What's new

Beautiful Bangladesh

Status
Not open for further replies.
সীতাকুন্ড ইকো পার্ক
---------------


চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড উপজেলার ঐতিহ্যবাহী চন্দ্রনাথ রির্জাভ ফরেস্ট ব্লকের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে সুশোভিত চিরসবুজ বনাঞ্চলে বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকোপার্ক অবস্থিত। এটি চট্টগ্রাম শহর থেকে ৩৫ কি.মি. উত্তরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক এবং রেলপথের পূর্ব পাশে অবস্থিত।

579304_440505129306961_716670396_n.jpg




চট্টগ্রাম শহর হতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ধরে এগুতে থাকলে প্রথমে পাহাড়তলী এবং তারপর একে একে কাট্টলী, সিটি তোরন, কুমিরা অতিক্রম করতে করতে পূর্ব পাশে চোখে পড়বে সুউচ্চ পাহাড়ের উপর চন্দ্রনাথ মন্দির, যার পাদদেশে অবস্থিত বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকোপার্ক। ইকোপার্কে প্রবেশের সাথে সাথে আপনি একটি বড় ডিসপ্লে ম্যাপ দেখতে পাবেন, যার মাধ্যমে আপনি ইকোপার্ক সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারনা পাবেন। এ স্থান থেকে চন্দ্রনাথ মন্দিরের দূরত্ব প্রায় ৫ কি.মি., আপনি পায়ে হেঁ*টে অথবা জীপ, মাইক্রোতে চড়ে সেখানে যেতে পারবেন।

560639_440505339306940_365288432_n.jpg




উঁচুনিচু নির্জন পাহাড়, হরিণ, ভালুক, বানর, খরগোশ এবং হনুমান সহ বিভিন্ন বন্যপ্রাণীর সমাহার, পাখ পাখালীর কলরব, প্রাকৃতিক ঝর্ণা, চিরসবুজ বৃক্ষরাজি সমৃদ্ধ ইকোপার্ক খুবই মনমুগ্ধকর। সন্ধায় পশ্চিম আকাশে সূর্য যখন গোধূলীর রক্তিম আভা তৈরী করে ইকোপার্কে তখন এক নৈসর্গিক পরিবেশের সৃষ্টি করে।



বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকোপার্কের প্রধান ফটকের ভিতরে ডান পাশে রয়েছে বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকোপার্কের প্রধান নার্সারী এবং তার অফিস। এই নার্সারীতেই আছে দেশ-বিদেশের নানা প্রচলিত ও বিলুপ্ত প্রজাতীর ফুল, ফল ও ঔষধি গাছ যেমন – অর্জুন, তেলসুর, চাপালিস, চুন্দুল, করই, জারুল, তুন, জাম, জলপাই সহ আরো অনেক। বোটানিক্যাল গার্ডেনে একটি চমৎকার অর্কিড হাউসও আছে।এখানে দেশী-বিদেশী বিভিন্ন প্রজাতীর প্রায় ৫০ ধরনের অর্কিড আছে।



সহস্রধারা ও সুপ্তধারা জলপ্রপাত

527773_440504882640319_1262065794_n.jpg


এই চন্দ্রনাথ রিজার্ভ ফরেষ্ট এলাকায় অনেক ছোট-বড় ঝর্ণা আছে। এই সকল ঝর্ণার মধ্যে বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকোপার্ক এলাকার মধ্যে দুটো ঝর্ণা রয়েছে। ঝর্ণা দুটি সহস্রধারা ও সুপ্তধারা নামে পরিচিত। সহস্রধারা থেকে অবিরত পানি ঝরছে। কিন্তু সুপ্তধারা থেকে শীতকালে খুব কম পরিমান পানি ঝরে, তবে বর্ষাকালে এগুলো তাদের পরিপূর্ণ ধারায় আবর্তিত হয়।





যেভাবে যাবেনঃ



ঢাকা থেকে এসি, ননএসি বাস ছাড়ে সায়দাবাদ বাস ষ্টেশন থেকে। আরামদায়ক এবং নির্ভর যোগ্য সার্ভিস গুলো হল এস.আলম, সৌদিয়া, গ্রীনলাইন, সিল্ক লাইন, সোহাগ, বাগদাদ এক্সপ্রেস, ইউনিক প্রভূতি। সবগুলো বাসই সীতাকুণ্ডে থামে। চট্টগ্রাম থেকে বাসগুলো মাদারবাড়ী, কদমতলী বাসষ্টেশন থেকে ছাড়ে। তা ছাড়াও অলঙ্কার থেকে কিছু ছোট গাড়ী ছাড়ে ( স্থানী ভাবে মেক্সী নামে পরিচিত) সেগুলো করেও আসা যাবে।



এছাড়া ঢাকা থেকে ছেড়েঁ আসা দ্রুতগামী ট্রেন “ঢাকা মেইল” সীতাকুণ্ডে থামে, এটি ঢাকা থেকে ছাড়ে রাত ১১টায় এবং সীতাকুণ্ডে পৌঁছে পরদিন সকাল ৬.৩০ থেকে ৭টায়। অন্যান্য আন্তঃ নগর ট্রেন গুলো সরাসরি চট্টগ্রামে চলে যায়। শুধুমাত্র শিবর্তুদশী মেলার সময় সীতাকুণ্ডে থামে।



সীতাকুণ্ড চন্দ্রনাথ পাহাড়
------------------


সীতাকুণ্ড অপরূপ প্রাকৃতিক সৌর্ন্দয্যের লীলাভূমি । এ এলাকা শুধু হিন্দুদের বড় তীর্থস্থানই নয় খুব ভাল ভ্রমনের স্থানও বটে। সীতাকুণ্ডের পূর্বদিকে চন্দ্রনাথ পাহাড় আর পশ্চিমে সুবিশাল সমুদ্র । যে সকল ভ্রমনকারী প্রকৃতিকে ভালবাসেন প্রকৃতিকে খুব কাছের থেকে উপভোগ করতে চান তারা অবশ্যই সীতাকুণ্ড ঘুরে যাবেন।

185020_440496659307808_886330984_n.jpg




সীতাকুণ্ড বাজার থেকে ৪কি.মি. পূর্বে চন্দ্রনাথ পাহাড় অবস্থিত । আপনি পায়ে হেঁটে অথবা রিক্সায় চড়ে চন্দ্রনাথ পাহাড়ে যেতে পারেন। কিন্তু পায়ে হেঁ*টে ভ্রমনের মজাই আলাদা। চন্দ্রনাথ পাহাড়ে যাবার পথে হিন্দুদের কিছু ধর্মীয় স্থাপনাও আপনার চোখে পরবে। এই এলাকা বিভিন্ন ধরনের গাছ, বুনফুল এবং গুল্মলতায় পরিপূর্ণ। এখানে আপনি পেয়ারা, সুঁপাড়ি, আম সহ বিভিন্ন ফলের বাগান দেখতে পাবেন। কিছু নৃতাত্বিক জনগোষ্ঠীর মানুষও বসবাস করে, যারা ত্রিপুরা নামে পরিচিত।



আপনি যদি পাহাড়ের গভীরে যান তবে পাহাড়ের গায়ে ফসলের চাষ হচ্ছে দেখতে পাবেন, এ গুলোকে জুমক্ষেত বলে; গভীর পাহাড়ের ভেতরে আপনি বাণিজ্যিক ভাবে চাষ করা ফুলের বাগানও দেখতে পাবেন। এখানে অনেকগুলো ঝর্ণা আছে তবে চন্দ্রনাথ পাহাড়ে যাবার পথে আপনারা শুধু একটি মাত্র ঝর্ণা দেখতে পারবেন, এস্থান থেকেই পাহাড়ে উঠার পথ দু ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে, ডানদিকের দিকের রাস্তা প্রায় পুরোটাই সিঁ*ড়ি আর বামদিকের রাস্তাটি পুরোটাই পাহাড়ী পথ কিছু ভাঙ্গা সিঁ*ড়ি আছে। বাম দিকের পথ দিয়ে উঠা সহজ আর ডানদিকের সিঁ*ড়ির পথদিয়ে নামা সহজ, তবে আপনি আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী পথ ব্যবহার করতে পারবেন।

560189_440496862641121_762158549_n.jpg




এখানে সীতা মন্দিরের কাছে আরও একটি ঝর্ণা আছে তবে এটা শুকিয়ে গেছে, অন্য ঝর্ণা গুলো গভীর বনের মধ্যে অবস্থিত। বর্ষাকালে বৃষ্টিতে ধুয়ে গাছের পাতা যখন পরিষ্কার, সতেজ হয়ে যায় তখন দেখতে খুবই সুন্দর লাগে তখন পাহাড়গুলোকে দেখতে পূর্ণ যৌবনা মনে হয়। কিন্তু বর্ষাকালে পাহাড়ে উঠা খুবই বিপদজনক।



যেভাবে যেতে হবে



ঢাকা থেকে এসি, ননএসি বাস ছাড়ে সায়দাবাদ বাস ষ্টেশন থেকে। আরামদায়ক এবং নির্ভর যোগ্য সার্ভিস গুলো হল এস.আলম, সৌদিয়া, গ্রীনলাইন, সিল্ক লাইন, সোহাগ, বাগদাদ এক্সপ্রেস, ইউনিক প্রভূতি। সবগুলো বাসই সীতাকুণ্ডে থামে। চট্টগ্রাম থেকে বাসগুলো মাদারবাড়ী, কদমতলী বাসষ্টেশন থেকে ছাড়ে। তা ছাড়াও অলঙ্কার থেকে কিছু ছোট গাড়ী ছাড়ে ( স্থানী ভাবে মেক্সী নামে পরিচিত) সেগুলো করেও আসা যাবে।





এছাড়া ঢাকা থেকে ছেড়েঁ আসা দ্রুতগামী ট্রেন “ঢাকা মেইল” সীতাকুণ্ডে থামে, এটি ঢাকা থেকে ছাড়ে রাত ১১টায় এবং সীতাকুণ্ডে পৌঁছে পরদিন সকাল ৬.৩০ থেকে ৭টায়। অন্যান্য আন্তঃ নগর ট্রেন গুলো সরাসরি চট্টগ্রামে চলে যায়। শুধুমাত্র শিবর্তুদশী মেলার সময় সীতাকুণ্ডে থামে।





সীতাকুণ্ডে কোন ভাল আবাসিক হোটেল নেই,তাই রাতে থাকতে হলে চট্টগ্রাম শহড়ে চলে যেতে হবে।কিন্তু এখানে ৬টি ধর্মশালা আছে যার ৩টি বাংলাদেশ রেলওয়ের যে গুলো ব্রিটিশ সরকার তৈরী করে ছিল। শিবর্তুদশী মেলার সময় এই ধর্মশালা গুলো ছাড়াও কিছু সাময়িক হোটেলে আগতরা থাকতে পারে।



শিবর্তুদশী মেলাঃ প্রতি বছর বাংলা ফাল্গুন মাসে (ইংরেজী ফেব্রুয়ারী-মার্চ মাস) বড় মেলা হয় যা শিবর্তুদশী মেলা নামে পরিচিত। এ সময় দেশ-বিদেশের অনেক সাধু সন্যাসী এবং নর-নারী (বিশেষ করে ভারত, নেপাল, শ্রীলংকা থেকে)এখানে আসেন। এ সময় এই এলাকা প্রচুর জনাকীর্ণ হয়ে উঠে।



- MHJ ...
 
মহাস্থানগড়, বগুড়া [Mahasthangarh]
----------------------------------



মহাস্থানগড়

২ দিন সময় নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন বাংলাদেশে আবিষ্কৃত একটা প্রাচীন নগরী মহাস্থানগড় থেকে। এক সময় এই মহাস্থানগড় ছিল প্রাচীন বাংলাদেশের রাজধানী। এই প্রাচীন নগরী পুণ্ড্রনগর নামেও পরিচিত। খ্রিস্টীয় তৃতীয় শতকে তৈরি হওয়া এই দুর্গ নগরীতে প্রাচীন স্থাপনার ও মন্দির এর পাশাপাশি হযরত শাহ সুলতান বলখির (র) মাজারও রয়েছে।



Mahasthangarh

You can make a 2 ay tour to one of the ancient city of Bangladesh, Mahasthangarh. Is was the capital of ancient Bangladesh. It is also knowed as Pundronagar. There was a old castle city with number of temples constructed in 3rd century, as well as the tomb of Hazrat Shah Sultan Balkhi (R).



বগুড়া শহর থেকে ১০ কিমি উত্তরে অবস্থিত মহাস্থানগড় এর দেখবার মতো জায়গা গুলো হলঃ (Tourists spots of Mahasthangarh, which is 10km away from Bogra city are:)

দুর্গ (castle)
হযরত শাহ সুলতান বলখি মাহিসাওয়ার (র) এর মাজার (Tomb of Hazrat Shah Sultan Balkhi (R))
মহাস্থানগড় যাদুঘর (Mahasthangarh Museum)
গোবিন্দর ভিটা (Gobhindo Bhita)
নরপতির ধাপ (বসু বিহার) (Noropoti Dhap/ Bosu Bihar)
গোকুল মেধ (লক্ষিন্দরের বাসরঘর) (Gokul Medh/ Lokkhindhorer Basor Ghor)
এছাড়াও আরও ছোটো-বড়ো স্থাপনা (Other small structures)



দুর্গ

প্রায় ২.৫ বর্গ কিমি এলাকা জুড়ে থাকা দুর্গের নির্মাণশৈলী দেখলে অবাক হবেন। প্রায় ৪ মিটার উঁচু পাঁচিল ঘেরা এই নগরীর মাঝে আধুনিক নির্মাণশৈলীর অনেক বিশিষ্টও খুঁজে পাওয়া যায়।



Castle

The castle is situated in more than 2.5 square km area with spectacular architectural design. There are 4 meter high boundary. Modern architectural design and strategy can be found out in these ancient settlements.

300980_285658904791585_1764383043_n.jpg


দুর্গের প্রাচীর (Castle wall)

314479_285659151458227_601089142_n.jpg


দুর্গের ফটক (Castle door)

298405_285659468124862_1456893712_n.jpg


দুর্গের প্রাচীর (Castle wall)



হযরত শাহ সুলতান বলখি মাহিসাওয়ার (র) এর মাজার

মধ্য এশিয়া থেকে ইসলাম ধর্ম প্রচারে আসা হযরত শাহ সুলতান বলখি মাহিসাওয়ার (র), খ্রিস্টীয় ১০৪৩ সালে মহাস্থানগড় এর শেষ হিন্দু রাজা পরশুরামকে পরাজিত করে মহাস্থানগড় দখল করেন। দুর্গের ভিতরে প্রাচীন একটি মন্দিরের পাশে তার সমাধি ধর্মীয় সহমর্মিতার কথা মনে করিয়ে দেয়।



Tomb of Hazrat Shah Sultan Balkhi (R)

Hazrat Shah Sultan Balkhi (R) came here from middle Asia to spread the light of Islam among others. In 1043 AD he defeated last Hindu King Porsuram and conquer Mahasthangarh. His tomb situated inside the castle and beside a Hindu temple, which shows the religious interaction of these area.



মহাস্থানগড় যাদুঘর

প্রাচীনতম লিপি, মুদ্রা, পাত্র, বর্ম, বাসন-পাত্র, ভাস্কর্য, টেরাকোটা সহ অনেক কিছু এই জাদুঘরে সাজানো আছে, যা না দেখলে ভুল করবেন। যাদুঘর সকাল ১০টা থেকে ৬টা পর্যন্ত এবং শুক্রবারে ১২.৩০ থেকে ২.৩০ পর্যন্ত খোলা থাকে।



Mahasthan Museum

Inscriptions, Coins, Ceramics, Sculpture, Terracotta Plaques etc are preserved in this museum. It is opened from 10am to 6pm and 12.30pm to 2.30pm in Friday.



গোবিন্দর ভিটা

যাদুঘর এর বিপরীতে অবস্থিত। দুটি মন্দিরের ভিত্তি রয়েছে এখানে।



Gobhindo Bhita

Situated infront of Museum, there are two Temple's basement found here.

301209_285660218124787_2054966314_n.jpg


গোবিন্দর ভিটা (Gobhinda Bhita)



নরপতির ধাপ (বসু বিহার)

দুর্গ থেকে ১.৫ কিমি উত্তর-পশ্চিম দিকে অবস্থিত নরপতির ধাপেও কিছু মন্দিরের ভিত্তি দেখা যায়।



Noropoti Dhap (Bosu Bihar)

Situated 1.5km North-West of the castle, there are also few Temple's basement found here.



গোকুল মেধ (লক্ষিন্দরের বাসরঘর)

দুর্গ থেকে ৩ কিমি দক্ষিণে বগুরা-রংপুর রোডের কিছু দূরে অবস্থিত। খ্রিস্টীয় ৬-৭ শতকে তৈরি করা এই স্থাপনা ঘিরে রয়েছে লক্ষিন্দর-বেহুলার পৌরাণিক কাহিনী।



Gokul Medh (Lokkhindhorer Basor Ghor)

Situated 3km South of the castle and few away from Bogra-Rangpur road. It was established in 6-7th century, Local mythology associates it with legendary Lakshmindara-Behula.

292095_285660818124727_266918465_n.jpg


গোকুল মেধ (Gokul Medh)

307543_285660974791378_1567944439_n.jpg


গোকুল মেধ (Gokul Medh)



খেড়ুয়া মসজিদঃ

536709_412190455471762_2125277788_n.jpg


এটি সুলতানী ও মোগল আমলে নির্মিত একটি ঐতিহাসিক মসজিদ



ভবানী মন্দির :

উপমহাদেশের হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ৫১টি পীঠস্থানের মধ্যে অন্যতম ঐতিহাসিক বগুড়ার শেরপুরের মা ভবানীর মন্দির। প্রতি বছর দেশের বিভিন্ন প্রান্ত এমনকি ভারত, নেপাল, ভুটান, পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও শ্রীলংকা থেকে হাজার হাজার পুণ্যার্থী এখানে আসেন। বগুড়া জেলা শহর থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দক্ষিন পশ্চিমে উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের সবুজ শ্যামলে ঘেরা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের এক লীলাভুমি মা ভবানী মন্দির। নাটোরের রানী ভবানী এস্টেট কর্তৃক দেবোত্তর ১২ বিঘা জমির ওপর ওই মন্দির অবকাঠামো স্থাপিত।



একটা স্থান থেকে অন্য খানে যেতে রিক্সা ও টেম্পু সচরাচরই পাওয়া যায়। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। Rickshaws and Tempu's are available for travel from one place to another. Hope this note will helpful for you.



যাতায়াতঃ

ঢাকার মহাখালী/ গাবতলি বাস স্ট্যান্ড থেকে সরাসরি বগুড়া পর্যন্তও বাস ভাড়া ৩২০-৩৫০ টাকা (৪৫০-১০০০ এসি), প্রায় ৪ ঘণ্টার মতো লাগে পৌঁছাতে। বগুড়া শহর থেকে মহাস্থানগড় যেতে টেম্পু ও সিএনজি পাওয়া যায়, ভাড়া ১৫০-২০০ টাকা।



থাকার ব্যবস্থাঃ

থাকবার জন্য বগুড়া শহরে বিভিন্ন মানের হোটেল রয়েছে। থ্রি স্টার হোটেল, নাজ গার্ডেনের ভাড়া ২০০০-৩৫০০ টাকা। পর্যটন মোটেলে ভাড়া ১০০০-২০০০ টাকা। মিডিয়াম হোটেল ভাড়া ৮০০-১৫০০ এর মধ্যে।



Transportation:

Buses are available in Muhakhali/ Gabtoli Bus Terminal of Dhaka city. Travel fair is 320-350 tk and travel time is nearly 4 hour of Bogra city. You can take CNG Auto/ Tempu to go Mahasthangarh, fair 150-200tk.



Hotels:

There is a number of hotels in Bogra city with different class. Three star hotel Naj Garden's cost 2000-3500tk. Government Tourist Motel's cost 1000-2000tk and normal hotels cost around 800-1500tk.



- MHJ ...
 
Hill Tracts people eat python.. Even they sell python meat. My Chakma friend told me..
 
✦✦ জাফলং ✦✦ [Jaflong]
--------------------------



প্রকৃতি কন্যা হিসাবে সারাদেশে এক নামে পরিচিত সিলেটের জাফলং। খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত জাফলং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরুপ লীলাভূমি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে বিছানো পাথরের স্তূপ জাফলংকে করেছে আকর্ষণীয়। সীমান্তের ওপারে ইনডিয়ান পাহাড় টিলা, ডাউকি পাহাড় থেকে অবিরাম ধারায় প্রবাহমান জলপ্রপাত, ঝুলন্ত ডাউকি ব্রীজ, পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ হিমেল পানি,উঁচু পাহাড়ে গহিন অরণ্য ও শুনশান নিরবতার কারণে এলাকাটি পর্যটকদের দারুণভাবে মোহাবিষ্ট করে। প্রকৃতি কন্যা ছাড়াও জাফলং বিউটি স্পট, পিকনিক স্পট, সৌন্দর্যের রাণী- এসব নামেও পর্যটকদের কাছে ব্যাপক পরিচিত। ভ্রমন পিয়াসীদের কাছে জাফলং এর আকর্ষণই যেন আলাদা। সিলেট ভ্রমনে এসে জাফলং না গেলে ভ্রমনই যেন অপূর্ণ থেকে যায়।

301308_284668771557265_3389285_n.jpg


Jaflong of Sylhet is knowed as "nature's daughter". Spectacular natural beauty Jaflong is situated beside Jointa hill. Different levels, colors & sizes of rocks of Piain River made Jaflong most attractive. Indian border, different size of hills, waterfalls and forest creats its appeal to the tourists. Different beauty spots and picnic corners are also renowned. It's a perfect place for the tourists. Your Sylhet tour will be incomplete without Jaflong tour.

312861_284671324890343_285494961_n.jpg




সিলেট নগরী থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর পূর্ব দিকে গোয়াইনঘাট উপজেলায় জাফলং এর অবস্থান। জাফলংয়ে শীত ও বর্ষা মওসুমের সৌন্দর্যের রুপ ভিন্ন। বর্ষায় জাফলং এর রুপ লাবণ্য যেন ভিন্ন মাত্রায় ফুটে উঠে। ধূলি ধূসরিত পরিবেশ হয়ে উঠে স্বচ্ছ। স্নিগ্ধ পরিবেশে শ্বাস-নি:শ্বাসে থাকে ফুরফুরে ভাব। খাসিয়া পাহাড়ের সবুজাভ চূড়ায় তুলার মত মেঘরাজির বিচরণ এবং যখন-তখন অঝোরধারায় বৃষ্টি পাহাড়ি পথ হয়ে উঠে বিপদ সংকুল-সে যেন এক ভিন্ন শিহরণ। সেই সঙ্গে কয়েক হাজার ফুট উপর থেকে নেমে আসা সফেদ ঝর্ণাধারার দৃশ্য যে কারোরই নয়ন জুড়ায়।



Jaflong is situated in Goainghat Upazila, which is 62km north-east of Sylhet city. Jaflong's beauty is different in winter and in rain. Cloud, hills, dark green forest, waterfalls and rain multiply its beauty.

300599_284672048223604_760962018_n.jpg


খাসিয়া জৈন্তা পাহাড় (ফটোগ্রাফিঃ জাহেদ খান)... Jointa Hill



ইতিহাস ঘেঁটে জানা যায়, হাজার বছর ধরে জাফলং ছিল খাসিয়া জৈন্তা-রাজার অধীন নির্জন বনভূমি। ১৯৫৪ সালে জমিদারী প্রথা বিলুপ্তির পর খাসিয়া জৈন্তা রাজ্যের অবসান ঘটে। তারপরও বেশ কয়েক বছর জাফলংয়ের বিস্তীর্ণ অঞ্চল পতিত পড়ে রয়েছিল। ব্যবসায়ীরা পাথরের সন্ধানে নৌ পথে জাফলং আসতে শুরু করেন। পাথর ব্যবসার প্রসার ঘটতে থাকায় গড়ে উঠে নতুন জনবসতিও। আশির দশকে সিলেটের সাথে জাফলং এর ৫৫ কিলোমিটার সড়ক যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর থেকে জাফলংয়ের নয়নাভিরাম সৌন্দর্যের কথা সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। দেশী-বিদেশী পর্যটকদের পাশাপাশি প্রকৃতি প্রেমীরাও ভিড় করতে থাকেন জাফলংয়ে। জাফলং এখন দেশের সেরা পর্যটন স্পট।



Long ago, Jaflong was a quite forest of Jointa king of Khasia, a tribal group. Rock business initiates the settlements of this area. This spectacular natural unveiled to the tourists, after a 55km long road constructed between Sylhet and Jaflong. It is now one of the best tourist spot of Bangladesh.

299365_284673108223498_610639133_n.jpg


পিয়াইন নদী (ফটোগ্রাফিঃ জাহেদ খান) ... Piain River



এছাড়া দেখার স্থানঃ জিরো পয়েন্ট, মারি নদী, চা বাগান, খাসীয়া পল্লী.



Other Spots: Zero point of Indian border, Mari River, Tea Estate, Tribal group Khasia's settelments.



সিলেট থেকে যাতায়াতঃ

সিলেট থেকে আপনি বাস/ মাইক্রোবাস/ সিএনজি চালিত অটোরিক্স্রায় যেতে পারেন জাফলং এ। সময় লাগবে ১ ঘন্টা হতে ১.৩০ ঘন্টা।

ভাড়াঃ বাস -জনপ্রতি ৫৫ টাকা (যাওয়া)

মাইক্রোবাস- ১৭০০-২০০০/-টাকা (আপ-ডাউন)

সি এন জি চালিত অটো রিক্সাঃ ৭০০/ টাকা (আপ-ডাউন)



Transportation from Sylhet:You can use Bus/ Micro-Bus/ CNG Auto to travel Jflong from Sylhet. Travel time will be 1-1.30 hour. Travel Fair: Bus 55tk (up), Micro-Bus 1700-2000tk (up-down), CNG Auto 700 (up-down).



কোথায় থাকবেন

থাকার তেমন বেশি সুব্যবস্থা জাফলং এ নাই। তবে যে কয়টি ব্যবস্থা আছে তার মধ্যে জেলা পরিষদের নলজুরী রেস্ট হাউস (থাকতে হলে পূর্বে অনুমতি নিতে হবে), শ্রীপুর পিকনিক স্পট উল্লেখযোগ্য। কিছু বোডিং এর ব্যবস্থা আছে। এছাড়া শ্রীপুর ফরেস্টে এর একটি বাংলো আছে পর্যটকদের থাকার জন্য।যারা দেশের অন্য জায়গা থেকে যাবেন তারা সিলেটে ফিরে গিয়ে সেখানে থাকতে পারেন। সিলেটে রয়েছে বিভিন্ন মানের হোটেল, মোটেল, কটেজ। পর্যটকরা তাদের পছন্দের যেকোন জায়গায় অবস্থান করতে পারে। ফাইভস্টার হোটেল রোজভিউ ছাড়াও রয়েছে হোটেল ডালাস, ফরচুন গার্ডেন, পরর্যটন মোটেল সিলেট, হোটেল অনুরাগ, হোটেল সুপ্রিম, হোটেল মেট্রো ইন্টারন্যাশনাল। এছাড়া সিলেটে আপনি আপনার প্রোয়োজন ও সামর্থ অনুযায়ী যে কোন ধরনের হোটেল পাবেন কয়েকটি পরিচিত হোটেল হল হোটেল হিল টাউন, গুলশান, দরগা গেইট, সুরমা, কায়কোবাদ।



Hotels:There is not enough reside opportunity in Jaflong. District Parishad's Noljuri Rest House (you have to collect the premission before your tour), Sripur Picnic Spot etc. There is alo a rest house in Sripur forest. But, best decision will be return to Sylhet. There are different hotels in Sylhet for tourists. There is five star hotel Roseview, and more Hotel Dalas, Fortune Garden, Hotel Anurag, Hotel hill Town etc. Cost nearly 1000-5500 per day.



- MHJ ...
 
Let's go to Shundorban ...
251952_410289862347165_1723129940_n.jpg


- MHJ ...

I wonder, if it is a python or not. Mouth and neck seem to be quite narrow comparing to the belly. Why it is so?


Aren't they military people? Or are they forest guards? But, what they are doing with the python? I know military commandoes are to know how to catch and eat snakes or any other living things during the jungle surviving training. So, are they after this python meat? Thanks God, I did not enter military. I just cannot bear the site of a snake, in photo or otherwise.
 
thats BGB uniform i guess and most probably they were trying to remove it from their area..
 
BGB kidnapping innocent pythons! Shame!
 
Status
Not open for further replies.
Back
Top Bottom