What's new

15 lacs Indian's Illegally Hiding in Bangladesh

Banglar Bir

SENIOR MEMBER
Joined
Mar 19, 2006
Messages
7,805
Reaction score
-3
Country
United States
Location
United States
15 lacs Indian's Illegally Hiding in Bangladesh
বাংলাদেশে ঘাপটি মেরে আছে ১৫ লাখ অবৈধ ভারতীয়

screenshot-www.google.com-2017-08-29-22-25-37.png

বাংলাদেশে ঘাপটি মেরে আছে ১৫ লাখ অবৈধ ভারতীয়
দেশের হাই লেভেলের চাকরির বাজার করে রেখেছে বিদেশীরা।যার অধিকাংশই অবৈধ।ইউরোপ সহ উন্নত দেশ গুলির অভিবাসীরা বৈধ পথে আসলেও বাংলাদেশের সঙ্গে তিন দিক থেকে ঘেরা ভারত থেকে যারা আসছেন তাদের ৯৯% অবৈধ।যার সংখ্যা রীতিমত চমকে দেয়ার মত।২০১০ সালের হিসাবেই বাংলাদেশে ১২ লাখের বেশি অবৈধ ভারতীয় শুধু বসবাস করছেন যা এখন ১৫ লাখের অধিক ছাড়িয়েছে। তারা শুধু বসবাসই করছে না, দেশের উচ্চপদের চাকরির ৯০% তাদের দখলে। ভাষা এবং সংস্কৃতির সাথে মিল থাকায় তাদের বাংলাদেশী হিসেবে বাস করতে কোন সমস্যা হচ্ছেনা।

দেশের গার্মেন্টস থেকে হোটেল-রেস্টুরেন্ট, বিজ্ঞাপনী সংস্থা এবং মোবাইলফোন কোম্পানি পর্যন্ত নানা ধরনের প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছে অবৈধ ভারতীয়রা। উচ্চ পদে শুধু নয়, অনেককে এমনকি নীতিনির্ধারকের অবস্থানেও দেখা যাচ্ছে। বছরের পর বছর ধরে চাকরি করছে তারা অবৈধভাবে। অনেকে ট্যুরিস্ট ভিসায় দু’মাসের জন্য এসে চাকরিতে ঢুকে পড়েছে, অনেকে আবার ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে এলেও সে পারমিট আর নবায়ন করেনি। সবকিছুর পেছনে রয়েছে সরকারি সংস্থাগুলোর গাফিলতি। অবৈধ বিদেশীদের সংখ্যা এবং তারা কোথায় কোন্ ধরনের চাকরি করছে এসব বিষয়ে সরকারের কাছে কোনো তথ্য-পরিসংখ্যান নেই। থাকলেও তা প্রকাশ করা হয় না। এ অবস্থারও সুযোগ নিয়ে থাকে বিদেশীরা।

তারা আরো বেশি সংখ্যায় চাকরি নিয়ে ঢুকে পড়ে বাংলাদেশে। এর ফলে একদিকে শিক্ষিত তরুণ-যুবকরা চাকরি পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, অন্যদিকে দেশের নিরাপত্তার জন্য সৃষ্টি হচ্ছে মারাত্মক হুমকির। উল্লেখ্য, স্বল্পসংখ্যক ছাড়া অবৈধ বিদেশীদের প্রায় সবাই ভারতীয় নাগরিক।

দেশের ভেতরে লাখ লাখ শিক্ষিত তরুণ-যুবক যেখানে চাকরি পাওয়ার জন্য হা-পিত্যেশ করছে, বেকারের সংখ্যাও যেখানে হু হু করে বেড়ে চলেছে সেখানে ১২ লাখের বেশি ভারতীয়র অবৈধভাবে চাকরিতে নিয়োজিত থাকার তথ্য শুধু আশঙ্কাজনক নয়, যথেষ্ট আপত্তিকরও। একে বেকারের দেশে নির্মম নিষ্ঠুরতা ছাড়া আর কিছু বলা যায় না। সরকারের গাফিলতিই এমন অবস্থার প্রধান কারণ।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, স্থল সীমান্ত পথে পাসপোর্ট ছাড়া যে হাজার হাজার ভারতীয় হিন্দু আসছে তাদের তো খবরই নেই, পুলিশ এমনকি সেই সব ভারতীয় সম্পর্কেও কোনো খোঁজ-খবর করে না, যারা পাসপোর্ট নিয়ে আসে। অর্থাৎ বিদেশীদের ব্যাপারে সরকারের কোনো রকম মনিটরিং নেই বললেই চলে। অথচ বিদেশীরা তথা অবৈধ ভারতীয় কোথায় কি করছে বা কোনো ধরনের তৎপরতা চালাচ্ছে এসব বিষয়ে পুলিশ ও গোয়েন্দাদের মাধ্যমে খোঁজ-খবর রাখা সরকারের কর্তব্য। ভিসার মেয়াদ শেষে বিদেশীরা ফিরে যাচ্ছে কিনা- তা মনিটর করার পাশাপাশি ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর কেউ থেকে গেলে তাকে বহিস্কার বা গ্রেফতার করাসহ আইনত ব্যবস্থা নেয়াও সরকারের কর্তব্যের মধ্যেই পড়ে। অন্যদিকে সরকার সে কর্তব্য পালনের ধারে-কাছেও যাচ্ছে না। আরো অনেকভাবেও অবৈধ বিদেশীদের জন্য দরজা খুলে দেয়া হচ্ছে। বায়িং হাউস ও মোবাইলফোন কোম্পানিগুলোর উদাহরণ লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, বিনিয়োগের আড়ালে বিশেষ করে ভারতীয় হিন্দুরা তাদের দেশ থেকে বেশি বেতনে লোকজন নিয়ে আসছে। তারা বেতনের টাকাও হুন্ডির মাধ্যমে দেশে পাঠাচ্ছে। ফলে একদিকে যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশীরা চাকরি পাচ্ছে না, অন্যদিকে হুন্ডির কারণে ভারতীয়দের বিনিয়োগে দেশও উপকৃত হচ্ছে না। এভাবে বিশেষ করে গার্মেন্টস ও মোবাইলফোনের মতো খাতগুলো বরং ভারতীয়দের দখলে চলে যাচ্ছে। বিদেশীদের ব্যাপারে মনিটরিং না থাকায় দেশের নিরাপত্তার দিকটিও উপেক্ষিত হচ্ছে। তথ্য পাচার হয়ে যাচ্ছে প্রতি মুহূর্তে।

ঘরে ঘরে চাকরি দেয়ার যে অঙ্গিকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী করেছিলেন তা পূরণের কিছুটা কাছাকাছি যেতে হলেও অবৈধ বিদেশীদের বিদায় করা দরকার। এই সহজ সত্যটুকুও বুঝতে হবে যে, দেশে চাকরি পায় না বলেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাংলাদেশীরা সমুদ্র পাড়ি দেয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে এবং সে কারণেই বিদেশে দেশের সম্মান ক্ষুণœ হচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, রাজস্ব ফাঁকি দেয়ার জন্য হাজার হাজার বিদেশী নাগরিক বিশেষতঃ ভারতীয় নাগরিক অবৈধভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যম পর্যায় বা শীর্ষ পদে চাকরি করছে। বছরে এক একজন বিদেশী নাগরিক গড়ে ১ থেকে দেড় কোটি টাকা আয় করলেও তারা কোনো কর দিচ্ছে না।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বেপজা’র অনুমোদিত সংখ্যা প্রায় ৫ হাজার আর এনজিও ব্যুরোর অনুমোদিত বিদেশী নাগরিক প্রায় ৫শ’। বিদ্যমান আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী, বাংলাদেশে কাজ করে এমন বিদেশী নাগরিককে তাদের যেকোনো পরিমাণ আয়ের উপর ৩০ শতাংশ হারে আয়কর দিতে হয়। একটানা তিন মাস বাংলাদেশে থাকলে বা এক বছরে ১৮০ দিন এ দেশে থাকলে তারা আয়করের আওতায় পড়বে।

সম্প্রতি বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেছে, ‘আমাদের দেশে যথেষ্ট বেকার যুবক থাকা সত্ত্বেও ব্যাপকভাবে বিদেশী জনশক্তি এখানে কাজ করে। তাদের অনেকেই করের আওতায় আসে না। বিদেশী কর্মরত লোকজনের নিবন্ধন গতবছর (২০১৪ সালে) আমরা শুরু করেছি। এবারে তাদের উপর নিয়মিত কর ধার্যের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যারা এখন অবৈধভাবে কোনো প্রতিষ্ঠানের কাজে নিয়োজিত থাকবে সেইসব প্রতিষ্ঠানের উপর প্রদেয় আয়করের ৫০ শতাংশ বা ৫ লাখ টাকা (যেটি বেশি) অতিরিক্ত কর আরোপের প্রস্তাব করছি। একই সঙ্গে ওই প্রতিষ্ঠানের সব রকম কর সুবিধা প্রত্যাহার করার প্রস্তাব করছি। এই দুর্জনদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানের লক্ষ্যে জেল ও জরিমানাও করা হবে।’

এ অবস্থায় আগামী অর্থবছর থেকে এ ধরনের বিদেশী নাগরিকদের কাছ থেকে কর আহরণের পাশাপাশি তাদের অবৈধভাবে নিয়োগের বিরুদ্ধে মাঠে নামার কথা বলেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
নিয়মানুযায়ী বিনিয়োগ বোর্ড অথবা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতিক্রমে যথাযথ নিবন্ধনের মাধ্যমে তাদের বাংলাদেশে কাজ করার কথা। বর্তমানে এমন নিবন্ধিত কর্মীর সংখ্যা ১২ থেকে ১৫ হাজার। কিন্তু এনবিআরসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো মনে করছে, দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ভারতীয় হিন্দুর সংখ্যা ১২ লক্ষাধিক। বাংলাদেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করে তারা হুন্ডির মাধ্যমে অবৈধ উপায়ে অর্থ নিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া অনেক বিদেশী নাগরিক দেশীয় অনেক উদ্যোক্তার সঙ্গে যৌথভাবে পোশাক খাতের বায়িং হাউজসহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে। এক্ষেত্রে বিনিয়োগ বোর্ডে নিবন্ধন নেয়ার কথা থাকলেও দেশীয় উদ্যোক্তাদের সহযোগিতায় তারা পার পেয়ে যাচ্ছে। পাশাপাশি নানা খরচ দেখিয়ে অর্থ পাচার করছে তারা। নিজেদের লভ্যাংশও ব্যাংকিং মাধ্যমে না নিয়ে হুন্ডির মাধ্যমে পাঠাচ্ছে। এক্ষেত্রে বিপুল অঙ্কের রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। বিশেষ করে তৈরী পোশাক খাতে এমন অবৈধ বিদেশী কর্মীর সংখ্যা অনেক বেশি বলে জানা গেছে।

এসব ব্যক্তির কাছ থেকে কর আদায়ে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার। এরই মধ্যে ২০১৫ সালের অর্থ আইনে বিদেশীদের কাছ থেকে কর আদায়ে ১৮৮৪ সালের আয়কর অধ্যাদেশ সংশোধনের প্রস্তাব সন্নিবেশ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি তার প্রতিষ্ঠানে বিদেশী কোনো কর্মী নিয়োগ দিতে চাইলে অবশ্যই তাদের বিনিয়োগ বোর্ডসহ দেশের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কাছে নিবন্ধিত হতে হবে। আয় বর্ষের যে সময়েই কোনো বিদেশী একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ শুরু করুক না কেন, তাদের কর দিতে হবে। আর কোনো প্রতিষ্ঠান যদি অবৈধভাবে বিদেশীদের কাজ করার অনৈতিক সুযোগ দেয়, তাহলে সেই প্রতিষ্ঠানকে স্বাভাবিকের তুলনায় ৫০ শতাংশ অতিরিক্ত কর দিতে হবে। অথবা ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। এ দুটির মধ্যে যেটির পরিমাণ বেশি হবে, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে সেটি আদায় করা হবে। আয়করের এ বিধান বাস্তবায়নে ব্যাপক কর্মতৎপরতা শুরুর পরিকল্পনা করছে এনবিআর।

উল্লিখিত শ্রেণীর বিদেশী কর্মী ছাড়াও দেশের বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢাকার অনেক বিদেশী দূতাবাস, হাইকমিশন ও মিশনগুলোয় কর্মরত কর্মকর্তারা খ-কালীন ক্লাস নিয়ে অতিরিক্ত অর্থ উপার্জন করে। কিন্তু এ অর্থ ট্যাক্সের আওতায় আসে না। অনেক সময় উপযুক্ত উৎসবহির্ভূত অর্থসহ বিমানবন্দরে বিদেশী নাগরিকের ধরা পড়ার ঘটনাও ঘটে। পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে অনেক বিদেশী চিকিৎসক খ-কালীন সেবা দিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ নিজ দেশে নিয়ে যায়। তারাও কোনো কর দেয় না। এ ধরনের চিকিৎসকের আয় থেকেও ট্যাক্স আদায়ের ব্যবস্থা করা দরকার।

প্রস্তাবিত অর্থ আইন-২০১৫এর মাধ্যমে অনিবাসী ব্যক্তিদের জেল-জরিমানার বিধান রেখে আয়কর অধ্যাদেশে ১৬৫সি নামে একটি ধারা সংযুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া একই ধরনের অনিয়মের সঙ্গে জড়িত থাকলে ওই প্রতিষ্ঠানের করযোগ্য আয়ের অতিরিক্ত কর ৫০ শতাংশ অথবা ৫ লাখ টাকা জরিমানার করার বিধান করা হয়েছে। এজন্য আয়কর অধ্যাদেশের ১৬বি ধারাটি সংশোধন করা হয়েছে।

অবৈধ চাকুরেদের ঠেকাতে অর্থমন্ত্রীর বক্তব্য অথবা এনবিআরের পদক্ষেপ কোনোটাই যথেষ্ট নয়। বাংলাদেশে কোনো বিদেশী চাকুরে দরকার নেই। কারণ যেসব পদে তারা চাকরি করে ওই পদে চাকরি করার জন্য দেশেই অভিজ্ঞ লোকবল রয়েছে।

http://rtnews24.net/exclusive/76752
 
তারা আরো বেশি সংখ্যায় চাকরি নিয়ে ঢুকে পড়ে বাংলাদেশে। এর ফলে একদিকে শিক্ষিত তরুণ-যুবকরা চাকরি পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, অন্যদিকে দেশের নিরাপত্তার জন্য সৃষ্টি হচ্ছে মারাত্মক হুমকির। উল্লেখ্য, স্বল্পসংখ্যক ছাড়া অবৈধ বিদেশীদের প্রায় সবাই ভারতীয় নাগরিক।

Many parents here send their sons to Madrasa where they do not learn anything worth to survive in the highly competitive employment market. Why do the parents do so? Because, they believe this will guarantee the parents' entry to Paradise. So, the result is the expulsion of their sons to Arab countries where they water the date trees and gardens. Meanwhile, the educated Indians enter the country at random and get highly paid jobs.

When our own backward Muslim mentality slaps our own face, why to complain about the Indians working amidst us? But, are we willing to change our mindset to get ahead of the Indians? Seeing our people closely, I believe the parents will rather keep their sons in Madrasa and unqualified for employment, but will not get rid of their mad imagination of going to Paradise by doing so.
 
Last edited:
Many of these illegal indians ae helped by hindus and @bluesky like indian slaves. More than $5 billions loot from Bangladesh by these indians.

Better you close all the Madrasas in BD where still they learn that the Sun is moving around Earth, and all the earthquakes are caused not by geological reasons, but because someone from the Aasman above causes earthquakes to punish men on the Earth. The pupils also learn of seven Aasmans when in reality there exists not even a single one.

@idune, just tell me why do you think these superstitious Sunni Musullis are fit to enter the BD's high paid job market? Will you even employ a person who cannot do a thing? Moreover, they do not even need good income because they will be more than compensated in the eternal afterlife for everything they do not have in this very short life. It has been guaranteed by someone, is not it?

So, should you guys not be ashamed to complain when the Hindus of India rush to BD for a good source of income in their places?
 
Last edited:
Better you close all the Madrasas in BD where still they learn that the Sun is moving around Earth, and all the earthquakes are caused not by geological reasons, but because someone from the Aasman above causes earthquakes to punish men on the Earth. The pupils also learn of seven Aasmans when in reality there exists not even a single one.

@idune, just tell me why do you think these superstitious Sunni Musullis are fit to enter the BD's high paid job market? Will you even employ a person who cannot do a thing? Moreover, they do not even need good income because they will be more than compensated in the eternal afterlife for everything they do not have in this very short life. It has been guaranteed by someone, is not it?

So, should you guys not be ashamed to complain when the Hindus of India rush to BD for a good source of income in their places?
Scientists have claimed there might be more universe.Maybe the aasman represents each universe respectively.
 
Scientists have claimed there might be more universe.Maybe the aasman represents each universe respectively.

We better not talk of predictions of other universes because even if exist, they will forever remain unknown and unseen even by the longest distance telescopes. So, what is the value of such things to us? I was talking about our Aasman in the Solar system, which do not even exist, let alone seven Aasmans that has been told by someone in the past many centuries before.

Madrassah teachers regularly teach wrong things to their pupils. My point of saying this was that our youngsters are taught many wrong information, and thus they are made unfit to think rationally that makes them unfit to work in a real world of employment where people have to work hard in the production floors.
 
lol at bluesky idune fight. Only funny part to add to the fact UN does not support BD claimed figure (heck even BD govt has not officially claimed anything either)....quite unlike what UN says w.r.t India claim on millions of BD illegals residing there.

Anyways enjoy hitting each other as the real indian agent or whatever now lol. Burmese pushing more of you back too....soon you will have even more people to argue with each other over your fake claims and waah waah agenda.
 
We better not talk of predictions of other universes because even if exist, they will forever remain unknown and unseen even by the longest distance telescopes. So, what is the value of such things to us? I was talking about our Aasman in the Solar system, which do not even exist, let alone seven Aasmans that has been told by someone in the past many centuries before.

Madrassah teachers regularly teach wrong things to their pupils. My point of saying this was that our youngsters are taught many wrong information, and thus they are made unfit to think rationally that makes them unfit to work in a real world of employment where people have to work hard in the production floors.
That's because of a lot of fake madrasah exits which doesn't have proper licenses to operate.
The Quran also states that the earth will rotate in the opposite direction.
“They will alter Allah’s creation.” (4:120)(Genetics)
Quran only states that the sun and moon are rotating in a orbit.
There's no stating that sun and moon rotates around earth.
Pls give the chapter and verse number to support your claim not just your assumption.
 
Only funny part to add to the fact UN does not support BD claimed figure (heck even BD govt has not officially claimed anything either)....quite unlike what UN says w.r.t India claim on millions of BD illegals residing there.
Since when the UN has become the sole spokesman for illegal entries into another country? It will talk only when an issue is created by a country. So, you cannot say there are no Indians in BD when all other sources indicate there are millions of Indians in BD.
 
"----the sun and moon are rotating in a orbit".

I was just telling that Madrassah education must be based not only on the observation by the naked human eyes, but on the scientifically established facts. But, Madrassah teachers are guided by the superstitions imposed on mankind many centuries ago. Christian society has got rid of their religion-centered superstitions imposed by the Padres, but not the Muslim society.

This is one reason that all the Muslim countries till today remain behind in developing their countries. This is why our youth handicapped by religious dogma are unfit to be employed in those positions where rational minds are needed. As a result of this we can see Indian Hindus who are educated in secular curriculum find jobs in BD and BD youths go to Arabiland to sweep the streets and water the trees.

By the way, do you really think the Sun is rotating in an orbit? Before you answer you must know the correct definition of the two words, rotation and orbit. Tell us how the Sun is in an orbit when, in reality, the Earth is in an orbit around the Sun. When one says the Sun is an orbit it conveys a completely opposite and wrong meaning.

Please, better do not engage me in discussion on religion. It is a faith matter. But, no one in his right mind will ever believe that the Sun moves around the Earth. This is why I believe that a secular education is needed in BD so that people can learn to believe in reasoning.
 
15 lacs Indian's Illegally Hiding in Bangladesh
বাংলাদেশে ঘাপটি মেরে আছে ১৫ লাখ অবৈধ ভারতীয়

screenshot-www.google.com-2017-08-29-22-25-37.png

বাংলাদেশে ঘাপটি মেরে আছে ১৫ লাখ অবৈধ ভারতীয়
দেশের হাই লেভেলের চাকরির বাজার করে রেখেছে বিদেশীরা।যার অধিকাংশই অবৈধ।ইউরোপ সহ উন্নত দেশ গুলির অভিবাসীরা বৈধ পথে আসলেও বাংলাদেশের সঙ্গে তিন দিক থেকে ঘেরা ভারত থেকে যারা আসছেন তাদের ৯৯% অবৈধ।যার সংখ্যা রীতিমত চমকে দেয়ার মত।২০১০ সালের হিসাবেই বাংলাদেশে ১২ লাখের বেশি অবৈধ ভারতীয় শুধু বসবাস করছেন যা এখন ১৫ লাখের অধিক ছাড়িয়েছে। তারা শুধু বসবাসই করছে না, দেশের উচ্চপদের চাকরির ৯০% তাদের দখলে। ভাষা এবং সংস্কৃতির সাথে মিল থাকায় তাদের বাংলাদেশী হিসেবে বাস করতে কোন সমস্যা হচ্ছেনা।

দেশের গার্মেন্টস থেকে হোটেল-রেস্টুরেন্ট, বিজ্ঞাপনী সংস্থা এবং মোবাইলফোন কোম্পানি পর্যন্ত নানা ধরনের প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছে অবৈধ ভারতীয়রা। উচ্চ পদে শুধু নয়, অনেককে এমনকি নীতিনির্ধারকের অবস্থানেও দেখা যাচ্ছে। বছরের পর বছর ধরে চাকরি করছে তারা অবৈধভাবে। অনেকে ট্যুরিস্ট ভিসায় দু’মাসের জন্য এসে চাকরিতে ঢুকে পড়েছে, অনেকে আবার ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে এলেও সে পারমিট আর নবায়ন করেনি। সবকিছুর পেছনে রয়েছে সরকারি সংস্থাগুলোর গাফিলতি। অবৈধ বিদেশীদের সংখ্যা এবং তারা কোথায় কোন্ ধরনের চাকরি করছে এসব বিষয়ে সরকারের কাছে কোনো তথ্য-পরিসংখ্যান নেই। থাকলেও তা প্রকাশ করা হয় না। এ অবস্থারও সুযোগ নিয়ে থাকে বিদেশীরা।

তারা আরো বেশি সংখ্যায় চাকরি নিয়ে ঢুকে পড়ে বাংলাদেশে। এর ফলে একদিকে শিক্ষিত তরুণ-যুবকরা চাকরি পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, অন্যদিকে দেশের নিরাপত্তার জন্য সৃষ্টি হচ্ছে মারাত্মক হুমকির। উল্লেখ্য, স্বল্পসংখ্যক ছাড়া অবৈধ বিদেশীদের প্রায় সবাই ভারতীয় নাগরিক।

দেশের ভেতরে লাখ লাখ শিক্ষিত তরুণ-যুবক যেখানে চাকরি পাওয়ার জন্য হা-পিত্যেশ করছে, বেকারের সংখ্যাও যেখানে হু হু করে বেড়ে চলেছে সেখানে ১২ লাখের বেশি ভারতীয়র অবৈধভাবে চাকরিতে নিয়োজিত থাকার তথ্য শুধু আশঙ্কাজনক নয়, যথেষ্ট আপত্তিকরও। একে বেকারের দেশে নির্মম নিষ্ঠুরতা ছাড়া আর কিছু বলা যায় না। সরকারের গাফিলতিই এমন অবস্থার প্রধান কারণ।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, স্থল সীমান্ত পথে পাসপোর্ট ছাড়া যে হাজার হাজার ভারতীয় হিন্দু আসছে তাদের তো খবরই নেই, পুলিশ এমনকি সেই সব ভারতীয় সম্পর্কেও কোনো খোঁজ-খবর করে না, যারা পাসপোর্ট নিয়ে আসে। অর্থাৎ বিদেশীদের ব্যাপারে সরকারের কোনো রকম মনিটরিং নেই বললেই চলে। অথচ বিদেশীরা তথা অবৈধ ভারতীয় কোথায় কি করছে বা কোনো ধরনের তৎপরতা চালাচ্ছে এসব বিষয়ে পুলিশ ও গোয়েন্দাদের মাধ্যমে খোঁজ-খবর রাখা সরকারের কর্তব্য। ভিসার মেয়াদ শেষে বিদেশীরা ফিরে যাচ্ছে কিনা- তা মনিটর করার পাশাপাশি ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর কেউ থেকে গেলে তাকে বহিস্কার বা গ্রেফতার করাসহ আইনত ব্যবস্থা নেয়াও সরকারের কর্তব্যের মধ্যেই পড়ে। অন্যদিকে সরকার সে কর্তব্য পালনের ধারে-কাছেও যাচ্ছে না। আরো অনেকভাবেও অবৈধ বিদেশীদের জন্য দরজা খুলে দেয়া হচ্ছে। বায়িং হাউস ও মোবাইলফোন কোম্পানিগুলোর উদাহরণ লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, বিনিয়োগের আড়ালে বিশেষ করে ভারতীয় হিন্দুরা তাদের দেশ থেকে বেশি বেতনে লোকজন নিয়ে আসছে। তারা বেতনের টাকাও হুন্ডির মাধ্যমে দেশে পাঠাচ্ছে। ফলে একদিকে যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশীরা চাকরি পাচ্ছে না, অন্যদিকে হুন্ডির কারণে ভারতীয়দের বিনিয়োগে দেশও উপকৃত হচ্ছে না। এভাবে বিশেষ করে গার্মেন্টস ও মোবাইলফোনের মতো খাতগুলো বরং ভারতীয়দের দখলে চলে যাচ্ছে। বিদেশীদের ব্যাপারে মনিটরিং না থাকায় দেশের নিরাপত্তার দিকটিও উপেক্ষিত হচ্ছে। তথ্য পাচার হয়ে যাচ্ছে প্রতি মুহূর্তে।

ঘরে ঘরে চাকরি দেয়ার যে অঙ্গিকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী করেছিলেন তা পূরণের কিছুটা কাছাকাছি যেতে হলেও অবৈধ বিদেশীদের বিদায় করা দরকার। এই সহজ সত্যটুকুও বুঝতে হবে যে, দেশে চাকরি পায় না বলেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাংলাদেশীরা সমুদ্র পাড়ি দেয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে এবং সে কারণেই বিদেশে দেশের সম্মান ক্ষুণœ হচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, রাজস্ব ফাঁকি দেয়ার জন্য হাজার হাজার বিদেশী নাগরিক বিশেষতঃ ভারতীয় নাগরিক অবৈধভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যম পর্যায় বা শীর্ষ পদে চাকরি করছে। বছরে এক একজন বিদেশী নাগরিক গড়ে ১ থেকে দেড় কোটি টাকা আয় করলেও তারা কোনো কর দিচ্ছে না।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বেপজা’র অনুমোদিত সংখ্যা প্রায় ৫ হাজার আর এনজিও ব্যুরোর অনুমোদিত বিদেশী নাগরিক প্রায় ৫শ’। বিদ্যমান আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী, বাংলাদেশে কাজ করে এমন বিদেশী নাগরিককে তাদের যেকোনো পরিমাণ আয়ের উপর ৩০ শতাংশ হারে আয়কর দিতে হয়। একটানা তিন মাস বাংলাদেশে থাকলে বা এক বছরে ১৮০ দিন এ দেশে থাকলে তারা আয়করের আওতায় পড়বে।

সম্প্রতি বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেছে, ‘আমাদের দেশে যথেষ্ট বেকার যুবক থাকা সত্ত্বেও ব্যাপকভাবে বিদেশী জনশক্তি এখানে কাজ করে। তাদের অনেকেই করের আওতায় আসে না। বিদেশী কর্মরত লোকজনের নিবন্ধন গতবছর (২০১৪ সালে) আমরা শুরু করেছি। এবারে তাদের উপর নিয়মিত কর ধার্যের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যারা এখন অবৈধভাবে কোনো প্রতিষ্ঠানের কাজে নিয়োজিত থাকবে সেইসব প্রতিষ্ঠানের উপর প্রদেয় আয়করের ৫০ শতাংশ বা ৫ লাখ টাকা (যেটি বেশি) অতিরিক্ত কর আরোপের প্রস্তাব করছি। একই সঙ্গে ওই প্রতিষ্ঠানের সব রকম কর সুবিধা প্রত্যাহার করার প্রস্তাব করছি। এই দুর্জনদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানের লক্ষ্যে জেল ও জরিমানাও করা হবে।’

এ অবস্থায় আগামী অর্থবছর থেকে এ ধরনের বিদেশী নাগরিকদের কাছ থেকে কর আহরণের পাশাপাশি তাদের অবৈধভাবে নিয়োগের বিরুদ্ধে মাঠে নামার কথা বলেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
নিয়মানুযায়ী বিনিয়োগ বোর্ড অথবা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতিক্রমে যথাযথ নিবন্ধনের মাধ্যমে তাদের বাংলাদেশে কাজ করার কথা। বর্তমানে এমন নিবন্ধিত কর্মীর সংখ্যা ১২ থেকে ১৫ হাজার। কিন্তু এনবিআরসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো মনে করছে, দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ভারতীয় হিন্দুর সংখ্যা ১২ লক্ষাধিক। বাংলাদেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করে তারা হুন্ডির মাধ্যমে অবৈধ উপায়ে অর্থ নিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া অনেক বিদেশী নাগরিক দেশীয় অনেক উদ্যোক্তার সঙ্গে যৌথভাবে পোশাক খাতের বায়িং হাউজসহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে। এক্ষেত্রে বিনিয়োগ বোর্ডে নিবন্ধন নেয়ার কথা থাকলেও দেশীয় উদ্যোক্তাদের সহযোগিতায় তারা পার পেয়ে যাচ্ছে। পাশাপাশি নানা খরচ দেখিয়ে অর্থ পাচার করছে তারা। নিজেদের লভ্যাংশও ব্যাংকিং মাধ্যমে না নিয়ে হুন্ডির মাধ্যমে পাঠাচ্ছে। এক্ষেত্রে বিপুল অঙ্কের রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। বিশেষ করে তৈরী পোশাক খাতে এমন অবৈধ বিদেশী কর্মীর সংখ্যা অনেক বেশি বলে জানা গেছে।

এসব ব্যক্তির কাছ থেকে কর আদায়ে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার। এরই মধ্যে ২০১৫ সালের অর্থ আইনে বিদেশীদের কাছ থেকে কর আদায়ে ১৮৮৪ সালের আয়কর অধ্যাদেশ সংশোধনের প্রস্তাব সন্নিবেশ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি তার প্রতিষ্ঠানে বিদেশী কোনো কর্মী নিয়োগ দিতে চাইলে অবশ্যই তাদের বিনিয়োগ বোর্ডসহ দেশের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কাছে নিবন্ধিত হতে হবে। আয় বর্ষের যে সময়েই কোনো বিদেশী একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ শুরু করুক না কেন, তাদের কর দিতে হবে। আর কোনো প্রতিষ্ঠান যদি অবৈধভাবে বিদেশীদের কাজ করার অনৈতিক সুযোগ দেয়, তাহলে সেই প্রতিষ্ঠানকে স্বাভাবিকের তুলনায় ৫০ শতাংশ অতিরিক্ত কর দিতে হবে। অথবা ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। এ দুটির মধ্যে যেটির পরিমাণ বেশি হবে, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে সেটি আদায় করা হবে। আয়করের এ বিধান বাস্তবায়নে ব্যাপক কর্মতৎপরতা শুরুর পরিকল্পনা করছে এনবিআর।

উল্লিখিত শ্রেণীর বিদেশী কর্মী ছাড়াও দেশের বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢাকার অনেক বিদেশী দূতাবাস, হাইকমিশন ও মিশনগুলোয় কর্মরত কর্মকর্তারা খ-কালীন ক্লাস নিয়ে অতিরিক্ত অর্থ উপার্জন করে। কিন্তু এ অর্থ ট্যাক্সের আওতায় আসে না। অনেক সময় উপযুক্ত উৎসবহির্ভূত অর্থসহ বিমানবন্দরে বিদেশী নাগরিকের ধরা পড়ার ঘটনাও ঘটে। পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে অনেক বিদেশী চিকিৎসক খ-কালীন সেবা দিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ নিজ দেশে নিয়ে যায়। তারাও কোনো কর দেয় না। এ ধরনের চিকিৎসকের আয় থেকেও ট্যাক্স আদায়ের ব্যবস্থা করা দরকার।

প্রস্তাবিত অর্থ আইন-২০১৫এর মাধ্যমে অনিবাসী ব্যক্তিদের জেল-জরিমানার বিধান রেখে আয়কর অধ্যাদেশে ১৬৫সি নামে একটি ধারা সংযুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া একই ধরনের অনিয়মের সঙ্গে জড়িত থাকলে ওই প্রতিষ্ঠানের করযোগ্য আয়ের অতিরিক্ত কর ৫০ শতাংশ অথবা ৫ লাখ টাকা জরিমানার করার বিধান করা হয়েছে। এজন্য আয়কর অধ্যাদেশের ১৬বি ধারাটি সংশোধন করা হয়েছে।

অবৈধ চাকুরেদের ঠেকাতে অর্থমন্ত্রীর বক্তব্য অথবা এনবিআরের পদক্ষেপ কোনোটাই যথেষ্ট নয়। বাংলাদেশে কোনো বিদেশী চাকুরে দরকার নেই। কারণ যেসব পদে তারা চাকরি করে ওই পদে চাকরি করার জন্য দেশেই অভিজ্ঞ লোকবল রয়েছে।

http://rtnews24.net/exclusive/76752

Just deport them by force if they are illegal..Unlike BD no sane Indian will ever support any one illegally entering BD...
 
I was just telling that Madrassah education must be based not only on the observation by the naked human eyes, but on the scientifically established facts. But, Madrassah teachers are guided by the superstitions imposed on mankind many centuries ago. Christian society has got rid of their religion-centered superstitions imposed by the Padres, but not the Muslim society.

This is one reason that all the Muslim countries till today remain behind in developing their countries. This is why our youth handicapped by religious dogma are unfit to be employed in those positions where rational minds are needed. As a result of this we can see Indian Hindus who are educated in secular curriculum find jobs in BD and BD youths go to Arabiland to sweep the streets and water the trees.

By the way, do you really think the Sun is rotating in an orbit? Before you answer you must know the correct definition of the two words, rotation and orbit. Tell us how the Sun is in an orbit when, in reality, the Earth is in an orbit around the Sun. When one says the Sun is an orbit it conveys a completely opposite and wrong meaning.

Please, better do not engage me in discussion on religion. It is a faith matter. But, no one in his right mind will ever believe that the Sun moves around the Earth. This is why I believe that a secular education is needed in BD so that people can learn to believe in reasoning.
Sun does rotate in an orbit.Check on Google
The sun rotates about in an orbit in the center of the Milky Way Galaxy.
I said "an",not "the" orbit.
 
Sun does rotate in an orbit.Check on Google
The sun rotates about in an orbit in the center of the Milky Way Galaxy.
I said "an",not "the" orbit.

Not only the Sun, but all the stars move around their respective galaxy centers. But, with reference to a part of a Sura, you said days and nights are created by the moving of sun and moon. But, in reality, Sun's motion has nothing to do with this creation. Do not you think your answer is fuzzy and meaningless?
 
Last edited:
Back
Top Bottom