Black_cats
ELITE MEMBER
- Joined
- Dec 31, 2010
- Messages
- 10,031
- Reaction score
- -5
PM Hasina plans to build aircraft in the country
Emran Hossain Sheikh Published: 15:59, July 24, 2015 | Latest Updates: 16:44, July 24, 2018
All types of aircrafts, helicopters and plane will be built in the country. Lalmonirhat district has been chosen to set up these air-conditioned factories. Initially, the Aeronautical Center will be set up at the abandoned Air Strip of the district, initially the aircraft and helicopters will be repaired and overhauling work, later these aircraft will be made. During the speech at the Deputy Commissioner (DC) conference, Prime Minister Sheikh Hasina told her the plan. He also said that he had asked the Chief of Air Staff to take a plan.
The Prime Minister inaugurated the Zila Parishad conference on Tuesday (July 24th) at the Shapla auditorium of the Prime Minister's Office. She said, 'There is an air strip in Lalmonirhat. There are huge places to fall. I've discussed with the Chief of Air Staff. We did a Aeronautical Center in Dhaka. And we will build such an aeronautical center there. In the future, we will be able to build helicopters and also build planes.
Highlighting the potential of Bangladesh, the Prime Minister said, 'Why can not we? We are now building ourselves warships at Khulna Shipyard which was once stopped functioning, was finished. I told the chief of air force to make a plan. It is not only Bangladesh, we will overhaul the air force aircrafts or helicopters of the neighboring countries.
Referring to the introduction of a bullet train to speed up the communication system, the Prime Minister said, "Chittagong can be reached from Dhaka in one hour, Dinajpur in two hours, and from Dhaka to Barisal, He will start the Dhaka-Sylhet bullet train, he said at the time.
She advised to upgrade Sylhet Airport and Saidpur airport as a regional airport.
Referring to the new seaport of Patuakhali Paira, the Prime Minister said, "We will be able to build deep sea port such as deep seaport in Sonadia and Moheshkhali, as well as our pigeon harbor."
Speaking about the increase in citizen facilities in the village, the Prime Minister said, "Our future plan is that every village becomes a city. We want to build a planned city at district, upazila and union level. The people of the village also get equal citizenship benefits. Then people will not be city-wide. Sitting in his own area will get all the benefits. People should be able to live with the benefits of the citizen.
The head of the government, emphasizing on waste management, to build a new city, said, "We have now become in trouble because we did not take action at the beginning of Dhaka.
As far as upazila and union level, we want to build industries, multi-storey buildings, office courts, so now you have to see the issue of waste management. If this happens then there will be no worry in the future. '
The Prime Minister advised the Deputy Commissioners to take initiatives to provide housing facilities to upazila and union level government employees. He said he would build multi-storied buildings beside each upazila headquarters.
দেশেই আকাশযান তৈরির পরিকল্পনা প্রধানমন্ত্রীর
এমরান হোসাইন শেখ
প্রকাশিত: ১৫:৫৯, জুলাই ২৪, ২০১৮ |সর্বশেষ আপডেট: ১৬:৪৪, জুলাই ২৪, ২০১৮
http://www.banglatribune.com/national/news/346597/দেশেই-আকাশযান-তৈরির-পরিকল্পনা-প্রধানমন্ত্রীর
5.7K
দেশেই তৈরি হবে হেলিকপ্টার, বিমানসহ সব ধরনের আকাশযান। এসব আকাশযান তৈরির কারখানা স্থাপনের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে দেশের উত্তরের জেলা লালমনিরহাট জেলাকে। জেলার পরিত্যক্ত এয়ার স্ট্রিপে প্রথমে অ্যারোনেটিক্যাল সেন্টার স্থাপন করে প্রাথমিকভাবে বিমান ও হেলিকপ্টারগুলো মেরামত ও ওভারহোলিংয়ের কাজ করা হবে, পরে সেখানে এসব আকাশযান তৈরিও করা হবে। জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনে বক্তব্য দেওয়ার সময় নিজের এই পরিকল্পনার কথা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।এ বিষয়ে তিনি বিমানবাহিনী প্রধানকে একটি পরিকল্পনা গ্রহণ করতে বলেছেন বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
মঙ্গলবার (২৪ জুলাই) প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের শাপলা মিলনায়তনে জেলাপ্রশাসন সম্মেলন উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘লালমনিরহাটে একটা এয়ার স্ট্রিপ আছে। বিশাল জায়গা পড়ে আছে।আমি আমাদের বিমানবাহিনী প্রধানের সঙ্গে আলোচনা করেছি। আমরা একটি অ্যারোনেটিক্যাল সেন্টার ঢাকায় করেছি। আর সেখানে এই ধরনের একটি অ্যারোনেটিক্যাল সেন্টার গড়ে তুলবো। ভবিষ্যতে সেখানে আমরা নিজেরাই হেলিকপ্টার তৈরি করতে পারবো, প্লেনও তৈরি করতে পারবো।’
বাংলাদেশের সক্ষমতার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা কেন পারবো না? আমরা এখন নিজেরা যুদ্ধজাহাজ তৈরি করছি খুলনা শিপইয়ার্ডে।যেটা একসময় একেবারে বসে গিয়েছিল, শেষ হয়ে গিয়েছিল। বিমানবাহিনী প্রধানকে বলেছি একটা প্ল্যান করতে। সেটা কেবল বাংলাদেশের নয়, আশপাশের দেশের বিমানবাহিনীর বিমান বা হেলিকপ্টার আমরা ওভারহোলিং করবো, মেরামত করবো।’
প্রধানমন্ত্রী যোগাযোগ ব্যবস্থাকে দ্রুত ও আধুনিক করতে বুলেট ট্রেন চালুর কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেন এক ঘণ্টায়, ঢাকা থেকে দিনাজপুর যেন দুই ঘণ্টায় পৌঁছাতে পারি এবং ঢাকা থেকে বরিশাল পর্যন্ত, অর্থাৎ পায়রা বন্দর পর্যন্ত যেন রেলে পৌঁছাতে পারি এ জন্য আমরা বুলেট ট্রেন চালু করবো।’ ঢাকা-সিলেট বুলেট ট্রেন চালুর কথাও তিনি এ সময় বলেন।
তিনি সিলেট বিমানবন্দরকে উন্নত ও সৈয়দপুর বিমানবন্দরকে আঞ্চলিক এয়ারপোর্ট হিসেবে উন্নীত করার কথা জানান।
পটুয়াখালীর পায়রায় নতুন সমুদ্রবন্দর করার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সোনাদিয়া ও মহেশখালীতে যেমন গভীর সমুদ্রবন্দর গড়ে উঠবে, তেমনি আমাদের পায়রা বন্দরটাকেও গভীর সমুদ্রবন্দর হিসেবে গড়ে তুলতে পারবো।’
গ্রামে নাগরিক সুবিধা বাড়ানোর কথা বলে ডিসি সম্মেলেন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হলো প্রতিটি গ্রামই যেন শহর হিসেবে গড়ে ওঠে। আমরা জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে পরিকল্পিত শহর গড়ে তুলতে চাই। গ্রামের মানুষও যেন সমানভাবে নাগরিক সুবিধা পায়। তাহলে মানুষ আর শহরমুখী হবে না। তার নিজের এলাকায় বসেই সব রকমের সুবিধা পাবে। মানুষ যেন নাগরিক সুবিধা নিয়ে জীবনযাপন করতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে।’
নতুন শহর গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ওপর জোর দিয়ে ডিসিদের উদ্দেশে সরকার প্রধান বলেন, ‘ঢাকায় শুরুতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে আমরা এখন সমস্যায় পড়ে গেছি। উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত যেহেতু আমরা শিল্প, বহুতল ভবন, অফিস আদালত গড়ে তুলতে চাই, তাই এখন থেকেই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার বিষয়টা আপনাদের দেখতে হবে। এটা করা হলে ভবিষ্যতে কোনও দুশ্চিন্তা করতে হবে না।’
প্রধানমন্ত্রী উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের আবাসন সুবিধা দেওয়ার উদ্যোগ নিতে জেলা প্রশাসকদের পরামর্শ দেন। প্রত্যেক উপজেলা সদরের পাশে বহুতল ভবন তৈরির কথা বলেন তিনি।
Emran Hossain Sheikh Published: 15:59, July 24, 2015 | Latest Updates: 16:44, July 24, 2018
All types of aircrafts, helicopters and plane will be built in the country. Lalmonirhat district has been chosen to set up these air-conditioned factories. Initially, the Aeronautical Center will be set up at the abandoned Air Strip of the district, initially the aircraft and helicopters will be repaired and overhauling work, later these aircraft will be made. During the speech at the Deputy Commissioner (DC) conference, Prime Minister Sheikh Hasina told her the plan. He also said that he had asked the Chief of Air Staff to take a plan.
The Prime Minister inaugurated the Zila Parishad conference on Tuesday (July 24th) at the Shapla auditorium of the Prime Minister's Office. She said, 'There is an air strip in Lalmonirhat. There are huge places to fall. I've discussed with the Chief of Air Staff. We did a Aeronautical Center in Dhaka. And we will build such an aeronautical center there. In the future, we will be able to build helicopters and also build planes.
Highlighting the potential of Bangladesh, the Prime Minister said, 'Why can not we? We are now building ourselves warships at Khulna Shipyard which was once stopped functioning, was finished. I told the chief of air force to make a plan. It is not only Bangladesh, we will overhaul the air force aircrafts or helicopters of the neighboring countries.
Referring to the introduction of a bullet train to speed up the communication system, the Prime Minister said, "Chittagong can be reached from Dhaka in one hour, Dinajpur in two hours, and from Dhaka to Barisal, He will start the Dhaka-Sylhet bullet train, he said at the time.
She advised to upgrade Sylhet Airport and Saidpur airport as a regional airport.
Referring to the new seaport of Patuakhali Paira, the Prime Minister said, "We will be able to build deep sea port such as deep seaport in Sonadia and Moheshkhali, as well as our pigeon harbor."
Speaking about the increase in citizen facilities in the village, the Prime Minister said, "Our future plan is that every village becomes a city. We want to build a planned city at district, upazila and union level. The people of the village also get equal citizenship benefits. Then people will not be city-wide. Sitting in his own area will get all the benefits. People should be able to live with the benefits of the citizen.
The head of the government, emphasizing on waste management, to build a new city, said, "We have now become in trouble because we did not take action at the beginning of Dhaka.
As far as upazila and union level, we want to build industries, multi-storey buildings, office courts, so now you have to see the issue of waste management. If this happens then there will be no worry in the future. '
The Prime Minister advised the Deputy Commissioners to take initiatives to provide housing facilities to upazila and union level government employees. He said he would build multi-storied buildings beside each upazila headquarters.
দেশেই আকাশযান তৈরির পরিকল্পনা প্রধানমন্ত্রীর
এমরান হোসাইন শেখ
প্রকাশিত: ১৫:৫৯, জুলাই ২৪, ২০১৮ |সর্বশেষ আপডেট: ১৬:৪৪, জুলাই ২৪, ২০১৮
http://www.banglatribune.com/national/news/346597/দেশেই-আকাশযান-তৈরির-পরিকল্পনা-প্রধানমন্ত্রীর
5.7K
দেশেই তৈরি হবে হেলিকপ্টার, বিমানসহ সব ধরনের আকাশযান। এসব আকাশযান তৈরির কারখানা স্থাপনের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে দেশের উত্তরের জেলা লালমনিরহাট জেলাকে। জেলার পরিত্যক্ত এয়ার স্ট্রিপে প্রথমে অ্যারোনেটিক্যাল সেন্টার স্থাপন করে প্রাথমিকভাবে বিমান ও হেলিকপ্টারগুলো মেরামত ও ওভারহোলিংয়ের কাজ করা হবে, পরে সেখানে এসব আকাশযান তৈরিও করা হবে। জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনে বক্তব্য দেওয়ার সময় নিজের এই পরিকল্পনার কথা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।এ বিষয়ে তিনি বিমানবাহিনী প্রধানকে একটি পরিকল্পনা গ্রহণ করতে বলেছেন বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
মঙ্গলবার (২৪ জুলাই) প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের শাপলা মিলনায়তনে জেলাপ্রশাসন সম্মেলন উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘লালমনিরহাটে একটা এয়ার স্ট্রিপ আছে। বিশাল জায়গা পড়ে আছে।আমি আমাদের বিমানবাহিনী প্রধানের সঙ্গে আলোচনা করেছি। আমরা একটি অ্যারোনেটিক্যাল সেন্টার ঢাকায় করেছি। আর সেখানে এই ধরনের একটি অ্যারোনেটিক্যাল সেন্টার গড়ে তুলবো। ভবিষ্যতে সেখানে আমরা নিজেরাই হেলিকপ্টার তৈরি করতে পারবো, প্লেনও তৈরি করতে পারবো।’
বাংলাদেশের সক্ষমতার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা কেন পারবো না? আমরা এখন নিজেরা যুদ্ধজাহাজ তৈরি করছি খুলনা শিপইয়ার্ডে।যেটা একসময় একেবারে বসে গিয়েছিল, শেষ হয়ে গিয়েছিল। বিমানবাহিনী প্রধানকে বলেছি একটা প্ল্যান করতে। সেটা কেবল বাংলাদেশের নয়, আশপাশের দেশের বিমানবাহিনীর বিমান বা হেলিকপ্টার আমরা ওভারহোলিং করবো, মেরামত করবো।’
প্রধানমন্ত্রী যোগাযোগ ব্যবস্থাকে দ্রুত ও আধুনিক করতে বুলেট ট্রেন চালুর কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেন এক ঘণ্টায়, ঢাকা থেকে দিনাজপুর যেন দুই ঘণ্টায় পৌঁছাতে পারি এবং ঢাকা থেকে বরিশাল পর্যন্ত, অর্থাৎ পায়রা বন্দর পর্যন্ত যেন রেলে পৌঁছাতে পারি এ জন্য আমরা বুলেট ট্রেন চালু করবো।’ ঢাকা-সিলেট বুলেট ট্রেন চালুর কথাও তিনি এ সময় বলেন।
তিনি সিলেট বিমানবন্দরকে উন্নত ও সৈয়দপুর বিমানবন্দরকে আঞ্চলিক এয়ারপোর্ট হিসেবে উন্নীত করার কথা জানান।
পটুয়াখালীর পায়রায় নতুন সমুদ্রবন্দর করার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সোনাদিয়া ও মহেশখালীতে যেমন গভীর সমুদ্রবন্দর গড়ে উঠবে, তেমনি আমাদের পায়রা বন্দরটাকেও গভীর সমুদ্রবন্দর হিসেবে গড়ে তুলতে পারবো।’
গ্রামে নাগরিক সুবিধা বাড়ানোর কথা বলে ডিসি সম্মেলেন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হলো প্রতিটি গ্রামই যেন শহর হিসেবে গড়ে ওঠে। আমরা জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে পরিকল্পিত শহর গড়ে তুলতে চাই। গ্রামের মানুষও যেন সমানভাবে নাগরিক সুবিধা পায়। তাহলে মানুষ আর শহরমুখী হবে না। তার নিজের এলাকায় বসেই সব রকমের সুবিধা পাবে। মানুষ যেন নাগরিক সুবিধা নিয়ে জীবনযাপন করতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে।’
নতুন শহর গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ওপর জোর দিয়ে ডিসিদের উদ্দেশে সরকার প্রধান বলেন, ‘ঢাকায় শুরুতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে আমরা এখন সমস্যায় পড়ে গেছি। উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত যেহেতু আমরা শিল্প, বহুতল ভবন, অফিস আদালত গড়ে তুলতে চাই, তাই এখন থেকেই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার বিষয়টা আপনাদের দেখতে হবে। এটা করা হলে ভবিষ্যতে কোনও দুশ্চিন্তা করতে হবে না।’
প্রধানমন্ত্রী উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের আবাসন সুবিধা দেওয়ার উদ্যোগ নিতে জেলা প্রশাসকদের পরামর্শ দেন। প্রত্যেক উপজেলা সদরের পাশে বহুতল ভবন তৈরির কথা বলেন তিনি।
Last edited: