???????? ???????? ???????? ????????? ??. ???? ????? ???????????? ???? ?????? ??????????
বাংলাদেশ নৌবাহিনী পরিচালিত ডি.ই.ডব্লিউ লি. তৈরি করেছে কোস্টগার্ডের জন্য আধুনিক যুদ্ধজাহাজ
মো. হাফিজুর রহমান মিন্টু, নারায়ণগঞ্জ থেকে
নারায়ণগঞ্জের বুকচিরে প্রবাহিত শান্ত স্নিগ্ধ নদী শীতলক্ষ্যার পূর্বতীরে বন্দর থানাসংলগ্ন সোনাকান্দা এলাকায় প্রতিষ্ঠানটি ব্রিটিশ সরকার ১৯২৬ সালে প্রতিষ্ঠিত করে। ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত ব্রিটিশ কোম্পানি দ্বারাই পরিচালিত হয়ে আসছিল। এরপর থেকে এই প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বভার গ্রহণ করে ইপিআইডিসি।
১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের পর এই প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বভার অর্পিত হয় বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল করপোরেশনের ওপর। তবে ব্যাপক দুর্নীতির কারণে প্রতিষ্ঠানটি লাভের মুখ না দেখে লোকসানের পর লোকসান দিয়ে আসছিল। এই লোকসানের হাত থেকে প্রতিষ্ঠানটি বাঁচাতে সরকার ১৯৯৯ সালে নৌবাহিনী পরিচালিত ডিইডব্লিউ লি.-এর নিকট হস্তান্তর করে। বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানটি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিচিতি লাভ করেছে এবং নতুন করে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে।
বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানটি আধুনিক প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে চলছে সামনের দিকে। এরই ধারাবাহিকতায় প্রতিষ্ঠানটি সম্প্রতি তৈরি করেছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি জেট প্রপালশনসমৃদ্ধ আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন (বিশ্বের অন্যতম ক্লাসিফিকেশন সোসাইটি ডেটনরিক্সি ভেরিটাস কর্তৃক মাননিয়ন্ত্রিত বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের জন্য দ্রতগতিসম্পন্ন অ্যালুমিনিয়াম হাল যুদ্ধজাহাজ। যাতে সংযোজিত হয়েছে ২২০০ অশ্বশক্তিসম্পন্ন মেরিনগ্রেড জার্মান ২টি প্রধান ইঞ্জিন, যার সাহায্যে জাহাজটি ২৮ নটিক্যাল বেগে চলতে সক্ষম। জাহাজটি দ্রতগতিতে চলার জন্য আন্তর্জাতিকমানের অ্যারো ডাইনামিক ডিজাইন এবং উন্নতমানের লাইটওয়েট অ্যালোমিনিয়াম ব্যবহার করা হয়েছে। পাশাপাশি জাহাজের চিরাচরিত প্রপেলারবিশিষ্ট প্রপালশন সিস্টেমের পরিবর্তে বাংলাদেশের যে কে নো জাহাজের মধ্যে প্রথমবারের মতো অস্ট্র্রেলিয়ার উঙঊঘ ডঅঞঊজ ঔঊঞ ব্যবহৃত হয়েছে, যা জাহাজ শিল্প-কারখানায় এবং বাংলাদেশ কোস্টগার্ডে এনে দিয়েছে এক নতুন মাত্রা।
নদীমাতৃক এ দেশের তৈরি যুদ্ধজাহাজটি বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে বিরাট ভূমিকা রাখবে এতে কোনো সন্দেহ নেই। এই জাহাজটিতে সুপরিকল্পিত ডিজাইন ও অত্যাধুনিক সরঞ্জামের সমন্বয় ঘটানো হয়েছে। ডিইডব্লিউ লি.-এর দক্ষ প্রকৌশলী ও দক্ষ কারিগর তথা সকলের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় জাহাজটি তৈরি হয়েছে অত্যন্ত মানসম্মতভাবে। প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাগণ জানান, ভবিষ্যতে পর্যায়ক্রমে বিদেশি ডকইয়ার্ড এবং জাহাজ নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের সাথে যৌথ উদ্যোগে আরো অত্যাধুনিক বাণিজ্যিক জাহাজ নির্মান করা হবে।
অতীতে এই প্রতিষ্ঠান দেশীয় চাহিদা মেটাতে অনেক জাহাজ নির্মাণ করেছে। এর মধ্যে উল্লে যোগ্য হলো বিআইডব্লিউটিসির রোঁ রোঁ ফেরি বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর ও ভাষা শহীদ বরকত, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার ল্যান্ডিং সুবিধাসহ এলসিটি জাহাজ শক্তি সঞ্চার, বিআইডব্লিউটিএর জরিপ জাহাজ তুরাগ ও তিতাস, বাংলাদেশ নৌবাহিনীর হারবার টাগবট, সেবক ও সার্ভে জাহাজ সংকেত, বাংলাদেশ পুলিশের ২০টি অ্যালুমিনিয়াম স্পিডবোট ও ৩টি পেট্রোল বোট, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সমুদ্রে চোরাচালান প্রতিরোধে দুটি অত্যাধুনিক ও দ্রতগামী অ্যালমিনিয়াম পেট্রোল বোট সফেন ও সমীক্ষাসহ আরো অনেক ছোট বড় জাহাজ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে।
এরই ধারাবাহিকতায় বিভিন্ন সংস্থার জন্য সাফল্যজনকভাবে বিভিন্ন ধরনের জাহাজ নির্মাণের পাশাপাশি এবার প্রতিষ্ঠানটি মংলাবন্দর কর্তৃপক্ষের জন্য তৈরি করতে যাচ্ছে দুটি উন্নতমানের পন্টুন ও ৬টি মুরিংবয়া। নির্মাণকৃত পন্টুন ও বয়াগুলো মংলাবন্দরের পশুর নদীর রুজভেল্ট জেটিতে পণ্য খালাসকারী জাহাজের গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যবহার করা হবে বলে বিইডব্লিউ লি. কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন।
এই প্রতিষ্ঠানের সিøপওয়েতে রয়েছে ১৩টি ব্রেইল যা দ্বারা সর্বোচ্চ ১৪০০ বিডব্লিউটি ক্ষমতাসম্পন্ন নতুন জাহাজ তৈরি ও মেরামত কাজের জন্য যথোপযুক্ত। এখানে রয়েছে প্রযুক্তিসমৃদ্ধ মেশিনশপ, কার্পেন্ট্রি, পেন্টার, আইসিই, ইলেকট্রিকশপ, আউটফিটিং, ডিজাইন ও প্ল্যানিং বিভাগ। জাহাজ তৈরিতে দেশ-বিদেশের সুনাম অর্জনে ও বিশ্বাঙ্গনে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে এই প্রতিষ্ঠানটিতে রাতদিন অক্লান্ত শ্রম দিয়ে যাচ্ছেন ৩৬২ জন নৌবাহিনী ও বেসামরিক কর্মকর্তা-কর্মচারী ও দক্ষ কারিগরি শ্রমিক।
বাংলাদেশ নৌবাহিনী পরিচালিত এই জাহাজ তৈরি প্রতিষ্ঠান দেশের অর্থনৈতিক সাশ্রয়ে বিভিন্ন ধরনের জাহাজ নির্মাণ, মেরামত, নবায়ন, যে কোনো প্রকার লৌহজাতদ্রব্য যেমন স্টিল ব্রিজ, ভড়ড়ঃ ড়াবৎ নৎরফমব, মধৎফধমব ষড়ৎৎু গ্যাসফিল্ডের ওয়েল ট্র্যাংক নির্মাণ করে আসছে। আর এই সমস্ত লৌহজাতদ্রব্যের ক্রেতারা হচ্ছেন বাংলাদেশ নৌবাহিনী, বাংলাদেশ কোস্টগার্ড, বর্ডার গার্ড অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ পুলিশ, ফায়ার ব্রিগেড, বিআইডব্লিউটিএ, বিআইডব্লিউটিসি, চট্রগ্রাম বন্দর, মংলাবন্দর, কাস্টমস, বনবিভাগ, সিটি করপোরেশন, চিনি, পাট, কাগজ কল, বিএডিসি, বাংলাদেশ রেলসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ। প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জানান, সেদিন আর বেশি নেই যেদিন দেশের চাহিদা মিটিয়ে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন এই প্রতিষ্ঠানের তৈরি জাহাজ বিদেশে রফতানি করে বিপুল অংকের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে সক্ষম হবে।
বাংলাদেশ নৌবাহিনী পরিচালিত ডি.ই.ডব্লিউ লি. তৈরি করেছে কোস্টগার্ডের জন্য আধুনিক যুদ্ধজাহাজ
মো. হাফিজুর রহমান মিন্টু, নারায়ণগঞ্জ থেকে
নারায়ণগঞ্জের বুকচিরে প্রবাহিত শান্ত স্নিগ্ধ নদী শীতলক্ষ্যার পূর্বতীরে বন্দর থানাসংলগ্ন সোনাকান্দা এলাকায় প্রতিষ্ঠানটি ব্রিটিশ সরকার ১৯২৬ সালে প্রতিষ্ঠিত করে। ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত ব্রিটিশ কোম্পানি দ্বারাই পরিচালিত হয়ে আসছিল। এরপর থেকে এই প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বভার গ্রহণ করে ইপিআইডিসি।
১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের পর এই প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বভার অর্পিত হয় বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল করপোরেশনের ওপর। তবে ব্যাপক দুর্নীতির কারণে প্রতিষ্ঠানটি লাভের মুখ না দেখে লোকসানের পর লোকসান দিয়ে আসছিল। এই লোকসানের হাত থেকে প্রতিষ্ঠানটি বাঁচাতে সরকার ১৯৯৯ সালে নৌবাহিনী পরিচালিত ডিইডব্লিউ লি.-এর নিকট হস্তান্তর করে। বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানটি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিচিতি লাভ করেছে এবং নতুন করে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে।
বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানটি আধুনিক প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে চলছে সামনের দিকে। এরই ধারাবাহিকতায় প্রতিষ্ঠানটি সম্প্রতি তৈরি করেছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি জেট প্রপালশনসমৃদ্ধ আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন (বিশ্বের অন্যতম ক্লাসিফিকেশন সোসাইটি ডেটনরিক্সি ভেরিটাস কর্তৃক মাননিয়ন্ত্রিত বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের জন্য দ্রতগতিসম্পন্ন অ্যালুমিনিয়াম হাল যুদ্ধজাহাজ। যাতে সংযোজিত হয়েছে ২২০০ অশ্বশক্তিসম্পন্ন মেরিনগ্রেড জার্মান ২টি প্রধান ইঞ্জিন, যার সাহায্যে জাহাজটি ২৮ নটিক্যাল বেগে চলতে সক্ষম। জাহাজটি দ্রতগতিতে চলার জন্য আন্তর্জাতিকমানের অ্যারো ডাইনামিক ডিজাইন এবং উন্নতমানের লাইটওয়েট অ্যালোমিনিয়াম ব্যবহার করা হয়েছে। পাশাপাশি জাহাজের চিরাচরিত প্রপেলারবিশিষ্ট প্রপালশন সিস্টেমের পরিবর্তে বাংলাদেশের যে কে নো জাহাজের মধ্যে প্রথমবারের মতো অস্ট্র্রেলিয়ার উঙঊঘ ডঅঞঊজ ঔঊঞ ব্যবহৃত হয়েছে, যা জাহাজ শিল্প-কারখানায় এবং বাংলাদেশ কোস্টগার্ডে এনে দিয়েছে এক নতুন মাত্রা।
নদীমাতৃক এ দেশের তৈরি যুদ্ধজাহাজটি বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে বিরাট ভূমিকা রাখবে এতে কোনো সন্দেহ নেই। এই জাহাজটিতে সুপরিকল্পিত ডিজাইন ও অত্যাধুনিক সরঞ্জামের সমন্বয় ঘটানো হয়েছে। ডিইডব্লিউ লি.-এর দক্ষ প্রকৌশলী ও দক্ষ কারিগর তথা সকলের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় জাহাজটি তৈরি হয়েছে অত্যন্ত মানসম্মতভাবে। প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাগণ জানান, ভবিষ্যতে পর্যায়ক্রমে বিদেশি ডকইয়ার্ড এবং জাহাজ নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের সাথে যৌথ উদ্যোগে আরো অত্যাধুনিক বাণিজ্যিক জাহাজ নির্মান করা হবে।
অতীতে এই প্রতিষ্ঠান দেশীয় চাহিদা মেটাতে অনেক জাহাজ নির্মাণ করেছে। এর মধ্যে উল্লে যোগ্য হলো বিআইডব্লিউটিসির রোঁ রোঁ ফেরি বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর ও ভাষা শহীদ বরকত, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার ল্যান্ডিং সুবিধাসহ এলসিটি জাহাজ শক্তি সঞ্চার, বিআইডব্লিউটিএর জরিপ জাহাজ তুরাগ ও তিতাস, বাংলাদেশ নৌবাহিনীর হারবার টাগবট, সেবক ও সার্ভে জাহাজ সংকেত, বাংলাদেশ পুলিশের ২০টি অ্যালুমিনিয়াম স্পিডবোট ও ৩টি পেট্রোল বোট, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সমুদ্রে চোরাচালান প্রতিরোধে দুটি অত্যাধুনিক ও দ্রতগামী অ্যালমিনিয়াম পেট্রোল বোট সফেন ও সমীক্ষাসহ আরো অনেক ছোট বড় জাহাজ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে।
এরই ধারাবাহিকতায় বিভিন্ন সংস্থার জন্য সাফল্যজনকভাবে বিভিন্ন ধরনের জাহাজ নির্মাণের পাশাপাশি এবার প্রতিষ্ঠানটি মংলাবন্দর কর্তৃপক্ষের জন্য তৈরি করতে যাচ্ছে দুটি উন্নতমানের পন্টুন ও ৬টি মুরিংবয়া। নির্মাণকৃত পন্টুন ও বয়াগুলো মংলাবন্দরের পশুর নদীর রুজভেল্ট জেটিতে পণ্য খালাসকারী জাহাজের গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যবহার করা হবে বলে বিইডব্লিউ লি. কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন।
এই প্রতিষ্ঠানের সিøপওয়েতে রয়েছে ১৩টি ব্রেইল যা দ্বারা সর্বোচ্চ ১৪০০ বিডব্লিউটি ক্ষমতাসম্পন্ন নতুন জাহাজ তৈরি ও মেরামত কাজের জন্য যথোপযুক্ত। এখানে রয়েছে প্রযুক্তিসমৃদ্ধ মেশিনশপ, কার্পেন্ট্রি, পেন্টার, আইসিই, ইলেকট্রিকশপ, আউটফিটিং, ডিজাইন ও প্ল্যানিং বিভাগ। জাহাজ তৈরিতে দেশ-বিদেশের সুনাম অর্জনে ও বিশ্বাঙ্গনে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে এই প্রতিষ্ঠানটিতে রাতদিন অক্লান্ত শ্রম দিয়ে যাচ্ছেন ৩৬২ জন নৌবাহিনী ও বেসামরিক কর্মকর্তা-কর্মচারী ও দক্ষ কারিগরি শ্রমিক।
বাংলাদেশ নৌবাহিনী পরিচালিত এই জাহাজ তৈরি প্রতিষ্ঠান দেশের অর্থনৈতিক সাশ্রয়ে বিভিন্ন ধরনের জাহাজ নির্মাণ, মেরামত, নবায়ন, যে কোনো প্রকার লৌহজাতদ্রব্য যেমন স্টিল ব্রিজ, ভড়ড়ঃ ড়াবৎ নৎরফমব, মধৎফধমব ষড়ৎৎু গ্যাসফিল্ডের ওয়েল ট্র্যাংক নির্মাণ করে আসছে। আর এই সমস্ত লৌহজাতদ্রব্যের ক্রেতারা হচ্ছেন বাংলাদেশ নৌবাহিনী, বাংলাদেশ কোস্টগার্ড, বর্ডার গার্ড অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ পুলিশ, ফায়ার ব্রিগেড, বিআইডব্লিউটিএ, বিআইডব্লিউটিসি, চট্রগ্রাম বন্দর, মংলাবন্দর, কাস্টমস, বনবিভাগ, সিটি করপোরেশন, চিনি, পাট, কাগজ কল, বিএডিসি, বাংলাদেশ রেলসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ। প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জানান, সেদিন আর বেশি নেই যেদিন দেশের চাহিদা মিটিয়ে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন এই প্রতিষ্ঠানের তৈরি জাহাজ বিদেশে রফতানি করে বিপুল অংকের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে সক্ষম হবে।