জয়ের প্রেসক্রিপশন ও ধর্মনিরপেক্ষ সেনাবাহিনী...!
লিখেছেন পুস্পিতা ১৯ জানুয়ারী ২০১২, রাত ০৮:৪৮
শেখ হাসিনা পুত্র জয় তার Stemming the Rise of Islamic Extremism in Bangladesh কলামে বলেছিলেন, "জোট সরকারের পাঁচ বছরে বাংলাদেশে বোরকার ব্যবহার বেড়েছিল ৫০০শতাংশ এবং সেনাবাহিনীতে মাদ্রাসা শিক্ষিতদের সংখ্যা বেড়ে হয়েছিল ৩৫শতাংশ।" এজন্য বাংলাদেশে কথিত ইসলামী জঙ্গিবাদকে প্রতিহত করার জন্য জয় ও তার ইহুদী সহযোগী সিওভাক্কো আওয়ামী লীগকে কিছু ‘প্রেসক্রিপশন' দিয়েছিল। যেহেতু জয় আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক স্বীকৃত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর অফিসিয়াল উপদেষ্টা সেহেতু জয়ের পরামর্শ অনুযায়ী বিভিন্ন কাজ হচ্ছে বলে জনগণ মনে করে। বিশেষ করে সরকারের ইসলাম বিরোধী পদক্ষেপ ও সেনাবাহিনীকে দূর্বল করার বিভিন্ন কার্যক্রম দেখে সন্দেহ আরো দৃঢ় হচ্ছে।
বিগত নির্বাচনের আগে ভারতের কাছে মইন উ আহমেদ ও আওয়ামী লীগের যৌথ ওয়াদা ছিল নিম্মরূপঃ-
১. ভারতীয় মিত্র ও তাদের স্বার্থের নির্ভরযোগ্য পক্ষ হিসেবে পরিচিত আওয়ামী জোটকে যে কোন কৌশলে ক্ষমতায় নিয়ে আসা,
২. দেশ থেকে ইসলামী রাজনীতি ধ্বংস ও দেশপ্রেমিক নেতৃবৃন্দকে রাজনীতির মাঠ থেকে সরিয়ে দিয়ে ধর্মনিরপেক্ষ আদর্শ প্রতিষ্ঠার পথ সুগম করা।
৩. সেনাবাহিনীসহ দেশের সীমান্ত ও প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দুর্বল করে ফেলা এবং প্রশাসনকে পঙ্গু করে দিয়ে সর্বত্র বিশেষ দেশের এজেন্টদের বসানোর ব্যবস্থা করা।
৪. ট্রানজিট-করিডোর ও বন্দর ভারতের জন্য ব্যবহার সুনিশ্চিত করা।
৫. দেশের গণমাধ্যমকে যথাসম্ভব ভারত বিরোধিতার কবলমুক্ত রাখা।
৬. দেশের অর্থ ও বাণিজ্য ব্যবস্থাকে ভারত-নির্ভর রাখার ব্যবস্থা করা।
ছয় প্রতিশ্রুতির প্রথমটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব ছিল মইন উ'র। বাকী শেখ হাসিনার এবং আওয়ামী লীগ সরকারের কর্মকান্ড দেখলে পরিস্কার হবে তাদের সবকিছু ঘুরপাক খাচ্ছে বাকী পাঁচ প্রতিশ্রুতিকে কেন্দ্র করে।
মিথ্যা মামলায় ইসলামী নেতৃবৃন্দকে গ্রেফতার ও ইসলামী দলের উপর নির্যাতনের মাধ্যমে দুইনম্বর প্রতিশ্রুতিটি বাস্তবায়নের পথে সরকার অনেক এগিয়ে গিয়েছে। চার, পাঁচ, ছয় নম্বর প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের অগ্রগতিও জনগণ দেখতে পাচ্ছে।
তিন নম্বর প্রতিশ্রুতিটি বাস্তবায়নে ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ প্রধানতঃ যে সমস্ত পদক্ষেপ নিয়েছে তা নিম্মরূপঃ-
১। দেশপ্রেমিক ও নৈতিক চরিত্রের অধিকারী সেনা কর্মকর্তাদের বাধ্যতামূলক অবসর দেয়া বা বরখাস্ত করা।
২। বিডিআর বিদ্রোহের নামে মেজর জেনারেল, বিগ্রেডিয়ার জেনারেল, কর্ণেল সহ ৫৭জন মেধাবী ও যোগ্য সেনা কর্মকর্তাকে হত্যা করা।
৩। এরপরই যশোর অঞ্চলের জিওসি মেজর জেনারেল রফিকুল ইসলাম ও কর্ণেল শহীদ কথিত হেলিকপ্টার দূর্ঘটনায় নিহত হওয়া।
৪। এরপর কথিত বিডিআর বিদ্রোহে বেঁচে যাওয়া সেনাকর্মকর্তাদের (যারা বিডিআর বিদ্রোহের সময় সরকার ও তৎকালীন সেনাপ্রধান মইন উ'র নেয়া বিভিন্ন ভুল পদক্ষেপের সমালোচনা করেছিলেন
বাধ্যতামূলক অবসর দেয়া।
৫। বিডিআর বিদ্রোহের নামে সীমান্ত রক্ষাকারী বাহিনীকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করা।
৬। ভারতের নির্দেশে কথিত ১০ট্রাক অস্ত্রমামলায় এনএসআই ও ডিজিএফআই-এর সাবেক প্রধানদের আটক করা।
৭। সেনাবাহিনীকে বিরোধী দলের প্রতিপক্ষ হিসেবে উপস্থাপনের চেষ্ঠা। সরকারের বিভিন্ন সমালোচনার জবাব আইএসপিআর-এর মাধ্যমে দিয়ে সরকার তা প্রমাণ করেছে।
৭। সর্বশেষ জঙ্গীবাদের সাথে জড়িত করে কুমিল্লা অঞ্চলের জিওসি মেজর জেনারেল কামরুজ্জামান সহ অজানা সংখ্যক সেনাকর্মকর্তাকে আটক করা।
সরকারের প্রতিটি পদক্ষেপ মনে করিয়ে দেয় ভারতের কাছে দেয়া সেই ছয়টি প্রতিশ্রুতির কথা, শেখ হাসিনা পুত্র জয় ও তার ইহুদী সহযোগীর প্রেসক্রিপশনের কথা। সবকিছুর মূল উদ্দেশ্য দেশকে আধিপত্যবাদী শক্তি ভারতের পদানত করা। সেজন্য প্রয়োজন, রাজনৈতিক ময়দান থেকে ইসলামী শক্তিকে নির্মূল করে ধর্মনিরপেক্ষতবাদকে প্রতিষ্ঠিত রাখা ও দেশপ্রেমিক ও ঈমানদার সেনাবাহিনীকে দূর্বল করা। সেটিই করা হচ্ছে এখন।
ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী সরকার গুলো সবসময় চেষ্ঠা করে নিজ দেশের সেনাবাহিনীকে ধর্মনিরপেক্ষ হিসেবে তৈরি করার। তুরস্ক, মিশর সহ বিভিন্ন মুসলিম দেশে তা দেখা যায়। ধর্মনিরপেক্ষতার রক্ষাকর্তা হিসেবে সে দেশগুলোতে সেনাবাহিনীকে তৈরি করা হয়েছিল। এতে মুসলিম জনগণের উপর ধর্মনিরপেক্ষ সেনাবাহিনীকে লেলিয়ে দেয়া সম্ভব হয়। সে লক্ষ্যেকে সামনে রেখেই কি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতেও কাজ চলছে?!
নবাব সিরাজদৌল্লাহকে কিছু ইংরেজ সৈন্য যখন গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছিল তখন মাঠে ময়দানে যে সমস্ত কৃষক কাজ করছিল শুধু যদি তারাই হুংকার দিয়ে উঠত তাহলে ইংরেজরা তখনই পালিয়ে যেত। কিন্তু অসচেতন জনগণ বুঝতে পারেনি সিরাজের গ্রেফতারের সাথে কি তারা হারিয়ে ফেলছিল। তারা বুঝতে পারেনি সিরাজের গ্রেফতার শুধু একজন ব্যাক্তির গ্রেফতার নয় বরং দেশের স্বাধীনতার সূর্যের নির্বাপন। জনগণের অসচেতনার কারণে বাংলার স্বাধীনতা ২০০বছরের জন্য হারিয়ে গিয়েছিল।
দেশের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র চলছে। জনগণ যদি সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ না হয়, তাহলে পরিণতি হবে খুবই ভয়াবহ।
বিষয়শ্রেণী: বিবিধ
শেয়ার করুনঃ
১৬৪ বার পঠিত, ৩১ টি মন্তব্য
রেটিং +২০/-২
রেটিং দিতে লগইন করুন
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্যের জবাব দিতে সমস্যা হলে এখানে ক্লিক করুন এবং নতুন পাতায় মন্তব্য লিখুন
১
614626
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৮:৫৩
হাসান লিখেছেন : সেনাবাহিনী নিজেদের কিছু কর্মকর্তাকে "ধর্মান্ধ" আখ্যায়িত করাটাতেই বুঝা যায় 'ডাল মে কুচ কালা হ্যায়।' সময়োপযোগী ও যথার্থ বিশ্লেষণের জন্য ধন্যবাদ। আইএসপিআরের বিবৃতি কোনভাবেই সামরিক বাহিনীর পেশাদারিত্বের সাথে যায় না। সেনাবাহিনীতে রাজনীতি প্রবেশ করানো অনভিপ্রেত। যদিও ইতিমধ্যে রাজনীতির গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। সম্মানিত বিরোধীদলীয় নেত্রীকে তার বাড়ী থেকে অত্যন্ত অমানবিক ও বেআইনীভাবে উচ্ছেদের সময়েই তা পষ্ট হয়েছিল। আ.লীগ সরকারকে অনুরোধ করব দেশ চালাতে ব্যর্থ হলে প্লিজ মধ্যবর্তী নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক শক্তির হাতে ক্ষমতা অর্পন করুন, অন্যরকম কিছু করে দেশটাকে অনিশ্চয়তার মুখে ঠেলে দিবেন না।
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:০৩
603964
হাসান লিখেছেন : আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব সুরক্ষায় সেনাবাহিনীর গৌরব ও পেশাদারিত্ব যেকোনো মূল্যে অক্ষুন্ন রাখতেই হবে।
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৪১
604009
পুস্পিতা লিখেছেন : দেশকে ভারতীয় আধিপত্যবাদের পদানত করার লক্ষ নিয়ে সরকারের সকল কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে। সে জন্য সেনাবাহিনীর পেশাদারিত্ব ধ্বংস করার চক্রান্ত আধিপত্যবাদী শক্তির পরামর্শেই করা হচ্ছে।
২
614630
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৮:৫৫
ভিশন-২০৫০ লিখেছেন : সেনাবাহিনীকে সম্পূর্ণ নতুন আঙ্গিকে (দেখতে এবং কাজে কর্মে
সাজানো হচ্ছে।
যার মূলমন্ত্র হলো:
করে নাকো ফুস্*ফাস
মারে নাকো ঢুস্*ঢাস
সেই সাপ জ্যান্ত
গোটা দুই আনতো!
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:২১
603989
আবুল লিখেছেন : মানে হিজড়া?
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৪৩
604013
পুস্পিতা লিখেছেন : ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী সরকার, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী সেনাবাহিনী, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী দেশ = ভারতের অধীন একটি রাষ্ট্র, হয়তো সিকিম, হয়তো নেপাল, হয়তো কাশ্মীর...
৩
614631
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৮:৫৫
জয়_বাংলা লিখেছেন : লীগ
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৪৩
604014
পুস্পিতা লিখেছেন : ধর্মনিরপেক্ষবাদীদের ষড়যন্ত্রের কবলে পড়েছে দেশ।
৪
614634
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৮:৫৬
তারাচাঁদ লিখেছেন : খুবই সহীহ কথা বলেছেন । আজকে আইএসপিআর যেভাবে বক্তব্য দিয়েছে, অতীতে সেনাবাহিনী কোনদিন কোন রাজনৈতিক দলের পক্ষে এমনভাবে কথা বলেনি । বাংলাদেশের মীরজাফরদের মইন ইউ আহমদের পর থেকে সেনাবাহিনীকে সেক্যুলারাইজেশন, এবং শেষে ধ্বংস করার পরিকল্পনা চলছে ।
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৪৬
604017
পুস্পিতা লিখেছেন : রাজনৈতিক দল কর্তৃক সরকারের সমালোচনার জবাব সেনাবাহিনীর মাধ্যমে দেয়া মানে সেনাবাহিনীকে বিশেষ রাজনৈতিক দলের প্রতিপক্ষ হিসেবে উপস্থাপনের চেষ্ঠা। ভয়ংকর কোন ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে তা করা হচ্ছে।
৫
614638
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৮:৫৭
আহলে বাইতি লিখেছেন : ++,সময়োচিত লেখা;জাজাকাল্লাহু খইরান।
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৪৭
604020
পুস্পিতা লিখেছেন : সেনাবাহিনীকে ধ্বংসের সাথে সাথে দেশের স্বার্বভৌমত্ব ধ্বংসের ষড়যন্ত্র চলছে।
৬
614639
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৮:৫৮
রবার্ট লিখেছেন : বিডিআর বিদ্রোহের নাটক সাজিয়ে দেশপ্রেমিক দক্ষ কর্মকর্তাদের হত্যা করা হয়েছে আর এখন আরেক নাটক সাজিয়ে বাকিদের সরিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এর পর সেনাবাহিনীকে পুলিশ বাহিনীতে পরিনত করার ব্যবস্থা আরকি।
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৪৯
604021
পুস্পিতা লিখেছেন : ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীদের মতে সেনাবাহিনী রাখার প্রয়োজনই নেই। সে লক্ষ্য সেনাবাহিনীকে ধ্বংসের কাজ চলছে।
৭
614641
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৮:৫৯
রবার্ট লিখেছেন : ঐতিহাসিকরা বলেন, নবাব সিরাজদৌল্লাহকে কিছু ইংরেজ সৈন্য যখন গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছিল তখন মাঠে ময়দানে যে সমস্ত কৃষক কাজ করছিল শুধু যদি তারাই হুংকার দিয়ে উঠত তাহলে ইংরেজরা তখনই পালিয়ে যেত। কিন্তু অসচেতন জনগণ বুঝতে পারেনি সিরাজের গ্রেফতারের সাথে কি তারা হারিয়ে ফেলছিল। জনগণের অসচেতনার কারণে বাংলার স্বাধীনতা ২০০ বছরের জন্য হারিয়ে গিয়েছিল। দেশের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র চলছে। এখন যদি জনগণ সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ না হয়, তাহলে পরিণতি খুব ভয়াবহ হবে। এখনও ঠিক একই অবস্থা
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৫০
604022
পুস্পিতা লিখেছেন : জনগণকে এখন সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ভারতীয় আগ্রাসনের চুড়ান্ত কবলে পড়েছে দেশ।
৮
614658
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:০৫
রুপসী বাংলার মানুষ লিখেছেন : জয় তো ঠিক বলেছেন।
৯
614664
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:০৭
আসিক-উল-হক লিখেছেন : ধন্যবাদ পুষ্পিতা সরকার তার এজেণ্ডা বাস্তবায়নে যার পর নাই মরিয়া হয়ে উঠেছে এবং চিরদিন ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৫১
604023
পুস্পিতা লিখেছেন : সে লক্ষ্য নিয়ে এখন ধর্মনিরপেক্ষ সেনাবাহিনী গড়ার কাজ চলছে...!
১০
614672
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:১০
আবু সাইফ লিখেছেন : [-O
১১
614676
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:১১
মিয়াজী বচন লিখেছেন : অসত ড্রামার খল-নায়কেরা, এসব ড্রামা যে সব দেশে ইহুদীরা রপ্তানী করেছিলো সেগুলো ।এখন হালে পাণি পাচ্ছেনা। আমাদের দেশের গদির মালীকরা মধ্যপ্রাচ্যের জোয়ার দেখছেননা? আল্লাহর ওয়াস্তে দেশটাকে শেষ করবেননা। এদেশ কারো একার নয়। যারা ইহুদী-খৃষ্টানদের কুটুম তাদের কিছু যাবেনা কিন্তু জাতীর ক্ষতি হবে সীমাহীন,তাই এই মুহুর্তে জোট নয়, জাতীয় ঐক্যচাই।
১২
614680
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:১১
বাঙালী**** লিখেছেন : ধন্যবাদ ।সময় উপযোগী পোস্ট ।
১৩
614684
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:১৪
সিটিজি৪বিডি লিখেছেন : দেশে কি হচ্ছে বুঝতেছিনা----------
১৪
614695
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:১৮
the rebel লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ
১৫
614700
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:২৩
আবু জারীর লিখেছেন : সিরাজের সময় চাষিরা হয়ত মুর্খ ছিল কিন্তু এখনকার মিডিয়া কর্মী সরকারী আমরঅ আর সেনা কর্ম কর্তারাত আর মুর্খনা ।
কিন্তু বর্তমান আমলা কামলা ছাত্র শিক্ষক আইনজিবী বিচারকদের একটা বড় অংশ মূর্খ চাষাভূষাদের চেয়েও বড় মূর্খ!
দেশ বিরোধী পত্রিকা আর টিভি গুলো যা বলে তাই তাদের কাছে বেদ বাক্য!!
ধন্যবাদ।
১৬
614703
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:২৪
জহিরের স্বপ্নবিলাস লিখেছেন : [-O
১৭
614716
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:২৯
এম এম ওবায়দুর রহমান লিখেছেন : সেনা বাহিনীর সাথে রাজনীতি করছে সরকার
১৮
614722
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৩০
محمد راسيل লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ
১৯
614726
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৩৩
hasanalbanna লিখেছেন : সমস্যার মাঝেই বিপুল সম্ভাবনা লুকিয়ে আছে
রাত গভীর হলেই কেবল আলোর সম্ভাবনা উজ্জ্বল হয়ে উঠে
তথ্য প্রযুক্তির যুগে বাংলাদেশকে আর তুরস্ক বানানো সম্ভব হয়ে উঠবেনা, যেমনটি হয়ে উঠেনি মিশরে।
২০
614728
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৩৩
পর্দার অন্তরালে লিখেছেন : কোন পথে আমাদের দেশ তা একমাত্র আল্লাহ্*ই জানেন এবং নবী (সঃ
বলে গেছেন, যে দেশের শাসন ভার কোন নারীর হাতে থাকবে সে দেশে সফলতা আসবে না।
২১
614739
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৩৮
hasanalbanna লিখেছেন : দেশের সেনাবাহিনী নিয়ে যে আরও কিছু গোলমান অপেক্ষা করছে তা আমাদের চতুর রাজনীতিবিদরা আগাম জানিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করলেন না তো?
এবার কি বন্ধুকটা জঙ্গী কানেশনের উপর রেখেই ফায়ার করা হবে?
কারা হবে বলীর পাঠা তা আগে থেকেই অনুমান করা যাচ্ছে।
---------- Post added at 09:56 PM ---------- Previous post was at 09:56 PM ----------
জয়ের প্রেসক্রিপশন ও ধর্মনিরপেক্ষ সেনাবাহিনী...!
লিখেছেন পুস্পিতা ১৯ জানুয়ারী ২০১২, রাত ০৮:৪৮
শেখ হাসিনা পুত্র জয় তার Stemming the Rise of Islamic Extremism in Bangladesh কলামে বলেছিলেন, "জোট সরকারের পাঁচ বছরে বাংলাদেশে বোরকার ব্যবহার বেড়েছিল ৫০০শতাংশ এবং সেনাবাহিনীতে মাদ্রাসা শিক্ষিতদের সংখ্যা বেড়ে হয়েছিল ৩৫শতাংশ।" এজন্য বাংলাদেশে কথিত ইসলামী জঙ্গিবাদকে প্রতিহত করার জন্য জয় ও তার ইহুদী সহযোগী সিওভাক্কো আওয়ামী লীগকে কিছু প্রেসক্রিপশন' দিয়েছিল। যেহেতু জয় আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক স্বীকৃত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর অফিসিয়াল উপদেষ্টা সেহেতু জয়ের পরামর্শ অনুযায়ী বিভিন্ন কাজ হচ্ছে বলে জনগণ মনে করে। বিশেষ করে সরকারের ইসলাম বিরোধী পদক্ষেপ ও সেনাবাহিনীকে দূর্বল করার বিভিন্ন কার্যক্রম দেখে সন্দেহ আরো দৃঢ় হচ্ছে।
বিগত নির্বাচনের আগে ভারতের কাছে মইন উ আহমেদ ও আওয়ামী লীগের যৌথ ওয়াদা ছিল নিম্মরূপঃ-
১. ভারতীয় মিত্র ও তাদের স্বার্থের নির্ভরযোগ্য পক্ষ হিসেবে পরিচিত আওয়ামী জোটকে যে কোন কৌশলে ক্ষমতায় নিয়ে আসা,
২. দেশ থেকে ইসলামী রাজনীতি ধ্বংস ও দেশপ্রেমিক নেতৃবৃন্দকে রাজনীতির মাঠ থেকে সরিয়ে দিয়ে ধর্মনিরপেক্ষ আদর্শ প্রতিষ্ঠার পথ সুগম করা।
৩. সেনাবাহিনীসহ দেশের সীমান্ত ও প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দুর্বল করে ফেলা এবং প্রশাসনকে পঙ্গু করে দিয়ে সর্বত্র বিশেষ দেশের এজেন্টদের বসানোর ব্যবস্থা করা।
৪. ট্রানজিট-করিডোর ও বন্দর ভারতের জন্য ব্যবহার সুনিশ্চিত করা।
৫. দেশের গণমাধ্যমকে যথাসম্ভব ভারত বিরোধিতার কবলমুক্ত রাখা।
৬. দেশের অর্থ ও বাণিজ্য ব্যবস্থাকে ভারত-নির্ভর রাখার ব্যবস্থা করা।
ছয় প্রতিশ্রুতির প্রথমটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব ছিল মইন উ'র। বাকী শেখ হাসিনার এবং আওয়ামী লীগ সরকারের কর্মকান্ড দেখলে পরিস্কার হবে তাদের সবকিছু ঘুরপাক খাচ্ছে বাকী পাঁচ প্রতিশ্রুতিকে কেন্দ্র করে।
মিথ্যা মামলায় ইসলামী নেতৃবৃন্দকে গ্রেফতার ও ইসলামী দলের উপর নির্যাতনের মাধ্যমে দুইনম্বর প্রতিশ্রুতিটি বাস্তবায়নের পথে সরকার অনেক এগিয়ে গিয়েছে। চার, পাঁচ, ছয় নম্বর প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের অগ্রগতিও জনগণ দেখতে পাচ্ছে।
তিন নম্বর প্রতিশ্রুতিটি বাস্তবায়নে ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ প্রধানতঃ যে সমস্ত পদক্ষেপ নিয়েছে তা নিম্মরূপঃ-
১। দেশপ্রেমিক ও নৈতিক চরিত্রের অধিকারী সেনা কর্মকর্তাদের বাধ্যতামূলক অবসর দেয়া বা বরখাস্ত করা।
২। বিডিআর বিদ্রোহের নামে মেজর জেনারেল, বিগ্রেডিয়ার জেনারেল, কর্ণেল সহ ৫৭জন মেধাবী ও যোগ্য সেনা কর্মকর্তাকে হত্যা করা।
৩। এরপরই যশোর অঞ্চলের জিওসি মেজর জেনারেল রফিকুল ইসলাম ও কর্ণেল শহীদ কথিত হেলিকপ্টার দূর্ঘটনায় নিহত হওয়া।
৪। এরপর কথিত বিডিআর বিদ্রোহে বেঁচে যাওয়া সেনাকর্মকর্তাদের (যারা বিডিআর বিদ্রোহের সময় সরকার ও তৎকালীন সেনাপ্রধান মইন উ'র নেয়া বিভিন্ন ভুল পদক্ষেপের সমালোচনা করেছিলেন
বাধ্যতামূলক অবসর দেয়া।
৫। বিডিআর বিদ্রোহের নামে সীমান্ত রক্ষাকারী বাহিনীকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করা।
৬। ভারতের নির্দেশে কথিত ১০ট্রাক অস্ত্রমামলায় এনএসআই ও ডিজিএফআই-এর সাবেক প্রধানদের আটক করা।
৭। সেনাবাহিনীকে বিরোধী দলের প্রতিপক্ষ হিসেবে উপস্থাপনের চেষ্ঠা। সরকারের বিভিন্ন সমালোচনার জবাব আইএসপিআর-এর মাধ্যমে দিয়ে সরকার তা প্রমাণ করেছে।
৭। সর্বশেষ জঙ্গীবাদের সাথে জড়িত করে কুমিল্লা অঞ্চলের জিওসি মেজর জেনারেল কামরুজ্জামান সহ অজানা সংখ্যক সেনাকর্মকর্তাকে আটক করা।
সরকারের প্রতিটি পদক্ষেপ মনে করিয়ে দেয় ভারতের কাছে দেয়া সেই ছয়টি প্রতিশ্রুতির কথা, শেখ হাসিনা পুত্র জয় ও তার ইহুদী সহযোগীর প্রেসক্রিপশনের কথা। সবকিছুর মূল উদ্দেশ্য দেশকে আধিপত্যবাদী শক্তি ভারতের পদানত করা। সেজন্য প্রয়োজন, রাজনৈতিক ময়দান থেকে ইসলামী শক্তিকে নির্মূল করে ধর্মনিরপেক্ষতবাদকে প্রতিষ্ঠিত রাখা ও দেশপ্রেমিক ও ঈমানদার সেনাবাহিনীকে দূর্বল করা। সেটিই করা হচ্ছে এখন।
ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী সরকার গুলো সবসময় চেষ্ঠা করে নিজ দেশের সেনাবাহিনীকে ধর্মনিরপেক্ষ হিসেবে তৈরি করার। তুরস্ক, মিশর সহ বিভিন্ন মুসলিম দেশে তা দেখা যায়। ধর্মনিরপেক্ষতার রক্ষাকর্তা হিসেবে সে দেশগুলোতে সেনাবাহিনীকে তৈরি করা হয়েছিল। এতে মুসলিম জনগণের উপর ধর্মনিরপেক্ষ সেনাবাহিনীকে লেলিয়ে দেয়া সম্ভব হয়। সে লক্ষ্যেকে সামনে রেখেই কি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতেও কাজ চলছে?!
নবাব সিরাজদৌল্লাহকে কিছু ইংরেজ সৈন্য যখন গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছিল তখন মাঠে ময়দানে যে সমস্ত কৃষক কাজ করছিল শুধু যদি তারাই হুংকার দিয়ে উঠত তাহলে ইংরেজরা তখনই পালিয়ে যেত। কিন্তু অসচেতন জনগণ বুঝতে পারেনি সিরাজের গ্রেফতারের সাথে কি তারা হারিয়ে ফেলছিল। তারা বুঝতে পারেনি সিরাজের গ্রেফতার শুধু একজন ব্যাক্তির গ্রেফতার নয় বরং দেশের স্বাধীনতার সূর্যের নির্বাপন। জনগণের অসচেতনার কারণে বাংলার স্বাধীনতা ২০০বছরের জন্য হারিয়ে গিয়েছিল।
দেশের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র চলছে। জনগণ যদি সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ না হয়, তাহলে পরিণতি হবে খুবই ভয়াবহ।
বিষয়শ্রেণী: বিবিধ
শেয়ার করুনঃ
১৬৪ বার পঠিত, ৩১ টি মন্তব্য
রেটিং +২০/-২
রেটিং দিতে লগইন করুন
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্যের জবাব দিতে সমস্যা হলে এখানে ক্লিক করুন এবং নতুন পাতায় মন্তব্য লিখুন
১
614626
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৮:৫৩
হাসান লিখেছেন : সেনাবাহিনী নিজেদের কিছু কর্মকর্তাকে "ধর্মান্ধ" আখ্যায়িত করাটাতেই বুঝা যায় 'ডাল মে কুচ কালা হ্যায়।' সময়োপযোগী ও যথার্থ বিশ্লেষণের জন্য ধন্যবাদ। আইএসপিআরের বিবৃতি কোনভাবেই সামরিক বাহিনীর পেশাদারিত্বের সাথে যায় না। সেনাবাহিনীতে রাজনীতি প্রবেশ করানো অনভিপ্রেত। যদিও ইতিমধ্যে রাজনীতির গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। সম্মানিত বিরোধীদলীয় নেত্রীকে তার বাড়ী থেকে অত্যন্ত অমানবিক ও বেআইনীভাবে উচ্ছেদের সময়েই তা পষ্ট হয়েছিল। আ.লীগ সরকারকে অনুরোধ করব দেশ চালাতে ব্যর্থ হলে প্লিজ মধ্যবর্তী নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক শক্তির হাতে ক্ষমতা অর্পন করুন, অন্যরকম কিছু করে দেশটাকে অনিশ্চয়তার মুখে ঠেলে দিবেন না।
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:০৩
603964
হাসান লিখেছেন : আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব সুরক্ষায় সেনাবাহিনীর গৌরব ও পেশাদারিত্ব যেকোনো মূল্যে অক্ষুন্ন রাখতেই হবে।
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৪১
604009
পুস্পিতা লিখেছেন : দেশকে ভারতীয় আধিপত্যবাদের পদানত করার লক্ষ নিয়ে সরকারের সকল কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে। সে জন্য সেনাবাহিনীর পেশাদারিত্ব ধ্বংস করার চক্রান্ত আধিপত্যবাদী শক্তির পরামর্শেই করা হচ্ছে।
২
614630
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৮:৫৫
ভিশন-২০৫০ লিখেছেন : সেনাবাহিনীকে সম্পূর্ণ নতুন আঙ্গিকে (দেখতে এবং কাজে কর্মে
সাজানো হচ্ছে।
যার মূলমন্ত্র হলো:
করে নাকো ফুস্*ফাস
মারে নাকো ঢুস্*ঢাস
সেই সাপ জ্যান্ত
গোটা দুই আনতো!
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:২১
603989
আবুল লিখেছেন : মানে হিজড়া?
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৪৩
604013
পুস্পিতা লিখেছেন : ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী সরকার, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী সেনাবাহিনী, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী দেশ = ভারতের অধীন একটি রাষ্ট্র, হয়তো সিকিম, হয়তো নেপাল, হয়তো কাশ্মীর...
৩
614631
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৮:৫৫
জয়_বাংলা লিখেছেন : লীগ
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৪৩
604014
পুস্পিতা লিখেছেন : ধর্মনিরপেক্ষবাদীদের ষড়যন্ত্রের কবলে পড়েছে দেশ।
৪
614634
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৮:৫৬
তারাচাঁদ লিখেছেন : খুবই সহীহ কথা বলেছেন । আজকে আইএসপিআর যেভাবে বক্তব্য দিয়েছে, অতীতে সেনাবাহিনী কোনদিন কোন রাজনৈতিক দলের পক্ষে এমনভাবে কথা বলেনি । বাংলাদেশের মীরজাফরদের মইন ইউ আহমদের পর থেকে সেনাবাহিনীকে সেক্যুলারাইজেশন, এবং শেষে ধ্বংস করার পরিকল্পনা চলছে ।
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৪৬
604017
পুস্পিতা লিখেছেন : রাজনৈতিক দল কর্তৃক সরকারের সমালোচনার জবাব সেনাবাহিনীর মাধ্যমে দেয়া মানে সেনাবাহিনীকে বিশেষ রাজনৈতিক দলের প্রতিপক্ষ হিসেবে উপস্থাপনের চেষ্ঠা। ভয়ংকর কোন ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে তা করা হচ্ছে।
৫
614638
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৮:৫৭
আহলে বাইতি লিখেছেন : ++,সময়োচিত লেখা;জাজাকাল্লাহু খইরান।
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৪৭
604020
পুস্পিতা লিখেছেন : সেনাবাহিনীকে ধ্বংসের সাথে সাথে দেশের স্বার্বভৌমত্ব ধ্বংসের ষড়যন্ত্র চলছে।
৬
614639
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৮:৫৮
রবার্ট লিখেছেন : বিডিআর বিদ্রোহের নাটক সাজিয়ে দেশপ্রেমিক দক্ষ কর্মকর্তাদের হত্যা করা হয়েছে আর এখন আরেক নাটক সাজিয়ে বাকিদের সরিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এর পর সেনাবাহিনীকে পুলিশ বাহিনীতে পরিনত করার ব্যবস্থা আরকি।
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৪৯
604021
পুস্পিতা লিখেছেন : ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীদের মতে সেনাবাহিনী রাখার প্রয়োজনই নেই। সে লক্ষ্য সেনাবাহিনীকে ধ্বংসের কাজ চলছে।
৭
614641
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৮:৫৯
রবার্ট লিখেছেন : ঐতিহাসিকরা বলেন, নবাব সিরাজদৌল্লাহকে কিছু ইংরেজ সৈন্য যখন গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছিল তখন মাঠে ময়দানে যে সমস্ত কৃষক কাজ করছিল শুধু যদি তারাই হুংকার দিয়ে উঠত তাহলে ইংরেজরা তখনই পালিয়ে যেত। কিন্তু অসচেতন জনগণ বুঝতে পারেনি সিরাজের গ্রেফতারের সাথে কি তারা হারিয়ে ফেলছিল। জনগণের অসচেতনার কারণে বাংলার স্বাধীনতা ২০০ বছরের জন্য হারিয়ে গিয়েছিল। দেশের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র চলছে। এখন যদি জনগণ সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ না হয়, তাহলে পরিণতি খুব ভয়াবহ হবে। এখনও ঠিক একই অবস্থা
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৫০
604022
পুস্পিতা লিখেছেন : জনগণকে এখন সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ভারতীয় আগ্রাসনের চুড়ান্ত কবলে পড়েছে দেশ।
৮
614658
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:০৫
রুপসী বাংলার মানুষ লিখেছেন : জয় তো ঠিক বলেছেন।
৯
614664
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:০৭
আসিক-উল-হক লিখেছেন : ধন্যবাদ পুষ্পিতা সরকার তার এজেণ্ডা বাস্তবায়নে যার পর নাই মরিয়া হয়ে উঠেছে এবং চিরদিন ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৫১
604023
পুস্পিতা লিখেছেন : সে লক্ষ্য নিয়ে এখন ধর্মনিরপেক্ষ সেনাবাহিনী গড়ার কাজ চলছে...!
১০
614672
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:১০
আবু সাইফ লিখেছেন : [-O
১১
614676
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:১১
মিয়াজী বচন লিখেছেন : অসত ড্রামার খল-নায়কেরা, এসব ড্রামা যে সব দেশে ইহুদীরা রপ্তানী করেছিলো সেগুলো ।এখন হালে পাণি পাচ্ছেনা। আমাদের দেশের গদির মালীকরা মধ্যপ্রাচ্যের জোয়ার দেখছেননা? আল্লাহর ওয়াস্তে দেশটাকে শেষ করবেননা। এদেশ কারো একার নয়। যারা ইহুদী-খৃষ্টানদের কুটুম তাদের কিছু যাবেনা কিন্তু জাতীর ক্ষতি হবে সীমাহীন,তাই এই মুহুর্তে জোট নয়, জাতীয় ঐক্যচাই।
১২
614680
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:১১
বাঙালী**** লিখেছেন : ধন্যবাদ ।সময় উপযোগী পোস্ট ।
১৩
614684
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:১৪
সিটিজি৪বিডি লিখেছেন : দেশে কি হচ্ছে বুঝতেছিনা----------
১৪
614695
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:১৮
the rebel লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ
১৫
614700
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:২৩
আবু জারীর লিখেছেন : সিরাজের সময় চাষিরা হয়ত মুর্খ ছিল কিন্তু এখনকার মিডিয়া কর্মী সরকারী আমরঅ আর সেনা কর্ম কর্তারাত আর মুর্খনা ।
কিন্তু বর্তমান আমলা কামলা ছাত্র শিক্ষক আইনজিবী বিচারকদের একটা বড় অংশ মূর্খ চাষাভূষাদের চেয়েও বড় মূর্খ!
দেশ বিরোধী পত্রিকা আর টিভি গুলো যা বলে তাই তাদের কাছে বেদ বাক্য!!
ধন্যবাদ।
১৬
614703
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:২৪
জহিরের স্বপ্নবিলাস লিখেছেন : [-O
১৭
614716
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:২৯
এম এম ওবায়দুর রহমান লিখেছেন : সেনা বাহিনীর সাথে রাজনীতি করছে সরকার
১৮
614722
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৩০
محمد راسيل লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ
১৯
614726
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৩৩
hasanalbanna লিখেছেন : সমস্যার মাঝেই বিপুল সম্ভাবনা লুকিয়ে আছে
রাত গভীর হলেই কেবল আলোর সম্ভাবনা উজ্জ্বল হয়ে উঠে
তথ্য প্রযুক্তির যুগে বাংলাদেশকে আর তুরস্ক বানানো সম্ভব হয়ে উঠবেনা, যেমনটি হয়ে উঠেনি মিশরে।
২০
614728
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৩৩
পর্দার অন্তরালে লিখেছেন : কোন পথে আমাদের দেশ তা একমাত্র আল্লাহ্*ই জানেন এবং নবী (সঃ
বলে গেছেন, যে দেশের শাসন ভার কোন নারীর হাতে থাকবে সে দেশে সফলতা আসবে না।
২১
614739
১৯ জানুয়ারী ২০১২; রাত ০৯:৩৮
hasanalbanna লিখেছেন : দেশের সেনাবাহিনী নিয়ে যে আরও কিছু গোলমান অপেক্ষা করছে তা আমাদের চতুর রাজনীতিবিদরা আগাম জানিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করলেন না তো?
এবার কি বন্ধুকটা জঙ্গী কানেশনের উপর রেখেই ফায়ার করা হবে?
কারা হবে বলীর পাঠা তা আগে থেকেই অনুমান করা যাচ্ছে।