What's new

Beautiful Bangladesh

Status
Not open for further replies.
thats BGB uniform i guess and most probably they were trying to remove it from their area..

Is that BDR uniform, don't think so? These days I'm totally confused, almost all troops got combat uniform including Fire Brigade (amazing red uniform). Few days ago we stopped such a confusing guy who we couldn't differentiate with Army and asked, he said he was Armed Police (APBN) not Army. Anyway, hope MHJ can tell who are the guys and what were they playing with the snake.

What a coincidence...two Noakhailla (Farhan and Labong) half faced on avatar...lolz :woot: !
 
বিরিশিরি [Birishiri]
-------------------



দুই দিন সময় নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন নেত্রকোণার এক কোণায় অবস্থিত সুসং দুর্গাপুরের বিরিশিরি থেকে। এখানে নদী এবং পাহাড়ের অপূর্ব সমন্বয় ঘটেছে।



যাতায়াতঃ

ঢাকার মহাখালী বাস স্ট্যান্ড থেকে সরাসরি বিরিশিরির বাস পাবেন। ভাড়া ২০০ টাকা। বিরিশিরির বাস বলা হলেও সমেশ্বরী ব্রীজ এর কাজ শেষ না হওয়ার কারণে বাস থেকে নামতে হবে সুখনগরীতে। সেখানে ২ টাকা দিয়ে নৌকায় ছোট নদী পাড় হয়ে ওপাড় থেকে মোটর সাইকেল, রিক্সা, টেম্পু, বাসে দুর্গাপুর যেতে হবে। রাস্তা এক কথায় জঘন্য। এজন্য মোটর সাইকেলই সুবিধা জনক। ভাড়া নিবে ২ জন এর জন্য মোটর সাইকেল ১০০ টাকা, রিক্সা ৮০-১০০ টাকা, টেম্পু/বাস জনপ্রতি ২০ টাকা।



থাকার ব্যবস্থাঃ

সব চেয়ে ভালো থাকার জায়গা YWCA রেষ্ট হাউজ। বেশ সুন্দর, ছিমছাম, গোছানো। ২ টা সিঙ্গেল বেড এর রুম ভাড়া ৬০০ টাকা। ২ টা ডাবল বেড এর রুম ১০০০ টাকা, এছাড়া ৭ জন এর থাকার জন্য বড় রুম আছে। জনপ্রতি ২০০ টাকা। কাছাকাছি প্রায় একই মানের YMCA এর রেষ্ট হাউজ, কালচারাল একাডেমির নিজস্ব রেস্ট হাউজ ও জেলা পরিষদ ডাক বাংলো। এছাড়াও কম খরচের হোটেল স্বর্ণা আছে। এছাড়াও বেশ কিছু কম দামি হোটেল রয়েছে। YWCA/YMCA তে খাওয়ার ব্যবস্থা নেই। খাওয়ার জন্য একটু হেটে বাজারে যেতে হবে।



উপজাতীয় কালচারাল একাডেমী গেষ্ট হাউজ

ফোনঃ 09525-56042; মোবাইলঃ 01815482006



জেলা পরিষদ ডাক বাংলা

মোবাইলঃ 01558380383, 01725571795



YMCA গেষ্ট হাউজ

মোবাইলঃ 01818613496, 01716277637, 01731039769



YWCA গেষ্ট হাউজ

মোবাইলঃ 01711027901, 01712042916



হোটেল গুলশান: 01711150807



স্বর্ণা গেষ্ট হাউজ: 01712284698



Transportation:

Buses available from Dhaka's Mohakhali Bus Station, fair 200tk. Due to the construction of Someswari Bridge, you have to cross the river by boat and take a Richshaw (80-100tk), Motor Cycle (100tk) or Tempu/ Bus (20tk).



Hotels:

YWCA Rest House is best for staying. 2 single bed room 600tk, 2 double bed room 1000tk. There is also few hotels available there.





কি কি দেখার আছে [Locations]:

১) বিজয়পুর চীনামাটির খনি (Bojiypur Hill of Porcelain)

২) রানীখং গীর্জা (Queen's Church)

৩) কালচারাল একাডেমী (Cultural Academy)

৪) সমশ্বরী নদী (Someswary River)

৫) সাগর দিঘী (Sagor Lake)



বিজয়পুর [Bijoypur]

311965_284105334946942_998191190_n.jpg




বিরিশিরির মূল আকর্ষণ বিজয়পুর চীনামাটির খনি। ছোট বড় টিলা-পাহাড় ও সমতল ভূমি জুড়ে প্রায় ১৫ দশমিক ৫ কিলোমিটার দীর্ঘ ও ৬০০ মিটার প্রস্থ এই খনিজ অঞ্চল। খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী ১৯৫৭ সালে এই অঞ্চলে সাদামাটির পরিমাণ ধরা হয় ২৪ লাখ ৭০ হাজার মেট্রিক টন, যা বাংলাদেশের ৩শ’ বৎসরের চাহিদা পুরণ করতে পারে।

311773_285132741510868_1030048379_n.jpg




চীনামাটির পাহাড় গুলো সাদা রং এর। কিছু কিছু জায়গায় মেরুন বা হালকা লাল রঙ বিদ্যমান। পাহাড় থেকে মাটি তোলায় সেখানে হ্রদের সৃষ্টি হয়েছে। বেশির ভাগ হ্রদ্রের পানির রঙ নীল। কিছু কিছু জায়গায় সবুজাভ নীল। কিছু জায়গায় সাদা, কিছু জায়গায় লাল। তবে হ্রদ থেকে পানি তুলে খনন করার জন্য লাল পানি এখন আর নেই। হ্রদের উপড় পাহাড় চূড়ায় কিছুক্ষণ জিড়িয়ে নিতে দারুন লাগবে। বিজয়পুর এর ট্যুরিষ্ট সিজন শীতকাল। তখন পানী গাঢ নীল থাকে।



The main attraction of Birishiri is Bijoypur's Porcelain Mine. There is also hills of different size of hills of Porcelain. White Porcelain Hills with Blue Lake made this place spectacular. Winter season is best for Birishiri tour.



রানীখং গীর্জা [Queen's Church]

297848_284108224946653_1936506395_n.jpg




দুর্গাপুর উপজেলা পরিষদ থেকে ৬ কিলোমিটার উত্তরে সীমান্তে সোমেশ্বরী নদীর কোল ঘেঁষেই রানীখং মিশনটি একটি উচু পাহাড়ে অবস্থিত। ১৯১০ সালে এ রাণীখং মিশনটি স্থাপিত হয়। যেখান থেকে প্রকৃতিকে আরও নিবিড়ভাবে উপভোগ করা যায়।



Queen's Church is situated in a hill beside Someswary River, 6km away from Durgapur Upazila Parishad. It is established in 1910.

কালচারাল একাডেমি [Cultural Academy]

বিরিশিরি কালচারাল একাডেমিতে উপজাতীয় সংস্কৃতি চর্চা করা হয়। এখানে প্রতি বছর উপজাতীয়দের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ অন্যান্য অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। প্রতিটি অনুষ্ঠানে বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রচুর জনসমাগম হয়।



Tribal culture is practiced in Birishiri Cultural Academy. Different Tribal Cultural Program held here in every year.



কমলা রাণী দিঘী [Komola Rani's Lake]


বিরিশিরি ইউনিয়ন পরিষদের পাশেই কমলা রাণী দিঘী। এই কমলা রাণী দিঘী সাগর দিঘী নামেও পরিচিত। দিঘীটি পুরোপুরি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেলেও এর দক্ষিণ পশ্চিম পাড় এখনও কালের স্বাক্ষী হয়ে আছে।



Situated beside Birishiri Union Parishad. Also renowned as Sagor Lake.



সোমেশ্বরী নদী [Someswary River]

301166_284113971612745_664334059_n.jpg




বলা যায় এই নদীটি একটি কয়লা খনি। সারা দিন স্থানীয় দিন-মজুররা এই নদীতে কয়লা তোলে। দিন শেষে স্থানীয় মদুদদার দের কাছে কয়লা বিক্রি করে। মেঘালয়ের গারো পাহাড় থেকে নেমে এসেছে এই সোমেশ্বরী নদী যার আদি নাম ছিলো ‘সমসাঙ্গ’। বিজয়পুর, রানী খং এসব জায়গায় যেতে হলে এই নদী নৌকায় পাড় হতে হয়।



It's also call as coal mine. Day labors pick coals from this river every day.



কুল্লাগড়া মন্দির [Kullapara Temple]

307227_284115504945925_1392754086_n.jpg


বিজয়পুর যাওয়ার সময় পথেই পড়বে কুল্লাগড়া মন্দির



Situated nearly Bijoypur.



বিরিশিরি থেকে যাওয়ার উপায়ঃ

বিজয়পুর, রানীখং, বিডিয়ার ক্যাম্প এসব ঘুরতে রিক্সা অথবা মোটর সাইকেল ভাড়া করতে হবে। সমেশ্বরী নদী পাড় হয়ে ওপাশে যেতে হবে। নদী পাড় হতে নৌকাকে দিতে হবে জনপ্রতি ৫ টাকা। আর মটর সাইকেল এর জন্য ১০ টাকা। মটর সাইকেল এ গেলে সব ঘুরে আসতে ৬ ঘন্টা মত সময় লাগবে। ১ টা মটর সাইকেলে ২ জন এর ভাড়া পড়বে ৫৫০-৬০০ টাকা। আর রিক্সায় গেলে ২ জন এ খরচ পড়বে ৪০০-৪৫০ টাকা। ফিরতে সময় লাগবে ৮ ঘন্টা মত। তবে রাস্তা খুবই খারাপ হওয়ায় মাটর সাইকেলে গেলে সুবিধা হবে।



Travel:

Motor Cycle are available (550-600tk) to travel in tourist locations. Rickshaws are also available (400-450tk), but Motor Cycle is best for the bad condition of road.



- MHJ ...
 
মাধবকুন্ড [Madhobkundu Waterfalls]
----------------------------------



মাধবকুন্ড জলপ্রপাত, বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের অন্তর্গত মৌলভীবাজার জ়েলার বড়লেখা উপজেলার কাঁঠালতলিতে অবস্থিত। পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে অন্যতম বিখ্যাত এই স্থানটিতে বর্তমানে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের রেস্টহাউজ ও রেস্টুরেন্ট রয়েছে। এছাড়া সরকারি উদ্যোগে পুরো এলাকাটিকে ঘিরে তৈরি করা হয়েছে "মাধবকুণ্ড ইকোপার্ক"। মাধবকুন্ড ইকোপার্ক, নয়নাভিরাম দৃশ্য ও নান্দনিক পিকনিক স্পট হিসাবে দেশী বিদেশী পর্যটকদের সুপরিচিত। সুবিশাল পর্বত গিড়ি, শ্যামল সবুজ বনরাজি বেষ্টিত ইকোপার্কে প্রবীন, নবীন, নারী-পুরুষদের উচ্ছাস অট্টহাসি আর পাহাড়ী ঝরনার প্রবাহিত জলরাশির কল কল শব্দ স্বর্গীয় ইমেজের সৃষ্টি করে।

296886_285167091507433_1665753734_n.jpg


Madhobkundu Waterfalls, situated in Kathaltoli of Borolekha Upazila of Moulavibazar District. Madhobkundu Eco Park is one of the famous tourist spots of Bangladesh. High hilly area, dark green forest added a spatial dimension with the sound of waterfalls.



অবস্থান

মৌলভীবাজার জেলার সীমান্তবর্তী থানা বড়লেখার ৮ নম্বর দক্ষিণভাগ ইউনিয়নের অধীন গৌরনগর মৌজার অন্তর্গত পাথারিয়া পাহাড়ের গায়ে এই জলপ্রপাতের স্রোতধারা বহমান এবং এই পাহাড় থেকে পতনশীল। এই পাহাড়, সিলেট সদর থেকে ৭২ কিলোমিটার, মৌলভীবাজার জেলা থেকে ৭০ কিলোমিটার, কুলাউড়া রেলওয়ে জংশন থেকে ৩২ কিলোমিটার এবং কাঁঠালতলী থেকে ৮ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত।



Location

The falls created from Pathoria Hill of Gouranagar Mouza of Dakshinvag Union of Borolekha Upazila. This waterfalls is 72km away from Sylhet city, 70km away from Moulovibazar city, 32km away from Kulaura Rail Station and 8km away from Kathaltoli.

294170_285167644840711_1171899737_n.jpg


Photography: Yamin Mashroor



পাথারিয়া পাহাড় (পূর্বনাম: আদম আইল পাহাড়) কঠিন পাথরে গঠিত। জলপ্রপাতের অবিরাম স্রোতধারা প্রবাহিত হওয়ায় পাহাড়েরর গা পুরোটাই কঠিন পাথরে পরিনত হয়েছে। এই পাহাড়ের উপর দিয়ে গঙ্গামারা ছড়া বহমান। এই ছড়া মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত হয়ে নিচে পড়ে হয়েছে মাধবছড়া। অর্থাৎ গঙ্গামারা ছড়া হয়ে বয়ে আসা জলধারা প্রায় ১৬২ ফুট উঁচু থেকে নিচে পড়ে মাধবছড়া হয়ে প্রবহমান। সাধারণত একটি মূল ধারায় পানি সব সময়ই পড়তে থাকে, বর্ষাকাল এলে মূল ধারার পাশেই আরেকটা ছোট ধারা তৈরি হয় এবং ভরা বর্ষায় দুটো ধারাই মিলেমিশে একাকার হয়ে যায় পানির তীব্র তোড়ে। জলের এই বিপুল ধারা পড়তে পড়তে নিচে সৃষ্টি হয়েছে বিরাট কণ্ডের। এই মাধবছড়ার পানি পশ্চিম দিকে প্রবাহিত হতে হতে গিয়ে মিশেছে হাকালুকি হাওরে।



Old name of Pathoria Hill was Adom Ail Hill. Gongamara flows down from 162 feet Pathoria Hill as Madhobkundu waterfalls and flows as Madhob towards Hakaluki, bigest marsland of Bangladesh.

319930_285167974840678_1655562672_n.jpg


মাধবছড়ার পানি পশ্চিম দিকে প্রবাহিত হচ্ছে (Photography: Sagami_RSI) Waterflow of Madhob flow



উচু থেকে অবিরাম গড়ানো পানির স্রোতে সৃষ্টি কুন্ডটি প্রায় ২৫ ফুট গভীর। গত ৩ বছরের মধ্যেদুঃখ জনক ভাবে ৪/৫ জনের মৃত্যু হয়েছে হিম শিতল পানির পরশ পাওয়ার লোভে গভীর কুন্ডতে নেমে। পানিতে নামতে নিষেধ রয়েছে।



কুণ্ডের ডানপাশে পাথরের গায়ে সৃষ্টি হয়েছে একটি গুহার। মাধবকুন্ডে এলে গুহার ভেতর প্রবেশ করে নতুন আমেজ পাওয়া যায়। বৃষ্টির মৌসুমেও শতাধিক দর্শনার্থী গুহায় আশ্রয় নিতে পারে। স্থানীয় ভাষায় গুহাকে ‘কাব’ বলা হয়ে থাকে। পাহাড়েরর গভীরে তৈরী গুহাকে মনে হবে আধুনিক কারুকচিত পাথরের একচালা ঘর। আধুনিক ভাষায় বলা যায় বাংলোর ফটক। গুহাটির সৃষ্টি প্রাকৃতিক ভাবে হয়েছে বলে অনেকে ধারনা করলেও মুলত এটি ছিল সন্যাসী মাধবেশ্বরের ধ্যান মগ্নের গোপন আস্তানা। এটি কিভাবে, করা তৈরী করেছিল তার সঠিক তথ্য আজও রহস্যাবৃত।



মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত এলাকায় এককালে কমলা বাগান ছিলো; ছিলো আম, কাঁঠাল, কলা, পেঁপে, পেয়ারা, সুপারি ও পানের বাগান। এখানে ফলতো লেবুসহ অন্যান্য ফলমূল। এছাড়া ছিলো বিভিন্ন প্রকার বনজ গাছপালা। কিন্তু বর্তমানে এর অধিকাংশই অতীত। "সামাজিক বনায়ন"-এর নামে প্রাকৃতিক গাছপালা কেটে ফেলে রোপন করা হয়েছে বিভিন্ন হাইব্রিডজাতীয় গাছপালা, যেমন: একাশিয়া (স্থানীয় নাম আকাশি)। ঔষধি ও অর্থকরি গাছ আগরও আছে রোপন তালিকায়। কিন্তু প্রাকৃতিক বন নষ্ট করে এই সামাজিক বনায়ন শ্রেফ পরিবেশ ধ্বংসই করেছে বেশি। মাধবকুণ্ড এলাকায় বাস করে আদিবাসী খাসিয়ারা। খাসিয়ারা গাছে গাছে পান চাষ করে থাকে। মাধবছড়াকে ঘিরে খাসিয়াদের জীবনযাত্রা আবর্তিত হয়।



Continuous waterfalls made a 25 feet sink below the waterfalls as it is very dangerous to go down there. There is a big cave in the right side of the waterfalls. The creation of this cave is still mysterious, it was used by a hindu monk named Madhobessor as a secret prayer place. There was a number of fruit trees in the areas of Madhobkundu. But which is past now with the introduction of Social Forestry of few hybrid trees. Local tribal group Khasia lives near the Madhobkundu waterfalls.

298154_285168331507309_299327597_n.jpg



মাধবকুন্ড জলপ্রপাতে এলে চোখে পড়বে উচু নীচু পাহাড়ী টিলায় দিগন্ত জোড়া চা বাগান। টিলার ভাঁজে ভাঁজে খাসিয়াদের পান পুঞ্জি ও জুম চাষ। পাহাড়ীদের সনাতনী বাড়ি ঘর আর উপজাতি ললনাদের গোসলের দৃশ্য সত্যিই অপুর্ব। যা পর্যটকদের আনন্দই দেয়না, গবেষক ও কবি-সাহিত্যিকরা খোঁজে পায় রসালো লেখার রসদ।



মাধবকুন্ড অতীত থেকেই হিন্দু সম্প্রদায়ের তীর্থ স্থান হিসাবে পরিচিত। ভগবান মাধবেশ্বরের আশির্বাদ নিতে হাজার হাজার মানুষ আসেন প্রতি বছরের চৈত্র মাসে। এ সময় মধুকৃষনা ত্রয়োদশীতে পুণ্যার্জন ও বারুনী স্নান করে পাপ মুক্তির কামনা করেন। মাধবের মন্দির ছাড়াও রয়েছে শিব মন্দির। বিশালাকার শিবলিঙ্গ পুজা করাও হয়ে থাকে। চৈত্রমাসের ওই সময়ে বিশাল মেলা বসে।



Tea estates and Khasia's farming activity (zoom) are seen here with their traditional settlements. It's also knowed as Hindu religion's holy place. A big fair organized here every year in the Bengali month Chaitra.

310268_285168861507256_866294663_n.jpg




যাতায়াত, থাকা-খাওয়াঃ

দেশের যে কোন জায়গা থেকে সড়ক পথে সরাসরি বাস নিয়ে আসা যায়। তাছাড়া রেলপথেও সুবিধা আছে। ট্রেনে গেলে থেকে প্রথমে কুলাউড়া আর গেলে মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখার কাঠালতলীতে যেতে হবে। সেখান থেকে রিক্সা, অটো রিক্সায় বা স্কুটারে মাধবকুন্ড যেতে হবে। বড়লেখা থেকে রিক্সা ভাড়া ৭০-৮০ টাকা, স্কুটার ভাড়া জনপ্রতি ৬০-৭০ টাকা। অথবা আপনি মাইক্রোবাস বা সিএনজি তে সরাসরি যেতে পারেন। সেখানে পর্যটন কর্পোরেশনের ডাক বাংলোও আছে । সংশ্লিষ্ট কর্তৃপরে অনুমতি নিয়ে রাত যাপনের ব্যবস্থা আছে।

309565_285169408173868_741188448_n.jpg


Transportation & Food:

Bus service available here from the most part of the country. Nearby train station is in Kulaura. Local bus/ CNG auto are available for Madhobkundu. There was a rest house of Porjoton Corporation.



- MHJ ...
 
হামহাম জলপ্রপাত
---------------



হামহাম জলপ্রপাত
300337_292126074144868_2009134922_n.jpg

ট্যুরিজম বাংলাদেশ



সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার রাজকান্দি রিজার্ভ ফরেস্টের কুরমা বনবিটের গহিন অরণ্যঘেরা দুর্গম পাহাড়ী এলাকার রযেছে অপূর্ব এই জলপ্রপাত। এডভেঞ্চার প্রিয় পর্যটক যারা চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করেন কেবল তাদের জন্যই এই ঝর্না দর্শন। সরকারী কোন উদ্যোগ না থাকায় উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা নেই সেখানে।



কেবলমাত্র দৃষ্টিনন্দন ঝর্না নয় পথের দুপাশের বুনো গাছের সজ্জা দৃষ্টি কেড়ে নেবে অনায়েসে। জারুল, চিকরাশি ও কদম গাছের ফাঁকে ফাঁকে রঙিন ডানা মেলে দেয় হাজারো প্রজাপতি। চশমা বানরের আনাগোনা ডুমুর গাছের শাখায় । চারদিকে গাছগাছালি ও প্রাকৃতিক বাঁশবনে ভরপুর এ বনাঞ্চল। ডলু, মুলি, মিটিংগা, কালি ইত্যাদি অদ্ভুত নামের বিভিন্ন প্রজাতির বাঁশ এ বাগানগুলোকে দিয়েছে ভিন্ন একরূপ। পাথুরে পাহাড়ের ঝিরি পথে হেঁটে যেতে যেতে সুমধুর পাখির কলরব আপনার মনকে ভাললাগার অনুভূতিতে ভরিয়ে দেবে। দূর থেকে কানে ভেসে আসবে বিপন্ন বনমানুষের ডাক। কিছুদূর এগিয়ে যাওয়ার পর শুরুতে আপনার দু’চোখের সামনে ভেসে উঠবে পাহাড় থেকে ধোঁয়ার মতো ঘন কুয়াশা ভেসে উঠার অপূর্ব দৃশ্য। মনে হবে যেন ওই নয়নাভিরাম পাহাড় আপনাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে। এভাবেই হাটতে হাটতে একসময় আপনি পৌঁছে যাবেন আপনার কাঙ্খিত হামহাম জলপ্রপাতের খুব কাছাকাছি।

386177_292134974143978_795694163_n.jpg

কামাল উদ্দিন ফটোগ্রাফি



কিছু দূর এগুলেই শুনতে পাবেন হামহাম জলপ্রপাতের শব্দ। কাছে গিয়ে দেখতে পাবেন প্রায় ১৬০ ফিট ওপর হতে আসা জলপ্রপাতের সেই অপূর্ব দৃশ্য । প্রবল ধারায় উপর হতে গড়িয়ে পরছে ঝর্নার পানি নিচে থাকা পাথরের উপর। পাথরের আঘাতে জলকনা বাতাসে মিলিয়ে গিয়ে তৈরি করছে কুয়াশা। চারিদিকে এক শীতল শান্ত পরিবেশ। ডানে বামে চোখ ফেরানোর উপায় নেই। কেবলই ইচ্ছে করবে তাকিয়ে থাকি সৃষ্টিকর্তার এই অনন্য সৃষ্টির জন্য। কাঁচের মত স্বচ্ছ পানি পাহাড়ের শরীর বেঁয়ে আছড়ে পড়ছে বড় বড় পাথরের গায়ে, গুড়ি গুড়ি জলকনা আকাশের দিকে উড়ে গিয়ে তৈরি করছে কুয়াশার আভা। বুনোপাহাড়ের দেড়শ ফুট উপর হতে গড়িয়ে পড়া স্রোতধারা কলকল শব্দ করে এগিয়ে যাচ্ছে পাথরের পর পাথর কেটে সামনের দিকে তার গন্তব্যে। চারিপাশ গাছ গাছালি আর নাম না জানা হাজারো প্রজাতীর লাত পাতা ও লতা গুল্মে আচ্ছাদিত হয়ে আছে পাহাড়ী শরীর। স্রোতধারা সে লতাগুল্মকে ভেদ করে গড়িয়ে পড়ছে ভুমিতে। তৈরি করছে স্রোতস্বিনী জলধারা। সে যে কি এক বুনোপরিবেশ না দেখলে বিশ্বাস করানো সম্ভব নয়।

374262_292135547477254_1611953213_n.jpg




যেভাবে যেতে হবেঃ

প্রথমেই আপনাকে যেকোন স্থান হতে গিয়ে পৌছতে হবে শ্রীমঙ্গল কিংবা সরাসরি মৌলভীবাজার। সেখান হতে কমলগঞ্জ। ট্রেনে করে আপনি যেতে পারেন শ্রীমঙ্গল। সেখান থেকে জিপ রিজার্ভ করে কলাবনপাড়া। ভাড়া পড়বে ২০০০-২৫০০ টাকা। মৌলভীবাজার হয়ে যেতে চাইলে প্রথমেই যেতে হবে কমলগঞ্জ। এটি মৌলভীবাজারের একটি উপজেলা। কমলগঞ্জ হতে আদমপুর বাজার পর্যন্ত বাস ভাড়া পড়বে ১০-১৫ টাকা। সেখান থেকে ২০০-২৫০ টাকা ভাড়ায় সিএনজি যোগে আপনি অনায়াসে পৌঁছে যেতে পারেন আদিবাসী বস্তি তৈলংবাড়ী কিংবা কলাবন বস্তি পর্যন্ত । সেখান থেকে আরও প্রায় ৮ কিঃমিঃ পথ পায়ে হেঁটে এগিয়ে গেলেই দেখা মিলবে কাংখিত সেই হামহাম জলপ্রপাতের। যেভাবেই যান না কেন গহীন অরন্যে প্রবেশের পূর্বে তৈলংবাড়ী কিংবা কলাবন বস্তির আদিবাসীদের সাহায্য নিয়ে আপনাকে ট্রেকিং করতে নামতে হবে। প্রায় ৮ কিমি. দুর্গম পাহাড়ের গায়ে হামহাম জলপ্রপাতে আপনি যেতে পারেন ঝিরি পথে অথবা টিলা পথে। ঝিরি পথ মুগ্ধ করবে আপনাকে। তবে ঝিরি পথে সময় কিছু বেশি লাগতে পারে। টিলা পথে হামহাম যেতে সময় লাগে ৩ থেকে সাড়ে ৩ ঘন্টা। ঝিরি পথে ফিরে আসতে সময় লাগবে ৪ থেকে সাড়ে ৪ ঘন্টা।





উচু নিচু পাহাড়া আর টিলা, বুনো জঙ্গল, পাথুরে আর কদর্মাক্ত পথ, কোথাও হাটু সমান আবার কোথাও কোমর সমান ঝিরিপানি। শুধু তাই নয় এই দুর্গম পথ পাড়ি দিতে গিয়ে আপনার প্রবল শত্রু হিসেবে পেয়ে যাবেন অসংখ্য বন্য মশা মাছি এবং রক্তচোষা জোক। এই পথ পাড়ি দিয়েছে অথচ কেউ জোকের কবলে পড়েনি এমনটি ভাবা স্বপ্নবিলাশ। পাহাড়ী পথ মারাতে গিয়ে আপনাকে ঘাম ঝড়াতে হবে, পরিশ্রান্ত হতে হবে, কখনো পিছুহটতে মন চাইবে। খাদ্য আর পানীয়র অভাব আপনাকে অসহায় করে তুলতে পারে। তারপরও সৌন্দর্য পিপাষুদের অদম্য ইচ্ছার কাছে এইসবের কোন কিছুই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনা।


379116_292134560810686_1407608646_n.jpg



হামহাম যাবার জন্য সাথে একজন গাইড নিয়ে যাওয়া অত্যাবশ্যক। কারন প্রথমবার যারা যাবেন তাদের জন্য রাস্তা ভুল করাই স্বাভাবিক। কলাবন গিয়ে একজন গাইড সাথে নিয়ে নিবেন। তাকে ৩০০-৪০০ টাকা দিতে হবে। ট্রাকিং করার সময় সবার হাতে একটি বাশ বা লাঠি নিয়ে নিবেন। এটি আপনার ভারসাম্য রক্ষা করতে, হাটত এবং সাপ বা অন্যান্য বন্যপ্রাণী হতে নিরাপদ রাখবে। সাথে সরিষার তেল আর লবণ নিয়ে নিবেন । জোকে ধরলে লবন দিয়ে কোন কিছু দিয়ে ফেলে দিবেন। দুপুরে খাবার জন্য হালকা শুকনা খাবার নিয়ে যাবেন। প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য ডেটল, নাপা ,তুলা এগুলো নিয়ে নিতে পারেন। থ্রি কোয়াটার্র টাইপের প্যান্ট আর টিশার্ট পরে যাবেন জুতা হিসেবে কেডসের তুলনায় প্লাস্টিকের স্যান্ডেল বেশ কাজে দেয়। নাজুক টাইপের মেয়েদের এই রাস্তাতে না নেওয়াই ভালো। বর্ষাকালে ঝর্নার প্রকৃতরূপ টা দেখা যায়। তবে সেক্ষেত্রে যাবার রাস্তায় কষ্টও বেশী হবে। শীতকালে রাস্তায় তেমন পানি থাকেনা বলে যাওয়াটা একটু সহজ। কিন্তু শীতে অধিকাংশ ঝরনাতেই একদম পানি থাকে না। সেটা দেখাও খুব একটা সুখকর নয়। সুতরাং কষ্ট হলেও বর্ষাকালেই যাওয়া উচিত।

309673_292136404143835_1558045226_n.jpg




হামহাম ঝর্নাস্থলে পৌছে খুব বেশীক্ষন উপেভাগ করার উপায় নেই। কেননা সেখানে বেশীক্ষন অবস্থানের কারলে সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসলে পাহাড়ে ঘনকালো অন্ধকারে রাস্তা হারিয়ে ফেলার সম্ভাবনা শতভাগ। অপরদিকে বন্যপ্রাণীদের আক্রমনেরও শিকার হতে পারেন। ঢালু ও পিচ্ছিল পাহাড়ী পথ বেয়ে উপরে ওঠা কষ্ট হলেও সহজ, কিন্তু পাহাড় হতে নিচে নেমে আসা খুবই বিপজ্জনক ও কঠিন। তাই ঝিরি পথে এসে সবাইকে কাছাকাছি থেকে খুবই সন্তর্পনে ট্রেকিং শুরু করতে হবে। প্রায় চারঘন্টা পর আপনি ফিরে আসবেন সেই কলাবনে। অতঃপর সেখানে আদিবাসী বস্তিতে রাত্রিযাপন নতুবা ঘরে ফেরার পালা।



কোথায় থাকবেন

প্রথমে শ্রীমঙ্গলের কোন একটি হোটেল বা গেষ্ট হাউজে ওঠাটাই ভালো। এখানে রাত্রি যাপন করে সকালে চলে যেতে পারেন কলাবন পাড়ায়। সেখানে আপনি চাইলে তৈলংবাড়ী কিংবা কলাবন আদিবাসী বস্তিতে আস্তানা গাড়তে পারেন। অথবা আদিবাসীদের ঘরেও থাকতে পারেন। তারা এ ব্যপারে আপনাকে সহায়তা করবে। পর্যটকদের প্রতি তারা খুবই বন্ধুবৎসল। এখানে থাকার জন্য খুব একটা উন্নত ব্যবস্থা নেই। তবে থাকার জন্য একটা জায়গা পেয়ে যাবেন। ঝর্না দেখে ফেরার পর আপনি এতই ক্লান্ত থাকবেন যে ঐ মুহুর্তে আর শ্রীমঙ্গল ফিরতে ইচ্ছে করবে না কিংবা ফেরার হয়তো উপায়ও থাকবে না। সুতরাং কলাবন আদিবাসী বস্থিতে থাকাটাই সবচাইতে উত্তেম হবে।

295703_292135910810551_158469186_n.jpg


সব তো জানা হলই। আর দেরী কেন? হয়ে যাক একটি রোমাঞ্চকর ট্যুর :)



- MHJ ...
 
^Hey, the earliest Muslims used to pray out in the open :D
 
সীতাকুণ্ড চন্দ্রনাথ পাহাড়
-------------------



সীতাকুণ্ড অপরূপ প্রাকৃতিক সৌর্ন্দয্যের লীলাভূমি । এ এলাকা শুধু হিন্দুদের বড় তীর্থস্থানই নয় খুব ভাল ভ্রমনের স্থানও বটে। সীতাকুণ্ডের পূর্বদিকে চন্দ্রনাথ পাহাড় আর পশ্চিমে সুবিশাল সমুদ্র । যে সকল ভ্রমনকারী প্রকৃতিকে ভালবাসেন প্রকৃতিকে খুব কাছের থেকে উপভোগ করতে চান তারা অবশ্যই সীতাকুণ্ড ঘুরে যাবেন।

185020_440496659307808_886330984_n.jpg




সীতাকুণ্ড বাজার থেকে ৪কি.মি. পূর্বে চন্দ্রনাথ পাহাড় অবস্থিত । আপনি পায়ে হেঁটে অথবা রিক্সায় চড়ে চন্দ্রনাথ পাহাড়ে যেতে পারেন। কিন্তু পায়ে হেঁ*টে ভ্রমনের মজাই আলাদা। চন্দ্রনাথ পাহাড়ে যাবার পথে হিন্দুদের কিছু ধর্মীয় স্থাপনাও আপনার চোখে পরবে। এই এলাকা বিভিন্ন ধরনের গাছ, বুনফুল এবং গুল্মলতায় পরিপূর্ণ। এখানে আপনি পেয়ারা, সুঁপাড়ি, আম সহ বিভিন্ন ফলের বাগান দেখতে পাবেন। কিছু নৃতাত্বিক জনগোষ্ঠীর মানুষও বসবাস করে, যারা ত্রিপুরা নামে পরিচিত।



আপনি যদি পাহাড়ের গভীরে যান তবে পাহাড়ের গায়ে ফসলের চাষ হচ্ছে দেখতে পাবেন, এ গুলোকে জুমক্ষেত বলে; গভীর পাহাড়ের ভেতরে আপনি বাণিজ্যিক ভাবে চাষ করা ফুলের বাগানও দেখতে পাবেন। এখানে অনেকগুলো ঝর্ণা আছে তবে চন্দ্রনাথ পাহাড়ে যাবার পথে আপনারা শুধু একটি মাত্র ঝর্ণা দেখতে পারবেন, এস্থান থেকেই পাহাড়ে উঠার পথ দু ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে, ডানদিকের দিকের রাস্তা প্রায় পুরোটাই সিঁ*ড়ি আর বামদিকের রাস্তাটি পুরোটাই পাহাড়ী পথ কিছু ভাঙ্গা সিঁ*ড়ি আছে। বাম দিকের পথ দিয়ে উঠা সহজ আর ডানদিকের সিঁ*ড়ির পথদিয়ে নামা সহজ, তবে আপনি আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী পথ ব্যবহার করতে পারবেন।

560189_440496862641121_762158549_n.jpg




এখানে সীতা মন্দিরের কাছে আরও একটি ঝর্ণা আছে তবে এটা শুকিয়ে গেছে, অন্য ঝর্ণা গুলো গভীর বনের মধ্যে অবস্থিত। বর্ষাকালে বৃষ্টিতে ধুয়ে গাছের পাতা যখন পরিষ্কার, সতেজ হয়ে যায় তখন দেখতে খুবই সুন্দর লাগে তখন পাহাড়গুলোকে দেখতে পূর্ণ যৌবনা মনে হয়। কিন্তু বর্ষাকালে পাহাড়ে উঠা খুবই বিপদজনক।



যেভাবে যেতে হবে



ঢাকা থেকে এসি, ননএসি বাস ছাড়ে সায়দাবাদ বাস ষ্টেশন থেকে। আরামদায়ক এবং নির্ভর যোগ্য সার্ভিস গুলো হল এস.আলম, সৌদিয়া, গ্রীনলাইন, সিল্ক লাইন, সোহাগ, বাগদাদ এক্সপ্রেস, ইউনিক প্রভূতি। সবগুলো বাসই সীতাকুণ্ডে থামে। চট্টগ্রাম থেকে বাসগুলো মাদারবাড়ী, কদমতলী বাসষ্টেশন থেকে ছাড়ে। তা ছাড়াও অলঙ্কার থেকে কিছু ছোট গাড়ী ছাড়ে ( স্থানী ভাবে মেক্সী নামে পরিচিত) সেগুলো করেও আসা যাবে।





এছাড়া ঢাকা থেকে ছেড়েঁ আসা দ্রুতগামী ট্রেন “ঢাকা মেইল” সীতাকুণ্ডে থামে, এটি ঢাকা থেকে ছাড়ে রাত ১১টায় এবং সীতাকুণ্ডে পৌঁছে পরদিন সকাল ৬.৩০ থেকে ৭টায়। অন্যান্য আন্তঃ নগর ট্রেন গুলো সরাসরি চট্টগ্রামে চলে যায়। শুধুমাত্র শিবর্তুদশী মেলার সময় সীতাকুণ্ডে থামে।





সীতাকুণ্ডে কোন ভাল আবাসিক হোটেল নেই,তাই রাতে থাকতে হলে চট্টগ্রাম শহড়ে চলে যেতে হবে।কিন্তু এখানে ৬টি ধর্মশালা আছে যার ৩টি বাংলাদেশ রেলওয়ের যে গুলো ব্রিটিশ সরকার তৈরী করে ছিল। শিবর্তুদশী মেলার সময় এই ধর্মশালা গুলো ছাড়াও কিছু সাময়িক হোটেলে আগতরা থাকতে পারে।



শিবর্তুদশী মেলাঃ প্রতি বছর বাংলা ফাল্গুন মাসে (ইংরেজী ফেব্রুয়ারী-মার্চ মাস) বড় মেলা হয় যা শিবর্তুদশী মেলা নামে পরিচিত। এ সময় দেশ-বিদেশের অনেক সাধু সন্যাসী এবং নর-নারী (বিশেষ করে ভারত, নেপাল, শ্রীলংকা থেকে)এখানে আসেন। এ সময় এই এলাকা প্রচুর জনাকীর্ণ হয়ে উঠে।



- MHJ ...
 
Status
Not open for further replies.
Back
Top Bottom