What's new

Chill Bangladesh Thread

.
নেগেটিভ রেটিং এর বউনি করলাম ভাইলোগস... :partay:

নাইয়ার সাহেব খুশি হইয়া একটা নেগেটিভ রেটিং ধরাইয়া দিলেন। :pleasantry:
Ki post korsilen?
 
. .
বাংলাদেশ লইয়া খারাপ কথা কইছিল। আমিও সমান তালে দিছি। ফলাফল এখন পর্যন্ত ৩টা নেগেটিভ রেটিং রুজি করলাম। :P
Cholbo. Problem nai. Loafer shalar 30 ta negative rating. Tap koydin por por aisha shuru kore
 
.
বাংলাদেশ লইয়া খারাপ কথা কইছিল। আমিও সমান তালে দিছি। ফলাফল এখন পর্যন্ত ৩টা নেগেটিভ রেটিং রুজি করলাম। :P

Whatever you do, you cannot contest and compete the talent Loafer has with -47. Not your thing. :whistle:
 
. .
০২:১৩ অপরাহ্ন, জুলাই ১৩, ২০১৭ / সর্বশেষ সংশোধিত: ০৩:২৫ অপরাহ্ন, জুলাই ১৩, ২০১৭
আমাদের এমপিরা সৌভাগ্যবান!
parliament_10_0.jpg

স্টার ফাইল ফটো

শাখাওয়াত লিটন

নিঃসন্দেহে আমাদের এমপিরা সৌভাগ্যবান! সংসদে অবারিত বাকস্বাধীনতা পেতে তাদেরকে কোনো সংগ্রাম করতে হয়নি; দীর্ঘদিন ধরে যে সংগ্রাম করতে হয়েছিল ব্রিটিশ এমপিদের। ওয়েস্টমিনিস্টার মডেলের সংসদীয় গণতন্ত্রের অনুসারী হিসেবে ব্রিটিশদের সংগ্রামের বিজয়ের সুফল আমাদের এমপিরাও ভোগ করছেন।

সংসদে বক্তব্য দেওয়ার সময় আমাদের কোনো এমপি আদালত অবমাননা অথবা মানহানিকর মন্তব্য করলেও তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া যায় না। কোনো এমপির বক্তব্যে কেউ সংক্ষুব্ধ হলে তাকে ক্ষোভ নিজের ভেতরেই পুষে রাখতে হবে প্রতিকারহীনভাবে। কেননা ব্রিটিশ এমপিদের মত তারাও যেকোনো বক্তব্যের জন্য দায়মুক্ত।

রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার নিয়ন্ত্রণ এবং সংসদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় ব্রিটিশ এমপিদেরকে রাজা-রানীর শাসন আমলে দীর্ঘ সংগ্রাম করার সময় অনেক দমন-পীড়ন সইতে হয়েছে। সে সময় সংসদের প্রাধিকার এবং দায়মুক্তি নিয়ে ব্রিটিশ আদালতের সাথেও এমপিদের দ্বন্দ্ব চলে। কেননা রাজতন্ত্রের সময় আদালত সংসদকে দায়মুক্তি এবং বিশেষ অধিকার নির্ধারণের সম্পূর্ণ ক্ষমতা দিতে অস্বীকার করেছিল।

কয়েকটি উদাহরণ স্মরণ করলেই সংসদ এবং রাজার দ্বন্দ্বের তীব্রতা অনুধাবন করা যাবে। রাজার শাসনের বিরুদ্ধাচরণ করার দায়ে ১৬৪২ সালের ৪ জানুয়ারি রাজা সেনাবাহিনী নিয়ে সংসদে প্রবেশ করেন পাঁচ জন এমপিকে গ্রেফতার করতে। ক্ষুব্ধ রাজা সংসদে প্রবেশ করে দেখেন সেই পাঁচজন এমপি অনুপস্থিত। স্পিকারের আসনে বসে রাজা; বলেন ‘দেখছি পাখিরা উড়ে গেছে।’ তারপর তিনি স্পিকারের কাছে পাঁচজন এমপির অবস্থান সম্পর্কে জানতে চান। কিন্তু স্পিকার সেটা জানাতে কৌশলে অস্বীকার করে যে বক্তব্য দেন তা আজ ইতিহাসের অংশ হয়ে আছে। রাজার সামনে হাঁটু গেরে বসে তিনি জানান, দেখার জন্য তার চোখ নেই, কথা বলার জন্য নেই জিহ্বা। তিনি এই সংসদের সেবক। সংসদ যেমন আদেশ করে তিনি সে অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করেন।

সংসদের প্রধান হিসেবে স্পিকারের ভূমিকাও ছিল অবিস্মরণীয়। তিনি ছিলেন সংসদের সভাপতি। সংসদে কী আলোচনা হত; কী প্রস্তাব গ্রহণ করা হত তিনি রাজা বা রানীকে সেসব অবহিত করতেন। এ দায়িত্ব পালনের জন্যই তাকে বলা হত স্পিকার বা প্রবক্তা। সেই থেকেই স্পিকার পদের সৃষ্টি। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণে রাজতন্ত্র এবং সংসদের সুদীর্ঘ সংগ্রামের সময় স্পিকারের জন্য এ দায়িত্ব পালন সুখকর ছিল না মোটেও। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে বেশ কয়েক জন স্পিকার রাজা বা রানীর রোষানলে পরে নির্মমভাবে নিহত, কারারুদ্ধ বা অন্যভাবে নিগৃহীত হন।

এ জন্য কেউ স্পিকার হতে চাইতেন না। হাউস অব কমন্স এ কাউকে স্পিকার নির্বাচিত করে তাকে টেনে হিঁচড়ে স্পিকারের আসনে বসান হত। তবে পদে বসার পর স্পীকার সংসদে মর্যাদা রক্ষায় সচেষ্ট থাকতেন। এটাই রীতি হিসাবে দীর্ঘ দিন চলে। এমনকি ১৬৮৮ সালের সফল বিপ্লবের পর রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা সংসদের নিয়ন্ত্রণে আসার পরও এ রীতি কয়েক দশক অব্যাহত থাকে। অবশেষে ১৭২৮ সালে হাউস অফ কমন্সের নব-নির্বাচিত স্পিকার এ রীতি বর্জন করেন।

সংসদ এবং রাজতন্ত্রের মধ্যকার দ্বন্দ্বে সংসদ জয়ী হবার পর একজন রাজাকেও প্রাণ দিতে হয়েছে।

তবে নিজদের অর্জিত স্বাধীনতার যথেচ্ছ ব্যবহার ঠেকাতে ব্রিটিশ এমপিরা সচেষ্ট থেকেছেন বরাবর। অবারিত বাকস্বাধীনতার সুযোগ নিয়ে সংসদে যথেচ্ছভাবে বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ ব্রিটিশ সংসদে নেই। সংসদ তার নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় সংসদে বক্তব্য নিয়ন্ত্রণে রেখে চলেছে। আপত্তিকর বক্তব্য রাখার জন্য অতীতে অনেক এমপিকে সংসদের নিকট ব্যাখ্যা দিতে হয়েছে। কোনো কোনো এমপিকে তিরস্কার করা হয়েছে। অনেককে শাস্তি পর্যন্ত পেতে হয়েছে। কয়েকজন এমপিকে সংসদ থেকে বহিষ্কারও করা হয়েছে। বর্তমানে এমপিদের বিরুদ্ধে এমন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা আর নিতে হয় না। কেননা বিশেষ অধিকার ভোগকারী একজন ব্যক্তি হিসেবে প্রত্যেক সদস্য অন্যজনের অধিকার সম্পর্কে সচেতন হয়েছেন।

আমাদের সংসদেও সদস্যারা যেন তাদের বিশেষ অধিকার যথেচ্ছ ভাবে ব্যাবহার না করেন সে জন্য সংসদের কার্যপ্রণালী বিধিতে কিছু বিধি নিষেধ আরোপ করা হয়েছে। সদ্যদের যথেচ্ছ বক্তব্য এবং আচরণ নিয়ন্ত্রণে স্পিকারকেও যথেষ্ট ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। কোনো এমপি আপত্তিকর মন্তব্য করলে স্পিকার তাকে থামিয়ে দিতে পারেন। আপত্তিকর বক্তব্য বাতিল করতে পারেন। তারপরও কোনো এমপি আপত্তিকর আচরণ করলে তিনি তাকে সংসদ থেকে বের করে দিতে পারেন।

আমাদের এমপিদের সৌভাগ্য যে এসব বিধিবিধান বইয়ের পাতায় রয়ে গেছে। বাস্তবে তার প্রতিফলন নেই বলে অনেক এমপি সংসদে ফ্রি স্টাইল গালিগালাজ অব্যাহত রাখতে পেরেছেন। আর সে কারণে ১৯৯১ সালে সংসদীয় গণতন্ত্রের পুনর্যাত্রা শুরু হবার পর থেকে আস্তে আস্তে সংসদীয় ভাষার অবনতি ঘটেই চলে। প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে অশালীন এবং অশ্রাব্য ভাষার ব্যবহার বাড়তে শুরু করে। গত নবম জাতীয় সংসদে সরকারি ও বিরোধী দলের এমপিদের বাহাসে এমন সব অশালীন শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে যেগুলো সংবাদপত্রে মুদ্রণ অযোগ্য ছিল। হতাশ এবং ক্ষুব্ধ কয়েক জন জ্যেষ্ঠ সদস্য এমন মন্তব্য করেছেন যে, বাসায় পরিবারের সদস্যদের সামনে টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচারিত সংসদের অধিবেশন শোনার অযোগ্য।

অতীতে অনেক এমপি সংসদে তাদের বিশেষ অধিকারের সুযোগ নিয়ে অনেক ব্যক্তিবর্গ যারা সংসদ সদস্য নন তাদের সম্পর্কেও প্রচুর অশালীন এবং কটু মন্তব্য করেছেন। সেই ধারা বদলায়নি। আদালত কর্তৃক সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিল হবার পর গত রবিবার এমপিরা সংসদে যে ভাষায় বিচার বিভাগ, প্রধান বিচারপতি এবং কয়েকজন আইনজীবীকে আক্রমণ করেছেন তাতেই প্রমাণিত হয় পরিস্থিতির তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। অবস্থা যে তিমিরে ছিল সেখানেই রয়ে গেছে। অধিকার অর্জন চেয়ে রক্ষা করা যে কঠিন তা আমাদের এমপিরা প্রমাণ করে চলেছেন।
 
.
বাংলাদেশ লইয়া খারাপ কথা কইছিল। আমিও সমান তালে দিছি। ফলাফল এখন পর্যন্ত ৩টা নেগেটিভ রেটিং রুজি করলাম। :P

3 ta aar kita, ami 11 ta hazam korci. :smokin: Aaro katla baqi Allahu alam......:angel:
 
. . .
http://www.thedailystar.net/backpage/nature-quest-eden-egrets-1432903

12:00 AM, July 14, 2017 / LAST MODIFIED: 03:15 AM, July 14, 2017
Nature Quest: Eden of egrets
egret_0.jpg

A great egret near its nest in Dapdapia in Barisal. Photo: Sayam U Chowdhury

Sayam U Chowdhury

Unlike winter, monsoon is a quiet season for bird-watchers and travellers but the season holds its own beauty. For nature lovers, it's a season to celebrate life and colour. As many birds breed during monsoon, this period is an excellent opportunity to study breeding birds and to identify water bird breeding colonies. In one of these recent quests, I along with a few friends set off to conduct a count at an egret colony, close to Barisal city.

As we crossed the Dapdapia Bridge in Barisal, the sky played its games, clouds gathered and monsoon poured upon us. A road guarded by tall trees took us far from the city and we landed by a river where sailboats roam free.

During monsoon the southern part of Bangladesh, crisscrossed with many rivers, creeks and seasonal wetlands, turns into a paradise for resident water birds. Food becomes plentiful as wetlands expand with rain, and frog, fish and other aquatic species breed. For centuries our water birds have been using short window of opportunity to reproduce as they can feed their young with abundant food supply in local wetland.

However, our wetlands are diminishing quickly thanks mainly to rural development and agriculture. Suitable nesting trees are scarce as people no longer let native trees grow and plant commercially profitable invasive trees in villages. People collect chicks and eggs from heronry and often shoot the adults for food.

In such a dire situation, some people still offer shelter to wildlife even after sacrificing their own comfort. In this quest, we encountered a woman who has a greater heart than many of us. We rarely read positive news about wildlife and often find news of how animals are killed or captured. Therefore, I strive to find positive stories about people who help contribute to nature without expecting anything back.

Sumitra Bonik is one such woman. She let around 80 Great Egret, Intermediate Egret and 20 Little Cormorants to build nest and produce offspring in her backyard. She feels that these birds are like her own children as they chose her garden to build nests although suitable nesting trees are available in other villages. She and her family often fight with local hunters to protect these birds. If a chick falls out of the nest, she puts them back.

There are many other water bird colonies in villages across the country where locals protect these birds. They seem to understand the value of nature and our future.

The writer is a Conservation Biologist and Ornithologist, currently working on threatened species conservation and research in Bangladesh and abroad. He can be reached at sayam_uc@yahoo.com
 
.
আমি মনে করি আমাদের বাংলাদেশি মেম্বারদের অতি আবেগি কমেন্ট/ক্লেইম না করাই উচিত। এতে তর্কে একে অন্যকে সাপোর্ট দেওয়া সহজ হবে।
 
.
12:00 AM, May 27, 2016 / LAST MODIFIED: 02:52 AM, May 27, 2016
NATURE QUEST
Blue beauty of Saint Martin's
birds_2.jpg

A pair of Pacific Reef Egret sitting on coral on Chhera Dwip near Saint Martin's Island. Photo: Sayam U Chowdhury

Sayam U Chowdhury

I could barely wait when I first heard that a pair of blue birds had temporarily made their home on the southernmost tip of our land. It might sound crazy to most that I travelled nearly 400km to the Saint Martin's Island just to see a bird! No kidding, the reward after the long journey was extraordinary. To me, it was far more interesting than just taking a bath in the ocean or having Rupchanda twice a day.

It was winter of 2009 and probably the coldest day of the year when a bus dropped us at Keramtoli, where a sailing-ship awaited to cruise us to the island. The alacrity of people to get on the ship have always amused me and I always wondered why do they go all the way to the Saint Martin's for only three hours, often too clumsy to notice what's around them and gladly return home with few snaps behind the mangrove or against the setting sun. Perhaps, that's all they can possibly imagine to do being close to nature.

Well, as wildlife watchers we are not always fortunate to find our targets, especially when there are more commercial trees or no tress in the forests or salt pans across the wetlands. However, we still find reasons to worship our wildlife in every corner of our land. One firm example of it is the Pacific Reef Egret on Saint Martin's Island.

It was the lowest peak of the ebb tide when we landed on the island. I could not wait any longer to get to Chhera Dwip where the bird was originally sighted. Tide plays a key role while searching for water birds along the coast. Most water birds often rest during high tide. Therefore, the ebb tide was a minor setback for me to start the search right away. I hired a boat and headed further offshore to test my fortune.

I searched every corner of Chhera Dwip for the blue bird -- from the sandy shores to the gravely placed dead corals. Whimbrels, Sand Plovers and Ruddy Turnstones came by. As the day rolled on, the tidal water began to emerge, filling in the gaps created by my footprints or the thin cracks formed while the Whimbrel dug deeper into the mud to hunt crustaceans. The splendour of nature was at its best but no sign of the treasure I was looking for.

The next morning I went back to the site, putting all hopes together in my pair of old binoculars. The name Chhera Dwip sounds appropriate only when the tidal water inundates the surroundings, detaching it from the main island. Chhera Dwip appeared incredibly smaller than the day before and all my hopes of seeing the Pacific Reef Egret were pinned on my luck and hard work for the next few hours.

The sun was against me but I could still see an indistinct limestone on the horizon. I walked further and after a few footsteps, a beam of blue blazed as the dead coral turned alive. Yes, there it was – the secret of Saint Martin's! What a brilliant bird with more charcoal-grey than blue. For them, life on this island was perhaps very different now than several decades ago when there were no fancy hotels, and only a few islanders caught fish from the sea and cultivated rice.

While searching for peace the egret pair ended up at the furthermost spot of Chhera Dwip, hiding in the cliffs of dead corals from hundreds of tourists each day.

And thus my sojourn ended with profound emotions attached to this magical land and the blue bird. Days passed by in search of new philosophy of life and new adventures. I went back to Chhera Dwip a few more times but never saw the pair again. Is this it? Did we push them from our land forever?

Sayam U Chowdhury is a Conservation Biologist, currently working on threatened species conservation and research in Bangladesh and abroad.
 
. .
Me and my friends just made this...hope you guys enjoy it.


What's your youtube channel? That was pretty good nicely done. Make series of it. Could turn into some sort natok and future hits more you upload on youtube.
 
.

Latest posts

Country Latest Posts

Back
Top Bottom