Crores worth of phensidyl and marijuana confiscated by Tripura state authorities are smuggled into BD with direct involvement of BSF.This has been reported by the Tripura begali daily protibadi column.
As per the report the phensidyl and marijuana that r confiscated are stored in the BOP (border outpost) of BSF and from there these again gets into the hands of smugglers. Fake phensidyl and marijuana are rather kept as showpiece and sometimes cannabis leaves are brunt as pretense of destroying the confiscated ones.
High ranking officials of BSF and junior jawans under them r reported to be involved along with some state officials as well.
As per the report near the indo-BD border there are 100s of crores worth of marijuana fields owned by CPIM members and in the recent crackdown marijuana fields owned by congress members are burned down by the state authorities but leaving those owned by the ruling CPIM.
The report also says on Friday the sonamura mohokuma authorities destroyed Tk 31.25 crores of marijuana and 125,000 marijuana plants.
The report also sites trustworthy sources saying that the a BSF BOP at Lagoa , smuggles sacks of phensidyl and marijuana via the Gomati river , late at night while the BSF jawans stand guard.
বাংলাদেশে গাঁজা-ফেনসিডিল
পাচারে বিএসএফ জড়িত
নতুন বার্তা ডেস্ক
আগরতলা: ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে প্রশাসনের জব্দ করা কোটি কোটি টাকার ফেনসিডিল ও গাঁজা বাংলাদেশে পাচার হচ্ছে। আর এসব পাচারে সরাসরি জড়িত ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।
শনিবার আগরতলা থেকে প্রকাশিত বাংলা দৈনিক প্রতিবাদী কলম এ খবর দিয়েছে।
পত্রিকাটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সীমান্ত এলাকায় বিভিন্ন সময় বিএসএফ ও প্রশাসনের অভিযানে উদ্ধার হওয়া গাঁজা ও ফেনসিডিল বিএসএফের বিওপিগুলোতে জমা রাখা হয়। আর সেখান থেকেই সেগুলো চলে যাচ্ছে পাচারকারীদের হাতে। শুধু নকল ফেনসিডিল বিওপিওতে সাজিয়ে রাখা হচ্ছে। গাঁজাপাতা ও কিছু শুকনো গাঁজা ছড়িয়ে দিয়ে পুড়িয়ে ফেলার নাটক হচ্ছে।
পত্রিকাটির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ত্রিপুরা-বাংলাদেশ সীমান্তের সোনামুড়া মহকুমা প্রশাসন এবং বিএসএফের যৌথ উদ্যোগে কয়েক মাস ধরে গাঁজাবিরোধী অভিযান চালাচ্ছে। এসব অভিযানে প্রতিদিন উদ্ধার হচ্ছে বিপুল পরিমাণ গাঁজা ও ফেনসিডিল। অভিযানের পর সেগুলো বিএসএফ ক্যাম্পে নিয়ে যাচ্ছে। এরপর সেসব মাদকদ্রব্য পাচারকারীদের কাছে বিক্রি করা হচ্ছে এবং বিএসএফের পাহারায় তা বাংলাদেশে পাচার হচ্ছে।
প্রতিবাদী কলমের প্রতিবেদনে বলা হয়, মাদকদ্রব্য বাংলাদেশে পাচারের কাজে বিএসএফের কিছু উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তা তাদের অধীন জওয়ানদের সঙ্গে নিয়ে এই অনৈতিক কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। স্থানীয় প্রশাসনের কিছু শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাও জড়িত রয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
সীমান্তে ছোট ছোট পাচারকারীদের আটক করে তাদের কাছ থেকে পাচার সামগ্রী বাজেয়াপ্ত করা হলেও রাঘববোয়ালরা রয়েছে স্বমহিমায়। তাদের কোটি কোটি টাকার সাম্রাজ্যে হাত দিতে সাহস পায়নি প্রশাসন। কারণ ওই সব রাঘববোয়ালের হাত যে অনেক দূর পর্যন্ত বিস্তৃত।
পত্রিকাটির প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, সীমান্তে কয়েক শ কোটি টাকার গাঁজার বাগান রয়েছে। এর অধিকাংশেরই মালিক শাসক দল সিপিআইএমের নেতারা। সম্প্রতি চালানো অভিযানে সীমান্ত এলাকায় কংগ্রেসি লোকজনকে বেছে বেছে টার্গেট করে তাদের গাঁজা বাগানগুলো ধ্বংস করা হচ্ছে। অথচ শাসক দলের নেতাদের কয়েক শ কোটি টাকার গাঁজাবাগান রয়েছে বহালতবিয়তে।
পত্রিকাটির প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার সোনামুড়া মহকুমা প্রশাসন অভিযান জালিয়ে ৩১ কোটি ২৫ লাখ টাকার গাঁজা নষ্ট করে। এক লাখ ২৫ হাজার গাঁজাগাছ ধ্বংস করে দেয়। মোহনভোগ আরডি ব্লকের তৈবন্দাল এডিসি ভিলেজ এলাকায় গাঁজাবিরোধী অভিযান চালায় প্রশাসন।
বিশ্বস্ত সূত্রের বরাত দিয়ে পত্রিকাটি বলেছে, গোমতী নদীর লাগোয়া বিএসএফের একটি বিওপি থেকে প্রশাসনের উদ্ধার করা গাঁজার বস্তা এবং ফেনসিডিল নদী দিয়ে রাতের অন্ধকারে বাঁশের সঙ্গে বেঁধে বাংলাদেশে পাচার করা হচ্ছে। সেই সময় বিএসএফের জওয়ানরা পাহারায় থাকে।
নতুন বার্তা/এমবি/মোআ
---------------------------------------------------------------------------------------
Well it was already known that illicit drugs smuggling is the bread and butter of BSF scumbags but now it seems the Indian policy makers have a direct stake in these smuggling. It seems drug smuggling is a major source of income for many well off Indians.
As per the report the phensidyl and marijuana that r confiscated are stored in the BOP (border outpost) of BSF and from there these again gets into the hands of smugglers. Fake phensidyl and marijuana are rather kept as showpiece and sometimes cannabis leaves are brunt as pretense of destroying the confiscated ones.
High ranking officials of BSF and junior jawans under them r reported to be involved along with some state officials as well.
As per the report near the indo-BD border there are 100s of crores worth of marijuana fields owned by CPIM members and in the recent crackdown marijuana fields owned by congress members are burned down by the state authorities but leaving those owned by the ruling CPIM.
The report also says on Friday the sonamura mohokuma authorities destroyed Tk 31.25 crores of marijuana and 125,000 marijuana plants.
The report also sites trustworthy sources saying that the a BSF BOP at Lagoa , smuggles sacks of phensidyl and marijuana via the Gomati river , late at night while the BSF jawans stand guard.
বাংলাদেশে গাঁজা-ফেনসিডিল
পাচারে বিএসএফ জড়িত
নতুন বার্তা ডেস্ক
আগরতলা: ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে প্রশাসনের জব্দ করা কোটি কোটি টাকার ফেনসিডিল ও গাঁজা বাংলাদেশে পাচার হচ্ছে। আর এসব পাচারে সরাসরি জড়িত ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।
শনিবার আগরতলা থেকে প্রকাশিত বাংলা দৈনিক প্রতিবাদী কলম এ খবর দিয়েছে।
পত্রিকাটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সীমান্ত এলাকায় বিভিন্ন সময় বিএসএফ ও প্রশাসনের অভিযানে উদ্ধার হওয়া গাঁজা ও ফেনসিডিল বিএসএফের বিওপিগুলোতে জমা রাখা হয়। আর সেখান থেকেই সেগুলো চলে যাচ্ছে পাচারকারীদের হাতে। শুধু নকল ফেনসিডিল বিওপিওতে সাজিয়ে রাখা হচ্ছে। গাঁজাপাতা ও কিছু শুকনো গাঁজা ছড়িয়ে দিয়ে পুড়িয়ে ফেলার নাটক হচ্ছে।
পত্রিকাটির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ত্রিপুরা-বাংলাদেশ সীমান্তের সোনামুড়া মহকুমা প্রশাসন এবং বিএসএফের যৌথ উদ্যোগে কয়েক মাস ধরে গাঁজাবিরোধী অভিযান চালাচ্ছে। এসব অভিযানে প্রতিদিন উদ্ধার হচ্ছে বিপুল পরিমাণ গাঁজা ও ফেনসিডিল। অভিযানের পর সেগুলো বিএসএফ ক্যাম্পে নিয়ে যাচ্ছে। এরপর সেসব মাদকদ্রব্য পাচারকারীদের কাছে বিক্রি করা হচ্ছে এবং বিএসএফের পাহারায় তা বাংলাদেশে পাচার হচ্ছে।
প্রতিবাদী কলমের প্রতিবেদনে বলা হয়, মাদকদ্রব্য বাংলাদেশে পাচারের কাজে বিএসএফের কিছু উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তা তাদের অধীন জওয়ানদের সঙ্গে নিয়ে এই অনৈতিক কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। স্থানীয় প্রশাসনের কিছু শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাও জড়িত রয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
সীমান্তে ছোট ছোট পাচারকারীদের আটক করে তাদের কাছ থেকে পাচার সামগ্রী বাজেয়াপ্ত করা হলেও রাঘববোয়ালরা রয়েছে স্বমহিমায়। তাদের কোটি কোটি টাকার সাম্রাজ্যে হাত দিতে সাহস পায়নি প্রশাসন। কারণ ওই সব রাঘববোয়ালের হাত যে অনেক দূর পর্যন্ত বিস্তৃত।
পত্রিকাটির প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, সীমান্তে কয়েক শ কোটি টাকার গাঁজার বাগান রয়েছে। এর অধিকাংশেরই মালিক শাসক দল সিপিআইএমের নেতারা। সম্প্রতি চালানো অভিযানে সীমান্ত এলাকায় কংগ্রেসি লোকজনকে বেছে বেছে টার্গেট করে তাদের গাঁজা বাগানগুলো ধ্বংস করা হচ্ছে। অথচ শাসক দলের নেতাদের কয়েক শ কোটি টাকার গাঁজাবাগান রয়েছে বহালতবিয়তে।
পত্রিকাটির প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার সোনামুড়া মহকুমা প্রশাসন অভিযান জালিয়ে ৩১ কোটি ২৫ লাখ টাকার গাঁজা নষ্ট করে। এক লাখ ২৫ হাজার গাঁজাগাছ ধ্বংস করে দেয়। মোহনভোগ আরডি ব্লকের তৈবন্দাল এডিসি ভিলেজ এলাকায় গাঁজাবিরোধী অভিযান চালায় প্রশাসন।
বিশ্বস্ত সূত্রের বরাত দিয়ে পত্রিকাটি বলেছে, গোমতী নদীর লাগোয়া বিএসএফের একটি বিওপি থেকে প্রশাসনের উদ্ধার করা গাঁজার বস্তা এবং ফেনসিডিল নদী দিয়ে রাতের অন্ধকারে বাঁশের সঙ্গে বেঁধে বাংলাদেশে পাচার করা হচ্ছে। সেই সময় বিএসএফের জওয়ানরা পাহারায় থাকে।
নতুন বার্তা/এমবি/মোআ
---------------------------------------------------------------------------------------
Well it was already known that illicit drugs smuggling is the bread and butter of BSF scumbags but now it seems the Indian policy makers have a direct stake in these smuggling. It seems drug smuggling is a major source of income for many well off Indians.
Last edited: