Goenitz
SENIOR MEMBER
- Joined
- Apr 28, 2014
- Messages
- 7,752
- Reaction score
- 9
- Country
- Location
@Aung Zaya
graphics image not allowed
graphics image not allowed
Rohingya insurgency declares ‘open war’ in Myanmar
- Thread starter Banglar Bir
- Start date
Aung Zaya
SENIOR MEMBER
- Joined
- Mar 18, 2014
- Messages
- 3,339
- Reaction score
- 2
- Country
- Location
sry bro. i will delete in a few minute. people only know the Rohingya people fleeing but dont know what they did in Myanmar. see the photos of fleeing people. most are children and women. where are the men ? Men are doing terror attack..!! we're doing just search and raid operations for region stability which is very much needed. very sorry for innocent. they should have been stopped their men before attacking police camps.
Men are staying behind to fight for their rights.
Women and children are fleeing from the brutal Myanmarese militarily.
Carry on like this and then BD will have a totally free hand to deal with you savages.
Aung Zaya
SENIOR MEMBER
- Joined
- Mar 18, 2014
- Messages
- 3,339
- Reaction score
- 2
- Country
- Location
lol they should know this is suffer both communities. do this kind of attack more. innocent people suffer.
thats why even some peaceful rohingya start to protest them by arresting and handing over to police. should blame themselves for their all suffer as they declared "open War".
Banglar Bir
SENIOR MEMBER
- Joined
- Mar 19, 2006
- Messages
- 7,805
- Reaction score
- -3
- Country
- Location
হার না মানা এক রোহিঙ্গা যুবকের গল্প
by জাতীয় ডেস্ক
Published: 01 September 2017
বুধবার দুপুর, আকাশে তখন আগুন বৃষ্টি ঝড়ানো সূর্য। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে দেশটির সেনাবাহিনীর অত্যাচার এবং গণহত্যার ফলে জীবন ভয়ে পালিয়ে বেড়ানো একদল গৃহহারা রোহিঙ্গা, বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির রেজু আমতলী সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করার চেষ্টা চালাচ্ছে। এমন সময় হঠাৎ করেই শুরু হল ঝুম বৃষ্টি। যে যার মত করে নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য ছুটতে শুরু করলো। পিছনে পড়ে রইলো একজন যুবক। দূর থেকে লক্ষ করা গেল, পিছিয়ে পরা যুবকটি ছুটে চলা অন্যান্য রোহিঙ্গাদের সাথে একত্রে চলতে আপ্রাণ চেষ্টা করছেন।
শেষমেশ বহু কষ্টে লোকটি যখন সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশের ঘুনধুম সিমান্তে এসে পৌঁছল তখন দেখা গেল তিনি আসলে একা নন। পিঠে তার মাকে বহন করে চলছিলেন তিনি। ৯০ বছরের বৃদ্ধ মা ভেজা, দুর্গম পাহাড়ী পথে হাটতে পারছিলেন না। খালি পায়ে, ছিন্ন বস্ত্রে জীবন নিয়ে অচেনা পথে পালিয়ে আসা মা-ছেলের চোখে তখন ভয়। ঘামে ভেজা ক্লান্ত শরীরে ছিল কাদার চিহ্ন।
দুর্গম পথ বেয়ে যেখানে একা ছুটে চলাই দায় সেখানে মাকে পিঠে নিয়ে আর মাথায় গুলি খাওয়ার ভয় নিয়ে ছুটে চলা যুবকই হয়ত পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ বীর। কিছু বিস্কুট খেতে দিলে, বয়স্ক মাকে সাবধানে পিঠ থেকে নামিয়ে দিয়ে হাতে বিস্কুট গ্রহণ করলেন। প্রশ্ন করে জানা গেল জীবন সংগ্রামী হতভাগ্য এই যুবকের নাম কাদের হোসেন (৩০)।
বিস্কুট খেতে খেতে কাদের বললেন, ‘সারাদিনে এই প্রথম কিছু খেলাম। রাখাইনে ভয়ঙ্কর অত্যাচার চলার কারণে আমরা এখানে আশ্রয়ের জন্য এসেছি। আমি দীর্ঘ সময় ধরে এভাবে হাটছিলাম। কারণ আমার মা এতই অসুস্থ যে, তিনি তিনি হাটতে পারছেন না।’
মিয়ানমারের সেনাবাহিনী শুক্রবার রাতে মংডুর ফকিরবাজারে তার গ্রাম লেম্পসিপাড়া আক্রমণ করেছে। সৈন্যরা যাকে পাচ্ছে হত্যা করছে, লাঠিপেটা করছে এবং ঘরবাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিয়ে লোকজনকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করছে জানালেন এই যুবক।
রাত ৯টার দিকে তাঁর মা, স্ত্রী, শিশু, দুই ভাই ও এক বোনসহ তাঁর পরিবারের সব সদস্যই খালি হাতে বাড়ি থেকে পালিয়ে পাহাড়ের আশেপাশে আশ্রয় নেয়। সেখানে কোনমতে রাত কাটানোর পর আরো প্রায় ১০০০ রোহিঙ্গার সাথে মিলে বাংলাদেশে আসার জন্য যাত্রা শুরু করে তাঁরা।
তাঁরা সহজে সীমান্ত পার হওয়ার জন্য পাঁচটি ছোট ছোট গ্রুপে ভাগ হয়েছিল। কিন্তু পথের মধ্যে কাদের হঠাৎ করেই তার মা শাহরা খাতুনকে হারিয়ে ফেলেন। কাদের বলেন, ‘আমি মাকে হারিয়ে ফেলি এবং বর্ডার ক্রস করার পূর্বে মাকে বার বার খুঁজেতে থাকি। সোমবার কেউ একজন আমাকে জানালো সে আসার সময় পিছনের জঙ্গলের মধ্যে একজন বৃদ্ধ মহিলাকে পড়ে থাকতে দেখেছেন। আমি তখন আমার স্ত্রী, সন্তানকে কক্সবাজারের কুতুপালং ক্যাম্পে পাঠিয়ে দেই এবং আমি মাকে খুঁজতে বের হই।’
‘কয়েক ঘণ্টা হাটার পর আমি যখন ওয়ালডের পাহাড়ের পাটহলাছড়ার কাছে মাকে খুঁজে পাই, তখন মায়ের হাটার মত কোন শক্তি ছিল না। আমি তাঁকে পানি খাইয়ে আমার পিঠে নিয়ে বাংলাদেশের দিকে আবার হাটতে শুরু করি। মাকে পিঠে নিয়ে প্রতিকূল পাহাড়ি রাস্তা বেয়ে আসতে খুবই কষ্ট হচ্ছিল। বহু কষ্টের পরে বাংলাদেশে আসতে পেরে আমি খুশি।’
রবীন্দ্রনাথ ঠাঁকুরের ‘বীরপুরুষ’ কবিতার কাল্পনিক বীরপুরুষ তিনি নন। তিনি যেন সত্যিকারের বীরপুরুষ। যিনি শত বিপদের দিনেও ৯০ বছরের মাকে ফেলে আসেননি। মায়ের জন্য, মানুষের জন্য যাদের এত ভালবাসা মাতৃভূমির জন্যও তাদের হৃদয় কতই না কাঁদে। কিন্তু নিজ ঘর থেকে বিতারিত এ অসহায় মানুষগুলোর জীবন যে লোহার তৈরি একটি বুলেটের মূল্যের চেয়েও কম!
ভাগ্যকে মেনে নিয়ে জীবন সংগ্রামী বীরপুরুষ কাদের স্ত্রী, সন্তান আর পরিবারের খোঁজে আবার মাকে কাধে নিয়ে কুতুপালং ক্যাম্পের উদ্ধেশ্যে যাত্রা শুরু করেন। আর যাওয়ার পূর্বে তিনি বলে গেলেন, ‘আমাদের জীবন নিয়ে আমরা খুবিই চিন্তিত। আমরা জানি না আমাদের ভাগ্যে কি অবশিষ্ট আছে।’
ইংরেজী দৈনিক ডেইলি স্টার অবলম্বনে। অনুবাদ: এম.এস.আই খান।
http://www.bangla.24livenewspaper.com/bangladesh/17927-the-story-of-the-rohingya
Myanmar Falsely propagating using Pictures of 1971 War of Liberation
মুক্তিযুদ্ধের ছবি নিয়ে মিয়ানমারে মিথ্যা প্রচারণা
02 Sep, 2017
রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমার রাষ্ট্রের বর্বরতা চালানোর সাথে সাথে চলছে বাংলাদেশ বিরোধী প্রচারণাও। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠিকে বেশ আগে থেকেই মিয়ানমার সরকার ও সেনাবাহিনী ‘বাঙালি’ বলে অভিহিত করে থাকে। যদিও ইতিহাসবিদরা বলেন ভিন্ন কথা। আরাকনের বাসিন্দা রোহিঙ্গাদের ভাষার সাথে বাংলা ভাষার কিছুটা মিল থাকলেও তারা কোনোভাবেই জাতিগতভাবে বাঙালি নয়।
গত ২৫ আগস্ট ৩০টি পুলিশ চেকপোস্টে বিদ্রোহীদের হামলার পর থেকে রোহিঙ্গাদের ওপর নতুন করে বর্বরতা শুরু হয়েছে। একই সাথে নতুন মাত্রা পেয়েছে বাংলাদেশবিরোধী নোংরা প্রচারণা। এবার মিয়ানমার সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদেরকে ‘বাঙালি’ বলার পরিবর্তে ‘বাঙালি সন্ত্রাসী’ বলা শুরু করে।
তবে সরকারিভাবে এই প্রচারণা শুরু পরপরই মিয়ানমারের ঢাকাস্থ ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত অং মিন্টকে ডেকে এ বিষয়ে হুশিয়ার করে দেয়ার পর ‘বাঙালি সন্ত্রাসী’ শব্দের ব্যবহার বন্ধে নির্দেশনা জারি করেছে সুচি সরকার।
কিন্তু আনুষ্ঠানিক সরকারি প্রচারণায় এ ধরনের শব্দের ব্যবহার নিষিদ্ধ হলেও সরকার সমর্থক রাজনীতিক ও কর্মীরা অনলাইনে বাংলাদেশবিরোধী নানা প্রচারণা অব্যাহত রেখেছেন। বিবিসির এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বিভিন্ন ভুয়া ছবি ব্যবহার করে সেগুলোকে ‘বাঙালি সন্ত্রাসীদের কাণ্ড’ বলে ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে।
এমনকি ৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণের ছবিকেও ‘মিয়ানমারে বাঙালি সন্ত্রাসীদের হামলা’ বলে প্রচার করছে দেশটির সরকারপন্থিরা। উপরে যে ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে বন্দুক হাতে মাটিতে ক্রলিং করে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন বেশ কিছু যুবক- সেটি ৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণের ছবি। এই ছবিটি বিখ্যাত ফটোগ্রাফি সংস্থা ‘গেটি ইমেজ’ এর আর্কাইভে গেলে পাওয়া যাবে।
ছবিটির সাথে ইচ্ছা মতো ক্যাপশন জুড়ে দিয়ে সেটিকে বর্তমানে ‘মিয়ানমারে সাধারণ নাগরিকদের ওপর বাঙালি সন্ত্রাসীদের হামলা’ ছবি বলে প্রচার চালানো হচ্ছে।
ভুয়া ছবি ব্যবহার করে এভাবেই চলছে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণা
অবশ্য বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমার সরকারের বয়ানের পক্ষে যেমন মিথ্যাচার চলছে তেমনি রোহিঙ্গাদের প্রতি সমবেদনা দেখাতে গিয়ে অনেকে ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় ভুল ছবির আশ্রয় নিচ্ছেন। হত্যা ও নির্যাতনের ভয়াবহ অনেক ছবি সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করে ‘রোহিঙ্গাদের ওপর নিপীড়ন’ এর বলে দাবি করা হলেও বাস্তবে দেখা গেছে সেগুলো ভিন্ন ঘটনার ছবি বা ফুটেজ। বিবিসি এরকম বেশ কয়েকটি ছবি যাচাই করে সেগুলোকে ভুয়া বলে চিহ্নিত করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দুইপক্ষে মিথ্যা ও ভুল ছবি-ভিডিওয়ের এত ছড়াছড়ি যে, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক সংস্থা সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিজেদের সূত্রের তোলা ছবি বা ভিডিও ছাড়া কোনো কিছুকেই তারা প্রমাণ হিসেবে গ্রহণ করছে না।
অবশ্য নিজেদের তোলা ছবি ও ফুটেজসহ বিভিন্ন প্রমাণের প্রেক্ষিতে জাতিসংঘ মনে করছে রোহিঙ্গাদের ওপর চালানো বর্বরতা ‘মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধে’র শামিল।
উৎসঃjamunatv
http://www.newsofbd.net/newsdetail/detail/34/332952
by জাতীয় ডেস্ক
Published: 01 September 2017
বুধবার দুপুর, আকাশে তখন আগুন বৃষ্টি ঝড়ানো সূর্য। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে দেশটির সেনাবাহিনীর অত্যাচার এবং গণহত্যার ফলে জীবন ভয়ে পালিয়ে বেড়ানো একদল গৃহহারা রোহিঙ্গা, বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির রেজু আমতলী সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করার চেষ্টা চালাচ্ছে। এমন সময় হঠাৎ করেই শুরু হল ঝুম বৃষ্টি। যে যার মত করে নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য ছুটতে শুরু করলো। পিছনে পড়ে রইলো একজন যুবক। দূর থেকে লক্ষ করা গেল, পিছিয়ে পরা যুবকটি ছুটে চলা অন্যান্য রোহিঙ্গাদের সাথে একত্রে চলতে আপ্রাণ চেষ্টা করছেন।
শেষমেশ বহু কষ্টে লোকটি যখন সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশের ঘুনধুম সিমান্তে এসে পৌঁছল তখন দেখা গেল তিনি আসলে একা নন। পিঠে তার মাকে বহন করে চলছিলেন তিনি। ৯০ বছরের বৃদ্ধ মা ভেজা, দুর্গম পাহাড়ী পথে হাটতে পারছিলেন না। খালি পায়ে, ছিন্ন বস্ত্রে জীবন নিয়ে অচেনা পথে পালিয়ে আসা মা-ছেলের চোখে তখন ভয়। ঘামে ভেজা ক্লান্ত শরীরে ছিল কাদার চিহ্ন।
দুর্গম পথ বেয়ে যেখানে একা ছুটে চলাই দায় সেখানে মাকে পিঠে নিয়ে আর মাথায় গুলি খাওয়ার ভয় নিয়ে ছুটে চলা যুবকই হয়ত পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ বীর। কিছু বিস্কুট খেতে দিলে, বয়স্ক মাকে সাবধানে পিঠ থেকে নামিয়ে দিয়ে হাতে বিস্কুট গ্রহণ করলেন। প্রশ্ন করে জানা গেল জীবন সংগ্রামী হতভাগ্য এই যুবকের নাম কাদের হোসেন (৩০)।
বিস্কুট খেতে খেতে কাদের বললেন, ‘সারাদিনে এই প্রথম কিছু খেলাম। রাখাইনে ভয়ঙ্কর অত্যাচার চলার কারণে আমরা এখানে আশ্রয়ের জন্য এসেছি। আমি দীর্ঘ সময় ধরে এভাবে হাটছিলাম। কারণ আমার মা এতই অসুস্থ যে, তিনি তিনি হাটতে পারছেন না।’
মিয়ানমারের সেনাবাহিনী শুক্রবার রাতে মংডুর ফকিরবাজারে তার গ্রাম লেম্পসিপাড়া আক্রমণ করেছে। সৈন্যরা যাকে পাচ্ছে হত্যা করছে, লাঠিপেটা করছে এবং ঘরবাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিয়ে লোকজনকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করছে জানালেন এই যুবক।
রাত ৯টার দিকে তাঁর মা, স্ত্রী, শিশু, দুই ভাই ও এক বোনসহ তাঁর পরিবারের সব সদস্যই খালি হাতে বাড়ি থেকে পালিয়ে পাহাড়ের আশেপাশে আশ্রয় নেয়। সেখানে কোনমতে রাত কাটানোর পর আরো প্রায় ১০০০ রোহিঙ্গার সাথে মিলে বাংলাদেশে আসার জন্য যাত্রা শুরু করে তাঁরা।
তাঁরা সহজে সীমান্ত পার হওয়ার জন্য পাঁচটি ছোট ছোট গ্রুপে ভাগ হয়েছিল। কিন্তু পথের মধ্যে কাদের হঠাৎ করেই তার মা শাহরা খাতুনকে হারিয়ে ফেলেন। কাদের বলেন, ‘আমি মাকে হারিয়ে ফেলি এবং বর্ডার ক্রস করার পূর্বে মাকে বার বার খুঁজেতে থাকি। সোমবার কেউ একজন আমাকে জানালো সে আসার সময় পিছনের জঙ্গলের মধ্যে একজন বৃদ্ধ মহিলাকে পড়ে থাকতে দেখেছেন। আমি তখন আমার স্ত্রী, সন্তানকে কক্সবাজারের কুতুপালং ক্যাম্পে পাঠিয়ে দেই এবং আমি মাকে খুঁজতে বের হই।’
‘কয়েক ঘণ্টা হাটার পর আমি যখন ওয়ালডের পাহাড়ের পাটহলাছড়ার কাছে মাকে খুঁজে পাই, তখন মায়ের হাটার মত কোন শক্তি ছিল না। আমি তাঁকে পানি খাইয়ে আমার পিঠে নিয়ে বাংলাদেশের দিকে আবার হাটতে শুরু করি। মাকে পিঠে নিয়ে প্রতিকূল পাহাড়ি রাস্তা বেয়ে আসতে খুবই কষ্ট হচ্ছিল। বহু কষ্টের পরে বাংলাদেশে আসতে পেরে আমি খুশি।’
রবীন্দ্রনাথ ঠাঁকুরের ‘বীরপুরুষ’ কবিতার কাল্পনিক বীরপুরুষ তিনি নন। তিনি যেন সত্যিকারের বীরপুরুষ। যিনি শত বিপদের দিনেও ৯০ বছরের মাকে ফেলে আসেননি। মায়ের জন্য, মানুষের জন্য যাদের এত ভালবাসা মাতৃভূমির জন্যও তাদের হৃদয় কতই না কাঁদে। কিন্তু নিজ ঘর থেকে বিতারিত এ অসহায় মানুষগুলোর জীবন যে লোহার তৈরি একটি বুলেটের মূল্যের চেয়েও কম!
ভাগ্যকে মেনে নিয়ে জীবন সংগ্রামী বীরপুরুষ কাদের স্ত্রী, সন্তান আর পরিবারের খোঁজে আবার মাকে কাধে নিয়ে কুতুপালং ক্যাম্পের উদ্ধেশ্যে যাত্রা শুরু করেন। আর যাওয়ার পূর্বে তিনি বলে গেলেন, ‘আমাদের জীবন নিয়ে আমরা খুবিই চিন্তিত। আমরা জানি না আমাদের ভাগ্যে কি অবশিষ্ট আছে।’
ইংরেজী দৈনিক ডেইলি স্টার অবলম্বনে। অনুবাদ: এম.এস.আই খান।
http://www.bangla.24livenewspaper.com/bangladesh/17927-the-story-of-the-rohingya
Myanmar Falsely propagating using Pictures of 1971 War of Liberation
মুক্তিযুদ্ধের ছবি নিয়ে মিয়ানমারে মিথ্যা প্রচারণা
02 Sep, 2017
রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমার রাষ্ট্রের বর্বরতা চালানোর সাথে সাথে চলছে বাংলাদেশ বিরোধী প্রচারণাও। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠিকে বেশ আগে থেকেই মিয়ানমার সরকার ও সেনাবাহিনী ‘বাঙালি’ বলে অভিহিত করে থাকে। যদিও ইতিহাসবিদরা বলেন ভিন্ন কথা। আরাকনের বাসিন্দা রোহিঙ্গাদের ভাষার সাথে বাংলা ভাষার কিছুটা মিল থাকলেও তারা কোনোভাবেই জাতিগতভাবে বাঙালি নয়।
গত ২৫ আগস্ট ৩০টি পুলিশ চেকপোস্টে বিদ্রোহীদের হামলার পর থেকে রোহিঙ্গাদের ওপর নতুন করে বর্বরতা শুরু হয়েছে। একই সাথে নতুন মাত্রা পেয়েছে বাংলাদেশবিরোধী নোংরা প্রচারণা। এবার মিয়ানমার সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদেরকে ‘বাঙালি’ বলার পরিবর্তে ‘বাঙালি সন্ত্রাসী’ বলা শুরু করে।
তবে সরকারিভাবে এই প্রচারণা শুরু পরপরই মিয়ানমারের ঢাকাস্থ ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত অং মিন্টকে ডেকে এ বিষয়ে হুশিয়ার করে দেয়ার পর ‘বাঙালি সন্ত্রাসী’ শব্দের ব্যবহার বন্ধে নির্দেশনা জারি করেছে সুচি সরকার।
কিন্তু আনুষ্ঠানিক সরকারি প্রচারণায় এ ধরনের শব্দের ব্যবহার নিষিদ্ধ হলেও সরকার সমর্থক রাজনীতিক ও কর্মীরা অনলাইনে বাংলাদেশবিরোধী নানা প্রচারণা অব্যাহত রেখেছেন। বিবিসির এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বিভিন্ন ভুয়া ছবি ব্যবহার করে সেগুলোকে ‘বাঙালি সন্ত্রাসীদের কাণ্ড’ বলে ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে।
এমনকি ৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণের ছবিকেও ‘মিয়ানমারে বাঙালি সন্ত্রাসীদের হামলা’ বলে প্রচার করছে দেশটির সরকারপন্থিরা। উপরে যে ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে বন্দুক হাতে মাটিতে ক্রলিং করে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন বেশ কিছু যুবক- সেটি ৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণের ছবি। এই ছবিটি বিখ্যাত ফটোগ্রাফি সংস্থা ‘গেটি ইমেজ’ এর আর্কাইভে গেলে পাওয়া যাবে।
ছবিটির সাথে ইচ্ছা মতো ক্যাপশন জুড়ে দিয়ে সেটিকে বর্তমানে ‘মিয়ানমারে সাধারণ নাগরিকদের ওপর বাঙালি সন্ত্রাসীদের হামলা’ ছবি বলে প্রচার চালানো হচ্ছে।
ভুয়া ছবি ব্যবহার করে এভাবেই চলছে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণা
অবশ্য বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমার সরকারের বয়ানের পক্ষে যেমন মিথ্যাচার চলছে তেমনি রোহিঙ্গাদের প্রতি সমবেদনা দেখাতে গিয়ে অনেকে ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় ভুল ছবির আশ্রয় নিচ্ছেন। হত্যা ও নির্যাতনের ভয়াবহ অনেক ছবি সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করে ‘রোহিঙ্গাদের ওপর নিপীড়ন’ এর বলে দাবি করা হলেও বাস্তবে দেখা গেছে সেগুলো ভিন্ন ঘটনার ছবি বা ফুটেজ। বিবিসি এরকম বেশ কয়েকটি ছবি যাচাই করে সেগুলোকে ভুয়া বলে চিহ্নিত করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দুইপক্ষে মিথ্যা ও ভুল ছবি-ভিডিওয়ের এত ছড়াছড়ি যে, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক সংস্থা সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিজেদের সূত্রের তোলা ছবি বা ভিডিও ছাড়া কোনো কিছুকেই তারা প্রমাণ হিসেবে গ্রহণ করছে না।
অবশ্য নিজেদের তোলা ছবি ও ফুটেজসহ বিভিন্ন প্রমাণের প্রেক্ষিতে জাতিসংঘ মনে করছে রোহিঙ্গাদের ওপর চালানো বর্বরতা ‘মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধে’র শামিল।
উৎসঃjamunatv
http://www.newsofbd.net/newsdetail/detail/34/332952
Flynn Swagmire
BANNED
- Joined
- Jan 8, 2013
- Messages
- 3,068
- Reaction score
- -3
- Country
- Location
gslv mk3
BANNED
- Joined
- Aug 4, 2012
- Messages
- 13,840
- Reaction score
- -18
- Country
- Location
This doesn't look like 1971.
Nilgiri
BANNED
- Joined
- Aug 4, 2015
- Messages
- 24,797
- Reaction score
- 81
- Country
- Location
Good job myanmar:
The UN now estimates that 58,000 refugees have made it across.
Another 20,000 Rohingya are thought to be stuck along the Naf river, which forms the border.
========
Comes to about 10,000 driven back to where they came from per day. Will reach 100,000+ soon probably.
BD response is to complain about airspace violations of some MM helicopters and crybabies here thinking there will be a war lol.
I love that they get to watch reality yet again.
The UN now estimates that 58,000 refugees have made it across.
Another 20,000 Rohingya are thought to be stuck along the Naf river, which forms the border.
========
Comes to about 10,000 driven back to where they came from per day. Will reach 100,000+ soon probably.
BD response is to complain about airspace violations of some MM helicopters and crybabies here thinking there will be a war lol.
I love that they get to watch reality yet again.
Hasan89
BANNED
- Joined
- Feb 25, 2016
- Messages
- 454
- Reaction score
- -6
- Country
- Location
Go Rohingyas. Most Bangladeshis are with you. How can we fund you from UK? With the British pounds
Go to HELL. Black filth rat. Cow piss drinkining sad vile scum. How could you agree to say, good job myanmar when buddist and barbaric army killing innocent people like that? You shameless pagan. Hell awaits you
Come say to my say to my face, I'll teach you a lesson or two on reality. greasy tamil. What you think of yourself some keypad warrior? link me anywhere in London. If you dare?
Go to HELL. Black filth rat. Cow piss drinkining sad vile scum. How could you agree to say, good job myanmar when buddist and barbaric army killing innocent people like that? You shameless pagan. Hell awaits you
Come say to my say to my face, I'll teach you a lesson or two on reality. greasy tamil. What you think of yourself some keypad warrior? link me anywhere in London. If you dare?
Nilgiri
BANNED
- Joined
- Aug 4, 2015
- Messages
- 24,797
- Reaction score
- 81
- Country
- Location
Hasan89
BANNED
- Joined
- Feb 25, 2016
- Messages
- 454
- Reaction score
- -6
- Country
- Location
That all you got?
Not butthurt by any means. You need to learn to control your pathetic trolling. Humans are being killed barbarically by the burmese animals, be a human at least. I and we muslims always condemn any innocent lives being taken away, weather they are Muslim or not. As Islam says, "if you kill any innocent human being it's though as if you have killed the whole of humanity, but if you save any innocent human beings it is though as if you have save the whole of humanity." Quran 5:32
Why can't you be good humans? Does hinduism teach you to always hate and troll others even if it's incorrect to do so?
Rollno21
SENIOR MEMBER
- Joined
- Jun 27, 2017
- Messages
- 4,629
- Reaction score
- -48
- Country
- Location
Hinduism means peace too ,have you seen Hindus talking about arming the Hindus in BD and Pakistan who are oppressed,we just say come to India if they want to,because it's about people.
But why do you guys always talk about arming them instead of helping them ,is Islam not a religion of peace.
Nilgiri
BANNED
- Joined
- Aug 4, 2015
- Messages
- 24,797
- Reaction score
- 81
- Country
- Location
LOL after saying all that, you are back to trying to preach whats a good human and good muslim blah blah....expecting yourself to be taken seriously. "PAGAN GOING TO HELL" and then the bipolar "doesnt hinduism teach you blah blah". So funny you are.
Get your head checked arefin, you are mentally disturbed fellow.
And yes the butthurt is clear, you made 20+ accounts after all for a reason hehe.
Just watch your country and people fail yet again. A "few" more 100,000's of rohingya return to BD and BD will do squat in return (as usual, like the last time and the time before that...till we lose count)....in striking contrast to all that you dream and cry about here. That will always be the reality of the corralled in sewer sponge that is BD.
Similar threads
