What's new

Bangladesh Military prepares to defend motherland in the face of Myanmar aggression .

Defence Technology of Bangladesh-DTB

থ্রিলার সিরিজ "সমর্পণ"
লেখক- Imtihan Azmee Nuban
পর্ব-১

খনখনে শুকনো দুপুর। সুর্য মাথার উপর, জনশুন্য নো ম্যান্স ল্যান্ড। তার মাঝখান দিয়ে দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে চারটি প্রানী। প্রাণীই তো, মায়ানমার এ রোহিঙ্গা দের উপর যে নির্যাতন চলছে, তা অন্য কোন পশুর উপরেও চলে না। চারজন রোহিঙ্গা প্রানী পার হচ্ছে দ্রুত, সন্তর্পণ গতিতে। যে করেই হোক পৌছতে হবে বাংলাদেশে। মা, বাবা, আর তাদের ৫ আর আড়াই বছরের ২টি ছেলে। বাবা বারবার তাগাদা দিচ্ছে, "তাড়াতাড়ি চলো, তাড়াতাড়ি চলো। জোরে হাটো"। জোর পায়ে বাংলাদেশের দিকে তারা এগিয়ে যেতে থাকে।

"Halt, থামো", গুরুগম্ভীর আওয়াজে থমকে গেল তারা। দেখল গাছপালার আড়াল থেকে বেরিয়ে এল ৪ জন বিজিবি সদস্য। বিজিবি দেখে তাদের বুক থেকে ভারী নিঃশ্বাসের বোঝাটা নেমে গেল। "তোমরা কোথায় যাচ্ছ? জানো না সীমান্ত বন্ধ করে দেয়া হয়েছে,কোন রোহিঙ্গা আর ঢুকতে পারবে না, ফিরে যাও", রোহিঙ্গা দের লক্ষ্য করে বললেন বিজিবি সার্জেন্ট। "স্যার, প্লিজ,স্যার। আমাদের বাচান স্যার। আমাদের ঢুকতে দিন, স্যার। এই ছোট ছোট ২টা মাসুম বাচ্চা, স্যার। আমাদের ঘরবাড়ি সব পুড়িয়ে দিয়েছে,স্যার। অন্তত এই মাসুম বাচ্চা দুইটার জন্য দয়া করেন।" ধরা গলায় বলতে লাগল বাবা। নিঃশ্বাস ফেলে অন্যদের দিকে তাকালেন সার্জেন্ট। রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির ইতোমধ্যে ওভাররান হয়ে গেছে। উপর থেকে নির্দেশ, আর যেন কোন রোহিঙ্গা না ঢুকে। কিন্তু এদের অবস্থা দেখে তো মনে হয় ভয়াবহ বিপদেই আছে। ফিরিয়ে দিলে বর্ডারের ওপারে যেয়ে গুলি খেয়েই মরতে হবে। কিছুক্ষন ভাবলেন তিনি। শেষ পর্যন্ত মানবতারই জয় হলো।

সার্জেন্ট সিদ্ধান্ত নিলেন তাদের যেতে দিবেন। ৪ জনে আর কিই বা আসে যায়। কিন্তু যেই মাত্র তিনি বলতে যাবেন, "আচ্ছা, যাও" ঠিক তখনই রোহিঙ্গা দের পিছন থেকে এক ঝাক গুলি এসে আছড়ে পড়ল তাদের মাঝে। আকস্মিক গুলির আঘাতে রোহিঙ্গা পরিবারটা কাটা কলাগাছের মতো পড়ে গেল। মুহুর্তে মাথা নিচু করে ফেলল বিজিবি সদস্যরা।গুলি তাদের মাথার উপর দিয়ে যেতে লাগল। সেই অবস্থায় কোনমতে তারা মাথা নিচু করে ছুটল জংলের দিকে। ছুটে এসে কাভার নিল গাছপালার আড়ালে। বার্মিজ সীমান্ত থেকে গুলিবর্ষণ এর কোন থামাথামি নাই। "অপারেটর, তাড়াতাড়ি আসো, বেস ক্যাম্পের সাথে যোগাযোগ করো। we need back up immediately "সার্জেন্ট চিৎকার করে উঠলেন।হঠাত করে বিজিবি সদস্য দের কানে কান্নার শব্দ ভেসে এলো। মাথা ঘুরিয়ে তারা দেখল, এত গোলাগুলির মাঝেওআড়াই বছরের রোহিঙ্গা শিশুটা কিভাবে যেন বেচে আছে, মৃত বাবা মা আর ভাইয়ের লাশের উপর হামাগুড়ি দিয়ে ওঠার চেস্টা করছে আর কাঁদছে।

"স্যার, বাচ্চাটা বেচে আছে, স্যার, বেচে আছে,,আমি ওকে নিয়ে আসি, স্যার", বলেই কনস্টেবল রফিক লাফ দিয়ে উঠে পরতে চাইল,কিন্তু তার আগেই সার্জেন্ট খপ করে তাকে ধরে মাটির সাথে চেপে ধরলেন। "Don't do anything stupid।

তুমি ওখানে যাবার চেস্টা করলে তোমার গায়েও গুলি লাগবে।""কিন্তু, স্যার, কিন্তু....." কনস্টেবল প্রতিবাদ করতে চাইল। "কোন কিন্তু না," বাচ্চাটার দিকে তাকিয়ে সার্জেন্ট হতাশাভরা কন্ঠে বললেন, "we have no choice। ব্যাকাপ আসা পর্যন্ত আমাদের এখানেই থাকতে হবে।""স্যার, বেস ক্যাম্পের সাথে যোগাযোগ হয়েছে, এই নিন",রিসিভার এগিয়ে দিল অপারেটর। রিসিভারটা নিয়ে কানেএ সাথে চেপে ধরলেন সার্জেন্ট,"Romeo-victor to base camp, do u copy?" কিছুক্ষন পর উত্তর ভেসে এল,"This is base camp, go ahead "। "সীমান্তে টহল দেবার সময় বার্মিজ সীমান্ত থেকে আমাদের উপর অতর্কিতে গুলি চালানো হচ্ছে। we are pinned down and immobilized। আমাদের পজিশন ৩ নং BOP থেকে 200 মিটার পশ্চিমে, we need Back up ASAP, Over"। "Roger, Back up will be there in 20 minutes. Over and out "। রিসিভারটা অপারেটরের কাছে দিয়ে এদিক তাকাতেই সার্জেন্ট দেখলো কনস্টেবল আর তার জায়গায় নেই। বরং এত গুলির মাঝেও মাথা নিচু করে বাচ্চাটার দিকে দৌড়ে যাচ্ছে। "Oh! shit" অস্ফুট স্বরে বলে উঠলেন সার্জেন্ট। সবাই দম বন্ধ করে তাকিয়ে আছে কনস্টেবলের দিকে। কনস্টেবল দৌড়ে মাথা নিচু করে যেয়ে বাচ্চাটার পাশে শুয়ে পড়লেন। তারপর বাচ্চাটাকে দুই বাহু দিয়ে জড়িয়ে উল্টোদিকে দৌড় দিলেন। উত্তেজনায় বিজিবি সদস্যরা টানটান হয়ে আছে। পারবে তো কনস্টেবল ফিরে আসতে!

21317924_1465266540228441_2976923903049798462_n.jpg
 
এরদোগান বলেছেন"সব ধরনের সহযোগীতা দেয়া হবে"।উনি সামরিক সহযোগীতাই মিন করেছেন, এটা কূটনৈতিক বক্তব্য।

আর ইরানের সাথে ভারতের সম্পর্ক এখন আগের মতো ভাল না।পোর্ট না দেয়ায় তারা তেল আমদানি কমিয়ে দিয়েছে।ইরানও ক্ষেপা।

তাই এখন পাক,তুর্ক,ইরান মিলে যদি খেলতে চায় তাহলে ইন্ডিয়া বাঁশ খেতে বাধ্য।

সাথে ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়াও যোগ দেবে আমি শিওর যদি বড় বড় মুসলিম শক্তিগুলো আগ্রহ দেখায়।তখন ইসরায়েল ও আমেরিকার সাহায্য নিয়ে তারা বেশিদূর আগাতে পারবে না।

আর চায়নাও তখন আমাদের পক্ষে আসতে বাধ্য হবে।এরদোগান চাইলে এবং মুসলিম দেশগুলো কূটনৈতিক তৎপরতা ঠিকমতো চালাতে পারলে আরব থেকে বিপুল অর্থ পাওয়া সম্ভব যা যুদ্ধের খরচ মেটাতে এনাফ।

সেই সাথে মুসলিম দেশগুলো দেবে বানিজ্যিক অবরোধ।আর মুসলিম দেশগুলো বানিজ্যিক অবরোধ দিলে চেষ্টা করলে কিছু অমুসলিম বন্ধুরাষ্ট্রকেও অবরোধ দেয়াতে রাজি করানো যাবে আমি আশা করি।

তবে,সবার আগে ভূমিকা পালন করতে হবে আমাদের সরকারকে।তাদেরকে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে সাহসী সিদ্ধান্তটা নিতে হবে।
 
দেখুন মায়ানমার বাংলাদেশ যুদ্ধে কারা আমাদের পক্ষে আর কারা আমাদের বিপক্ষে!! জানলে অবাক হবেন!!
SK tv
Published on Sep 8, 2017
 
In this current situation of our country we need a big defense purchase deal.
1. 4 Sqd of Fighter Air Craft Su30 & J10b/F16
2. Long Range Missiles
3. Long Range Air Defense System
4. 2 Guided Missile Frigate
5. 2 Submarine Yuan class
6. 2 Regiment of Tank T90
7. Attack Helicopter Mi28
All equipment are needed within 2020. BGB need a strong aviation wing. in Ramu cantonment 1 full division should be present with attack helos, tank, AD, APC, Anti tank missile etc. & Coxes bazar air port BAf should deploy 1 sqd. fighter craft.
 
Myanmar deploys troops along border
Our Correspondent | Published: 14:45, Sep 09,2017 | Updated: 15:28, Sep 09,2017
At least 124 military personnel of Myanmar moved at zero line of Bangladesh-Myanmar border violating international laws on Saturday noon.

New Age reporter and other journalists saw the army personnel of the neighbouring country moving near Tumbru Konapara of Naikhyangchari in Bandarban.

Around 13,000 persecuted Rohingya refugees who were staying on no man’s land became panicked by the movement of Myanmar troops.

Lieutenant Colonel Manjurul Hassan Khan, commanding officer of Border Guard Bangladesh battalion-34 in Cox’s Bazar, told New Age that it was absolute violation of international law that restricts military movement within five kilometres of international border line.

Around 2,70,000 Rohingyas entered Bangladesh in the past two weeks fleeing violence and persecution in Rakhine state of Myanmar, said UN refugee agency UNHCR on Friday.
http://www.newagebd.net/article/23656/myanmar-deploys-troops-along-border
 
সমস্যার সর্বশেষ সমাধান; দুই লক্ষ রোহিঙ্গা ফোর্স তৈরি করে রাখাইন স্বাধীন করে দেয়া: সাবেক বিডিআর প্রধান, ভিডিও সহ
resize.php

Sat, September 9
by Newsorgan24
নিউজ অর্গান টোয়েন্টিফোর.কম:

ණ☛ জিল্লুর রহমানের উপস্থাপনায় চ্যানেল আই 'তৃতীয় মাত্রায়' অংশগ্রহণ করে গত রাতে সাবেক বিডিআর প্রধান মেজর জেনারেল (অবঃ) আ ল ম ফজলুর রহমান বলেছেন,

'রোহিঙ্গা সমস্যার সর্বশেষ সমাধান হল দুই লক্ষ রোহিঙ্গা ফোর্স তৈরি করে ব্যাক বাই আর্মি মিয়ানমারে পাঠিয়ে রাখাইন স্বাধীন করে দেয়া'

ණ☛ তিনি বলেন, বাংলাদেশের ডিপ্লোমেটিক লাইনটা হওয়া উচিৎ যাতে ইউএন থেকে ফোর্স পাটানো হয় রাখাইনে। এতে একটা লাইন ড্র হবে যাতে মিয়ানমার আলাদা হয়ে যাবে আর বাংলাদেশ আলাদা হয়ে যাবে। বাংলাদেশে যে সকল রোহিঙ্গারা আশ্রয় নিয়েছে তাদেরকে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। আমি মনে করি অতিদ্রুত বাংলাদেশের উচিৎ ইউএন মিশন করা, যাতে শান্তি মিশন ইনভলভ হয়।

ණ☛ জেনারেল ফজলুর রহমান বলেন, রোহিঙ্গারা যাতে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের সাথে মিশে যেতে না পারে সেদিকে কঠোর নজর রাখা উচিত। বিশেষ করে তারা যেন ভবিষ্যতে সন্ত্রাসী কোনো গোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলতে না পারে। রোহিঙ্গারা এধরনের সম্পর্ক গড়ে তুললে বাংলাদেশকে বড় ধরনের খেসারত দিতে হবে। একই সঙ্গে কক্সবাজারে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি ডিভিশন ফুল ইকুইভমেন্ট অ্যাটাক হেলিকপ্টারসহ ইমিডিয়েটলি সেখানে মুভ করা উচিৎ। এধরনের উদ্যোগ নেওয়া দরকার আমাদের প্রস্তুতির জন্যে। এছাড়া বিজিবির চারটি ব্যাটিলিয়ন সেখানে রাখা উচিৎ, জরুরি প্রস্তুতি জন্যে।

ණ☛ জেনারেল ফজলুর রহমান আরো বলেন, ৫০’এর দশক থেকে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন শুরু করেছে দেশটির সরকার। এই দুঃখ দুর্দশা ১৯৭৮ থেকে দেখে আসছি এটা আর কত দিন চলবে? মিয়ানমার এমন ফাজলামি করবে আর আমরা এটা মেনে নেব তা হতে পারে না। যদি মিয়ানমার সংযত না হয় তাহলে আমরা কি করবো? আমরা সারাজবিন তাদেরকে খাওয়াতে থাকব? আর নানা ধরনের ক্রাইম শুরু হবে? এটা আমরা করতে পারি না। আমি মনে করি এদেরকে এক জায়গায় রেখে সামরিক প্রশিক্ষণ দিয়ে অস্ত্র দিয়ে অন্তত ২ লাখ ফোর্স তৈরি করে ব্যাক বাই আর্মি মিয়ানমারে পাঠিয়ে রাখাাইন প্রদেশটাকে বাংলাদেশের অংশ করে নিয়ে নিতে হবে।

ණ☛ সাবেক বিডিআর প্রধান বলেন, এই রোহিঙ্গাদের দিয়ে আমরা কি করব? এটা একটা মিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন। মনে হয়না মিয়ানমার সরকার রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে আর ফেরত নেবে। তাহলে তাদেরকে দিয়ে আমরা কি করব?

ණ☛ তিনি বলেন, মিয়ানমার থেকে যখন রোহিঙ্গাদের বের করে দেওয়া হচ্ছিল তখন সীমান্তে একটা ডিভিশন মুভ করা উচিৎ ছিল। যেমন যথেষ্ট হেলিকপ্টার,ফাইটার এয়ার কক্সবাজারে প্লেস করা হত। যুদ্ধের জন্য নয়। ঠিক একটা তাৎক্ষণিক তৎপরতা আমাদের সীমান্তের মধ্যে নেয়া। তাহলে মিয়ানমার একটা ম্যাসেজ পেতো। বাংলাদেশ সহজে ছেড়ে দিবে না।

http://newsorgan24.com/detail/27797
 
রোহিঙ্গা ইস্যু: আন্তর্জাতিক মহলকে কতটা গ্রাহ্য করে মিয়ানমার?
৬ সেপ্টেম্বর ২০১৭
_97684223_45879b65-058c-468d-97e7-bd1c609923f9.jpg

ছবির কপিরাইট SUZAUDDIN RUBEL
Image captionবাংলাদেশের উদ্দেশ্যে মিয়ানমার থেকে আসা শরণার্থীদের ঢল।

রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা মুসলমানদের উপর যে দমন পীড়ন চলছে তার অবসানে বিভিন্ন তরফ থেকে মিয়ানমারের উপর আন্তর্জাতিক চাপ বাড়ানোর কথা বলা হচ্ছে।

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমারের উপর চাপ সৃষ্টির কথা বলেছেন।

জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্টনিও গুটেরেস রোহিঙ্গাদেরকে অন্তত স্বাধীন ঘোরাফেরার অধিকার বা কাজের সুযোগ, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা দেয়ার দাবি তুলেছেন।

সীমান্তের অপর পাশে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের অবস্থা সরেজমিনে দেখতে বুধবার সফরে আসার কথা রয়েছে তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত চাভুসোগলুর।

একই ইস্যুতে আগেরদিন ঢাকা ঘুরে গেছেন ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেত্নো মাসুদি।

কিন্তু এই যে চাপের কথা বলা হচ্ছে, তাতে কতটা কি কাজ হবার সম্ভাবনা?

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এম শাহীদুজ্জামান বিবিসিকে বলছেন, মিয়ানমার দীর্ঘসময় ধরে একলা চলে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। আন্তর্জাতিক চাপকে তারা খুব বেশী গুরুত্ব দেয় না।

"নিজস্ব প্রচুর সম্পদ তারা পেয়েছে। চীন তাদের পক্ষে জাতিসংঘে ভিটো দেয়। তাদের যে সামরিক কর্তৃত্ব, সত্তর বছর ধরেই কিন্তু তারা বল প্রয়োগ করে দেশটাকে এক করে রেখেছে"।

তবে সামরিক পদক্ষেপের হুমকি দিয়ে মিয়ানমারকে নিয়ন্ত্রণে আনা যেতে পারে বলে মনে করেন প্রফেসর শাহীদুজ্জামান।
এক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাথে ইন্দোনেশিয়া আর তুরস্ক মিলে একটি সামরিক জোট করা যেতে পারে বলে উল্লেখ করেন তিনি।


"এই কোয়ালিশনের (জোট) মাধ্যমে সরাসরি যদি মিয়ানমারকে হুঁশিয়ারি দেয়া যায় যে, পরিণতি অত্যন্ত শোচনীয় হবে এবং যদি তারা উইথড্র না করে নেয় তাহলে সামরিক পদক্ষেপ অসম্ভব কিছু না, এই ধরণের চাপ সৃষ্টি করা, সেটা কিন্তু মিয়ানমারের সামরিক নেতা যারা, তারা এই ভাষাকেই বুঝবে"।
"এই ভাষা ছাড়া অন্য কোন ভাষাকে তারা মোটেই গুরুত্ব দেবে না"।
http://www.bbc.com/bengali/news-41170815?ocid=socialflow_facebook
 
In this current situation of our country we need a big defense purchase deal.
1. 4 Sqd of Fighter Air Craft Su30 & J10b/F16
2. Long Range Missiles
3. Long Range Air Defense System
4. 2 Guided Missile Frigate
5. 2 Submarine Yuan class
6. 2 Regiment of Tank T90
7. Attack Helicopter Mi28
All equipment are needed within 2020. BGB need a strong aviation wing. in Ramu cantonment 1 full division should be present with attack helos, tank, AD, APC, Anti tank missile etc. & Coxes bazar air port BAf should deploy 1 sqd. fighter craft.

myanmar has strategic relation with china.
..
 
I suppose Bangladesh has one major advantage, it's huge population. They'll never be short of citizens lining up to join then army of war breaks out with Mayanmar.
 
why you indians now trying to hide behind China?? China can speak for itself. We all know india is actively supporting Myanmar genocide and supporting Myanmar against Bangladesh.
Thought both nations, BD and India loved eachother as both shared a profound hatred for Pakistan? Isn't this what United Bangladehis and Indian hearts?
 
Thought both nations, BD and India loved eachother as both shared a profound hatred for Pakistan? Isn't this what United Bangladehis and Indian hearts?

One correction - not Bangladesh and all Bangladeshis; its only ruling indian stooge regime in Bangladesh and section of their followers has hatred towards Pakistan.
 
I suppose Bangladesh has one major advantage, it's huge population. They'll never be short of citizens lining up to join then army of war breaks out with Mayanmar.
True, our population is 3 times larger and economy is 4 times larger than Myanmar.Our current defence budget is also 1.5 times larger.But what we lack is leadership.We have got two ball less woman ruling over us by selling their dead father and husband.
 
myanmar has strategic relation with china.
..

Does not matter.

China will sell BD anything bar nuclear weapons and cutting-edge tech like J-20.

If there was a war between BD and Myanmar, China will not even say any harsh words against BD.
 
Thought both nations, BD and India loved eachother as both shared a profound hatred for Pakistan? Isn't this what United Bangladehis and Indian hearts?
Most of the Bangladesihis you will find here on the forum are either Pakistani posters or anti-Indian ones. Most of the Bangladeshis in real life hate Pakistan.
 

Country Latest Posts

Back
Top Bottom