What's new

Bangladesh’s finance minister warns on loans from China

But he now sent a rejoinder to financial times! Which made me confused again! Why these people speak something and later take U turn? Are they really mindless?

I don't believe that British media will spread false propaganda against Bangladesh ( I'm sure someday these guys will claim that too ) ! British media isn't sanghi media!

Dude!

Not even white British people trust the British media.

Their circulation has tanked.

BBC is regarded as a joke.

You are talking to someone born and brought up in U.K.

Living in an white only region of U.K.

British media is busy fighting culture wars and spreading lies.







Food for thought for you and @bluesky as you only seem to see bad for BD.

Bangladeshi leadership is being realistic at least.

India suffered covid genocide.

Bangladesh suffered fewer deaths than U.K.

And did not have a recession.
 
.
Not even white British people trust the British media.
আচ্ছা, আমি আপনার কথাটা বিশ্বাস করলাম আর, মনেও রাখব। আশা করি নিজের এই মতামত পরে আবার বদলাবেন না ( যেমন এই কয়েক বছরে ইউকে বেঙ্গালী কয়েক বার একে বারে ইউ টার্ন নিয়েছে) এতেই আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা বজায় থাকবে! ধন্যবাদ!

You are talking to someone born and brought up in U.K.


@BananaRepublicUK
 
Last edited:
.
But he now sent a rejoinder to financial times! Which made me confused again! Why these people speak something and later take U turn? Are they really mindless?

I don't believe that British media will spread false propaganda against Bangladesh ( I'm sure someday these guys will claim that too ) ! British media isn't sanghi media!
Someone from PMO reached out to him. So he is kinda backtracking.
He is right about Chinese lenders not looking into Sri Lanka's ability to pay back the loan.
I don't quiet blame China for the situation they are in, but there was probably no need for another major port or airport when there was no supporting ROI to pay for it.
 
.
@BananaRepublicUK , perhaps you would like to take a look!
@Bilal9 bhai , you please take a look as well!

~~~খুবই খারাপ লক্ষণ!!~~~

অর্থমন্ত্রী্র একটা কথিত সাক্ষাতকার ছাপা নিয়ে ঘটনা। এমন কথিত সাক্ষাতকার মন্ত্রী কেন দিতে গেলেন এর কোন সদুত্তর নাই।

১। অর্থমন্ত্রী একটা কথিত সাক্ষাতকার ছাপা হয়েছিল লন্ডনের ফিনান্সিয়াল টাইমস পত্রিকায় ০৯ আগষ্ট। শিরোনাম বাংলা করে লিখলে হয় – “বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী চীনা বেল্ট-রোড লোন নেওয়ার ব্যাপারে সাবধান করেছেন” - এরকম।
আর আজ প্রায় ৪৮ ঘন্টা পরে ঐ খবর এর এক প্রতিবাদ রিজয়েন্ডার বা "ফিরে বলা" ঘটনায় আজ সন্ধায় জানা যাচ্ছে যে তিনি বলেছেন,
“He said that under the present circumstances when the world is reeling under severe economic shocks due to war and pandemic, no country should take loans without thinking twice. He did not mean only Chinese loan, he meant loan from any source”

উপরের এই ভাষ্য তাও আবার অন্য পত্রিকা থেকে। ঢাকার ফাইন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস সেকথা তাদের পত্রিকা ছেপেছে সেখান থেকে নেয়া। মানে অর্থমন্ত্রী নিজে ঐ কথিত সাক্ষাতকার দিয়েছেন কিনা (মানে আসলে ঠিক কী বলেছিলেন, কেন বলেছিলেন) তা যেমন নিশ্চিতভাবে জানা যায় নাই, এই রিজয়েন্ডার এটাও তিনি দিয়েছেন কিনা আবার দিলে সেই ভাষ্যটা ঠিক কী ছিল, পাঠক হিসাবে আমরা এর কোনটাই নিশ্চিত জেনেছি বলতে পারছি না।

২। প্রশ্ন হল, মন্ত্রী লন্ডন ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস (এফটি) কে সাক্ষাতকার দিয়ে থাকেন বা না, মন্ত্রীর এনিয়ে রিজয়েন্ডার দিতে এত সময় নেওয়া কেন? এটার গ্রহণযোগ্য নয়। এছাড়া এখানে দুই ভাষ্যের মধ্যে আকাশ-পাতাল ফারাক। মন্ত্রী বলছেন, তিনি কোন দেশেরই নাম উচ্চারণ করেন নাই। “চীনা লোন” একথা তো বলেনই নাই। তিনি নাকি বুঝিয়েছেন “যে কোন দেশ বা উতস থেকে লোন”।
তাহলে এত সিরিয়াস জিনিষ যেটাতে মন্ত্রীর দাবি অনুসারে তাঁর কথা ডিস্টোর্ট মানে বদল করে এফটি তে ছাপা হয়েছে, তা নিয়ে প্রতিবাদ জানাতে এত সময় নেয়া কেন – এর সাফাই খুঁজে পাই না আমরা!!

৩। এদিকে এফটি এর কথিত এই সাক্ষাতকার নিয়ে ভারতের ইন্টেলিজেন্স ব্যাপক মিথ্যা প্রপাগান্ডা চালিয়েছে। বিশেষত পরের দিন মানে গতকাল ১০ আগষ্ট জুড়ে, অন্তত দশের বেশি ভারতীয় পত্রিকায়। কিন্তু সবারই খবরের সোর্স ছিল ঐ এফটি। তবে সাথে সবাই কম-বেশি খবরটায় নিজের শব্দ ঢুকিয়ে বা ছোট-বড় করে ছেপেছে। আর সম্ভবত তারা অপেক্ষা করছিল যে মন্ত্রী আবার কোন প্রতিবাদ-প্রতিক্রিয়া দেন কীনা, এটা একট দেখতে একদিন সময় নেয়া!!

৪। আবার এফটি এর রিপোর্টে, এতে সবচেয়ে বড় মিথ্যাটা হল শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক দুর্দশার জন্য চীনা ঋণকে দায়ী করে। অথচ শ্রীলঙ্কার সরকারের দেয়া তথ্য মতে, তাদের মোট লোনের মাত্র ১০% হল চীনা লোন। এজন্য যদি চীনকে দায়ী করা হয় তাহলে শ্রীলঙ্কায় জাপানের লোনও ১০%, বিশ্বব্যাংকের আরেকটু বেশি এছাড়া এডিবিও আছে – এদের সকলকেও দায়ী করতে হয় সমানে। কিন্তু তা না করে কেবল চীনকে কড়া উদ্দেশ্যমূলক অবশ্যই, সেটাই ভারত করেছে।
আর বাস্তবে শ্রীলঙ্কার দুর্দশা বা ডিফল্ট হবার মূল কারণ, নেয়া মোট ঋণের ৪৭%, এক বিশেষ ঋণ। যেটাকে বলে সভরেন লোন যার মানে হল শ্রীলঙ্কা সরকারের ডলার বন্ড বাজারে ছেড়ে বিদেশ (যারা মূলত ব্যক্তি বিনিয়োগকারি) থেকে ডলার সংগ্রহ করা। এই ডলার বন্ড কয়ে খুব আরাম ও মজার মনে হয় কিন্তু তা সব সময়ই ভীষণ রিস্কি কারণ এই ঋণ ফেরত দেওয়ার যে কিস্তি তা প্রায়ই সরকার সময়ে ফেরত দিতে পারে না ফলে ডিফল্টার হয়ে যায়। যা থেকে ঋণ-বাজারে বদনাম ছড়ায় ব্যাপকভাবে! আর এটাই হয়েছে শ্রীলঙ্কার বেলায়। একারণে শ্রীলঙ্কা ডিফল্টার হয়ে আইএমএফের কাছে সারেন্ডার করে লোন চাইতে গেছে। যা বাংলাদেশের বেলায়, সে এখনও কোন ডিফল্টার নয় তবে আইএমএফের কাছে আগেই সারেন্ডার করে লোন চেয়েছে।

৫। ভারত কেন আমাদের অর্থমন্ত্রীকে ব্যবহার করে মিথ্যা প্রপাগান্ডা করল বা মন্ত্রী কেন দুদিন পরে রিজয়েন্ডার দিয়ে কার্যত ভারতকে সহায়তা করে দিল সেটা এক রহস্য!!
তবে ভারতের প্রপাগান্ডার কারণ হিসাবে মনে করা হচ্ছে - আমাদের সরকারের সম্ভাব্য লোন পাবার বড় উতস একমাত্র চীন। আইএমএফ আমাদের লোন দিলেও তা যথেষ্ট হবে না বলে আমাদের এ লোন পাওয়াটা সরকার টিকাতে জরুরি। কিন্তু এই অর্থ পেতে হলে চীন সম্ভবত এমন সব শর্ত দিচ্ছে তাতে যেসব চীনা প্রকল্প এতদিন ভারতীয় আপত্তি-চাপে বাংলাদেশ থেকে বাদ হয়ে গেছে এমন প্রকল্প ফিরিয়ে আনা সংশ্লিষ্ট!!
তাই ভারতের মিথ্যা প্রপাগান্ডায় নেমে পড়া যেন এতে আমাদের সরকারের চীনা-অর্থ পাওয়া ঠেকে যাবে?? মিথ্যা বলে এমন কিছুই করা যায় না। তবে ভারতের প্রতিহিংসা-পরায়ন মনের ঝাল কিছু মিটতে পারে!!!
সারকথাঃ এতে সরকারের ইমেজ, সক্ষমতা দুর্বলতা ইত্যাদি সবই উন্মুক্ত হয়ে গেছে। যা সরকারকে বড় রকমে ভুগাবে, সরকারে টিকে থাকাও কঠিন করে দিতে পারে!!

Courtesy- Mr Gautam Das ; journalist and political analyst!

( copy paste from his Facebook wall)
 
Last edited:
.
@BananaRepublicUK , perhaps you would like to take a look!

~~~খুবই খারাপ লক্ষণ!!~~~

অর্থমন্ত্রী্র একটা কথিত সাক্ষাতকার ছাপা নিয়ে ঘটনা। এমন কথিত সাক্ষাতকার মন্ত্রী কেন দিতে গেলেন এর কোন সদুত্তর নাই।

১। অর্থমন্ত্রী একটা কথিত সাক্ষাতকার ছাপা হয়েছিল লন্ডনের ফিনান্সিয়াল টাইমস পত্রিকায় ০৯ আগষ্ট। শিরোনাম বাংলা করে লিখলে হয় – “বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী চীনা বেল্ট-রোড লোন নেওয়ার ব্যাপারে সাবধান করেছেন” - এরকম।
আর আজ প্রায় ৪৮ ঘন্টা পরে ঐ খবর এর এক প্রতিবাদ রিজয়েন্ডার বা "ফিরে বলা" ঘটনায় আজ সন্ধায় জানা যাচ্ছে যে তিনি বলেছেন,
“He said that under the present circumstances when the world is reeling under severe economic shocks due to war and pandemic, no country should take loans without thinking twice. He did not mean only Chinese loan, he meant loan from any source”

উপরের এই ভাষ্য তাও আবার অন্য পত্রিকা থেকে। ঢাকার ফাইন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস সেকথা তাদের পত্রিকা ছেপেছে সেখান থেকে নেয়া। মানে অর্থমন্ত্রী নিজে ঐ কথিত সাক্ষাতকার দিয়েছেন কিনা (মানে আসলে ঠিক কী বলেছিলেন, কেন বলেছিলেন) তা যেমন নিশ্চিতভাবে জানা যায় নাই, এই রিজয়েন্ডার এটাও তিনি দিয়েছেন কিনা আবার দিলে সেই ভাষ্যটা ঠিক কী ছিল, পাঠক হিসাবে আমরা এর কোনটাই নিশ্চিত জেনেছি বলতে পারছি না।

২। প্রশ্ন হল, মন্ত্রী লন্ডন ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস (এফটি) কে সাক্ষাতকার দিয়ে থাকেন বা না, মন্ত্রীর এনিয়ে রিজয়েন্ডার দিতে এত সময় নেওয়া কেন? এটার গ্রহণযোগ্য নয়। এছাড়া এখানে দুই ভাষ্যের মধ্যে আকাশ-পাতাল ফারাক। মন্ত্রী বলছেন, তিনি কোন দেশেরই নাম উচ্চারণ করেন নাই। “চীনা লোন” একথা তো বলেনই নাই। তিনি নাকি বুঝিয়েছেন “যে কোন দেশ বা উতস থেকে লোন”।
তাহলে এত সিরিয়াস জিনিষ যেটাতে মন্ত্রীর দাবি অনুসারে তাঁর কথা ডিস্টোর্ট মানে বদল করে এফটি তে ছাপা হয়েছে, তা নিয়ে প্রতিবাদ জানাতে এত সময় নেয়া কেন – এর সাফাই খুঁজে পাই না আমরা!!

৩। এদিকে এফটি এর কথিত এই সাক্ষাতকার নিয়ে ভারতের ইন্টেলিজেন্স ব্যাপক মিথ্যা প্রপাগান্ডা চালিয়েছে। বিশেষত পরের দিন মানে গতকাল ১০ আগষ্ট জুড়ে, অন্তত দশের বেশি ভারতীয় পত্রিকায়। কিন্তু সবারই খবরের সোর্স ছিল ঐ এফটি। তবে সাথে সবাই কম-বেশি খবরটায় নিজের শব্দ ঢুকিয়ে বা ছোট-বড় করে ছেপেছে। আর সম্ভবত তারা অপেক্ষা করছিল যে মন্ত্রী আবার কোন প্রতিবাদ-প্রতিক্রিয়া দেন কীনা, এটা একট দেখতে একদিন সময় নেয়া!!

৪। আবার এফটি এর রিপোর্টে, এতে সবচেয়ে বড় মিথ্যাটা হল শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক দুর্দশার জন্য চীনা ঋণকে দায়ী করে। অথচ শ্রীলঙ্কার সরকারের দেয়া তথ্য মতে, তাদের মোট লোনের মাত্র ১০% হল চীনা লোন। এজন্য যদি চীনকে দায়ী করা হয় তাহলে শ্রীলঙ্কায় জাপানের লোনও ১০%, বিশ্বব্যাংকের আরেকটু বেশি এছাড়া এডিবিও আছে – এদের সকলকেও দায়ী করতে হয় সমানে। কিন্তু তা না করে কেবল চীনকে কড়া উদ্দেশ্যমূলক অবশ্যই, সেটাই ভারত করেছে।
আর বাস্তবে শ্রীলঙ্কার দুর্দশা বা ডিফল্ট হবার মূল কারণ, নেয়া মোট ঋণের ৪৭%, এক বিশেষ ঋণ। যেটাকে বলে সভরেন লোন যার মানে হল শ্রীলঙ্কা সরকারের ডলার বন্ড বাজারে ছেড়ে বিদেশ (যারা মূলত ব্যক্তি বিনিয়োগকারি) থেকে ডলার সংগ্রহ করা। এই ডলার বন্ড কয়ে খুব আরাম ও মজার মনে হয় কিন্তু তা সব সময়ই ভীষণ রিস্কি কারণ এই ঋণ ফেরত দেওয়ার যে কিস্তি তা প্রায়ই সরকার সময়ে ফেরত দিতে পারে না ফলে ডিফল্টার হয়ে যায়। যা থেকে ঋণ-বাজারে বদনাম ছড়ায় ব্যাপকভাবে! আর এটাই হয়েছে শ্রীলঙ্কার বেলায়। একারণে শ্রীলঙ্কা ডিফল্টার হয়ে আইএমএফের কাছে সারেন্ডার করে লোন চাইতে গেছে। যা বাংলাদেশের বেলায়, সে এখনও কোন ডিফল্টার নয় তবে আইএমএফের কাছে আগেই সারেন্ডার করে লোন চেয়েছে।

৫। ভারত কেন আমাদের অর্থমন্ত্রীকে ব্যবহার করে মিথ্যা প্রপাগান্ডা করল বা মন্ত্রী কেন দুদিন পরে রিজয়েন্ডার দিয়ে কার্যত ভারতকে সহায়তা করে দিল সেটা এক রহস্য!!
তবে ভারতের প্রপাগান্ডার কারণ হিসাবে মনে করা হচ্ছে - আমাদের সরকারের সম্ভাব্য লোন পাবার বড় উতস একমাত্র চীন। আইএমএফ আমাদের লোন দিলেও তা যথেষ্ট হবে না বলে আমাদের এ লোন পাওয়াটা সরকার টিকাতে জরুরি। কিন্তু এই অর্থ পেতে হলে চীন সম্ভবত এমন সব শর্ত দিচ্ছে তাতে যেসব চীনা প্রকল্প এতদিন ভারতীয় আপত্তি-চাপে বাংলাদেশ থেকে বাদ হয়ে গেছে এমন প্রকল্প ফিরিয়ে আনা সংশ্লিষ্ট!!
তাই ভারতের মিথ্যা প্রপাগান্ডায় নেমে পড়া যেন এতে আমাদের সরকারের চীনা-অর্থ পাওয়া ঠেকে যাবে?? মিথ্যা বলে এমন কিছুই করা যায় না। তবে ভারতের প্রতিহিংসা-পরায়ন মনের ঝাল কিছু মিটতে পারে!!!
সারকথাঃ এতে সরকারের ইমেজ, সক্ষমতা দুর্বলতা ইত্যাদি সবই উন্মুক্ত হয়ে গেছে। যা সরকারকে বড় রকমে ভুগাবে, সরকারে টিকে থাকাও কঠিন করে দিতে পারে!!

Courtesy- Mr Gautam Das ; journalist and political analyst!

( copy paste from his Facebook wall)

Dude, my mum taught me basic bangla at home. I can read and write simple stuff thanks to her.

Don’t expect me to read a newspaper article!!!
 
.
We have some BD trolls almost ecstatic at BD getting into economic difficulty.

Shame the majority of them cannot even write legible English, whether they are in BD or an English speaking Western country.

BD will be just fine as it's foreign reserves have stablised and the FM is just saying that Chinese loans may not be suitable for everyone.

To the economic illiterates who think BD will face massive currency devaluation soon, then its value against US dollar has dropped 15% in last year compared to around a similar amount of the Euro's devaluation against the dollar over the same period. In times like this the dollar is a "safe haven" currency that people flock to.
 
Last edited:
.
We have some BD trolls almost ecstatic at BD getting into economic difficulty.

Shame the majority of them cannot even write legible English, whether they are in BD or an Englosh speaking Western country.

BD will be just fine as it's foreign reserves have stablised and the FM is just saying that Chinese loans may not be suitable for everyone.

To the economic illiterates who think BD will face massive currency devaluation soon, then its value against US dollar has dropped 15% in last year compared to around a similar amount of the Euro's devaluation against the dollar over the same period.

Bro!

They are as desperate as Major Dalim.

I understand their hatred of BAL.

But hoping the country tanks so they can OUT BAL is treasonous!!!

And to ally with Hinduvta is just unbelievable!
 
.
Bro!

They are as desperate as Major Dalim.

I understand their hatred of BAL.

But hoping the country tanks so they can OUT BAL is treasonous!!!

And to ally with Hinduvta is just unbelievable!



Does not matter what the trolls hope for as reaity will be different.

Just like Hasina expertly handled "Covid-19", she is doing all the right things at the right time with these global headwinds as regards the world economy.

BD already been recognised by serious economic experts as one of the best placed developing countries to weather the storm.

1.2GW Rampal coal fired power plant is opening in September this year with coal at a fraction of the price of gas - relatively cheap new power production will soon be coming back to BD to power it's factories and its homes.
 
.
Does not matter what the trolls hope for as reaity will be different.

Just like Hasina expertly handled "Covid-19", she is doing all the right things at the right time with these global headwinds as regards the world economy.

BD already been recognised by serious economic experts as one of the best placed developing countries to weather the storm.

1.2GW Rampal coal fired power plant is opening in September this year with coal at a fraction of the price of gas - relatively cheap new power production will soon be coming back to BD to power it's factories and its homes.

Do you remember when these talking heads were criticising coal - on the basis of environmental damage 🤣🤣🤣

How about their criticism of nuclear 🤣🤣🤣
 
.
Do you remember when these talking heads were criticising coal - on the basis of environmental damage 🤣🤣🤣

How about their criticism of nuclear 🤣🤣🤣



They did have some fair points about the potential environmental damage but the Indians have answered nearly all of these by using the latest technology to minimise the environmental impact to the local environment.


Hasina always hedges her bets. :dance3:
 
.
They did have some fair points about the potential environmental damage but the Indians have answered nearly all of these by using the latest technology to minimise the environmental impact to the local environment.


Hasina always hedges her bets. :dance3:

They rightly believe - only way Hasina will be ousted is if the economy tanks and millions die.

They think that’s a price worth paying because it’s not their life.
 
.
They rightly believe - only way Hasina will be ousted is if the economy tanks and millions die.

They think that’s a price worth paying because it’s not their life.


BD economy is one of the strongest in the developing world and will stay strong for at least the next 10-15 years.

Let them waste the prime years of their lives on wishful thinking. :disagree:

Better to spend their time on productive discussions as to how to make BD even better.
 
.
BD economy is one of the strongest in the developing world and will stay strong for at least the next 10-15 years.

Let them waste the prime years of their lives on wishful thinking. :disagree:

Better to spend their time on productive discussions as to how to make BD even better.

Shokuner duai Hasina morbe na

Hahaha
 
.
BD economy is one of the strongest in the developing world and will stay strong for at least the next 10-15 years.

Let them waste the prime years of their lives on wishful thinking. :disagree:

Better to spend their time on productive discussions as to how to make BD even better.
No, BD cannot become the strongest country because its govt has rejected your proposal to build a Dhaka-Chittagong Bullet Train project with $16 billion borrowed money.
 
.
Lol ! @Abu Shaleh Rumi Bhai ,it's not entirely his fault though! He is devoted BAL supporter and was taught by his BALA deity ; same happened during COVID-19 management failure!

Does he think that his BAL deities speeches are divine commandments? :undecided:


When you run the country with eight pass idiots like Obaidul Quader (akin to how Modi Sarkar runs theirs') - not much more you can expect....

@BananaRepublicUK , perhaps you would like to take a look!
@Bilal9 bhai , you please take a look as well!

~~~খুবই খারাপ লক্ষণ!!~~~

অর্থমন্ত্রী্র একটা কথিত সাক্ষাতকার ছাপা নিয়ে ঘটনা। এমন কথিত সাক্ষাতকার মন্ত্রী কেন দিতে গেলেন এর কোন সদুত্তর নাই।

১। অর্থমন্ত্রী একটা কথিত সাক্ষাতকার ছাপা হয়েছিল লন্ডনের ফিনান্সিয়াল টাইমস পত্রিকায় ০৯ আগষ্ট। শিরোনাম বাংলা করে লিখলে হয় – “বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী চীনা বেল্ট-রোড লোন নেওয়ার ব্যাপারে সাবধান করেছেন” - এরকম।
আর আজ প্রায় ৪৮ ঘন্টা পরে ঐ খবর এর এক প্রতিবাদ রিজয়েন্ডার বা "ফিরে বলা" ঘটনায় আজ সন্ধায় জানা যাচ্ছে যে তিনি বলেছেন,
“He said that under the present circumstances when the world is reeling under severe economic shocks due to war and pandemic, no country should take loans without thinking twice. He did not mean only Chinese loan, he meant loan from any source”

উপরের এই ভাষ্য তাও আবার অন্য পত্রিকা থেকে। ঢাকার ফাইন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস সেকথা তাদের পত্রিকা ছেপেছে সেখান থেকে নেয়া। মানে অর্থমন্ত্রী নিজে ঐ কথিত সাক্ষাতকার দিয়েছেন কিনা (মানে আসলে ঠিক কী বলেছিলেন, কেন বলেছিলেন) তা যেমন নিশ্চিতভাবে জানা যায় নাই, এই রিজয়েন্ডার এটাও তিনি দিয়েছেন কিনা আবার দিলে সেই ভাষ্যটা ঠিক কী ছিল, পাঠক হিসাবে আমরা এর কোনটাই নিশ্চিত জেনেছি বলতে পারছি না।

২। প্রশ্ন হল, মন্ত্রী লন্ডন ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস (এফটি) কে সাক্ষাতকার দিয়ে থাকেন বা না, মন্ত্রীর এনিয়ে রিজয়েন্ডার দিতে এত সময় নেওয়া কেন? এটার গ্রহণযোগ্য নয়। এছাড়া এখানে দুই ভাষ্যের মধ্যে আকাশ-পাতাল ফারাক। মন্ত্রী বলছেন, তিনি কোন দেশেরই নাম উচ্চারণ করেন নাই। “চীনা লোন” একথা তো বলেনই নাই। তিনি নাকি বুঝিয়েছেন “যে কোন দেশ বা উতস থেকে লোন”।
তাহলে এত সিরিয়াস জিনিষ যেটাতে মন্ত্রীর দাবি অনুসারে তাঁর কথা ডিস্টোর্ট মানে বদল করে এফটি তে ছাপা হয়েছে, তা নিয়ে প্রতিবাদ জানাতে এত সময় নেয়া কেন – এর সাফাই খুঁজে পাই না আমরা!!

৩। এদিকে এফটি এর কথিত এই সাক্ষাতকার নিয়ে ভারতের ইন্টেলিজেন্স ব্যাপক মিথ্যা প্রপাগান্ডা চালিয়েছে। বিশেষত পরের দিন মানে গতকাল ১০ আগষ্ট জুড়ে, অন্তত দশের বেশি ভারতীয় পত্রিকায়। কিন্তু সবারই খবরের সোর্স ছিল ঐ এফটি। তবে সাথে সবাই কম-বেশি খবরটায় নিজের শব্দ ঢুকিয়ে বা ছোট-বড় করে ছেপেছে। আর সম্ভবত তারা অপেক্ষা করছিল যে মন্ত্রী আবার কোন প্রতিবাদ-প্রতিক্রিয়া দেন কীনা, এটা একট দেখতে একদিন সময় নেয়া!!

৪। আবার এফটি এর রিপোর্টে, এতে সবচেয়ে বড় মিথ্যাটা হল শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক দুর্দশার জন্য চীনা ঋণকে দায়ী করে। অথচ শ্রীলঙ্কার সরকারের দেয়া তথ্য মতে, তাদের মোট লোনের মাত্র ১০% হল চীনা লোন। এজন্য যদি চীনকে দায়ী করা হয় তাহলে শ্রীলঙ্কায় জাপানের লোনও ১০%, বিশ্বব্যাংকের আরেকটু বেশি এছাড়া এডিবিও আছে – এদের সকলকেও দায়ী করতে হয় সমানে। কিন্তু তা না করে কেবল চীনকে কড়া উদ্দেশ্যমূলক অবশ্যই, সেটাই ভারত করেছে।
আর বাস্তবে শ্রীলঙ্কার দুর্দশা বা ডিফল্ট হবার মূল কারণ, নেয়া মোট ঋণের ৪৭%, এক বিশেষ ঋণ। যেটাকে বলে সভরেন লোন যার মানে হল শ্রীলঙ্কা সরকারের ডলার বন্ড বাজারে ছেড়ে বিদেশ (যারা মূলত ব্যক্তি বিনিয়োগকারি) থেকে ডলার সংগ্রহ করা। এই ডলার বন্ড কয়ে খুব আরাম ও মজার মনে হয় কিন্তু তা সব সময়ই ভীষণ রিস্কি কারণ এই ঋণ ফেরত দেওয়ার যে কিস্তি তা প্রায়ই সরকার সময়ে ফেরত দিতে পারে না ফলে ডিফল্টার হয়ে যায়। যা থেকে ঋণ-বাজারে বদনাম ছড়ায় ব্যাপকভাবে! আর এটাই হয়েছে শ্রীলঙ্কার বেলায়। একারণে শ্রীলঙ্কা ডিফল্টার হয়ে আইএমএফের কাছে সারেন্ডার করে লোন চাইতে গেছে। যা বাংলাদেশের বেলায়, সে এখনও কোন ডিফল্টার নয় তবে আইএমএফের কাছে আগেই সারেন্ডার করে লোন চেয়েছে।

৫। ভারত কেন আমাদের অর্থমন্ত্রীকে ব্যবহার করে মিথ্যা প্রপাগান্ডা করল বা মন্ত্রী কেন দুদিন পরে রিজয়েন্ডার দিয়ে কার্যত ভারতকে সহায়তা করে দিল সেটা এক রহস্য!!
তবে ভারতের প্রপাগান্ডার কারণ হিসাবে মনে করা হচ্ছে - আমাদের সরকারের সম্ভাব্য লোন পাবার বড় উতস একমাত্র চীন। আইএমএফ আমাদের লোন দিলেও তা যথেষ্ট হবে না বলে আমাদের এ লোন পাওয়াটা সরকার টিকাতে জরুরি। কিন্তু এই অর্থ পেতে হলে চীন সম্ভবত এমন সব শর্ত দিচ্ছে তাতে যেসব চীনা প্রকল্প এতদিন ভারতীয় আপত্তি-চাপে বাংলাদেশ থেকে বাদ হয়ে গেছে এমন প্রকল্প ফিরিয়ে আনা সংশ্লিষ্ট!!
তাই ভারতের মিথ্যা প্রপাগান্ডায় নেমে পড়া যেন এতে আমাদের সরকারের চীনা-অর্থ পাওয়া ঠেকে যাবে?? মিথ্যা বলে এমন কিছুই করা যায় না। তবে ভারতের প্রতিহিংসা-পরায়ন মনের ঝাল কিছু মিটতে পারে!!!
সারকথাঃ এতে সরকারের ইমেজ, সক্ষমতা দুর্বলতা ইত্যাদি সবই উন্মুক্ত হয়ে গেছে। যা সরকারকে বড় রকমে ভুগাবে, সরকারে টিকে থাকাও কঠিন করে দিতে পারে!!

Courtesy- Mr Gautam Das ; journalist and political analyst!

( copy paste from his Facebook wall)

Lesson ektai - if you lick India's boots, they get the rights to put words in your mouth.

They get to form your narrative. Your words don't mean jack.....

No ifs or buts....
 
.
Back
Top Bottom