What's new

Bangladesh Army

19702289_1726135987426995_8754171588256239219_n.jpg
 
Defence Technology of Bangladesh-DTB

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জন্য ল্যান্ডিং ক্রাফট ট্যাংক Bangladesh Army to procure (LCT) বানাচ্ছে বাংলাদেশের বেসরকারি জাহাজ নির্মান সংস্থা constructed by "Western Marine Shipyard Limited"

চুক্তি অনুযায়ী সেনাবাহিনীর জন্য ২ টি X LCT বানাবে এবং এগুলো আগামী to be delivered within 22 months ২২ মাসের মধ্যে সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দিবে।

জাহাজগুলোর দৈর্ঘ্য ৬৬ 66 meters মিটার এবং এগুলো can carry 8 x tanks৮ টি ট্যাংক, 40 officers ৪০ জন অফিসার এবং and 200 fully equipped troops, costing appx 77 crores taka২০০ জন সসস্ত্র সৈন্য বহন করতে সক্ষম। জাহাজদুটি নির্মানে ব্যয় হবে প্রায় ৭৭ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী "LCT শক্তি সঞ্চার" নামে একটি LCT অনেক আগে থেকেই ব্যবহার করে।এরকম আরো ২ টি যুক্ত হচ্ছে।
19657365_1403167963104966_803444154508199031_n.jpg
 
Defence Technology of Bangladesh-DTB

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জন্য ল্যান্ডিং ক্রাফট ট্যাংক Bangladesh Army to procure (LCT) বানাচ্ছে বাংলাদেশের বেসরকারি জাহাজ নির্মান সংস্থা constructed by "Western Marine Shipyard Limited"

চুক্তি অনুযায়ী সেনাবাহিনীর জন্য ২ টি X LCT বানাবে এবং এগুলো আগামী to be delivered within 22 months ২২ মাসের মধ্যে সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দিবে।

জাহাজগুলোর দৈর্ঘ্য ৬৬ 66 meters মিটার এবং এগুলো can carry 8 x tanks৮ টি ট্যাংক, 40 officers ৪০ জন অফিসার এবং and 200 fully equipped troops, costing appx 77 crores taka২০০ জন সসস্ত্র সৈন্য বহন করতে সক্ষম। জাহাজদুটি নির্মানে ব্যয় হবে প্রায় ৭৭ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী "LCT শক্তি সঞ্চার" নামে একটি LCT অনেক আগে থেকেই ব্যবহার করে।এরকম আরো ২ টি যুক্ত হচ্ছে।
19657365_1403167963104966_803444154508199031_n.jpg
Cheaper than imported ones...
 
is the trainer a birddog or a 152 ?

As confirmed its a 152.

Bird Dogs are typically much larger than a 152, but the appearance is roughly similar.

The other difference is that Bird Dogs don't have nose wheels, they are tail-draggers. The tail feathers are also old fashioned. Please see below.

635b47716a7633b87ab6c7eea142cdfd.jpg
 
'চিকেন নেক নিয়ে সামরিক চিন্তা'
Military Thoughts about Chickens Neck

মেজর জেনারেল আ ল ম ফজলুর রহমান (অব.):
Major General(Retd) A L M Fazlur Rahman
ණ☛ আমি আমার সাম্প্রতিক কালে বেশ কয়েকটি লেখায় বাংলাদেশকে মিডিল কিংডম হিসাবে উল্লেখ করে বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, ভুটান, সিকিম ও চীনের মধ্যস্হিত উওর পুর্ব ভারতের অভিমুখের এলাকা যা চিকেন নেক হিসাবে অবহিত জিওস্ট্রাটেজিক্যালী অতীব গুরুত্বপূর্ণ বলে অবহিত করে চীন এবং ভারতের মাঝে ভবিষ্যৎ সামরিক সংঘাতের ভর কেন্দ্রের স্পর্শকাতর কেন্দ্রভুমি হিসাবে উল্লেখ করেছিলাম।

ණ☛আমি আরো ইংগিত করেছিলাম চীন- ভারতের ভবিষ্যৎ সামরিক সংঘাতের অভিঘাত তরঙ্গ বাংলাদেশের উওর অঞ্চলকে নিশ্চিত ভাবে প্রভাবিত করবে। কারণ চীনের বিপক্ষে ভারতের সামরিক ম্যানুভার বাংলাদেশের উওর অঞ্চলকে সাধারণ ভাবে অন্তর্ভুক্ত করবে। এবিষয়ে বিশদ আলোচনার স্কোপ এখানে নাই তাই বিরত হলাম। প্রশ্ন হতে পারে চীন- ভরতের ভবিষ্যৎ সামরিক সংঘাতের কেন্দ্রভুমি উওর পুর্ব ভারতের অভিমুখের এলাকা যা চিকেন নেক হিসাবে অবহিত জিওস্ট্রাটেজিক্যালী চীনের কাছে কেন এতো গুরুত্বপূর্ণ?

ණ☛আমরা জানি দক্ষিণ চীন সাগরের সামরিক সংঘাত এখন চীনের দক্ষিণমূখি সম্প্রসারণ রোধে তা চীন- ভারতের সংঘাতে পর্যবসিত হয়েছে যার মুল কুশীলব আমেরিকা নিজে। এই অবস্থায় চীন দক্ষিন চীন সাগরের সামরিক সংঘাতের কেন্দ্রভুমি দক্ষিণ চীন সাগর এলাকায় কেন্দ্রিভুত না রেখে তা সরিয়ে উওর পুর্ব ভারতের অতীব গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর পঞ্চদেশের কেন্দ্রিভুমিতে কেন্দ্রিভুতকরে উওর পুর্ব ভারতের বিশাল অঞ্চলকে অস্হিতিশিল করে দক্ষিণ চীন সাগরের উপরে অপাতত সামরিক চাপ কমানোর নীতি গ্রহন করেছে এমন মনে হয়ঃ

১। এটাকে আমি চীনের সামরিক গ্রান্ডস্ট্রাটেজির প্রথম ধাপ বলে অবহিত করছি।

২। ২য় ধাপে চীন হিমালয় দুহিতা নেপাল, ভুটান ও সিকিমের উপরে কার্যকরি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় মিলিটারী পলিটিকো ডিপ্লোমেটিক আগ্রাসী পদক্ষেপ গ্রহন করে ভারতকে আরো দক্ষিণে ঠেলে দিয়ে এই ত্রিদেশের উপরে ভারতের নিয়ন্ত্রণ শুন্যে নামিয়ে আনবে। ঐ অঞ্চলে চীনের চলমান সামরিক পদক্ষেপ এবং ভুটান ও সিকিমকে ভারতের প্রভাব মুক্ত করার চীনের ঘোষনা তারই পোষকতা করে।

৩। ৩য় ধাপে চীনের সম্ভাব্য পদক্ষেপ হবে চিকেন নেকে সামরিক হস্তক্ষেপ করে বাংলাদেশের উওর টিপ কানেক্ট করে উওর পুর্ব ভারতের উওর সম্মুখ ভুমিতে ত্রিমুখি সামরিক অভিযান পরিচালনা করে দক্ষিণে আরো গভীরে পরিচালিত করে বঙ্গপসাগরে চীনের উপস্থিতি নিশ্চিত করা। চীনের এই সামরিক গ্রান্ডস্ট্রাটেজি ভারতের উদ্বিগ্ন ও উদ্বেগের কারণ যে হয়েছে তার বহিঃপ্রকাশ আমরা ভারতের প্রধানমন্ত্রীর আমেরিকা এবং ইসরাইল সফরের মধ্যে আন্দাজ করতে পারি।

এই অঞ্চলে ভবিষ্যৎ চীন - ভারত সামরিক সংঘাতের অভিঘাত তরঙ্গকে এবজর্ব করে বাংলাদেশের অবস্থানকে নিরপেক্ষ রাখতে বাংলাদেশের সমরবিদগণকে আগাম বাস্তব সম্মত ও সময়োচিত সামরিক পদক্ষেপ অবশ্যই গ্রহন করতে হবেঃ

১। ভবিষ্যৎ চীন- ভারতের এমার্জিং সামরিক সংঘাতের ফলে প্রভাবিত বাংলাদেশের উওর অঞ্চলকে নিরপেক্ষ রাখতে রংপুরস্হ পদাতিক ডিভিশনকে ঘিরে নিলফামারি ও ঠাকুরগাঁও এ অথবা স্যুটেবল স্হানে আরো দুটি নতুন ম্যাকানাইজড পদাতিক ডিভিশনের সৃষ্টি করে একটি ইনডিপেন্ডেন্ট পদাতিক কোর অরগানাইজ করতে হবে এমন ভাবে যাতে এই কোর কোনো সরবরাহ ছাড়া অন্ততঃ একমাস সাসটেইন করতে পারে। তার জন্য যে সব স্হাপনা তৈরী করা তা করার পরিকল্পনা গ্রহন করতে হবে। প্রয়োজনে মিডিল কিংডম হিসাবে বাংলাদেশ তার ষ্ট্রাটেজিক রোল পরিপূর্ণ ভাবে পালনে সামরিক ভাবে যেন কার্যকরি পদক্ষেপ স্বাধীন ভাবে গ্রহন করতে পারে তার জন্য যা যথাবিহিত নিশ্চিত করতে হবে।

লেখক: কলামিস্ট ও প্রাক্তন মহাপরিচালক বিডিআর।
19748861_1610143835665490_8491543930227733455_n.jpg


Asaf Usmani In the event of a China-India conflict on the 'chicken neck' area - Bangladesh must not allow any Indian man oeuvres in this area - if Bangladesh military is prevented from responding ( very possible , for obvious reason) than millions of Bangladesh people should teach any Indian military personnel within Bangladesh territory a lesson that India will not forget ever !
 
চিনা নিশানায় ‘চিকেনস নেক’
শিলিগুড়ি রক্ষায় বিপুল প্রস্তুতি ভারতেরও

Md Harun Ur Rashid

মুরগির ঘাড় বেশ দুর্বল। মটকে দেওয়া গেলেই ধড় থেকে মুণ্ড আলাদা হয়ে যেতে পারে। ভারতকে চাপে ফেলতে এ বার মুরগির ঘাড়েই নিশানা স্থির করছে চিন। চিকেন’স নেক বা শিলিগুড়ি করিডর নিয়ে যেন নিশ্চিন্ত না থাকে ভারত। চুম্বি উপত্যকা থেকে তেমনই বার্তা দিতে শুরু করেছে লাল ফৌজ। তবে চুম্বি উপত্যকা থেকে যে মুরগির ঘাড়ে আঘাত আসতে পারে, সে কথা ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকও জানে। তাই রক্ষাকবচের ব্যবস্থাও কিন্তু আগে থেকেই তৈরি হয়ে গিয়েছে।

চিনা প্রেসিডেন্ট তথা চিনের সেন্ট্রাল মিলিটারি কাউন্সিলের চেয়ারম্যান শি জিনপিং পিপল’স

লিবারেশন আর্মির দু’টি ইউনিটকে সম্প্রতি বিশেষ সম্মান দিয়েছেন। ওই দুই ইউনিটের শক্তিও দ্রুত বাড়ানো হচ্ছে। একটি হল দক্ষিণ চিন সাগরে মোতায়েন সাবমেরিন ইউনিট ৩৭২। অপরটি ভারতের সিকিম প্রদেশ এবং ভুটানের হা জেলার মাঝখানে অবস্থিত চিনের চুম্বি উপত্যকায় মোতায়েন থাকা ইউনিট ৭৭৬৫৬। চিনের সীমান্ত সুরক্ষিত রাখা এবং স্থিতিশীলতা বজায় রাখার কাজে এই দুই ইউনিট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে চিনা প্রেসিডেন্ট জানিয়েছেন।

দক্ষিণ চিন সাগর এখন গোটা বিশ্বের কাছেই আলোচনার বিষয়। ওই অঞ্চলে চিনা আগ্রাসন নিয়ে আন্তর্জাতিক আদালতের রায় চিনের বিপক্ষে তো গিয়েইছে। সবক’টি বড় সামরিক শক্তিও চিনের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে গিয়েছে। দক্ষিণ চিন সাগরে নিজেদের কর্তৃত্ব ধরে রাখা চিনের কাছে এখন মান-সম্মানের লড়াই। সেই দক্ষিণ চিন সাগরে মোতায়েন বাহিনীকে যতটা গুরুত্ব দেওয়া হল, চুম্বি উপত্যকায় মোতায়েন বাহিনীকেও চিনা প্রেসিডেন্ট সমগোত্রীয় গুরুত্ব দিলেন। এটি কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, চিনের তরফ থেকে ভারতের প্রতি একটি কড়া বার্তা এটি। মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। ভারতকে চাপে রাখতেই চুম্বিতে আচমকা শক্তি বাড়াচ্ছে চিন, খবর প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রেও। কারণ চুম্বি উপত্যকার অবস্থান এমন একটি জায়গায়, যেখান থেকে চিকেন’স নেক-এ পৌঁছনো বেশ সহজ।

চিকেন’স নেক বা শিলিগুড়ি করিডর কী?

পূর্বে নেপাল, পশ্চিমে বাংলাদেশ। মাঝখানে খুব সঙ্কীর্ণ একটি অংশ ভারতের নিয়ন্ত্রণে। এতই সঙ্কীর্ণ অংশ সেটি যে একটু কল্পনার চোখে দেখলে ম্যাপে তাকে মুরগির ঘাড়ের মতো দেখায়। উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে দেশের বাকি অংশের যোগসূত্র হিসেবে অবস্থান করছে ওই এলাকা। শিলিগুড়ি, মাটিগাড়া, নকশালবাড়ি, ফাঁসিদেওয়া এবং চোপড়া ও ইসলামপুরের কিছুটা অংশ এই চিকেন’স নেকের মধ্যে পড়ছে। এই অংশকে শিলিগুড়ি করিডরও বলা হয়। কারণ উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে দেশের বাকি অংশের সড়ক ও রেল যোগাযোগের জন্য একমাত্র ভরসা ওই সঙ্কীর্ণ ভূখণ্ড। অনেকটা যেন করিডরের মতো। শিলিগুড়ি ছুঁয়ে গিয়েছে, তাই শিলিগুড়ি করিডর।

শিলিগুড়ি করিডরের গুরুত্ব কতটা?
উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় শহর শিলিগুড়ি। উত্তর-পূর্ব ভারত থেকে দেশের অন্য যে কোনও অংশের সঙ্গে যোগাযোগের প্রশ্নে শিলিগুড়ি একটা জংশনের মতো। ফলে গোটা উত্তর-পূর্ব ভারতের কাছেই শিলিগুড়ির গুরুত্ব অপরিসীম। শিলিগুড়ি করিডরের আন্তর্জাতিক গুরুত্বও যথেষ্ট। নেপাল এবং ভুটানও বিশ্বের বাকি অংশের সঙ্গে যুক্ত থাকতে শিলিগুড়ি করিডরের উপর অনেকটা ভরসা করে।
অর্থাৎ, দেশের দুই অংশের মধ্যে সড়ক ও রেল যোগযোগ বজায় রাখা, উত্তর-পূর্ব ও অবশিষ্ট ভারতের মধ্যে ট্রনজিট পয়েন্ট হিসেবে কাজ করা এবং নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে ভারতের রোজকার যোগাযোগ অক্ষুণ্ণ রাখার জন্য শিলিগুড়ি করিডর বা চিকেন’স নেক অপরিহার্য।

চিকেন’স নেক হাতছাড়া হলে কী হতে পারে?

এই অঞ্চল ভারতের হাতছাড়া হলে উত্তর-পূর্ব ভারত বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। উত্তরবঙ্গের তিনটি জেলারও একই হাল হবে। যে উত্তর-পূর্ব ভারত নিয়ে চিনের সঙ্গে বিস্তর টানাপড়েন, চিকেন’স নেককে নিজেদের কব্জায় নিয়ে সেই উত্তর-পূর্বকেই বিচ্ছিন্ন করে দিতে পারলে চিনের পক্ষে লক্ষ্যে পৌঁছনো খুব সহজ।

@ [100005175698450:]
19731873_1609339902412550_3241167345175477105_n.jpg


Defence Technology of Bangladesh-DTB

2666.png
♦সেনাবাহিনীর তরফ থেকে সুসংবাদ
2666.png


On 3rd July 2017, Bangladesh Army has raised another unit বাংলাদেশ সেনাবাহিনী গত ৩রা জুলাই ২০১৭ তে named as "2nd Para Commando Battalion" "২-প্যারাকমান্ডো ব্যাটালিয়ন" নামে আরেকটি Special Forces Bn"স্পেশাল ফোর্স ব্যাটালিয়ন গঠন করেছে।সাথে সাথে at the same time "21 Airborne Brigade" was finalised "২১ এয়ারবোর্ন ব্রিগেড" কেও পাকাপাকি করেছে।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দুটি স্পেশাল ফোর্স এবং এয়ারবোর্ন ব্রিগেড "১-প্যারাকমান্ডো ব্যাটালিয়ন","২-প্যারাকমান্ডো ব্যাটালিয়ন" এবং "২১ এয়ারবোর্ন ব্রিগেড" directly under command of Special Forces Command of AHQ,সরাসরি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর স্পেশাল ফোর্সেস কমান্ড এর অধীনে থাকবে এবং এর কমান্ডিং অফিসার হবেন একজন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল Commanded by a Brigadier General।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কিছু দিনের মধ্যেই এই নবগঠিত "২-প্যারাকমান্ডো ব্যাটালিয়ন" এবং "২১ এয়ারবোর্ন ব্রিগেড" এর নিকট নিজস্ব পতাকা প্রদান করবেন।

2666.png
♦বি.দ্র- অনেকেই বলেন "২-প্যারাকমান্ডো ব্যাটালিয়নের নাম "ভাইপার"। সত্য বলতে ভাইপার বলে কোন কমান্ডো এবং কোন ইউনিট নেই।সেটা শুধুমাত্র মিডিয়ার স্বার্থে নির্মান করা হয়। নবগঠিত "২-প্যারাকমান্ডো ব্যাটালিয়ন" এর ডাকনামও "চিতা" both the units are nicknamed as "Cheetah".
19787106_1406380672783695_4984003580037762444_o.jpg
 
চিনা নিশানায় ‘চিকেনস নেক’
শিলিগুড়ি রক্ষায় বিপুল প্রস্তুতি ভারতেরও

Md Harun Ur Rashid

মুরগির ঘাড় বেশ দুর্বল। মটকে দেওয়া গেলেই ধড় থেকে মুণ্ড আলাদা হয়ে যেতে পারে। ভারতকে চাপে ফেলতে এ বার মুরগির ঘাড়েই নিশানা স্থির করছে চিন। চিকেন’স নেক বা শিলিগুড়ি করিডর নিয়ে যেন নিশ্চিন্ত না থাকে ভারত। চুম্বি উপত্যকা থেকে তেমনই বার্তা দিতে শুরু করেছে লাল ফৌজ। তবে চুম্বি উপত্যকা থেকে যে মুরগির ঘাড়ে আঘাত আসতে পারে, সে কথা ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকও জানে। তাই রক্ষাকবচের ব্যবস্থাও কিন্তু আগে থেকেই তৈরি হয়ে গিয়েছে।

চিনা প্রেসিডেন্ট তথা চিনের সেন্ট্রাল মিলিটারি কাউন্সিলের চেয়ারম্যান শি জিনপিং পিপল’স

লিবারেশন আর্মির দু’টি ইউনিটকে সম্প্রতি বিশেষ সম্মান দিয়েছেন। ওই দুই ইউনিটের শক্তিও দ্রুত বাড়ানো হচ্ছে। একটি হল দক্ষিণ চিন সাগরে মোতায়েন সাবমেরিন ইউনিট ৩৭২। অপরটি ভারতের সিকিম প্রদেশ এবং ভুটানের হা জেলার মাঝখানে অবস্থিত চিনের চুম্বি উপত্যকায় মোতায়েন থাকা ইউনিট ৭৭৬৫৬। চিনের সীমান্ত সুরক্ষিত রাখা এবং স্থিতিশীলতা বজায় রাখার কাজে এই দুই ইউনিট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে চিনা প্রেসিডেন্ট জানিয়েছেন।

দক্ষিণ চিন সাগর এখন গোটা বিশ্বের কাছেই আলোচনার বিষয়। ওই অঞ্চলে চিনা আগ্রাসন নিয়ে আন্তর্জাতিক আদালতের রায় চিনের বিপক্ষে তো গিয়েইছে। সবক’টি বড় সামরিক শক্তিও চিনের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে গিয়েছে। দক্ষিণ চিন সাগরে নিজেদের কর্তৃত্ব ধরে রাখা চিনের কাছে এখন মান-সম্মানের লড়াই। সেই দক্ষিণ চিন সাগরে মোতায়েন বাহিনীকে যতটা গুরুত্ব দেওয়া হল, চুম্বি উপত্যকায় মোতায়েন বাহিনীকেও চিনা প্রেসিডেন্ট সমগোত্রীয় গুরুত্ব দিলেন। এটি কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, চিনের তরফ থেকে ভারতের প্রতি একটি কড়া বার্তা এটি। মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। ভারতকে চাপে রাখতেই চুম্বিতে আচমকা শক্তি বাড়াচ্ছে চিন, খবর প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রেও। কারণ চুম্বি উপত্যকার অবস্থান এমন একটি জায়গায়, যেখান থেকে চিকেন’স নেক-এ পৌঁছনো বেশ সহজ।

চিকেন’স নেক বা শিলিগুড়ি করিডর কী?

পূর্বে নেপাল, পশ্চিমে বাংলাদেশ। মাঝখানে খুব সঙ্কীর্ণ একটি অংশ ভারতের নিয়ন্ত্রণে। এতই সঙ্কীর্ণ অংশ সেটি যে একটু কল্পনার চোখে দেখলে ম্যাপে তাকে মুরগির ঘাড়ের মতো দেখায়। উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে দেশের বাকি অংশের যোগসূত্র হিসেবে অবস্থান করছে ওই এলাকা। শিলিগুড়ি, মাটিগাড়া, নকশালবাড়ি, ফাঁসিদেওয়া এবং চোপড়া ও ইসলামপুরের কিছুটা অংশ এই চিকেন’স নেকের মধ্যে পড়ছে। এই অংশকে শিলিগুড়ি করিডরও বলা হয়। কারণ উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে দেশের বাকি অংশের সড়ক ও রেল যোগাযোগের জন্য একমাত্র ভরসা ওই সঙ্কীর্ণ ভূখণ্ড। অনেকটা যেন করিডরের মতো। শিলিগুড়ি ছুঁয়ে গিয়েছে, তাই শিলিগুড়ি করিডর।

শিলিগুড়ি করিডরের গুরুত্ব কতটা?
উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় শহর শিলিগুড়ি। উত্তর-পূর্ব ভারত থেকে দেশের অন্য যে কোনও অংশের সঙ্গে যোগাযোগের প্রশ্নে শিলিগুড়ি একটা জংশনের মতো। ফলে গোটা উত্তর-পূর্ব ভারতের কাছেই শিলিগুড়ির গুরুত্ব অপরিসীম। শিলিগুড়ি করিডরের আন্তর্জাতিক গুরুত্বও যথেষ্ট। নেপাল এবং ভুটানও বিশ্বের বাকি অংশের সঙ্গে যুক্ত থাকতে শিলিগুড়ি করিডরের উপর অনেকটা ভরসা করে।
অর্থাৎ, দেশের দুই অংশের মধ্যে সড়ক ও রেল যোগযোগ বজায় রাখা, উত্তর-পূর্ব ও অবশিষ্ট ভারতের মধ্যে ট্রনজিট পয়েন্ট হিসেবে কাজ করা এবং নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে ভারতের রোজকার যোগাযোগ অক্ষুণ্ণ রাখার জন্য শিলিগুড়ি করিডর বা চিকেন’স নেক অপরিহার্য।

চিকেন’স নেক হাতছাড়া হলে কী হতে পারে?

এই অঞ্চল ভারতের হাতছাড়া হলে উত্তর-পূর্ব ভারত বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। উত্তরবঙ্গের তিনটি জেলারও একই হাল হবে। যে উত্তর-পূর্ব ভারত নিয়ে চিনের সঙ্গে বিস্তর টানাপড়েন, চিকেন’স নেককে নিজেদের কব্জায় নিয়ে সেই উত্তর-পূর্বকেই বিচ্ছিন্ন করে দিতে পারলে চিনের পক্ষে লক্ষ্যে পৌঁছনো খুব সহজ।

@ [100005175698450:]
19731873_1609339902412550_3241167345175477105_n.jpg


Defence Technology of Bangladesh-DTB

2666.png
♦সেনাবাহিনীর তরফ থেকে সুসংবাদ
2666.png


On 3rd July 2017, Bangladesh Army has raised another unit বাংলাদেশ সেনাবাহিনী গত ৩রা জুলাই ২০১৭ তে named as "2nd Para Commando Battalion" "২-প্যারাকমান্ডো ব্যাটালিয়ন" নামে আরেকটি Special Forces Bn"স্পেশাল ফোর্স ব্যাটালিয়ন গঠন করেছে।সাথে সাথে at the same time "21 Airborne Brigade" was finalised "২১ এয়ারবোর্ন ব্রিগেড" কেও পাকাপাকি করেছে।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দুটি স্পেশাল ফোর্স এবং এয়ারবোর্ন ব্রিগেড "১-প্যারাকমান্ডো ব্যাটালিয়ন","২-প্যারাকমান্ডো ব্যাটালিয়ন" এবং "২১ এয়ারবোর্ন ব্রিগেড" directly under command of Special Forces Command of AHQ,সরাসরি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর স্পেশাল ফোর্সেস কমান্ড এর অধীনে থাকবে এবং এর কমান্ডিং অফিসার হবেন একজন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল Commanded by a Brigadier General।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কিছু দিনের মধ্যেই এই নবগঠিত "২-প্যারাকমান্ডো ব্যাটালিয়ন" এবং "২১ এয়ারবোর্ন ব্রিগেড" এর নিকট নিজস্ব পতাকা প্রদান করবেন।

2666.png
♦বি.দ্র- অনেকেই বলেন "২-প্যারাকমান্ডো ব্যাটালিয়নের নাম "ভাইপার"। সত্য বলতে ভাইপার বলে কোন কমান্ডো এবং কোন ইউনিট নেই।সেটা শুধুমাত্র মিডিয়ার স্বার্থে নির্মান করা হয়। নবগঠিত "২-প্যারাকমান্ডো ব্যাটালিয়ন" এর ডাকনামও "চিতা" both the units are nicknamed as "Cheetah".
19787106_1406380672783695_4984003580037762444_o.jpg
As long as Indian troop movement is within their border. Which will most likely be... Bangladesh cannot and shouldn't intervene in an event of war between India and china.
 
As long as Indian troop movement is within their border. Which will most likely be... Bangladesh cannot and shouldn't intervene in an event of war between India and china.

Don't underestimate the gravity of the situation. Maintaining the logistical corridor for the Army in NE is an existential matter for them. They would go to every extent to maintain that corridor. That includes pressing BD to allow logistical corridor to NE for IA, which BD won't in any circumstances. What happens then?

You expect them to be law abiding honorable & not invade atleast the northern part of BD?

That is, my friend, the existential question for BD. In any circumstances we can't allow such an invasion to happen. As you might know the what some say, "Everything is fare in love & war".
 
Last edited:
Don't underestimate the gravity of the situation. Maintaining the logistical corridor for the Army in NE is an existential matter for them. They would go to every extent to maintain that corridor. That includes pressing BD to allow logistical corridor to NE for IA, which BD won't in any circumstances. What happens then?

You expect them to be law abiding honorable & not invade atleast the northern part of BD?

That is, my friend, the existential question for BD. In any situation we can't allow such an invasion happen. As you might know the what some say, "Everything is fare in love & war".
War is something India is not ready for. Even though it seems like they're boasting a lot. It will dig deeper holes if it tries invading some part of bd while they're in an conflict with china... but military alliance of china and Pakistan, Pakistan won't waste an opportunity to get involved either.... nobody has won a two front war... heck three?
So yes, bd should be prepared... especially the armed forces should be able to respond to threat without interference from Hasina.
 
That includes pressing BD to allow logistical corridor to NE for IA, which BD won't in any circumstances. What happens then?

Well that is ideal scenario. Bangladesh is likely to lean towards China but the challenge will be on Hasina as to how she balances India alongside it. War is no joke and neither India or China will tend to go easy on the situation. My bet is the our Defence Force will have the final say.
 

Country Latest Posts

Back
Top Bottom