What's new

People jumping from building to escape from deadly fire in Dhaka's Banani

Riyad

FULL MEMBER
Joined
Jul 30, 2015
Messages
1,525
Reaction score
-5
Country
Bangladesh
Location
Bangladesh


01:20 PM, March 28, 2019 / LAST MODIFIED: 09:05 PM, March 28, 2019
Banani building fire death toll rises to 19

Fire breaks out at Banani FR Tower in Dhaka on Thursday, March 28, 2019. Photo: Palash Khan
">
building_3.jpg

Fire breaks out at Banani FR Tower in Dhaka on Thursday, March 28, 2019. Photo: Palash Khan
Star Online Report


At least 19 people, including a Sri Lankan citizen, were killed and 70 others injured in a fire that broke out at FR Tower in Dhaka’s Banani area this afternoon.

The death toll rose to 19 till filling the report around 8:00pm, our staff correspondent reports following update of the media cell set up by the Fire Service and Civil Defence on the spot.

Read More
The death toll may rise further, according to the fire service officials, who were conducting rescue operation.

The fire broke out on the eighth floor of the 22-storey building on Banani Road 17 around 1:00pm and engulfed other floors immediately. The cause of the fire could not be known immediately.

Read More
The fire was brought under control around 4:45pm, said Farid Uddin, a duty officer of the Fire Service and Civil Defence headquarters.

The death toll rose to 19 till filling the report around 8:00pm, our staff correspondent reports quoting the media centre set up at the spot. Photo: Star/ Muntakim Saad
">
19_die_0.jpg

The death toll rose to 19 till filling the report around 8:00pm, our staff correspondent reports quoting the media centre set up at the spot. Photo: Star/ Muntakim Saad
A total of 21 firefighting units were trying to douse the blaze and rescue the people trapped inside the building. Later, Army, Navy and Air forces; police and Rapid Action Battalion (Rab) joined the operation.

Helicopters were seen spraying water on the building and firefighters were bringing people out the window panes in groups, using ladders, our correspondent reports from the spot.

Six of the deceased were identified as Parvex Sazzad, 47, Amen Yasmin, 30, Masud 36, Niras Chandra, 30, Abdullah Al Faroque, 32, Maksudur, 36, and Manir 50, reports our staff reporter quoting police.



Of them, Niras Chandra was a Sri Lankan national. He reportedly fell to his death while escaping the fire. Niras was brought dead to Kurmitola General Hospital, said the hospital’s Director Brig Gen Qazi Rashid-Un-Nabi.

He sustained serious injuries as he jumped off the building to escape the fire and died before he was brought to the hospital, he also said.

Read More
Besides, Faruk, who suffered 90 per cent burns in the fire, died at Dhaka Medical College Hospital (DMCH) around 4:20pm, Dr Samanta Lal Sen, chief coordinator of National Institute of Burn and Plastic Surgery of the DMCH, told The Daily Star.

Photo: Shaheen Mollah
">
rescued-person-fire.jpg

Photo: Shaheen Mollah
Abu Bakar Siddiq, officer-in-charge of Gulshan Police Station, told The Daily Star that bodies of three of the victims were brought to the United Hospital this afternoon.

Around 41 injured were admitted to Kurmitola General Hospital, said the hospital’s Director Brig Gen Qazi Rashid-Un-Nabi.

“Their conditions are not serious. Most of them are suffering from breathing complications as they inhaled the smoke,” Brig Gen Qazi Rashid-Un-Nabi.



When the fire sparked inside the building, at least six people were seen falling off while trying to escape the blaze. Many others were trying to climb down on the ledges.

Four floors of the building from eight to 11th floor of the 22-storey building badly affected by the fire, our correspondent reports visiting the spot.

A five-member probe committee has been formed to investigate the fire incident, Dilip Kumar Ghosh, deputy director of the Fire Service and Civil Defence, told journalist at the media centre.

Photo: Prabir Das
">
fire-fighters.jpg

Photo: Prabir Das
RELATIVES LOOK FOR ‘MISSING’ ONES

Relatives were crowding Banani in search of their near and dear ones.

They were seen crying in despair and gathering in groups as they could not reach the phones of their family members.

One such aggrieved mother told The Daily Star that her daughter Aparajita Barua works in an office on the 12th floor of the building.

“During our last contact, she told us there were huge fumes in the building and that she was finding it difficult to breathe. Now, we can’t reach her on the phone,” she said.

Shahjahan rushes to the scene for his son, Ariful Islam Tusher, who has been trapped on 10th floor of FR Tower building at Banani in Dhaka. Fire breaks out at the high-rise building around 1:00pm on Thursday, March 28, 2019. Photo: Shaheen Mollah
">
shahjahan-father.jpg

Shahjahan rushes to the scene for his son, Ariful Islam Tusher, who has been trapped on 10th floor of FR Tower building at Banani in Dhaka. Fire breaks out at the high-rise building around 1:00pm on Thursday, March 28, 2019. Photo: Shaheen Mollah
RECURRENCE OF DEADLY BLAZES IN DHAKA

The Banani fire incident, that has claimed 19 lives, comes barely a month after a devastating fire ripped through Old Dhaka’s Chawkbazar area on February 20, leaving 71 people dead.

The Chawkbazar fire, which sparked from a chemical warehouse, is the second deadliest chemical-fuelled fire in the country after the 2010 Nimtoli incident.

Fire incidents at the city’s burgeoning skyscrapers are nothing new. Cramped buildings, narrow alleyways, lack of fire security kits, inadequate fire exits in the skyscrapers are often considered a recipe of disasters.

https://www.thedailystar.net/city/fire-in-dhaka-it-broke-out-at-banani-fr-tower-1721548
 
Last edited:
. .
RIP to the dead. This looks terrible. Wonder if best option would be to go up the floors to the roof and then make your way onto the neighbouring buildings.
 
.
What is wrong with Buildings in BD ? they seem to be collapsing and catching fire at regular intervals . Too many lives lost . RIP
 
.
All composite metal panels that have combustible cores in glass cladding need to be banned, it causes fire to spread fast, lots of deadly toxic smoke which kills more than the actual fire.

And fire exit and staircases outside are needed. And the above buildings are adjacent to each others, high rise need to be open on all four sides. Staircases as shown below is ideal. HBL Karachi.

maxresdefault.jpg
 
. . . .
RIP to all the victims.

Density of buildings in Dhaka is just ridiculous, combined with a chaotic mixture of residential and commercial users and a blasé attitude to regulations is a recipe for disaster.

Sadly so many of the old upmarket districts of Dhaka, were overdeveloped in previous years, it will be a herculean task to reform them. Most buildings need demolishing.

Every 4 storey plus building must have emergency exits. Even the ropes and shutters on the side that people used as ladders would be a useful to have everywhere.
 
. .
The white sheets in the ceiling are responsible for quick spread of fire I think.

If not water, at least should have fire extinguisher in every room in every floor.
 
. .
উঁচু টাওয়ার নাকি ডেথ ট্র্যাপ , দায় কার ?
=======================

প্যারিস -নিউইয়র্ক বনে যাওয়া একটি শহরের কিছু সংখ্যক বনি আদম গতকাল এক নিষ্ঠুর বাস্তবতার মুখোমুখি হয়েছেন । তাদের সম্মুখে দুটি চয়েজ ছিল - হয় আগুনে পুড়ো , নয় টাওয়ার থেকে লাফ দাও !

এই হতভাগা বনি আদমগণ একটি তথাকথিত আধুনিক রাষ্ট্রের নাগরিক ছিলেন । জীবিত থাকতে নিজেদের শৌর্য বীর্যের অনেক গল্প শুনে গেছেন ! কিছুদিনের মধ্যে ইউরোপ আমেরিকা থেকে লোকজন এসে এদেশে থাকা শুরু করবে বলে জেনে গেছেন ।
আরো শুনেছেন জিডিপি বৃদ্ধির গল্প , মহাকাশে স্যাটেলাইট পাঠানোর গল্প, বিশ্ববাসী কীভাবে অবাক বিস্ময়ে এদেশের উন্নয়ন দেখে টাস্কি খায় সেই সব গল্প । গোলামের পুত গোলাম বিশ্বব্যাংককে তাড়িয়ে নিজের পয়সায় পদ্মা সেতু তৈরি করার গল্প ।
তাতে ছত্রিশ ইন্চির বুক ফুলে বিয়াল্লিশ ইন্চি হয়েছে । কিন্তু কঠিন সময়ে বিল্ডিং থেকে নামার জন্যে একটি সামান্য মেকানিকেল মই কিংবা লাফ দিয়ে পড়ার মত একটি নিরাপদ সেইফটি নেট বা এয়ার ব্যাগ পেলেন না ( ছবিতে দেখুন )।

যে রাষ্ট্রটিকে নিয়ে গর্ব করে গেছেন সেই রাষ্ট্রের কর্তব্য ছিল বিল্ডিং কোড মেনে অট্রালিকা তৈরিতে মালিক পক্ষকে বাধ্য করা । কারণ এই বনি আদমদের পকেটের টাকা দিয়েই তাদেরকে প্রকৌশলী বানিয়ে এগুলি দেখভালের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল ।

এরকম প্রতিটি টাওয়ারে এ নিজস্ব ফায়ার ফাইটিং টিম , প্রতিটা ফ্লোরে পর্যাপ্ত সংখ্যক ফায়ার এক্সটিংগুইশার রাখা এবং এগুলির যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ করা উচিত ছিল । সেগুলো ঠিকভাবে মেইনটেইন করা হচ্ছে কি না - সেগুলো দেখভালের দায়িত্ব রাষ্ট্রের ছিল ।
এসব উঁচু বিল্ডিং এ আগুন লেগে গেলে মানুষজন কীভাবে বেরিয়ে আসবে সেসব চিন্তা ভাবনা করার দায়িত্ব ছিল রাষ্ট্রের এসব প্রকৌশলী এবং দায়িত্ব প্রাপ্ত প্রশাসকদের । এক্ষেত্রে বিল্ডিং ঘেষে স্টীলের তৈরি সিঁড়ি ব্যবহার করা হয় । সংযুক্ত ছবিটি দেখলেই বোঝবেন এটি থাকলে উদ্ধার প্রক্রিয়া কতটুকু সহজ হতো ।

প্রথম পর্যায়ের এই ব্যবস্থা কোনো কারণে ব্যর্থ হলে রাষ্ট্রীয় উপায় উপকরণ নিয়ে দ্রুত সময়ে আগুন নিভানো এবং আটকে পড়া মানুষগুলোকে উদ্ধার করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব ছিল । স্পষ্ট হয়েছে যে রাষ্ট্রের এই অর্গানগুলো ঠিকমতন কাজ করছে না । অন্য কথায় এটি একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র হয়ে পড়েছে ।

এতগুলি ম্যানেজমেন্ট ধাপ একে একে ব্যর্থ হয়েছে । আর আমরা চেয়ে চেয়ে দেখেছি এবং মিডিয়ার বিশেষ কল্যাণে এটাও জেনেছি যে উদ্ধার অভিযান সার্বক্ষণিক মনিটরিং করেছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী !
ইদানিং সবকিছুতেই সরকার প্রধানের এই কিছিমের মনিটরিং এর গল্প শোনা যাচ্ছে ! অথচ যে জিনিসগুলি মনিটরিং করার কথা তা হচ্ছে না ।

অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থা যথাযথ মজুদ না থাকলে উঁচু টাওয়ারগুলি একেকটি ডেথ -ট্র্যাপ ছাড়া অন্য কিছু নয় । কাজেই এটা শুধু দুর্ঘটনা নয় - এগুলি স্রেফ খুন । গণপূর্তমন্ত্রীও একথা বলেছেন । কিন্তু মালুম করতে পারেন নাই যে তিনি নিজেও এই খুনীদের অন্যতম একজন ।

ইনারা কেউ এই দেশটিকে সিঙ্গাপুর আবার কেউবা সুইজারল্যান্ড বানিয়ে ফেলেছেন । মরার আগে আকাশ থেকে সেই প্যারিস এবং নিউইয়র্কের রূপ ভালোভাবেই দেখে গেছেন এই বনি আদমেরা ।

এই জাতির সমস্ত দুর্ভোগের পেছনে এখন একটি কারণই কাজ করছে । সেটি হলো কর্তা ব্যক্তিদের জবাবদিহিতার অনুভূতি মারাত্মকভাবে লোপ পেয়ে গেছে । এই জবাবদিহিতা আগে যতটুকু ছিল এখন সেটুকুও ধ্বংস হয়ে গেছে ।
এই দেশে অনেক টাকা খরচ করা হয় যেগুলি জনগণের জীবন মানের সাথে সম্পর্কযুক্ত নয় । অনেক চেতনার ভূতের জন্যে পাবলিকের কাড়িকাড়ি টাকা খরচ করা হচ্ছে ।
অথচ
কয়েকটি লম্বা মেকানিকেল মই , সেইফটি নেট , এয়ার ব্যাগ কেনার টাকা হয় না ।

যারা এগুলি বলবে তাদের মুখ নানা কিছিমে বন্ধ করে দেয়া হবে । এই কর্তাব্যক্তিরা জনগণের জীবন বাঁচাতে ব্যবহৃত সরন্জামগুলি না চিনলেও মানুষের মুখকে স্তব্ধ করে দেওয়ার জন্যে জল কামান , পিপার স্প্রে এগুলি চিনতে বা কিনতে ভুল করেন না ।

See Translation




 
. . .

Pakistan Affairs Latest Posts

Country Latest Posts

Back
Top Bottom