@Bilal9 ভাই, যাদের নিয়োগ হয়েছে হাসিনার পা চেটে, তাদের কাছ থেকে এর চেয়ে ভাল কিছু আশা করি না।
এক কালের প্রাচ্যের অক্সফোর্ড হিসাবে পরিচিত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি যেকানে ১০ টকায় চা, চপ, সিঙ্গাড়া ( তার ভাষায় ছা, ছপ, সিঙ্গাড়া) খাওয়ায় বলে গর্ব করে, তাদের স্ট্যান্ডার্ড আর কি হবে?
সরকারী চাকরিজীবী দের চাকুরী সরকারও খেতে পারে না সুস্পষ্ট রাষ্ট্রদ্রোহিতার প্রামান ছাড়া, তবে আমি জানি না যে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষরা এই নিয়মের আওতাভুক্ত কিনা!
আওতাভুক্ত না হলে, পরবর্তী সরকারে উচিত হবে এদের লাথি মেরে তাড়ানো। আর আওতাভুক্ত হলে, অন্তত এদের প্রমোশন বন্ধ করে দেয়া উচিত।
এই শিক্ষক রা আমাদের সন্তান দের কি শেখাবে বলেন?
এরা মুলত বই মুখস্ত করে পড়েছে, আর পরীক্ষার হলে উগরে দিয়েছে। এরা আসলে প্রকৃত শিক্ষিত নয়!
শিক্ষা যেহেতু জাতির মেরুদণ্ড, তাই এই যায়গায় এসব দলদাস দের রাখা মানে আমাদের কে জাতি হিসাবে ধ্বংস করে দেয়া!
সত্যি আমার আর কিছু বলার ভাষা নেই!
এদের পিয়ন হবার যোগ্যতা আছে, শিক্ষক হবার নয়।
ইনফ্যাক্ট তারা তো এই বিষয়ে হাসিনার পিওন/ চাপরাশিরই কাজ করছে। এসব লো কোয়ালিটির লোক দিয়ে পিওনের চেয়ে ভাল কিছু হবে না!
আমরা শিক্ষকদের আগে কত সম্মান করতাম, শিক্ষক দের আমরা বাবার মত সম্মান দিতাম!
আর এখন এদের ( দলদাস, শিক্ষক নামের চাপরাশি) থুতু দেয়ার ইচ্ছা হয়।
আগে আমাদের স্বপ্ন থাকত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার, আর এখন আমাদের চিন্তা হল কিভাবে নিজেদের বংশধর দের এদের হাত থেকে বাঁচাব। বাঁচানো যাবে না, যদি হাসিনা টিকে যায়! সে ক্ষেত্রে সাধ্যের মধ্যে দেশের বাইরে সন্তান দের পড়ানোর ব্যবস্থা করতে হবে।
বাংলাদেশে ভবিষ্যতে এমন নিয়ম করা উচিত যে বিশ্ববিদ্যালয় গুলো কোন ভাবেই কোন দলীয় লোক রাখা যাবে না। পিরিওড!
শুধুমাত্র এই নিয়মই বাংলাদেশ কে বাঁচানো সম্ভব!
জি ঠিক শুনেছেন। যারা দলদাস হিসাবে নিয়োগ পেয়েছে তাদের এই অবস্থাই!