What's new

Land area of Bangladesh is growing 16 square kilometers a year.

Homo Sapiens

ELITE MEMBER
Joined
Feb 3, 2015
Messages
9,641
Reaction score
-1
Country
Bangladesh
Location
Bangladesh
Land area of Bangladesh is growing 16 square kilometers a year.
Iftekhar Mahmood
05 August 2016, 14:20
Print version
19

.
10 thousand years ago, the area of Bangladesh was about 50 thousand square kilometers. River sedimentation for thousands of years responsible for creating the remaining 100,000 square kilometers of land from sea and river. The process of rising new land is still going on. Research says, with an average of 16 square kilometers of new land being added every year now with the mainland. Nearly two thousand square km of new land has been added with Bangladesh in the last 75 years, which is more than the Gazipur district.

A recent study by the Bangladesh Center for Environment and Geographic Information Services (CEGIS) has revealed. According to the organization, the 70 kilometer land of Bangladesh is being broken every year or it has been lost due to river erosion. Contrary to this, 85 sq km of land is rising due to slit formation. Addition of land is more than lost land. As a result the landmass of the country is increasing year by year.

So long, landless lease and forest department were given to create forest land for newly risen territories. But the strategy is changing now. The government has planned to use this land for economic activity from the top level of the government. In the meantime, the district administrations have been instructed from the Prime Minister's Office not to lease any new land in Noakhali, Feni and Chittagong. From the Ministry of Environment and Forest, however, it has been proposed to build green belt in the new lands and forests.

Asked about this, Environment and Forest Minister Anwar Hossain said in the first light, 'We have already completed a project of 17 crore taka for the newly widespread char. Several more projects have been prepared and sent to the Planning Commission. Hopefully, if you get the approval, several thousands of square kilometer land will be available for forestation.

Several economic zones have been proposed to be built by the Bangladesh Economic Zones Authority, and some of the wider areas of 20 to 25 years have been selected. Maheshkhali Economic Zone (Kalmarchharra), Maheshkhali Special Economic Zone (Ghatibhanga and Sonadia), most of the territorial areas of Araihazar in Narayanganj are waking up new.
It has also been suggested to buildup the char risen in the Padma and Jamuna from China Railway's Construction Company of China Government and make it suitable for building industrial establishments. In the long term delta master plan of river management reform, planned to accelerate the development of terrain using coastal terrains and other geological techniques.

In this regard, Executive Chairman of Bangladesh Economic Zones Authority Paban Chowdhury said in the first light, 'We have already started primary work in the new area of Sonargazi of Mirsharai, Chittagong and Feni in Chittagong. But those lands formed 20 to 25 years ago. We are considering China's proposal. They told them to submit a detailed plan.

Most of the land has been formed in Noakhali as the research institution CEEGIS In this district, about 200 square kilometers of land has been lost in the last 70 years but at the same time, more than 1000 sq km of land has been added. And the 400 square kilometer land was destroyed in the Bhola district but at one time it rose to 600 square kilometers. In Patuakhali district, 410 sq km of land has been added to the loss of 50 square kilometers. Land area is continuously increasing in this three districts.

According to the latest study of the CEGIS, according to the latest research conducted in the Bay of Bengal every year, 1.2 billion tonnes of sediments were passes through the Brahmaputra, Meghna and Padma rivers. The new land gave birth to the sediments and estuaries of these sediments. In many cases, the new pyre was formed in the middle of the river. When the grass was formed there, it became a permanent land.

According to CEGIS, the new territories in Bangladesh have played the most important role in the wake of the Assam earthquake in 1950. In the earthquake, due to landslides, large quantities of sediments from the Himalayas came down to the river. As a result, 43 square kilometers of land has been formed every year from 1943 to 1973. At that time, most of the land of Noakhali and Feni district was formed in the study of the company.

When asked about the matter, CEGIS Deputy Director Maminul Haque Sarker said in the first light, "If we can use the amount of silt still available through the rivers and sea of Bangladesh, in the next five to six years, we will get more than 2,500 square kilometers of land from river and sea. '

In order to take steps to protect the terrain, the CEGIS advised the government to say that the economic value of the old eroded land was more than the economic value of the newly formed Char. As a result, steps should be taken to protect the old land as well as to raise new land.

Atiq Rahman, Executive Director, Bangladesh Center for Advanced Studies (BCAS), told the first light that the land that is formed will have to give time to become useful. Use of forestry and geotechnology technology. If it can properly utilize these terrain, it will be able to deal with Bangladesh from the dangers of increasing sea level height.
http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/936529/বছরে-১৬-বর্গকিলোমিটার-বাড়ছে-বাংলাদেশ


বছরে ১৬ বর্গকিলোমিটার বাড়ছে বাংলাদেশ
ইফতেখার মাহমুদ
০৫ আগস্ট ২০১৬, ১৪:২০
প্রিন্ট সংস্করণ
১৯
b0e0af94586642cc64ea8d2f589ed403-Untitled-38.gif
.

আজ থেকে ১০ হাজার বছর আগে বাংলাদেশ নামের এই ভূখণ্ডের আয়তন ছিল বড়জোর ৫০ হাজার বর্গকিলোমিটার। হাজার বছর ধরে পলি পড়ে বাকি প্রায় ১ লাখ বর্গকিলোমিটার ভূমি সমুদ্র ও নদী থেকে জেগে উঠেছে। নতুন ভূখণ্ড জেগে ওঠার প্রক্রিয়া এখনো চলছে। গবেষণা বলছে, বছরে এখন গড়ে প্রায় ১৬ বর্গকিলোমিটার নতুন ভূমি যুক্ত হচ্ছে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে। গত ৭৫ বছরে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রায় দুই হাজার বর্গকিলোমিটার নতুন ভূমি যোগ হয়েছে, যার আয়তন গাজীপুর জেলার চেয়েও বেশি।

বাংলাদেশ সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড জিওগ্রাফিক্যাল ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (সিইজিআইএস) সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। সংস্থাটির হিসাব অনুযায়ী, প্রতিবছর বাংলাদেশের ৭০ কিলোমিটার ভূমি ভেঙে যাচ্ছে বা নদীভাঙনের কবলে পড়ে হারিয়ে যাচ্ছে। তার বিপরীতে পলি পড়ে জেগে উঠছে ৮৫ বর্গকিলোমিটার ভূমি। যোগ-বিয়োগের হিসাবে যোগের পাল্লা ভারী। ফলে ক্রমাগত আয়তন বাড়ছে দেশের ভূখণ্ডের।

এত দিন নতুন জেগে ওঠা ভূখণ্ডগুলোতে ভূমিহীনদের ইজারা ও বন বিভাগকে বনভূমি সৃজনের জন্য দেওয়া হতো। কিন্তু এবার কৌশল বদল করা হচ্ছে। সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে এই ভূমিকে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের জন্য ব্যবহারের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে নোয়াখালী, ফেনী ও চট্টগ্রামের নতুন ভূখণ্ডগুলোতে ইজারা না দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জেলা প্রশাসকদেরকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় থেকে অবশ্য নতুন ভূখণ্ডগুলোতে বনায়ন করে সবুজ বেষ্টনী গড়ে তোলার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে পরিবেশ ও বনমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা নতুন জেগে ওঠা চরে বনায়নের জন্য ইতিমধ্যে ১৭ কোটি টাকার একটি প্রকল্প শেষ করেছি। আরও কয়েকটি প্রকল্প তৈরি করে পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়েছে। আশা করি, তা অনুমোদন পেলে আরও কয়েক হাজার বর্গকিলোমিটার নতুন ভূমি পাওয়া যাবে বনায়নের জন্য।’

বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ থেকে সরকারের কাছে যে ২৮টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, তাতে ২০ থেকে ২৫ বছর আগে জেগে ওঠা বেশ কয়েকটি ভূখণ্ডকেও নির্বাচন করা হয়েছে। মহেশখালী অর্থনৈতিক অঞ্চল (কালারমারছড়া), মহেশখালী বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল (ঘটিভাঙা ও সোনাদিয়া), নারায়ণগঞ্জে আড়াইহাজার অর্থনৈতিক অঞ্চলের বেশির ভাগ ভূখণ্ডই নতুনভাবে জেগে ওঠা।

চীন সরকারের সংস্থা চায়না রেলওয়ে কন্সট্রাকশন করপোরেশন থেকে পদ্মা ও যমুনায় জেগে ওঠা চরগুলোকে ‘পরিণত’ করে সেখানে শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার উপযোগী করারও প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। নদী ব্যবস্থাপনা সংস্কারের দীর্ঘমেয়াদি ডেলটা মহাপরিকল্পনায় উপকূলীয় ভূখণ্ডগুলোতে আড়াআড়ি বাঁধ ও অন্যান্য ভূপ্রকৌশল পদ্ধতি ব্যবহার করে ভূখণ্ড গড়ে তোলা ত্বরান্বিত করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

এ ব্যাপারে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে চট্টগ্রামের মিরসরাই ও ফেনীর সোনাগাজীর নতুন ভূখণ্ডে অর্থনৈতিক অঞ্চল করার জন্য প্রাথমিক কাজ শুরু করেছি। তবে ওই ভূখণ্ডগুলো ২০ থেকে ২৫ বছর আগে জেগে ওঠা। আর চীন যে প্রস্তাব দিয়েছে, আমরা তা বিবেচনা করছি। তাদের বলেছি বিস্তারিত পরিকল্পনা জমা দিতে।’

গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিইজিআইএসের হিসাবে সবচেয়ে বেশি ভূমি জেগে উঠেছে নোয়াখালীতে। এই জেলায় ৭০ বছরে প্রায় ২০০ বর্গকিলোমিটার ভূমি ক্ষয় হলেও একই সময়ে আরও ১ হাজার বর্গকিলোমিটার যুক্ত হয়েছে। আর ভোলা জেলায় ভাঙনে ৪০০ বর্গকিলোমিটার ভূমি বিলীন হলেও একসময় জেগে উঠেছে ৬০০ বর্গকিলোমিটার। পটুয়াখালী জেলায় ৪১০ বর্গকিলোমিটার ভূমি যুক্ত হয়েছে হারানো ৫০ বর্গকিলোমিটারের বিপরীতে। তিনটি জেলাতেই ক্রমাগত ভূমি বেড়েছে।

সিইজিআইএসের ২০১৬ সালের সর্বশেষ গবেষণা অনুযায়ী, প্রতিবছর ব্রহ্মপুত্র, মেঘনা ও পদ্মা নদী দিয়ে ১২০ কোটি টন পলি বয়ে বঙ্গোপসাগরে পড়ে। এই পলি নদীগুলোর দুপাশে ও মোহনায় জমে জন্ম দেয় নতুন ভূখণ্ডের। অনেক ক্ষেত্রে নদীর মাঝখানেও পলি জমে সৃষ্টি হয় নতুন চর। সেখানে উড়ি ঘাস জন্মালে তা স্থায়ী ভূখণ্ডে রূপ নেয়।

সিইজিআইএসের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে নতুন ভূখণ্ড জেগে ওঠার পেছনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে ১৯৫০ সালের আসাম ভূমিকম্প। ওই ভূমিকম্পে ভূমিধসের ফলে হিমালয় থেকে বিপুল পরিমাণ পলি নেমে আসতে থাকে নদীগুলো বেয়ে। ফলে ১৯৪৩ থেকে ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত সময়ে বাংলাদেশের ভূখণ্ডে প্রতিবছর ৪৩ বর্গকিলোমিটার করে ভূমি জেগে উঠেছে। ওই সময়েই নোয়াখালী ও ফেনী জেলার বেশির ভাগ ভূমি গড়ে ওঠে বলে সংস্থাটির গবেষণায় দেখা গেছে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সিইজিআইএসের উপনির্বাহী পরিচালক মমিনুল হক সরকার প্রথম আলোকে বলেন, ‘বাংলাদেশের নদী ও সমুদ্র দিয়ে এখনো যে পরিমাণ পলি আসে, তা সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে আগামী পাঁচ-ছয় বছরের মধ্যে আমরা আরও নতুন করে আড়াই হাজার বর্গকিলোমিটার জমি নদী ও সমুদ্র থেকে পেতে পারি।’

ভূখণ্ডগুলো রক্ষায় পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সিইজিআইএস থেকে সরকারকে পরামর্শ দিয়ে বলা হয়েছে, নতুন জেগে ওঠা চরের অর্থনৈতিক মূল্যের চেয়ে ভেঙে যাওয়া পুরোনো জমির অর্থনৈতিক মূল্য কয়েক গুণ বেশি। ফলে নতুন ভূমি জাগিয়ে তোলার পাশাপাশি পুরোনো ভূমিগুলো রক্ষায় পদক্ষেপ নিতে হবে।

এ ব্যাপারে পরিবেশবিষয়ক গবেষণা সংস্থা বাংলাদেশ সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড স্টাডিজের (বিসিএএস) নির্বাহী পরিচালক আতিক রহমান প্রথম আলোকে বলেন, যেসব ভূমি জেগে উঠছে, তাকে পরিণত হওয়ার জন্য সময় দিতে হবে। বনায়ন ও ভূ-প্রকৌশল প্রযুক্তিকে কাজে লাগাতে হবে। সঠিকভাবে ওই ভূখণ্ডগুলো কাজে লাগাতে পারলে তা সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির বিপদ থেকেও বাংলাদেশকে মোকাবিলা করতে সহায়ক হবে।
 
Last edited:
. .
ধন ধান্য পুষ্প ভরা, আমাদের এই বসুন্ধরা,
তাহার মাঝে আছে দেশ এক সকল দেশের সেরা!
ওসে স্বপ্ন দিয়ে তৈরী সেদেশ স্মৃতি দিয়ে ঘেরা।

:-)
 
. . . .
I thought rising sea levels meant that there won't be a Bangladesh in a few decades?
 
. . .
Land area of Bangladesh is growing 16 square kilometers a year
You little BD, please do not keep on enlarging yourself with the silts coming down from India, because Indians would not like it. They want BD to submerge in the BoB.
 
. . .
I thought rising sea levels meant that there won't be a Bangladesh in a few decades?
Do you think rising sea level is like Noah's flood in 40 days? Sea level rise/fall very slowly, a few millimeter per year.Our land area also rising a few millimeter per year due to flood water sedimentation. Add to this the option of geo-engineering like building dam, dyke, sea wall, coastal management etc. Half of Netherlands is already below sea level, you should read how they are protecting their coastline.Even in Kerala,India, farmers are cultivating lakhs of acres of land several meter below sea level.How they are doing that? Northern Bangladesh is 50-100 meter above sea level, Our mountainous areas are several hundreds meter above sea level.It is only some southern districts which are less than 5 meter above sea level. So, predicted 1 or 2 meter sea level rise by 2100 AD is not that of a big challenge for us. Bangladesh is bounded by land by three sides, only south is facing sea.Sea is not a threat to us.It is an opportunity.
 
Last edited:
. . .

Pakistan Affairs Latest Posts

Country Latest Posts

Back
Top Bottom