What's new

Myanmar violated Bangladesh airspace 17 times - ruling awami league regime is silent

idune

ELITE MEMBER
Joined
Dec 14, 2008
Messages
13,663
Reaction score
-40
Country
Bangladesh
Location
United States
Myanmar violated Bangladesh airspace 17 times BUT ruling awami league regime is silent. Instead, ruling regime giving lip service and instructed Bangladesh foreign ministry to propagate self praise in the name of foreign countries. It is crystal clear ruling awami regime, which is installed by india, is keeping silence on indian instruction; undermining Bangladesh sovereignty and indirectly facilitating Myanmar committing genocide against Rohingya population.


রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে ঢাকার দুশ্চিন্তা>>১৭ বার আকাশসীমা লংঘন করেছে মিয়ানমার

333493_1.jpg
06 Sep, 2017

রোহিঙ্গা সংকট ঘিরে উস্কানিমূলক আচরণ করছে মিয়ানমার। সংকট সৃষ্টির পর থেকে দেশটির (মিয়ানমারের) সামরিক হেলিকপ্টার ১৭ বার বাংলাদেশের আকাশসীমা লংঘন করেছে। বাংলাদেশ এর প্রতিবাদ জানিয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

ঢাকায় একটি নির্ভরযোগ্য কূটনৈতিক সূত্র মঙ্গলবার যুগান্তরকে জানায়, মিয়ানমার আকাশসীমা লংঘনের ঘটনার বিরুদ্ধে শক্তি প্রয়োগের সক্ষমতা বাংলাদেশের আছে। কিন্তু বাংলাদেশ শান্তিপূর্ণ উপায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পৃক্ত থেকে সমস্যার সমাধান করতে চায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এমন নির্দেশনা রয়েছে বলে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সূত্রে জানা গেছে। সে কারণে পাল্টা পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোহিঙ্গা সংকট সতর্কতার সঙ্গে মোকাবেলার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন। সোমবার সন্ধ্যায় তিনি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ডেকে নিয়ে এ পরিস্থিতি মোকাবেলায় রোহিঙ্গাদের প্রতি মানবিক হওয়ারও নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানা গেছে।


এদিকে বিদ্যমান সংকট নিয়ে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে মধ্যস্থতা করতে আসা ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেতনো মারসুদি রোহিঙ্গাদের মানবিক আশ্রয় দেয়ায় বাংলাদেশের ভূমিকার প্রশংসা করেছেন। রোহিঙ্গাদের অবস্থা দেখতে বৃহস্পতিবার বিশেষ বিমানে কক্সবাজারে আসছেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত কেভুসগলু। তিনি কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে আলোচনার পাশাপাশি বাংলাদেশের নেতাদের সঙ্গে সংকট নিয়ে আলোচনা করবেন। অপরদিকে রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে চীনের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ। ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত মা মিংকিয়াঙ্গকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ডেকে নিয়ে পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক এই সহায়তা চান। তবে এ ব্যাপারে চীনের সাড়া কতটা মিলবে তা নিশ্চিত নয়।

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ২৫ আগস্ট দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর জঙ্গি হামলায় মিয়ানমারের ১১ জন পুলিশ নিহত হওয়ার পর দেশটির সেনাবাহিনী অভিযান শুরু করে। সেনা অভিযানে কমপক্ষে চার শতাধিক রোহিঙ্গা নিহত হওয়ার পর আন্তর্জাতিক বিভিন্ন পক্ষ এটাকে গণহত্যা হিসেবে অভিহিত করছে। রাখাইন রাজ্য থেকে লক্ষাধিক রোহিঙ্গা প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেন। তারা অভিযোগ করছেন, মিয়ানমারের সেনা অভিযানে রোহিঙ্গাদের নির্বিচারে হত্যা, ধর্ষণ এবং বাড়িঘরে আগুন জ্বালিয়ে দেয়া হচ্ছে। জাতিসংঘ উদ্বাস্তু সংস্থা ইউএনএইচসিআর মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে বলেছে, রাখাইন রাজ্যে এবারের সহিংসতার পর তাদের হিসাবে এ পর্যন্ত এক লাখ ২৩ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছেন। সংস্থাটি সহিংসতায় উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছে, নিরাপত্তার জন্য আশ্রয় নিতে আসা বেসামরিক লোকদের পর্যন্ত হত্যা করা হচ্ছে। তাদের মধ্যে নয়াপাড়া ও কুতুপালং শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নিয়েছেন ৩০ হাজার। বাকিরা বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছেন। অনেকেই আবার বাংলাদেশে প্রবেশের অপেক্ষায় সীমান্তের ওপারে অপেক্ষা করছেন।

ইউএনএইচসিআর বাংলাদেশের প্রশংসা করে বলেছেন, এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ যে ভূমিকা পালন করেছে তাকে আমরা স্বাগত জানাই। তবে সংস্থাটি সহিংসতায় পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ প্যাসেস অব্যাহত রাখার জন্য বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষের কাছে তদবির চালিয়ে যাচ্ছে। নতুন করে আসা রোহিঙ্গাদের পুরনোরা আশ্রয় দিচ্ছেন। স্কুল, কমিউনিটি সেন্টার, মাদ্রাসায়ও আশ্রয় নিচ্ছেন কেউ কেউ। ইউএনএইচসিআর বলছে, ‘আমরা নতুন রোহিঙ্গাদের জন্য পর্যাপ্ত জায়গার সংকুলান করতে পারছি না।’

ইউরোপীয় কমিশনের মানবিক সহায়তা ও সংকট ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত কমিশনার ক্রিস্টোস স্টাইলিয়ানিডস মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, রাখাইন রাজ্যে সাড়ে তিন লাখ দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের জন্য সাহায্যকর্মীদের প্রবেশের অনুমতিসহ বাধাহীন সুবিধা নিশ্চিত করা জরুরি। চরম মানবিক পরিস্থিতিতে তাদের আরও খারাপ অবস্থা থেকে উত্তরণে কাজ করার সুযোগ দিতে হবে। তিনি সব পক্ষের প্রতি উত্তেজনা নিরসনের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, সবাইকে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার পরিপূর্ণভাবে মেনে চলতে হবে। বিশেষ করে বেসামরিক জনগণের ওপর মানবাধিকার লংঘন থেকে বিরত থাকতে হবে।

বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, অনেক রোহিঙ্গা সহিংসতার কারণে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় খুঁজছেন। তাদের অবশ্যই ফেরত পাঠানো যাবে না। অনেক দশক ধরে রোহিঙ্গাদের যে আশ্রয় দিয়ে যাচ্ছে তার জন্য বাংলাদেশের সরকার ও জনগণের প্রশংসা করি। রাখাইন প্রদেশে পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত ও নিরাপদে ফিরে না যাওয়া পর্যন্ত নতুন করে আসা রোহিঙ্গাদের সহায়তা ও সুরক্ষা দেয়া গুরুত্বপূর্ণ। ইউরোপীয় ইউনিয়ন রাখাইন রাজ্যে সাহায্য পৌঁছে দেয়ার সব প্রচেষ্টাকে সমর্থন করে।

ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক : ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেতনো মারসুদি মিয়ানমার সফর শেষে মঙ্গলবার ঢাকায় পৌঁছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (দ্বিপক্ষীয় ও কনস্যুলার) কামরুল আহসান বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান। ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রথমে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সঙ্গে বৈঠক করেন। তারপর তিনি সন্ধ্যা সাতটায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এসব বৈঠকে রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে মিয়ানমারের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য ইন্দোনেশিয়ার প্রতি বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আহ্বান জানানো হয়। ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী অবশ্য রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়ায় বাংলাদেশের ভূমিকার প্রশংসা করেন।

রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে ইন্দোনেশিয়ার আগ্রহ নতুন নয়। এর আগে গত বছরের আগস্টে রোহিঙ্গা সংকট শুরু হলে ডিসেম্বরে ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেতনো মারসুদি মিয়ানমার ও বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। তখন তিনি এ ব্যাপারে মধ্যস্থতার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন। ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে মিয়ানমারের সম্পর্ক খুবই ভালো। মিয়ানমারকে আসিয়ানে সদস্য করার জন্য ইন্দোনেশিয়া সবচেয়ে বেশি কাজ করেছিল। মুসলিম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের সঙ্গেও ইন্দোনেশিয়ার সুসম্পর্ক রয়েছে। ২৫ আগস্ট এবারের সংকট শুরু হলে মারসুদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলীকে টেলিফোন করে পরিস্থিতি সম্পর্ক আলোচনা করেছিলেন। তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কক্সবাজার আসছেন : রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা ও রোহিঙ্গাদের অবস্থা সরেজমিন দেখার লক্ষ্যে তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত কাভুসোগলু বৃহস্পতিবার বিশেষ বিমানে কক্সবাজার যাচ্ছেন। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়েপ এরদোগান এক বিবৃতিতে বলেছেন, রাখাইন রাজ্যে গণহত্যা চালাচ্ছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। এছাড়া এরদোগান সম্প্রতি টেলিফোনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের সঙ্গে টেলিফোনে রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছেন। এদিকে ঢাকায় নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গিয়ে পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হকের সঙ্গে বৈঠক করে তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরসূচি নিয়ে আলোচনা করেছেন। এ সময় রাষ্ট্রদূত জানান যে, বিশেষ বিমানে বৃহস্পতিবার তিনি কক্সবাজার যাচ্ছেন।

চীনের সহায়তা চাইল বাংলাদেশ : রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে মিয়ানমারকে রাজি করাতে চীনের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ। মঙ্গলবার চীনের রাষ্ট্রদূত মা মিংকিয়াঙ্ককে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ডেকে নিয়ে পররাষ্ট্র সচিব শহিদুল হক এই সহায়তা চান। এ সময় পররাষ্ট্র সচিব চীনের রাষ্ট্রদূতকে জানান, মিয়ানমারের সামরিক হেলিকপ্টার ১৭ বার বাংলাদেশের আকাশসীমা লংঘন করেছে। বাংলাদেশ এসব হেলিকপ্টার গুলি করে ভূপাতিত করার সামর্থ্য রাখে। কিন্তু বাংলাদেশ শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমস্যার সমাধান চায়। সচিব আশা করেন, বাংলাদেশ ও মিয়ানমার উভয় দেশের সঙ্গে চীনের সুসম্পর্ক রয়েছে বিধায় এ ব্যাপারে চীন ভূমিকা রাখবে। এ সময় চীনের রাষ্ট্রদূত স্বীকার করেন, রোহিঙ্গারা ব্যাপকভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করায় বাংলাদেশ ভিকটিম হচ্ছে। তবে চীন এ ব্যাপারে তেমন সহায়ক ভূমিকা রাখবে কিনা সে সম্পর্কে তিনি কিছু বলেননি। সম্প্রতি জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে সাহায্যকর্মীদের রাখাইন রাজ্যে প্রবেশের অনুমতি দেয়ার আহ্বান সংবলিত একটি বিবৃতি দেয়ার প্রস্তাব তোলা হলে চীনের আপত্তিতে তা আটকে যায়।

http://www.newsofbd.net/newsdetail/detail/200/333493
 
LoL at Royal Bengal Tigers. They got dysfunctional dick.

What do you mean by it's not our problem, so we won't intervene?

Doing so will only make you very unimportant in this region.

Neutrality may be good sometimes, but in this case it's sin or sign of impotency.
 
Last edited:
These awami thugs and cheerleaders crowded out here with ruling regime doing this BD army doing that, are bunch of awami-malaun hybrids. Now, they can not even raise their voice let alone any "tools".
 
Myanmar presidential website hacked by cyber 71

Myanmar presidential website has hacked Bangladeshi ethnic hacking group - Cyber 71 in protest of violence and persecution of Rohingya Muslims.

6-1.jpg


Myanmar's President (http://www.president-office.gov.mm), the Ministry of Information (http://www.moi.gov.mm), Central Bank (http: //www.cbm), jointly with Indonesia's hackers on Tuesday. .gov.mm) and influential company MK Group official (http://www.mkgroup.com.mm/aboutus.php) attacked the site and hacked the site Cyber-71.

After hacking the website of MK Group on Wednesday, Cyber-71 said in a post on Facebook, they violated our skyline, we violated their cyber space limits. Myanmar Central Bank, presidential official, information ministry, company, media website attacked ... the game is going on, it will run.
 
মায়ানমারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে চাই

1413121891_1361.jpg

নির্মলেন্দু গুণ : নিরস্ত্র নিরপরাধ রোহিঙ্গা নারী, পুরুষ ও শিশুদের ওপর বার্মার সৈনিকদের বর্বর অত্যাচারের যে ভিডিওচিত্রগুলি আড়চোখে দেখলাম, তাতে প্রশ্ন জাগলো মনে, ১৯৭১ সালের পাক-সেনারা কি তুলনামূলকভাবে কম নিষ্ঠুর ছিলো?

১৯৭১ সালে পাকসেনাদের অত্যাচারের ভিডিও চিত্র ধারণ করা আজকের মতো সহজ ছিলো না বলে,
আমার এমনটি মনে হতে পারে।

আমি বিভিন্নসূত্রে ফেইসবুকে আপলোডকৃত মায়ানমারে ঘটতে থাকা নির্মমতার ভিডিওচিত্রগুলি আড়চোখে দেখেছি। ঐ রকমের মানব-পীড়নের দৃশ্য সোজা চোখে দেখার সাহস আমি সঞ্চয় করতে পারিনি।

আমার পক্ষে মায়ানমারের রাজনেতিক নেতৃত্বের ঔদ্ধত্ব এবং তার বর্বর সেনাদের এই অবিশ্বাস্য অমানবিক আচরণ মেনে নেয়া অসম্ভব হয়ে পড়েছে। আমি ঘুমাতে পারছি না।

আমি মনে করি, বাংলাদেশের পক্ষে বার্মা সরকারের যথেচ্ছাচারের নীরব দর্শক হয়ে সীমান্তে সীমাবদ্ধ থাকার সুযোগ নেই। শয়তানদের সমুচিত জবাব দেবার জন্য এখন আমাদের সীমান্ত অতিক্রম করার সময় এসেছে। মায়ানমারের সামরিক জান্তা ও শান্তির জন্য নোবেলজয়ী অশান্তি বেগমের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার কথা এখনই গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা হোক। অনেক হয়েছে, আর নয়।

আমি ভগ্নবক্ষ নিয়েও সেই ন্যায়যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করতে রাজী আছি। আমি বিশ্বাস করি, যুদ্ধ শুরু হলে বিশ্ববিবেক আমাদের পাশে থাকবে এবং ১৯৭১ এর মতো বার্মার বর্গীদের বর্ববতার বিরুদ্ধে আমরাই জয়ী হবো।
 
We can answer them but we just don't want to escalate the situation . you can fight your enemy but can't fight your friend .
 
We can answer them but we just don't want to escalate the situation . you can fight your enemy but can't fight your friend .

Are you really working for the BAL Bahini? Burma may be a BAL friend, but it is not friend of BD people.
 
চাল আনতে মিয়ানমার গেলেন খাদ্যমন্ত্রী


3940c29af5079e54dbbf387e72e2bdff-59b0a7c318a28.jpg

খাদ্যনিরাপত্তা অনুষ্ঠানে সচিবও বিদেশে, এখন পর্যন্ত তিন দেশের সঙ্গে ৩০ লাখ টন চাল আমদানির সমঝোতা স্মারক

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের উচ্ছেদের ডামাডোলের মধ্যে দেশটি থেকে চাল আমদানির চুক্তি করতে মিয়ানমার গেলেন খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম। গতকাল বুধবার খাদ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল মিয়ানমার গেছে। দলটি মিয়ানমার থেকে বছরে ১০ লাখ টন চাল আমদানির ব্যাপারে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর (এমওইউ) করবে। পাশাপাশি দ্রুত ২ থেকে ৩ লাখ টন চাল আমদানির ব্যাপারেও চুক্তি করার আশা করছে তারা।

বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলে খাদ্যমন্ত্রী ছাড়াও আছেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আতাউর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক তোফাজ্জল হোসেন মিঞা, খাদ্যমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী মোহাম্মদ হেলাল হোসেন। মন্ত্রীর নিজের খরচে তাঁর স্ত্রী তায়েবা ইসলামও সফরসঙ্গী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। দলটি ৯ সেপ্টেম্বর মিয়ানমার ছাড়বে বলে খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা নির্দেশে বলা হয়েছে।

এর আগে ৪ সেপ্টেম্বর খাদ্যসচিব মো. কায়কোবাদ হোসেন ও উপসচিব জহিরুল ইসলাম খাদ্যনিরাপত্তা ও পুষ্টি বিষয়ে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে কলম্বিয়া যান। খাদ্যমন্ত্রীর মতো খাদ্যসচিবেরও ৯ সেপ্টেম্বর
দেশে ফেরার কথা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও সচিবের একসঙ্গে বিদেশ ভ্রমণ সাধারণভাবে পরিহার করার কথা বলা হয়েছে। অবশ্য জাতীয় স্বার্থে বিশেষ ক্ষেত্রে তা করা যেতে পারে।

খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ও সচিব কায়কোবাদ হোসেন এমন সময়ে দেশের বাইরে রয়েছেন যখন দেশে মোটা চালের দাম কেজিপ্রতি ৪৫ টাকায় উঠেছে। চালের উচ্চমূল্য সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়িয়ে দিয়েছে। সংকট কাটাতে খাদ্য মন্ত্রণালয় চলতি বছর ১৫ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা নিয়েছে। এর মধ্যে গত তিন মাসে খাদ্য অধিদপ্তরের গুদামে ১ লাখ ২৭ হাজার টন আমদানি করা চাল পৌঁছেছে।

সাবেক কৃষিসচিব ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এম শওকত আলী এ ব্যাপারে প্রথম আলোকে বলেন, চাল আমদানির চুক্তি করতে মন্ত্রীদের না গেলেও হয়। আগে এ ধরনের চুক্তি করতে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক যেতেন। দেশের খাদ্য নিয়ে যখন একটি সংকটজনক পরিস্থিতি বিরাজ করছে তখন খাদ্যনিরাপত্তা ও পুষ্টিবিষয়ক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে খাদ্যসচিব বিদেশে না গেলেও হতো। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এই দুই প্রধান ব্যক্তির উচিত ছিল দেশে থেকে সরকারি-বেসরকারি খাদ্য আমদানি পরিস্থিতি তদারক করা। আর চালের দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে হলে সরকারি আমদানির চেয়ে বেসরকারি খাতে যাতে বেশি আমদানি হয় সেদিকে সরকারের তৎপরতা চালানো উচিত।

চাল আমদানির এত সব চুক্তি ও বেসরকারি আমদানিকারকদের সুবিধা দিতে ২৫ শতাংশ শুল্ক প্রত্যাহারের পরও এখন পর্যন্ত চালের দাম তেমন কমেনি। ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাবে গত এক মাসে মোটা চালের দাম কেজিতে এক টাকা বেড়েছে। খাদ্য মন্ত্রণালয় ও টিসিবির হিসাবে বাজারে মোটা চাল ৪৩ থেকে ৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। মাঝারি মানের চালের দর কেজিতে ৪৭ থেকে ৫০ টাকা ও সরু চাল ৫২ থেকে ৫৮ টাকা। দেশের অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ১০ লাখ টন চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করলেও গত চার মাসে মাত্র ২ লাখ ৫৫ হাজার টন চাল সংগ্রহ করতে পেরেছে খাদ্য অধিদপ্তর।

এর আগে বাংলাদেশ ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের সঙ্গে ১০ লাখ টন করে মোট ৩০ লাখ টন চাল আমদানির সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে খাদ্য মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে ভিয়েতনাম থেকে ৯০৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকায় আড়াই লাখ টন চাল আমদানির চুক্তি হয়েছে। ওই চালের মধ্যে ভিয়েতনাম থেকে প্রায় ১ লাখ টন চাল দেশে পৌঁছেছে। আর আন্তর্জাতিক দরপত্রের মাধ্যমে এসেছে আরও ২৭ হাজার টন চাল।

রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী নিয়ে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে উত্তেজনা এখন আন্তর্জাতিক মাত্রা পেয়েছে। এমন একসময়ে চাল আমদানির চুক্তি করতে মিয়ানমার গিয়ে কতটুকু সফল হওয়া যাবে—খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলামের কাছে এমন প্রশ্ন করলে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘মিয়ানমার সফরের আগে আমি প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছি। তাঁরা আমার এই সফর অনুমোদন করেছেন। রাজনৈতিক কারণে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা থাকতে পারে। কিন্তু তাই বলে বাণিজ্য তো বন্ধ থাকতে পারে না।’

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের দৈনিক খাদ্যশস্য প্রতিবেদন অনুযায়ী বর্তমানে খাদ্য অধিদপ্তরের গুদামে ৩ লাখ ২১ হাজার টন চাল রয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৮ লাখ ২১ হাজার ৩২৫ টন চাল গুদামে ছিল। অর্থনীতিবিদেরা মনে করেন, মজুতের পরিমাণ কমপক্ষে ৬ লাখ টন থাকা উচিত।

এ ব্যাপারে বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) সাবেক মহাপরিচালক কাজী সাহাবউদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, চাল আমদানির এত চুক্তি, শুল্ক তুলে দেওয়াসহ অন্যান্য ব্যাংকিংসুবিধা দেওয়ার পরও চালের দাম কমেনি। বাজারে চালের চাহিদা ও জোগানে হয়তো কোনো সমস্যা আছে। সরকারের উচিত সমস্যাটা কোথায় তা দ্রুত খুঁজে বের করা।
 
As I said before those are just bubble talk borne out of hoax than reality.

You mean like this one?:

Let Myanmar even dare invade BD airspace again and they will be shot down promptly.
There are Mig-29s, F7s and FM-90 SAMs ready to deal with any threats.

16 new opportunities to do just that if these numbers are true. Yet not a peep from BD. :P @Aung Zaya

Hey @TopCat enjoying the reality?

http://www.aljazeera.com/news/2017/09/violence-lead-exodus-300000-rohingya-170907024358023.html

300,000 coming in man, is it "time to" actually do something yet....or just mention those "time to" dreams over here? ;)
 
BD gov is losing my respect within BD, for this action of being too nice and silent when your own space has been violated. Common people are lot more intelligent than ever before, news has spread to many parts, go to any district and villages in Bangladesh people are ready to war and defend Bangladesh. But this gov is really not stepping upto marks. It's clearly understandable why, I don't think want to go into a war when the next election is not far away. But I get the feeling the army generals will have enough soon or later if things keep happening.
 
16 new opportunities to do just that if these numbers are true. Yet not a peep from BD.

We need hard proof of this.

Those FM-90 SAMs have a max range of 15km and altitude of 6km. They can engage 3 targets simultaneously.
Forget helicopters, they can easily shoot down fast flying jets with ease. Logically I do not think that Myanmar would risk flying into their "kill zone".
 
BD gov is losing my respect within BD, for this action of being too nice and silent when your own space has been violated. Common people are lot more intelligent than ever before, news has spread to many parts, go to any district and villages in Bangladesh people are ready to war and defend Bangladesh. But this gov is really not stepping upto marks. It's clearly understandable why, I don't think want to go into a war when the next election is not far away. But I get the feeling the army generals will have enough soon or later if things keep happening.

Hopefully there will be a (attempted) coup (make it as bloody as possible please) or at least massive countrywide agitations so respectively BD military and people can show their spine against spineless govt. It will also be good timing with the next rigged election cycle.

But its most likely going to be status quo indefinitely. SHW has replaced all the military heads with people that are her full lackeys....and the BD people simply dont have the nature to try really do something to retaliate and try take control unless operation searchlight thing physically happens.

We need hard proof of this.

Those FM-90 SAMs have a max range of 15km and altitude of 6km. They can engage 3 targets simultaneously.
Forget helicopters, they can easily shoot down fast flying jets with ease. Logically I do not think that Myanmar would risk flying into their "kill zone".

There you go @idune , the 16 further violations need hard proof. Don't post anymore "rumors" please.
 

Back
Top Bottom