What's new

Get to the bottom of birthday rape case.

Absolute rubbish with no evidence.
That apon jewellers owner himself got involved in illegal activity.
Absolute Abulish-Khobish could only froth rubish, rubish since intellectual capital in its position as mere as Veggie’s dung. Now, I'm not supporting the owner or any other new capitalist here but why now since corruption has been the core of RAWAMY capitalists for all along? Why have the king/queen of dalals been acting ostrich of desert for so long? Can U answer?
 
.
Absolute Abulish-Khobish could only froth rubish, rubish since intellectual capital in its position as mere as Veggie’s dung. Now, I'm not supporting the owner or any other new capitalist here but why now since corruption has been the core of RAWAMY capitalists for all along? Why have the king/queen of dalals been acting ostrich of desert for so long? Can U answer?
Learn how to spell first.
 
.
Shamsul Alam with Qamrul Islam
g_kf1vXYV_O.png

What's going on? Minister MP King of what is this? It's highly disturbing!!!

http://www.uttareralo24.com/allnews/18840
আলোচিত ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্ত নাঈম আশরাফ ৭ মন্ত্রী প্রতিমন্ত্রী ও ১৩ এমপির জন্য নিয়মিত মেয়ে সরবরাহ করতো

Screenshot_2017-05-21-13-59-30-1.png


বিশেষ প্রতিবেদন : পুলিশ রিমান্ড চলছে নাঈম আশরাফ হালিমের। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে ভয়ঙ্কর সব তথ্য দিচ্ছে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা নাঈম আশরাফ হালিম। জামায়াত নেতার শ্যালক প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলকসহ কমপক্ষে সাতজন মন্ত্রী ,প্রতিমন্ত্রী, ১৩ জন এমপি এবং দুটি টিভি চ্যানেলের তিনজন সাংবাদিকের নাম পুলিশকে জানিয়েছে যাদেরকে নাঈম আশরাফ নিয়মিত মেয়ে সরবরাহ করতো।

নাঈম আশরাফ হালিমের মতো ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে জড়িত অনেক প্রতিষ্ঠান অনেক ব্যাক্তি। কিন্ত সকল প্রায় সকলের সঙ্গে সেলফি তুলতে পেরেছেন ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে জড়িত এমন লোকের সংখ্যা কম। তবে ব্যাতিক্রম নাঈম আশরাফ হালিম। নাঈম পুলিশের কাছে অকপটে শিকার করেছে তার রাজনৈতিক পরিচয়ই এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। সিরাজগঞ্জের ছেলে নাঈম ছিল সরাসরি বর্তমান সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের সরাসরি সমর্থনপুষ্ট। এমনকি নাসিমের ছেলে তানভীর জয়ের সঙ্গেও তার সম্পর্ক ছিল অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মাদ নাসিমের বাসায় নাঈমের ছিল অবাধ যাতায়াত। তার এই রাজনৈতিক প্রভাবের সঙ্গে টাকা সব মিলিয়ে উচ্চাভিলাষী এবং বেপরোয়া হয়ে উঠেছিল নাঈম। নাঈমও সুযোগের সর্বোচ্চ ব্যবহার করেছে।

তবে মিডিয়া বা শোবিজের সঙ্গে জড়িত কিংবা অনেক উঠতি বয়সের উচ্চাভিলাষী দুইশতাধিক মেয়ের সঙ্গে তার বিশেষ সম্পর্কের কথা শিকার করেছে নাঈম। এদের অনেককেই নাঈম তার স্বার্থে কাজে লাগিয়েছে। পুলিশের একটি সূত্র জানিয়েছে, রিমান্ডে থাকা নাঈম জানান,বিশেষ করে সাবেক মন্ত্রী হাসান মাহমুদ এবং বর্তমান প্রতিমন্ত্রী পলক ঢাকার একটি অভিজাত হোটেলে প্রায় প্রতি সপ্তাহে দুই ঘন্টা করে বিশেষ সময় কাটাতেন। হাসান মাহমুদ ২০১৫ সালে বেলজিয়াম সফরকালে একজন বাংলাদেশী মডেল সেখানে হাসান মাহমুদের সঙ্গে একান্ত সময় কাটিয়েছেন।

জিজ্ঞাসাবাদে নাঈম জানায়, স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ছেলে তানভীর জযে সঙ্গে কমপক্ষে তিনজন মডেলের বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। তার মাধ্যমে আরো একাধিক এমপির সঙ্গে নাঈমের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে উঠে। এভাবেই আওয়ামী লীগের নেতা মন্ত্রীদের সঙ্গে তার সম্পর্ক গভীর হতে শুরু করে। কমপক্ষে দুজন মন্ত্রী এবং ১৩ জন এমপির সঙ্গে একান্তে বসে মদ্যপান করতেন নাঈম। এ সময় মন্ত্রী এমপিদের অনুরোধে অনেক শোবিজ কিংবা অভিজাত পরিবারের মেয়েরাও মদের আড্ডায় শামিল হতো। নাঈম জানায়, এসব কারণে মিডিয়াতে এবং আওয়ামী রাজনৈতিক মহলে তার দ্রুতই ব্যাপক প্রভাব বাড়তে থাকে। আগামী নির্বাচনে সে কোনো একটি আসন থেকে নির্বাচন করারও স্বপ্ন দেখছিলো । সে কারণেই মোহাম্মদ নাসিম এবং তার ছেলে জয়ের ছবি দিয়ে মাস কয়েক আগে এলাকায় ব্যাপক পোষ্টারিং করেছিলেন। মোহাম্মদ নাসিমের অনুমতি নিয়েই সে রাজনীতিতে ব্যাপকভাবে সক্রিয় হয়। নাসিমের ছেলে জয় তাকে আওয়ামী কাজীপাড়া ইউনিটের সহ সভাপতি বানায়।

একটি সূত্র জানায়, নাঈম পুলিশের কাছে নিজের জীবন নিয়েও শঙ্কার কথা বলেছেন। রেইনট্রি হোটেলে ধর্ষণের ঘটনা ব্যাপক জানাজানি হলে প্রথমে সে দেশ ছেড়ে পালতে চেয়েছিলো । কিন্ত আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার আহমেদ সেলিম তাকে আশ্বস্ত করে বলেছেন কয়েকদিন ঢাকার বাইরে গা ঢাকা দিয়ে থাকতে। দিলদার বলেছেন, পরিস্থিতি তার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

কিন্তু দুইজন মডেল তারকা যারা বর্তমান সরকারের দুইজন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীর সঙ্গে বিশেষ খাতির রাখেন । এ দুই মডেলের একজন নাঈমকে গোপনে জানিয়েছেন “বাঁচতে হলে পুলিশের হাতে ধরা পড়াই নিরাপদ অন্যথায় বিশেষ দুর্বলতার কারণে নাঈম যেসব মন্ত্রী এমপিদের ঘনিষ্ঠ হয়েছেন তারা তাকে প্রাণে বাঁচতে দেবেনা”। নাঈম পুলিশকে জানায় এই কারণেই সে তার ইনস্টাগ্রাম চালু রেখেছিলো। ফেইসবুক ও কয়েকদিন একটিভ রেখেছিলো। নাঈম সরাসরি পুলিশকে জানিয়েছে, গ্রেফতার হলে হয়তো জেলে যেতে হবে তবে সে প্রাণে বেঁচে যাবে এই কারণেই সে গ্রেফতারের জন্য প্রস্তুত ছিল। পুলিশ সূত্রটি দাবি করেছে, একজন মডেল নিয়ে তার সঙ্গে হাসান মাহমুদের কথা কাটাকাটি হয়েছে। নাঈম জানায় ওই মডেলটি হাসান মাহমুদের বিশেষ পছন্দের হলেও ওই মডেলটি হাসান মাহমুদকে বিকৃত রুচির বলে মনে করে। এটি নিয়ে হাসান মাহমুদ তার উপর ক্ষুব্ধ।

নাঈম জানায়, সে আওয়ামী লীগ নেতা হওয়ার কারণে শোবিজ কিংবা মিডিয়ার লোকজন তার সঙ্গে সেলফি তুলতে আগ্রহ করতো আবার তার সঙ্গে অনেক মেয়েদের যোগাযোগ থাকার কারণে বেশ কয়েকজন মন্ত্রী এমপি তাকে বিশেষ খাতির করতো। এ জন্যই সরকারের সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেহ পলক, স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহম্মদ নাসিমের ছেলেসহ
অনেক রাজনীতিকের সঙ্গে তার যেমন সেলফি রয়েছে তেমনি রয়েছে শোবিজ জগতের তারকাদের সঙ্গেও।

আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর তদবির :
এদিকে বতমানে ঢাকায় রয়েছেন আবদুল গাফফার চৌধুরী। তার সঙ্গে বর্তমান সরকারের সুসম্পর্ক রয়েছে তেমনি গণমাধ্যমের উপরও তার প্রভাব রয়েছে। এ কারণে এক মন্ত্রীর পরামর্শে আবদুল গাফফার চৌধুরীকে টিকেট দিয়ে ঢাকায় আনেন সোনা চোরাচালানি দিলদার আহমেদ সেলিম।

একটি বিশেষ গোয়েন্দা সূত্রমতে, গাফফার চৌধুরী এরইমধ্যে দিলদারের পক্ষে একটি পরিস্থিতি তৈরী করার চেষ্টা করছেন। সূত্রের দাবি, গাফ্ফারের হস্তক্ষেপেই জুয়েলারী ব্যাবসায়ীরা ধর্মঘট ডেকেও কয়েক ঘন্টা পর আবার প্রত্যাহার করে নেয়। দিলদার আহমেদ সেলিমের কাছের একটি ঘনিষ্ট সূত্রমতে গাফফার চৌধুরী তাদেরকে আশ্বস্ত করে বলেছেন আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই গণমাধ্যমের রিপোর্টের ধরণ পাল্টে যাবে। ফলে ধর্ষিতা দুই মেয়ের ব্যাপারে জনমনে বিরূপ ধারণা সৃষ্টি হবে। দিলদারের ঘনিষ্ট সূত্রের বিশেষ আবদুল গাফফার চৌধুরীর হস্তক্ষেপে শেষ পর্যন্ত হয়তো তাকে গ্রেফতার হতে হবেনা। বরং দিলদারকে গাফফার চৌধুরী আরও আশ্বাস দিয়েছেন শিগগীরই রিপোর্টিংয়ের ধরণ পাল্টে যাবে এবং এমনকি এই ইস্যুটিও দুএকদিনের মধ্যেই ধামা চাপা পড়ে যাবে। তিনি এ ব্যাপারে কাজ করছেন।
http://www.uttareralo24.com/allnews/18840

Kindly try to ascertain the previous mysteries/scandals relating to Ms. Shahnaz Gazi, a BCS(FA) officer, be rest assured that lots of intriguing events will be revealed.
আলোচিত শাহনাজ গাজী এলার পোস্টিং নিয়ে বির্তক
মে ২৩, ২০১৭
ela-696x418.jpg

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

‘রহস্যজনক’ এক পোস্টিং অর্ডার নিয়ে যারপরনাই বিতর্ক চলছে সেগুনবাগিচায়। সমপ্রতি এক নারী কূটনীতিকের বিদেশে চতুর্থ দফায় পোস্টিং হয়েছে। সাধারণত দুটি, বড়জোর তৃতীয় পোস্টিং শেষে মধ্যম সারির কূটনীতিকদের ঢাকায় ফেরানো হয়। এটা অনেকটাই রেওয়াজ। কিন্তু ‘সেলিব্রেটি’ ওই কূটনীতিকের বেলায় খানিকটা ব্যতিক্রম ঘটেছে! আর এ জন্যই প্রশ্ন, বিতর্ক আর সমালোচনা। ওই কূটনীতিক অবশ্য অতীতে বহুবার খবরের শিরোনাম হয়েছেন, ভিন্ন ভিন্ন কারণে। এবারের প্রেক্ষাপট একান্তই তার পেশাগত জীবনের সঙ্গে সম্পর্কিত। কূটনৈতিক অঙ্গনের খোঁজ রাখেন এমন লোকজনের কাছে নামটি খুবই পরিচিত।

তিনি পররাষ্ট্র ক্যাডারের আলোচিত কর্মকর্তা শাহনাজ গাজী। ডাক নাম এলা। বন্ধু মহলে ‘এলা’ নামেই চেনেন সবাই। ঢাকায় তাকে নিয়ে সৃষ্ট বিতর্কের প্রেক্ষিতে ২০১১ সালের আগস্টে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যানজেলেসে ডেপুটি কনসাল হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। সেই থেকেই তিনি বিদেশ বিভূঁইয়ে। ২০১৩ সালের মাঝামাঝিতে চীনের কুনমিংয়ে নতুন কনস্যুলেট খোলে বাংলাদেশ। সেখানে প্রথম কনসাল জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পান শাহনাজ গাজী। প্রায় দু’বছর কুনমিংয়ে কাটানোর পর তৃতীয় পোস্টিং দিয়ে তাকে ফিলিপাইনে পাঠানো হয়।

২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ম্যানিলা মিশনে থাকা কূটনীতিক শাহনাজ গাজী বর্তমানে মিনিস্টার পদমর্যাদায় সেখানকার ডেপুটি চিফ অব মিশন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ম্যানিলা মিশন শেষে ঢাকায় ফিরতে চেয়েছিলেন শাহনাজ গাজী। তিনি এ নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ধরনাও দিয়েছিলেন। কুনমিং থেকেও ঢাকায় ফেরার ইচ্ছার কথা জানিয়েছিলেন। কিন্তু অ্যাকশন হয়েছে উল্টো।

নতুন বছরের শুরুতে চতুর্থ দফায় পোস্টিং দিয়ে তাকে ম্যানিলা থেকে ব্রাসিলিয়াস্থ বাংলাদেশ মিশনে বদলি করে মন্ত্রণালয়। আচমকা জারি হওয়া সেই আদেশ অবশ্য শেষ পর্যন্ত কার্যকর হয়নি। সমপ্রতি সেটি বাতিল করে তাকে নাইজেরিয়া মিশনে পাঠানোর নতুন আদেশ জারি হয়। প্রশ্ন ওঠেছে যে কূটনীতিক দেশে ফিরতে চান তাকে কেন চতুর্থ দফায় পোস্টিং দিয়ে বিদেশে রাখতে হচ্ছে? তাছাড়া এ নিয়ে তো নিজেদের (দেশীয় কূটনীতিকদের) মধ্যে অসন্তোষ আছে। জবাব খুঁজতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন অনুবিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। কিন্তু ‘স্পর্শকাতর’ এ ইস্যুতে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি কেউই। তাদের পরামর্শে সংশ্লিষ্ট কূটনীতিকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়।

টেলিফোন আলাপে কূটনীতিক শাহনাজ গাজী তার বদলির আদেশ হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেন। বলেন, আমি দেশে ফিরতে চেয়েছিলাম। এ নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে লিখিত এবং মৌখিক আবেদনও করেছি। কিন্তু মন্ত্রণালয় আমাকে নতুন পোস্টিং দিয়েছে। কেন এ আদেশ- এটি মন্ত্রণালয়ই ভালো বলতে পারবে। ঢাকায় স্বামী, মেয়ে এবং অসুস্থ মা-বাবা রয়েছেন জানিয়ে শাহনাজ গাজী বলেন, দেশে ফিরতে পারলে ব্যক্তিগতভাবে খুশি হতাম। কিন্তু সরকারি চাকরি করি, সরকার যেখানে পাঠাবে সেখানেই তো যেতে হবে। যে আদেশ হয়েছে আমি তা মানতে বাধ্য। লস অ্যানজেলেস, কুনমিং, ম্যানিলার পর নাইজেরিয়া মিশন- সব মিশনই তার কাছে এক- মন্তব্য করে ওই কূটনীতিক বলেন, সরকার যখন যেখানে যেভাবে আমাকে নিয়োগ দিয়েছে আমি সব সময় তা হাসিমুখে মেনে নিয়েছি। এবারও তার ব্যত্যয় হবে না। আমি নাইজেরিয়া যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি।

/ইউডি/
http://purboposhchimbd.news/2017/05/23/আলোচিত-শাহনাজ-গাজী-এলার-প/
 
Last edited:
.
Shamsul Alam with Qamrul Islam
g_kf1vXYV_O.png

What's going on? Minister MP King of what is this? It's highly disturbing!!!

http://www.uttareralo24.com/allnews/18840
আলোচিত ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্ত নাঈম আশরাফ ৭ মন্ত্রী প্রতিমন্ত্রী ও ১৩ এমপির জন্য নিয়মিত মেয়ে সরবরাহ করতো

Screenshot_2017-05-21-13-59-30-1.png


বিশেষ প্রতিবেদন : পুলিশ রিমান্ড চলছে নাঈম আশরাফ হালিমের। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে ভয়ঙ্কর সব তথ্য দিচ্ছে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা নাঈম আশরাফ হালিম। জামায়াত নেতার শ্যালক প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলকসহ কমপক্ষে সাতজন মন্ত্রী ,প্রতিমন্ত্রী, ১৩ জন এমপি এবং দুটি টিভি চ্যানেলের তিনজন সাংবাদিকের নাম পুলিশকে জানিয়েছে যাদেরকে নাঈম আশরাফ নিয়মিত মেয়ে সরবরাহ করতো।

নাঈম আশরাফ হালিমের মতো ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে জড়িত অনেক প্রতিষ্ঠান অনেক ব্যাক্তি। কিন্ত সকল প্রায় সকলের সঙ্গে সেলফি তুলতে পেরেছেন ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে জড়িত এমন লোকের সংখ্যা কম। তবে ব্যাতিক্রম নাঈম আশরাফ হালিম। নাঈম পুলিশের কাছে অকপটে শিকার করেছে তার রাজনৈতিক পরিচয়ই এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। সিরাজগঞ্জের ছেলে নাঈম ছিল সরাসরি বর্তমান সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের সরাসরি সমর্থনপুষ্ট। এমনকি নাসিমের ছেলে তানভীর জয়ের সঙ্গেও তার সম্পর্ক ছিল অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মাদ নাসিমের বাসায় নাঈমের ছিল অবাধ যাতায়াত। তার এই রাজনৈতিক প্রভাবের সঙ্গে টাকা সব মিলিয়ে উচ্চাভিলাষী এবং বেপরোয়া হয়ে উঠেছিল নাঈম। নাঈমও সুযোগের সর্বোচ্চ ব্যবহার করেছে।

তবে মিডিয়া বা শোবিজের সঙ্গে জড়িত কিংবা অনেক উঠতি বয়সের উচ্চাভিলাষী দুইশতাধিক মেয়ের সঙ্গে তার বিশেষ সম্পর্কের কথা শিকার করেছে নাঈম। এদের অনেককেই নাঈম তার স্বার্থে কাজে লাগিয়েছে। পুলিশের একটি সূত্র জানিয়েছে, রিমান্ডে থাকা নাঈম জানান,বিশেষ করে সাবেক মন্ত্রী হাসান মাহমুদ এবং বর্তমান প্রতিমন্ত্রী পলক ঢাকার একটি অভিজাত হোটেলে প্রায় প্রতি সপ্তাহে দুই ঘন্টা করে বিশেষ সময় কাটাতেন। হাসান মাহমুদ ২০১৫ সালে বেলজিয়াম সফরকালে একজন বাংলাদেশী মডেল সেখানে হাসান মাহমুদের সঙ্গে একান্ত সময় কাটিয়েছেন।

জিজ্ঞাসাবাদে নাঈম জানায়, স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ছেলে তানভীর জযে সঙ্গে কমপক্ষে তিনজন মডেলের বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। তার মাধ্যমে আরো একাধিক এমপির সঙ্গে নাঈমের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে উঠে। এভাবেই আওয়ামী লীগের নেতা মন্ত্রীদের সঙ্গে তার সম্পর্ক গভীর হতে শুরু করে। কমপক্ষে দুজন মন্ত্রী এবং ১৩ জন এমপির সঙ্গে একান্তে বসে মদ্যপান করতেন নাঈম। এ সময় মন্ত্রী এমপিদের অনুরোধে অনেক শোবিজ কিংবা অভিজাত পরিবারের মেয়েরাও মদের আড্ডায় শামিল হতো। নাঈম জানায়, এসব কারণে মিডিয়াতে এবং আওয়ামী রাজনৈতিক মহলে তার দ্রুতই ব্যাপক প্রভাব বাড়তে থাকে। আগামী নির্বাচনে সে কোনো একটি আসন থেকে নির্বাচন করারও স্বপ্ন দেখছিলো । সে কারণেই মোহাম্মদ নাসিম এবং তার ছেলে জয়ের ছবি দিয়ে মাস কয়েক আগে এলাকায় ব্যাপক পোষ্টারিং করেছিলেন। মোহাম্মদ নাসিমের অনুমতি নিয়েই সে রাজনীতিতে ব্যাপকভাবে সক্রিয় হয়। নাসিমের ছেলে জয় তাকে আওয়ামী কাজীপাড়া ইউনিটের সহ সভাপতি বানায়।

একটি সূত্র জানায়, নাঈম পুলিশের কাছে নিজের জীবন নিয়েও শঙ্কার কথা বলেছেন। রেইনট্রি হোটেলে ধর্ষণের ঘটনা ব্যাপক জানাজানি হলে প্রথমে সে দেশ ছেড়ে পালতে চেয়েছিলো । কিন্ত আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার আহমেদ সেলিম তাকে আশ্বস্ত করে বলেছেন কয়েকদিন ঢাকার বাইরে গা ঢাকা দিয়ে থাকতে। দিলদার বলেছেন, পরিস্থিতি তার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

কিন্তু দুইজন মডেল তারকা যারা বর্তমান সরকারের দুইজন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীর সঙ্গে বিশেষ খাতির রাখেন । এ দুই মডেলের একজন নাঈমকে গোপনে জানিয়েছেন “বাঁচতে হলে পুলিশের হাতে ধরা পড়াই নিরাপদ অন্যথায় বিশেষ দুর্বলতার কারণে নাঈম যেসব মন্ত্রী এমপিদের ঘনিষ্ঠ হয়েছেন তারা তাকে প্রাণে বাঁচতে দেবেনা”। নাঈম পুলিশকে জানায় এই কারণেই সে তার ইনস্টাগ্রাম চালু রেখেছিলো। ফেইসবুক ও কয়েকদিন একটিভ রেখেছিলো। নাঈম সরাসরি পুলিশকে জানিয়েছে, গ্রেফতার হলে হয়তো জেলে যেতে হবে তবে সে প্রাণে বেঁচে যাবে এই কারণেই সে গ্রেফতারের জন্য প্রস্তুত ছিল। পুলিশ সূত্রটি দাবি করেছে, একজন মডেল নিয়ে তার সঙ্গে হাসান মাহমুদের কথা কাটাকাটি হয়েছে। নাঈম জানায় ওই মডেলটি হাসান মাহমুদের বিশেষ পছন্দের হলেও ওই মডেলটি হাসান মাহমুদকে বিকৃত রুচির বলে মনে করে। এটি নিয়ে হাসান মাহমুদ তার উপর ক্ষুব্ধ।

নাঈম জানায়, সে আওয়ামী লীগ নেতা হওয়ার কারণে শোবিজ কিংবা মিডিয়ার লোকজন তার সঙ্গে সেলফি তুলতে আগ্রহ করতো আবার তার সঙ্গে অনেক মেয়েদের যোগাযোগ থাকার কারণে বেশ কয়েকজন মন্ত্রী এমপি তাকে বিশেষ খাতির করতো। এ জন্যই সরকারের সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেহ পলক, স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহম্মদ নাসিমের ছেলেসহ
অনেক রাজনীতিকের সঙ্গে তার যেমন সেলফি রয়েছে তেমনি রয়েছে শোবিজ জগতের তারকাদের সঙ্গেও।

আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর তদবির :
এদিকে বতমানে ঢাকায় রয়েছেন আবদুল গাফফার চৌধুরী। তার সঙ্গে বর্তমান সরকারের সুসম্পর্ক রয়েছে তেমনি গণমাধ্যমের উপরও তার প্রভাব রয়েছে। এ কারণে এক মন্ত্রীর পরামর্শে আবদুল গাফফার চৌধুরীকে টিকেট দিয়ে ঢাকায় আনেন সোনা চোরাচালানি দিলদার আহমেদ সেলিম।

একটি বিশেষ গোয়েন্দা সূত্রমতে, গাফফার চৌধুরী এরইমধ্যে দিলদারের পক্ষে একটি পরিস্থিতি তৈরী করার চেষ্টা করছেন। সূত্রের দাবি, গাফ্ফারের হস্তক্ষেপেই জুয়েলারী ব্যাবসায়ীরা ধর্মঘট ডেকেও কয়েক ঘন্টা পর আবার প্রত্যাহার করে নেয়। দিলদার আহমেদ সেলিমের কাছের একটি ঘনিষ্ট সূত্রমতে গাফফার চৌধুরী তাদেরকে আশ্বস্ত করে বলেছেন আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই গণমাধ্যমের রিপোর্টের ধরণ পাল্টে যাবে। ফলে ধর্ষিতা দুই মেয়ের ব্যাপারে জনমনে বিরূপ ধারণা সৃষ্টি হবে। দিলদারের ঘনিষ্ট সূত্রের বিশেষ আবদুল গাফফার চৌধুরীর হস্তক্ষেপে শেষ পর্যন্ত হয়তো তাকে গ্রেফতার হতে হবেনা। বরং দিলদারকে গাফফার চৌধুরী আরও আশ্বাস দিয়েছেন শিগগীরই রিপোর্টিংয়ের ধরণ পাল্টে যাবে এবং এমনকি এই ইস্যুটিও দুএকদিনের মধ্যেই ধামা চাপা পড়ে যাবে। তিনি এ ব্যাপারে কাজ করছেন।
http://www.uttareralo24.com/allnews/18840

Kindly try to ascertain the previous mysteries/scandals relating to Ms. Shahnaz Gazi, a BCS(FA) officer, be rest assured that lots of intriguing events will be revealed.
আলোচিত শাহনাজ গাজী এলার পোস্টিং নিয়ে বির্তক
মে ২৩, ২০১৭
ela-696x418.jpg

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

‘রহস্যজনক’ এক পোস্টিং অর্ডার নিয়ে যারপরনাই বিতর্ক চলছে সেগুনবাগিচায়। সমপ্রতি এক নারী কূটনীতিকের বিদেশে চতুর্থ দফায় পোস্টিং হয়েছে। সাধারণত দুটি, বড়জোর তৃতীয় পোস্টিং শেষে মধ্যম সারির কূটনীতিকদের ঢাকায় ফেরানো হয়। এটা অনেকটাই রেওয়াজ। কিন্তু ‘সেলিব্রেটি’ ওই কূটনীতিকের বেলায় খানিকটা ব্যতিক্রম ঘটেছে! আর এ জন্যই প্রশ্ন, বিতর্ক আর সমালোচনা। ওই কূটনীতিক অবশ্য অতীতে বহুবার খবরের শিরোনাম হয়েছেন, ভিন্ন ভিন্ন কারণে। এবারের প্রেক্ষাপট একান্তই তার পেশাগত জীবনের সঙ্গে সম্পর্কিত। কূটনৈতিক অঙ্গনের খোঁজ রাখেন এমন লোকজনের কাছে নামটি খুবই পরিচিত।

তিনি পররাষ্ট্র ক্যাডারের আলোচিত কর্মকর্তা শাহনাজ গাজী। ডাক নাম এলা। বন্ধু মহলে ‘এলা’ নামেই চেনেন সবাই। ঢাকায় তাকে নিয়ে সৃষ্ট বিতর্কের প্রেক্ষিতে ২০১১ সালের আগস্টে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যানজেলেসে ডেপুটি কনসাল হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। সেই থেকেই তিনি বিদেশ বিভূঁইয়ে। ২০১৩ সালের মাঝামাঝিতে চীনের কুনমিংয়ে নতুন কনস্যুলেট খোলে বাংলাদেশ। সেখানে প্রথম কনসাল জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পান শাহনাজ গাজী। প্রায় দু’বছর কুনমিংয়ে কাটানোর পর তৃতীয় পোস্টিং দিয়ে তাকে ফিলিপাইনে পাঠানো হয়।

২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ম্যানিলা মিশনে থাকা কূটনীতিক শাহনাজ গাজী বর্তমানে মিনিস্টার পদমর্যাদায় সেখানকার ডেপুটি চিফ অব মিশন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ম্যানিলা মিশন শেষে ঢাকায় ফিরতে চেয়েছিলেন শাহনাজ গাজী। তিনি এ নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ধরনাও দিয়েছিলেন। কুনমিং থেকেও ঢাকায় ফেরার ইচ্ছার কথা জানিয়েছিলেন। কিন্তু অ্যাকশন হয়েছে উল্টো।

নতুন বছরের শুরুতে চতুর্থ দফায় পোস্টিং দিয়ে তাকে ম্যানিলা থেকে ব্রাসিলিয়াস্থ বাংলাদেশ মিশনে বদলি করে মন্ত্রণালয়। আচমকা জারি হওয়া সেই আদেশ অবশ্য শেষ পর্যন্ত কার্যকর হয়নি। সমপ্রতি সেটি বাতিল করে তাকে নাইজেরিয়া মিশনে পাঠানোর নতুন আদেশ জারি হয়। প্রশ্ন ওঠেছে যে কূটনীতিক দেশে ফিরতে চান তাকে কেন চতুর্থ দফায় পোস্টিং দিয়ে বিদেশে রাখতে হচ্ছে? তাছাড়া এ নিয়ে তো নিজেদের (দেশীয় কূটনীতিকদের) মধ্যে অসন্তোষ আছে। জবাব খুঁজতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন অনুবিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। কিন্তু ‘স্পর্শকাতর’ এ ইস্যুতে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি কেউই। তাদের পরামর্শে সংশ্লিষ্ট কূটনীতিকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়।

টেলিফোন আলাপে কূটনীতিক শাহনাজ গাজী তার বদলির আদেশ হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেন। বলেন, আমি দেশে ফিরতে চেয়েছিলাম। এ নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে লিখিত এবং মৌখিক আবেদনও করেছি। কিন্তু মন্ত্রণালয় আমাকে নতুন পোস্টিং দিয়েছে। কেন এ আদেশ- এটি মন্ত্রণালয়ই ভালো বলতে পারবে। ঢাকায় স্বামী, মেয়ে এবং অসুস্থ মা-বাবা রয়েছেন জানিয়ে শাহনাজ গাজী বলেন, দেশে ফিরতে পারলে ব্যক্তিগতভাবে খুশি হতাম। কিন্তু সরকারি চাকরি করি, সরকার যেখানে পাঠাবে সেখানেই তো যেতে হবে। যে আদেশ হয়েছে আমি তা মানতে বাধ্য। লস অ্যানজেলেস, কুনমিং, ম্যানিলার পর নাইজেরিয়া মিশন- সব মিশনই তার কাছে এক- মন্তব্য করে ওই কূটনীতিক বলেন, সরকার যখন যেখানে যেভাবে আমাকে নিয়োগ দিয়েছে আমি সব সময় তা হাসিমুখে মেনে নিয়েছি। এবারও তার ব্যত্যয় হবে না। আমি নাইজেরিয়া যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি।

/ইউডি/
http://purboposhchimbd.news/2017/05/23/আলোচিত-শাহনাজ-গাজী-এলার-প/
How much truth in these news?
 
. .
Blame it on Eve
  • SN Rasul
  • Published at 07:23 PM May 22, 2017
  • Last updated at 05:30 PM May 23, 2017

Blame it on temptation /BIGSTOCK
Rapists are not born, they are made
The Banani rape case at the Raintree Hotel, amongst other incidents, has made it imperative that Bangladesh take a good look in the mirror and sort out a veritable existential crisis that it is going through.

Especially when it comes to the way it treats the women who are part of its burgeoning population, contribute to its economy, inhabit the 147,000 square kilometres or so of its land.

It has become necessary, at least, to have a conversation, amongst the very people who take space in this country, from you and I in the middle, to people perched on the topmost rung and the ones clinging on to the lowest.

Apples and oranges
Conversation has, however, erupted out of the remnants of the case. From opinion pieces to Facebook statuses, everyone in the country has something to say. But much of it isn’t new.

But that’s no surprise. Some of it does bear repeating:
1) Women’s sexual history does not matter.
2) What they wore doesn’t matter.
3) No one “deserves” to be raped (yes, even the rapists themselves, but I suppose that’s another argument, for another portal).

These are some of the basics. In keeping with the Abraham traditions, when the forbidden apple is bitten, blame it on Eve. It seems, in many instances, Satan works through the female of the species.

Why do these thoughts persist? Education? Sure. Impunity? Definitely. A majority that believes in the way certain sexes are supposed to be?

Much of this has been said, and it has been said plenty. In fact, maybe too often?
Why? Because these words get limited breathing space. They are heard by people who already agree, or by those who’ve heard it enough to not pay any heed.
Not that words aren’t powerful. Maybe a mind is changed. Maybe two. Through the pathos of the incident, there must be someone who decides to tread the path devoid of victim-blaming.

But far too few, far too rare.

The serpents
Going back to the issue of Bangladesh’s existential crisis, it would be a mistake to think that victim-blaming is a solely lower class, previous generation issue. Even the progeny of “educated” upbringing hold on to such thoughts.

Much of it one may never find out, unless one is a trusted friend. Having experienced the overwhelming arguments against rape culture in their social strata, they hide behind well-veiled pseudo-sympathetic statements of agreement.

This is something I’ve experienced first-hand (and I think many have too, and have not spoken up because, like me, they did not wish to break the status quo with the individual in question). As a person worthy of trust, they will reiterate common adages: “Of course, what did they expect would happen?” and “In these parties, these things are common, and the girls know that things like that are expected to happen,” and “I don’t mean to be sexist but clothes like that do trigger assaults.”

Sometimes it’s evident in the way they boast of their sexual prowess, and how long they can last in bed. They’ll move with ease through the social ranks, their so-called masculinity on display, but without consequence.
What do we do? We sit back and listen. Maybe not all of us, but some of us. I, myself, will not shy away from the blame.

Much of it has to do with the fact that, otherwise, these people are “good” in most senses of the word. How do you define good? Do they harm others? No. Do they care for their parents, their friends, their husbands and wives, their children? Yes. Are they religious? Most of the time.
Let it be, we say, they’re not harming anyone. They would never change their minds. These thoughts are ingrained.

Eden hazard
I suppose when Hefazat has to come out and issue a statement, we are scraping the bottom of the barrel. But why do these thoughts persist? Education? Sure. Impunity? Definitely. A majority that believes in the way certain sexes are supposed to be? Of course.
(We must also understand that we, too, believe in “supposed to be’s.”)

A lot of the things we do may prevent a certain generation of people from a certain class from attaining the same mindsets as that of sexual predators. But what of the rest?

What of the husband in that unnameable village who rapes his wife every night? The rickshaw-puller who stares at the sleeveless-kameez ladies on the street? The huzur who teaches your kids Arabic but believes the word of God to a T?
To delude ourselves into thinking that there isn’t a conversation to be had between you and these people, because you are somewhat on the same page, won’t fly. Bangladesh is no Eden, least of all for women.

A lot of it stems from the villainisation of the culprit, the dehumanisation of his being, the extrapolation of his actions from all context. Rapists are not born out of a vacuum; they are bred, either by circumstance or influence.

This, if anything, we must understand.
There is little as disheartening as living in a country where the very act of being a woman on the street is an act of rebellion. The system itself believes them to have been borne out of shame, guilt, and wrong-doing.

The Banani rape case is newsworthy. The countless others are missed statistics, invisible stains on the bedsheets of violent oppression. What do we do, in this state? With our overlords giving the likes of Hefazat, and what they believe, more and more of a platform, are we merely, with these words, consoling ourselves?
Or is there, through better understanding, a way out of this hell?


SN Rasul is an Editorial Assistant at the Dhaka Tribune.
http://www.dhakatribune.com/opinion/op-ed/2017/05/22/blame-it-on-eve/
 
.
Banani rape case: Shafat, Sakif, Nayeem among 5 charged
Md Sanaul Islam Tipu

BananiRape.jpg

File photo: Banani rape case accused are being taken to courtMahmud Hossain Opu/Dhaka Tribune
Two female university students filed the case on May 6

Police have pressed charges against all five accused in much-talked-about Banani rape case.

The accused are Shafat Ahmed, Nayem Ashraf, Sadman Sakif, Shafat’s driver Billal Hossain and his bodyguard Rahmat Ali.

Dhaka Metropolitan Police’s Women Support and Investigation Centre Inspector Ismat Ara Emi filed the charge sheet at the Chief Metropolitan Magistrate’s Court on Thursday afternoon.

DC Prosecution Mohammad Anisur Rahman confirmed it to the Dhaka Tribune.

Two female university students filed a case with Banani police on May 6 alleging that they were raped at Banani’s Raintree hotel on the night of March 28 by Shafat, Nayem and Sadman while Billal recorded the incident and Rahmat Ali held the victims at gun point.

Click here to read more stories on Banani rape case

Shafat’s father is one of the owners of Apan Jewellers. The plaintiffs said the rapists had repeatedly threatened and pressured them to withdraw the case.

Several pages revealed photos and identities of the victims on Facebook. The rape case plaintiffs said they would file another case under the Information and Communication Technology Act.

Meanwhile, all five accused have confessed before the court.

DMP Joint Commissioner Krishna Pada Roy said the rape allegations had been established.

“We have found all evidence needed to prove the crime,” he said. Banani rape
http://www.dhakatribune.com/banglad...ape-case-shafat-sakif-nayeem-among-5-charged/
 
.
Qamrul Islam
2 hrs ·
নারী সরবরাহকারী বোরহান কবিরের আমলনামা -১
“কার্লোস সালেহ” “নাঈম আশরাফ ” ধরাপড়লেও বহাল তবিয়তে বোরহান!

=========================
জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে অপপ্রচার সেল খুলেছেন শেখ হাসিনা। এই সেলের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে সাংবাদিক পরিচয়ের আড়ালে নারী সরবরাহকারী ধান্দাবাজ সৈয়দ বোরহান কবীরকে।শেখ হাসিনার সাবেক এক উপদেষ্টা যিনি হল মার্ক কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত এবং সাবেক একজন তথ্য প্রতিমন্ত্রী এই দুইজনকে নারী সরবরাহ করে হতদরিদ্র সৈয়দ বোরহান কবীর এখন কোটি কোটি টাকার মালিক। রংপুরে গ্রামের বাড়ি থাকার সময় ছাত্র শিবিরের সাবেক সাথী সৈয়দ বোরহান কবীর ভোল পাল্টে ঢাকায় এসে এখন রাজধানীর অভিজাত এলাকায় আলিশান বাড়ি, লেটেস্ট মডেলের গাড়ী,নারী পরিবেস্টিত বিলাসী জীবনযাপন করছে। তার এই যাপিত জীবন নিয়ে এককালের সতীর্থ সাংবাদিকরা রীতিমত বিস্মিত,হতবাক। শিবিরের গন্ধ গা থেকে ঝেড়ে ফেলতে শত মুখে শেখ হাসিনার বন্দনা এবং বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচারই এখন বোরহান বাটপারের কাজ।

বোরহান কবীরের বাটপারি কার্যক্রমের পরিচালনার জন্য ধানমন্ডিতে তার প্রতিষ্ঠানের নাম “ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেড”। বিজ্ঞাপন এবং ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ব্যবসার আড়ালে এই প্রতিষ্ঠানটি মূলত আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা নাঈম আশরাফের মতো নারী সরবরাহের অফিস। বিভিন্ন টেলিভিশন এবং প্রিন্ট মিডিয়ার অনেকের সঙ্গে খাতির থাকার সুযোগে মিডিয়াতে কাজ করতে ইচ্ছুক মেয়েদেরকে ডেকে এনে এদেরকে ব্যবহার করেই আওয়ামী নেতামন্ত্রীদের কব্জায় রাখে ধুরন্ধর বোরহান। শেখ হাসিনার সঙ্গে তার ভালো সম্পর্ক এমনটি দাবি করার কারণে অনেক নেতা মন্ত্রীরাই তার সঙ্গে বিরোধে জড়াতে চাননা। বোরহান কবির দাবি করেন, “শেখ হাসিনা নোবেল পুরস্কার পেতে চান” – শেখ হাসিনার এই ইচ্ছেপূরণে সে কাজ করছে।

বোরহান কবীরের ঘনিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, বর্তমানে আলোচিত দুই মডেল এবং দু’জনের নামের আদ্যাক্ষর “প”, এই মডেলদের সঙ্গে দুইজন এমপি এবং একজন মন্ত্রী বোরহানের অফিসেই একান্তে সময় কাটিয়েছেন । কিন্তু বোরহান গোপন ক্যামেরায় সেটি ফিল্মিং করে রাখে। এই দুই এমপির একজনের পিতা মন্ত্রী হওয়ার কারণে ওই মন্ত্রণালয়ে এখন বোরহানের একছত্র আধিপত্য। তাই বোরহানের কাছে জিম্মি থাকা আওয়ামী লীগের এক প্রতিমন্ত্রী বোরহানের অফিস বসেই মন্তব্য করেন, লাম্পট্য, মাদক ব্যবসা আর নারী সরবরাহকারী কার্লোস সালেহ এবং নাঈম আশরাফ শেখ হাসিনা পর্যন্ত পৌঁছতে না পারায় ধরা পড়লেও বোরহান কবিরের হাত অনেক লম্বা।

বোরহান কবীরের ঘনিষ্ট একটি সূত্র দাবি করেছে, জুন মাসের তৃতীয় সপ্তাহে একদিন বিকেলে শমীর সাবেক স্বামী সুচিন্তা ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ এ আরাফাতকে নিয়ে বোরহান কবিরের সঙ্গে শমী কায়সারের কথা কাটাকাটি হয়। কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে বোরহান কবিরকে সাবধান করে দেন শমী কায়সার। তখন বোরহান কবির শমী কায়সারকে বলেন “আমি কার্লোস কিংবা কিংবা নাঈম আশরাফ নই -আমার হাত অনেক লম্বা” ।

বোরহান কবীরের ঘনিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, শেখ হাসিনার সাবেক উপদেস্টা অধ্যাপক সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী ও আওয়ামীলীগের সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক আবু সাইয়িদের মনোরঞ্জনে সদা ব্যাস্ত থাকতো বোরহান। এর বিনিময়ে তারাই বোরহান কবিরকে কোটি কোটি টাকা বানানোর পথ খুলে দেন।

শেখ হাসিনার উপদেস্টা অধ্যাপক সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর সাথে মিলে বার্ডফু রোগের ওষূধ সরবরাহ করার নামে ২০০ কোটি টাকার এক প্রকল্প হজম করে ফেলে মোদাচ্ছের-বোরহান চক্র। আর আবু সাইয়িদ তার সময়ে বোরহানকে বিটিভিতে “পরিপ্রেক্ষিত” নামে একটি অনুষ্ঠান করার সুযোগ দেন। ফলে বোরহানের পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি । “পরিপ্রেক্ষিত” অনুষ্ঠানের মাধ্যমে একদিকে বোরহানের চাঁদাবাজির পথ খুলে যায় অপরদিকে মিডিয়াতে কাজ করতে ইচ্ছুক মেয়েদের সঙ্গে তার যোগাযোগের দরজা উম্মুক্ত হয়ে যায়। বার্ডফ্লু রোগের ওষূধ সরবরাহ প্রকল্পের টাকা লুট আর পাশাপাশি চাঁদাবাজি এবং প্রয়োজন মতো সরকারের প্রভাবশালীদের নারী সরবরাহ এসবই বোরহানের জীবনধারণের পুঁজি হয়ে দাঁড়ায়।

এই পুঁজি ব্যবহার করেই এখন ঢাকা শহরের ডিজিটাল হোর্ডিং ব্যবসা বোরহানের নিয়ন্ত্রনে। পাতাল রেলের খবর নেই, অথচ তার আগেই শহরের বিভিন্ন সড়ক মোহনার হোর্ডিংয়ে শোভা পাচ্ছে বোরহান বাটপারের পাতাল রেল। সকল অপকর্ম আড়াল করতে গত ফেব্রুয়ারী মাসে বোরহান বাটপার এখন নতুন করে ’বাংলা ইনসাইডার’ নামে একটি নিউজ ওয়েব পোর্টাল খুলেছে । ঘনিষ্টজনের কাছে বোরহান বাটপার বলেছে, শেখ হাসিনা এবং জয়ের নির্দেশে তারা এটি খুলেছে। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে, আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ের কর্মকর্তা এবং বিএনপির সিনিয়র নেতাদের বিরুদ্ধে এমন রিপোর্ট প্রচার করা যাতে বিএনপির কর্মী সমর্থকরা বিভ্রান্ত ও বিব্রত হয়।

সূত্রমতে, এরইমধ্যে শেখ হাসিনার প্রশ্রয়ে নারী সরবরাহকারী বোরহান বাটপার বিএনপি নেতাদের রাজনৈতিক চরিত্র হনন করে রিপোর্ট লেখা শুরু করে দিয়েছে। এইসব রিপোর্ট লিখে ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। বোরহান কবিরের ঘনিষ্ঠ এক সাংবাদিক জানান,’বাংলা ইনসাইডার’ অফিসে প্রায় প্রতি রাতেই বসে জমজমাট আড্ডা। আড্ডার অনুষঙ্গ নারী ও মদ। বোরহানের হেরেমের এই আড্ডায় প্রায়শই অংশ নেন সরকারের কমপক্ষে দুইজন মন্ত্রী, শেখ হাসিনার দুইজন উপদেস্টা এবং শেখ হাসিনার অফিসে গুরুত্বপুর্ন দুই কর্মকর্তা। এই দুই কর্মকর্তার একজন জয়ের সঙ্গেও ঘনিষ্ট।

বোরহান কবীরের বিরুদ্ধে কেউ প্রকাশ্য মুখ না খুললেও ঢাকার প্রায় সব সাংবাদিকই বোরহান কবীরকে চেনেন ব্লাকমেইলার এবং টাউট-বাটপার হিসেবে। মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ লেখার কারনে আজকের কাগজ এবং ভোরের কাগজ থেকে দুইদফা বোরহানকে বের করে দেয়া হয়। বিএনপির সাবেক মহাসচিব মরহুম ব্যারিস্টার আবদুস সালাম তালুকদারের নামে বানানো মিথ্যা সাক্ষাৎকার আজকের কাগজে ছেপে বোরহান কবীর একবার চাকুরী হারান। মিথ্যা খবর প্রকাশ এবং চাঁদাবাজির কারনে কমপক্ষে তিনবার জেল খাটে বাটপার বোরহান। ২০০১ সালের ১৬ জানুয়ারী বিটিভির “পরিপ্রেক্ষিত” অনুষ্ঠানের শুটিং করতে গিয়ে বোরহান বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার নিমাইদিঘি গ্রামে এক মহিলাকে ধর্ষন করার চেষ্টা করে । এরপর মহিলার চিৎকারে গনধোলাইয়ের শিকার হয়। উত্তেজিত জনগণ তাকে পিটিয়ে বেঁধে রাখে। পরে তৎকালীন তথ্য প্রতিমন্ত্রী আবু সায়ীদের ফোন পেয়ে পুলিশ তাকে জনরোষ থেকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।

সাংবাদিক এবং বোরহানের পরিচিতজন এবং তার গ্রামের বাড়ীতে খোজখবর নিয়ে জানা যায়, রংপুরের এক অজপাড়া গায়ের বোরহান কবির শুরুতে ধর্মকর্ম করতো। সেই সময় সে ইসলামী ছাত্রশিবিরের রাজনীতির সাথে জড়ায়। তখন ছিল শিবিরের সাথি । তার পরিবারের দুই জন জামায়াতের রোকন। জামায়াতের সাবেক আমির মরহুম অধ্যাপক গোলাম আযম কারমাইকেল কলেজে শিক্ষক থাকাকালে বোরহানের এক ঘনিষ্ঠ আত্মীয় ছিলেন গোলাম আজমের শিষ্য। মুক্তিযুদ্ধের সময় সৈয়দ বোরহান কবীরের পরিবার ও তার আত্মীয় স্বজনের অধিকাংশই ছিলো রাজাকার। দরিদ্র পরিবারের সন্তান বোরহান কবীর ঢাকায় আসার পর শিবিরের সাথে যোগাযোগ কমিয়ে দেয়। পত্রপত্রিকায় ঢোকার জন্য ফন্দিফিকির করতে থাকে। শিবিরের পত্রপত্রিকা হাতেগোনা তাই আওয়ামী ধারার সঙ্গে যোগাযোগ বাড়িয়ে দেয়।

তার ঘনিষ্টজনরা জানায়, বোরহানের লেখা পড়ার দৌড় এইচএসসি পর্যন্ত। কিন্তু আওয়ামী স্বেছাসেবক লীগের নারী সরবরাহকারী নাঈম আশরাফের মতো বোরহান নিজেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসেবে পরিচয় দেয়। এই পরিচয়েই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি হিসেবে দৈনিক ভোরের ডাক পত্রিকায় কাজ শুরু করে। বোরহান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার দাবি করলেও তা মিথ্যা বলে জানিয়েছে তার ঘনিষ্টরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার অফিসের একটি সূত্র বোরহান কবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার কোনো ডকুমেন্ট খুঁজে পায়নি। তবে পত্রিকায় কাজ করার সুবাদে সাংবাদিক পরিচয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে থাকতো। ওই সময় বোরহান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী মলি নামে এক মেয়েকে বিয়ে করে। এরপর হল ছেড়ে বাসা নেয় গ্রীণ রোডে। আর এই মলিই হয়ে উঠে বোরহানের উপরে ওঠার সিঁড়ি। বোরহানের বাসায় শেখ হাসিনার সাবেক উপদেষ্টা ডা: মোদাচ্ছের আলী, আওয়ামী লীগ নেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্তসহ অনেক প্রভাবশালীরা যাতায়াত করতো। সবার “সেবা” করতে গিয়ে বিরক্ত হয়ে মলি দু’দফা বোরহানের সংসার থেকে চলে যায়। বোরহানের উপর রাগ করে মলি চলে যায় দৈনিক আজকের কাগজের তৎকালীন স্টাফ রিপোর্টার এনাম আবেদিনের কাছে। আজকের কাগজের সিনিয়র সাংবাদিকদের মধ্যস্থতায় হাত পা ধরে এনামের কাছ থেকে ফিরিয়ে আনা হয় মলিকে। বোরহান কবীরের লাম্পট্যে অতিষ্ট হয়ে কিছুদিন পর দৈনিক ভোরের কাগজের মফস্বল সম্পাদক রমেন বিশ্বাসের সঙ্গে আবারো চলে যায় মলি। এরপর আবার মাফ চেয়ে ফিরিয়ে আনা হয় মলিকে। ( চলবে..........)

20525352_1599139226784244_2868510651534253467_n.jpg
 
.

Pakistan Defence Latest Posts

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom