What's new

Bangladesh Revolution News and Updates

From the beginning Loki and others was questioning number of deads in May 6th massacre and now that news surfacing about how Awami league threatening and supressing victim families to come forward, I see instead of proofs and arguments thread is dumped with general other news. BY MOVING THE THREAD UNDER COMMON NEWS YOU DESTROYED THE THREAD, ITS SIGNIFICANCE AND ARCHIVAL VALUE.
 
বিএনপি-ই বিএনপির শত্রু
২০ মে,২০১৩


বিশেষ প্রতিনিধি
আরটিএনএন
ঢাকা: কালবৈশাখীর পর বাগানে গিয়ে যে হাল চোখে পড়বে, শাপলা অভিযানের পর প্রধান বিরোধী দল বিএনপিরও একই অবস্থা। দলটির নেতাকর্মীরা এখন বলাবলি করছেন, ঘরেই শত্রু থাকতে বাইরে খুঁজে কি লাভ?

বেহাল বিএনপির সর্বশেষ চিত্র ফুটে উঠেছে শনিবারের স্থায়ী কমিটির রাতের বৈঠকে। সেখানে চেয়ারপারসনের উপস্থিতিতে জ্যেষ্ঠ নেতারা তর্কে জড়িয়েছেন। একে অন্যকে সরকারের হয়ে কাজ করছেন বলতেও ছাড়েননি।

বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠক চলাকালে হঠাৎ করেই র*্যাব উপস্থিত হলে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন স্থায়ী কমিটির নেতারা। তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেন, আজই দলীয় চেয়ারপারসনকে ‘গ্রেপ্তার’ করা হবে।

আর এই পরিস্থিতির জন্য খালেদা জিয়ার সামনেই জ্যেষ্ঠ নেতারা একে অন্যকে দোষারোপ করতে থাকেন। কেউ কেউ আগ বাড়িয়ে সরকারের সঙ্গে ‘অমুক অমুক’ নেতা লিয়াঁজো করছেন বলে অভিযোগের তীর ছুঁড়ে দেন। শুরু হয় বাক-বিতণ্ডা।

পরে স্বয়ং খালেদা জিয়ার হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়। তিনি রীতিমত নেতাদের প্রতি হুঁশিয়ারি দিতে বাধ্য হন। যার ফল স্বরূপ কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয় সর্বোচ্চ নীতি-নির্ধারণী ফোরামের এই বৈঠক।

সূত্র জানায়, তত্ত্বাবধায়ক সরকার চেয়ে সরকারকে দেওয়া ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম নিয়েই মূলত বিপাকে পড়েছে বিএনপি। বেধে দেয়া সময়ের মধ্যে সরকার দাবি তো মানেই নি, উল্টো হুমকি দিয়ে রেখেছে। ভেস্তে গেছে সংলাপের আশাও। কিন্তু এর জবাবে বিএনপি কোনো আন্দোলন দাঁড় করাতে পারেনি। বরং আরো চুপসে গেছে।

এমনিতে দলের সিদ্ধান্ত নিয়ে তৃণমূলে র্তীব্র অসন্তোষ বিরাজ করছে। এর সঙ্গে যোগ হলো বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের দ্বন্দ্ব আর পরস্পরের প্রতি সন্দেহ-অবিশ্বাস।

গুলশান কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে দুজন জেষ্ঠ্য নেতা দলের চেয়ারপারসনের সামনেই ‘বাকযুদ্ধে’ লিপ্ত হন। আন্দোলনের পরবর্তী কর্মসূচি ও তা বাস্তবায়নের পরিকল্পনা একের পর এক ফাঁস হয়ে যাওয়ার প্রসঙ্গ নিয়ে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের মধ্যে প্রথমে কথা কাটাকাটি হয়।

পরে তা আরো ব্যাপকতা পায়। দলের আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত ছাড়া আগ বাড়িয়ে সংসদে যোগদানের ব্যাপারে গণমাধ্যমে কথা বলায় ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেন খন্দকার মোশাররফ।

এক পর্যায়ে তিনি ব্যারিস্টার মওদুদকে ইঙ্গিত করে দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উদ্দেশে বলেন, ‘ম্যাডাম দলের শীর্ষ মহলে সরকারের ‘গুপ্তচর’ ঢুকে পড়েছে। তাই কোনো কিছুই গোপন থাকছে না। আমরা যা সিদ্ধান্ত নেই, তা ফাঁস হয়ে যায়।’

খন্দকার মোশাররফের এমন মন্তব্যের পর দলের আরেক স্থায়ী কমিটির সদস্য তাতে মাথা নাড়িয়ে সমর্থন দেন। সহকর্মীদের এমন আচরণে সঙ্গে সঙ্গে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন সাবেক আইনমন্ত্রী ও বিএনপির জেষ্ঠ্য নেতা ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ।

অবস্থা বেগতিক দেখে খালেদা জিয়া নতুন কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়া বৈঠক মুলতবি করেন এবং মোশাররফ ও মওদুদকে ডেকে সতর্ক করে দেন। তিনি তাদের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘যা হয়েছে, এখানেই যেন সীমাবদ্ধ থাকে। ফের এসব হলে বরদাশত করা হবে না।’

তবে এ বিষয়ে খন্দকার মোশাররফ হোসেন এবং ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ দুজনের কেউই মুখ খুলতে রাজি হননি। একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তারা কোনো মন্তব্য করেননি।

কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে যে এ ধরনের দূরত্ব আছে, তা এই ঘটনাকেই প্রথম বলা যাবে না। এই ক’দিন আগেও ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকার বিরুদ্ধে দলের মধ্যে অভিযোগ ওঠে, তিনি কারাবন্দি অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের পাশে গোয়েন্দাগিরি করান, যাতে কে কে তার সঙ্গে যোগাযোগ করছেন তা জানা যায়।

কেন্দ্রীয় ও মহানগর পর্যায়ে এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে এমন অসংখ্য দ্বন্দ্ব এখন প্রকাশ্য। ফলে কোনো আন্দোলন কর্মসূচিতেই নেতাকর্মীরা সেভাবে আসছেন না। দলীয় চেয়ারপারসন বারবার তাগিদ দেওয়ার পরও পরিস্থিতির কোনো পরিবর্তন নেই। এজন্য খালেদা জিয়া নিজেও এখন কোনো কর্মসূচি দিতে তার আগে-পেছনের ‘সাত-পাঁচ’ ভেবে দেখছেন।

কারণ দীর্ঘ কয়েক মাসের পরিকল্পিত আন্দোলন-কর্মসূচি শাপলা অভিযানের মধ্যদিয়ে ব্যর্থ হয়েছে। আর এই পরিকল্পনা হয়েছিল স্থায়ী কমিটির বৈঠকে। কিন্তু সময় ঘণিয়ে আসার আগেই পরিকল্পনার পুরো রোডম্যাপ সরকারের হাতে পৌঁছে যায়। সরকার হার্ড লাইনে গিয়ে কঠোর হস্তে তা দমনের উদ্যোগ নেয়।

তারা প্রথম এক্সপেরিমেন্ট হিসেবে হার্ড লাইনের বিষয়টি ৬ মে হেফাজতের ওপর কাজে লাগায়। সেটি সফল হওয়ার পর এখন পুরো বিরোধী দলের ওপরই সরকার হার্ড লাইন বজায় রেখেছে। এর ফলে ব্যর্থ হয়েছে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবি আদায়ে সরকারকে দেয়া ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম।

এরপর একাধিক দিনে কর্মসূচি পালন করতে গিয়েও সফল হয়নি বিএনপি। তত্ত্বাবধায়ক মেনে নিবে না জেনেও নিরুপায় হয়ে তারা বাজেট অধিবেশনকে বেছে নিয়েছে। সেখানে যোগ দিয়ে যদি কিছু তুলে ধরা যায় ভেবে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

তবে সর্বশেষ রবিবার সরকার সব ধরনের সভা-সমাবেশের ওপর এক মাসের নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। এটি আপাতত দিনের বেলায় একমাস হলেও রাতের জন্য অনির্দিষ্ট। ফলে বিএনপি চাইলেও এখন সভা-সমাবেশ কিংবা অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা দিয়ে খুব সহজে সফল করতে পারবে না।

আর এর প্রভাব দলের নেতাকর্মীদের ওপর পড়বে। নিস্ক্রিয় নেতাকর্মীরা আরো নিস্ক্রিয় হবে পড়বে বলেই ধারণা রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের। আপাতদৃষ্টিতে এই অবস্থার উত্তরণও নেই।

কারণ জ্যেষ্ঠ নেতাদের মধ্যে মাঠে সক্রিয়রা জেলে অথবা জেল থেকে মুক্ত হওয়ার পর চিকিৎসার জন্য বাইরে। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে যাওয়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর খুব সহসা আসছেন না।

উল্টো খুব শিগগিরই মির্জা ফখরুলের পথ ধরে বাইরে যাচ্ছেন- স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলাম, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও নজরুল ইসলাম খান। বাকি স্থায়ী কমিটির সদস্যদের মধ্যে ড. আরএ গনি, বেগম সারোয়ারি রহমান, এম. শামসুল ইসলাম, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার বয়োজ্যেষ্ঠ এবং শারীরিকভাবে অসুস্থ।

তারেক রহমান শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে দীর্ঘদিন দেশের বাইরে। সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে কারাগারে। এমকে আনোয়ার গ্রেপ্তার আতঙ্কে আত্মগোপনে রয়েছেন।

এর পরের সারির বেশিরভাগ নেতাও কারাগারে। ফলে বিএনপিকে এখন এক হাতে চালাতে হচ্ছে খালেদা জিয়াকে। অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনকেও দেখভাল তাকেই করতে হচ্ছে। একদিকে সরকারের রোষানল, হামলা-মামলা অন্যদিকে দলীয় কোন্দল-বিরোধ। সবকিছু কাটিয়ে বিএনপি আন্দোলন কর্মসূচি বাস্তবায়নে কতদূর যেতে পারে সেটিই দেখার বিষয়।



??????-? ??????? ????? | ??????? | Rtnn.net
 
Govt handled the situation in a very harsh way but I don't think there were any other options. What happened to your nick btw? :p
 
there is a revolution going on in Bangladesh?really? I haven't heard anything about on the news...
 
there is a revolution going on in Bangladesh?really? I haven't heard anything about on the news...


Me too :omghaha: ...

Govt handled the situation in a very harsh way but I don't think there were any other options. What happened to your nick btw? :p

Oh Bro what you done. You waken up the dead thread again.
Anyways its good to see your post.
Yes madx changed to Mattrixx. Nothing serious.
 
Are you being for real? Who are you seriously, this ain't concering Indians. So you Bindu's need jump off this post. Where did this statistic come from? Every district you go to you will find off shoots of different organisations, what have you been reading Indian articles about this situation? LOL! Bounce back to Slumville!
 

Latest posts

Back
Top Bottom