What's new

Chill Bangladesh Thread

.
.
.
WTF did I just watch?
@Avicenna brother , are you talking about the video of kaua Quader?

Well then you watched evolution ; from digital Bangladesh to smart Bangladesh , led by bridge (road , transport and bridge) minister Mr Obaidul Kaua Quader! 😂

He acted as a bridge to take Bangladesh from digital Bangladesh to smart Bangladesh!

But suddenly Khaleda Zia casted a black magic spell , so the bridge has broken!🤔
 
Last edited:
. . . .
These are the Sikder Group head honchos in the left half of the picture sitting out front (Zainul and Ron Sikder). These people took up the job of building the commercial development 111 story skyscrapers at Purbachal along with Kajima corporation. Not holding out high hopes....all I can see is big fat bellies and man boobs galore. Angul fulay kola gacch. Ei holo amader "corporate culture" ar "professionalism". Erai amader byabsha ongoner kornodhar.

Just lay off the skintight shirts and denim when you have exceeded 350 lbs and are past your sixties...

1584989312_7.jpg


Sikder Group Chairman Zainul Haque Sikder, Z H Sikder Woman's Medical College and Hospital Chairman Monowara Sikder, Sikder Group Managing Director Ron Haque Sikder, Bashundhara Group Chairman Ahmed Akbar Sobhan.

Sikder group is one of the top money launderers and looters from Bangladesh. They have "Joi Bangla'd" quite a few organizations.


These are the scumbags that finance and are fed by the looting of the Hasina govt.
 
Last edited:
.
Hero Alam's arjee for the Bogra-6 seat as AL MP has been rejected, he submitted writ petition to the court for re-consideration. He was asked what qualification he has for asking to be elected MP, he could not produce a coherent answer....

hero_alam.jpg
 
. . . .
In the domain of the strange and bizarre, Hero Alam chose "Lion" as his symbol. How his pigeon chest qualifies as that of a lion - no one knows. This was published in Zee Media by the way. Shala Chimrar petey sure tapeworm aasey.


সিংহ নিয়ে ভোট লড়বেন হিরো আলম​

“সিংহ মানুষের প্রতীক। সেকারণেই তিনি ভোটের বৈতরণী পার করতে সিংহবাহিনী হব।”
Updated By: Dec 13, 2018, 03:28 PM IST

সিংহ নিয়ে ভোট লড়বেন হিরো আলম

নিজস্ব প্রতিবেদন: দীর্ঘ লড়াইয়ের পর নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করার অধিকার ছিনিয়ে এনেছেন। আশরাফুল হোসেন আলমকে ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করা থেকে এবার আর কেউ আটকাতে পারবে না। বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচনে বগুড়া ৪ নম্বর আসন থেকে লড়বেন তিনি। এবার তাঁর চাই চাই সিংহ। রিটার্নিং অফিসার ও বগুড়া ডেপুটি কমিশনারের কাছে সিংহ চেয়ে আবেদন জানিয়েছেন তিনি। তবে বগুড়ার ডেপুটি কমিশনার ফইয়াজ আহমেদ বগুড়ার বাইরে থাকায় আলমের আবেদন এখনও মঞ্জুর হইনি। তবে ঢাকা ট্রিবিউন প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী ফইয়াজ আহমেদ না কি আলমকে আশ্বস্ত করেছেন, তাকে সিংহ-ই দেওয়া হবে।

আরও পড়ুন- চা-দোকানি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হতে পারলে, আমার বেলায় হিংসে কেন? বিদ্রূপের জবাব আলমের

প্রসঙ্গত, আশরাফুল হোসেন ওরফে হিরো আলম চাইছেন এই নির্বাচনে তিনি সিংহ প্রতীক নিয়ে লড়াই করবেন। তাঁর কথায়, “সিংহ মানুষের প্রতীক। সেকারণেই তিনি ভোটের বৈতরণী পার করতে সিংহবাহিনী হব।” সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবারই হিরো আলমের আবেদন মঞ্জুর করে তাঁর জন্য সিংহ প্রতীক দেওয়া হবে।

আরও পড়ুন- বাংলাদেশের সংসদ নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন হিরো আলম

উল্লেখ্য, আলম সিংহ প্রতীক পেয়ে গেলে তাঁকে লড়তে হবে ‘হাতপাখা’, ‘ফুলের মালা’ ও ‘আম’-এর সঙ্গে। বগুড়া ৪ নম্বর আসনে হিরো আলম প্রতিদ্বন্দ্বীতা করবেন ইদ্রিস আলী (হাতপাখা), কাজী এম এ কাশেম (ফুলের মালা), ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) আয়ুব আলী (আম) ও বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের (বিএনএফ) প্রার্থী জীবন রহমানের (টেলিভিশন) বিরুদ্ধে।
 
. .
This is an analysis I found in social media that I thought was interesting @bluesky, @Destranator , @fallstuff, @VikingRaider bhais.

"অবশেষে ভুল ভেঙ্গেছে বাংলাদেশের। আশিয়ানের সাথে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির চেষ্টা করবে বাংলাদেশ।

অবশেষে ভুল ভেঙ্গেছে বাংলাদেশের। আশিয়ানের সাথে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির চেষ্টা করবে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের শিল্প, বাণিজ্য নিয়ে যখন কথা বলি তখন প্রায় খেয়াল করেছি আমাদের ভেতর অনেকের চিন্তা শুধু দেশের গন্ডির ভেতরেই সীমাবদ্ধ।

এই ধরুন, বাংলাদেশ ছোট দেশ, চাহিদা কম, এখানে রেল কারখানা করে লাভ নেই। বাংলাদেশে গাড়ির বাজার অত বেশি বড় নয়, তাই এখানে গাড়ি ম্যানুফাকচারিং করা লাভজনক নয়।

এরকম শত উদাহরন আছে। আমরা নিজেরাই মনে করছি যে এদেশে কোন কারখানা করতে হলে আগে এদেশের বাজার কত বড় সেটাই মূখ্য। বাজার যদি ছোট হয় তবে এখানে কারখানা করা ফিজিবল হবে না বলে নিজেরাই উপসংহার টানছি।

আমাদের এই ধরনের Myopic বা অদুরদর্শী চিন্তার কিছু কারন আছে বলে আমার কাছে মনে হয়। এর প্রধান কারন হল আমরা রক্ষনশীল নীতিতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। পরিবর্তন কে আমরা ভয় পাচ্ছি। আমাদের ঝুকি নেবার মানসিকতা কম। চ্যালেঞ্জ নেবার ইচ্ছা কম। এক কথাই আমরা ঝামেলায় জড়াতে চাইনা।

ভিয়েতনামে যখন এই একি রকমের কারখানা গড়ে উঠে সেখানে আমরা কখনোই Expert opinion নিয়ে হাজির হইনা, বলিনা যে ভিয়েতনামে কেন গাড়ির ম্যানুফাকচারিং কারখানা হবে? সেখানে তো অভ্যন্তরীণ চাহিদা এত বেশি না। আমাদের চিন্তা ভাবনা যেমন, সেটা হিসাব করলে ভিয়েতনামেও ফিজিবল হবার কথা নয় এই ধরনের কারখানা।

বরং যদি ভিয়েতনামের সাথে বাংলাদেশের তুলনা করি, তবে বাংলাদেশের জনসংখ্যা বিবেচয়ায় নিলেও অনেক বড় বাজার। তবুও আমরা ঝুকি নিতে চাইনা।

যাহোক মূল ব্যাপার হল, কোন কারখানা এখানে হবে কি হবেনা এর জন্য এতদিন যেমন আমরা এদেশের বাজারের কথা চিন্তা করে এসেছি, কিন্তু এখন সময় এসেছে সেই ধারনা বদলে ফেলবার। কারখানা আমাদের দেশে হোক, তবে সেই কারখানার পণ্যের জন্য বাজার হোক সারা বিশ্ব। ভিয়েতনাম, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া এর মত দেশে এভাবেই এগিয়েছে। Nikon ক্যামেরা জাপানের। কিন্তু কারখানা আছে থাইল্যান্ডে। কেন? থাইল্যান্ডে কি ডিএসএলয়ার ক্যামেরার বাজার এতই বড় যে সেখানে নাইকন কারখানা করেছে?

অবশ্যই না, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া এরা সবাই দীর্ঘবছর ধরে নিজেদেরকে মুক্তবাজারের সাথে খাপ খাইয়ে নিয়েছে। উল্লেখ্য এরা সবাই ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর সবথেকে বড় মুক্ত অর্থনীতির বাজার আশিয়ানের সদস্য দেশ। বার্মাও আশিয়ানের সদস্য।

এবার কিছু অপ্রিয় সত্য কথা বলা যাক।

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাংলাদেশ এফটিএ করতে চেয়েছিল। কিন্তু তাদের শর্তের কারনে বাংলাদেশে আর এফটিএ করবে না। এই কথা এজন্য বলছি যে, আমাদের ভেতর অনেকেই মনে করে থাকেন যে আমাদের প্রধান রপ্তানি বাজারের সাথে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করলে আমরা লাভবান হব। তাই ইউরোপ, আমেরিকার সাথে চুক্তি করার পরামর্শ অনেকেই দেন।

ইউরোপের সাথেও একি ঘটনাই ঘটতে চলেছে। তাদের সাথেও আমরা হয়ত এটা করতে পারব না। তারাও শর্ত দিতেই থাকবে। নাক গলাতেই থাকবে।

কিন্তু বসে থাকলে তো হবেনা। সাবমেরিন কেবলে যুক্ত হবার সময় এদেশের অনেক বুদ্ধিজীবী যারা বিষয়টির কিছুই বুঝেন নি (ক্ষমা করবেন) তারাই তখন বলেছিলেন যে এদেশের সব তথ্য সাবমেরিন কেবল দিয়ে উন্নত বিশ্বের হাতে চলে যাবে। এখন আমরা ভুল বুঝেছি। কিন্তু প্রচুর সময় নষ্ট করার কারনে আমাদের তথ্য প্রযুক্তির বিকাশ অনেক দেরিতে হয়েছে।

যাহোক, আসল কথায় আসা যাক। বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিক ভাবে আশিয়ানের সাথে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বা FTA করার পক্রিয়া শুরু করেছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ আরো বৃহৎ বাজারে প্রবেশের দ্বার উন্মুক্ত করতে চাইছে যেন, অনুন্নত দেশের তালিকা থেকে বের হয়ে গেলে যেসকল বাণিজ্য বাধা আসবে সেটা থেকে বাঁচা যায়।

আমরা বুঝেছি কিন্তু একটু দেরিতে। এই কথাটাই আমি বার বার বলতে বলতে ক্লান্ত। আপনাদের অনেকেই আমার কথা পছন্দ করেন নি। আবারো বলছি, আমাদের উচিত এদেশে স্থাপিত কারখানার পণ্য যেন কম বাধায় সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়তে পারে সেই ব্যাবস্থা করা। প্রতিযোগিতার বাজারে টিকতে হলে এর কোন বিকল্প নেই।

এদেশে কারখানা স্থাপন করে যদি বিনিয়োগকারী তাদের পণ্য সারা বিশ্বে সহজে প্রবেশ করাতে পারে, তবেই এদেশে বিনিয়োগ আসবে। স্পিল ওভার ইফেক্ট পড়বে অর্থনীতিতে। শক্ত ভিত্তি পাব আমরা।

কমার্স সেক্রেটারি চিঠি পাঠিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে যার ভিত্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় ফরমালি আশিয়ানের সাথে FTA ণীয়ে নেগোশিয়েন শুরু করতে পারবে।

মূলত তিনটি কারনে বাংলাদেশ এই নেগোশিয়েশন শুরু করবে।

প্রথম কারন হল, আশিয়ান অনেক বড় একটি ট্রেড ব্লক এবং বাংলাদেশের জন্য সম্ভাব্য বড় বাজার। এই বাজারে বাংলাদেশ প্রবেশ করতে পারছেনা মূলত মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি না থাকার কারনে।

দ্বিতীয় কারন হল LDC ৎেকে বের হবার পর বাংলাদেশ অনুন্নত দেশ হিসাবে যেসকল শুল্ক সুবিধা পেত সেগুলা বন্ধ হয়ে যাবে। এখনি আমাদেরকে শুল্ক সুবিধা অব্যাহত রাখতে FTA করা ছাড়া বিকল্প নেই।

তৃতীয় কারন হল, যদি বাংলাদেশ আশিয়ানের সাথে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করে তবে আশিয়ানের সদস্য ১০ টি দেশের সাথে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি করা লাগবেনা। bilateral negotiations এর পরিবর্তে আশিয়ানের সাথে চুক্তি করলেই হবে। এটা না করলে প্রতিটি দেশের সাথে আলাদা ভাবে Preferential Trade Agreement (PTA) বা FTA করা লাগত।

বর্তমানে বাংলাদেশ ইন্দোনেশিয়ার সাথে PTA চুক্তি করার চুড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। কিন্তু ইন্দোনেশিয়া গার্মেন্টস সহ কিছু পণ্যে শুল্ক সুবিধা দেয়ার ক্ষেত্রে অনাগ্রহ দেখাচ্ছে যার কারনে চুক্তিটির বাস্তব রুপান্তর ঝুলে আছে।

উল্লেখ্য বাংলাদেশ আশিয়ান রিজিওনাল ফোরামের সদস্য হিসাবে রয়েছে ২০০৬ সাল থেকেই। আর এটাই আমাদের নেগোশিয়েশন এর ক্ষেত্রে সাহায্য করতে পারে।

আশিয়ান ২০৩০ এর ভেতর বিশ্বের চতুর্থ বৃহৎ ইকোনমিতে রুপ নিবে। ২০০৭ সালে আশিয়ান ছিল ২৩৭৩ বিলিয়নের ইকোনমি যা ২০১৬ সালে ৪ ট্রিলিয়ন ছাড়িয়েছে। আশিয়ানের ৬৪২ মিলিয়ন জনসংখ্যা এবং উঠতি মধ্যবিত্ত শ্রেনী বাংলাদেশের জন্য সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত। এছাড়া আশিয়ান এদেশের গার্মেন্টস এর কাচামাল এর অন্যতম উৎস।

এখানে বলে রাখা ভাল যে বাংলাদেশ আরো ১১ টি দেশের সাথে PTA করার পক্রিয়া চালু রেখেছে। এর ভেতর আছে অস্ট্রেলিয়া, জাপান, চীন, ও কানাডা।

আর এই কারনেই আমি বলেছিলাম RCEP আলোচনার শুরুতেই আমাদের সেখানে যোগদান করার চেষ্টা করা উচিত ছিল। তাহলে এখন আমাদের আলাদাভাবে এত ঝক্কি পোহাতে হত না।

প্রথম দেশ হিসাবে বাংলাদেশ ভুটানের সাথে PTA সাক্ষর করেছে। নেপালের সাথেও চুক্তি সাক্ষর চুড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।

দেরিতে হলেও আমরা বুঝতে পেরেছি এটাই অনেক। বাংলাদেশকে সঠিক পথে নিতে গেলে ব্যাবসা করা জানতে হবে। সিঙ্গাপুর ঢাকা শহরের থেকেও ছোট অথচ তারা ব্যাবসা করেই সারা বিশ্বে নিজেদের জাত চিনিয়েছে। অনেকেই ভাবেন ভারত বড় দেশ তাদেরকে অতিক্রম করা আমাদের জন্য অসম্ভব। যখন সিঙ্গাপুর বা দক্ষিণ কোরিয়ার মত ছোট দেশের দিকে তাকাই আর দেখি তাদের রপ্তানি ভারতের থেকে বেশি তখন আশা রাখি আমরাও পারব। দরকার সঠিক পদক্ষেপ।

লেখাঃ জানুয়ারি ১৫, ২০২১
এখনো কোন অগ্রগতির আপডেট পাইনি।"



Bangladesh has finally realized the mistake. Bangladesh will try to sign a free trade agreement with ASEAN.

When we talk about the industry and trade of Bangladesh, I have almost noticed that many of us think only within the confines of the country.

Suppose Bangladesh is a small country, the demand is low, there is no profit in building a railway factory here. The car market in Bangladesh is not that big, so it is not profitable to manufacture cars here.

There are hundreds of such examples. We ourselves think that if we want to set up a factory in this country, the size of the country's market is important first. If the market is small, then it will not be feasible to make a factory here.

I think there are some reasons for our myopic thinking. The main reason for this is that we have become accustomed to conservative policies. We are afraid of change. We are less risk-averse. Less willingness to take on challenges. We don't want to get into trouble.

When this one-of-a-kind factory is built in Vietnam, we never appear with expert opinion, don't say why there will be a car manufacturing factory in Vietnam? There is not much internal demand there. In our opinion, this type of factory is not feasible even in Vietnam.

Rather, if we compare Bangladesh with Vietnam, Bangladesh is a much bigger market even considering the population. However, we don't want to risk it.

However, the bottom line is that we have been thinking about the country's market for so long whether or not a factory will be here, but now is the time to change that thinking. Let the factory be in our country, but let the market for the products of that factory be all over the world. This is how countries like Vietnam, Singapore, and Malaysia have progressed. Nikon cameras are from Japan. But the factory is in Thailand. Why? Is the DSLR camera market so big in Thailand that Nikon has a factory there?

Of course not, Singapore, Vietnam, Thailand, Malaysia have all adapted themselves to free markets over the years. It should be noted that they are all member countries of ASEAN, the largest free economic market after the European Union. Burma is also a member of ASEAN.

Now let's talk about some unpleasant truths.

Bangladesh wanted to do FTA with USA. But because of their conditions, they will not do FTA in Bangladesh. This is because many of us feel that we would benefit from free trade agreements with our major export markets. Therefore, many people suggest making agreements with Europe and America.

The same thing is going to happen with Europe. We may not be able to do it with them either. They will continue to give conditions. The nose will remain in the throat.

But it won't happen if you sit down. When the submarine cable was connected, many intellectuals of this country who understood nothing of the matter (sorry) said that all the information of this country would pass through the submarine cable to the developed world. Now we got it wrong. But due to huge time wastage our development of information technology is very late.

Anyway, let's get to the point. Bangladesh has officially started the process of signing a Free Trade Agreement or FTA with ASEAN. Through this, Bangladesh wants to open the door of entry to a larger market to avoid the trade barriers that will arise if it is removed from the list of underdeveloped countries.

We understand but a little late. I am tired of saying this again and again. Many of you did not like what I said. Again, we should make arrangements so that the products of factories established in this country can spread around the world with less barriers. There is no alternative to survive in the competitive market.

Investments will come to the country only if the investors can easily access their products to the rest of the world by setting up factories in the country. There will be a spill over effect on the economy. We will get a solid foundation.

The Commerce Secretary has sent a letter to the Ministry of Foreign Affairs that will allow the Ministry of Foreign Affairs to formally enter into negotiations for an FTA with ASEAN.

Bangladesh will start this negotiation mainly for three reasons.

The first reason is that ASEAN is a very large trade bloc and a potentially large market for Bangladesh. Bangladesh is not able to enter this market mainly due to lack of free trade agreement.

The second reason is that after exiting the LDC, the tariff benefits that Bangladesh used to get as an underdeveloped country will cease. Now we have no choice but to do FTA to continue tariff benefits.

The third reason is that if Bangladesh signs a free trade agreement with ASEAN, bilateral agreements with the 10 member countries of ASEAN will not be necessary. Instead of bilateral negotiations, an agreement must be made with ASEAN. If this is not done, a Preferential Trade Agreement (PTA) or FTA would have to be done separately with each country.

Currently, Bangladesh is in the final stages of signing a PTA agreement with Indonesia. But Indonesia has shown reluctance to give tariff concessions on some products, including garments, which has left the actual implementation of the deal hanging.

It should be noted that Bangladesh has been a member of the ASEAN Regional Forum since 2006. And this can help us in negotiations.

ASEAN will become the fourth largest economy in the world by 2030. ASEAN was an economy of 2373 billion in 2007 which exceeded 4 trillion in 2016. ASEAN's population of 642 million and a rising middle class are new horizons of potential for Bangladesh. Besides, ASEAN is a major raw material supplier of the apparel industry in this country.

It is good to mention here that Bangladesh is in the process of making PTAs with 11 other countries. This includes Australia, Japan, China, and Canada.

And this is why I said at the very beginning of the RCEP negotiations we should have tried to join it. Then now we would not have to worry so much separately.

Bangladesh is the first country to sign PTA with Bhutan. The signing of the agreement with Nepal is also in the final stage.

This much we realized belatedly. To take Bangladesh in the right direction, you need to know how to do business. Singapore is smaller than the city of Dhaka, but they have made themselves known all over the world through trade. Many people think that India is a big country and it is impossible for us to surpass them. When we look at small countries like Singapore or South Korea and see that their exports are more than India's, we hope we can too. Correct steps are required.
 
.
Back
Top Bottom