What's new

Attacks on Buddhists: Key 'instigator' Jaamat-Shibir activist detained

CaPtAiN_pLaNeT

SENIOR MEMBER
Joined
May 10, 2010
Messages
7,685
Reaction score
0
Thursday, October 11, 2012Front Page

Attacks on Buddhists
Key 'instigator' detained


2012-10-11__fr01.jpg


Abdul Moktadir
Julfikar Ali Manik, from Ramu, Cox's Bazar
Police on Tuesday night detained Abdul Moktadir, a key player in displaying and distributing among locals some Facebook images insulting the Quran on the evening of September 29 in Ramu.

It was the spreading of those images by Moktadir and his friend Omar Faruk that apparently provoked Muslims to torch a dozen Buddhist temples and pagodas and damage six others in Ramu that night.

The mayhem begun soon after the two showed those images, tagged in a Buddhist youth Uttam Kumar Barua's Facebook account, to locals at Faruk's mobile servicing shop at Fakirabazar in Ramu.

Eighteen-year-old Moktadir, also known as Alif, is a student of Shyamoli Ideal Polytechnic in Chittagong.

His friend Faruk, also 18, was detained on October 6, and is now being interrogated by law enforcers over the duo's role in distributing the photos, police said.

Three days before his detention, Faruk described to this correspondent at the shop how he and Moktadir showed and distributed among people a number of images derogatory to Islam.

They also supplied soft copies of the picture to some local journalists, which soon got spread in and around Ramu within a few hours, Faruk had said.

This paper on October 4 published a report headlined "It all started form a tiny phone repair shop" based on Faruk's account.

However, Moktadir's mother Sajeda Begum Shimul said on Sunday that her son came across the photo when he went to the shop for having a mobile phone fixed.

This correspondent wanted from her Moktadir's contact address and phone number, but she refused to give either. She also would not show any photo of her son, saying there was none.

Plainclothes law enforcers picked up Moktadir from the institute's hostel at Nasirabad in the port city late on Tuesday night, said the principal and the superintendent of the Polytechnic institute.

The law enforcers came within half an hour of Moktadir's arrival in the hostel from outside, said Imam Hossain, the hostel superintendent.

Moktadir, a sixth semester diploma student of computer engineering, left the hostel for Feni on Friday and returned on Tuesday night, added Imam.

According to his mother, Moktadir went to his home in Ramu from Chittagong on September 25, as he had a few days' vacation between his examinations.

Soon after Moktadir returned home from Faruk's shop, which is close to his home, around 8:30pm on September 29, some police personnel came and asked him to go to the police station, said Sajeda.

She added she went to the Ramu Police Station around 3:00pm on September 30 as her son was yet to return home till then. Policed then released Moktadir, saying that he would not face any problem.

Moktadir passed SSC in 2009 from Ramu Khizari Model High School. Sajeda said her son was a bright student and was good at technical work, including mobile servicing.

Meanwhile, Nazibul Islam, the former officer-in-charge of Ramu Police Station, has already been closed to Chittagong Deputy Inspector General of Police's office in Ramu after his withdrawal from Ramu over his mysterious inaction in containing the mayhem.

=======================================================================

বৌদ্ধপল্লিতে হামলা
ফেসবুকের ছবি নিয়ে উসকানিদাতা তরুণ গ্রেপ্তার


http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-10-11/news/296936

নিজস্ব প্রতিবেদক, কক্সবাজার | তারিখ: ১১-১০-২০১২

কক্সবাজারের রামুতে উত্তম কুমার বড়ুয়ার ফেসবুক থেকে অবমাননাকর ছবি নামিয়ে লোকজনকে দেখিয়ে উসকানি দেওয়ার অভিযোগে মো. আবদুল মুক্তাদির (১৯) নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার ভোরে চট্টগ্রাম শহর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।

মুক্তাদির রামু উপজেলা সদরের শ্রীকুল গ্রামের সৌদি আরবপ্রবাসী শাহাবুদ্দিনের ছেলে। পুলিশের দাবি, মুক্তাদির ইসলামী ছাত্রশিবিরের কর্মী।

বিষয়টি নিশ্চিত করে কক্সবাজারের পুলিশ সুপার সেলিম মো. জাহাঙ্গীর গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, ‘গত ২৯ সেপ্টেম্বর কোরআন শরিফের অবমাননাকর একটি ছবিতে “লাইক” দেন রামুর উত্তম কুমার বড়ুয়া। বিষয়টি দেখতে পান তাঁর ফেসবুক বন্ধুরা। এমনই এক বন্ধু কম্পিউটারের দোকানমালিক ফারুকের ফেসবুক থেকে বিষয়টি দেখতে পান মুক্তাদির। রাত আটটার দিকে মুক্তাদির রামু সদরের চৌমুহনীতে ফারুকের কম্পিউটারের দোকান থেকে ছবিটি ডাউনলোড করে হইচই শুরু করেন। মানুষজন জড়ো হলে তিনি উসকানিমূলক বক্তব্য দেন। এরপর লোকজন রামুতে মিছিল শুরু করেন। রাত ১১টার দিকে হাজার হাজার লোক এসে বিক্ষোভ শুরু করেন। ১২টার পর শুরু হয় বৌদ্ধবিহার ও মন্দিরে হামলা, অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর।’

ওই দিন রাতে দুষ্কৃতকারীরা রামুর ১২টি বৌদ্ধমন্দির ও শতাধিক বসতবাড়িতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। মুক্তাদিরের বাড়ির পাশের লালচিং ও সাদাচিং নামের দুটি প্রাচীন বৌদ্ধমন্দির পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এর জের ধরে পরদিন জেলার উখিয়া ও টেকনাফ এবং চট্টগ্রামের পটিয়ায় বৌদ্ধ ও হিন্দুমন্দির, বসতবাড়িতে হামলা চালায় দুষ্কৃতকারীরা।

পুলিশ সুপার সেলিম মো. জাহাঙ্গীর বলেন, শিবির ক্যাডার মুক্তাদিরকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত রামু, উখিয়া ও টেকনাফের মন্দিরে হামলার ঘটনায় করা ১৬টি মামলায় ২১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এর মধ্যে রামুর ওই কম্পিউটারের দোকানমালিক ফারুককেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদের ধরার চেষ্টা চলছে।

রামুর মন্দির পোড়ানোর মামলা তদন্তের দায়িত্বপ্রাপ্ত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (চট্টগ্রাম) মো. ইলতুত মিশ প্রথম আলোকে বলেন, উত্তম কুমার বড়ুয়াকেও ধরার চেষ্টা চলছে। ঘটনার দিন থেকে তিনি পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আত্মগোপন করেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
 
. .

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom