TopCat
ELITE MEMBER
- Joined
- Nov 20, 2008
- Messages
- 15,736
- Reaction score
- -3
- Country
- Location
চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান চায়না হারবারকে দিয়ে সোনাদিয়ায় প্রস্তাবিত গভীর সমুদ্রবন্দরটি নির্মাণ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ৷ ৯ জুন বেইজিংয়ে চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কেকিয়াংয়ের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শীর্ষ বৈঠকের পর এটি ঘোষণা করার কথা রয়েছে৷ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের উচ্চপর্যায়ের সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে৷
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) কর্মকর্তারা গত শনিবার প্রথম আলোকে জানান, প্রধানমন্ত্রীর বেইজিং সফরের সময় গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে চীনের প্রস্তাবিত রূপরেখা চুক্তিটি সই হতে পারে৷ এ ছাড়া অর্থনৈতিক সহযোগিতা, বিদ্যুৎ উৎপাদনসহ বিভিন্ন খাতে বেশ কয়েকটি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সইয়ের কথা রয়েছে।
ইআরডি ও নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা প্রথম আলোকে জানান, সোনাদিয়ায় বাংলাদেশের প্রথম গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান চায়না কমিউনিকেশনস কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেডের (সিসিসিসি) সহযোগী প্রতিষ্ঠান চায়না হারবার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড (সিএইচইসি) ছাড়াও সংযুক্ত আরব আমিরাতের ডিপি ওয়ার্ল্ড ও নেদারল্যান্ডসের রটারডাম পোর্ট প্রস্তাব দিয়েছিল। তবে রটারডাম পোর্ট এই বন্দর নির্মাণে আগ্রহ দেখালেও খোদ তাদের বন্দরটিই নির্মাণ করেছে ডিপি ওয়ার্ল্ড। নতুন করে সমীক্ষা পরিচালনায় সংযুক্ত আরব আমিরাত ও নেদারল্যান্ডস তেমন আগ্রহী ছিল না। এ ছাড়া তাদের বিনিয়োগ প্রস্তাবটি বাংলাদেশ সরকারের কাছে আকর্ষণীয় মনে হয়নি। প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবের নেতৃত্বাধীন উচ্চপর্যায়ের একটি কমিটি তিনটি প্রস্তাব বিবেচনার পর চীনের প্রস্তাবের পক্ষে মত দেয়।
উচ্চপর্যায়ের ওই কমিটির সঙ্গে যুক্ত একাধিক কর্মকর্তা জানান, চীন এক বছর আগেই তাদের অর্থায়নে এ গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের ব্যাপারে সমীক্ষা শেষ করে৷ পাশাপাশি বন্দর নির্মাণে অর্থায়নের বিষয়টিও উল্লেখ করে আগ্রহী চীনা প্রতিষ্ঠান চায়না হারবার৷ এসব প্রক্রিয়া শেষ হলেও ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে চীন এ কাজটি পেলে প্রতিবেশী ভারতের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিক্রিয়া কী হতে পারে, তা নিয়ে বেশ কিছুটা সময় অপেক্ষায় থেকেছে বাংলাদেশ। কারণ, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের আমলে চীনকে এ সমুদ্রবন্দর নির্মাণের কাজ দেওয়ার ব্যাপারে বিষয়ে আলোচনা এগিয়ে নেওয়া হলে শুরুতে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মনোভাব ইতিবাচক ছিল না। ইতিমধ্যেই পাকিস্তানের গোয়াদার এবং শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটায় গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করেছে চীন৷ এ প্রেক্ষাপটে পুরো দক্ষিণ এশিয়ায় চীনের প্রভাববলয় বিস্তৃত হওয়া নিয়ে কৌশলগত কারণে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের অস্বস্তি ছিল৷ এ বাস্তবতায় চীনকে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের দায়িত্ব দেওয়ার আগে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র এ কাজে আগ্রহী িক না, সেটিও তাদের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে জানতে চাওয়া হয়েছে। দুই দেশের সরকারের পক্ষ থেকেই জানানো হয়েছে, গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের মতো প্রকল্পে তারা যুক্ত হয় না৷
জানতে চাইলে চীনে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত আশফাকুর রহমান সোমবার প্রথম আলোকে বলেন, চায়না হারবারের গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের অভিজ্ঞতা আছে। তাই এ ধরনের প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে কাজ করানোর সিদ্ধান্তটা অত্যন্ত ইতিবাচক৷
চীনের আর্থিক সহযোগিতা প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সাবেক এ কূটনীতিক বলেন, চীনের কাছ থেকে আর্থিক
চীনকে দিয়ে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের ঘোষণা আসছে
Google Translate
State-owned China harabarake sonadiyaya proposed deep seaport in Bangladesh is going to build. 9 June in Beijing with Chinese Premier Li kekiyanyera summit after Prime Minister Sheikh Hasina is scheduled to announce it. According to senior sources in the Prime Minister's Office.
Prime Minister's Office and the Economic Relations Division (ERD) of the first light, officials said on Saturday, Prime Minister during his visit to Beijing, China for the construction of a deep sea port proposed framework agreement may be signed. Without this financial support, power generation, several different sectors of the agreement and the agreement contains memorabilia saiyera.
ERD and senior officials of the Ministry of nauparibahana the first light, the first deep-sea ports sonadiyaya State-owned China Communications Construction Company Limited (CCC) Cooperative Business China Harbor Engineering Company Limited (sieicaisi) DP World and the UAE as well as in Holland, Script rataradama proposal. Showed no interest in the actual construction of the port rataradama Script DP World has built its harbor. The new survey by the United Arab Emirates and the Netherlands were not interested in that. In addition, the Government of Bangladesh to offer their investment is not attractive. A high-level committee headed by Principal Secretary to the proposal after consideration of three proposals in favor of China.
Associated with the high level of one of the committee said, China is one year before the end of the study funded by the construction of the deep seaport. Chinese companies interested in funding the construction of the port as well as the possibility that China Harbor. The end of the process, but the earth - when the political context in India as well as in response to China could work, it has been waiting for quite some time, Bangladesh. The Awami League-led government mahajota seaport in China to continue the discussion in the beginning of the creation of jobs in India and the United States was not a positive attitude. Goyadara Pakistan and Sri Lanka have already hambanatotaya build deep seaport in China. The strategic context of the whole of South Asia, China, India and the United States of prabhababalaya discomfort. In reality, before China, India and the United States in charge of the construction of a deep seaport interested in whether or not, it has asked them formally. The two countries have been informed by the government, they are projects like the construction of a deep sea port is not connected.
Asked about former ambassador to China in the first light Monday Ashfaqur Rahman said, China has experience in building a deep sea harbor. So the decision is made to work with such an organization is quite positive.
If financial aid is to draw attention to the context of China, the former diplomat, said financing from China
The article says United States and India did not have a positive attitude towards the Chinese engagement in the port. So govt delayed and asked both the government to get involved in the project. But neither USA nor Indian govt shown interest in investing in the project.
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) কর্মকর্তারা গত শনিবার প্রথম আলোকে জানান, প্রধানমন্ত্রীর বেইজিং সফরের সময় গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে চীনের প্রস্তাবিত রূপরেখা চুক্তিটি সই হতে পারে৷ এ ছাড়া অর্থনৈতিক সহযোগিতা, বিদ্যুৎ উৎপাদনসহ বিভিন্ন খাতে বেশ কয়েকটি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সইয়ের কথা রয়েছে।
ইআরডি ও নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা প্রথম আলোকে জানান, সোনাদিয়ায় বাংলাদেশের প্রথম গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান চায়না কমিউনিকেশনস কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেডের (সিসিসিসি) সহযোগী প্রতিষ্ঠান চায়না হারবার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড (সিএইচইসি) ছাড়াও সংযুক্ত আরব আমিরাতের ডিপি ওয়ার্ল্ড ও নেদারল্যান্ডসের রটারডাম পোর্ট প্রস্তাব দিয়েছিল। তবে রটারডাম পোর্ট এই বন্দর নির্মাণে আগ্রহ দেখালেও খোদ তাদের বন্দরটিই নির্মাণ করেছে ডিপি ওয়ার্ল্ড। নতুন করে সমীক্ষা পরিচালনায় সংযুক্ত আরব আমিরাত ও নেদারল্যান্ডস তেমন আগ্রহী ছিল না। এ ছাড়া তাদের বিনিয়োগ প্রস্তাবটি বাংলাদেশ সরকারের কাছে আকর্ষণীয় মনে হয়নি। প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবের নেতৃত্বাধীন উচ্চপর্যায়ের একটি কমিটি তিনটি প্রস্তাব বিবেচনার পর চীনের প্রস্তাবের পক্ষে মত দেয়।
উচ্চপর্যায়ের ওই কমিটির সঙ্গে যুক্ত একাধিক কর্মকর্তা জানান, চীন এক বছর আগেই তাদের অর্থায়নে এ গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের ব্যাপারে সমীক্ষা শেষ করে৷ পাশাপাশি বন্দর নির্মাণে অর্থায়নের বিষয়টিও উল্লেখ করে আগ্রহী চীনা প্রতিষ্ঠান চায়না হারবার৷ এসব প্রক্রিয়া শেষ হলেও ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে চীন এ কাজটি পেলে প্রতিবেশী ভারতের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিক্রিয়া কী হতে পারে, তা নিয়ে বেশ কিছুটা সময় অপেক্ষায় থেকেছে বাংলাদেশ। কারণ, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের আমলে চীনকে এ সমুদ্রবন্দর নির্মাণের কাজ দেওয়ার ব্যাপারে বিষয়ে আলোচনা এগিয়ে নেওয়া হলে শুরুতে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মনোভাব ইতিবাচক ছিল না। ইতিমধ্যেই পাকিস্তানের গোয়াদার এবং শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটায় গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করেছে চীন৷ এ প্রেক্ষাপটে পুরো দক্ষিণ এশিয়ায় চীনের প্রভাববলয় বিস্তৃত হওয়া নিয়ে কৌশলগত কারণে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের অস্বস্তি ছিল৷ এ বাস্তবতায় চীনকে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের দায়িত্ব দেওয়ার আগে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র এ কাজে আগ্রহী িক না, সেটিও তাদের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে জানতে চাওয়া হয়েছে। দুই দেশের সরকারের পক্ষ থেকেই জানানো হয়েছে, গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের মতো প্রকল্পে তারা যুক্ত হয় না৷
জানতে চাইলে চীনে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত আশফাকুর রহমান সোমবার প্রথম আলোকে বলেন, চায়না হারবারের গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের অভিজ্ঞতা আছে। তাই এ ধরনের প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে কাজ করানোর সিদ্ধান্তটা অত্যন্ত ইতিবাচক৷
চীনের আর্থিক সহযোগিতা প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সাবেক এ কূটনীতিক বলেন, চীনের কাছ থেকে আর্থিক
চীনকে দিয়ে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের ঘোষণা আসছে
Google Translate
State-owned China harabarake sonadiyaya proposed deep seaport in Bangladesh is going to build. 9 June in Beijing with Chinese Premier Li kekiyanyera summit after Prime Minister Sheikh Hasina is scheduled to announce it. According to senior sources in the Prime Minister's Office.
Prime Minister's Office and the Economic Relations Division (ERD) of the first light, officials said on Saturday, Prime Minister during his visit to Beijing, China for the construction of a deep sea port proposed framework agreement may be signed. Without this financial support, power generation, several different sectors of the agreement and the agreement contains memorabilia saiyera.
ERD and senior officials of the Ministry of nauparibahana the first light, the first deep-sea ports sonadiyaya State-owned China Communications Construction Company Limited (CCC) Cooperative Business China Harbor Engineering Company Limited (sieicaisi) DP World and the UAE as well as in Holland, Script rataradama proposal. Showed no interest in the actual construction of the port rataradama Script DP World has built its harbor. The new survey by the United Arab Emirates and the Netherlands were not interested in that. In addition, the Government of Bangladesh to offer their investment is not attractive. A high-level committee headed by Principal Secretary to the proposal after consideration of three proposals in favor of China.
Associated with the high level of one of the committee said, China is one year before the end of the study funded by the construction of the deep seaport. Chinese companies interested in funding the construction of the port as well as the possibility that China Harbor. The end of the process, but the earth - when the political context in India as well as in response to China could work, it has been waiting for quite some time, Bangladesh. The Awami League-led government mahajota seaport in China to continue the discussion in the beginning of the creation of jobs in India and the United States was not a positive attitude. Goyadara Pakistan and Sri Lanka have already hambanatotaya build deep seaport in China. The strategic context of the whole of South Asia, China, India and the United States of prabhababalaya discomfort. In reality, before China, India and the United States in charge of the construction of a deep seaport interested in whether or not, it has asked them formally. The two countries have been informed by the government, they are projects like the construction of a deep sea port is not connected.
Asked about former ambassador to China in the first light Monday Ashfaqur Rahman said, China has experience in building a deep sea harbor. So the decision is made to work with such an organization is quite positive.
If financial aid is to draw attention to the context of China, the former diplomat, said financing from China
The article says United States and India did not have a positive attitude towards the Chinese engagement in the port. So govt delayed and asked both the government to get involved in the project. But neither USA nor Indian govt shown interest in investing in the project.
Last edited: