What's new

Chill Bangladesh Thread

দিল্লি- বেইজিংয়ের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রেখে চলছে ঢাকা

870a82102ee507a8935ce5993f3425f5-5a816b378fbab.jpg


প্রতিবেশীদের কাজে লাগিয়ে ভারতকে একরকম ঘিরে ফেলার যে আগ্রাসী নীতি নিয়ে চলছে চীন, তাতে এপর্যন্ত একমাত্র বড় ব্যতিক্রম বাংলাদেশ। ভারতেও অনেক পর্যবেক্ষক মনে করছেন, ঢাকা এখনও দিল্লি ও বেইজিংয়ের মধ্যে একটা ভারসাম্য বজায় রেখে চলছে। এমনকি ভৌগোলিক ও মানসিক নৈকট্যের কারণে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তারা ভারতের দিকেই ঝুঁকে– কিন্তু দিল্লির কাছ থেকে সব সময় তারা এর উপযুক্ত প্রতিদান পাচ্ছে না, আক্ষেপ সেখানেই।

এর সবচেয়ে বড় সাম্প্রতিক দৃষ্টান্ত হলো— চলমান রোহিঙ্গা সঙ্কট। যে সঙ্কট খুব শিগগির ছয় মাস পূর্ণ করতে চলেছে।

দিল্লির সিভিল লাইনস এলাকায় ‘ইনস্টিটিউট অব চাইনিজ স্টাডিজ’ নামে যে বনেদী গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি আছে, সেখানে প্রতি মাসের একটি বুধবারে আয়োজিত হয় একটি আলোচনা সভা। গত মাসে (২৪ জানুয়ারি) সেই ‘ওয়েন্সডে সেমিনারে’র মূল বক্তা ছিলেন ড. জোনাথন ডি টি ওয়ার্ড, যাকে সারাদুনিয়া চেনে অন্যতম সেরা চীন-বিশেষজ্ঞ হিসেবে।

সেদিনের আলোচনায় ড. ওয়ার্ড একটা চমকপ্রদ পূর্বাভাস করেছিলেন, ‘বাষট্টি সালে চীন-ভারত যুদ্ধ হয়েছিল হিমালয় সীমান্তে, মূলত অরুণাচলে। কিন্তু ভবিষ্যতে দুদেশের কখনও সংঘাত হলে দেখে নেবেন, সেটা কিন্তু হবে মূলত সমুদ্রকে ঘিরেই। কারণ, ভারত-চীনের উত্তেজনা ক্রমশ মেরিটাইম ডোমেইনে সরে আসছে, বিশেষ করে ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে।’

চীন যে ভারতকে দক্ষিণ দিক দিয়ে নানা দেশে তাদের নিয়ন্ত্রণাধীন নৌবন্দর স্থাপন করে একরকম ঘিরে ফেলতে চায়, এটা অবশ্য নতুন কোনও কথা নয়। ভূরাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের অনেকে এটিকে চীনের ‘স্ট্রিং অব পার্লস’ বলেও বর্ণনা করে থাকেন, যে মুক্তোর হারে মুক্তোগুলো মালাক্কা প্রণালী থেকে মিয়ানমার, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ,পাকিস্তান হয়ে হরমুজ প্রণালী ও সোমালিয়া পর্যন্ত বিস্তৃত।

ওদিকে পাকিস্তানের ভেতর দিয়ে চীনের ইকোনমিক করিডর গড়ার কাজও অনেকদূর এগিয়েছে। চীন থেকে শুরু হয়ে যে বাণিজ্যপথ আরব সাগরের উপকূলে পাকিস্তানের গোয়াদার বন্দর পর্যন্ত বিস্তৃত। এখন আরও খবর পাওয়া যাচ্ছে, গোয়াদার বন্দর থেকে আরও ৮৫ কিলোমিটার পশ্চিমে জিওয়ানিতেও চীন একটি সামরিক ঘাঁটি স্থাপন করতে চলেছে, যেটি হবে জিবৌতির পরে বিদেশের মাটিতে চীনের দ্বিতীয় সেনা-স্থাপনা।

ফলে বোঝাই যাচ্ছে, পাকিস্তান তাদের ভূখণ্ডকে কার্যত চীনকে ইচ্ছেমতো ব্যবহারের জন্য তাদের হাতে একরকম তুলেই দিয়েছে। অনেকটা একই রকম অবস্থা শ্রীলঙ্কা, নেপাল, মালদ্বীপ ও মিয়ানমারেও। আর এখানেই ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ এক বিরল ব্যতিক্রম!

ভারতের সাবেক একজন শীর্ষ কূটনীতিক চন্দ্রশেখর দাশগুপ্ত চীনেও বহু বছর রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেছেন। বাঙালি এই সাবেক রাষ্ট্রদূতের বলতে দ্বিধা নেই, ‘বাংলাদেশে এসে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং প্রায় ২৬ বিলিয়ন ডলারের চেক লিখে দিয়ে গেছেন। তার পরেও ঢাকা সটান চীনের প্রভাব বলয়ে ঢুকে পড়েছে এটা কিন্তু মোটেও বলা যাবে না। চীনের দানখয়রাতির সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার ক্ষমতা ভারতের নেই, এটা জেনেও শেখ হাসিনা সরকার কিন্তু এখনও পরিষ্কার ভারতের দিকেই ঝুঁকে আছে।’

তবে রোহিঙ্গা সঙ্কট মোকাবিলার ক্ষেত্রে সেই বাংলাদেশের প্রত্যাশাকে যে ভারত পূরণ করতে পারেনি, বাংলা ট্রিবিউনের কাছে প্রকারান্তরে সে কথাও স্বীকার করে নেন তিনি। চন্দ্রশেখর দাশগুপ্ত বলেন, ‘মিয়ানমারের অনুভূতিকে আমার মনে হয় একটু বেশিই গুরুত্ব দিয়ে ফেলেছি। কিন্তু যে দেশটিকে লাখ লাখ শরণার্থীর বোঝা বইতে হচ্ছে, তাদের কথাকে ভারত আরও একটু বেশি গুরুত্ব দিলেই মনে হয় ভালো করত।’

ভারতের সাবেক পররাষ্ট্রসচিব ও যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত সাবেক রাষ্ট্রদূত নিরুপমা রাও মেননও সরাসরি স্বীকার করে নিচ্ছেন, মালদ্বীপ-শ্রীলঙ্কা-পাকিস্তানে চীন যেভাবে টাকাপয়সা ব্যয় করতে পারছে, সেই আর্থিক ক্ষমতা ভারতের নেই। ‘কিন্তু কূটনীতিতে টাকাপয়সাই সব নয়, তার পরেও আরও কিছু উপায় থাকে – যেটাকে বলা যেতে পারে স্মার্ট ডিপ্ল্যোমেসি। আমি মনে করি, দক্ষিণ এশিয়াতে চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব ঠেকানোর জন্য ভারতের উত্তর একটাই– আর সেটা হলো এই স্মার্ট ডিপ্ল্যোমেসি’, এই প্রতিবেদককে বলছিলেন নিরুপমা রাও।

কিন্তু আবারও সেই একই কথা, রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারত যে নিজের প্রতিবেশে খুব একটা স্মার্ট ডিপ্ল্যোমেসির পরিচয় দিয়েছে, একান্ত আলোচনায় ভারতের কূটনীতিকরাও কেউই সে কথা বলছেন না।

অথচ গত কয়েকমাসে বিভিন্ন সার্কভুক্ত দেশে চীনের কর্মকাণ্ড দেখলে বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়, কেন বাংলাদেশের ভারতমুখী পররাষ্ট্রনীতিকে দিল্লির আরও বেশি গুরুত্ব দেওয়া উচিত ছিল। কয়েকটা উদাহরণ এখানে উল্লেখ করা যেতেই পারে।

ক. ডিসেম্বরে মালদ্বীপ ও চীন নিজেদের মধ্যে একটি অবাধ বাণিজ্যচুক্তি (ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট) স্বাক্ষর করেছে। মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট আবদুল্লা ইয়ামিন যখন রাষ্ট্রীয় সফরে গত মাসে বেজিং গিয়েছিলেন, তখনই এই চুক্তি সই হয় এবং প্রেসিডেন্ট ইয়ামিন চীনকে তাদের ‘ঘনিষ্ঠতম মিত্র’ বলে বর্ণনা করেন। এদিকে মালদ্বীপে ভারতের প্রভাব ক্রমশ বিলীন হচ্ছে, এবং পুরোঅঞ্চলে এই একটিমাত্র দেশ আছে–যেখানে প্রধানমন্ত্রী মোদি এখনও যাননি।

খ. ওই ডিসেম্বরের গোড়াতেই শ্রীলঙ্কা সরকার অনেক টালবাহানার পর তাদের হামবানটোটা বন্দরের লিজ ৯৯ বছরের জন্য তুলে দিয়েছে চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা চায়না মার্চেন্টস পোর্ট হোল্ডিংসের হাতে। স্ট্র্যাটেজিক দৃষ্টিকোণ থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই বন্দরটি চীনের অর্থায়নেই তৈরি হয়েছিল। তবে ভারত অনেক চেষ্টা করেছিল যাতে সেটির নিয়ন্ত্রণ চীনের হাতে না যায়, কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই চেষ্টা সফল হয়নি।

গ. ভারত ও চীনের ঠিক মাঝখানে অবস্থিত যে স্থলবেষ্টিত নেপাল, সেখানে আবারও ক্ষমতায় আসছেন বামপন্থী রাজনীতিবিদ কে পি ওলি, যিনি তার চীন ঘনিষ্ঠতার (ও ভারত-বিরোধিতার) জন্য সুপরিচিত। ভাবী প্রধানমন্ত্রী ওলি চীনের সঙ্গে রেল যোগাযোগ সম্প্রসারিত করার কথা বলেছেন। চীনের সহায়তায় তিনি নেপালে আরও সড়ক, রেল প্রকল্প ও এয়ারপোর্ট গড়ে তুলতে চান। আর নেপালে ভারতের প্রভাব খর্ব করতে চীনও যে তাতে সানন্দে রাজি তা বলাই বাহুল্য।

ঘ. পাকিস্তানের গোয়াদার বন্দরের নিয়ন্ত্রণ এখন পুরোপুরি চীনেরই হাতে। সেখান থেকে শুরু হয়ে কাশ্মীরের ভেতর দিয়ে যাচ্ছে চীনের তৈরি করা চায়না-পাকিস্তান ইকোনমিক করিডর, যা আবার তাদের বেল্ট রোড ইনিশিয়িটিভের অংশ। এখন আবার জিওয়ানিতেও তৈরি হতে যাচ্ছে চীনা মিলিটারি বেস।

ঙ. মিয়ানমারেও কোটি কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে চীন। রাখাইনের সিতওয়ে বন্দর থেকে চব্বিশশো কিলোমিটার লম্বা গ্যাস পাইপলাইন বসিয়েছে নিজেদের সীমান্ত পর্যন্ত। মাত্র কিছুদিন আগে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার যে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সমঝোতায় সই করেছে, সেটাও যে কার্যত চীনের ইশারায়, সে কথাও কারও অজানা নয়।

ফলে চীন যে চারদিক থেকে ভারতকে প্রায় ঘিরে ফেলেছে, সে কথা এতটুকুও অতিরঞ্জিত নয়। ভুটান ছাড়া ভারতের প্রতিবেশী প্রায় সব দেশে তারা রীতিমতো শক্ত জমিতে দাঁড়িয়ে,আর আজ না-হোক কাল ভারতকে এর মোকাবিলা করতেই হবে তাতেও কোনও ভুল নেই। ভুটান ছাড়া শুধু যে প্রতিবেশী দেশটির সঙ্গে ভারতের বন্ধুত্ব অটুট, সেটি বাংলাদেশ।

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার (অব) গুরমিত কানওয়াল এখন দিল্লির স্ট্র্যাটেজিক থিঙ্ক ট্যাঙ্ক ইনস্টিটিউট অব ডিফেন্স স্টাডিজ অ্যান্ড অ্যানালিসিসে সিনিয়র ফেলো হিসেবে যুক্ত। তাই তার বলতে কোনও দ্বিধা নেই, ‘ভারতকে এখন সামরিকভাবে বাংলাদেশ, মালদ্বীপ,নেপালের মতো দেশগুলোকে রিচ আউট করতে হবে। আফগানিস্তানের সেনাবাহিনীকে যেভাবে ভারত সাহায্য করছে, ঠিক সেভাবেই এই দেশগুলোকেও সাহায্যের হাত বাড়াতে হবে।’
নিজের প্রতিবেশে চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব ঠেকাতে ভারতের এছাড়া কোনও উপায় নেই, বাংলা ট্রিবিউনকে সে কথা খোলাখুলি বলছেন ব্রিগেডিয়ার কানওয়াল। তিনি আরও মনে করছেন, ‘যে কোনও কারণেই হোক ইন্দো-প্যাসিফিকে একটা সিকিওরিটি ভ্যাকুয়াম বা নিরাপত্তা শূন্যতা তৈরি হয়েছে। চীন সেটার ফায়দা নেওয়ার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। এখন ভারতের পক্ষে তার কাউন্টার-স্ট্র্যাটেজি তৈরি করা ছাড়া উপায় নেই।’

অনেকটা একইসুরে ভারতকে আগেভাগেই সতর্ক করে দিচ্ছেন তিব্বতের নির্বাসিত সরকারের প্রধান (‘সিলকিয়ং’) ড. লোবসাং সানগে। চীনের আগ্রাসী মনোভাবের মূল্য তিব্বতি জনগোষ্ঠীকে যেভাবে চোকাতে হয়েছে, তেমন দাম বোধহয় আর কাউকেই দিতে হয়নি। ফলে চীনের মনোভাব বোঝার জন্য তিব্বতি নেতৃত্বের মূল্যায়ন বোধহয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’

সেই ড. সানগে এদিন তাদের নির্বাসিত সরকারের রাজধানী ধরমশালা থেকে টেলিফোনে বাংলা ট্রিবিউনকে বলছিলেন, ‘আমি মনে করি, ভারতকে এখনই সাবধান হতে হবে। ওদিকে পাকিস্তান থেকে শুরু করে নেপাল-বাংলাদেশ-বার্মা-শ্রীলঙ্কা হয়ে চীন একেবারে গোল করে ভারতকে ঘিরে ফেলার চেষ্টা করছে, অনেকটা সফলও হয়েছে। কাজেই ভারতকে এখনই এই চক্রব্যূহ থেকে বেরোনোর পথও খুঁজতে হবে।’

ফলে পর্যবেক্ষক-কূটনীতিক বা রাজনৈতিক মহলের পরামর্শের সারকথা একটাই, চীনের প্রভাব বলয়ের সঙ্গে টক্কর নেওয়ার জন্য ভারতকেও এখন অনেক বেশি সাবধানী, সপ্রতিভ ও সংবেদনশীল পদক্ষেপ নিয়ে এগোতে হবে। আর সেই কূটনৈতিক অভিযানে নিশানার কেন্দ্রবিন্দুতে অবশ্যই থাকতে হবে বহু বছরের পরীক্ষিত বন্ধু বাংলাদেশকে।
 

Persian and Bengali was under same roof once.


Ya we all Bengali are actually same people. I connect to these Bengalis very much :sarcastic:
 
From a Bangladeshi child bride to a Microsoft ambassador

From a house help, to almost becoming a child bride, to finally becoming a Microsoft brand ambassador, this is the story of Kurigram's Fatema

Five years ago, Fatema was an 11-year-old child maid. She went to work at an early age as her family fought poverty. She was ecstatic when she was called back to her village, Bhuiyantari of Nageshari upazila in Kurigram district.

However, it was not to be reunited with her family, but to be married.

“My happiness turned to horror, as I realized I’d been brought back to be married to a man who was 25-years-old”, she told Microsoft, who published a feature about her on their website on January 2018.

Dramatically, just when the marriage was to be performed, a representative from a local non-profit organization that teaches digital skills to empower rural girls, intervened and saved her from the horrors of child-marriage.

Ashar Alo Pathshala, the non-profit that rescued her, soon got national attention. The organization took the responsibility of her education. Fatema faced pressure from her family to get married but she stayed determined and continued her education.

Fatema was then admitted to grade 4. She went on to achieving GPA 5 in both her PSC and JSC examination. She is continuing her education and is helping other young girls rise from the clutches of poverty and child-marriage.

What became Fatema’s weapon on her way was receiving computer education at Ashar Alo Pathshala. Along with that, she started learning the English language. Her strengths have made her the representative of marginalized Bangladeshi women.

She has been made into a Microsoft brand ambassador. Microsoft Philanthropies is a proud supporter of Aashar Alo Patshala, the latter becoming part of the biggest youth network in Bangladesh, Young Bangla, counting over 70,000 members across 200 partner organizations.

Fatema turned her life around and used her education to become an advocate and campaigner against child marriage in Bangladesh.


 
US-Bangla adds 4th Dash aircraft
Independent Online Desk

US-Bangla2.jpg

US-Bangla, one of the country's private airlines, today added one more 76-seater DASH 8-Q400 aircraft in its fleet.

With adding of the new aircraft, the number of passenger planes of the airlines stands at eight - four Boeing 737-800 and four Dash 8-Q400 aircraft, a press release said.

CEO of US-Bangla Airlines Imran Asif received the aircraft this morning at Hazrat Shahjalal International Airport.

US-Bangla airlines has planned to increase its domestic and regional flights with the new aircraft.

Currently, the airlines operates domestic flights from Dhaka to Chittagong, Cox's Bazar, Jessore, Sylhet, Saidpur, Rajshahi, Barisal and international flights to Kolkata, Kathmandu, Bangkok, Kuala Lumpur, Singapore, Doha and Muscat.

BSS

দিল্লি- বেইজিংয়ের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রেখে চলছে ঢাকা

870a82102ee507a8935ce5993f3425f5-5a816b378fbab.jpg


প্রতিবেশীদের কাজে লাগিয়ে ভারতকে একরকম ঘিরে ফেলার যে আগ্রাসী নীতি নিয়ে চলছে চীন, তাতে এপর্যন্ত একমাত্র বড় ব্যতিক্রম বাংলাদেশ। ভারতেও অনেক পর্যবেক্ষক মনে করছেন, ঢাকা এখনও দিল্লি ও বেইজিংয়ের মধ্যে একটা ভারসাম্য বজায় রেখে চলছে। এমনকি ভৌগোলিক ও মানসিক নৈকট্যের কারণে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তারা ভারতের দিকেই ঝুঁকে– কিন্তু দিল্লির কাছ থেকে সব সময় তারা এর উপযুক্ত প্রতিদান পাচ্ছে না, আক্ষেপ সেখানেই।

এর সবচেয়ে বড় সাম্প্রতিক দৃষ্টান্ত হলো— চলমান রোহিঙ্গা সঙ্কট। যে সঙ্কট খুব শিগগির ছয় মাস পূর্ণ করতে চলেছে।

দিল্লির সিভিল লাইনস এলাকায় ‘ইনস্টিটিউট অব চাইনিজ স্টাডিজ’ নামে যে বনেদী গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি আছে, সেখানে প্রতি মাসের একটি বুধবারে আয়োজিত হয় একটি আলোচনা সভা। গত মাসে (২৪ জানুয়ারি) সেই ‘ওয়েন্সডে সেমিনারে’র মূল বক্তা ছিলেন ড. জোনাথন ডি টি ওয়ার্ড, যাকে সারাদুনিয়া চেনে অন্যতম সেরা চীন-বিশেষজ্ঞ হিসেবে।

সেদিনের আলোচনায় ড. ওয়ার্ড একটা চমকপ্রদ পূর্বাভাস করেছিলেন, ‘বাষট্টি সালে চীন-ভারত যুদ্ধ হয়েছিল হিমালয় সীমান্তে, মূলত অরুণাচলে। কিন্তু ভবিষ্যতে দুদেশের কখনও সংঘাত হলে দেখে নেবেন, সেটা কিন্তু হবে মূলত সমুদ্রকে ঘিরেই। কারণ, ভারত-চীনের উত্তেজনা ক্রমশ মেরিটাইম ডোমেইনে সরে আসছে, বিশেষ করে ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে।’

চীন যে ভারতকে দক্ষিণ দিক দিয়ে নানা দেশে তাদের নিয়ন্ত্রণাধীন নৌবন্দর স্থাপন করে একরকম ঘিরে ফেলতে চায়, এটা অবশ্য নতুন কোনও কথা নয়। ভূরাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের অনেকে এটিকে চীনের ‘স্ট্রিং অব পার্লস’ বলেও বর্ণনা করে থাকেন, যে মুক্তোর হারে মুক্তোগুলো মালাক্কা প্রণালী থেকে মিয়ানমার, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ,পাকিস্তান হয়ে হরমুজ প্রণালী ও সোমালিয়া পর্যন্ত বিস্তৃত।

ওদিকে পাকিস্তানের ভেতর দিয়ে চীনের ইকোনমিক করিডর গড়ার কাজও অনেকদূর এগিয়েছে। চীন থেকে শুরু হয়ে যে বাণিজ্যপথ আরব সাগরের উপকূলে পাকিস্তানের গোয়াদার বন্দর পর্যন্ত বিস্তৃত। এখন আরও খবর পাওয়া যাচ্ছে, গোয়াদার বন্দর থেকে আরও ৮৫ কিলোমিটার পশ্চিমে জিওয়ানিতেও চীন একটি সামরিক ঘাঁটি স্থাপন করতে চলেছে, যেটি হবে জিবৌতির পরে বিদেশের মাটিতে চীনের দ্বিতীয় সেনা-স্থাপনা।

ফলে বোঝাই যাচ্ছে, পাকিস্তান তাদের ভূখণ্ডকে কার্যত চীনকে ইচ্ছেমতো ব্যবহারের জন্য তাদের হাতে একরকম তুলেই দিয়েছে। অনেকটা একই রকম অবস্থা শ্রীলঙ্কা, নেপাল, মালদ্বীপ ও মিয়ানমারেও। আর এখানেই ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ এক বিরল ব্যতিক্রম!

ভারতের সাবেক একজন শীর্ষ কূটনীতিক চন্দ্রশেখর দাশগুপ্ত চীনেও বহু বছর রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেছেন। বাঙালি এই সাবেক রাষ্ট্রদূতের বলতে দ্বিধা নেই, ‘বাংলাদেশে এসে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং প্রায় ২৬ বিলিয়ন ডলারের চেক লিখে দিয়ে গেছেন। তার পরেও ঢাকা সটান চীনের প্রভাব বলয়ে ঢুকে পড়েছে এটা কিন্তু মোটেও বলা যাবে না। চীনের দানখয়রাতির সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার ক্ষমতা ভারতের নেই, এটা জেনেও শেখ হাসিনা সরকার কিন্তু এখনও পরিষ্কার ভারতের দিকেই ঝুঁকে আছে।’

তবে রোহিঙ্গা সঙ্কট মোকাবিলার ক্ষেত্রে সেই বাংলাদেশের প্রত্যাশাকে যে ভারত পূরণ করতে পারেনি, বাংলা ট্রিবিউনের কাছে প্রকারান্তরে সে কথাও স্বীকার করে নেন তিনি। চন্দ্রশেখর দাশগুপ্ত বলেন, ‘মিয়ানমারের অনুভূতিকে আমার মনে হয় একটু বেশিই গুরুত্ব দিয়ে ফেলেছি। কিন্তু যে দেশটিকে লাখ লাখ শরণার্থীর বোঝা বইতে হচ্ছে, তাদের কথাকে ভারত আরও একটু বেশি গুরুত্ব দিলেই মনে হয় ভালো করত।’

ভারতের সাবেক পররাষ্ট্রসচিব ও যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত সাবেক রাষ্ট্রদূত নিরুপমা রাও মেননও সরাসরি স্বীকার করে নিচ্ছেন, মালদ্বীপ-শ্রীলঙ্কা-পাকিস্তানে চীন যেভাবে টাকাপয়সা ব্যয় করতে পারছে, সেই আর্থিক ক্ষমতা ভারতের নেই। ‘কিন্তু কূটনীতিতে টাকাপয়সাই সব নয়, তার পরেও আরও কিছু উপায় থাকে – যেটাকে বলা যেতে পারে স্মার্ট ডিপ্ল্যোমেসি। আমি মনে করি, দক্ষিণ এশিয়াতে চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব ঠেকানোর জন্য ভারতের উত্তর একটাই– আর সেটা হলো এই স্মার্ট ডিপ্ল্যোমেসি’, এই প্রতিবেদককে বলছিলেন নিরুপমা রাও।

কিন্তু আবারও সেই একই কথা, রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারত যে নিজের প্রতিবেশে খুব একটা স্মার্ট ডিপ্ল্যোমেসির পরিচয় দিয়েছে, একান্ত আলোচনায় ভারতের কূটনীতিকরাও কেউই সে কথা বলছেন না।

অথচ গত কয়েকমাসে বিভিন্ন সার্কভুক্ত দেশে চীনের কর্মকাণ্ড দেখলে বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়, কেন বাংলাদেশের ভারতমুখী পররাষ্ট্রনীতিকে দিল্লির আরও বেশি গুরুত্ব দেওয়া উচিত ছিল। কয়েকটা উদাহরণ এখানে উল্লেখ করা যেতেই পারে।

ক. ডিসেম্বরে মালদ্বীপ ও চীন নিজেদের মধ্যে একটি অবাধ বাণিজ্যচুক্তি (ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট) স্বাক্ষর করেছে। মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট আবদুল্লা ইয়ামিন যখন রাষ্ট্রীয় সফরে গত মাসে বেজিং গিয়েছিলেন, তখনই এই চুক্তি সই হয় এবং প্রেসিডেন্ট ইয়ামিন চীনকে তাদের ‘ঘনিষ্ঠতম মিত্র’ বলে বর্ণনা করেন। এদিকে মালদ্বীপে ভারতের প্রভাব ক্রমশ বিলীন হচ্ছে, এবং পুরোঅঞ্চলে এই একটিমাত্র দেশ আছে–যেখানে প্রধানমন্ত্রী মোদি এখনও যাননি।

খ. ওই ডিসেম্বরের গোড়াতেই শ্রীলঙ্কা সরকার অনেক টালবাহানার পর তাদের হামবানটোটা বন্দরের লিজ ৯৯ বছরের জন্য তুলে দিয়েছে চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা চায়না মার্চেন্টস পোর্ট হোল্ডিংসের হাতে। স্ট্র্যাটেজিক দৃষ্টিকোণ থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই বন্দরটি চীনের অর্থায়নেই তৈরি হয়েছিল। তবে ভারত অনেক চেষ্টা করেছিল যাতে সেটির নিয়ন্ত্রণ চীনের হাতে না যায়, কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই চেষ্টা সফল হয়নি।

গ. ভারত ও চীনের ঠিক মাঝখানে অবস্থিত যে স্থলবেষ্টিত নেপাল, সেখানে আবারও ক্ষমতায় আসছেন বামপন্থী রাজনীতিবিদ কে পি ওলি, যিনি তার চীন ঘনিষ্ঠতার (ও ভারত-বিরোধিতার) জন্য সুপরিচিত। ভাবী প্রধানমন্ত্রী ওলি চীনের সঙ্গে রেল যোগাযোগ সম্প্রসারিত করার কথা বলেছেন। চীনের সহায়তায় তিনি নেপালে আরও সড়ক, রেল প্রকল্প ও এয়ারপোর্ট গড়ে তুলতে চান। আর নেপালে ভারতের প্রভাব খর্ব করতে চীনও যে তাতে সানন্দে রাজি তা বলাই বাহুল্য।

ঘ. পাকিস্তানের গোয়াদার বন্দরের নিয়ন্ত্রণ এখন পুরোপুরি চীনেরই হাতে। সেখান থেকে শুরু হয়ে কাশ্মীরের ভেতর দিয়ে যাচ্ছে চীনের তৈরি করা চায়না-পাকিস্তান ইকোনমিক করিডর, যা আবার তাদের বেল্ট রোড ইনিশিয়িটিভের অংশ। এখন আবার জিওয়ানিতেও তৈরি হতে যাচ্ছে চীনা মিলিটারি বেস।

ঙ. মিয়ানমারেও কোটি কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে চীন। রাখাইনের সিতওয়ে বন্দর থেকে চব্বিশশো কিলোমিটার লম্বা গ্যাস পাইপলাইন বসিয়েছে নিজেদের সীমান্ত পর্যন্ত। মাত্র কিছুদিন আগে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার যে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সমঝোতায় সই করেছে, সেটাও যে কার্যত চীনের ইশারায়, সে কথাও কারও অজানা নয়।

ফলে চীন যে চারদিক থেকে ভারতকে প্রায় ঘিরে ফেলেছে, সে কথা এতটুকুও অতিরঞ্জিত নয়। ভুটান ছাড়া ভারতের প্রতিবেশী প্রায় সব দেশে তারা রীতিমতো শক্ত জমিতে দাঁড়িয়ে,আর আজ না-হোক কাল ভারতকে এর মোকাবিলা করতেই হবে তাতেও কোনও ভুল নেই। ভুটান ছাড়া শুধু যে প্রতিবেশী দেশটির সঙ্গে ভারতের বন্ধুত্ব অটুট, সেটি বাংলাদেশ।

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার (অব) গুরমিত কানওয়াল এখন দিল্লির স্ট্র্যাটেজিক থিঙ্ক ট্যাঙ্ক ইনস্টিটিউট অব ডিফেন্স স্টাডিজ অ্যান্ড অ্যানালিসিসে সিনিয়র ফেলো হিসেবে যুক্ত। তাই তার বলতে কোনও দ্বিধা নেই, ‘ভারতকে এখন সামরিকভাবে বাংলাদেশ, মালদ্বীপ,নেপালের মতো দেশগুলোকে রিচ আউট করতে হবে। আফগানিস্তানের সেনাবাহিনীকে যেভাবে ভারত সাহায্য করছে, ঠিক সেভাবেই এই দেশগুলোকেও সাহায্যের হাত বাড়াতে হবে।’
নিজের প্রতিবেশে চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব ঠেকাতে ভারতের এছাড়া কোনও উপায় নেই, বাংলা ট্রিবিউনকে সে কথা খোলাখুলি বলছেন ব্রিগেডিয়ার কানওয়াল। তিনি আরও মনে করছেন, ‘যে কোনও কারণেই হোক ইন্দো-প্যাসিফিকে একটা সিকিওরিটি ভ্যাকুয়াম বা নিরাপত্তা শূন্যতা তৈরি হয়েছে। চীন সেটার ফায়দা নেওয়ার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। এখন ভারতের পক্ষে তার কাউন্টার-স্ট্র্যাটেজি তৈরি করা ছাড়া উপায় নেই।’

অনেকটা একইসুরে ভারতকে আগেভাগেই সতর্ক করে দিচ্ছেন তিব্বতের নির্বাসিত সরকারের প্রধান (‘সিলকিয়ং’) ড. লোবসাং সানগে। চীনের আগ্রাসী মনোভাবের মূল্য তিব্বতি জনগোষ্ঠীকে যেভাবে চোকাতে হয়েছে, তেমন দাম বোধহয় আর কাউকেই দিতে হয়নি। ফলে চীনের মনোভাব বোঝার জন্য তিব্বতি নেতৃত্বের মূল্যায়ন বোধহয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’

সেই ড. সানগে এদিন তাদের নির্বাসিত সরকারের রাজধানী ধরমশালা থেকে টেলিফোনে বাংলা ট্রিবিউনকে বলছিলেন, ‘আমি মনে করি, ভারতকে এখনই সাবধান হতে হবে। ওদিকে পাকিস্তান থেকে শুরু করে নেপাল-বাংলাদেশ-বার্মা-শ্রীলঙ্কা হয়ে চীন একেবারে গোল করে ভারতকে ঘিরে ফেলার চেষ্টা করছে, অনেকটা সফলও হয়েছে। কাজেই ভারতকে এখনই এই চক্রব্যূহ থেকে বেরোনোর পথও খুঁজতে হবে।’

ফলে পর্যবেক্ষক-কূটনীতিক বা রাজনৈতিক মহলের পরামর্শের সারকথা একটাই, চীনের প্রভাব বলয়ের সঙ্গে টক্কর নেওয়ার জন্য ভারতকেও এখন অনেক বেশি সাবধানী, সপ্রতিভ ও সংবেদনশীল পদক্ষেপ নিয়ে এগোতে হবে। আর সেই কূটনৈতিক অভিযানে নিশানার কেন্দ্রবিন্দুতে অবশ্যই থাকতে হবে বহু বছরের পরীক্ষিত বন্ধু বাংলাদেশকে।

Where is the actual proof of the 'reaching out to Bangladesh' these Indian 'talking shop' gasbags keep harping about?

Talk is cheap.

Where is the Farakka and Teesta water, where is the lifting of extra-legal tarriffs on Bangladeshi products.

Useless talkers.....

We are done with these idiots.
 
Minister for Tourism and Civil Aviation, Shahjahan Kamal, has confirmed that Biman Bangladesh Airlines will take delivery of its first of four B787-8s on order from Boeing in August followed by the second in November.

Thereafter, he said, the third and fourth will arrive in October and November 2019. Although no specific operational plans have yet been laid out for the aircraft, Biman has indicated it is planning to start flights to destinations such as Guangzhou, Colombo, Malé, and Sydney while resuming those to Tokyo Narita, Manchester, Rome Fiumicino, New York JFK, Delhi and Hong Kong.

27545189_856077721235806_5926655212174654983_n.jpg
I will compare with Biman business in the Dhaka-Tokyo route with that of a small retail shop. Can the small shop business be run successfully if the Owner opens the shop only one time a week and pays rent for the entire month? If you think that the business will lose money, then I ask you how Biman can do business in the Dhaka-Tokyo route if the operation is only one flight per week?

Actually, this is how Biman handled the Tokyo operation in the past. It had only one flight. The operating cost was not sustainable. For example, the crew members of this week's flight would stay for 7 nights in the hotel rooms and would take back the return flight of next week. Now,calculate the cost. There were hundred other points that caused the losing of money.

So, I suggest at least two flights every week. Biman should expect less Bangladeshi passengers and many Japanese and non-BD passengers. Many of the Japanese go on business or tour to Singapore and Bangkok. So, the flights must be either Dhaka-Singapore-Narita or Dhaka-Bangkok-Narita. There are hundred other factors that the new Biman minister must think about before resuming The Tokyo flight.

One is to printing the information and leaflets in Japanese, Chinese and Korean languages so that tourists from these countries are attracted to our Shonar Bangla.

@Homo Sapiens, @TopCat
 
Persian and Bengali was under same roof once.
Bengal was the last frontier of Persian language and culture in the east of Persia. The Khilji Turks and Afghans, who came and settled in Bengal in 1203 CE, brought these and introduced them here. This remained a continuous process even when the Mughal Dynasty conquered Delhi in 1526 CE and Bengal in around 1600 CE. The original countries of these foreign Muslims were Persianized due to the very developed Persian culture.

The Official language of Bengal and Hindustan was Persian until English was introduced in 1837. So, there was a continuous entry of Persian words for more than 600 years. This is also true for Urdu/Hindi. However, the present trend is to discard many Persian words. But, I do not think all those ba*tard Chetona group efforts will be fully successful to to distract us away from our tradition and culture from the past.
 
Last edited:
বিলের দেশি কৈ মাছ খেতে ভালো টেস্টি।:)

ইদানীং চাষ করা হাইব্রিড কৈ মাছ পাওয়া যায়, খুবি জঘন্য। বমি পায়। :sick:

আর তোমার অবস্থা তো আমার থেকে ভালো।আমি কোনো ধরনের মাছ খাইনা। তাইলে কি আমি বাঙালি না? :P
আজকাল পুকুরের মাছের এই বাজে স্বাদে মাছ খাওয়া ছেড়ে দিয়েছি। আমিও বুঝতে পারতেছিনা যে বাংগালী আছি কিনা ( নতুন সুত্রানুসারে)
যাই হোক মনে হয় কিছুটা আছি, কারন ইলিশ মাছ খাই।
যাহোক ভাই আপনি কি ইলিশ ও খান না?
@Khan saheb
 
আজকাল পুকুরের মাছের এই বাজে স্বাদে মাছ খাওয়া ছেড়ে দিয়েছি। আমিও বুঝতে পারতেছিনা যে বাংগালী আছি কিনা ( নতুন সুত্রানুসারে)
যাই হোক মনে হয় কিছুটা আছি, কারন ইলিশ মাছ খাই।
যাহোক ভাই আপনি কি ইলিশ ও খান না?
@Khan saheb
ঘটনা হইলো জার্মানিতে ইলিশ মাছ পাওয়া যায়না বললেই চলে। কালেবর্ষে কিছু সাউথ এশিয়ান শপে আসলেও চোখের পলক পড়ার আগে বিক্রি হয়ে যায়। শেষবার খাইছি দুই বছরের বেশি হইছে। আর ইলিশ ছাড়া অন্য মাছ তো খাইনাই দেশে থাকতেও, বিদেশে আসার পর সেইটাও বন্ধ। আমি হইলাম উড়নপংখী টাইপের মানুষ, আজ এইখানে তো কাল ওখানে, তাই ছুটিতে দেশে না গেলে ইলিশ মাছ, দেশি রান্না এইসব কপালে জোটে না। :P
 
Last edited:
ঘটনা হইলো জার্মানিতে ইলিশ মাছ পাওয়া যায়না বললেই চলে। কালেবর্ষে কিছু সাউথ এশিয়ান শপে আসলেও চোখের পলক পড়ার আগে বিক্রি হয়ে যায়। শেষবার খাইছি দুই বছরের বেশি হইছে। আর ইলিশ ছাড়া অন্য মাছ তো খাইনাই দেশে থাকতেও, বিদেশে আসার পর সেইটাও বন্ধ। আমি হইলাম উড়নপংখী টাইপের মানুষ, আজ এইখানে তো কাল ওখানে, তাই ছুটিতে দেশে না গেলে ইলিশ মাছ, দেশি রান্না এইসব কপালে জোটে না। :P
আহারে আহারে বড্ড কষ্ট পাইলাম ভাই আপনার দুঃখে। বঙ্গ সন্তান ইলিশের স্বাদ বঞ্চিত! অবশ্য উড়নপংখীদের এই দশাই হয় :D! আর দেশি রান্নার স্বাদ ছাড়া আপনার পেট ভরলেও যে মন ভরে না এইটা বুঝি!!
যাক কি আর করা মেনে নেন! অবশ্য এর একটা পজিটিভ দিকও আছে। যেটা পাওয়া যায় না সেটার আকর্ষন বেশি থাকে, সেক্ষেত্রে টেস্ট টাও বেশি হয়। :cheers:
@Khan saheb
 
Last edited:
Car sales triple in five years

According to the Barvida, around 7,353 reconditioned cars were sold in FY2012-13, and 20,149 cars were sold in FY2016-17


Around 63 cars are sold in Bangladesh every day now – the highest in the country’s history – with the number of imported cars having increased threefold since the 2012-13 fiscal year.

“Bangladesh imported around 11,476 cars in the last six months (July 2017- December 2017) to fulfil the growing public demand,” said Habib Ullah Dawn, president of the Bangladesh Reconditioned Vehicles Importers and Dealers Association (Barvida).

According to the Barvida, around 7,353 reconditioned cars were sold in FY2012-13, and 20,149 cars were sold in FY2016-17.

Why are car sales increasing in Bangladesh? Car importers, vendors and banks say there has been a big jump in the purchasing capacity of the middle class as well as an emergence of easier credit facilities.

The lack of standard public transport in Dhaka and the affordable price of cars are also reasons for the boost, according to car importers.

“We are amazed that 11,476 cars were sold in just the last six months,” said Md Habib Ullah Dawn.

“However, if the political situation gets ugly in the wake of the upcoming national elections at the end of this year, sales might fall again,” he added.

Currently, the market size for reconditioned cars is around Tk5,000cr. Each year the size of the market is increasing by 15 to 20%, according to Barvida.



Car loans

Bank officials say that commercial banks cutting interest rates is one of the reasons why more people are buying cars. In 2014 and 2015, a car loan would cost you 15-16% in interest rates, but that has now dropped to 10-11%.

According to a study done by the Mutual Trust Bank, cars worth Tk1,413cr were sold in the year 2016, almost a quarter higher than 2017. Furthermore, around 14,702 people took loans from the bank in 2016, which is 17.52% higher than the previous year.

“Nine out of ten buyers are using bank loans to get their cars,” said Habib Ullah Dawn, who is also a director at Exim Bank.

“Generally, a bank pays 50% of the car’s price with the condition that the car would be registered under the bank’s name. I think that bank should provide up to 75% now, as around 98% of all car loans are returned on time – something unmatched by any other sector,” he added.

MA Halim Chawdhury, the managing director of Pubali Bank, sees things differently.

“The number of car loan defaulters is decreasing day by day because it is easier to check up on the owner using the car model and the registration certificate. In spite of that, Bangladesh Bank has recently notified us to be stricter regarding consumer loans, so we will be following their instructions regarding all kinds of consumer loans including car loans.

“I think the number of car loans has already started to fall since the beginning of the year in light of the Bangladesh Bank directive,” he said.

Pubali Bank has credited Tk56cr as car loans since last June.

Purchasing capacity


A study by US-based global management consulting firm Boston Consulting Group (BCG) revealed that every year, 2 million Bangladeshis achieve a middle-class economic status.

According to the Bangladesh Bureau of Statistics (BBS), the per capita income rose to $1,610 in November 2017, which was below $500 just a decade ago.

http://www.dhakatribune.com/business/2018/02/21/car-sales-triple-five-years/
Ronin bhai, these news should be in the Economy of Bangladesh Thread in the south Asia section.
https://defence.pk/pdf/forums/central-south-asia.160/

This thread was created for socializing and vice versa not for serious stuff like this one.Please don't post news items here. we have many sticky threads for them in the South Asia section. Lets keep this thread light and chill.

Have a nice day. Reagrads.
 

Great to know BGB is doing great work in some of the border areas. The same model as shown in the documentary should be followed in all the border areas under BGB's supervision.
 

Country Latest Posts

Back
Top Bottom