What's new

Bangladesh stock market fall: Clashes hit Dhaka

Status
Not open for further replies.
He does not deserve to be a finance minister, if he actually said what he has been quoted here. He is just playing to the popular gallery here.

Yes and we have been saying it all along. As a matter of fact, entire cabinet of La-Hasina including her is worthless idiot. They have no idea how to run a country. :angry:
 
Muhith admits mistakes
United News of Bangladesh . Dhaka
thumbnail.php

Following continued steep falls in the capital market, the finance minister on Friday admitted that there was apparently something amiss from his side and also the Securities and Exchange Commission in controlling the volatile market and also creating confidence among the investors.

‘Apparently, there was something amiss from the SEC. I must have also erred. We are trying to identify the mistakes,’ AMA Muhith said while talking to the reporters at the Finance Division conference room.

He said they would try their best to avoid making mistakes in future. ‘We’ll have to find something in next two days.’

The finance minister said he would sit with the stakeholders concerned on Sunday to discuss the present situation of the volatile capital market.

Blaming the institutional investors, he said the institutional investors reaped the benefit and had now disappeared from the scene.

Muhith said: ‘Liquidity is not the problem in the market, the problem is of confidence. It is our major duty now to instill confidence among the investors.’

He said the SEC made changes in its decisions to create confidence but it did not work. ‘The main duty now will be to create confidence to bring back stability. Correction is a normal thing in the market, but that should come gradually.’

Replying to a question, the finance minister said the stock market was not overheated. ‘But one may say it is overheated after seeing the market movements in the last 4-5 weeks with so many ups and downs.’

Asked about the government’s hunt for the manipulators, he said they are looking for the manipulators.

Replying to another question, Muhith said after assuming the office he took the initiative to bring the culprits of the 1996 share market debacle to justice. The problem was to find witnesses as no one wants to testify ‘A case is already there, but if there is no witness how we’ll proceed.’

He said the state-owned enterprises could have offloaded their shares but they did not do so. ‘It is unfortunate.’

The finance minister observed that the circuit breaker and the margin loan facility also did not have much impact in stabilising the market.

He told a questioner that creating confidence among the investors not only depends on government tools. ‘It is more than that. We are trying to find a way out.’
 
ঢাকা-দিল্লি স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠক : আবারও কলের গানের সেই ভাঙা রেকর্ড
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ও ভারতের তিন দিনব্যাপী স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠক শেষ হয়েছে। ধারণা করা হয়েছিল, বিশেষ করে ১৫ বছরের কিশোরী ফেলানি হত্যার পরপর অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলে বৈঠকটিতে সীমান্তে বিএসএফের হত্যাকাণ্ড বন্ধের বিষয়টি প্রাধান্য পাবে এবং বন্ধুরাষ্ট্রের প্রতিনিধি হিসেবে ভারতের স্বরাষ্ট্র সচিব জি কে পিল্লাই সুনির্দিষ্টভাবে হত্যা বন্ধের ঘোষণা দেবেন। অন্যদিকে পূর্বসূরিদের মতো মিস্টার পিল্লাইও কলের গানের সেই ভাঙা রেকর্ডই বাজিয়ে গেছেন। কোনো অঙ্গীকার বা ঘোষণার ধারেকাছে যাওয়ার পরিবর্তে বিষয়টি বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। বলেছেন, তারা দেখবেন যাতে নিরীহ কোনো মানুষ মারা না পড়ে! তিনি এমনকি রাবার বুলেট ব্যবহারের প্রস্তাবও নাকচ করে দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, নিজেদের মতো করে আজগুবি এক পরিসংখ্যান তুলে ধরে তিনি বোঝাতে চেয়েছেন যেন সীমান্তে খুবই স্বল্পসংখ্যক মানুষের মৃত্যু ঘটছে! উল্লেখ্য, নিকট অতীতেও ভারতীয়দের মুখে একই ধরনের কথা শুনতে হয়েছে। যেমন বিডিআরের সঙ্গে সীমান্ত সম্মেলনে বিএসএফের মহাপরিচালক বলে বসেছেন, বাংলাদেশের নিরীহ নাগরিকদের নয়, বিএসএফ নাকি শুধু চোরাচালানীদের হত্যা করে থাকে— তাও শুধু রাতের বেলায়! নিহত ব্যক্তিরা সত্যি চোরাচালানি কি না, সে ব্যাপারে কোনো তথ্য-প্রমাণ রয়েছে কি না—এসব বিষয়ে কিন্তু কোনো রা পর্যন্ত করেননি বিএসএফের ওই মহাপরিচালক। তাছাড়া চোরাচালানি হলেও তারা যে মানুষ এবং কোনো দেশের মানুষকেই যে বিনা বিচারে হত্যা করা যায় না—এই সত্য ও আইনেরও তোয়াক্কা করেননি তিনি।
বস্তুত এভাবেই চালিয়ে যাচ্ছেন ভারতীয়রা। স্বরাষ্ট্র সচিব মিস্টার পিল্লাইয়ের মুখেও তাই নতুন কোনো কথা শোনা যায়নি। শুধু বিএসএফের হত্যা বন্ধ করা নয়, ছিটমহল হস্তান্তর ও সাড়ে ছয় কিলোমিটার অমীমাংসিত সীমানা চিহ্নিত করাসহ বাংলাদেশের অন্য কোনো একটি দাবির ব্যাপারেও তিনি হ্যাঁ-সূচক কিছু শোনাননি। প্রতিটি প্রশ্নেই যথারীতি আশ্বাস দিয়েছেন। বড়জোর বলেছেন, অমুক বিষয়ে শিগগিরই কাজ শুরু করা হবে। বিষয়টি আপত্তিকর কারণ, ভারতীয়রা ১৯৭৪ সাল থেকেই কলের গানের একই ভাঙা রেকর্ড বাজিয়ে চলেছেন। তারা এমনকি মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি বাস্তবায়নের প্রশ্নেও ভাঙা রেকর্ডই বাজাচ্ছেন।
আমরা মনে করি, ভারতের এই মনোভাবকে বন্ধুরাষ্ট্রসুলভ বলার সুযোগ নেই। বিশেষ করে সীমান্তে বিএসএফের হত্যাকাণ্ডকে বিবেচনায় ন503;য়া হলে দেখা যাবে, ভারত নিষ্ঠুরতার রেকর্ড তো স্থাপন করছেই, একই সঙ্গে অসত্যও বলছে যথেচ্ছভাবে। সর্বশেষ বৈঠকে ভারতের স্বরাষ্ট্র সচিব জি কে পিল্লাইয়ের তুলে ধরা পরিসংখ্যানের কথাই ধরা যাক। তিনি বলেছেন, ২০১০ সালে বিএসএফের গুলিতে নাকি মাত্র ৩১ জন বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে এবং ৩৬৫ দিনের হিসাবে এ সংখ্যা নাকি খুবই কম! অথচ একদিকে বিনা বিচারে একজন মানুষের হত্যাও গ্রহণযোগ্য নয়, অন্যদিকে ৩১ জনের পরিসংখ্যান বানোয়াট, বিএসএফ হত্যা করেছে ৭৬ জনকে। এ থেকে ধরে নেয়া যায়, বাংলাদেশের প্রতি ভারতের নীতি ও কৌশলে সামান্যও পরিবর্তন হয়নি। তেমন সম্ভাবনাও খুব একটা নেই। এজন্যই শক্ত অবস্থান নিতে হবে বাংলাদেশকে। কিন্তু বর্তমান সরকারকে এ পর্যন্ত তেমন উদ্যোগ নিতে দেখা যায়নি। কর্তাব্যক্তিদের কেউ কেউ এমনকি ভারতীয়দের সুরেও কথা বলেছেন। যেমন হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর পরিবর্তে বিডিআরের সাবেক এক কীর্তিমান মহাপরিচালক উল্টো প্রশ্ন করেছিলেন, মানুষ সীমান্তের এত কাছাকাছি যায় কেন! নিজের দেশের ভেতরে চলাচল করতে কোনো বাধা আছে কি-না সে প্রশ্নের কিন্তু সদুত্তর দেননি তিনি। কিশোরী ফেলানি হত্যাকাণ্ডের সময়ও একই মনোভাবের প্রকাশ ঘটতে দেখা গেছে। ফেলানিকে হত্যা করে কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলিয়ে রাখার খবর সারা বিশ্বেই তীব্র প্রতিক্রিয়া ঘটিয়েছে, কিন্তু আমাদের কর্তাব্যক্তিদের ঘুম ভেঙেছে অনেক দেরিতে। ‘মাত্তরই’ ১০ দিন পর তারা ভারতের কাছে প্রতিবাদ জানিয়েছেন! বলাবাহুল্য, এ ধরনের মনোভাব নিয়ে শম্বুকের গতিতে তত্পরতা চালালে আর যা-ই হোক, ভারতের নীতি-কৌশল ও মনোভাবে পরিবর্তন ঘটানো কখনোই সম্ভব হবে না। আমরা তাই জাতীয় স্বার্থের প্রশ্নে দ্রুত তত্পর হওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই। বছরে-দু’বছরে পিকনিকের মেজাজে বৈঠক বা সম্মেলন করার পরিবর্তে সরকারের উচিত ভারতের কাছে একটি একটি করে সমস্যা তুলে ধরা এবং মীমাংসা বা সমাধান না হওয়া পর্যন্ত ওই একটি সমস্যা নিয়েই লেগে থাকা। না হলে ভারতীয়রা শুধু পিকনিকই করতে থাকবে এবং শোনাতে থাকবে কলের গানের সেই একই ভাঙা রেকর্ড।
 
শেয়ারবাজারে ধস নিয়ে অর্থ উপদেষ্টার অভব্যতা : ‘রোম যখন পুড়িতেছে নিরো তখন বাঁশি বাজাইতেছে’

ধসের পর ধসে দেশের শেয়ারবাজার এখন পুরোপুরি ধ্বংসস্তূপ। পুড়ে ছাই হয়ে গেছে লাখ লাখ বিনিয়োগকারীর স্বপ্ন, আশা-সংগ্রাম। আর লণ্ডভণ্ড হয়ে যাওয়া সেই ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে গেছে দেশের অর্থনৈতিক ভবিষ্যত্। টানা ৬ দিবসের ভয়াবহ দরপতনে নিঃস্ব রিক্ত হয়ে গেছেন ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা। মাত্র ৫ মিনিটে প্রায় ৬০০ পয়েন্টের অস্বাভাবিক পতনের ভয়াল বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে তার আড়াল দিয়ে দেশের ৬৪ হাজার কোটি টাকা লুট করে নিয়ে গেছে সরকার সমর্থিত কয়েকটি কোম্পানি। বিধ্বস্ত, বিপর্যস্ত শেয়ারবাজারে এখন বিরাজ করছে শ্মশানের নীরবতা। এসব নিঃস্ব রিক্ত সর্বস্বহারা মানুষের পাশে যখন যথার্থ মমতা ও শুশ্রূষা নিয়ে রাষ্ট্রের কর্তব্য ছিল দৃঢ়ভাবে অবস্থান নেয়া, সে সময় আমাদের কাণ্ডজ্ঞানহীন কর্তাদের মুখ দিয়ে বেরুচ্ছে শিষ্টাচারবর্জিত অভদ্র ও অভব্য উচ্চারণ, যা শুনে পুরো জাতি রীতিমতো হতবাক। যারা জাতীয় সম্পদ লুটে নিয়ে গেল, তাদের ব্যাপারে অর্থমন্ত্রী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর এমনকি বাচাল উপদেষ্টা সাহেব পর্যন্ত নিশ্চুপ। দুর্ভাগ্যের বিষয়, যারা সবকিছু হারিয়ে আজ পথের ভিখারিতে পরিণত হয়েছেন, যারা একটা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের অসহায়ের শিকার, তাদের সম্পর্কেই অর্থ উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান বলছেন, ওরা দেশের শত্রু, সমাজের শত্রু। ওদের জন্য মাথা ঘামানোর কোনো কারণ নেই। তাদের কষ্টে আমার মন কাঁদে না। শেয়ারবাজারের ধসে সরকারের মাথা ব্যথার কোনো কারণ নেই। অল্প সময়ে অল্প লগ্নি করে বেশি লাভ যারা করতে চেয়েছিল তাদের জন্য কারও হৃদয়ই কাঁদে না। অর্থ উপদেষ্টার কথা এখানেই শেষ নয়। এরপর তিনি বলেছেন, শেয়ারবাজারকে কেন্দ্র করে যারা অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে, আপনার এবং আমার দায়িত্ব তাদের বাধা দেয়া এবং বলা তোমরা দেশের ও সমাজের শত্রু। দেশের সুস্থ ও স্বাভাবিক মানুষ অর্থ উপদেষ্টার এ বক্তব্য শুনে স্তম্ভিত হয়েছেন। ভীত এবং সন্ত্রস্ত হয়েছেন। কী শুনছি এসব? কোন অবস্থানে দাঁড়িয়ে একজন দায়িত্বশীল মানুষ এসব বোলচাল ঝাড়ছেন? যারা দেশকে, দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করার সুদূরপ্রসারী নীলনকশার অংশ হিসেবে সংঘবদ্ধ সিন্ডিকেটের মাধ্যমে এ ভয়ঙ্কর কাণ্ড ঘটিয়েছেন, তাদের পক্ষে দাঁড়িয়ে ক্ষতিগ্রস্ত সার্বস্বান্ত মানুষদের এ জঘন্য ভাষায় আক্রমণ করা আর যাই হোক কোনো দেশপ্রেমিক দায়িত্ববান মানুষের শোভা পায় না। তা শোভা না পেলেও বোধকরি অর্থ উপদেষ্টার কিছু যায়-আসে না। অর্থ উপদেষ্টার প্রধান সুবিধা তার কাজের জন্য কোনো জবাবদিহিতার দায় নেই। কারণ তিনি জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি নন। তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দয়ায় বেড়ে ওঠা নিতান্তই একটি রাজনৈতিক পরগাছা।
ঘটনা বিশ্লেষণ করলে মনে হয়, আওয়ামী লীগ ও শেয়ারবাজার যেন পরস্পরের প্রতিপক্ষ। আওয়ামী লীগ যখনই যতবার ক্ষমতায় এসেছে, ততবারই বিনাশ হয়েছে দেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা। বিনাশপ্রাপ্ত হয়েছে দেশের শেয়ারবাজার। ৬টি প্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করে এ কেলেঙ্কারি ধাপাচাপা দেয়ার একটা ক্ষীণ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বটে। কিন্তু লগ্নিকারীদের দাবি মোতাবেক এখনও পদত্যাগ করেননি অর্থমন্ত্রী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও স্টক এক্সচেঞ্জের সভাপতি। কারণ এ কথা এখন পরিষ্কার, শেয়ার কেলেঙ্কারিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও স্টক এক্সচেঞ্জ এবং সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন জড়িত রয়েছে।
শেয়ারবাজারের এ ধ্বংসযজ্ঞের হাহাকার এখন ছড়িয়ে পড়েছে সারাদেশে। চট্টগ্রাম, খুলনা, কুমিল্লা, রাজশাহী, টাঙ্গাইলসহ সারাদেশে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষরা প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে এসেছেন। মনে রাখা দরকার, যে লোকগুলো আজ রাস্তায় নেমে গলা ফাটিয়ে কাঁদছেন, স্লোগান দিচ্ছেন, তারা কেউ বিচ্ছিন্ন কোনো দ্বীপের বাসিন্দা নন। তারা এ দেশের এ সমাজেরই মানুষ। সরকারি আইন-কানুন, নীতিনিয়ম মেনেই বৈধপথে আয় করে জীবন ও জীবিকা চালানোর জন্য তারা এ শেয়ারবাজারে অর্থলগ্নি করেছিলেন। তাদের প্রত্যেকের পেছনেই আছে তাদের পরিবার, তাদের স্ত্রী, সন্তান, বাবা-মা। সেই লাখ লাখ পরিবার গুটিকয়েক দুর্বৃত্তের চক্রান্তে আজ পথে বসতে বসেছে। তারা তো প্রতিবাদ করতেই পারে। পরিস্থিতি মোকাবিলার একশ’ পথ আছে। আলোচনার টেবিল আছে। কিন্তু সব পথকে প্রথমেই তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়ে এসব অসহায় মানুষকে কষে গালমন্দ করা হচ্ছে তারা দেশের শত্রু। তারা সমাজের শত্রু। আমাদের বুদ্ধিমান বিরল কেশের অর্থমন্ত্রী পরিস্থিতির ভয়াবহতা আঁচ করে চুপ করে গেছেন। কিন্তু অর্থ উপদেষ্টা বেশরমের মতো দুর্বৃত্তদের পক্ষ নিয়ে ক্ষতিগ্রস্তদেরই গালমন্দ করছেন। তাদের হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন। এটা যে শিষ্টাচার ও ভদ্রতাবর্জিত ব্যাপার তাই নয়। এটা রীতিমতো অপরাধ। এ ধরনের দাম্ভিক অন্তঃসারশূন্য পরগাছারাই যুগে যুগে দেশ, জাতি ও সরকারের জন্য অকল্যাণ ডেকে এনেছেন।
কথায় বলে, ‘রোম নগর যখন পুড়ছিল রোমের সম্রাট (গিজার) নিরো তখন বসে বসে বাঁশি বাজাচ্ছিলেন।’ তো রোম হয়তো পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছিল। নিরো হয়তো ভেবেছিল তাতে তার কী। তার যে কী তা তিনি পরক্ষণেই টের পেয়েছিলেন। যে আগুনে আজ শেয়ারবাজার শেষ হয়ে গেছে, সেই আগুন নেভানোর জন্য জরুরি উদ্যোগ গ্রহণের জন্য আমরা অনুরোধ করব। নইলে এ আগুনের শিখা রাজপ্রাসাদ পর্যন্ত পৌঁছতে কতক্ষণ!
 
BD stock market is easy for large funds to manipulate. They will come in drum up the stocks, and then bail living the small investor high and dry.
 
BD stock market is easy for large funds to manipulate. They will come in drum up the stocks, and then bail living the small investor high and dry.

How mature is the BD stock market? What's the market cap? And how much foreign investment is allowed into the market?
 
Status
Not open for further replies.
Back
Top Bottom