What's new

UN calls for probe into Bangladesh vote

Homo Sapiens

ELITE MEMBER
Joined
Feb 3, 2015
Messages
9,641
Reaction score
-1
Country
Bangladesh
Location
Bangladesh
JANUARY 5 2019 - 5:25AM
UN calls for probe into Bangladesh vote
r0_0_800_600_w1200_h678_fmax.jpg

The UN is concerned about reports of ballot box stuffing in the Sunday's Bangladesh election.



The United Nations are calling for an independent and impartial investigation into the December 30 election in Bangladesh in which Prime Minister Sheikh Hasina won a third straight term amid accusations of violence and voting irregularities.

Hasina's ruling alliance won more than 90 per cent of the seats contested in Sunday's election, which was marred by accusations of ballot stuffing, voter intimidation and violence that killed at least 19 people.

Opponents rejected the election result but Hasina and her Awami League have denied any impropriety, saying that the vote was peaceful and there was enthusiastic participation from her supporters.

"We urge the authorities to carry out prompt, independent, impartial and effective investigations into all alleged acts of violence and human rights violations related to the elections, with a view to holding accountable those responsible, regardless of their political affiliations," the United Nations said on Friday.

On Thursday, newly elected members of parliament, including Hasina, were sworn in, but the seven opposition members stayed away, saying the results were rigged and calling for a new election.

"There are worrying indications that reprisals have continued to take place, notably against the political opposition, including physical attacks and ill-treatment, arbitrary arrests, harassment, disappearances and filing of criminal cases," the United Nations said.

"Reports suggest that violent attacks and intimidation, including against minorities, have been disproportionately carried out by ruling party activists, at times with complicity or involvement of law enforcement officers."

The United Nations called on the authorities to take urgent measures to prevent further reprisals, and to ensure that law enforcement authorities exercised their powers in accordance with the rule of law.

It also urged the national Human Rights Commission to play an independent and proactive role.

Western governments, including the United States and the European Union, have condemned the election-day violence and called for an investigation into a range of irregularities.

On Thursday, New York-based Human Rights Watch said the run-up to the vote was characterised by "violence and intimidation against the opposition ... and the misuse of laws to limit free speech".

https://www.hepburnadvocate.com.au/story/5837065/un-calls-for-probe-into-bangladesh-vote/?cs=11393
Australian Associated Press
 
.

মতামত সংবাদ
নির্বাচন
অনিয়মের অভিযোগ কম নয়
https://www.prothomalo.com/opinion/article/1573311/
কামাল আহমেদ
০৫ জানুয়ারি ২০১৯, ১৩:৩২
আপডেট: ০৫ জানুয়ারি ২০১৯, ১৩:৩৬
প্রিন্ট সংস্করণ



fd279f1a112647cd2a0466ecab654e48-5c305e5bbb3bc.jpg



‘এমন নির্বাচন কখনো দেখেনি কেউ’ শিরোনামে ভোটের এক দিন আগে আমি লিখেছিলাম, দলীয় সরকারের অধীনে গ্রহণযোগ্য, সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন অসম্ভব প্রমাণিত হলে বিরোধীরা লাভবান হবে, তাদের দাবির যৌক্তিকতা প্রমাণিত হবে। ভোটের ফল ঘোষণার পর তারা সে কথাই বলেছে। পাঁচ বছর আগেও আমি লিখেছিলাম, ‘রাজনৈতিক সরকার যে নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে অক্ষম, সে কথা প্রতিষ্ঠার জন্য মন্ত্রীরা যে প্রাণান্তকর চেষ্টা চালিয়েছেন, সে জন্য বিএনপির উচিত তাঁদেরকে ধন্যবাদ দেওয়া’ (যে নির্বাচনে দুই পক্ষই হেরেছে, প্রথম আলো, ৬ জানুয়ারি, ২০১৪)। তবে এবারে ধন্যবাদটা আরও বড় আকারে দেওয়া উচিত। কারণ, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদের চেয়েও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে আওয়ামী লীগের আসন সংখ্যা এতটাই বেড়েছে যে তা বিশ্বাস করানো আগের চেয়েও কঠিন হয়ে পড়েছে।

ভোটের দিনে সহিংসতায় ১৭ জনের দুঃখজনক প্রাণহানি সত্ত্বেও নির্বাচন ছিল অপেক্ষাকৃত শান্তিপূর্ণ। তবে আপাতদৃশ্যে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ কম নয়। ভোটের আগেই বাক্স ভর্তি, ভোটারদের ভোট দিতে না পারা ও ব্যালটে সিল মারার মতো অভিযোগ এসেছে। এগুলোর পাশাপাশি প্রদত্ত ভোট ও বিজয়ীদের প্রাপ্ত ভোটের যে উচ্চ হার দেখা যাচ্ছে, তার সঙ্গে খুলনা, রাজশাহী ও গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নির্বাচনী মডেলের অদ্ভুত মিল পাওয়া যায়। অর্থাৎ, এবারের নির্বাচনে সিটি করপোরেশন মডেলের সফল জাতীয় রূপ দেখা গেল।

এবারের ভোটের ফলাফল এতটাই বিস্ময়কর যে নির্বাচন বিশ্লেষকেরা ভোটের শতাংশ বা সংখ্যাগুলো কীভাবে ব্যাখ্যা করবেন, তা-ই বুঝে উঠতে পারছেন না। কয়েকজন প্রার্থী ভোট পেয়েছেন ৯৯ শতাংশ, যেমন বরিশাল-১ আসনে আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ। আরও এমন অনেক নেতা আছেন, যাঁরা ৯৯ শতাংশের কাছাকাছি ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। ৯০ শতাংশের বেশি ভোট পেয়েছেন এত বেশি প্রার্থী, যা স্বাভাবিক নয়। ফেনীর অঘোষিত রাজা বলে খ্যাত নিজাম হাজারী একটি (অক্সফোর্ড স্কুল) কেন্দ্রের ৩ হাজার ১৬৭টি ভোটের সব কটি ভোটই পেয়েছেন।


নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলাম এবং মাহবুব তালুকদার ভোট দিতে গিয়ে বিরোধীদের কোনো এজেন্টকে দেখতে পাননি। ভোট শুরুর প্রথম কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই অসংখ্য অভিযোগ পাওয়ার কথা বলেছেন মাহবুব তালুকদার। প্রধান নির্বাচন কমিশনার এসব অভিযোগের জবাবে বলেছেন, কোনো প্রার্থী এজেন্ট না দিতে পারলে কমিশনের কী করার আছে। অথচ এক দিন আগে বিরোধীদের এজেন্টদের গ্রেপ্তার এবং ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগের পটভূমিতে তিনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি তাঁদের নিরাপত্তা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। মাত্র ২৪ ঘণ্টার ভেতরেই তিনি এজেন্টদের ভয় দেখিয়ে বাধা দেওয়া আর এজেন্ট দিতে না পারার ফারাকটা যেভাবে অস্বীকার করলেন, তা দুঃখজনক। ক্ষমতাসীন দলের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কর্তা এইচ টি ইমাম থেকে শুরু করে অন্য নেতারা এমন ধারণাই তৈরির চেষ্টা করছিলেন যে বিরোধী জোট এতই দুর্বল যে তাদের এজেন্ট দেওয়ার মতো লোকও নেই। বাম জোট ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরাও তাঁদের এজেন্ট বের করে দেওয়ার অভিযোগ করেছেন।

সব ধরনের অনিয়মের সাক্ষ্য-প্রমাণ আড়াল করতে কমিশনের সর্বাত্মক চেষ্টা সত্ত্বেও কোনো কোনো এলাকার ভোটকেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া এজেন্টদের প্রতিবাদের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘুরছে। বিষয়টি যে বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা ছিল না, বরং সারা দেশের ভোটচিত্রের অভিন্ন বৈশিষ্ট্য, তার সাক্ষ্য একচেটিয়া ভোটের পরিসংখ্যান। দেশীয় সংবাদমাধ্যম, বিশেষ করে টেলিভিশন চ্যানেলগুলো তাদের বিশেষ আয়োজনে নিয়মিতভাবে সরকার–সমর্থক আলোচকদের নিয়ে সরকারি ভাষ্যকে ভিত্তি করে ভবিষ্যৎ নিয়ে নানা ধরনের জল্পনায় সময় কাটিয়েছে। এদের মধ্যে অবশ্য দু-একটা চ্যানেল কিছুটা ব্যতিক্রম ছিল। ভোটের আগের অনিয়ম নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রচার করার পর যমুনা টিভির সম্প্রচার কেবল অপারেটররা আগের রাতেই বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ আছে। ফলে অনলাইন ছাড়া তা দেখা যায়নি। তবে দেশীয় সংবাদমাধ্যমের চিত্র যা–ই হোক না কেন, আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলোর ছবিটা ছিল উল্টো। বিবিসি, সিএনএন, আল–জাজিরা, গার্ডিয়ান, ইন্ডনডিপেনডেন্ট, ডয়েচে ভেলে, ওয়াশিংটন পোস্ট ও দ্য ইকোনমিস্ট ভোটের অনিয়মের ছবিগুলোকেই প্রাধান্য দিয়েছে। বিবিসি ভোট দিতে না পারা ভোটারদের সহায়তা করায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিষ্ক্রিয়তা, ভোট শুরুর আগেই ব্যালট বাক্স ভর্তি, ভোটকেন্দ্রে ক্ষমতাসীন দলের একচেটিয়া পোস্টার-ফেস্টুন ও কর্মীদের নিয়ন্ত্রণের ফুটেজকেই ব্রিটিশ দর্শকদের সামনে মুখ্য করে তুলে ধরেছে। এমনকি, অর্থনৈতিক পত্রিকা ফিন্যান্সিয়াল টাইমস–এর খবরেও ভোট জালিয়াতি, ভোট দিতে না পারা, বিরোধীদের এজেন্ট বিতাড়ন এবং ভোটের অবিশ্বাস্য ব্যবধানের বিষয়গুলো স্থান পেয়েছে।

ক্ষমতাসীনেরা ছাড়া প্রায় সব রাজনৈতিক দলই এই নির্বাচনে অনিয়ম-কারচুপির অভিযোগ এনেছেন। বাম জোটের প্রধান শরিক সিপিবি সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম একে ‘ভুয়া ভোটের ভুয়া নির্বাচন’ অভিহিত করে তা প্রত্যাখ্যান করেছেন। বাম জোট বলেছে, প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচনী ব্যবস্থা ভেঙে দিয়ে গোটা নির্বাচনকে ব্যর্থ করে দেওয়া হয়েছে। সারা দেশে সর্বাধিক আসনে এককভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী দল ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনও এই নির্বাচনকে প্রহসন বলে অভিহিত করে তা প্রত্যাখ্যান করেছে।

বিদেশি সংবাদমাধ্যমে নিরপেক্ষ অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য বিরোধীদের দাবির বিষয়টিও বেশ গুরুত্ব পেয়েছে। তা ছাড়া অনিয়মের অভিযোগগুলো নির্বাচন কমিশন তদন্ত করে দেখছে বলেও এসব খবরে বলা হয়েছে। অভিযোগ তদন্তের বিষয়টিকে এসব সংবাদমাধ্যমে অনিয়মের প্রশ্নটিকে কমিশনের স্বীকৃতি হিসেবেই বিবেচনা করা হয়েছে। ফলে আন্তর্জাতিক পরিসরে এই একচেটিয়া বিজয়ের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন থাকবে। বিশেষত, ভোটের আগে বিরোধীদের ঢালাও গ্রেপ্তার, মামলা ও নিবর্তনের বিষয়গুলোতে মানবাধিকার সংগঠনগুলোর উদ্বেগ-সমালোচনা কারও নজর এড়ায়নি। ফলাফল ঘোষণার পর হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এক টুইটে ভোটের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে উদ্বেগের কথা প্রকাশ করা হয়েছে। তা ছাড়া, আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের নির্বাচন পর্যবেক্ষণের সুযোগ দেওয়ার ক্ষেত্রে সরকারের গড়িমসিকে তারা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হিসেবেই বিবেচনা করেছে।

প্রার্থী মনোনয়নে বিরোধী ঐক্যফ্রন্টকে যতটা প্রতিকূলতার মুখে পড়তে হয়েছে, তা কি এই বিপর্যয়ের কারণ হতে পারে? সে ক্ষেত্রেও দেখা যায় যে এই বাধা সবচেয়ে বেশি এসেছে সরকারের পক্ষ থেকে। উপজেলা বা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও পৌর মেয়রদের পদত্যাগপত্র গ্রহণের প্রশ্নে সরকারের ভূমিকার কারণে তাদের অনেক প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল হয়েছেন, অনেককে নানা গায়েবি মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদিকে, অভ্যন্তরীণ কোন্দল বা বিদ্রোহী প্রার্থীর সমস্যা ঐক্যফ্রন্টে যতটা না হয়েছে, তার চেয়ে ক্ষমতাসীন জোটে তা বরং অনেক বেশিই ছিল। আরও বিস্ময়ের বিষয় হচ্ছে, কথিত মনোনয়ন–বাণিজ্যের কারণে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়ার কথা যেই দলটির, সেই জাতীয় পার্টিও বিস্ময়কর ফল করেছে। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর এবং সাধারণ সম্পাদক পদে রদবদল নিয়ে কম কৌতুক হয়নি। দলটির প্রধান এইচ এম এরশাদ ও তাঁর স্ত্রী রওশন এরশাদ কোনো ধরনের নির্বাচনী প্রচারেও অংশ নিয়েছেন বলে জানা যায় না। এই পটভূমিতে তাঁদের দ্বিতীয় প্রধান দল হওয়াকে অলৌকিকই বলতে হবে।

জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির রাজনৈতিক গাঁটছড়ার বিষয়টি ভোটের ক্ষেত্রে কতটা প্রভাব ফেলেছে, তা নিশ্চিত করে বলা কঠিন। ক্ষমতাসীন জোটের মনোনয়নে স্বাধীনতাযুদ্ধে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর হয়ে যুদ্ধ করা বিকল্পধারার মহাসচিবের নির্বাচিত হওয়া সেই সংশয় জিইয়ে রাখছে।

প্রশ্ন হচ্ছে, এই ফলাফলের পরিণতিতে দেশের রাজনীতিতে কী পরিবর্তন আসবে? কার্যত ঐক্যফ্রন্টের সাতজন ছাড়া পুরো সংসদে মহাজোটের বাইরে কারও থাকার সম্ভাবনা নেই। এমন পরিস্থিতিতে জাতীয় পার্টি বিরোধী দলে বসলেও সেটা হবে পাতানো বিরোধী দল। এই দলের কোনো কোনো নেতা বলেছেন, তাঁরা মহাজোটের শরিক হয়ে নির্বাচন করছেন, মহাজোটের শরিকেই থাকতে চান।

গত সংসদে বিএনপি না থাকলেও রাজনীতিতে তারাই ছিল সরকারের প্রতিপক্ষ, এবারও তার ব্যতিক্রম ঘটবে বলে মনে হয় না।

লেখক: সাংবাদিক
 
. . .
Best for BD today is to let Hasina rule and let her sink this ship herself.AL has too much control over organs of Govt.
Every movement is bound to fail and backfire.
@MUSTAKSHAF , yes that's true . Now AL just has entered a purely one party rule ( practically; in theory it's still democracy) , so let's wait if without hostile opposition, and without street violence , where Hasina can take us.
If she really become successful ,then her rule will be prolonged!
By this time if she allow a new peaceful opposition ( not pet, as Jatiya party already sit as pure opposition , just seat numbers are only 22) and also help Jatiya party grow bigger in grassroot ( surely civilized democratic parties should do that instead of oppressing opposition) , then it will be proved that few years autocracy ( alongside the mass rigged election )was necessary to eliminate evil and elevate true democracy.
And as far I know, one very good thing in sheikh Hasina is she try to prove herself noble as she made Mr shahabuddin Ahmed as president ( 1996 ) who was not her party member.
And she appointed many ministers outside her own party ( they were not allied MP, because that time AL formed no official alliance with other parties.

But unfortunately this noble work didn't not prove to be useful because of endless propaganda of opposition and AL lost badly in 2001 election, and in 2004 she was almost died in grenade attack.
Well since that time she had no other option but to play a cult like political culture only to counter her enemy.
However now situation has changed, hostile opposition has gone, now let's see if she can fulfill her promises or not.
And in pakistan already Mr Imran Khan is PM, so I am expecting the past cordial relationship between Pakistan and Bangladesh will be back again, if both side can appreciate each others positive works ( I am sure they will do) .
I want Bangladesh Jatiya party will get bigger so that we can experience a good election in future ( 2024 election) , that will be a revival of true democracy in Bangladesh .
But for now I will support Hasina and will ask peoples to let her rule in peace.
 
Last edited:
.
Look it was a joke election


Bangladesh has ceased to be a democracy


The bitch is atleast good for the economy, why the games by her just declare her as ruler for life and stop wasting lives and money on elections
 
. .
Best for BD today is to let Hasina rule and let her sink this ship herself.AL has too much control over organs of Govt.
Every movement is bound to fail and backfire.

Nothing is sinking buddy. As a matter of fact its floating better than ever before.

There will be no movement cuz BNP doesn't have the support of local public. Public despise them for their corruption and for their friendship with war criminals.

If the election was truly rigid public would've come to the Street and protested against the elected govt. But that's not happening cuz the last election reflected the wish of the common public.

BD should kick those UN officials on their back and kick them out.
Don't worry they will get kicked out. We all know these UN officials r nothing but stooges of USA who r doing everything to please their master.

Al will ask them to fix the one party rule in USA's puppet SA instead of bothering us.
 
.
A very sad development if true. All the hard work of BD folks, surmounting extreme hardles, is being wasted for the sake of destroying the opponents who would have most probably lost the free and fair elections anyway. Now, BD’s energy will be lost defending this sham election...

Other than India I see no winner here...
 
.
Sure thing mr haghighat bina hekmat. Your 'azim ul shan' opinion transcends all continents. lol

Now kindly remove that turkish flag and put on the Indian or pakistan one (remember the one you represent in real life). :rolleyes1:

A very sad development if true. All the hard work of BD folks, surmounting extreme hardles, is being wasted for the sake of destroying the opponents who would have most probably lost the free and fair elections anyway. Now, BD’s energy will be lost defending this sham election...

Other than India I see no winner here...
 
.
UN I believe is doing this to uphold 'moral superiority'. If the job of running the Bangladesh Govt. was given to the UN they would not have the first clue how to run things. Their leadership, experience and values are completely disconnected with conditions on the ground in Bangladesh. They hire elite class from each country but those are mostly elite theorists.

Nowadays they only try to bully smaller countries like Bangladesh (doesn't work with India or China), and it used to work a lot better when local leadership was generally less clue-full about the realities of international geopolitics, say until the late eighties. We didn't know that these guys were lackeys of the exploitative countries and simply trying to uphold that status quo.

I think the watershed moment was when Ershad chacha kicked out foreign pharma companies from Bangladesh (who were using our people as drug testing guinea-pigs) and look at where our Pharma industry is today...

They can pass all the 'opinion' they want from NYC but nobody gives a flying rat's behind because we don't run on exploitative UN programs anymore. They need us more than we need them. Homegrown Bangladeshi organizations like Grameen and BRAC are the ideal examples of running NGO programs (poverty alleviation programs like Microfinance), not what the UN's 'theory du jour' dictates.
 
. .
Nothing is sinking buddy. As a matter of fact its floating better than ever before.

There will be no movement cuz BNP doesn't have the support of local public. Public despise them for their corruption and for their friendship with war criminals.

If the election was truly rigid public would've come to the Street and protested against the elected govt. But that's not happening cuz the last election reflected the wish of the common public.
There are no war criminals and that election was most rigged one in South Asia.
Though you are free to stick with what you want.
 
Last edited:
.
Sure thing mr haghighat bina hekmat. Your 'azim ul shan' opinion transcends all continents. lol

Now kindly remove that turkish flag and put on the Indian or pakistan one (remember the one you represent in real life). :rolleyes1:

He absolutely hates India (at level unknown to you), why would he be Indian lol.
 
.
There are no war criminals and that election was most rigges one in South Asia.
Though you are free to stick with what you want.
According to whom exactly? I m sorry, U saying there's no war criminal is equivalent to a nazi sympathiser saying nazis didn't do anything wrong against Jewish people. If that's the case then I believe its as irrelevant and pointless as it can get my friend.

To most of Bangladeshis there r war criminals who were involved in killing, raping, looting vandalising and all sorts of heinous crimes that one can possibly think of and our honourable prime minister has made sure that they get their well deserved punishment. What matters is what the peoples of Bangladesh believes. Yes they should've been punished a long ago but its better late than never.

Lastly, it wasn't a rigid election. It was a free and fair election where the opposition got regected by the ppl just like the way nawaz got rejected by Pakistani ppl. At least most of the neutral observers who were on the field believe that.
 
Last edited:
.

Pakistan Defence Latest Posts

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom