of zakaat board members just like every ngo in bangladesh. I have worked with NGOs in Bangladesh, starting from UN to Brac, all these NGOs are nothing but corporate business machines ecploiting poor countries.
 
Sheikh Baba, calm down. Avishek er intention ki Chilo Sheta bujhe to react korte hobe! o mayb na bujhe apnake Aghat dise, But Echha kore to attack koreni......Relax....
 
lol zakaat board eh? it would go straight in the pocket of zakaat board members just like every ngo in bangladesh. I have worked with NGOs in Bangladesh, starting from UN to Brac, all these NGOs are nothing but corporate business machines ecploiting poor countries.

They do not exploit much, as compared to governments of poor countries. The NGOs at least help the people come out of poverty. Btw BRAC is now the fourth best NGO in the world
 
Back
Top Bottom