Homo Sapiens
ELITE MEMBER
- Joined
- Feb 3, 2015
- Messages
- 9,641
- Reaction score
- -1
- Country
- Location
প্রকাশ : বুধবার, ১০ আগস্ট, ২০১৬ ০০:০০ টা আপডেট : ৯ আগস্ট, ২০১৬ ২৩:২৯
1142 প্রিন্ট করুন
জেগে উঠছে আরেক বাংলাদেশ
চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, কক্সবাজার, পটুয়াখালী, ফেনী ও ভোলাতেই জেগেছে ১০ হাজার বর্গকিলোমিটার নতুন জমি
নিজস্ব প্রতিবেদক
১৬ কোটি মানুষের এই সীমিত ভূখণ্ডে হাজারো সম্ভাবনার মতোই বিশাল সম্ভাবনা নিয়ে জেগে উঠেছে আরেক বাংলাদেশ। বঙ্গোপসাগর ও উপকূলবর্তী বিভিন্ন নদীতে জেগে ওঠা চর ধীরে ধীরে পরিণত হয়েছে স্থায়ী ভূখণ্ডে। এর পরিমাণ নদীভাঙন ও ভূমিধসের কারণে বিলীন হয়ে যাওয়া ভূখণ্ডের চেয়ে অনেক গুণ বেশি। গবেষণার তথ্যানুযায়ী, বছরে এখন গড়ে ১৬ বর্গকিলোমিটার নতুন ভূমি যুক্ত হচ্ছে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে। বঙ্গোপসাগর ও বিভিন্ন নদী থেকে নতুন ভূখণ্ড জেগে ওঠার প্রক্রিয়া এখনো অব্যাহত রয়েছে। এতদিন নতুন জেগে ওঠা ভূখণ্ডগুলোতে ভূমিহীনদের ইজারা ও বন বিভাগকে বনায়নের জন্য দেওয়া হলেও এবার সরকার নতুন ভূমিকে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের জন্য ব্যবহারের পরিকল্পনা নিয়েছে।
গত চার দশকে কয়েক হাজার বর্গকিলোমিটার নতুন জমি যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশের সঙ্গে। ধারণা করা হচ্ছে, নতুন জমি ইতিমধ্যে বাংলাদেশের মূল ভূখণ্ডের ১০ ভাগের ১ ভাগ ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, কক্সবাজার, পটুয়াখালী, ফেনী ও ভোলাতেই জেগে উঠেছে আনুমানিক ১০ হাজার বর্গকিলোমিটার নতুন জমি। ১৪৮ বর্গকিলোমিটারের সন্দ্বীপ ঘিরে নতুন জমি তৈরি হয়েছে এর দ্বিগুণ। আর শুধু মেঘনার উপকূলে গত দেড় দশকে জেগে ওঠা ৪০টি স্থায়ী চরে পাওয়া গেছে প্রায় ২ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি। মেঘনার পাড় ঘিরে সৃষ্টি হওয়া আরও ৭৫টি চর অচিরেই পেতে যাচ্ছে স্থায়ী রূপ। সে হিসেবে আগামী দুই দশকে বর্তমান বাংলাদেশের অর্ধেক পরিমাণ নতুন জমি পাওয়ার সম্ভাবনাও দেখা দিয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নতুন এসব জমি শুধু দেশের ভূখণ্ডের পরিমাণই বাড়াচ্ছে না, এর মাধ্যমে তৈরি হয়েছে নতুন সম্ভাবনা। পূরণ হয়েছে স্বপ্ন। বিদেশি বিনিয়োগের জন্য যখন দেশে একসঙ্গে বৃহদাকারের জমি পাওয়া প্রায় দুঃসাধ্য হয়ে উঠেছিল, তখন নতুন এ জমি সেই চাহিদা পূরণ করেছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও ফেনীর নতুন জমিতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যে মিরসরাই ও ফেনীতে অর্থনৈতিক জোন স্থাপনের কাজও শুরু হয়েছে। বন বিভাগ থেকে নতুন জমিতে নেওয়া হয়েছে বনায়নের প্রকল্প। শুধু সরকারি পর্যায়ে নয়, স্বপ্ন পূরণ হয়েছে প্রান্তিক মানুষেরও। বসতিহীন মানুষ নতুন করে বেঁধেছে ঘর। ভূমিহীন কৃষক এসব বিস্তীর্ণ জমিতে শুরু করেছে কৃষিকাজ। সরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড জিওগ্রাফিক্যাল ইনফরমেশন সার্ভিসেস—সিইজিআইএসের ২০০৮ সালে করা সমীক্ষায় বলা হয়, ভাঙনের চেয়ে জেগে ওঠার পরিমাণ বেশি হওয়ায় ১৯৭৩ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ নতুন ৫৯৭ বর্গকিলোমিটার জমি পেয়েছে। এই সময়ে ১ হাজার ৪৫ বর্গকিলোমিটার জমি ভাঙনের শিকার হলেও জেগে উঠেছে ১ হাজার ৬৪২ বর্গকিলোমিটার। পরে ২০১৩ সালে সরকারি সংস্থা মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ১৯৭১ থেকে ২০১০ পর্যন্ত বিভিন্ন উপকূলীয় ৫ হাজার ৪৭১ বর্গকিলোমিটার নতুন জমি জেগে উঠেছে। এর বেশির ভাগই ২০০০ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে শ্রেণিকরণ হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই নোয়াখালী জেলা ঘিরে জেগে ওঠা নিঝুম দ্বীপ, চরকবিরা, চরআলীম, সাগরিয়া, উচখালী, নিউ ডালচর, কেরিং চরসহ প্রায় ৫ হাজার বর্গকিলোমিটারের নতুন ভূমি শ্রেণিকরণের মাধ্যমে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সংযুক্ত করা সম্ভব হয়েছে। এখন সন্দ্বীপকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সংযুক্ত করতে উড়িরচরে একটি ক্রসড্যাম তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে ভবিষ্যতে জেগে ওঠা চরগুলোকেও সংযুক্ত করা সম্ভব হবে।
জানা যায়, নতুন জমির এই সুফল পাওয়া যাচ্ছে সত্তরের দশক থেকে বিভিন্ন ধরনের ক্রসড্যাম বা আড়াআড়ি বাঁধ তৈরির মাধ্যমে। বিশ্বের একমাত্র বদ্বীপ রাষ্ট্র নেদারল্যান্ডসের সহায়তায় তখন থেকেই ক্রসড্যাম তৈরি এবং চর জেগে ওঠার পর তাকে স্থায়ী ভূখণ্ডে পরিণত করতে কাজ করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড, বন বিভাগ, ভূমি মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়সহ আরও কয়েকটি সরকারি দফতর। এ ক্ষেত্রে প্রথমে আড়াআড়ি বাঁধ দিয়ে উপকূলের পানি নিমগ্ন অংশকে ঘিরে ফেলা হয়।
- See more at: http://www.bd-pratidin.com/first-page/2016/08/10/162346#sthash.Rlc992Nf.dpuf
Thousands of these limited possibilities, like the vast land of 16 million people wake up to the possibility of another Bangladesh. In the wake of the Pirate Bay and the coastal territory gradually has become permanent. New land several times more that the land disappeared due to erosion. According to the study, an average of 16 square kilometers of new land are being added annually to the mainland. Bay and the rivers are still continuing the process of building to the new terrain. New lands used for the landless farmers and tree plantation leases and forest department, but the government plans to use the land for economic activities.
In the last four decades, with several thousand square kilometers of new land has been added. The idea being, the land has already exceeded 1 percent in Bangladesh, 10 percent of the mainland. Chittagong, Noakhali, Cox's Bazar, Patuakhali, Noakhali and bholatei has risen approximately 10 square kilometers of new land. Sandwip around 148 square kilometers of new land has doubled. Just off the coast of the river in the last half decade, rising from 40 islands about two thousand square kilometers of land have been found in permanent basis. Char Meghna fringe surrounding the creation of 75 more islands in the near future is going to be a permanent form. As the next two decades, the country has seen in half the chances of obtaining new land. Sources say the new land not only increases the amount of the country's territory, has been created through the new prospects. The dream has been fulfilled. Massive foreign investment in the land together land became almost impossible, to meet the needs of the new land. Chittagong, Cox's Bazar and Feni new ground for local and foreign investment, the government plans to create an economic zone. Govt has already begun work on the establishment of economic zones and Feni. The new land has been taken from the forest plantation project. Not only the government level, the threshold of human dream has come true. People bound by the ruins of the house. The vast landless farmers began farming the land. Government research organization Centre for Environment and Geographical Information Services 008 CEGIS the study, the breakdown was more than the amount of wake-up from 1973 to 2008, 597 square kilometers of new land in Bangladesh said. 1,045 square kilometers of land eroded but 1,642 square kilometers, has risen. The government agencies in 2013 Soil Resource Development Institute study, from 1971 to 2010, 471 square kilometers of new land has risen in several coastal 5. Most of from 2000 to 2010 in the classification. Noakhali district on the island in the wake of this silent, carakabira, caraalima, sagariya, ucakhali, New dalacara, kerim carasaha about 5000 square kilometers of new land classification has been connected to the mainland through. Sandwip uriracare now attached to the mainland to have been taken to create a cross dams. Caragulokeo wake up in the future will be connected.
However, this benefit is available in the field since the seventies through the creation of different types of cross dams or embankments landscape. Since then, the Netherlands, with the support of the state is the only delta in the world and creating cross dams agent after waking up, he is working to become a permanent territory Water Development Board, the Forestry Department, Ministry of Land, Ministry of Agriculture as a number of other government departments. In this case, the absorbed water in the coastal part of the landscape surrounding the dam is removed.
- See more at: http://www.bd-pratidin.com/first-page/2016/08/10/162346#sthash.Rlc992Nf.dpuf
1142 প্রিন্ট করুন
জেগে উঠছে আরেক বাংলাদেশ
চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, কক্সবাজার, পটুয়াখালী, ফেনী ও ভোলাতেই জেগেছে ১০ হাজার বর্গকিলোমিটার নতুন জমি
নিজস্ব প্রতিবেদক
১৬ কোটি মানুষের এই সীমিত ভূখণ্ডে হাজারো সম্ভাবনার মতোই বিশাল সম্ভাবনা নিয়ে জেগে উঠেছে আরেক বাংলাদেশ। বঙ্গোপসাগর ও উপকূলবর্তী বিভিন্ন নদীতে জেগে ওঠা চর ধীরে ধীরে পরিণত হয়েছে স্থায়ী ভূখণ্ডে। এর পরিমাণ নদীভাঙন ও ভূমিধসের কারণে বিলীন হয়ে যাওয়া ভূখণ্ডের চেয়ে অনেক গুণ বেশি। গবেষণার তথ্যানুযায়ী, বছরে এখন গড়ে ১৬ বর্গকিলোমিটার নতুন ভূমি যুক্ত হচ্ছে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে। বঙ্গোপসাগর ও বিভিন্ন নদী থেকে নতুন ভূখণ্ড জেগে ওঠার প্রক্রিয়া এখনো অব্যাহত রয়েছে। এতদিন নতুন জেগে ওঠা ভূখণ্ডগুলোতে ভূমিহীনদের ইজারা ও বন বিভাগকে বনায়নের জন্য দেওয়া হলেও এবার সরকার নতুন ভূমিকে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের জন্য ব্যবহারের পরিকল্পনা নিয়েছে।
গত চার দশকে কয়েক হাজার বর্গকিলোমিটার নতুন জমি যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশের সঙ্গে। ধারণা করা হচ্ছে, নতুন জমি ইতিমধ্যে বাংলাদেশের মূল ভূখণ্ডের ১০ ভাগের ১ ভাগ ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, কক্সবাজার, পটুয়াখালী, ফেনী ও ভোলাতেই জেগে উঠেছে আনুমানিক ১০ হাজার বর্গকিলোমিটার নতুন জমি। ১৪৮ বর্গকিলোমিটারের সন্দ্বীপ ঘিরে নতুন জমি তৈরি হয়েছে এর দ্বিগুণ। আর শুধু মেঘনার উপকূলে গত দেড় দশকে জেগে ওঠা ৪০টি স্থায়ী চরে পাওয়া গেছে প্রায় ২ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি। মেঘনার পাড় ঘিরে সৃষ্টি হওয়া আরও ৭৫টি চর অচিরেই পেতে যাচ্ছে স্থায়ী রূপ। সে হিসেবে আগামী দুই দশকে বর্তমান বাংলাদেশের অর্ধেক পরিমাণ নতুন জমি পাওয়ার সম্ভাবনাও দেখা দিয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নতুন এসব জমি শুধু দেশের ভূখণ্ডের পরিমাণই বাড়াচ্ছে না, এর মাধ্যমে তৈরি হয়েছে নতুন সম্ভাবনা। পূরণ হয়েছে স্বপ্ন। বিদেশি বিনিয়োগের জন্য যখন দেশে একসঙ্গে বৃহদাকারের জমি পাওয়া প্রায় দুঃসাধ্য হয়ে উঠেছিল, তখন নতুন এ জমি সেই চাহিদা পূরণ করেছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও ফেনীর নতুন জমিতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যে মিরসরাই ও ফেনীতে অর্থনৈতিক জোন স্থাপনের কাজও শুরু হয়েছে। বন বিভাগ থেকে নতুন জমিতে নেওয়া হয়েছে বনায়নের প্রকল্প। শুধু সরকারি পর্যায়ে নয়, স্বপ্ন পূরণ হয়েছে প্রান্তিক মানুষেরও। বসতিহীন মানুষ নতুন করে বেঁধেছে ঘর। ভূমিহীন কৃষক এসব বিস্তীর্ণ জমিতে শুরু করেছে কৃষিকাজ। সরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড জিওগ্রাফিক্যাল ইনফরমেশন সার্ভিসেস—সিইজিআইএসের ২০০৮ সালে করা সমীক্ষায় বলা হয়, ভাঙনের চেয়ে জেগে ওঠার পরিমাণ বেশি হওয়ায় ১৯৭৩ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ নতুন ৫৯৭ বর্গকিলোমিটার জমি পেয়েছে। এই সময়ে ১ হাজার ৪৫ বর্গকিলোমিটার জমি ভাঙনের শিকার হলেও জেগে উঠেছে ১ হাজার ৬৪২ বর্গকিলোমিটার। পরে ২০১৩ সালে সরকারি সংস্থা মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ১৯৭১ থেকে ২০১০ পর্যন্ত বিভিন্ন উপকূলীয় ৫ হাজার ৪৭১ বর্গকিলোমিটার নতুন জমি জেগে উঠেছে। এর বেশির ভাগই ২০০০ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে শ্রেণিকরণ হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই নোয়াখালী জেলা ঘিরে জেগে ওঠা নিঝুম দ্বীপ, চরকবিরা, চরআলীম, সাগরিয়া, উচখালী, নিউ ডালচর, কেরিং চরসহ প্রায় ৫ হাজার বর্গকিলোমিটারের নতুন ভূমি শ্রেণিকরণের মাধ্যমে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সংযুক্ত করা সম্ভব হয়েছে। এখন সন্দ্বীপকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সংযুক্ত করতে উড়িরচরে একটি ক্রসড্যাম তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে ভবিষ্যতে জেগে ওঠা চরগুলোকেও সংযুক্ত করা সম্ভব হবে।
জানা যায়, নতুন জমির এই সুফল পাওয়া যাচ্ছে সত্তরের দশক থেকে বিভিন্ন ধরনের ক্রসড্যাম বা আড়াআড়ি বাঁধ তৈরির মাধ্যমে। বিশ্বের একমাত্র বদ্বীপ রাষ্ট্র নেদারল্যান্ডসের সহায়তায় তখন থেকেই ক্রসড্যাম তৈরি এবং চর জেগে ওঠার পর তাকে স্থায়ী ভূখণ্ডে পরিণত করতে কাজ করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড, বন বিভাগ, ভূমি মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়সহ আরও কয়েকটি সরকারি দফতর। এ ক্ষেত্রে প্রথমে আড়াআড়ি বাঁধ দিয়ে উপকূলের পানি নিমগ্ন অংশকে ঘিরে ফেলা হয়।
- See more at: http://www.bd-pratidin.com/first-page/2016/08/10/162346#sthash.Rlc992Nf.dpuf
Thousands of these limited possibilities, like the vast land of 16 million people wake up to the possibility of another Bangladesh. In the wake of the Pirate Bay and the coastal territory gradually has become permanent. New land several times more that the land disappeared due to erosion. According to the study, an average of 16 square kilometers of new land are being added annually to the mainland. Bay and the rivers are still continuing the process of building to the new terrain. New lands used for the landless farmers and tree plantation leases and forest department, but the government plans to use the land for economic activities.
In the last four decades, with several thousand square kilometers of new land has been added. The idea being, the land has already exceeded 1 percent in Bangladesh, 10 percent of the mainland. Chittagong, Noakhali, Cox's Bazar, Patuakhali, Noakhali and bholatei has risen approximately 10 square kilometers of new land. Sandwip around 148 square kilometers of new land has doubled. Just off the coast of the river in the last half decade, rising from 40 islands about two thousand square kilometers of land have been found in permanent basis. Char Meghna fringe surrounding the creation of 75 more islands in the near future is going to be a permanent form. As the next two decades, the country has seen in half the chances of obtaining new land. Sources say the new land not only increases the amount of the country's territory, has been created through the new prospects. The dream has been fulfilled. Massive foreign investment in the land together land became almost impossible, to meet the needs of the new land. Chittagong, Cox's Bazar and Feni new ground for local and foreign investment, the government plans to create an economic zone. Govt has already begun work on the establishment of economic zones and Feni. The new land has been taken from the forest plantation project. Not only the government level, the threshold of human dream has come true. People bound by the ruins of the house. The vast landless farmers began farming the land. Government research organization Centre for Environment and Geographical Information Services 008 CEGIS the study, the breakdown was more than the amount of wake-up from 1973 to 2008, 597 square kilometers of new land in Bangladesh said. 1,045 square kilometers of land eroded but 1,642 square kilometers, has risen. The government agencies in 2013 Soil Resource Development Institute study, from 1971 to 2010, 471 square kilometers of new land has risen in several coastal 5. Most of from 2000 to 2010 in the classification. Noakhali district on the island in the wake of this silent, carakabira, caraalima, sagariya, ucakhali, New dalacara, kerim carasaha about 5000 square kilometers of new land classification has been connected to the mainland through. Sandwip uriracare now attached to the mainland to have been taken to create a cross dams. Caragulokeo wake up in the future will be connected.
However, this benefit is available in the field since the seventies through the creation of different types of cross dams or embankments landscape. Since then, the Netherlands, with the support of the state is the only delta in the world and creating cross dams agent after waking up, he is working to become a permanent territory Water Development Board, the Forestry Department, Ministry of Land, Ministry of Agriculture as a number of other government departments. In this case, the absorbed water in the coastal part of the landscape surrounding the dam is removed.
- See more at: http://www.bd-pratidin.com/first-page/2016/08/10/162346#sthash.Rlc992Nf.dpuf
Last edited: