What's new

Record bumper supply of Hilsa fish in Bangladesh since 1998

Riyad

FULL MEMBER
Joined
Jul 30, 2015
Messages
1,525
Reaction score
-5
Country
Bangladesh
Location
Bangladesh
It also made news in Kolkata. There is only Hilsa fish in BD market now. Everywhere from fish market to roadside of every area only Hilsa and Hilsa. Local name is Ilish. The price has also come down to all time low.

First report is from Kolkata, Bangla. Second report is from Bangladesh.

বাংলাদেশের বড় ইলিশ যে দামে বিকোচ্ছে, তা ভাবতেও পারবে না কলকাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা

ঢাকা ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ২১:৫৪:৪০



image.jpg



ঢাকা শহরের মাছবাজার এখন ইলিশে ভরপুর। নদীতে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ছে, সে কারণেই বাজারে আমদানি বাড়ায় আগের তুলনায় দাম এখন অনেক কম। দাম কমায় ইলিশের ক্রেতাও বেড়েছে আগের তুলনায় অনেক বেশি। সারা বছর আগুনদামের ইলিশ এখন মধ্যবিত্তের নাগালে। তাঁরা কিনছেনও মহা আনন্দে।


রাজধানী ঢাকার বেশ কয়েকটি মাছের বাজার ঘুরে দেখা গিয়েছে, প্রতি জোড়া ইলিশ বিক্রি হচ্ছে এক হাজার থেকে চোদ্দশো (বড়), ৬০০ থেকে ৮০০ (মাঝারি) এবং ছোট সাইজের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায়।


ঢাকার সবচেয়ে বড় মাছের বাজার কারওয়ান বাজারের কয়েক জন ইলিশ বিক্রেতা জানালেন, বছরের এই সময়টাতে প্রচুর ইলিশ পাওয়া যায়, কারণ এখন ইলিশের ভরা মরসুম। বর্ষার কারণে জালে ইলিশ ধরা পড়ছে। এ কারণেই বাজারে ইলিশের আমদানি বেড়েছে। দামও আগের চেয়ে কমেছে। গত কয়েক বছর প্রজনন মরসুমে কড়াকড়ি ভাবে ইলিশ ধরা বন্ধ রাখা, জাটকা (ছোট ইলিশ) ধরার ক্ষেত্রে কঠোর আইনের ফলে ইলিশের সংখ্যা বেড়েছে— এমনটাই সবার ধারণা।



তবে ক্রেতার মুখে ভিন্ন কথা। কারওয়ান বাজার ইলিশ মাছ কিনতে আসা কয়েক জন ক্রেতা জানালেন, মাঝারি আকারের দু’টি ইলিশ ১ হাজার টাকা দিয়ে কিনেছেন তাঁরা। তাঁদের কথায়, ‘‘ইলিশ বাড়ছে, কিন্তু দাম তো সেই অনুপাতে কমেনি। ছোট দু’টি ইলিশের দাম পড়ছে হাজার টাকা! অথচ ভরা মরসুমে এই আকারের দু’টি ইলিশের দাম ৫০০ টাকা হওয়ার কথা!’’

http://www.anandabazar.com/banglade...ngladeshi-market-price-reduced-dgtl-1.474775#

'ইলিশ মাছ কোনদিন এমন সস্তা ছিলনা'

আকবর হোসেন বিবিসি বাংলা, ঢাকা
  • ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৬
ঢাকার বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় ইলিশের সরবরাহ প্রচুর।

ঢাকার বাজার থেকে কোন মধ্যবিত্ত পরিবারের দুই দিনে ১২টি ইলিশ মাছ কেনার ঘটনা ইদানীংকালে খুবই বিরল।

কিন্তু গত এক সপ্তাহ ধরে ঢাকার বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় যেভাবে ইলিশ মাছ বিক্রি হচ্ছে সেটি অনেকের জন্যই বেশ অভাবনীয়। অনেকে একসাথে কয়েক হালি ইলিশ মাছ কিনছেন।

এভাবে ইলিশ মাছ কেনার কারণ কম দাম। ঢাকার গ্রিন রোডের বাসিন্দা মুন্নি আক্তার সকালে বাজার করতে এসে চারটি ইলিশ মাছ কিনেছেন। গতকালও তিনি কিনেছিলেন আটটি ইলিশ মাছ।

বাংলাদেশের মানুষের খাবারের তালিকায় ইলিশ মাছ সম্প্রতি দুর্লভ হয়ে উঠেছিল। অনেকটা দুষ্প্রাপ্য হওয়ায় চড়া দাম হয়েছিল ইলিশের। সে কারণে দুষ্প্রাপ্য এই মাছ মধ্যবিত্তের নাগালের অনেকটা বাইরে চলে গিয়েছিল।

তবে ঢাকার বাজারে ইলিশের প্রচুর সরবরাহ এবং তুলনামূলক কম দাম অনেকেই হতবাক করছে। খাবারের পাত থেকে অনেকটা হারিয়ে যাওয়া ইলিশ আবার ফিরে এসেছে।

_91330872_20160921_114915.jpg


ইলিশ মাছ কিনতে ভিড় করছেন অনেকেই।
ঢাকার বাসিন্দা আমির হোসেন জানালেন, ইলিশের এ দাম তার কাছে কল্পনার মতোই মনে হচ্ছে।

মি: হোসেন বলেন, " একটা ইলিশ মাছের দাম ছিল ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকা। এখন তো এক হালি কিনতেছি ২৫০০ থেকে ৩০০০ টাকায়। ইলিশ মাছ কোনদিন এমন সস্তা ছিলনা। এবারই সবচেয়ে বেশি সস্তা।"

বাজারে রুই ,কাতল, পাঙ্গাশ - নানা ধরনের মাছ থাকলেও সেদিকে ক্রেতাদের নজর যাচ্ছে খুবই কম। বেশিরভাগ ক্রেতার দৃষ্টি ইলিশ মাছের দিকে।

মাছ বিক্রেতা রুহুল আমিন বলছিলেন, ইলিশের দাম এতটা নেমে আসবে সেটি তিনি ভাবতেও পারেননি।

মি: আমিনের বর্ণনায়, " এটা তো স্বপ্ন। ভাবতেই পারি নাই। স্বপ্নে দেখতাছে আর বাস্তবে খাইতাছে। এ রকম আর কি! "

বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইন্সটিটিউটের ইলিশ মাছ বিষয়ে গবেষক ড: আনিসুর রহমান জানালেন, প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ায় বাজারে এর দামও কমে এসেছে।

মা ইলিশ এবং জাটকা রক্ষার জন্য বছরের নির্দিষ্ট কিছু সময়ে মাছ ধরার উপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় ইলিশের উৎপাদন ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে বলে জানালেন ড: রহমান।

তিনি বলেন, "একটি ইলিশ একবারে গড়ে দশ থেকে বারো লক্ষ ডিম ছাড়ে। ভেবে দেখুন এটা কত বড় একটা বিষয়।"

ড: রহমান জানান মা ইলিশ যাতে ডিম ছাড়তে পারে সেজন্য প্রতিবছর অক্টোবর-নভেম্বর মাসে প্রায় তিন সপ্তাহ দেশের সাত হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকায় মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকে।

এ জায়গাগুলো হচ্ছে, ভোলার তজুমুদ্দিন, চট্টগ্রামের গন্ডামারা, কক্সবাজারের কুতুবদিয়া এবং পটুয়াখালীর কিছু এলাকা।

তিনি জানালেন, ডিম ছাড়ার পর সে ইলিশ যাতে বড় হতে পারে সেজন্য প্রতিবছর মার্চ-এপ্রিল মাসে দেশের পাঁচটি এলাকায় জাটকা বা ছোট ইলিশ মাছ ধরা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

যে জায়গাগুলোতে জাটকা ধরা নিষিদ্ধ সেগুলো হচ্ছে - লক্ষ্মীপুর, ভোলা, নোয়াখালী, চাঁদপুর এবং পটুয়াখালীর বিস্তীর্ণ এলাকা।

এ ধারা অব্যাহত থাকলে ইলিশের উৎপাদন আরো বাড়বে বলে মনে করেন ড: রহমান।

তিনি জানিয়েছেন, যে সময়টিতে মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকে সে সময়টিতে জেলেরা যাতে বিকল্প কর্মসংস্থান করতে পারে সেজন্য সরকার প্রকল্প চালু করেছে।

http://www.bbc.com/bengali/news-37431709
 
.
Price of hilsa falls due to abundant supply
Published on: 12:15 pm - Wednesday | September 21, 2016
Economics / Exclusive |
Currentnews.com.bd
Because of big hauls, hilsa supply in the city markets is abundant resulting in its price fall. Presently fishermen are catching a good number of the silver fish in the Bay of Bengal and in different rivers across the country.The one-kg size hilsa is being sold now at Tk 500-600, while price of 700-800 gram size hilsa is Tk 300-400 on an average all over the country.

According to the Trading Corporation of Bangladesh (TCB), hilsa prices in the capital’s markets on Tuesday ranged from Tk 500-800 per kg marking a downward trend, while the rate was Tk 800-1000 per kg two weeks earlier. As the price of hilsa has come down, the city dwellers are crowding at the markets to buy the tasty fish. The customers are buying 4-5 pieces at a time.Munira Akhter, a resident of Khilgaon area who came to Malibag Bazar, said, “I have come to buy ruhi fish, but I have bought four pieces of hilsa at TK 2,200 as its price has come down.” Another customer also a resident of Mirpur said, “I have bought eight pieces of hilsa at Tk4,000 from Karwan Bazar.” Mean-while, a huge supply of hilsa has flooded different markets in different cities like Chandpur, Luxmipur, Barisal, Bhola, Patuakhali, Cox’s Bazar, Narayanganj, Munshiganj, Noakhali, Feni and Chittagong with its price coming down.

A large supply of fresh hilsa from Bhola, Mehediganj, Hijla and Kalapara areas catching from the rivers Meghna, Arial Khan, Tentulia, Bishkhali, Kalabadar to the Barisal Port Road wholesale hilsa market has also added to this fall in price. Nirob Hossain Tutul, General Secretary of Barisal City Fish Whole-saler Association, said, “Some 2,000-2,500 maunds of hilsa arrive now at Barisal markets every day. We are happy as a huge number of hilsa is being caught.
We hope the situation will continue throughout the month if there is no natural calamity.”

This is the peak season of catching hilsa, thus prices have become cheaper from a month ago,” added Nirob.The Meghna River sees a large number of boats carrying fish, much to the happiness of the fishermen who had been passing hard times a month ago. Hilsa is the national fish of Bangladesh. There was a time, even two or three decades ago, the hilsa was so plentiful in the country’s markets that it was one of the cheapest fish and even poorer section of people could buy a large size hilsa.

But since early 1980s the availability of the national fish continued to decline in inland rivers which experts said was caused by Farakka Barrage, morphological changes, pollution and human intervention. Thus hilsa had become one of the most costly fish even when it was sold in its peak season. Bangladesh produced only two lakh tonnes of hilsa in 2009 and 2010.Observing this fall in the output, the government slapped ban in July 2012 on the dazzling fish with a view to ensuring its supply to local markets and rein in its prices.

According to Directorate of Fisheries, Bangladesh caught around four lakh tonnes of hilsa in 2015, up from 3.85 lakh tonnes in 2014. The output is estimated at around 5-6 tonnes this year.According to Ministry of Fisheries and Livestock, hilsa makes up 1% of the country’s total gross domestic product and 11% of the country’s total fish production.A total of five lakh fishermen are directly involved with hilsa catching in the country. The livelihood of another 20 lakh people is indirectly involved with this fish business.

http://www.currentnews.com.bd/news/93158

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ, ভাঙছে দেড় যুগের রেকর্ড
রমেন দাশগুপ্ত, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২০১৬-০৯-২১ ৮:৪২:৪২ পিএম
AddThis Sharing Buttons
Share to FacebookShare to TwitterShare to Google+Share to PinterestShare to LinkedIn

bg_220160921204242.jpg

ছবি: সোহেল সরওয়ার, সিনিয়র ফটো করেসপন্ডেন্ট, বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
চট্টগ্রাম: গত কয়েক বছরের মন্দাভাব কাটিয়ে চট্টগ্রামের সাগর উপকূলে এবার জেলেদের জালে ধরা পড়ছে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ। এত ইলিশ এবার ধরা পড়ছে যে মৌসুম শেষে এর পরিমাণ গত বছরের চেয়ে অন্ত:ত চারগুণ বেশি হবে বলে মনে করছে মৎস্য বিভাগ। এছাড়া এবার যে দামে ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে গত পাঁচ বছরে সেই দামে চট্টগ্রামে এই মাছ বিক্রি হয়নি বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মেরিন সাইয়েন্স এন্ড ফিশারিজ ইনস্টিটিউটের প্রফেসর ড.সাইদুর রহমান বাংলানিউজকে জানিয়েছেন, সর্বশেষ ১৯৯৮ সালে প্রচুর পরিমাণে ইলিশ বাংলাদেশে ধরা পড়েছিল। এরপর গত দেড় যুগে আর এত বিপুল পরিমাণ ইলিশ ধরা পড়ার নজির নেই।

জেলা মৎস্য অফিসের দেয়া তথ্য ‍অনুযায়ী, মৌসুমের আরও চার মাস বাকি থাকতেই এই বছর ইলিশ আহরণের পরিমাণ গত বছরের রেকর্ড ভেঙ্গে দিয়েছে। সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত চট্টগ্রামে ইলিশ ধরা পড়েছে ৩১০০ মেট্রিকটন। এই ধারা অব্যাহত থাকলে মৌসুমের বাকি সময়ের মধ্যে আরও কমপক্ষে ৫ হাজার মেট্রিকটন ইলিশ ধরা পড়বে বলে মনে করছেন কর্মকর্তারা।

চট্টগ্রামের জেলা মৎস্য কর্মকর্তা প্রভাতী দেব বাংলানিউজকে বলেন, চট্টগ্রামের উপকূলীয় এলাকায় ২০১৩ সালে আমরা মোটামুটি ইলিশ পেয়েছিলাম। এর আগে-পরে গত ছয়-সাত বছর ধরে মন্দাভাব ছিল। তবে এবার শুধু চট্টগ্রামে যে পরিমাণে ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে তা অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙ্গে দিচ্ছে।

সূত্রমতে, ২০১৩ সালে চট্টগ্রামে ইলিশ সংগ্রহ হয়েছিল ৬ হাজার ২০৭ মেট্রিকটন। ২০১৪ সালে ১ হাজার ৯৫২ মেট্রিকটন এবং ২০১৫ সালে ইলিশ সংগ্রহ হয়েছিল ২ হাজার ৩৩০ মেট্রিকটন।

প্রভাতী দেব বাংলানিউজকে বলেন, ২০১২ সাল থেকে এর আগে অন্ত:ত পাঁচ বছর ইলিশ সংগ্রহ হয়েছিল একেবারে নগন্য যা পরিমাণে এক হাজার মেট্রিকটনের বেশি হবে না।
bg20160921212215.jpg


মৎস্য অফিসের কর্মকর্তারা জানান, মা মাছ রক্ষায় ১২ অক্টোবর থেকে ২২ দিনের জন্য সাগরে ইলিশ ধরা বন্ধ থাকবে। এর আগ পর্যন্ত চট্টগ্রাম উপকূলে কমপক্ষে আরও এক হাজার মেট্রিকটন ইলিশ সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে মৎস্য অফিস।

এরপর নভেম্বর, ডিসেম্বর এবং জানুয়ারি পর্যন্ত তিনমাসে আরও কমপক্ষে চার হাজার মেট্রিকটন ইলিশ সংগ্রহ হবে বলে মনে করছেন কর্মকর্তারা।

প্রভাতী দেব বাংলানিউজকে বলেন, জানুয়ারি পর্যন্ত ইলিশ পাওয়া যাবে। ফেব্রুয়ারি থেকে ইলিশ কমতে থাকবে। সব মিলিয়ে চলতি মৌসুমে চট্টগ্রামে ৮ হাজার মেট্রিকটন পর্যন্ত ইলিশ সংগ্রহ হবে বলে আশা করছি।

চট্টগ্রামের আনোয়ারা, বাঁশখালী, সন্দ্বীপ, সীতাকুণ্ড ও মিরসরাই উপকূলে জেলেদের জালে ধরা পড়ে ইলিশ। এর মধ্যে আনোয়ারা-বাঁশখালী এবং সন্দ্বীপে সর্বোচ্চ পরিমাণে ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রভাতী দেব।

এছাড়া নগরীর কাট্টলী, হালিশহর, আনন্দবাজার, পতেঙ্গা, খেজুরতল উপকূলেও প্রচুর ইলিশ মিলছে বলে তিনি জানান।

বিপুল পরিমাণ ইলিশ সংগ্রহ হওয়ায় দামেও স্বস্ত্বি মিলেছে। নগরীর বাজারগুলোতে ইলিশের দাম এখন মধ্যবিত্তের হাতের নাগালে।

মঙ্গলবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাতে নগরীর আইস ফ্যাক্টরি রোড এবং সিরাজউদ্দৌলা রোডে বাজার ঘুরে দেখা গেছে, চট্টগ্রাম উপকূলীয় এলাকায় ধরা পড়া এক কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৯০০ থেকে ১০০০ টাকায়। আর ৫০০ থেকে ৭০০ গ্রামের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে সর্বোচ্চ ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকায়। এর চেয়ে কম ওজনের ইলিশ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায়।

ঈদুল আজহার আগে একই বাজারে এক কেজি ওজনের ইলিশ প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ১২০০ থেকে ১৪০০ টাকায়। তবে এক কেজি ওজনের ইলিশ এসব বাজারে এতদিন ছিলনা বললেই চলে। কিন্তু এখন এক কেজি ওজনের ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে।

এক কেজির চেয়ে কম ওজনের ইলিশ একই বাজারে ঈদুল আজহার আগে বিক্রি হয়েছে ৮৫০ থেকে ১০০০ টাকায়।

নগরীর অভিজাত বাজার কাজির দেউড়িতে সাধারণত চাঁদপুর এবং নোয়াখালী-লক্ষ্মীপুর থেকে আসা পদ্মা-মেঘনার ইলিশ বিক্রি হয়।

বুধবার সকালে কাজির দেউড়ি বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, ৮০০ থেকে ৯০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকায়। ‌ঈদুল আযহার আগে একই ইলিশ বিক্রি হয়েছিল কেজিপ্রতি ১২০০ টাকায়।

কাজির দেউড়ি বাজারে এক কেজি কিংবা এক কেজি দুইশ-আড়াইশ গ্রাম ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১২০০ টাকায় যা ঈদুল আযহার আগে বিক্রি হয়েছিল ১৮০০ থেকে ২০০০ টাকায়।

কাজির দেউড়ি বাজারের বিক্রেতা রুস্তম সওদাগর বাংলানিউজকে বলেন, এবার যে পরিমাণ মাছ আসছে তাতে মনে হচ্ছে দাম আরও কমবে। গত পাঁচ বছরে কাজির দেউড়িতে আমরা কখনও ৭০০ টাকায় ইলিশ মাছ বিক্রি করিনি। এবার মাছ বেশি, তাই দামেও সস্তা।
hilsha-bg520160921215810.jpg


হঠাৎ ইলিশের এত প্রাচুর্য কেন, জানতে চাইলে জেলা মৎস্য কর্মকর্তা প্রভাতী দেব বাংলানিউজকে বলেন, একটা বিষয় হচ্ছে যে আমরা জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে জাটকা নিধন প্রায় বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছি। যেসব বাণিজ্যিক ট্রলার আছে সেগুলোকে বাধ্যতামূলকভাবে ৬৫ দিন সাগরে যেতে দেয়া হচ্ছে না। এছাড়া জেলা প্রশাসন, কোস্টগার্ড ও মৎস্য বিভাগের মা মাছ নিধন প্রতিরোধে কঠোর নজরদারি তো আছেই।

কোস্টগার্ড পূর্ব জোনের কমান্ডার ক্যাপ্টেন শহীদুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, মা ইলিশ ও ‍জাটকা নিধন বন্ধ করাকে আমরা চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছি। প্রজনন মৌসুমে প্রত্যেক পয়েন্টে আমাদের আলাদা আলাদা টিম থাকে। জেলা প্রশাসনের ম্যাজিস্ট্রেট এবং মৎস্য বিভাগের কর্মকর্তাদের নিয়ে সবসময় জোরালো অভিযান পরিচালনা করি। হাজার হাজার কোটি টাকার অবৈধ জাল আটক করে পুড়ে ফেলি। এর ফলে জেলেরা ডিমওয়ালা ইলিশ এবং জাটকা ধরায় নিরুৎসাহিত হচ্ছেন। এর ফলে এবার ইলিশের এত প্রাচুর্য।

তবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মেরিন সাইয়েন্স এন্ড ফিশারিজ ইনস্টিটিউটের প্রফেসর ড.সাইদুর রহমানের মতামত ভিন্ন। তিনি জানিয়েছেন ইলিশের প্রাচুর্যতার সঠিক কারণ নির্ণয় করতে এর গতিবিধি অনুসরণ করা প্রয়োজন। এর জন্য সাগরে ও নদীতে প্রতি গ্যাপে মনিটরিং সিস্টেম থাকা প্রয়োজন যা বাংলাদেশে নেই।

ড. সাইদুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, প্রাথমিক গবেষণার দেখা গেছে প্রশান্ত মহাসাগরে যখন আবহাওয়াগত পরিবর্তন ঘটে তখন বঙ্গোসাগরে এবং এর সঙ্গে যুক্ত নদনদীতে ইলিশের প্রাচুর্যতা দেখা দেয়। ধারণা করা হয়, বৃষ্টিপাত এবং পানিপ্রবাহের পরিবর্তনের কারণে ইলিশ বঙ্গোপসাগরমুখ এবং এর সঙ্গে যুক্ত নদনদীমুখী হয়।

‘১৯৯৮ সালেও প্রশান্ত মহাসাগরে অ্যালমিনোর কারণে বাংলাদেশে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়েছিল। এরপর এই বছরই একইভাবে ইলিশের প্রাচুর্যতা দেখা যাচ্ছে। এর মানে আবার এটা নয় যে, আগামী বছরও চলতি বছরের মতো ইলিশের এত প্রাচুর্যতা থাকবে। আবার থাকতেও পারে। তবে ইলিশের গতিবিধি নিয়ে ব্যাপক গবেষণা হওয়া দরকার। ’

বাংলাদেশ সময়: ২০০০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২১, ২০১৬

http://www.banglanews24.com/daily-c...ঝাঁকে-ইলিশ-মৎস্য-বিভাগ-ও-বিশেষজ্ঞদের-ভিন্ন-মত
 
. . .
Hate hilsa too many bones . And yes I have eaten bengali preparation of it in a bengali home . I feel bengalis/bangladeshis don't have good taste in fish . Hilsa ? rui ? katla ? Ok I concede Bhetki is a fine fish rest all are crap .
Try kerelan preparation of fish sometime . Those guys know what they are doing . Ever had karimeen pollichathu ?

Fish.jpg


THIS IS MY PERSONAL OPINION
 
.
Big size Hilsa is Rs.700-800/KG here at Kolkata. What is so big deal?
 
. .
Hate hilsa too many bones . And yes I have eaten bengali preparation of it in a bengali home . I feel bengalis/bangladeshis don't have good taste in fish . Hilsa ? rui ? katla ? Ok I concede Bhetki is a fine fish rest all are crap .
Try kerelan preparation of fish sometime . Those guys know what they are doing . Ever had karimeen pollichathu ?

Fish.jpg


THIS IS MY PERSONAL OPINION
ever tried koi and faisha fishes ? :D
 
.
Its not bumper supply, but its capturing more then required and causing harm to ecology.
Its not that you sowed the seeds and there is a bumper crop to harvest.

Bangladesh Govt should keep a check on this, otherwise future generation will have difficult time even in getting the fish.
 
. . . . .

Latest posts

Pakistan Defence Latest Posts

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom