What's new

Bangladesh to go into nationwide hard lockdown from June 28

Well the game has started! Garments are open in hard lockdoen! waiting for more!

@Destranator , শুরু হয়া গেছে! যাক আমি খুবই খুশি যে তালা ঝুলানোর আগেই এইবার তালা খুলে নিচে পড়ে গেছে! লকডাউন = তালা নিচে!

সবাই এবার সার্কাস দেখেন। এই দেশে খালি বিনোদন আর বিনোদন। আওয়ামী লীগ সে এত বিনোদন দিতে পারে, সেটা আগে জানতাম না! :lol:

বিশেষ ব্যবস্থায় গার্মেন্টস খোলা থাকবে

সারাদেশে আগামী সোমবার (২৮ জুন) থেকে কঠোর লকডাউন আসছে। জরুরি সেবা ছাড়া বাকি সবই বন্ধ থাকবে এ সময়। তবে লকডাউনেও বিশেষ ব্যবস্থায় গার্মেন্টস কারখানা খোলা থাকবে বলে জানিয়েছেন গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন-বিকেএমইএ’র সহ-সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম।

তিনি বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে বিশেষ ব্যবস্থায় গার্মেন্টস কারখানা খোলা রাখার অনুমতি আমরা পেয়েছি।’ তিনি উল্লেখ করেন, তাকে ক্যাবিনেট সেক্রেটারি জানিয়েছেন, কঠোর লকডাউনের মধ্যেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিল্প কলকারখানা খোলা থাকবে।

মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘যানবাহন বন্ধ থাকবে এটা মেনেই কারখানা খোলা থাকবে।’ কীভাবে কারখানা খোলা থাকবে তার একটি রূপরেখা দেন মোহাম্মদ হাতেম। তিনি বলেন, ‘যেসব শ্রমিক বা কর্মকর্তা অথবা দায়িত্বশীল কারখানার দূরে বসবাস করেন, এই কয়দিনের জন্য তারা কারখানার আশপাশে থাকবেন, অথবা কারখানার ভেতরে অবস্থান করবেন। লকডাউন চলাকালে আমরা সংগঠনের পক্ষ থেকে সব কারখানার মালিকদের বিষয়টি আজকেই জানিয়ে দেবো।’

হাতেম বলেন, ‘তবে যাদের পক্ষে কারখানার ভেতরে বা কারখানার আশপাশে থাকা সম্ভব না, তাদের জন্য বিশেষ পাশের ব্যবস্থা করা হবে। সরকার বা প্রশাসন যেন সে ব্যাপারে সহযোগিতা করেন।’

তিনি বলেন, ‘আমরা চাই, সরকারও চায় কঠোর লকডাউন চলাকালে চলাফেরা বা মুভমেন্ট সংকুচিত করা। জেলা প্রশাসক, পুলিশের এসপি এবং বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ’র সমন্বয়ে আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে যতটা সম্ভব মুভমেন্ট না করে কারখানা সচল রাখবো। এ জন্য সরকার যাতে সীমিত কিছু গাড়ি মুভমেন্টের সুযোগ করে দেয় এই অনুরোধ থাকবে সরকারের কাছে। পাশাপাশি মালিকদের আমরা অনুরোধ করবো, মিড লেভেল কর্মকর্তাদের এই কয়দিন ফ্যাক্টরির ভেতরে অথবা ফ্যাক্টরির আশপাশে থাকার সুযোগ করে দিতে।’

বিকেএমইএ’র সহ-সভাপতি বলেন, ‘করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সরকারের যেকোনও সিদ্ধান্তে আমরা সহমত পোষণ করি এবং সরকারের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সহযোগিতা করবো।’

এ প্রসঙ্গে বিজিএমইএ’র সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ‘গার্মেন্টস কারখানা বন্ধ হলে শ্রমিকরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে গ্রামে যেতে চাইবে, এ কারণে গার্মেন্টস খোলা রাখতে হবে। কারখানা চালু রাখার জন্য যেসব কর্মকর্তার প্রয়োজন হবে, এই কয়দিন তারা হয় কারখানার আশপাশে থাকবে, অথবা কারখানার ভেতরে অবস্থান করবে। আর যাদের পক্ষে কারখানার ভেতরে বা আশপাশে থাকা সম্ভব হবে না, তাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করতে হবে।’

এর আগে শুক্রবার (২৫ জুন) বিজিএমইএ’র সভাপতি বাংলা ট্রিবিউকে বলেন, ‘শাটডাউন বা লকডাউন যেটাই হোক, আমি মনে করি, তৈরি পোশাক কারখানা এই লকডাউনের বাইরে থাকবে। কারণ, তৈরি পোশাক কারখানা যদি বন্ধ করা হয়, তাহলে গার্মেন্টস কর্মীরা গ্রামে যাওয়ার চেষ্টা করবে, বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে।’

তিনি বলেন, ‘এটা সবাই জানে, ছুটি পেলেই শ্রমিকরা গ্রামের দিকে রওনা দেন। এতে করোনার প্রকোপ আরও ছড়িয়ে পড়বে। গ্রাম-শহর একাকার হয়ে যাবে। এছাড়া এই সময় অর্থনীতির চাকা সচল রাখার জন্য গার্মেন্টস কারখানা খোলা রাখা জরুরি।’ তিনি উল্লেখ করেন, সবকিছু বিচার-বিশ্লেষণ করলে কারখানা খোলা রাখাই ভালো হবে। এ ছাড়া অধিকাংশ শ্রমিক যেহেতু কারখানার কাছেই থাকেন, ফলে তাদের যানবাহনের প্রয়োজনীয়তা নেই।’

ফারুক হাসান বলেন, ‘কারখানা বন্ধ রেখে যতটা না উপকার, তার চেয়ে খোলা রাখাই বেশি উপকার। বন্ধ হলে অর্ডার বাতিল হবে, বায়াররা চলে যাবে। ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করার সুযোগ কমে যাবে।’

এ পরিস্থিতিতে বিজিএমইএ’র সভাপতি বলেন, ‘গার্মেন্টসগুলোকে লকডাউনের আওতার বাইরে রাখা হলে গার্মেন্টস শ্রমিকরা তুলনামূলক নিরাপদ থাকবে। বিগত দিনে দেখা গেছে, মালিকরা করোনায় আক্রান্ত হলেও শ্রমিকরা হননি।’

এদিকে করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে আগামী সোমবার (২৮ জুন) থেকে সারাদেশে ৭ দিনের কঠোর লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। শুক্রবার (২৫ জুন) সন্ধ্যায় তথ্য অধিদফরের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা সুরথ কুমার সরকারের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘এ সময় জরুরি সেবা ব্যতীত সরকারি-বেসরকারি সব অফিস বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া জরুরি পণ্যবাহী ব্যতীত সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। অ্যাম্বুলেন্স ও চিকিৎসা সংক্রান্ত কাজে শুধু যানবাহন চলাচল করতে পারবে। জরুরি কারণ ছাড়া বাইরে কেউ বের হতে পারবেন না।’

প্রসঙ্গত, গত বছর করোনা পরিস্থিতিতে কারখানা বন্ধ হওয়ায় গ্রামে ছুটে গিয়েছিলেন হাজার হাজার গার্মেন্টকর্মী। আবার বেতন দেওয়ার খবরে ট্রাকে গাদাগাদি করে ও পায়ে হেঁটে হুড়মুড় করে কর্মস্থলে ফিরে আসেন সবাই। কিন্তু ঢাকায় পৌঁছে তারা জানতে পারেন যে, কারখানা বন্ধ। ফলে ওই সময় হাজার হাজার শ্রমিক অনিশ্চয়তায় পড়েন।
 
Update -
Decision changed, not from Monday, but from Thursday lockdown !


সিদ্ধান্ত পরিবর্তন, বৃহস্পতিবার থেকে ‘সর্বাত্মক লকডাউন’

সোমবার (২৮ জুন) নয়, বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) থেকে দেশে সর্বাত্মক লকডাউনের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। শনিবার (২৬ জুন) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সভাপতিত্বে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে ৩০ জুন পর্যন্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান খোলা রাখা হবে। তথ্য অধিদফতরের প্রধান তথ্য অফিসার সুরথ কুমার সরকার এ তথ্য জানান।

সুরথ কুমার সরকার বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, বিধিনিষেধ শুরু হবে সোমবার থেকেই কিন্তু চূড়ান্ত লকডাউন বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়ে সাতদিন বলবত থাকবে।

তিনি জানান, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আগামী সোমবার থেকে সীমিত পরিসরে ‘লকডাউন’ শুরু হবে। এই সময় থেকে গণপরিবহন বন্ধ হয়ে যাবে। তবে সীমিত পরিসরে কিছু প্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে। আর সাতদিনের সর্বাত্মক লকডাউন শুরু হবে ১ জুলাই থেকে। তবে শিল্প কলকারখানা লকডাউনের আওতার বাইরেই থাকতে পারে।

প্রসঙ্গত, এর আগে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সোমবার (২৮ জুন) থেকে সারাদেশে সাত দিনের কঠোর লকডাউন ঘোষণা করে সরকার। শুক্রবার (২৫ জুন) সন্ধ্যায় তথ্য অধিদফতরের প্রধান তথ্য অফিসার সুরথ কুমার সরকার বাংলা ট্রিবিউনকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। এ সময় জরুরি সেবা ছাড়া সব সরকারি বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে বলে জানানো হয়।

একইদিন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, আগামী এক সপ্তাহের জন্য আমরা কঠোর বিধিনিষেধ দেবো। প্রয়োজন হলে আমরা সেটি আরও বাড়াবো। লকডাউনে জরুরি পরিষেবা ছাড়া সব সরকারি-বেসরকারি অফিস, দোকানপাট ও শপিং মল বন্ধ থাকবে। জরুরি পণ্যবাহী যান ছাড়া সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে বলেও জানান তিনি।

এ বিষয়ে বিস্তারিত আদেশ দিয়ে রবিবার (২৬ জুন) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করার কথা ছিল। তবে এর মধ্যেই জানানো হলো, কঠোর লকডাউন ২৮ জুন থেকে নয় ১ জুলাই থেকে শুরু হবে।

PS: যদি জানতেম আমার কিসের ব্যাথা, তোমায় জানাতাম! :lol: :lol: :lol:

 
Real tiger. একেবারে বাঘের বাচ্চা। আহা আমাদের কংকালের দেশের মাত্র ৫% কংকাল ও যদি মানুষের মত এমন সরাসরি সত্য কথা বলার সৎসাহস রাখত, তাহলে এই দেশের এত দুর্গতি দেখা লাগত না!


Another human being among 170 million skeletons.


No tyrants ruled forever. The curse of these people will perish the tyrants once and for all.
 
Last edited:
I guess govt take a silent step of controlling the population. Office open and transport off. The result is more crowd.

গণপরিবহন বন্ধ অফিস খোলা

রাজধানীর বাসাবোতে পরিবহনের অপেক্ষায় অফিসগামী মানুষ। ছবিটি আজ সকাল ৮টা ২০ মিনিটে তোলা। ২৮ জুন ২০২১। ছবি: আনিসুর রহমান/ স্টার
" style="box-sizing: border-box; margin-bottom: 24px !important; cursor: pointer; position: relative; z-index: 10; display: table;">
1_60.jpg

রাজধানীর বাসাবোতে পরিবহনের অপেক্ষায় অফিসগামী মানুষ। ছবিটি আজ সকাল ৮টা ২০ মিনিটে তোলা। ২৮ জুন ২০২১। ছবি: আনিসুর রহমান/ স্টার

স্টার অনলাইন রিপোর্ট

গণপরিবহন নেই, অফিস খোলা।
আজ সোমবার বেলা পৌনে ১২টায় সোনারগাঁও হোটেলের সামনে ছিলেন দ্য ডেইলি স্টারের সাংবাদিক শাহীন মোল্লা। তার সঙ্গে কথা হয় মধ্যবয়সী মো. শাহাবুদ্দিনের। পুরানা পল্টনে তার অফিসে যাচ্ছেন। সকাল সাড়ে ৮টায় বাসা থেকে বের হয়েছেন। অফিস ১০টায়।
রাজধানীর মুগদা এলাকায় একটি মাইক্রোবাস দেখে তা ঘিরে ধরেন অফিসগামী মানুষ। ছবিটি আজ সকাল সাড়ে ৮টায় তোলা। ২৮ জুন ২০২১। ছবি: আনিসুর রহমান/ স্টার
" style="box-sizing: border-box; padding: 0px; cursor: pointer; position: relative; z-index: 10; display: table; margin: 0px auto;">
2_76.jpg

রাজধানীর মুগদা এলাকায় একটি মাইক্রোবাস দেখে তা ঘিরে ধরেন অফিসগামী মানুষ। ছবিটি আজ সকাল সাড়ে ৮টায় তোলা। ২৮ জুন ২০২১। ছবি: আনিসুর রহমান/ স্টার
মো. শাহাবুদ্দিন বলেন, ‘প্রায় ৪০ মিনিট লেগেছে রিকশায় মিরপুর-১০ থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত আসতে। খামারবাড়ি পর্যন্ত রিকশা ভাড়া ১২০ টাকা। খামারবাড়ি থেকে হেঁটে কারওয়ান বাজার এসেছি। অফিস থেকে বারবার ফোন করছে। কিন্তু, যানবাহন না পেলে কী করবো? হাঁটতে অনেক কষ্ট হচ্ছে।’
রাজধানীর তেজগাঁও এলাকা। ছবিটি সকাল সাড়ে ১১টায় তোলা। ২৮ জুন ২০২১। ছবি: প্রবীর দাশ/ স্টার
" style="box-sizing: border-box; padding: 0px; cursor: pointer; position: relative; z-index: 10; display: table; margin: 0px auto;">
3_57.jpg

রাজধানীর তেজগাঁও এলাকা। ছবিটি সকাল সাড়ে ১১টায় তোলা। ২৮ জুন ২০২১। ছবি: প্রবীর দাশ/ স্টার
সকাল সাড়ে ৭টার দিকে রাজধানীর শাহজাহানপুর, মুগদা, বাসাবো ও মতিঝিল এলাকা ঘুরে আমাদের আলোকচিত্রী আনিসুর রহমান জানিয়েছেন, এসব এলাকায় বহু কর্মজীবী মানুষ থাকেন। সেখানে তাদের চরম দুর্ভোগের মধ্যে পড়তে দেখেছি। মনে হয়েছে, রাস্তায় মানুষের স্রোত নেমেছে। অনেককে রাস্তায় দৌড়ে দৌড়ে যেতে দেখেছি।
তিনি আরও বলেন, বাসাবোয় মোতালেব নামের এক ব্যক্তি জানিয়েছেন তার কারখানা টঙ্গীতে। তিনি সকাল ৭টায় বাসা থেকে বের হয়েছেন কিন্তু দুই ঘণ্টার মধ্যে কোনো গাড়ি পাননি। তার অফিস সাড়ে ৮টায় বলে জানিয়েছেন তিনি।
একটা খালি রিকশা এলে সবাই সেটিকে ঘিরে ধরছে। রাস্তায় কোনো সিএনজি-চালিত অটোরিকশা দেখিনি। পুলিশ সিএনজি-চালিত অটোরিকশা চেক করছেন।

মতিঝিলের রাস্তায় অনেককে ফোনে তাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলতে শুনেছি। একজন বলছেন, ‘স্যার, আমি রাস্তায়। গাড়ি পাচ্ছি না।’

 
Well finally a very good news. If the information of the news is true. I would heavily rely on Chinese vaccine, ad only China can keep promise and can supply mass amount of vaccine. Thankfully media is silent about the vaccine deal worth this time.



Bangladesh Pratidin
ঢাকা, সোমবার, ২৮ জুন, ২০২১​


ভ্যাকসিন নিয়ে উদ্বেগ কাটছে না
► সমাধান হয়নি দ্বিতীয় ডোজের জন্য অক্সফোর্ডের ১৫ লাখ টিকার ► আগামী মাসের শুরুতেই আসছে চীনের সিনোফার্মের ৫০ লাখ ► কোভ্যাক্স থেকে আসছে মডার্নার ২৫ লাখ টিকা ► দেশে টিকা উৎপাদন ঘিরে চলছে আলোচনা
নিজস্ব প্রতিবেদক

ভ্যাকসিন নিয়ে উদ্বেগ কাটছে না

দেশে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা ও সিনোফার্মের টিকা দিয়ে সীমিত পরিসরে চলছে গণটিকাদান। এ ছাড়া আগামী মাসের শুরুতেই চীন থেকে আসছে কেনা চুক্তির মধ্যে ৫০ লাখ ডোজ সিনোফার্মের টিকা। ১০ দিনের মধ্যে কোভ্যাক্স থেকে মডার্নার ২৫ লাখ টিকা আসার কথা আছে। কিন্তু ব্যবস্থা হয়নি অ্যাস্ট্রাজেনেকার দ্বিতীয় ডোজের টিকার। টিকা নিয়ে অনেক আশার কথা থাকলেও হাতে না পাওয়ায় কাটছে না উৎকণ্ঠা। কোভ্যাক্স থেকে পাওয়া ফাইজার-বায়োএনটেকের ১ লাখ ৬০০ ডোজ টিকা প্রবাসী শ্রমিকদের দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। টিকা সমস্যা সমাধানে দেশে টিকা উৎপাদন নিয়ে চলছে আলোচনা। উন্নত বিশ্বের দেশগুলোতে শতভাগ টিকা কার্যকর করায় নিয়ন্ত্রণে এসেছে করোনা সংক্রমণ। তাই দেশে টিকা উৎপাদনে প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং টিকা প্রযুক্তি আনায় জোর দেওয়া হচ্ছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, চীনের টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সিনোফার্মের সঙ্গে সরকারের দেড় কোটি ডোজ কেনার চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে। এ মাসের শেষে অথবা আগামী মাসের শুরুতেই দেশে সিনোফার্মের ৫০ লাখ ডোজ টিকা আসছে। প্রথম চালান দেশে পৌঁছলেই গণটিকাদান কার্যক্রম পুরোদমে শুরু হবে। এ ছাড়া ১০ দিনের মধ্যে আসবে মডার্নার ২৫ লাখ ডোজ টিকা। ২৫ জুন চুক্তির শর্ত অনুসারে প্রতি ডোজের মূল্যের হিসাবে দেড় কোটি ডোজের সমপরিমাণ টাকা চীনের ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে। তারা টাকা পেয়েছে বলে নিশ্চিতও করেছে। তবে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় টিকা দেশে আনতে হবে। সে জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে বিমানবাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। আগের উপহারের টিকা যেভাবে বিমানবাহিনীর মাধ্যমে আনা হয়েছিল, এই টিকাও সেভাবেই আসবে। চুক্তি অনুসারে প্রতি মাসে ৫০ লাখ ডোজ করে টিকা আসবে। এ ছাড়া দেশে মজুদ সিনোফার্মের ১১ লাখ ডোজ পাবে শিক্ষার্থীরা। প্রথমে মেডিকেল শিক্ষার্থী এবং এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে।
সম্প্রতি কোভ্যাক্স থেকে ১০ লাখ ডোজ মডার্নার টিকা দেওয়ার কথা জানিয়েছে। তবে কবে কখন সেই টিকা দেওয়া হবে তা এখনো নিশ্চিত হয়নি। এর আগে কোভ্যাক্স থেকে ফাইজারের ১ লাখ ৬০০ ডোজ টিকা এসেছে। এই টিকা ঢাকার তিন হাসপাতালে ২৪০ জনকে পরীক্ষামূলক পর্যবেক্ষণের জন্য দেওয়া হয়েছে। বাকি টিকা প্রবাসী শ্রমিকদের দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে চীনের টিকা অনুমোদন না হওয়ায় তাদের ফাইজারের টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকার এর আগেও করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে টিকাদানের সিদ্ধান্ত নেয়। টিকাদানের প্রাথমিক পর্যায়েও দেড় কোটি মানুষকে টিকা দিতে পরিকল্পনা নেওয়া হয়। পরিকল্পনা অনুসারে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের সঙ্গে দেড় কোটি ডোজ টিকা কিনতে চুক্তি করে সরকার। চুক্তি অনুযায়ী জানুয়ারি থেকে প্রতি মাসে ৫০ লাখ ডোজ টিকা আসার কথা ছিল। তবে প্রথম মাসে ৫০ লাখ টিকা এলেও দ্বিতীয় মাসে আসে মাত্র ২০ লাখ ডোজ। এর পর থেকে আর টিকা আসেনি। টিকা না আসায় অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার দ্বিতীয় ডোজ নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছেন ১৪ লাখ ৪০ হাজার মানুষ। কোভ্যাক্স থেকে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ১০ লাখ ডোজ টিকা পাওয়ার কথা থাকলেও কবে না নাগাদ মিলবে তা জানা যায়নি। এর মধ্যেই প্রথম ডোজ নেওয়ার ১৬ সপ্তাহ পার হয়ে গেছে অনেক টিকাগ্রহীতার। তাই বর্তমান পরিকল্পনা বাস্তবায়ন নিয়ে কাটছে না শঙ্কা। করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জাপানসহ উন্নত দেশগুলোর মতো ৮০ শতাংশ জনগোষ্ঠীকে টিকার আওতায় আনার বিষয়ে জোর দেওয়া হয়েছে। দফায় দফায় টিকা কিনে এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে শঙ্কা থেকেই যায়। তাই সমস্যা নিরসনে দেশে চলছে টিকা উৎপাদনের আলোচনা। ২ জুন জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, করোনাভাইরাসের টিকা সংগ্রহের পাশাপাশি দেশে উৎপাদনেরও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে প্রযুক্তি হস্তান্তরের বিষয়ে বিভিন্ন দেশ ও উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনা চলছে। দেশে সরকারিভাবে করোনার টিকা উৎপাদনের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কমিটি গঠন করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এ ক্ষেত্রে এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের (ইডিসিএল) গোপালগঞ্জের কারখানাটির সক্ষমতাকে বিশেষ বিবেচনায় রাখছে কমিটি। ইডিসিএল সরকারের একমাত্র ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান। টিকা উৎপাদন বিষয়ে গত সপ্তাহে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালককে প্রধান করে একটি কমিটি করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। শনিবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘দেশে করোনার টিকা তৈরির নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আমরা ইতিমধ্যে কয়েকটি সভাও করেছি। সেখানে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞরা ছিলেন। তাদের প্রজেক্ট প্রোফাইল তৈরি করতে বলেছি। গোপালগঞ্জে যে ওষুধ কারখানা আছে, সেখানে বা তার পাশে আমরা টিকা তৈরির ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। এর জন্য একটু সময় লাগবে। তবে এখনই কাজ শুরু হয়ে গেছে।’

 
Well finally a very good news. If the information of the news is true. I would heavily rely on Chinese vaccine, ad only China can keep promise and can supply mass amount of vaccine. Thankfully media is silent about the vaccine deal worth this time.



Bangladesh Pratidin
ঢাকা, সোমবার, ২৮ জুন, ২০২১​


ভ্যাকসিন নিয়ে উদ্বেগ কাটছে না
► সমাধান হয়নি দ্বিতীয় ডোজের জন্য অক্সফোর্ডের ১৫ লাখ টিকার ► আগামী মাসের শুরুতেই আসছে চীনের সিনোফার্মের ৫০ লাখ ► কোভ্যাক্স থেকে আসছে মডার্নার ২৫ লাখ টিকা ► দেশে টিকা উৎপাদন ঘিরে চলছে আলোচনা
নিজস্ব প্রতিবেদক

ভ্যাকসিন নিয়ে উদ্বেগ কাটছে না

দেশে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা ও সিনোফার্মের টিকা দিয়ে সীমিত পরিসরে চলছে গণটিকাদান। এ ছাড়া আগামী মাসের শুরুতেই চীন থেকে আসছে কেনা চুক্তির মধ্যে ৫০ লাখ ডোজ সিনোফার্মের টিকা। ১০ দিনের মধ্যে কোভ্যাক্স থেকে মডার্নার ২৫ লাখ টিকা আসার কথা আছে। কিন্তু ব্যবস্থা হয়নি অ্যাস্ট্রাজেনেকার দ্বিতীয় ডোজের টিকার। টিকা নিয়ে অনেক আশার কথা থাকলেও হাতে না পাওয়ায় কাটছে না উৎকণ্ঠা। কোভ্যাক্স থেকে পাওয়া ফাইজার-বায়োএনটেকের ১ লাখ ৬০০ ডোজ টিকা প্রবাসী শ্রমিকদের দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। টিকা সমস্যা সমাধানে দেশে টিকা উৎপাদন নিয়ে চলছে আলোচনা। উন্নত বিশ্বের দেশগুলোতে শতভাগ টিকা কার্যকর করায় নিয়ন্ত্রণে এসেছে করোনা সংক্রমণ। তাই দেশে টিকা উৎপাদনে প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং টিকা প্রযুক্তি আনায় জোর দেওয়া হচ্ছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, চীনের টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সিনোফার্মের সঙ্গে সরকারের দেড় কোটি ডোজ কেনার চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে। এ মাসের শেষে অথবা আগামী মাসের শুরুতেই দেশে সিনোফার্মের ৫০ লাখ ডোজ টিকা আসছে। প্রথম চালান দেশে পৌঁছলেই গণটিকাদান কার্যক্রম পুরোদমে শুরু হবে। এ ছাড়া ১০ দিনের মধ্যে আসবে মডার্নার ২৫ লাখ ডোজ টিকা। ২৫ জুন চুক্তির শর্ত অনুসারে প্রতি ডোজের মূল্যের হিসাবে দেড় কোটি ডোজের সমপরিমাণ টাকা চীনের ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে। তারা টাকা পেয়েছে বলে নিশ্চিতও করেছে। তবে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় টিকা দেশে আনতে হবে। সে জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে বিমানবাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। আগের উপহারের টিকা যেভাবে বিমানবাহিনীর মাধ্যমে আনা হয়েছিল, এই টিকাও সেভাবেই আসবে। চুক্তি অনুসারে প্রতি মাসে ৫০ লাখ ডোজ করে টিকা আসবে। এ ছাড়া দেশে মজুদ সিনোফার্মের ১১ লাখ ডোজ পাবে শিক্ষার্থীরা। প্রথমে মেডিকেল শিক্ষার্থী এবং এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে।
সম্প্রতি কোভ্যাক্স থেকে ১০ লাখ ডোজ মডার্নার টিকা দেওয়ার কথা জানিয়েছে। তবে কবে কখন সেই টিকা দেওয়া হবে তা এখনো নিশ্চিত হয়নি। এর আগে কোভ্যাক্স থেকে ফাইজারের ১ লাখ ৬০০ ডোজ টিকা এসেছে। এই টিকা ঢাকার তিন হাসপাতালে ২৪০ জনকে পরীক্ষামূলক পর্যবেক্ষণের জন্য দেওয়া হয়েছে। বাকি টিকা প্রবাসী শ্রমিকদের দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে চীনের টিকা অনুমোদন না হওয়ায় তাদের ফাইজারের টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকার এর আগেও করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে টিকাদানের সিদ্ধান্ত নেয়। টিকাদানের প্রাথমিক পর্যায়েও দেড় কোটি মানুষকে টিকা দিতে পরিকল্পনা নেওয়া হয়। পরিকল্পনা অনুসারে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের সঙ্গে দেড় কোটি ডোজ টিকা কিনতে চুক্তি করে সরকার। চুক্তি অনুযায়ী জানুয়ারি থেকে প্রতি মাসে ৫০ লাখ ডোজ টিকা আসার কথা ছিল। তবে প্রথম মাসে ৫০ লাখ টিকা এলেও দ্বিতীয় মাসে আসে মাত্র ২০ লাখ ডোজ। এর পর থেকে আর টিকা আসেনি। টিকা না আসায় অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার দ্বিতীয় ডোজ নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছেন ১৪ লাখ ৪০ হাজার মানুষ। কোভ্যাক্স থেকে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ১০ লাখ ডোজ টিকা পাওয়ার কথা থাকলেও কবে না নাগাদ মিলবে তা জানা যায়নি। এর মধ্যেই প্রথম ডোজ নেওয়ার ১৬ সপ্তাহ পার হয়ে গেছে অনেক টিকাগ্রহীতার। তাই বর্তমান পরিকল্পনা বাস্তবায়ন নিয়ে কাটছে না শঙ্কা। করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জাপানসহ উন্নত দেশগুলোর মতো ৮০ শতাংশ জনগোষ্ঠীকে টিকার আওতায় আনার বিষয়ে জোর দেওয়া হয়েছে। দফায় দফায় টিকা কিনে এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে শঙ্কা থেকেই যায়। তাই সমস্যা নিরসনে দেশে চলছে টিকা উৎপাদনের আলোচনা। ২ জুন জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, করোনাভাইরাসের টিকা সংগ্রহের পাশাপাশি দেশে উৎপাদনেরও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে প্রযুক্তি হস্তান্তরের বিষয়ে বিভিন্ন দেশ ও উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনা চলছে। দেশে সরকারিভাবে করোনার টিকা উৎপাদনের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কমিটি গঠন করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এ ক্ষেত্রে এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের (ইডিসিএল) গোপালগঞ্জের কারখানাটির সক্ষমতাকে বিশেষ বিবেচনায় রাখছে কমিটি। ইডিসিএল সরকারের একমাত্র ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান। টিকা উৎপাদন বিষয়ে গত সপ্তাহে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালককে প্রধান করে একটি কমিটি করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। শনিবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘দেশে করোনার টিকা তৈরির নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আমরা ইতিমধ্যে কয়েকটি সভাও করেছি। সেখানে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞরা ছিলেন। তাদের প্রজেক্ট প্রোফাইল তৈরি করতে বলেছি। গোপালগঞ্জে যে ওষুধ কারখানা আছে, সেখানে বা তার পাশে আমরা টিকা তৈরির ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। এর জন্য একটু সময় লাগবে। তবে এখনই কাজ শুরু হয়ে গেছে।’





Chinese vaccines are not that good.

Chile has a population of just under 20 million and more than their vulnerable(15-20%) have been vaccinated already and this is the result:

Screenshot 2021-06-28 at 18.03.12.png




Simply, the Chinese vaccines will still mean that lots of double-vaccinated people will die.

AstraZeneca, Pfizer and Moderna vaccine prevent nearly all deaths once they have got 2 doses and waited 2-3 weeks more for full immunity.

BD is in a mess solely due to the turd Modi next door, as otherwise with 25-30 million jabs already administered to 12-15 million of the most vulnerable, BD would now be in a much better position.
 
Simply, the Chinese vaccines will still mean that lots of double-vaccinated people will die.
But it will at least save 80% lives. So it is much better than having no vaccine at all.

Besides if we don't start mess up things , China will be a reliable source, and also it's only China who can send massive amount of vaccine. Russia can't do this according to our need.

By this time we can produce vaccines locally from any other company.
BD is in a mess solely due to the turd Modi next door, as otherwise with 25-30 million jabs already administered to 12-15 million of the most vulnerable, BD would now be in a much better position.
Unfortunately Modi is not turd but we are. Modi is a very cunning warmonger who is at war with Bangladesh, and successfully operating his war. If we still don't learn , we will be doomed , even Allah won't save us.

It's us who is still defending their incapability. Yes it's true that they are in serious crisis, but a deal is a deal.

Still we can consider, but at least India could send 15 lakh dose as second dose, and no excuse is enough for not sending these amount.

We will have hard time to get the second dose for 1.5 million people who are already vaccinated with first dose.
 
Last edited:
But it will at least save 80% lives. So it is much better than having no vaccine at all.

Besides if we don't start mess up things , China will be a reliable source, and also it's only China who can send massive amount of vaccine. Russia can't do this according to our need.

By this time we can produce vaccines locally from any other company.

Unfortunately Modi is not turd but we are. Modi is a very good warrior who is at war with Bangladesh.

It's us who is still defending their incapability. Yes it's true that they are in serious crisis, but a deal is a deal.

Still we can consider, but at least India could send 15 lakh dose as second dose.



Yes better than nothing at this stage.


One good piece of news is that USA will donate 2.5 million Moderna vaccines to BD and I think they will come very soon and so at least 1.25 million of the most vulnerable will have excellent immunity come later on this year.
 
Yes better than nothing at this stage.


One good piece of news is that USA will donate 2.5 million Moderna vaccines to BD and I think they will come very soon and so at least 1.25 million of the most vulnerable will have excellent immunity come later on this year.
Right. And if army will be deployed in 1st July, then surely a 14 days lockdown will control Covid-19 for few days. I am saying from the beginning that only Army can control the lockdown, because they are professional , disciplined , well organised patriots.

All reliefs will be properly distributed by Army and every poor will get everything that govt will provide.

Then no one will really complain about hard lockdown ,but everyone will welcome it.

By this time we will have vaccine and we can start giving in mass.
 
Last edited:
Unfortunately Modi is not turd but we are. Modi is a very good general who is at war with Bangladesh, and successfully operating his war. If we still don't learn , we will be doomed , even Allah won't save us.

It's us who is still defending their incapability. Yes it's true that they are in serious crisis, but a deal is a deal.

Still we can consider, but at least India could send 15 lakh dose as second dose, and no excuse is enough for not sending these amount.

We will have hard time to get the second dose for 1.5 million people who are already vaccinated with first dose.


This I totally agree with.

Modi is now not suppying BD solely to weaken it as much as possible.

Like you say a deal is a deal and not to supply in June, when they have double jabbed the ones that are at the highest risk, shows there is an ulterior motive and "protecting" India is not the real and/or sole reason.

The whole thing is nonsense as the vaccine is not Indian anyway and they only got the licence from the UK on the condition that they will supply other countries as well.

We should still look at the positive side and that is that this has forced the AL idiots to finally support the home-grown mRNA vaccine and at the least, even if the vaccine is not a success, it will give BD a lot of expertise in this new technology.

I think BD will have a tough few months over the summer but come October time it should be in a much better position and over the worst.
 
Bangladesh today got the highest daily new infections of 8368, Positivity rate was around 24%

Lockdown is the right decision at this time.

Best wishes for the people of BD.

BD should have kept close eye on the Indian border
 
Back
Top Bottom