What's new

Hasina's End is Imminent

asad71

PROFESSIONAL
Joined
May 24, 2011
Messages
6,863
Reaction score
4
Country
Bangladesh
Location
Canada
শেখ মহিউদ্দিন আহমেদঃ অবৈধ প্রধানমন্ত্রী মিসেস হাসিনা একপ্রকার ঘোরের মধ্যে পড়ে গেছেন। নিজের জন্য যতটা নয় তার চেয়েও বেশি শংকিত হয়ে পড়েছেন নিজের পরিবারের সদস্যদের জন্য। যে কোন সময় অসাংবিধানিক কোন অঘটনের সম্ভাবনায় অস্থির হয়ে পড়েছে পুরো অবৈধ সরকার। তবে সরকারের একটি শক্তিশালী অংশ হাসিনা ও তার পরিবারকে সরানোর প্রক্রিয়ায় ইতিমধ্যেই জড়িয়ে পড়েছে বলে জানা গেছে। সন্দেহ করা হচ্ছে রাষ্ট্রপতি স্বয়ং সরকার উৎখাতের পরিকল্পনায় জড়িত কিনা তা নিয়েও সন্দেহ দেখা দিয়েছে হাসিনার নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে। এমনকি এই সন্দেহের বশবর্তী হয়ে সহসাই সেনাপ্রধান বা যে অন্য কয়েকজন জেনারেলকে সরিয়ে দেয়ার আদেশ জারী করতে পারেন হাসিনা নিজেই। এদিকে গণহত্যা ও খুন গুমের সাথে জড়িত কয়েকজন সেনা ও পুলিশ অফিসার দেশত্যাগের চেস্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে গোয়েন্দা সূত্র জানিয়েছে। যদিও নিজের কাঁধে দায় নিয়ে হাসিনা পুলিশকে বলেছেন তার বিরোধীদের যে কোন মুল্যে ধংস করতে।

হঠাৎ করে মিসেস হাসিনা সম্প্রতি এক বক্তৃতায় নিজেই প্রশ্ন রেখে বলেছেন, নির্বাচন না হলে কি আসবে- তার দৃষ্টান্ত বাংলাদেশের নিকট প্রতিবেশী একটি দেশে দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশ দীর্ঘদিন এ ধরনের মার্শাল ল’ বা মিলিটারি ডিক্টেটর দ্বারা শাসিত হয়েছে। আবার সেই মিলিটারি ডিক্টেটর বা অসাংবিধানিক ক্ষমতার পালাবদল-সেটাই কি হবে? হাসিনার এই হঠাৎ বক্তব্যে অনেকেই অশুভ ইংগিতের আভাস পাচ্ছেন। এদিকে ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টে আওয়ামী ধারার প্রতিনিধিত্বকারী গ্রুপের একজন সদস্য ক্ষুদ্র গ্রীন পার্টির একজন মহিলা এমইপি এমন দৌড় ঝাপ ও বক্তব্য দেয়া শুরু করেছেন কেন তাতেই সামনের সময়গুলো সম্পর্কে বিশ্লেষকদের সামনে একটি পরিস্কার চিত্র ফুটে উঠেছে। এদিকে সৌদি আরবের বাদশাহ আবদুল্লাহ’র ইন্তেকালের প্রেক্ষিতে নতুন বাদশাহ সালমানের দায়িত্ব গ্রহনের পরে বাংলাদেশের বিষয়ে উদাসীন থাকার সময় শেষ হয়েছে বলেই ডিপ্লোমেটিক চ্যানেলগুলোতে জানা গেছে। সেই সাথে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ভারত সফরের যোগ বিয়োগ নিয়েও বিশ্লেষণ চলছে। কেন যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে এতো কিছু দিয়ে দিলো? কিসের বিনিময়ে? কোথায় নিজের ঠাই করতে চায় তারা?

মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর নামাজে জানাজায় স্বতঃস্ফূর্ত নীরব লাখো লাখো জনগণের উপস্থিতি ভিন্ন বার্তাও পৌঁছে গেছে সর্বত্র। হাসিনা সরকারের পতন এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। এটি এখন আওয়ামী লীগের কঠিন সময়ের অনেক নেতা কর্মীরাও বিশ্বাস করতে শুরু করেছে। কিন্তু হাসিনা সরকারের পতনের পরে আওয়ামী লীগ এবং আওয়ামী লীগের তাবেদার হয়ে জনগনকে গুম ও খুন করার কাজে লিপ্ত অফিসারগণ তাদের পরিবার সমেত সমূহ বিপদের মধ্যে পড়তে যাচ্ছেন এটা পরিস্কার বুঝতে পেরেই তারা বিভিন্ন ফাকা আওয়াজ দিয়ে নিজেদের অস্থিরতা প্রকাশ করে চলেছেন। ঠিক বিপরীতে সেনাবাহিনীর মধ্যে নির্লিপ্ত ভাব দেখে অবৈধ সরকার ও তার পোষাকপরা অন্যান্য বাহিনীর অফিসারদের মধ্যে অস্থিরতা হিম শীতল ভয়ের মিশ্রণ শুরু হয়েছে। সেই ভয় কাটাতেই তারা নিরস্ত্র বিক্ষুব্ধ প্রতিবাদীদের হত্যা করা শুরু করেছে।

এদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ভারত সফরের পর থেকেই হাসিনার পতনের কাউন্ট ডাউন শুরু হয়ে গেছে বলে সামরিক ও জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দাদের কাছে তথ্য পৌছে গেছে। এই তথ্য পেয়ে নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল তারিক সিদ্দিকী (অব) যারপর নাই নিজের নিরাপত্তা নিয়েই দিশেহারা এখন। তিনি সেনাবাহিনীতে তার ক্ষমতা নিরঙ্কুশ কতটুকু বজায় আছে তার একটি তালিকা প্রস্তুত করছেন। তার হিসেব মতে হাসিনা সরকারের পক্ষের সেনা অফিসারদের মধ্যে রয়েছেন, মেজর জেনারেল ওয়াকার (বিএ-২৯০২), মেজর জেনারেল কাদির (বিএ-২৫৭৩), মেজর জেনারেল আবুল হোসেন (বিএ-২১৭৮), মেজর জেনারেল আব্দুর রহমান (বিএ-২৪২৯), ব্রি. জেনারেল শারফুদ্দিন (বিএ-২১৫৫), ব্রি. জেনারেল মুস্তাফা (বিএ-২৫৬৭), ব্রি. জেনারেল তামিম (বিএ-২৫৯৬), ব্রি. জেনারেল আনিস (বিএ-২৮৪৫), ব্রি. জেনারেল সাইফ (বিএ-৩২২১), ব্রি. জেনারেল ওমর জাহিদ (বিএ-৩২৩২), ব্রি. জেনারেল শাহরিয়ার (বিএ-৩২৭৩), ব্রি. জেনারেল সোহেল (বিএ-৩৩৪২), ব্রি. জেনারেল মুজিব (বিএ-৩৪২১)।

এদিকে মেজর জেনারেল নাজিমউদ্দিন, মেজর জেনারেল শামস, মেজর জেনারেল আবেদিন, ব্রি. জেনারেল সাফিন, ব্রি. জেনারেল মুনীর যে হাসিনার অনুগত এটিও সেনাবাহিনীতে প্রচার আছে।

সিজিএস লে জেনারেল মইনুল ইসলাম, লে জেনারেল হাসান সাহরাওয়ার্দি, ডিজি, ডিজিএফআই মেজর জেনারেল আকবর, মেজর জেনারেল মামুন খালেদ, এবং এমএসপি ও পিএসও লে জেনারেল বেলাল এরা কতখানি ভারতের ইঙ্গিতে চলবেন আর কতখানি হাসিনার ইংগিতে চলবেন এ নিয়ে নানা হিসেব নিকেশ রয়েছে। মেজর জেনারেল মামুন খালেদের বিশ্বস্ত দুই ব্রিগেড কমান্ডার ব্রিঃ জেনারেল শিকদার এবং ব্রিঃ জেনারেল এনায়েত কোন পক্ষে খেলবেন তাও পরিস্কার নয়। তবে বিজিবি প্রধান মেজর জেনারেল আজিজ এবং র্যাব এর কর্নেল জিয়া হাসিনার পক্ষে যতটুকু তোরজোর দেখাচ্ছেন তাতেই মেজর জেনারেল তারিক সিদ্দিকীর সন্দেহ বাড়ছে।

লে. জেনারেল মাইনুল (সিজিএস), লে. জেনারেল মোল্লা আকবর এবং অনেককে ডিঙিয়ে মে. জেনারেল মামুন খালেদ সেনাপ্রধান বানানো হওয়ার স্বপ্নে বিভোর। কিন্তু লে জেনারেল বেলাল রয়েছে চুপচাপ। তবে প্রায় ১৪ হাজার অফিসারদের মধ্যে ১ হাজারের কম অফিসারকেই কেবল ভারত ও হাসিনার পক্ষে নেয়া সম্ভব হয়েছে বলে খোদ সেনা গোয়েন্দা রিপোর্টেই জানা গেছে।

প্রতিটি সেনানিবাসের চারপাশে ‘র’ কর্তৃক রিক্রুট ভারতীয় বাঙ্গালীদের আবাসন গড়ে তলা হয়েছে বলে গয়েন্দা সুত্র জানিয়েছে। এমনকি কোন কোন সেনানিবাসের ভেতরেও এদের বাসস্থানের খবর জানা গেছে। এরা মুলত ভারতের কংগ্রেস সরকারের সময়ে ‘র’য়ের ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশে সেটেলড হয়। ১৪ লাখ অবৈধ ভারতীয়দের মধ্যে এদের সংখ্যা নিরুপন সম্ভব হয়নি। তবে যে কোন সেনা চলাচলের সাথে সাথে এরা সেনানিবাসগুলোতে বিশৃঙ্খল করতে গোলাগুলি শুরু করতে পারে বলে জানা গেছে। তবে ভারতের বর্তমান মোদী সরকারের গোয়েন্দা সেটআপের উপর সেটি নির্ভরশীল বলে জানা গেছে। তবে বাংলাদেশ পুলিশে ও সিভিল প্রশাসনে যে পরিমান অজ্ঞাতনামা সংখ্যালঘু অফিসারদের হঠাৎ করে দেখা গেছে এরা আবার হঠাৎ করেই নাই হয়ে যেতে পারে যে কোন সময়। নইলে এরা ভয়াবহ পাবলিক প্রতিশোধের মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, এটি তারা গোয়েন্দা রিপোর্টে জেনে গেছে।

এদিকে মেজর জেনারেল আকবরের সাথে নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব) তারিক সিদ্দিকীর কিছুটা দুরত্ব রয়েছে ‘র’ সাথে সম্পর্কের বিষয়টি নিয়ে। নারায়ণগঞ্জের ৭ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় যা প্রকাশিত হয়ে পড়ে। এছাড়া সাবেক কয়েকজন সেনা অফিসার যাদের সাথে বেগম খালেদা জিয়ার যোগাযোগ রয়েছে এমন কয়েকজনকে র‍্যাবের কর্নেল জিয়া গুম করে দেয়ার পরিকল্পনা করলে তা মেজর জেনারেল আকবরের হস্তক্ষেপে বাদ দিতে হয়। কারন এমন কিছু ঘটার সাথে সাথেই সেনাবাহিনীর কমপক্ষে ১০০ অফিসার স্বশরীরে হাজির হয়ে কর্নেল জিয়াকে হত্যার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যায় না। এমনিতেই সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল এরশাদকে মারধর করায় ও জেনারেল জিয়াউর রহমানের সন্তানকে সেনানিবাসের কবরস্থানে কবরস্থ করতে না দেয়াকে সেনাবাহিনী ভাল চোখে তো দেখছেই না, নিজেদের প্রাতিষ্ঠানিক ইজ্জতের ও ভবিষ্যতের প্রশ্নে তাতিয়ে আছে। সেই সাথে ৫৭ জন সেনা অফিসারকে পিলখানায় হত্যার বিষয়টি দগদগে ঘা হিসেবে জাগরূক হয়ে আছে। এই হত্যার সাথে মিসেস হাসিনা ওয়াজেদ, শেখ সেলিম, তাপস, নানক এবং মির্জা আজমসহ কয়েকজনের নাম সরাসরি জড়িত যারা সরকার পতনের সাথে সাথেই নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়বে। তবে আওয়ামী লীগের কতিপয় ডাক সাইটে নেতা ইতিমধ্যেই তৈরি হয়ে আছেন হাসিনা সরকারের পতনের সাথে সাথে গরু কোরবানি দিয়ে কাঙ্গালি ভোজের আয়োজন করার জন্যে যারা পতি পদে পদে হাসিনা ও তার পরিবার এবং অনুগতদের হাতে পদে পদে লাঞ্চিত হয়েছেন।

তবে গণতন্ত্রের পথে ট্রানজিট পয়েন্টে রাজনীতিবিদদের জন্য হতে পারে এক কঠিন ক্রান্তিকাল। জনগনকে উপেক্ষা করে আগামীতে রাজনীতিতে লুটপাট চালানোর প্রক্রিয়ায় ছেদ পরার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে বাংলাদেশী জনগোষ্ঠী একজন জিয়াউর রহমানের প্রত্যাশায় প্রার্থনা করছে এটি ওপেন সিক্রেট।

www.sheikhnews.com - হাজার খানেক সেনা অফিসার হাসিনার পক্ষেঃ যে কোন সময় গদি উল্টে যাবে, রক্তপাতের সম্ভাবনা

হাসিনার প্রতিশোধে জ্বলছে সেনাবাহিনী; আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতেও ক্রাকডাউন আসন্ন
 
.
শেখ মহিউদ্দিন আহমেদঃ অবৈধ প্রধানমন্ত্রী মিসেস হাসিনা একপ্রকার ঘোরের মধ্যে পড়ে গেছেন। নিজের জন্য যতটা নয় তার চেয়েও বেশি শংকিত হয়ে পড়েছেন নিজের পরিবারের সদস্যদের জন্য। যে কোন সময় অসাংবিধানিক কোন অঘটনের সম্ভাবনায় অস্থির হয়ে পড়েছে পুরো অবৈধ সরকার। তবে সরকারের একটি শক্তিশালী অংশ হাসিনা ও তার পরিবারকে সরানোর প্রক্রিয়ায় ইতিমধ্যেই জড়িয়ে পড়েছে বলে জানা গেছে। সন্দেহ করা হচ্ছে রাষ্ট্রপতি স্বয়ং সরকার উৎখাতের পরিকল্পনায় জড়িত কিনা তা নিয়েও সন্দেহ দেখা দিয়েছে হাসিনার নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে। এমনকি এই সন্দেহের বশবর্তী হয়ে সহসাই সেনাপ্রধান বা যে অন্য কয়েকজন জেনারেলকে সরিয়ে দেয়ার আদেশ জারী করতে পারেন হাসিনা নিজেই। এদিকে গণহত্যা ও খুন গুমের সাথে জড়িত কয়েকজন সেনা ও পুলিশ অফিসার দেশত্যাগের চেস্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে গোয়েন্দা সূত্র জানিয়েছে। যদিও নিজের কাঁধে দায় নিয়ে হাসিনা পুলিশকে বলেছেন তার বিরোধীদের যে কোন মুল্যে ধংস করতে।

হঠাৎ করে মিসেস হাসিনা সম্প্রতি এক বক্তৃতায় নিজেই প্রশ্ন রেখে বলেছেন, নির্বাচন না হলে কি আসবে- তার দৃষ্টান্ত বাংলাদেশের নিকট প্রতিবেশী একটি দেশে দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশ দীর্ঘদিন এ ধরনের মার্শাল ল’ বা মিলিটারি ডিক্টেটর দ্বারা শাসিত হয়েছে। আবার সেই মিলিটারি ডিক্টেটর বা অসাংবিধানিক ক্ষমতার পালাবদল-সেটাই কি হবে? হাসিনার এই হঠাৎ বক্তব্যে অনেকেই অশুভ ইংগিতের আভাস পাচ্ছেন। এদিকে ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টে আওয়ামী ধারার প্রতিনিধিত্বকারী গ্রুপের একজন সদস্য ক্ষুদ্র গ্রীন পার্টির একজন মহিলা এমইপি এমন দৌড় ঝাপ ও বক্তব্য দেয়া শুরু করেছেন কেন তাতেই সামনের সময়গুলো সম্পর্কে বিশ্লেষকদের সামনে একটি পরিস্কার চিত্র ফুটে উঠেছে। এদিকে সৌদি আরবের বাদশাহ আবদুল্লাহ’র ইন্তেকালের প্রেক্ষিতে নতুন বাদশাহ সালমানের দায়িত্ব গ্রহনের পরে বাংলাদেশের বিষয়ে উদাসীন থাকার সময় শেষ হয়েছে বলেই ডিপ্লোমেটিক চ্যানেলগুলোতে জানা গেছে। সেই সাথে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ভারত সফরের যোগ বিয়োগ নিয়েও বিশ্লেষণ চলছে। কেন যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে এতো কিছু দিয়ে দিলো? কিসের বিনিময়ে? কোথায় নিজের ঠাই করতে চায় তারা?

মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর নামাজে জানাজায় স্বতঃস্ফূর্ত নীরব লাখো লাখো জনগণের উপস্থিতি ভিন্ন বার্তাও পৌঁছে গেছে সর্বত্র। হাসিনা সরকারের পতন এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। এটি এখন আওয়ামী লীগের কঠিন সময়ের অনেক নেতা কর্মীরাও বিশ্বাস করতে শুরু করেছে। কিন্তু হাসিনা সরকারের পতনের পরে আওয়ামী লীগ এবং আওয়ামী লীগের তাবেদার হয়ে জনগনকে গুম ও খুন করার কাজে লিপ্ত অফিসারগণ তাদের পরিবার সমেত সমূহ বিপদের মধ্যে পড়তে যাচ্ছেন এটা পরিস্কার বুঝতে পেরেই তারা বিভিন্ন ফাকা আওয়াজ দিয়ে নিজেদের অস্থিরতা প্রকাশ করে চলেছেন। ঠিক বিপরীতে সেনাবাহিনীর মধ্যে নির্লিপ্ত ভাব দেখে অবৈধ সরকার ও তার পোষাকপরা অন্যান্য বাহিনীর অফিসারদের মধ্যে অস্থিরতা হিম শীতল ভয়ের মিশ্রণ শুরু হয়েছে। সেই ভয় কাটাতেই তারা নিরস্ত্র বিক্ষুব্ধ প্রতিবাদীদের হত্যা করা শুরু করেছে।

এদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ভারত সফরের পর থেকেই হাসিনার পতনের কাউন্ট ডাউন শুরু হয়ে গেছে বলে সামরিক ও জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দাদের কাছে তথ্য পৌছে গেছে। এই তথ্য পেয়ে নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল তারিক সিদ্দিকী (অব) যারপর নাই নিজের নিরাপত্তা নিয়েই দিশেহারা এখন। তিনি সেনাবাহিনীতে তার ক্ষমতা নিরঙ্কুশ কতটুকু বজায় আছে তার একটি তালিকা প্রস্তুত করছেন। তার হিসেব মতে হাসিনা সরকারের পক্ষের সেনা অফিসারদের মধ্যে রয়েছেন, মেজর জেনারেল ওয়াকার (বিএ-২৯০২), মেজর জেনারেল কাদির (বিএ-২৫৭৩), মেজর জেনারেল আবুল হোসেন (বিএ-২১৭৮), মেজর জেনারেল আব্দুর রহমান (বিএ-২৪২৯), ব্রি. জেনারেল শারফুদ্দিন (বিএ-২১৫৫), ব্রি. জেনারেল মুস্তাফা (বিএ-২৫৬৭), ব্রি. জেনারেল তামিম (বিএ-২৫৯৬), ব্রি. জেনারেল আনিস (বিএ-২৮৪৫), ব্রি. জেনারেল সাইফ (বিএ-৩২২১), ব্রি. জেনারেল ওমর জাহিদ (বিএ-৩২৩২), ব্রি. জেনারেল শাহরিয়ার (বিএ-৩২৭৩), ব্রি. জেনারেল সোহেল (বিএ-৩৩৪২), ব্রি. জেনারেল মুজিব (বিএ-৩৪২১)।

এদিকে মেজর জেনারেল নাজিমউদ্দিন, মেজর জেনারেল শামস, মেজর জেনারেল আবেদিন, ব্রি. জেনারেল সাফিন, ব্রি. জেনারেল মুনীর যে হাসিনার অনুগত এটিও সেনাবাহিনীতে প্রচার আছে।

সিজিএস লে জেনারেল মইনুল ইসলাম, লে জেনারেল হাসান সাহরাওয়ার্দি, ডিজি, ডিজিএফআই মেজর জেনারেল আকবর, মেজর জেনারেল মামুন খালেদ, এবং এমএসপি ও পিএসও লে জেনারেল বেলাল এরা কতখানি ভারতের ইঙ্গিতে চলবেন আর কতখানি হাসিনার ইংগিতে চলবেন এ নিয়ে নানা হিসেব নিকেশ রয়েছে। মেজর জেনারেল মামুন খালেদের বিশ্বস্ত দুই ব্রিগেড কমান্ডার ব্রিঃ জেনারেল শিকদার এবং ব্রিঃ জেনারেল এনায়েত কোন পক্ষে খেলবেন তাও পরিস্কার নয়। তবে বিজিবি প্রধান মেজর জেনারেল আজিজ এবং র্যাব এর কর্নেল জিয়া হাসিনার পক্ষে যতটুকু তোরজোর দেখাচ্ছেন তাতেই মেজর জেনারেল তারিক সিদ্দিকীর সন্দেহ বাড়ছে।

লে. জেনারেল মাইনুল (সিজিএস), লে. জেনারেল মোল্লা আকবর এবং অনেককে ডিঙিয়ে মে. জেনারেল মামুন খালেদ সেনাপ্রধান বানানো হওয়ার স্বপ্নে বিভোর। কিন্তু লে জেনারেল বেলাল রয়েছে চুপচাপ। তবে প্রায় ১৪ হাজার অফিসারদের মধ্যে ১ হাজারের কম অফিসারকেই কেবল ভারত ও হাসিনার পক্ষে নেয়া সম্ভব হয়েছে বলে খোদ সেনা গোয়েন্দা রিপোর্টেই জানা গেছে।

প্রতিটি সেনানিবাসের চারপাশে ‘র’ কর্তৃক রিক্রুট ভারতীয় বাঙ্গালীদের আবাসন গড়ে তলা হয়েছে বলে গয়েন্দা সুত্র জানিয়েছে। এমনকি কোন কোন সেনানিবাসের ভেতরেও এদের বাসস্থানের খবর জানা গেছে। এরা মুলত ভারতের কংগ্রেস সরকারের সময়ে ‘র’য়ের ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশে সেটেলড হয়। ১৪ লাখ অবৈধ ভারতীয়দের মধ্যে এদের সংখ্যা নিরুপন সম্ভব হয়নি। তবে যে কোন সেনা চলাচলের সাথে সাথে এরা সেনানিবাসগুলোতে বিশৃঙ্খল করতে গোলাগুলি শুরু করতে পারে বলে জানা গেছে। তবে ভারতের বর্তমান মোদী সরকারের গোয়েন্দা সেটআপের উপর সেটি নির্ভরশীল বলে জানা গেছে। তবে বাংলাদেশ পুলিশে ও সিভিল প্রশাসনে যে পরিমান অজ্ঞাতনামা সংখ্যালঘু অফিসারদের হঠাৎ করে দেখা গেছে এরা আবার হঠাৎ করেই নাই হয়ে যেতে পারে যে কোন সময়। নইলে এরা ভয়াবহ পাবলিক প্রতিশোধের মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, এটি তারা গোয়েন্দা রিপোর্টে জেনে গেছে।

এদিকে মেজর জেনারেল আকবরের সাথে নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব) তারিক সিদ্দিকীর কিছুটা দুরত্ব রয়েছে ‘র’ সাথে সম্পর্কের বিষয়টি নিয়ে। নারায়ণগঞ্জের ৭ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় যা প্রকাশিত হয়ে পড়ে। এছাড়া সাবেক কয়েকজন সেনা অফিসার যাদের সাথে বেগম খালেদা জিয়ার যোগাযোগ রয়েছে এমন কয়েকজনকে র‍্যাবের কর্নেল জিয়া গুম করে দেয়ার পরিকল্পনা করলে তা মেজর জেনারেল আকবরের হস্তক্ষেপে বাদ দিতে হয়। কারন এমন কিছু ঘটার সাথে সাথেই সেনাবাহিনীর কমপক্ষে ১০০ অফিসার স্বশরীরে হাজির হয়ে কর্নেল জিয়াকে হত্যার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যায় না। এমনিতেই সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল এরশাদকে মারধর করায় ও জেনারেল জিয়াউর রহমানের সন্তানকে সেনানিবাসের কবরস্থানে কবরস্থ করতে না দেয়াকে সেনাবাহিনী ভাল চোখে তো দেখছেই না, নিজেদের প্রাতিষ্ঠানিক ইজ্জতের ও ভবিষ্যতের প্রশ্নে তাতিয়ে আছে। সেই সাথে ৫৭ জন সেনা অফিসারকে পিলখানায় হত্যার বিষয়টি দগদগে ঘা হিসেবে জাগরূক হয়ে আছে। এই হত্যার সাথে মিসেস হাসিনা ওয়াজেদ, শেখ সেলিম, তাপস, নানক এবং মির্জা আজমসহ কয়েকজনের নাম সরাসরি জড়িত যারা সরকার পতনের সাথে সাথেই নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়বে। তবে আওয়ামী লীগের কতিপয় ডাক সাইটে নেতা ইতিমধ্যেই তৈরি হয়ে আছেন হাসিনা সরকারের পতনের সাথে সাথে গরু কোরবানি দিয়ে কাঙ্গালি ভোজের আয়োজন করার জন্যে যারা পতি পদে পদে হাসিনা ও তার পরিবার এবং অনুগতদের হাতে পদে পদে লাঞ্চিত হয়েছেন।

তবে গণতন্ত্রের পথে ট্রানজিট পয়েন্টে রাজনীতিবিদদের জন্য হতে পারে এক কঠিন ক্রান্তিকাল। জনগনকে উপেক্ষা করে আগামীতে রাজনীতিতে লুটপাট চালানোর প্রক্রিয়ায় ছেদ পরার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে বাংলাদেশী জনগোষ্ঠী একজন জিয়াউর রহমানের প্রত্যাশায় প্রার্থনা করছে এটি ওপেন সিক্রেট।

www.sheikhnews.com - হাজার খানেক সেনা অফিসার হাসিনার পক্ষেঃ যে কোন সময় গদি উল্টে যাবে, রক্তপাতের সম্ভাবনা

হাসিনার প্রতিশোধে জ্বলছে সেনাবাহিনী; আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতেও ক্রাকডাউন আসন্ন
very interesting development
 
.
শেখ মহিউদ্দিন আহমেদঃ অবৈধ প্রধানমন্ত্রী মিসেস হাসিনা একপ্রকার ঘোরের মধ্যে পড়ে গেছেন। নিজের জন্য যতটা নয় তার চেয়েও বেশি শংকিত হয়ে পড়েছেন নিজের পরিবারের সদস্যদের জন্য। যে কোন সময় অসাংবিধানিক কোন অঘটনের সম্ভাবনায় অস্থির হয়ে পড়েছে পুরো অবৈধ সরকার। তবে সরকারের একটি শক্তিশালী অংশ হাসিনা ও তার পরিবারকে সরানোর প্রক্রিয়ায় ইতিমধ্যেই জড়িয়ে পড়েছে বলে জানা গেছে। সন্দেহ করা হচ্ছে রাষ্ট্রপতি স্বয়ং সরকার উৎখাতের পরিকল্পনায় জড়িত কিনা তা নিয়েও সন্দেহ দেখা দিয়েছে হাসিনার নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে। এমনকি এই সন্দেহের বশবর্তী হয়ে সহসাই সেনাপ্রধান বা যে অন্য কয়েকজন জেনারেলকে সরিয়ে দেয়ার আদেশ জারী করতে পারেন হাসিনা নিজেই। এদিকে গণহত্যা ও খুন গুমের সাথে জড়িত কয়েকজন সেনা ও পুলিশ অফিসার দেশত্যাগের চেস্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে গোয়েন্দা সূত্র জানিয়েছে। যদিও নিজের কাঁধে দায় নিয়ে হাসিনা পুলিশকে বলেছেন তার বিরোধীদের যে কোন মুল্যে ধংস করতে।

হঠাৎ করে মিসেস হাসিনা সম্প্রতি এক বক্তৃতায় নিজেই প্রশ্ন রেখে বলেছেন, নির্বাচন না হলে কি আসবে- তার দৃষ্টান্ত বাংলাদেশের নিকট প্রতিবেশী একটি দেশে দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশ দীর্ঘদিন এ ধরনের মার্শাল ল’ বা মিলিটারি ডিক্টেটর দ্বারা শাসিত হয়েছে। আবার সেই মিলিটারি ডিক্টেটর বা অসাংবিধানিক ক্ষমতার পালাবদল-সেটাই কি হবে? হাসিনার এই হঠাৎ বক্তব্যে অনেকেই অশুভ ইংগিতের আভাস পাচ্ছেন। এদিকে ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টে আওয়ামী ধারার প্রতিনিধিত্বকারী গ্রুপের একজন সদস্য ক্ষুদ্র গ্রীন পার্টির একজন মহিলা এমইপি এমন দৌড় ঝাপ ও বক্তব্য দেয়া শুরু করেছেন কেন তাতেই সামনের সময়গুলো সম্পর্কে বিশ্লেষকদের সামনে একটি পরিস্কার চিত্র ফুটে উঠেছে। এদিকে সৌদি আরবের বাদশাহ আবদুল্লাহ’র ইন্তেকালের প্রেক্ষিতে নতুন বাদশাহ সালমানের দায়িত্ব গ্রহনের পরে বাংলাদেশের বিষয়ে উদাসীন থাকার সময় শেষ হয়েছে বলেই ডিপ্লোমেটিক চ্যানেলগুলোতে জানা গেছে। সেই সাথে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ভারত সফরের যোগ বিয়োগ নিয়েও বিশ্লেষণ চলছে। কেন যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে এতো কিছু দিয়ে দিলো? কিসের বিনিময়ে? কোথায় নিজের ঠাই করতে চায় তারা?

মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর নামাজে জানাজায় স্বতঃস্ফূর্ত নীরব লাখো লাখো জনগণের উপস্থিতি ভিন্ন বার্তাও পৌঁছে গেছে সর্বত্র। হাসিনা সরকারের পতন এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। এটি এখন আওয়ামী লীগের কঠিন সময়ের অনেক নেতা কর্মীরাও বিশ্বাস করতে শুরু করেছে। কিন্তু হাসিনা সরকারের পতনের পরে আওয়ামী লীগ এবং আওয়ামী লীগের তাবেদার হয়ে জনগনকে গুম ও খুন করার কাজে লিপ্ত অফিসারগণ তাদের পরিবার সমেত সমূহ বিপদের মধ্যে পড়তে যাচ্ছেন এটা পরিস্কার বুঝতে পেরেই তারা বিভিন্ন ফাকা আওয়াজ দিয়ে নিজেদের অস্থিরতা প্রকাশ করে চলেছেন। ঠিক বিপরীতে সেনাবাহিনীর মধ্যে নির্লিপ্ত ভাব দেখে অবৈধ সরকার ও তার পোষাকপরা অন্যান্য বাহিনীর অফিসারদের মধ্যে অস্থিরতা হিম শীতল ভয়ের মিশ্রণ শুরু হয়েছে। সেই ভয় কাটাতেই তারা নিরস্ত্র বিক্ষুব্ধ প্রতিবাদীদের হত্যা করা শুরু করেছে।

এদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ভারত সফরের পর থেকেই হাসিনার পতনের কাউন্ট ডাউন শুরু হয়ে গেছে বলে সামরিক ও জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দাদের কাছে তথ্য পৌছে গেছে। এই তথ্য পেয়ে নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল তারিক সিদ্দিকী (অব) যারপর নাই নিজের নিরাপত্তা নিয়েই দিশেহারা এখন। তিনি সেনাবাহিনীতে তার ক্ষমতা নিরঙ্কুশ কতটুকু বজায় আছে তার একটি তালিকা প্রস্তুত করছেন। তার হিসেব মতে হাসিনা সরকারের পক্ষের সেনা অফিসারদের মধ্যে রয়েছেন, মেজর জেনারেল ওয়াকার (বিএ-২৯০২), মেজর জেনারেল কাদির (বিএ-২৫৭৩), মেজর জেনারেল আবুল হোসেন (বিএ-২১৭৮), মেজর জেনারেল আব্দুর রহমান (বিএ-২৪২৯), ব্রি. জেনারেল শারফুদ্দিন (বিএ-২১৫৫), ব্রি. জেনারেল মুস্তাফা (বিএ-২৫৬৭), ব্রি. জেনারেল তামিম (বিএ-২৫৯৬), ব্রি. জেনারেল আনিস (বিএ-২৮৪৫), ব্রি. জেনারেল সাইফ (বিএ-৩২২১), ব্রি. জেনারেল ওমর জাহিদ (বিএ-৩২৩২), ব্রি. জেনারেল শাহরিয়ার (বিএ-৩২৭৩), ব্রি. জেনারেল সোহেল (বিএ-৩৩৪২), ব্রি. জেনারেল মুজিব (বিএ-৩৪২১)।

এদিকে মেজর জেনারেল নাজিমউদ্দিন, মেজর জেনারেল শামস, মেজর জেনারেল আবেদিন, ব্রি. জেনারেল সাফিন, ব্রি. জেনারেল মুনীর যে হাসিনার অনুগত এটিও সেনাবাহিনীতে প্রচার আছে।

সিজিএস লে জেনারেল মইনুল ইসলাম, লে জেনারেল হাসান সাহরাওয়ার্দি, ডিজি, ডিজিএফআই মেজর জেনারেল আকবর, মেজর জেনারেল মামুন খালেদ, এবং এমএসপি ও পিএসও লে জেনারেল বেলাল এরা কতখানি ভারতের ইঙ্গিতে চলবেন আর কতখানি হাসিনার ইংগিতে চলবেন এ নিয়ে নানা হিসেব নিকেশ রয়েছে। মেজর জেনারেল মামুন খালেদের বিশ্বস্ত দুই ব্রিগেড কমান্ডার ব্রিঃ জেনারেল শিকদার এবং ব্রিঃ জেনারেল এনায়েত কোন পক্ষে খেলবেন তাও পরিস্কার নয়। তবে বিজিবি প্রধান মেজর জেনারেল আজিজ এবং র্যাব এর কর্নেল জিয়া হাসিনার পক্ষে যতটুকু তোরজোর দেখাচ্ছেন তাতেই মেজর জেনারেল তারিক সিদ্দিকীর সন্দেহ বাড়ছে।

লে. জেনারেল মাইনুল (সিজিএস), লে. জেনারেল মোল্লা আকবর এবং অনেককে ডিঙিয়ে মে. জেনারেল মামুন খালেদ সেনাপ্রধান বানানো হওয়ার স্বপ্নে বিভোর। কিন্তু লে জেনারেল বেলাল রয়েছে চুপচাপ। তবে প্রায় ১৪ হাজার অফিসারদের মধ্যে ১ হাজারের কম অফিসারকেই কেবল ভারত ও হাসিনার পক্ষে নেয়া সম্ভব হয়েছে বলে খোদ সেনা গোয়েন্দা রিপোর্টেই জানা গেছে।

প্রতিটি সেনানিবাসের চারপাশে ‘র’ কর্তৃক রিক্রুট ভারতীয় বাঙ্গালীদের আবাসন গড়ে তলা হয়েছে বলে গয়েন্দা সুত্র জানিয়েছে। এমনকি কোন কোন সেনানিবাসের ভেতরেও এদের বাসস্থানের খবর জানা গেছে। এরা মুলত ভারতের কংগ্রেস সরকারের সময়ে ‘র’য়ের ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশে সেটেলড হয়। ১৪ লাখ অবৈধ ভারতীয়দের মধ্যে এদের সংখ্যা নিরুপন সম্ভব হয়নি। তবে যে কোন সেনা চলাচলের সাথে সাথে এরা সেনানিবাসগুলোতে বিশৃঙ্খল করতে গোলাগুলি শুরু করতে পারে বলে জানা গেছে। তবে ভারতের বর্তমান মোদী সরকারের গোয়েন্দা সেটআপের উপর সেটি নির্ভরশীল বলে জানা গেছে। তবে বাংলাদেশ পুলিশে ও সিভিল প্রশাসনে যে পরিমান অজ্ঞাতনামা সংখ্যালঘু অফিসারদের হঠাৎ করে দেখা গেছে এরা আবার হঠাৎ করেই নাই হয়ে যেতে পারে যে কোন সময়। নইলে এরা ভয়াবহ পাবলিক প্রতিশোধের মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, এটি তারা গোয়েন্দা রিপোর্টে জেনে গেছে।

এদিকে মেজর জেনারেল আকবরের সাথে নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব) তারিক সিদ্দিকীর কিছুটা দুরত্ব রয়েছে ‘র’ সাথে সম্পর্কের বিষয়টি নিয়ে। নারায়ণগঞ্জের ৭ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় যা প্রকাশিত হয়ে পড়ে। এছাড়া সাবেক কয়েকজন সেনা অফিসার যাদের সাথে বেগম খালেদা জিয়ার যোগাযোগ রয়েছে এমন কয়েকজনকে র‍্যাবের কর্নেল জিয়া গুম করে দেয়ার পরিকল্পনা করলে তা মেজর জেনারেল আকবরের হস্তক্ষেপে বাদ দিতে হয়। কারন এমন কিছু ঘটার সাথে সাথেই সেনাবাহিনীর কমপক্ষে ১০০ অফিসার স্বশরীরে হাজির হয়ে কর্নেল জিয়াকে হত্যার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যায় না। এমনিতেই সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল এরশাদকে মারধর করায় ও জেনারেল জিয়াউর রহমানের সন্তানকে সেনানিবাসের কবরস্থানে কবরস্থ করতে না দেয়াকে সেনাবাহিনী ভাল চোখে তো দেখছেই না, নিজেদের প্রাতিষ্ঠানিক ইজ্জতের ও ভবিষ্যতের প্রশ্নে তাতিয়ে আছে। সেই সাথে ৫৭ জন সেনা অফিসারকে পিলখানায় হত্যার বিষয়টি দগদগে ঘা হিসেবে জাগরূক হয়ে আছে। এই হত্যার সাথে মিসেস হাসিনা ওয়াজেদ, শেখ সেলিম, তাপস, নানক এবং মির্জা আজমসহ কয়েকজনের নাম সরাসরি জড়িত যারা সরকার পতনের সাথে সাথেই নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়বে। তবে আওয়ামী লীগের কতিপয় ডাক সাইটে নেতা ইতিমধ্যেই তৈরি হয়ে আছেন হাসিনা সরকারের পতনের সাথে সাথে গরু কোরবানি দিয়ে কাঙ্গালি ভোজের আয়োজন করার জন্যে যারা পতি পদে পদে হাসিনা ও তার পরিবার এবং অনুগতদের হাতে পদে পদে লাঞ্চিত হয়েছেন।

তবে গণতন্ত্রের পথে ট্রানজিট পয়েন্টে রাজনীতিবিদদের জন্য হতে পারে এক কঠিন ক্রান্তিকাল। জনগনকে উপেক্ষা করে আগামীতে রাজনীতিতে লুটপাট চালানোর প্রক্রিয়ায় ছেদ পরার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে বাংলাদেশী জনগোষ্ঠী একজন জিয়াউর রহমানের প্রত্যাশায় প্রার্থনা করছে এটি ওপেন সিক্রেট।

www.sheikhnews.com - হাজার খানেক সেনা অফিসার হাসিনার পক্ষেঃ যে কোন সময় গদি উল্টে যাবে, রক্তপাতের সম্ভাবনা

হাসিনার প্রতিশোধে জ্বলছে সেনাবাহিনী; আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতেও ক্রাকডাউন আসন্ন
Just Awesome thing written but What the hell is written post english of it for GOD sake @BDforever
 
. . . .
Hope somebody van translate this. In gist, SHW may be toppled by the military anytime.She/her cohorts are looking for exit. But will be difficult. People are alert not to allow them to flee.
ami ki translate korbo naki thakbe ? you know someone might .....
 
. .
A military coup isn't something that Bangladesh needs at the moment..you will be ostracised not just by India but by the world community at large. And military junta's tend to be the most corrupt.

Don't become a banana republic like Pakistan, where they have had a coup pretty much every decade stretching back to independence.
 
.
A military coup isn't something that Bangladesh needs at the moment..you will be ostracised not just by India but by the world community at large. And military junta's tend to be the most corrupt.
Don't become a banana republic like Pakistan, where they have had a coup pretty much every decade stretching back to independence.
actually india is behind in this case lol, it is a complex situation
 
.
A military coup isn't something that Bangladesh needs at the moment..you will be ostracised not just by India but by the world community at large. And military junta's tend to be the most corrupt.

Don't become a banana republic like Pakistan, where they have had a coup pretty much every decade stretching back to independence.
Your support for Bitc# Hasina and your Games in Bangladesh are leading Bangladesh towards that
 
.
[QCan youE="BDforever, post: 6724544, member: 144896"]actually india is behind in this case lol, it is a complex situation[/QUOTE]


Can you explain?
 
. . .
Can you explain?
USA does not like this govt. Currently this govt. is also making angry india for strengthening relation with china, in terms of economy and military. So now target is to kick out current govt. and put more pro-indian govt as both USA and India does not like china. RAW might use pro-raw and anti-govt military groups to execute it.

i think there might be some plot twist from military body lol
 
.
Back
Top Bottom