What's new

Frankenstein's demon reside within RAWAMY leaderships!

M_Saint

FULL MEMBER
Joined
Nov 11, 2008
Messages
1,866
Reaction score
0
Country
Bangladesh
Location
United States
এমসি কলেজ হোস্টেলে আগুন : তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশে সিলেটের তিন মন্ত্রীর বিরোধ, আশকারা পেয়ে বেসামাল ছাত্রলীগ

সিলেট অফিস



সিলেটের শতবর্ষ প্রাচীন এমসি কলেজ ছাত্রাবাস পুড়ানোর ঘটনা রাজনৈতিক ছায়ায় ঢাকা পড়ে যাচ্ছে। তিন মাসেরও বেশি সময় পার হলেও তিনটি তদন্ত কমিটির রিপোর্ট জনসম্মুখে আসেনি। সিলেটসহ গোটা দেশে এ ঘটনার বিচারের দাবি উঠলেও কোনো লাভ হয়নি। উল্টো অভিযুক্তরা দাপটের সঙ্গে স্ব-স্ব অবস্থানে বিরাজ করছে। সরকারের দায়িত্বশীলদের একাংশের কঠোর ভূমিকা থাকা সত্ত্বেও অন্য অংশে রহস্যজনক নমনীয়তায় চাপা পড়ে যাচ্ছে ইস্যুটি। জড়িতদের রক্ষা করার জন্য মরিয়া হয়ে মাঠে নেমেছে একটি চক্র। এতে সিলেটের সচেতন মহলে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হচ্ছে। তবে দল মত নির্বিশেষে বিশাল জনসমর্থন এই ইস্যুর পেছনে থাকলেও স্থানীয় বিরোধী রাজনৈতিক দল ও ছাত্র সংগঠনগুলো তা সময়মত কাজে লাগাতে পারেনি নিজেদের অভ্যন্তরীণ সমস্যার কারণে।
সূত্র জানায়, গত ৮ জুলাই ছাত্রলীগ-শিবির সংঘর্ষের জের ধরে ছাত্রাবাস পুড়ানোর পর ২৯ আগস্ট কলেজ খোলার প্রথমদিনই তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেন কলেজ কর্তৃপক্ষের গঠিত তদন্ত কমিটি। ২০০ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদন অধ্যক্ষের কাছে জমা দিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বহিরাগত ছাত্রলীগের মিছিল থেকে ছাত্রাবাসে আগুন দেয়া হয় বলে জানানো হয়। কিন্তু এত কিছুর পরও ছাত্রলীগকে বাঁচাতে দল ও প্রশাসনের ডিগবাজিতে তিনমাস চলে যায়। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত মামলার তদন্ত সিআইডির কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
অনুসন্ধানে জানা যায়, বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর এ চক্রের ছত্রছায়ায় বেড়ে উঠা ছাত্রলীগের একটি গ্রুপ (যারা ছাত্রাবাস পুড়িয়েছে) তারা একের পর এক অপকর্ম চালিয়ে আসছে। ছিনতাই, চাঁদাবাজি, ডাকাতিসহ নানা অপরাধ কর্মের সঙ্গে জড়িত এসব দুর্বৃত্তরা এখন বিশাল অর্থবিত্তের মালিক। ২০১০ সালে এ দুর্বৃত্তরা এমসি কলেজ সংলগ্ন সিলেট সরকারি কলেজ ছাত্রাবাস পুড়িয়ে দেয়। এ অপকর্ম করার পর থেকে তাদের ‘জামাই আদরে’ লালন পালন করা হচ্ছে। দু’বছর থেকে সরকারি কলেজ ছাত্রাবাস পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে। সরকারি কলেজ ছাত্রাবাস পুড়িয়ে দেয়ার মতো জঘন্য অপকর্ম করার পরও দুর্বৃত্তদের সিলেট জেলা ছাত্রলীগের বিভিন্ন পদ দেয়া হয়। এ দুর্বৃত্তরাই গত ৮ জুলাই সিলেট সরকারি এমসি কলেজ ছাত্রাবাসের হিন্দু ব্লক ছাড়া বাকি ৫টি ব্লক আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। এ ঘটনার পর সিলেটের সর্বত্র প্রতিবাদের ঝড় উঠায় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। ছাত্রাবাসে আগুন দেয়ার সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে এরই মধ্যে প্রতিবেদন চূড়ান্ত করেছে এ কমিটি। তবে, কমিটির প্রধান সিলেটের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শহীদুল আলম এরই মধ্যে বদলি হয়ে বরিশালের জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগ দিয়েছেন। আলাপকালে তিনি জানান, সিলেট ছাড়ার আগেই তিনি তদন্ত প্রতিবেদন সংশ্লিষ্টদের কাছে জমা দিয়েছেন। তিনি এ বিষয়ে সিলেটের জেলা প্রশাসকের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দিয়েছেন।
এদিকে, সিলেটের ঐতিহ্যবাহী ছাত্রাবাস পুড়ানোর পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগে (সিআইডি) স্থানান্তর করা হয়েছে। সিআইডি সিলেটের এএসপি রওশন আরা বেগমের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেছেন, ২/৩ দিন আগে তারা মামলাটি পেয়েছেন। তবে এখনও মামলার ডকেট পাননি। ডকেটপ্রাপ্তির পর সিআইডির পরিদর্শক এনামুল হক দুটি মামলা তদন্ত করবেন বলে তিনি জানান।
এদিকে, এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে নারকীয় ধ্বংসযঞ্জের সঙ্গে জড়িত দুর্বৃত্তরা তাদের রাজনৈতিক ‘গুরু’দের কাজে লাগানোর পাশাপাশি মিডিয়ার সহায়তায় ঘটনার মোড় ঘুরাতে ব্যস্ত। এরই মধ্যে স্থানীয় ও জাতীয় গণমাধ্যমে প্রকৃত সত্যকে পাশ কাটিয়ে প্রকাশ করা হয়েছে কিছু প্রতিবেদন; যাতে সুস্পষ্টভাবে এ ঘটনায় জড়িত দুর্বৃত্তদের রক্ষার চেষ্টা করা হয়েছে।
অর্থমন্ত্রী-শিক্ষামন্ত্রীর বিপরীতে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত : এমসি কলেজ ছাত্রাবাস পুড়ানোর ঘটনা নিয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এবং শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের অভিমতের বিপরীতে অবস্থান নিয়েছেন মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এমপি। মন্ত্রী পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ ওই দুই সদস্য এ ঘটনাকে জঘন্য হিসেবে বর্ণনা করলেও দফতরবিহীন মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত একে রাজনৈতিক স্যাবোটাজ হিসেবে অভিহিত করেছেন। এ নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। অর্থমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর পর পরিদর্শনের কয়েকদিন পর পুড়ে যাওয়া এমসি কলেজ ছাত্রাবাস পরিদর্শন করেন দফতরবিহীন মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। পরিদর্শন শেষে এক প্রেস ব্রিফ্রিংয়ে মন্ত্রী বলেন, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এটি একটি রাজনৈতিক স্যাবোটাজ। এ ঘটনা জঙ্গিবাদ, উগ্র সাম্প্রদায়িক, বিদ্বেষমূলক ও প্রতিহিংসামূলক রাজনীতির প্রতিক্রিয়া। তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে শিবির ছাত্রলীগের মধ্যে ঘটনার সূত্রপাত হয়ে এত বড় ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনাকে রাজনৈতিক ও আদর্শের লড়াই নিয়ে সংঘাতমূলক রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া বলে উল্লেখ করেন সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত।
একটি সূত্র জানায়, অর্থমন্ত্রী আবুল আবদুল মুহিত তদন্ত প্রতিবেদনে কোনরূপ সংযোজন-বিয়োজনের বিপক্ষে মত দিয়েছেন। একই অভিমত দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদও। কিন্তু, এ দুই মন্ত্রীর ‘সেন্টিমেন্ট’-এর বিপরীত মেরুতে অবস্থান নিয়েছেন দফতরবিহীন মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। সূত্র জানায়, তদন্ত কমিটিতে এমন কিছু ব্যক্তির নাম এসেছে যারা মন্ত্রী এবং মহানগর আওয়ামী লীগের এক নেতার ‘খুবই কাছের লোক’। সূত্র জানায়, সিলেটের সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা এবং রিপোর্টটি সরকারি দলের অনুকূলে যেতে না পারে এমনকি আগামী জাতীয় নির্বাচনেও প্রভাব পড়তে পারে রিপোর্টের-এ কারণে এটি প্রকাশ করা হচ্ছে না।

???? ???? ???????? ???? : ????? ??????? ??????? ??????? ??? ???????? ?????, ?????? ???? ??????? ????????
 
.
1.Jan - March '71 Sheikh hardly knew what was going on. The movement he had created soon overtook him, and RAW infiltrated student leaders were directing the movement towards a collision course. Sheikh had sought separation through political negotiations peacefully and amicably.

2. I see SHW is facing the same dilemma. She doesn't know. She has no control. She is just a puppet held hostage. The Dhaka Committee decides policies. BCL rules the streets. And the Gladiators 100 does the secret killings / dirty jobs.
 
.
1.Jan - March '71 Sheikh hardly knew what was going on. The movement he had created soon overtook him, and RAW infiltrated student leaders were directing the movement towards a collision course. Sheikh had sought separation through political negotiations peacefully and amicably.

2. I see SHW is facing the same dilemma. She doesn't know. She has no control. She is just a puppet held hostage. The Dhaka Committee decides policies. BCL rules the streets. And the Gladiators 100 does the secret killings / dirty jobs.
Puppets without string would always have similar fates, especially when they are on predatory expansionist's ones... Now, here pops up more of veritable arms of Frankenstein's demon...


রাজশাহী পুলিশ-ছাত্রলীগ অস্ত্রধারীদের আঁতাত

সরদার এম. আনিছুর রহমান, রাজশাহী



রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২ অক্টোবর ছাত্রলীগ-ছাত্রশিবিরের মধ্যে সংঘটিত সংঘর্ষের সময় আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে হামলাকারী ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আখেরুজ্জামান তাকিম ও সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম তৌহিদ আল হোসেন ওরফে তুহিন প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও পুলিশ তাদের গ্রেফতার করছে না। এমন কি তারা থানা ও মেডিকেলে পুলিশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে গোপন বৈঠক ও প্রোগ্রাম করছেন। এরপরও পুলিশ বলছে তাদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এতে রাজশাহী পুলিশের ভূমিকা নিয়ে সর্বমহলে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। তাকিম ক্যাম্পাসে অবাধে টেন্ডারবাজি, ছিনতাই, অস্ত্রবাজি, চাঁদাবাজি ও যৌন হয়রানির মতো অপকর্মের সঙ্গে জড়িত। ছাত্রলীগকর্মী সোহেল হত্যাকাণ্ডের অন্যতম আসামিও তাকিম। অন্যদিকে তুহিন ১৫ জুলাই ছাত্রলীগকর্মী আবদুল্লাহ আল হাসান সোহেল হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়। তুহিনের বাড়ি রাজশাহীর বাঘায়। ২ অক্টোবর পুরো সংঘর্ষে তুহিন নেতৃত্ব দেয়। ছাত্রলীগের অনেক ক্যাডারকে তুহিন বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র সরবরাহ করে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২ অক্টোবর রাবিতে ছাত্রলীগ-ছাত্রশিবিরের মধ্যে সংঘটিত সংঘর্ষের সময় আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে নেতৃত্ব দানকারী ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম তৌহিদ আল হোসেন ওরফে তুহিন গতকাল দুপুর ১২টার দিকে কয়েকজন ক্যাডারকে সঙ্গে নিয়ে নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানায় যায়। সেখানে তারা বোয়ালিয়া মডেল থানার এসি সাইফুল ইসলাম ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোকাররম হোসেন খানের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী গোপন বৈঠক করে। পরে তারা দুপুর ১টার দিকে থানা থেকে বের হওয়ার সময় সাংবাদিকদের ক্যামেরায়বন্দি হয়। এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তুহিন জানায়, থানায় কাজ ছিল তাই এসেছিলাম।
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে বোয়ালিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোকাররম হোসেন খান এই প্রতিবেদককে জানান, ছাত্রলীগ নেতা তুহিন থানায় এসেছিল কি না তা তার জানা নেই। তার সঙ্গে তুহিনের কোনো দেখা হয়নি। এছাড়া থানার অন্য কোনো পুলিশ কর্মকর্তাও তাদের দেখেননি। গোপন বৈঠকের বিষয়টি তিনি সরাসরি অস্বীকার করেন। বোয়ালিয়া মডেল থানার এসি সাইফুল ইসলামের সঙ্গে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তার সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। তিনি বারবার ফোনটি কেটে দিচ্ছিলেন।
এ ব্যাপারে রাজশাহী মহানগর পুলিশ কমিশনার এসএম মনিরুজ্জামানের যোগাযোগ করা হলে তিনি বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন—জড়িত পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে এরই মধ্যে কঠোরব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। পুলিশের ভাবমূর্তি নষ্ট হতে পারে এমন কাজের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অবশ্যই আমি ব্যবস্থা নেব। বিষয়টি আরও খতিয়ে দেখে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি আরও বলেন, সন্ত্রাসী যেই হোক তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।
এদিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিত্সাধীন এক ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশের উপস্থিতিতেই শনিবার দেখতে গিয়েছিল তাকিম। এ সময় এক পুলিশ কর্মকর্তাও সেখানে যান। তার সামনেই তাকিম সেখানে কিছু সময় কাটান। অথচ বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে রাবি ক্যাম্পাসে ২ অক্টোবর পিস্তল উঁচিয়ে তাকিমের গুলি করার দৃশ্য প্রকাশিত হয়েছে। তাকিমের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের জনৈক শিক্ষিকাকে যৌন হয়রানি, পদ্মা সেতুর নামে চাঁদা আদায় করে আত্মসাত্, মারধর, চাঁদাবাজিসহ বহু অভিযোগ রয়েছে। ক্লাসে উপস্থিতির হার অত্যন্ত কম থাকায় ২০১০ সালে তাকিম রাবির ছাত্রত্ব হারায়। এরপরও তাকিম ছাত্রলীগ রাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক আবু হুসাইন দীপুর ডান হাত হিসেবে ক্যাম্পাস দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। গত ১৫ জুলাই পদ্মা সেতুর চাঁদা আদায় করে আত্মসাত্সহ বিভিন্ন অভিযোগে ছাত্রলীগ রাবি কমিটি তাকে সহ-সভাপতির পদ থেকে বহিষ্কার করে। কিন্তু সে এখনও ছাত্রলীগের ব্যানারে চলছে। এমনকি ২ অক্টোবর ক্যাম্পাসের গোলাগুলির ঘটনায় ছাত্রলীগের নেতৃত্ব দেয়। শনিবার রাবি সংলগ্ন এলাকায় ছাত্রলীগ নেতা ইমরান হোসেন ডেভিড কিছু সন্ত্রাসী দ্বারা আহত হয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়। ছাত্রলীগ দাবি করেছে তাকে শিবির কর্মীরা কুপিয়ে আহত করেছে। এদিকে হাসপাতালে ডেভিডের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে রাজশাহী মহানগর পুলিশ কমিশনার (পূর্ব) গোলাম মাহমুদ হাসপাতালে ডেভিডের বেডের পাশে উপস্থিত হন। একই সময় সেখানে তাকিমকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে। অথচ সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাদের পক্ষ থেকে এর আগে সাংবাদিকদের জানানো হয়, তাকিমকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। রাজশাহী মহানগর পুলিশ কমিশনার (পূর্ব) গোলাম মাহমুদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বিষয়টি তার জানা নেই।
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতাদের সঙ্গে পুলিশের বৈঠকের বিষয়ে রাবি সাদাদলের আহ্বায়ক প্রফেসর আজহার আলী বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, পুলিশ যদি অস্ত্রধারীদের সঙ্গে গোপন বৈঠক করে তবে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কতটা নাজুক তা সহজেই বোঝা যায়। তিনি জড়িত পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানান।
ছাত্রদলের আহ্বায়ক আরাফাত রেজা আশিক বলেন, অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের সঙ্গে পুলিশের গোপন বৈঠকই প্রমাণ করেছে, প্রশাসনের ছত্রছায়ায় ছাত্রলীগ দেশব্যাপী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। সরকার নিজেই সন্ত্রাসকে লালন করছে।
শিবিরের সভাপতি আশরাফুল আলম ইমন বলেন, প্রশাসন ছাত্রলীগের অপকর্মের বিচার করলে ক্যাম্পাসের আজকের এ অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হতো না। তারা বরাবারই ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠনকে মদত দিয়ে যাচ্ছে। পুলিশের সঙ্গে অস্ত্রধারীদের গোপন বৈঠক প্রমাণ করে প্রশাসন সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছে। এতে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার পরিবেশ আরও নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করেন। তিনি অবিলম্বে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতাদের গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান। সেই সঙ্গে সন্ত্রাসীদের মদতদানকারী পুলিশ কর্মকর্তাদেরও বিচার দাবি করেন।

http://www.amardeshonline.com/pages/details/2012/10/23/170167
 
. .

Pakistan Defence Latest Posts

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom