CaPtAiN_pLaNeT
SENIOR MEMBER
- Joined
- May 10, 2010
- Messages
- 7,685
- Reaction score
- 0
Gaddafi sought clemency for Bangabandhu's killers: Sheikh Hasina
Bangladesh Sangbad Sangstha (BSS)
DHAKA, Aug 27 (BSS) - Prime Minister Sheikh Hasina today said
fallen Libyan ruler Moamer Gaddafi had sought clemency for killers of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman as the 1996 general elections brought Awami League back to power 21 years after the carnage.
"He (Gaddafi) wrote a letter asking me to pardon the (Bangabandhu) killers, quoting Quranic verses," she told a Bangladesh Chhatra League (BCL) discussion at Bangabandhu International Conference Centre.
In reply, Sheikh Hasina said, she wrote, "being the daughter
I cannot forgive the killers of my father" also in line with the
Quranic principles.
Several of the killers of Bangabandhu were offered shelter in
Libya under Gaddafi regime as a subsequent countercoup after the
August 15, 1975 carnage forced the putsch leaders to flee the
country.
Most of the killers, however, were rewarded with diplomatic
assignments by the post 1975 governments though two of the key
coup masterminds -- sacked lieutenant colonels Farruq Rahman and
Abdur Rashid -- preferred to stay back in Libya under his
patronage.
The Prime Minister said the Libyan leader gave asylum to the
self-confessed killers of Bangabandhu and added, "He (Gaddafi) is
now in a position to leave the country."
"Those who sheltered Bangabandhu's killers have fallen,"
Sheikh Hasina said.
---------- Post added at 10:55 AM ---------- Previous post was at 10:52 AM ----------
27 Aug 2011 02:24:25 PM Saturday BdST E-mail this
বঙ্গবন্ধুর খুনীদের ক্ষমা করতে চিঠি দিয়েছিল গাদ্দাফি: শেখ হাসিনা
?????????? ??????? ????? ???? ???? ???????? ????????: ??? ??????
সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ঢাকা: লিবিয়ার প্রেসিডেন্ট মুয়াম্মার গাদ্দাফি বঙ্গবন্ধুর খুনীদের আশ্রয় দিয়েছিলেন। শুধু তাই নয়, খুনীদের ক্ষমা করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করে তার কাছে চিঠি পাঠিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা বলেন, ৭৫ এ বঙ্গবন্ধুকে যারা হত্যা করেছিল তারা অনেকেই লিবিয়ায় আশ্রয় নিয়েছিল। গাদ্দাফি তাদের আশ্রয় দিয়েছিল। সেই গাদ্দাফিরও পতন হয়েছে, সেই গাদ্দাফি এখন কোথায়?
শনিবার সকালে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
আলোচনা সভায় শেখ হাসিনা আরও বলেন, ফারুক, রশিদসহ বঙ্গবন্ধুর খুনীদের ক্ষমা করে দেওয়ার জন্য ১৯৯৬ সালে গাদ্দাফি কোরআনের আয়াত দিয়ে আমাকে চিঠি পাঠিয়েছিলো। আমিও কোরআনের আয়াত দিয়ে ঐ চিঠির জবাবে লিখেছিলাম, মেয়ে হয়ে বাবার হত্যার বিচার চাওয়ার অধিকার আছে। সন্তান হয়ে পিতা হত্যার বিচার না করা হবে অপরাধ।
তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর খুনীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়। তাদের লিবিয়া পঠানোর ব্যবস্থা করা হয়। লিবিয়ায় কারা এই খুনীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়েছিলো আমরা তাদের চিনি। জিয়ার ধারাবাহিকতায় তার স্ত্রী খালেদাও বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারিতে পুনবাসন করে।
শুধু জিয়া, খালেদা জিয়াই নয় এরশাদও কম করেনি বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, এই এরশাদ সাহেবও কম যাননি। বঙ্গবন্ধুর খুনী ফারুককে তিনি রাষ্ট্রপতি প্রার্থী করে রাজনীতিতে পুনর্বাসন করেছিলেন।
ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের বঙ্গবন্ধুর মতো ত্যাগের মানসিকতায় নিজেদের গড়ে তোলার আহবান জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিজেরা কী পেলাম সেটা না দেখে দেশ ও জাতিকে কী দিতে পারলাম সেটাই দেখতে হবে। বঙ্গবন্ধু সারা জীবন সেটাই দেখেছেন। ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের বঙ্গবন্ধুর এ ত্যাগের আদর্শ অনুসরণ করতে হবে।
এ সময় তিনি লিবিয়ার সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফির কঠোর সমালোচনা করেন।
আলোচনা সভায় আবেগাপ্লুত কণ্ঠে শেখ হাসিনা বলেন, ৭৫ এ মাত্র ১৫ দিন আগে দেশ ছেড়ে বাইরে গেলাম। একদিন শুনলাম আমাদের কেউ নেই, সবাইকে মেরে ফেলা হয়েছে।
৩২ নম্বর বাড়ির একটি প্রাণীও বাঁচেনি। সবাইকে হত্যা করার পর ঘাতকরা আমার ছোট ভাই রাসেলকে মায়ের লাশের পাশে নিয়ে হত্যা করে। রাসেল বলেছিলো আমি মায়ের কাছে যাবো।
এরপর, জিয়াউর রহমান আমাদের দীর্ঘ দিন দেশে ফিরতে দেয়নি। ধানমন্ডির ৩২ নম্বর এবং টুঙ্গীপাড়ার বাড়ি দীর্ঘ দিন সিল করে রাখা হয়।
আমার অন্তঃসত্ত্বা চাচীকে তার ছয় সন্তানসহ তার র খুলনার বাড়ী থেকে বের করে দিয়ে সিল করে দেওয়া হয়। আমরা ফুফুকে তিন মাস গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছিলো। ছোট দুই সন্তানের সামনে শেখ মণি ও তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে হত্যা করা হয়।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু এতো জনপ্রিয় ছিলেন যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে, অপপ্রচার চালিয়েও তার জনপ্রিয়তায় তারা নষ্ট করতে পারেনি। তখনই ঘাতকরা তাকে হত্যা করে। ফারুক-রশিদ তাদের সাক্ষাতকারেও এ কথা বলেছিলো। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর যারা ক্ষমতায় এসেছিলো সামরিক স্বৈরশাসকরা ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে একটি এলিট শ্রেণী সৃষ্টি করেছিলো।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার ব্যক্তিগত উচ্চাভিলাষ নেই। উচ্চাভিলাষ থাকলে কম্প্রোমাইজ করে অনেক কিছু করতে পারতাম। আমার বাবা কোনো দিন কম্প্রোমাইজ করেননি। আমার রাজনীতির একটাই লক্ষ্য, সেটা হলো জনগণের কল্যাণ করা। আমার বাবা সারাজীবন সেটা করে গেছেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করে জনগণের উন্নয়নে কাজ করে যাবো একটাই আজকের দিনের প্রতিজ্ঞা।
ছাত্রলীগের সভাপতি বদিউজ্জামান সোহাগের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন অর্থনীতি সমিতির সভাপতি ড. আবুল বারাকাত, ড. হামিদা বানু ও অধ্যাপক আবুল কাসেম।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২২ ঘণ্টা, আগস্ট ২৭, ২০১১
Bangladesh Sangbad Sangstha (BSS)
DHAKA, Aug 27 (BSS) - Prime Minister Sheikh Hasina today said
fallen Libyan ruler Moamer Gaddafi had sought clemency for killers of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman as the 1996 general elections brought Awami League back to power 21 years after the carnage.
"He (Gaddafi) wrote a letter asking me to pardon the (Bangabandhu) killers, quoting Quranic verses," she told a Bangladesh Chhatra League (BCL) discussion at Bangabandhu International Conference Centre.
In reply, Sheikh Hasina said, she wrote, "being the daughter
I cannot forgive the killers of my father" also in line with the
Quranic principles.
Several of the killers of Bangabandhu were offered shelter in
Libya under Gaddafi regime as a subsequent countercoup after the
August 15, 1975 carnage forced the putsch leaders to flee the
country.
Most of the killers, however, were rewarded with diplomatic
assignments by the post 1975 governments though two of the key
coup masterminds -- sacked lieutenant colonels Farruq Rahman and
Abdur Rashid -- preferred to stay back in Libya under his
patronage.
The Prime Minister said the Libyan leader gave asylum to the
self-confessed killers of Bangabandhu and added, "He (Gaddafi) is
now in a position to leave the country."
"Those who sheltered Bangabandhu's killers have fallen,"
Sheikh Hasina said.
---------- Post added at 10:55 AM ---------- Previous post was at 10:52 AM ----------
27 Aug 2011 02:24:25 PM Saturday BdST E-mail this
বঙ্গবন্ধুর খুনীদের ক্ষমা করতে চিঠি দিয়েছিল গাদ্দাফি: শেখ হাসিনা
?????????? ??????? ????? ???? ???? ???????? ????????: ??? ??????
সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ঢাকা: লিবিয়ার প্রেসিডেন্ট মুয়াম্মার গাদ্দাফি বঙ্গবন্ধুর খুনীদের আশ্রয় দিয়েছিলেন। শুধু তাই নয়, খুনীদের ক্ষমা করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করে তার কাছে চিঠি পাঠিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা বলেন, ৭৫ এ বঙ্গবন্ধুকে যারা হত্যা করেছিল তারা অনেকেই লিবিয়ায় আশ্রয় নিয়েছিল। গাদ্দাফি তাদের আশ্রয় দিয়েছিল। সেই গাদ্দাফিরও পতন হয়েছে, সেই গাদ্দাফি এখন কোথায়?
শনিবার সকালে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
আলোচনা সভায় শেখ হাসিনা আরও বলেন, ফারুক, রশিদসহ বঙ্গবন্ধুর খুনীদের ক্ষমা করে দেওয়ার জন্য ১৯৯৬ সালে গাদ্দাফি কোরআনের আয়াত দিয়ে আমাকে চিঠি পাঠিয়েছিলো। আমিও কোরআনের আয়াত দিয়ে ঐ চিঠির জবাবে লিখেছিলাম, মেয়ে হয়ে বাবার হত্যার বিচার চাওয়ার অধিকার আছে। সন্তান হয়ে পিতা হত্যার বিচার না করা হবে অপরাধ।
তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর খুনীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়। তাদের লিবিয়া পঠানোর ব্যবস্থা করা হয়। লিবিয়ায় কারা এই খুনীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়েছিলো আমরা তাদের চিনি। জিয়ার ধারাবাহিকতায় তার স্ত্রী খালেদাও বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারিতে পুনবাসন করে।
শুধু জিয়া, খালেদা জিয়াই নয় এরশাদও কম করেনি বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, এই এরশাদ সাহেবও কম যাননি। বঙ্গবন্ধুর খুনী ফারুককে তিনি রাষ্ট্রপতি প্রার্থী করে রাজনীতিতে পুনর্বাসন করেছিলেন।
ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের বঙ্গবন্ধুর মতো ত্যাগের মানসিকতায় নিজেদের গড়ে তোলার আহবান জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিজেরা কী পেলাম সেটা না দেখে দেশ ও জাতিকে কী দিতে পারলাম সেটাই দেখতে হবে। বঙ্গবন্ধু সারা জীবন সেটাই দেখেছেন। ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের বঙ্গবন্ধুর এ ত্যাগের আদর্শ অনুসরণ করতে হবে।
এ সময় তিনি লিবিয়ার সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফির কঠোর সমালোচনা করেন।
আলোচনা সভায় আবেগাপ্লুত কণ্ঠে শেখ হাসিনা বলেন, ৭৫ এ মাত্র ১৫ দিন আগে দেশ ছেড়ে বাইরে গেলাম। একদিন শুনলাম আমাদের কেউ নেই, সবাইকে মেরে ফেলা হয়েছে।
৩২ নম্বর বাড়ির একটি প্রাণীও বাঁচেনি। সবাইকে হত্যা করার পর ঘাতকরা আমার ছোট ভাই রাসেলকে মায়ের লাশের পাশে নিয়ে হত্যা করে। রাসেল বলেছিলো আমি মায়ের কাছে যাবো।
এরপর, জিয়াউর রহমান আমাদের দীর্ঘ দিন দেশে ফিরতে দেয়নি। ধানমন্ডির ৩২ নম্বর এবং টুঙ্গীপাড়ার বাড়ি দীর্ঘ দিন সিল করে রাখা হয়।
আমার অন্তঃসত্ত্বা চাচীকে তার ছয় সন্তানসহ তার র খুলনার বাড়ী থেকে বের করে দিয়ে সিল করে দেওয়া হয়। আমরা ফুফুকে তিন মাস গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছিলো। ছোট দুই সন্তানের সামনে শেখ মণি ও তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে হত্যা করা হয়।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু এতো জনপ্রিয় ছিলেন যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে, অপপ্রচার চালিয়েও তার জনপ্রিয়তায় তারা নষ্ট করতে পারেনি। তখনই ঘাতকরা তাকে হত্যা করে। ফারুক-রশিদ তাদের সাক্ষাতকারেও এ কথা বলেছিলো। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর যারা ক্ষমতায় এসেছিলো সামরিক স্বৈরশাসকরা ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে একটি এলিট শ্রেণী সৃষ্টি করেছিলো।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার ব্যক্তিগত উচ্চাভিলাষ নেই। উচ্চাভিলাষ থাকলে কম্প্রোমাইজ করে অনেক কিছু করতে পারতাম। আমার বাবা কোনো দিন কম্প্রোমাইজ করেননি। আমার রাজনীতির একটাই লক্ষ্য, সেটা হলো জনগণের কল্যাণ করা। আমার বাবা সারাজীবন সেটা করে গেছেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করে জনগণের উন্নয়নে কাজ করে যাবো একটাই আজকের দিনের প্রতিজ্ঞা।
ছাত্রলীগের সভাপতি বদিউজ্জামান সোহাগের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন অর্থনীতি সমিতির সভাপতি ড. আবুল বারাকাত, ড. হামিদা বানু ও অধ্যাপক আবুল কাসেম।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২২ ঘণ্টা, আগস্ট ২৭, ২০১১