What's new

Why neighbours dislike or suspect India

indians serving in police, no wonder so many Bangladeshi youth gone missing and killed. indians advertised for indians to infiltrate in BD army as well and it can be certain some indians already infiltrated inside BD army.
 
.
indians serving in police, no wonder so many Bangladeshi youth gone missing and killed. indians advertised for indians to infiltrate in BD army as well and it can be certain some indians already infiltrated inside BD army.
 
.
Despite Supreme Court ban, India deports Rohingya to Bangladesh
Asaduzzaman, Satkhira
Published at 08:37 PM October 13, 2017
satkhira-rohingya-pic-690x450.jpg

These Rohingya refugees were sent to Bangladesh from India by the BSFDhaka Tribune
The refugees say they had been living in West Bengal for the last three years
Despite the Supreme Court of India banning the government from deporting Rohingya refugees from the country, Indian border force has sent 18 of them into Bangladesh through the Satkhira border.

The refugees turned up in Kalaroa Chandanpur in the district on Friday morning, said local Union Parishad Member Md Nazrul Islam.

“At 7 in the morning, these people suddenly entered my home, which is about 100 yards from the border,” Nazrul told the Dhaka Tribune over phone.

There were three men, five women and 10 children in the group.

The Rohingya had told him people from the Ganarajpur Border Security Force camp in Basirhaat, North 24 Parganas had forced them to come here.

Nayek Subadar Omar Faruk of the 38 BGB Hijaldi border post, who went to Nazrul’s house, said the refugees had told him they had been living in India for over three years.

“They told me the BSF has sent them here,” he said.

On Friday, the Indian Supreme Court deferred the deportation of Rohingya Muslim refugees from India till its next hearing on November 21 and said there is not an “iota of doubt” that a humanitarian approach should be taken on the matter.

Over the last three weeks the BSF has expelled 57 Rohingya people four times through various border points of Satkhira, including this group.

Chandanpur UP Chairman Monirul Islam confirmed the incident but could not say what would be done with the refugees.

The BGB official could not say either.

“I have sheltered them for now at my home and provided them with food for humanitarian reasons,” Nazrul Islam said.

The sheltered refugees are Rupiya Khatun, Rokeya Khatun, Abu Taher, Abdur Rahim, Rehana Khatun, Alimuddin, Shahrukh, Azizur, Jiarul, Jubaid, Sumaiya, Gulshan Aram Enayetur, Mahbub, Jubair, Sufia, Rashida and Salma Khatun.
http://www.dhakatribune.com/world/s...-court-ban-india-deports-rohingya-bangladesh/
 
.
22406279_1710080805671792_5572586465529137270_n.jpg

মাঠে সেজদা দেয়াতে মুশফিককে পাকিস্তানিদের সাথে তুলনা করলেন কট্টর হিন্দুবাদি সুপ্রিতি ধার !
Bangladeshi Cricket Team, Bowing down before the Almighty in the Cricket field like the Pakistanis : Hindu Extremist Amazed.

সুসুপ্ত পাঠক নামে এক হিন্দুবাদীর স্ট্যাটাস শেয়ার দেন কট্টর হিন্দুবাদি সুপ্রিতি ধার যেখানে লেখা, আমার চোখে একটু সমস্যা আছে। টেলিভিশনের ক্রিকেট স্কোর অনেক সামনে গিয়ে চেয়ে দেখতে হয়। পাকিস্তান ক্রিকেট দল আর বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের পোশাকের রং একই রকম। মাহমুদুল্লা কিংবা মুশফিক যখন সিজদা দেয় মাঠে তখন আগে থেকে আমাকে বলে না দিলে আমি আলাদা করতে পারি না মাঠে খেলছে কারা- বাংলাদেশ না পাকিস্তান? দুটো ছব...

22552413_1713950161951523_3188583821727104586_n.png
 
. .
https://dbincht.blogspot.com/2017/10/blog-post_85.html?spref=fb
সোমবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৭
Tribal Rebel groups: JSS and UPDF of CHT Declared as “Terrorist Organizations” by the U.S.A

জেএসএস ইউপিডিএফ'কে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
16 October, 2017.
clip_image001.jpg
c1-jpg.432247

The United States has been identified the tribal groups of the Chittagong Hill Tracts region , the Chittagong Hill Tracts Jono Songiti Samity (JSS), and the “United People's Democratic Front” (UPDF) as “Terrorist Organizations of India and Myanmar”, respectively.
The BBC reported.
বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতি চাকমা সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠী “পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)”কে ভারত ও মিয়ানমারের সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করলো যুক্তরাষ্ট্র।
এ খবর জানিয়েছে বিবিসি।
The US State Department stated that this 'Vital' step will assist Bangladesh to overcome its 'Violent Extremism' in its Hill Tracts region.
যুক্তরাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই ‘গুরুত্বপূর্ণ’ পদক্ষেপ বাংলাদেশকে তার তার পার্বত্য চট্টগামের ‘সহিংস উগ্রপন্থা’ দূর করতে সহায়তা করবে।
Due to this move by the United States, the "Chittagong Hill Tracts Jana Sanghati Samity (JSS), the United People's Democratic Front (UPDF)" any kind of Business activities and financial transactions with armed terrorist groups, will now fall directly under the control & preview of Bangladeshi authorities,
যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপের ফলে, এখন থেকে এই “পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)” সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সঙ্গে যেকোনো ধরনের ব্যবসায়িক ও আর্থিক লেনদেন নিয়ন্ত্রণের আওতায় চলে আসবে।
In order to firmly enforce the CHT Regulation 1900 for the Chittagong Hill Tracts (CHT) region, and attain complete Autonomy along with the total Bengali eviction from the hills, Santu Larma's elder brother Manabendra Lariyan Larma, and back in 1973, had formed the "Chittagong Hill Tracts Jana Sanghati Samity (JSS)".
বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের সিএইচটি রেগুলেশন ১৯০০ চালুর লক্ষ্যে ও পাহাড় থেকে বাঙালী উচ্ছেদ সহ পূর্ণ শায়িত্বশাসন চেয়ে শন্তু লারমার বড় ভাই মানবেন্দ্র লারায়ন লারমা ১৯৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত করে “পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস)”।
So far, more than 40 thousand Bengali have been murdered in Chittagong Hill Tracts, by the armed forces of Chittagong Hill Tracts Jana Sanghati Samity (JSS) led by Santu Larma, guerrilla warriors and tribal militant Hyenas.
On the other hand, tribal armed terrorist organization “United Peoples Democratic Front (UPDF)”, similar to the Chittagong Hill Tracts Jana Sanghati Samity (JSS), was formed after the signing of the 1997 Peace accord.
পার্বত্য চট্টগ্রামে এ পর্যন্ত ৪০ হাজারেরও বেশি বাঙ্গালীর হত্যাকারী খুনি সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) এর সশস্ত্র সংগঠন শান্তি বাহিনীর গেরিলা যোদ্ধারা ও উপজাতি সন্ত্রাসী হায়নারা।
অন্যদিকে, পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) মতোই উপজাতি সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৭ সালের শান্তি চুক্তির পরে।

c2-jpg.432248

বোকো হারামের চেয়েও ভয়ঙ্কর পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতীয় চাকমা জঙ্গিরা।
The Tribal Chakma Insurgents of the Chittagong Hill Tracts:
Far more dangerous than the Nigeria’s Boko Haram terrorist’s.
নাইজেরিয়ার সন্ত্রাসবাদী সংগঠন বোকো হারামের চেয়েও ভয়ঙ্কর পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতীয় চাকমা জঙ্গিরা, এক মার্কিন প্রতিবেদনে এমনই তথ্য উঠে এসেছে।
According to the US report by the tribal Chakma militants from the Chittagong Hill Tracts, are far more dangerous than the Nigeria’s terrorist organization Boko Haram.
According to the report, in the case of occurrence of militant attacks, the tribal Chakma militants of the Chittagong Hill Tracts occupies the third place, right after the insurgents of Iraq and Afghanistan

এই রিপোর্ট অনুযায়ী, জঙ্গি হামলার মোকাবিলায় ইরাক এবং আফগানিস্তানের পর তৃতীয় স্থানে রয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতীয় চাকমা জঙ্গিরা।
According to the US data, ISIS has been placed at the top, while Taliban occupies the second place, among the most dangerous militant organizations.
তাদের তথ্য অনুযায়ী, ভয়ঙ্কর জঙ্গি সংগঠনগুলির মধ্যে সবচেয়ে প্রথম স্থানে রয়েছে আইএস এবং দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে তালিবান। তবে বোকো হারামের মতো বিপজ্জনক-ভয়ঙ্কর সংগঠনকেও পিছনে ফেলে দিয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতীয় চাকমা জঙ্গিরা। তাদেরকেই সন্ত্রাসবাদের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রাখা হয়েছে।
These notorious Chakma militants of the Chittagong Hill Tracts, have overtaken the position from the deadly terrorist organization known as the “Boko Haram”, and are now occupy the 3rd place amongst the list of Terrorist’s outfits.
তথ্যের ভিত্তিতে বলা হয়েছে, পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতীয় চাকমা জঙ্গিরা সন্ত্রাসের মাত্রা গত বছর ৯৩শতাংশ বেড়ে গেছে।
যদিও, পার্বত্য চট্টগ্রামের আঞ্চলিক পরিষদের রিপোর্ট অনুযায়ী, পার্বত্য চট্টগ্রামের সন্ত্রাস আরও ৫৪.৮১শতাংশ বেড়েছে। এনসিটিআরটি-এর এক রিপোর্ট অনুযায়ী সন্ত্রাসবাদী হামলায় মৃত এবং আহতদের সংখ্যা এখন পাকিস্তানের থেকেও বেশি পার্বত্য চট্টগ্রামে।
According to the information, the levels of terrorist activities have risen by 93% percent, by last year, carried out by the tribal Chakma militants’ in the Chittagong Hill Tracts region.
Even though, the Chakma dominated “Regional Council of the Chittagong Hill Tracts”, depicts the increase in terrorism in the Chittagong Hill Tracts region as 54.81 % percent According to the report of NCTR, the number of deaths and those injured in terrorist attacks in Chittagong Hill Tracts alone, have now exceeded more than that of Pakistan.
13245350_580756292091179_1831735790810545732_n-jpg.432249

According to the information provided by this organization, there were a total of 11,072 terrorist attacks carried out Worldwide only in the last year.
Out of these, 927 (16% percent) attacks were carried out in Chittagong Hill Tracts of Bangladesh, alone.

In 2015, there were 798 attacks in the Chittagong Hill Tracts and the number of wounded in these attack was 500, it rose to 636 in 2016.

On the other hand, the number of militant attacks in Pakistan decreased to 27% percent in 2016, compared to 2015.
In 2015, 1,010 militant attacks were carried out in Pakistan, in 2016, the number dropped to 736.
এই সংস্থার দেওয়া একটি তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, গত বছর বিশ্বে মোটে ১১০৭২টি সন্ত্রাসবাদী হামলা হয়। এর মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামেই ৯২৭টি (১৬শতাংশ) হামলা হয়। ২০১৫ সালে পার্বত্য চট্টগ্রামে এই হামলার সংখ্যা ৭৯৮টি ছিল। এই হামলায় আহতদের সংখ্যা ছিল ৫০০, অন্যদিকে ২০১৬ সালে তা বেড়ে ৬৩৬ এ দাঁড়ায়। অন্যদিকে পাকিস্তানে জঙ্গি হামলার সংখ্যা ২০১৫-এর তুলনায় ২০১৬-তে ২৭শতাংশ কমে যায়। ২০১৫তে পাকিস্তানে ১০১০টি জঙ্গি হামলা হয়, ২০১৬তে সেই সংখ্যা নেমে দাঁড়ায় ৭৩৬-এ।
 
.
https://dbincht.blogspot.com/2017/10/blog-post_85.html?spref=fb
c1-jpg.432247

),

c2-jpg.432248

These notorious Chakma militants of the Chittagong Hill Tracts, have overtaken the position from the deadly terrorist organization known as the “Boko Haram”, and are now occupy the 3rd place amongst the list of Terrorist’s outfits.

Out of these, 927 (16% percent) attacks were carried out in Chittagong Hill Tracts of Bangladesh, alone.

In 2015, there were 798 attacks in the Chittagong Hill Tracts and the number of wounded in these attack was 500, it rose to 636 in 2016।
798 attacks --->>500 wounded----->>3rd deadliest terrorist organization.
Nothing is convincing.
Poorly written propaganda, let alone article.
 
.
SUSHMA SWARAJ’S VISIT
Rohingya crisis vis-à-vis Indo-Bangla ties
Veritable apocalypse of brutal decimation on a catastrophic scale of the Rohingya Muslims of Rakhaine in Myanmar through wholesale slaughter, arson, mass rapes by the military and violent Buddhists forced out the wretched humans whose ceaseless infiux into Bangladesh drew extraordinarily sympathetic attention of the peoples of the world and the UN in particular.

Turkish First Lady Emine Erdogan flew 5,616km and visited Kutupalang refugee camps in Cox’s Bazar on Sep 7, 2017.
Disappointingly, from across the western border no Indian politician, let alone PM Mr. Narendra Modi, came after long 36 days until Oct 3 when Indian Finance Minister Arun Jaitley visited Dhaka.
He said, the relation between and Bangladesh has never been better and stands out as a model for other countries to emulate.

The horrendous Rohingya crisis when Bangladesh’s closest, most friendly and biggest neighbour India’s unconcerned, indifferent and insensitive attitude—-which was evident when Indian Prime Minister Mr. Narendra Modi supported Suu Kyi, the most hated person on earth now, and didn’t mention the ethnic cleansing of the minority Rohingya Muslims’ influx and terrible burden on Bangladesh—- terribly upset the people here and elsewhere too perhaps.

In the backdrop of such a precarious situation Indian Foreign Minister Mrs. Sushma Swaraj’s inordinately belated two-day visit to Dhaka took place.

Giving the lowdown on India’s growing importance to Bangladesh Mrs. Swaraj said, “Among all neighbours of India Bangladesh comes first.” Delhi enormously accrues benefit from Dhaka’s exceedingly generous concessions.
Actions speak louder than words, and a friend in need is a friend indeed.

Myanmar government continues to spread disinformation with the intent to mislead the UN and the world by concealing actual history. In the early part of 15th century (circa 1406 AD) lower Burma’s king Meng-Sho-Ai defeated Arakanese king Meng-Shoa Mown and conquered Arakan.
Later on, Mown sought military assistance from the ruler of Goud, Sultan Jalal-al Deen Shah who helped him with a commander and many soldiers who defeated Burmese king Meng-Sho-Ai, and king Mown regained his kingdom.
He relocated his kingdom at Rohong from which were the people known as Rohingya and at his request the Muslim soldiers permanently settled in Arakan. [Vide Prof. Ebne Golam Samad’s article dated 20 October 2017, the daily Naya Diganta]

The people here are grateful to India for its cooperation during 1971 Liberation War in which 3 million people made supreme sacrifice. By the same token, India too should be grateful to Bangladesh which is her friend; for this reason India is relieved of the colossal burden of maintaining several divisions of troops and armaments in the Eastern frontier as she used to before 1972.

Good relations between the border guards can be maintained if the BSF stopped killings of innocent Bangladeshis. As of June 2015, at least 900 Bangladeshis were killed by India’s BSF over the last decade. (The Holiday, dated March 17, 2017). Dhaka is Delhi’s great benefactor.
According to the World Bank, Bangladesh ranks fifth (behind the UAE, the USA, Saudi Arabia and the UK) among the top 15 countries from which India draws remittance from her expatriates.
Indian expats in Bangladesh remit over $3.7 billion yearly. [Vide Dr. Habib Siddiqui weekly holiday.net/ homepage/ pages/UserHome. aspx?ID =5&date=03/07/2014]

Bangladeshis are bitter about India for a variety of cogent reasons.

These are: frequent killing of Bangladeshi civilians on the borders. In December 2010, Human Rights Watch released a report, “Trigger Happy: Excessive Use of Force by at the Bangladesh Border”, on December 9, 2010, documenting indiscriminate extrajudicial killings, arbitrary detention, torture, and ill-treatment by the Indian BSF troops.
[hrw.org/report/2010/12/09/trigger-happy/ excessive-use-force-indian-troops -Bangladesh-border ]

Indo-Bangladesh relations are often strained, and many Bangladeshis feel India likes to play “big brother” to smaller neighbours, including Bangladesh
. Indian (then) Foreign Minister Pranab Mukherjee met with the Chief Adviser in Dhaka on February 26, 2007. Mukherjee invited Ahmed to the April 3-4, 2007, SAARC summit in Delhi, and both sides pledged to put Bangladesh-India relations on “an irreversible higher trajectory.”

Mukherjee again visited Bangladesh after Cyclone Sidr hit the southwestern coastal districts on November 15, 2007 and offered help to rebuild 10 of the devastated villages.
Bangladesh Army Chief General Moeen U. Ahmed paid a 6-day visit to India beginning late February 2008 at the invitation of his Indian counterpart.
[Vide globalsecurity.org/ military/world/ bangladesh/ forrel-in.htm

A college teacher and educational research analyst in the US, Esam Sohail writes: “To put it charitably, Bangladesh under the Sheikh Hasina regime is far closer to the stature of Bhutan and Maldives vis-à-vis India than to, say, pluckier Nepal and prickly Sri Lanka.

With the Obama administration having subcontracted most of its South Asian policy to New Delhi, the mandarins at South Block are both the sword and the shield of the Hasina regime”. [Vide Bangladesh Just Became a Vassal State: Sheikh Hasina’s crackdown on dissent leaves her government over reliant on Delhi’s support.

[thediplomat.com/2016/10/bangladesh-just-became-a-vassal-state/]

Academic and author Prof. Taj Hashmi in his essay “Subservience of Bangladesh to India: Wake up Bangladesh, it is time for a foreign policy” states that in the early 1970s, the Founding Father Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman was brave and wise enough not to allow India a freehand in running the foreign and domestic policies of Bangladesh.

President Ziaur Rahman followed suit and became friends with the West, China, and the Muslim World. He discourages dependence on the South Block of New Delhi in running the “foreign policy” of Bangladesh.
[Vide Countercurrents.org,India; October 2, 2017].
Bottom line is: Indo-Bangladesh relations must be based on genuine mutual respect.
http://www.weeklyholiday.net/Homepage/Pages/UserHome.aspx?ID=4&date=0#Tid=14976
 
. .
Terrorism was imported from India: DG RAB
জঙ্গিবাদ ভারত থেকে আমদানি হয়েছিল : র‍্যাব ডিজি

image-1-865.jpg

জঙ্গিবাদ ভারত থেকে আমদানি হয়েছিল : র‍্যাব ডিজি
দেশে জঙ্গিবাদ ভারত থেকে আমদানি হয়েছিল বলে দাবি করেছেন র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) বেনজীর আহমেদ। আজ শনিবার দুপুরে রাজশাহী পুলিশ লাইনস স্কুল মাঠে মহানগর পুলিশ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি করেন। পুলিশিং কমিউনিটি দিবস উপলক্ষে এ আয়োজন করা হয়।
র‌্যাব মহাপরিচালক বলেন, ‘একসময় দেখা যায় যে, এই পশ্চিম বাংলার সন্ত্রাসবাদী আন্দোলন বাংলাদেশে প্রবেশ করে। আমাদের কিন্তু ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত এই সমস্যা পীড়া দিয়েছে। তার মানে কি? জঙ্গিবাদ আমাদের দেশের না, এটা বিজাতীয়, সেটা বলতে চাই আমি। তার মানে এটা তখন ইমপোর্টেট হয়েছিল ফ্রম ইন্ডিয়া (ভারত থেকে আমদানি হয়েছিল)। আবার যখন আশির দশকে আফগান প্রবলেম তৈরি হলো, তখন বাংলাদেশ থেকে অনেকে গেল আফগানদের পক্ষে যুদ্ধ করার জন্য। তারা ফিরে এসে ৯০-এর দশকে শুরু করল হুজি (জঙ্গি সংগঠন)। আবার যখন জেএমবি পয়দা হলো, রাজশাহী অঞ্চলে শুরু হয়েছিল প্রথম এটা। তার যে গুরু শায়খ আবদুর রহমান, হি ওয়াজ ফ্রম মদিনা ইউনিভার্সিটি (তিনি মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েন)। তার মানে উনি এটা মিডল ইস্ট (মধ্যপ্রাচ্য) থেকে আমদানি করেছিলেন। এটা কিন্তু আমার দেশের কোনো বিষয় না।’

বেনজীর আরো বলেন, ‘গত বছরের ১ জুলাই ঢাকার বিয়োগাত্মক ঘটনার মধ্য দিয়ে সাম্প্রতিকতম জঙ্গিবাদের উন্মেষ ঘটে, তখন পশ্চিমা অনেক দেশ মনে করেছিল এই গ্যাড়াকল থেকে বাংলাদেশ হয়তো সহজে বের হতে পারবে না। কিন্তু বিশ্ববাসীকে তাক লাগিয়ে দিয়ে স্বল্পতম সময়ের মধ্যেই আমরা জঙ্গিবাদকে প্রায় নিশ্চিহ্ন করতে পেরেছি।’

রাজশাহী মহানগর পুলিশ কমিশনার মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্য আবদুল ওয়াদুদ দারা ও আয়েন উদ্দিন, মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বক্তব্য দেন।

এর আগে কমিউনিটি পুলিশিং ডে উপলক্ষে র‌্যাব মহাপরিচালকের নেতৃত্বে নগরীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়। রাজশাহী কেন্দ্রীয় উদ্যানের সামনে থেকে বের হয়ে তা পুলিশ লাইনস স্কুল মাঠে গিয়ে শেষ হয়।

http://ntnbd.com/national/3054
 
.
What will a few retired Army officers meeting achieve?
সাবেক ক’জন সেনা কর্মকর্তা বৈঠক করে কী করবে?
An news article published by an Indian news media has stirred a storm of contraversy in Bangladesh ভারতের একটি সংবাদপত্রে সম্প্রতি প্রকাশিত এক খবর নিয়ে বাংলাদেশে আলোচনার ঝড় বইছে৷ যদিও সেই খবর সত্য নয় বলে জানিয়ে দিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর) এবং ভারত ও বাংলাদেশের পররাষ্ট্র দফতর৷ তবুও আলোচনা থামছে না৷
17342203_303.jpg

প্রতীকী ছবি
গত বুধবার প্রকাশিত Telegraph newspaper, last Wednesday reported that টেলিগ্রাফ পত্রিকার এক প্রতিবেদনে লেখা হয়েছে, ‘‘ঢাকার মহাখালীতে অবসরপ্রাপ্ত একজন লেফটেন্যান্ট জেনারেলের বাসায় গত on 21 October,2017, 20 former Army officers held a meeting in a former CAS's residence ২১ অক্টোবর বৈঠকে বসেন ২০ জন সাবেক ও বর্তমান সেনা কর্মকর্তা৷ সাবেক একজন সেনাপ্রধানের উপস্থিতিতে ওই বৈঠকে and had discussed sensitive issues ‘স্পর্শকাতর বিষয়ে' আলোচনা হয়৷ কিন্তু বৈঠকের বিষয়টি ফাঁস হয়ে গেলে ‘তাদের পরিকল্পনা অঙ্কুরেই নষ্ট' করে দেওয়া হয়৷''


আমাদের সেনাবাহিনীকে নিয়ে Indian media's published two successive news relating to our Army, the motive of these baseless reports are rather intriguing ভারতীয় গণমাধ্যম পরপর দু'টি খবর ছাপা হল আর আমাদের দেশের মিডিয়া কিছুই জানল না, সেটা তো ঠিক না৷ কিছু হলে অবশ্যই আমাদের দেশের মিডিয়াও কিছু জানত৷ ফলে কি উদ্দেশ্যে তারা এই রিপোর্ট করল তা আমার বোধগম্য নয়৷ আমি নিজেও এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করে পাইনি৷''

টেলিগ্রাফে প্রকাশিত প্রতিবেদনটি ISPR has termed these two news items as baseless ‘ভিত্তিহীন' বলে উড়িয়ে দিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)৷ সংস্থাটির পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রাশিদুল হাসান সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘‘খবরটি ভিত্তিহীন৷''
ঢাকার একটি সূত্রের বরাত দিয়ে টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে লেখা হয়েছে, ‘‘ওই বৈঠকে অংশগ্রহণকারী সেনা কর্মকর্তাদের ‘চিহ্নিত করে' তাদের ‘সরানোর প্রক্রিয়া' শুরু হয়েছে৷ কিন্তু একই প্রতিবেদনে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একটি সূত্রের বরাত দিয়ে বলা হয়, সেনা কর্মকর্তাদের গোপন বৈঠকের কোনো খবর তাদের কাছে নেই৷ ফলে প্রতিবেদনেই স্ববিরোধিতা আছে৷''

বাংলাদেশের নিরাপত্তা বিশ্লেষক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘‘বিভিন্ন মিডিয়া বিভিন্ন ধরনের খবর প্রকাশ করে, তা নিয়ে এত উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই৷ মিডিয়ার স্বাধীনতা থাকলে এই ধরনের খবর হতে পারে৷ আসলে ক'জন সাবেক সেনাকর্মকর্তা একসঙ্গে হল, বৈঠকও করল তাতে কি এসে যায়৷ সরকার কি এতই দুর্বল৷''


অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তাদের নানা সংগঠন রয়েছে there are numerious forums for retired Armed forces officers,where they often meet to discess on various topics,that doesnot mean that they are conspering against the Government তারা মাঝে মধ্যেই নানা বিষয়ে নিজেরা বসতে পারে৷ এই বসা মানেই সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ভাবা ঠিক না৷
আমি মনে করি, এই ধরনের রিপোর্টকে গুরুত্ব দেয়া উচিত না৷ এগুলো আমরা আলোচনা করলেই আলোচনা বাড়বে, এর দরকার নেই৷''

এদিকে, টেলিগ্রাফে প্রকাশিত প্রতিবেদনটি অনুমাননির্ভর বলে বর্ণনা করেছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়৷ গত শুক্রবার দিল্লিতে External Affairs ministry in New Delhi has stated that they do not beleive these reportsপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক সাংবাদিক সম্মেলনে মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রবীশ কুমার এক সাংবাদিকের করা প্রশ্নের উত্তরে বলেন, ‘‘আমার মনে হয়, আপনি যে প্রতিবেদনটি দেখেছেন- সেটি অনুমাননির্ভর এবং ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তরফ থেকে আমরা এই বিষয়ে কোন বিশ্বাসযোগ্যতা দিতে পারছি না৷''

উল্লেখ্য, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রী সুষমা স্বরাজের ঢাকা সফরের আগে এই ধরনের বৈঠকের খবর ভারতীয় মিডিয়ায় ছাপা হওয়ায় ভারত ও বাংলাদেশ বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়৷

http://www.dw.com/bn/সাবেক-কজন-সেনা-কর্মকর্তা-বৈঠক-করে-কী-করবে/a-41151966
 
.
India has good relation with all neighbouring countries including Afghanistan and Arab countries. Only religious extremists like @idune and @Banglar Bir hate India .

Look at this guy's dp, he looks like an extremist. lol
 
. .
India's shoot-to-kill policy on the Bangladesh border
Brad Adams
Security officials openly admit that unarmed civilians trying to enter India illegally are being killed.
Will the government act?

Indian-Border-Security-Fo-007.jpg

An Indian border guard standing alert as a farmer leads her cow alongside fencing marking the India-Bangladesh border in the village of Jaypur, west of Agartala. Photograph: Strdel/AFP/Getty
Sunday 23 January 2011 11.00 GMT
First published on Sunday 23 January 2011 11.00 GMT
Do good fences make good neighbours?
Not along the India-Bangladesh border.
Here, India has almost finished building a 2,000km fence. Where once people on both sides were part of a greater Bengal, now India has put up a "keep out" sign to stop illegal immigration, smuggling and infiltration by anti-government militants.

This might seem unexceptional in a world increasingly hostile to migration.

But to police the border, India's Border Security Force (BSF), has carried out a shoot-to-kill policy – even on unarmed local villager
s. The toll has been huge. Over the past 10 years Indian security forces have killed almost 1,000 people, mostly Bangladeshis, turning the border area into a south Asian killing fields. No one has been prosecuted for any of these killings, in spite of evidence in many cases that makes it clear the killings were in cold blood against unarmed and defenceless local residents.

Shockingly, some Indian officials endorse shooting people who attempt to cross the border illegally, even if they are unarmed. Almost as shocking is the lack of interest in these killings by foreign governments who claim to be concerned with human rights. A single killing by US law enforcement along the Mexican border makes headlines.
The killing of large numbers of villagers by Indian forces has been almost entirely ignored.

The violence is routine and arbitrary. Alauddin Biswas described to Human Rights Watch the killing of his 24-year-old nephew, who was suspected of cattle rustling, by Indian border guards in March 2010. "The BSF had shot him while he was lying on his back. They shot him in the forehead. If he was running away, he would have been shot in the back. They just killed him." The BSF claimed self-defence, but no weapons were recovered.

Nazrul Islam, a Bangladeshi, was luckier. "At around 3am we decided to cross the Indian border," he said. He was headed to India to smuggle cows back to Bangladesh. "As soon as the BSF saw us, they started firing without warning." Islam was shot in his arm, but survived.

Some of the victims have been children. One father recounted how his sons were beaten by BSF officers. "The BSF personnel surrounded the boys and without giving any reason started beating them with rifle butts, kicking and slapping them. There were nine soldiers, and they beat my sons mercilessly. Even as the boys fell down, the BSF men continued to kick them ruthlessly on their chest and other sensitive organs."

The border has long been crossed routinely by local people for trade and commerce. It is also crossed by relatives and friends separated by a line arbitrarily drawn by the British during partition in 1947. As with the Mexican border in the United States, the border has become an emotive issue in Indian politics, as millions of Bangladeshis now live in India illegally. Many are exploited as cheap labour.

India has the right to impose border controls. But India does not have the right to use lethal force except where strictly necessary to protect life. Yet some Indian officials openly admit that unarmed civilians are being killed. The head of the BSF, Raman Srivastava, says that people should not feel sorry for the victims, claiming that since these individuals were illegally entering Indian territory, often at night, they were "not innocent" and therefore were a legitimate target.

Though India is a state with functional courts, he apparently believes the BSF can act as judge, jury and executioner. This approach also ignores the many victims, such as a 13-year-old named Abdur Rakib, who broke no law and was killed simply because he was near the fence. Sadly, Bangladeshi border officials have also suggested that such killings are acceptable if the victim was engaged in smuggling.

As the recent WikiLeaks report about endemic torture in Kashmir underscores, Indian soldiers and police routinely commit human rights violations without any consequences.
Permission has to be granted by a senior Indian official for the police to even begin an investigation into a crime committed by a member of the security forces, such as the BSF.
This rarely happens.

The response of various government officials to allegations of a shoot-to-kill policy has been confusing: we do shoot illegal border crossers since they are lawbreakers; we don't shoot border crossers; we only shoot in self-defence; we never shoot to kill.

But there is some reason for hope. Under pressure, senior Indian officials have expressed revulsion at the behaviour of the BSF and have promised to send new orders to end the shoot-to-kill policy. They have committed to use nonviolent means to apprehend illegal border crossers or smugglers where they pose no risk to life. The question is whether this will be translated into action on the ground. Similar promises of "zero tolerance" for abuses have been made in Kashmir and elsewhere but have not been fulfilled.

As India's economy has grown and foreign investors have flocked in, its human rights record has largely flown under the radar in recent years. But India is a growing world power with increasing influence. It should understand that its behaviour will come under increasing scrutiny. Routinely shooting poor, unarmed villagers is not how the world's largest democracy should behave.
https://www.theguardian.com/comment.../india-bangladesh-border-shoot-to-kill-policy
 
. .

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom