Bilal9
ELITE MEMBER
- Joined
- Feb 4, 2014
- Messages
- 26,569
- Reaction score
- 9
- Country
- Location
খুলনা শিপইয়ার্ডে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ল্যান্ডিং ক্র্যাফট ট্যাঙ্ক নির্মাণ
খুলনা ব্যুরোপ্রকাশ: ১৫ জুন ২২ । ২২:৫৪ | আপডেট: ১৫ জুন ২২ । ২২:৫৪
খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেড বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জন্য তিনটি ল্যান্ডিং ক্র্যাফট ট্যাঙ্ক (এলসিটি) নির্মাণ করবে। এগুলো হবে এখন পর্যন্ত দেশে নির্মিত সর্ববৃহৎ এলসিটি।
বুধবার দুপুরে খুলনা শিপইয়ার্ড চত্বরে এর নির্মাণকাজ উদ্বোধন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনা নৌ-অঞ্চলের কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, নৌবাহিনীর জন্য নির্মিতব্য তিনটি ল্যান্ডিং ক্র্যাফট ট্যাঙ্ক দেশের সর্ববৃহৎ দৈর্ঘ্যের (৭০ মিটার) এবং সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসমৃদ্ধ। এতে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি সংযোজন করা হবে। জাহাজ তিনটি আন্তর্জাতিক সমুদ্রসীমা এবং দেশের অভ্যন্তরের নদীগুলোতে অভিযানে সক্ষম। প্রতিটি জাহাজে একই সঙ্গে ছয়টি মাঝারি মানের ট্যাঙ্ক পরিবহন করা যাবে। এ ছাড়াও ছয়টি মাঝারি মানের ট্যাঙ্কের পরিবর্তে প্রতিটি জাহাজ পাঁচটি মিডিয়াম আর্টিলারি গান ভেহিকেল অথবা ১২টি এপিসি অথবা ১৮টি মিলিটারি ট্রাক পরিবহনে সক্ষম।
এলসিটিগুলোর প্রাথমিক কাজ হবে যুদ্ধকালীন বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের উভচর অভিযান পরিচালনা এবং ট্যাঙ্ক, এপিসিসহ সাপোর্ট ইউনিট ও ল্যান্ডিং ফোর্স পরিবহন করা। তাছাড়া শান্তিকালীন এলসিটির মিশন হবে লজিস্টিক শিপের ভূমিকা পালনের পাশাপাশি বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় মানবিক সহায়তা দেওয়া এবং ত্রাণসামগ্রী ও কর্মী পরিবহন করা। দেশে নির্মিত প্রথম ল্যান্ডিং ক্র্যাফট হিসেবে এটা দেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্পে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে। জাহাজ তিনটি আন্তর্জাতিক ক্ল্যাসিফিকেশন সোসাইটি লয়েডস রেজিস্ট্রারের (ইংল্যান্ড) নীতিমালা অনুসরণ করে নির্মিত হবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন তার বক্তৃতায় বলেন, বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জন্য খুলনা শিপইয়ার্ডের জাহাজ নির্মাণ এটাই প্রথম নয়। আগেও এ প্রতিষ্ঠান নৌবাহিনীর জন্য পাঁচটি প্যাট্রল ক্র্যাফট, দুটি লার্জ প্যাট্রল ক্র্যাফট, দুটি টাগ বোট এবং ছয়টি ল্যান্ডিং ক্র্যাফট ইউটিলিটি সফলভাবে নির্মাণ করে হস্তান্তর করেছে। আর এখন সর্ববৃহৎ দৈর্ঘ্যের এলসিটি নির্মাণ করছে। কেবল নৌবাহিনীর জন্য নয়; কোস্টগার্ড, মোংলা বন্দর, পায়রা বন্দর, মৎস্য অধিদপ্তরসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য আন্তর্জাতিক মানের জাহাজ নির্মাণ করে খুলনা শিপইয়ার্ড দেশের সামগ্রিক অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। খুলনা শিপইয়ার্ড জাহাজ নির্মাণ করে অচিরেই বিদেশে রপ্তানিতে সক্ষম হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ প্রতিষ্ঠান তার হূত গৌরব পুনরুদ্ধার করেছে এবং লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে।
খুলনা শিপইয়ার্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কমডোর এম সামছুল আজীজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শিপইয়ার্ডের ঊর্ধ্বতন সামরিক-অসামরিক কর্মকর্তা এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
Khulna Shipyard Limited will build three Landing Craft Tanks (LCTs) for the Bangladesh Navy. These will be the largest LCTs built in the country so far.
The construction work was inaugurated at Khulna Shipyard premises on Wednesday afternoon. Commander of Khulna Naval Area Rear Admiral Mohammad Anwar Hossain was the chief guest on the occasion.
It was informed at the ceremony that the three landing craft tanks to be constructed for the Navy have the longest length (60 meters) in the country and are equipped with the latest technology. Sophisticated equipment will be added to it. The ship is capable of navigating three international seas and inland rivers. Each ship can transport six medium quality tanks simultaneously. In addition, instead of six medium quality tanks, each ship is capable of carrying five medium artillery gun vehicles or 12 APCs or 16 military trucks.
The primary task of LCTs will be to conduct amphibious operations in the coastal areas of wartime Bangladesh and to transport support units and landing forces including tanks, APCs. In addition, the mission of the peacetime LCT will be to play the role of a logistic ship as well as to provide humanitarian assistance and transport relief and personnel to the Bay of Bengal and adjoining coastal areas. As the first landing craft built in the country, it will be considered as a milestone in the shipbuilding industry of the country. The ship will be built following the policies of the three international classification societies Lloyds Registrar (England).
Rear Admiral Mohammad Anwar Hossain, who was the chief guest on the occasion, said in his speech that this is not the first time that the Khulna Shipyard has built a ship for the Bangladesh Navy. Earlier, the company had successfully constructed and handed over five patrol craft, two large patrol craft, two tug boats and six landing craft utilities for the Navy. And now it is building the longest LCT. Not just for the Navy; Khulna Shipyard is playing an important role in the overall economy of the country by constructing international standard ships for various organizations including Coast Guard, Mongla Port, Pigeon Port, Fisheries Department. Mentioning that Khulna Shipyard will soon be able to build ships and export them abroad, he said the company has restored its glory and has become a profitable company.
Khulna Shipyard Managing Director Commodore M Shamsul Aziz presided over the function, which was attended by senior military and civilian officials of the shipyard and dignitaries.
The similar Damen Ship built for Nigeria Navy is about 45% bigger at 100m length (LST-100) and is being built at Damen-AlBwardy yards in Sharjah. But design is almost identical. KSY may be using a scaled down Damen design.
Attachments
Last edited: